1614 -এর সেই লস্কর 'পিটার'
-------------------------------
লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস কাউনিসলই এখন বিলেতে বাঙালিদের প্রধান ঠিকানা। এই কাউনিসলের প্রায় এক তৃতীয়াংশই বাঙালি। এমনকি কাউনিসলের মেয়রসহ অনেক কাউনিসলারও বাঙালি। বাংলা ভাষায় সাইনবোর্ড দেখা যায় সর্বত্র।
সরকারী হিসেবে প্রায় 3 থেকে সাড়ে 3 লাখ বাঙালি রয়েছে ব্রিটেনে। এদের বেশিরভাগই বাংলাদেশের। মূলত: তারা সিলেটের অধিবাসী। পশ্চিম বাংলার বাঙালিরাও আছেন।
কিন্তু অনেকের জানা নেই যে বিলেত
বিশ্বাসীর গলা থাকে আদর্্র। সে বিনয়ী। সে নতজানু। সে কাতর কণ্ঠে গায়, 'খোদা তোমায় ডাকতে জানি না, ডাকার মত ডাকলে খোদায় কেমনে শোনে না'।
সে বিশ্বাস করতে চায়। সে অলৌকিক বিষয় দেখে আরো মুগ্ধ হতে চায়। সে প্রশ্ন করতে চায় না। সে চায় আত্মসমর্পণ করতে। তাই বিশ্বাসীরা সুনামি'র পানিতে দেখতে পায় আল্লাহ'র নাম। একবারও তাদের মনে হয় না লক্ষ মানুষের নির্বিচার মৃতু্যর মর্মস্পর্শী ঘটনার সাথে স্রষ্টাকে জড়ালে তার মর্যাদা বাড়বে কি কমবে।
বিশ্বাসীরা তাকে দেখত
আজকের পৃথিবীতে বসতভিটা থেকে উচ্ছেদ করাকে খুব ই নেতিবাচক হিসেবে দেখা হয়। আধুনিক বিশ্বে যে কোনো রাষ্ট্রের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে নাগরিককে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়া। গরীব দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে হয়তো তা সম্ভব নয়। কিন্তু তা যদি একটি দেশ না পারেও তা মেনে নেয়া যায়। মেনে নেয়া যায় এরকম একটি দেশের বিপুল সংখ্যক গৃহহীন মানুষের মাথার উপর কোনো ছাদ থাকবে না। মেনে নেয়া যায় যে রাজধানীর সুরম্য বিভিন্নসরকারী ভবনের খালি জায়গায় তারা অন্তত: রাতের বেলাটা ঘুমাতে প
দীক্ষক দ্রাবিড়ের ঈশ্বরের খোঁজ ও আমি
--------------------------------
নতুন একজন ঈশ্বর আবশ্যক - এই একটি মাত্র লেখায় দীক্ষক একেবারে বিশ্বাসের শেকড় ধরে টান দিয়েছেন। তাকে বলেছিলাম, দীক্ষা দিন। কিন্তু একটি লেখা লিখেই তিনি নিশ্চুপ। তিনি হয়তো মানে বিশ্বাসী, সংখ্যায় নয়। কিন্তুএতো তর আমার সয় না। সুতরাং আমি নিজেই নামি অনুসন্ধানে।
প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে মানুষ মেনে আসছে ঈশ্বর। তার একটি বড় কারণ হলো মানুষের মনে অনেক আকাঙ্খা। সে পেতে চায়। ঈশ্বরের উ
[প্রথম রাতে বেড়াল মারার গল্পটি কেউ বলতে পারেননি। এটি আপনারা পাবেন আবু জাফর শামসুদ্দীনের আত্মকথাতে। কারো কাছে বইটি থাকলে পুরো গল্পটি টাইপ করে দেবেন আশা করি।]
এখন আসুন আমরা প্রেম ও বিয়ে সংক্রান্ত কিছু কৌতুক লিখি। যদি খুব ভালো ভালো ও অপ্রকাশিত কিছু কৌতুক বলতে পারেন তবে কথা দিলাম এ বিষয়ে একটি বই প্রকাশ করবো। তাতে কৌতুকগুলো আপনাদের বরাতে থাকবে।
শুরু করুন তাহলে। কে বলবেন প্রথমে। একজনের কৌতুকের সাথে মিল রেখে অন্যজন পরেরটি বলবেন দয়া করে।
