ঢাকা গিয়েছিলাম কী এক কাজে। বিকেলের ট্রেনে ফিরছিলাম চট্টগ্রাম। সীট খুঁজে নিয়ে হাতের ব্যাগটা মাথার উপরের ষ্টীল তাকে ছুঁড়ে দিয়ে পত্রিকা কিনতে নামলাম নীচে। যাত্রায় আমি সবসময় একটা ম্যাগাজিন কিনি এবং সেটা ওখানেই ফেলে আসি। গাড়ীতে ম্যাগাজিন পত্রিকা অহরহ হাতবদল হয়, হারিয়ে যায় সহজেই। তাই কখনো সিরিয়াস কিছু কিনিনা।
সেবারও একটা আনন্দধারা বা তারকালোক, এক বোতল ডানকান পানি আর পাঁচটা বেনসনের শলা পকেটস্থ করে সীটে ফিরে দেখি আমার সীটের সম্মুখভাগ আলোকিত করে বসে আছে কালো পোষাক পরা এলোকেশী স্বর্গচ্যুত দুই অপসরী। আমার পাশের সীটে জানালার পাশে বসেছে একজন তরুন। আচরনে বোঝা গেল এরা তিনজন ভাইবোন। ভ্রমনে দৃষ্টি স্ক্যান করে বগির সবচেয়ে রূপবতী অপ্সরীটি নির্বাচন করা বহু পুরোনো অভ্যেস। তবে এত কাছাকাছি রূপের পসরা বসেনি কখনো আমার। এই রূপের হাটে বসে ভস্ম হয়ে যাবার ভয়ে মাথা তুলে সরাসরি তাকাতে ভরসা পাচ্ছিলাম না।
এত কাছে রূপের আসর পেয়ে আমার স্ক্যানিং মেশিন অকেজো হয়ে গেল। আমি জোর করে আনন্দধারায় চোখটা ডুবিয়ে দিলাম। কিন্তু আনন্দধারার সব সুন্দরীকে ভীষন ম্লান মনে হলো এই দুজনের কাছে। বিশেষতঃ যিনি বসেছেন আমার সামনা সামনি। আড়চোখে চোখাচোখি হতেই তরুনীর তীব্র দৃষ্টিবানে আহত হলো আমার হৃদয়। আমি চোখ ফিরিয়ে জানালার বাইরে তাকিয়ে রইলাম। মন বসলো না কিছুতে। ট্রেনটা ঝম ঝম করে ছুটে যাচ্ছে দ্রুত ফুরিয়ে আসা শীত বিকেলের সোনালী আলোর রেখা ভেদ করে।
ভাইটি বাথরুমে যাবার জন্য উঠে গেলে আমি ম্যাগাজিনটা সিটে রেখে পকেট থেকে সিগারেট বের করে ফস করে ধরাতেই দুহাতে নাকটা চেপে ধরলো সোজাসুজি বসা তরুনী।
আমি দুহাত জোড় করে বললাম, "সরি আমি খেয়াল করিনি আপনাদের সিগারেটে অসুবিধে হবে, এখুনি উঠে যাচ্ছি ওদিকে।"
তরুনী ভীষন মুগ্ধ ও কৃতজ্ঞতার দৃষ্টিতে তাকালো। আসলে খুব খেয়াল করেই ধরানো হয়েছিল সিগারেটটি। উঠে গিয়ে দরজার দিকে গেলাম। মাথাটা বাইরে দিয়ে হাওয়া মে উড়তা যায়ে বলে সিগারেট শেষ করে ফেললাম পাঁচ মিনিটেই।
সীটে এসে দেখি ভাইটি তখনো ফেরেনি।
তরুনী মিষ্টি হেসে বললো, "আপনার ম্যাগাজিনটা একটু নেবো?"
