বাঁধ ভেঙ্গেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। শুধু আওয়াজ নয়, পাওয়া যাচ্ছে জলের স্রোত। আর সে জল সব সময়ই নির্মল নয়। সাথে আসছে নানা ধরনের আবর্জনা। আসছে বিপুল পরিমাণে। পরিমাণ এত বিশাল যে কোনটি আবর্জনা আর কোনটি অলংকার তা বিবেচনা করে দেখবারও সময় মিলছে না হাতে। আয়োজকরা হিসাব কষে জানিয়েছেন সপ্তাহে ব্লগ লেখা হচ্ছে 250 এর মত। নাকি দিনে?
সুতরাং এখন নতুন সময় এসেছে। জলের স্রোতকে আবার নতুন করে বাঁধতে হবে। দরকার নানা বিভাজনের। নতুবা মুড়ি, চিড়া, ভাত আর ধান সব মিলে মিশে একাকার হয়ে যাচ্ছে। প্রিয় বেড়াল হারিয়ে যাওয়ার বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে মোবাইল নাম্বার দিয়ে ফোন করার জন্য কাকুতি মিনতি করছে যুবারা।
তো কি রকম বিভাজন করা যায়। এই লেখাটি কি নিয়ে-এই প্রশ্নের কয়েকটি উত্তর নির্দিষ্ট করে দেয়া হোক। যেমন, সংবাদ, ব্যক্তিগত সংলাপ, রাজনীতি, সাম্প্রতিক বিশ্ব, গুজব ইত্যাদি। তারপর লেখাগুলো স্বয়ংক্রিয় ভাগ হয়ে চলে যাক আলাদা আলাদা পাতায়। যার যে পাতা পছন্দ সে সেই পাতা পড়ুক। সকল আবর্জনায় গা নষ্ট করা থেকে মুক্তি পাক পাঠকরা।
ভালো না লাগতেই পারে আমার প্রস্তাব। তা বলুন আপনাদের মতামত। তবে নামহীন মন্তব্য করবেন না। দেখতে ভারী বিশ্রি লাগে। আর আমার প্রস্তাব যদি যৌক্তিক মনে হয় তবে কাজ শুরু হয়ে যাক। বাঁধ পুনর্নিমর্াণের যাত্রা হোক শুরু।
মন্তব্য
নতুন মন্তব্য করুন