নিজে কী দেখলাম এ দেশে তার চেয়ে বেশি জানতে ইচ্ছে করে প্রথম আসা লস্করদের কথা। সে সময় কি আর পাই।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জাহাজে লস্করের কাজ নিয়ে অনেকেই এসে থেকে গেছে সাদাদের ভূখন্ডে। জাহাজের পরিশ্রম আর নির্যাতনের কথা ভেবে অনেকে আর ফেরত যাওয়ার কথা চিন্তাও করেনি। এভাবে নেপোলিয়ানের সময় পর্যন্ত হাজার খানেক লস্কররা বিলেতে থাকতো বলে জানা যায়। কিন্তু তারা থাকতো খুবই মানবেতরভাবে। অনেক জাহাজ কোম্পানি কাউকে কাউকে এখানে ফেলে যেতো বেতন ও পারিশ্রমিক না দিয়
আরেকটি মজার তথ্য দিয়ে আজ রাতের মত ব্লগিং শেষ করি। আগামীকাল আবার দেখা হবে।
গুগলের সার্চবাক্সে 'মিজারেবল ফেইলিওর' শব্দ দু'টি টাইপ করুন। তারপর নীচে 'আই এ্যাম ফিলিং লাকি' বোতামটিতে ক্লিক করুন।
কি দেখতে পাচ্ছেন? হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে রাখা প্রেসিডেন্ট বুশের জীবনী।
মিজারেবল ফেইলিওর খুঁজলে কেন আসবে বুশের জীবনী? ছোট্ট একটা গ্রুপের পক্ষে নাকি এরকম ফাজলামো করা সম্ভব। তখন গুগল সার্চ এরকম ফলাফল দেবে।
বুশকে নিয়ে মজা করতে সবাই মজা পায়।
শেখসাদী, সাকা ও রিটন
কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন এই ব্লগে অনেক বেশি সিরিয়াস সিরিয়াস কথা হয়। হালকা কথা ও রসিকতার নাকি বড়ই অভাব।
অন্য এক সাইট দেখতে গিয়ে হঠাৎ রিটনের একটি ছড়া পেলাম। সাকা বিষয়ক ছড়া।
মনে হলো এখানে আবার সাকার অনেক ভক্ত। তো তাদের জন্য রিটনের ছড়াটা তুলে দিলাম। কিছুটা রস বিতরণ আর কি।
সতীর্থ ব্লগার ওয়াশিংটনের নীতুর লেখার সূত্রে পেলাম মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের ওয়েবসাইট। সেখানে চেষ্টা করা হয়েছে ইতিহাসকে ধরে রাখতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে।
ধন্যবাদ তাদেরকে। ধন্যবাদ নীতুকে। যারা স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কে বিভ্রান্তির শিকার তারা একবার ক্লিক করে দেখতে পারেন সেই সাইট। জানুন দেশকে, তার মুক্তির প্রচেষ্টাকে। আর ভুলে যাবেন না লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণদান ও নির্যাতনের শিকার হওয়ার ইতিহাসকে।
ছবি: পাকবাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার ও আলবদরদের হাতে
বিবিসির এশিয়ান নেটওয়ার্ক বলে একটি বিভাগ আছে। পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন ভাষাভাষিদের অনুষ্ঠান প্রচার করা হয় এ বিভাগ থেকে। ইন্টারনেটেও আপনার শুনতে পারেন তা।
বাংলায় অনুষ্ঠান প্রচারিত হয় রোববার ও মঙ্গলবার রাতে। দুজন উপস্থাপক আছেন। এর মাঝে আমার প্রিয় শওকাত হাশমি। তিনি সম্ভবত: শেফিলড বিবিসি রেডিওতে কাজ করেন আর এই অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন।
তবে কোনো বাক্য তিনি সঠিক বলতে পারেন। তাই তার কথা শোনা মাত্রই হাসি পায়। একটা গান পরিবেশন করার