আবার জিগায়! ম্যাগাজিনের জীবনই তো ধন্য হয়ে যাবে তোমার স্পর্শে হে অপসরী। তাড়াতাড়ি হাতে তুলে দিলাম। মনে মনে বলি এটা চিরকালের জন্য তোমাকে দিয়ে দিলাম।
ভাইটি ফিরে এল কিছু পরেই। খুচরা আলাপ হলো। ওরা কলাবাগান থাকে। কলেজে পড়ে। তিন ভাইবোন চাটগাঁ বেড়াতে যাচ্ছে খালার বাসায়। আমি বললাম আমার খালার বাসাও ঢাকা, তবে আমি চাটগাঁ ভার্সিটিতে পড়ি। ভাইজান যেন আমাকে নিরাপদ বোধ করে সেজন্য আমি যথাসম্ভব ভদ্রতা করে সামনের সীটের দিকে তাকানো থেকে বিরত থাকলাম। কিন্তু মাঝে মাঝেই চোখাচোখি হয়ে যাচ্ছিল সামনের সীটের সাথে। আমার সিগারেট ভদ্রতায় মেয়েটার কলিজাটা নরম করে দিয়েছে মনে হলো। দৃষ্টি দিয়ে অনেক কিছু বোঝা যায়। বাইরে রাত নেমেছে তখন। নিকষ কালো অন্ধকার। ভৈরবের কাছাকাছি এলে ট্রেনের কাচের জানালাগুলো নামিয়ে দিলাম। এই জায়গাটা ভালো না। বাইরে থেকে ঢিল ছুড়ে মারে দুষ্ট ছেলেরা। ট্রেনও এখানে ধীর গতি হয়ে যায় কেন যেন। লাইন খারাপ বোধহয়।
বন্ধ জানালার দিকে তাকিয়ে হঠাৎ মনে হলো কাঁচের ভেতর একটা অপরূপা চেহারা ভেসে উঠেছে। জানলাটা ছোট্ট একটা টিভি যেন। ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম কাঁচের ভেতরের তরুনীটি কৌনিক লাইনে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ভীষন রোমাঞ্চিত হলাম। ভালো একটা খেলা পেয়ে গেলাম। নিরাপদ টাংকি মারার চমৎকার ব্যবস্থা। আর কেউ বুঝবে না আমরা দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে আছি। ওর আসন থেকে আমাকে দেখা যায়, আমার আসন থেকে ওকে দেখা যায়। ভৈরব পেরিয়ে গেলেও ইচ্ছে করেই জানালা তুললাম না আর। বাংলাদেশ রেলওয়ের জানালায় তখন প্রস্ফুটিত হচ্ছে একটি সম্ভাব্য প্রেমের কলি।
আর কেউ না বুঝলেও ভাইটি বোধহয় পদার্থবিদ্যার সুত্র ধরে প্রতিফলনের কৌনিক ব্যাপারটায় সন্দেহ করলো। কিছুক্ষন পর সে গরম লাগছে বলে হুট করে ট্রেনের জানালাটা তুলে দিল। জোঁকের মুখে যেন চুন পড়লো। আমদের টাংকি ফেঁসে গেল। তরুনী চট করে মাথা নীচু করে আনন্দধারায় ডুবে গেল। আর আমি সিগারেট খেতে উঠে গেলাম দরজার দিকে।
ফিরে এসে দেখি ভাইটি মাথা বাইরে দিয়ে রাতের শোভা উপভোগ করছে। তরুনীর সাথে চোখাচোখি হলো এক সেকেন্ড। বুঝে ফেললাম কি করতে হবে। ভাইয়ের পিঠে আলতো টোকা দিয়ে ডাকলাম-
: ভাই।
: বলেন।
: বাইরে কি দেখেন?
: রাতের আঁধার দেখি।
: আরেকটু পরে দেখেন।
: কেন?
: এই জায়গাটা ভালো না।
: সমস্যা কী?
: এইটা তো চোরাচালান এলাকা। এখান দিয়ে মালামাল ইন্ডিয়া পাচার করে। কেউ জানলা দিয়া বাইরে তাকিয়ে থাকলে ওদের অসুবিধা হয়। মাইন্ড করলে কিরিচের কোপ মেরে কল্লা নামিয়ে দেয়। আওয়াজও হয় না।
: সর্বনাশ, তাই নাকি?
মুহুর্তের মধ্যেই মাথাটা ভেতরে নিয়ে এসে ঝুপ করে জানলাটা নামিয়ে দিল ভাইজান। জানালার কাঁচে চোখ পড়তেই দেখলাম মৃদু আলোয় হাসছে দুটি চোখ।
[সময়কাল: ১৯৯০]
মন্তব্য
ওরে.... কী কাহিনী শুনাইলেন।
তারপর কী হইছিল তাড়াতাড়ি কন!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পরের অংশ প্রাইভেট
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
এটা কি কোন মৃত আত্মার গল্প ? না কি......!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
মৃত আত্মা? রন'দা কয় কি, ভয় পাইছি......হে হে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
গল্পটা শেষ? নাকি শেষ অংশটা গোপন করে রাখছেন?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
গল্পের শুরুটা পাবলিক, শেষটা প্রাইভেট........হা হা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
"অপূর্বা" হবে মনে হয়।
আমারো তাই মনে হচ্ছে এখন, যখন লিখেছি তখন মনে হয়নি। ধন্যা........কিন্তু এডিট করার উপায় আছে?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হা হা হা
ব্যপক মজা দিলেন, ভাইজান।
তবে হাসিভরা দুটি চোখ আর কি কি বললো, চেপে গেলেন বলে বিরাট দুস্কু পেলাম।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ আপনাকে শিমুল।
সেই চোখ দুটি বাকী অংশ চেপে যেতে বলেছে যে!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এরপর ?
নব্বুই সালে তো আর ইমেইল / মোবাইল ছিলো না... তাইলে ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
বাকী অংশটা কওন নিষেধ আছে!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সেইরম হইতেছে!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
খারাপ না তো!!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
শেষ হইয়াও হইলো না শেষ ... !!
ঠিক ধরছেন। ধন্যবাদ।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ছবি দেখতে মন চায়
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
ক্যান, ছবি দিয়া কিয়ারবেন?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হা হা হা
মনে হয়, সেইটাও প্রাইভেট।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ট্রেনের সেই অপ্সরা কি আপনার বর্তমান বউ?
হা: হা:। উত্তর কই নীড় ভাই?
আরে নাহ! সেরুম টাংকিবাজ মাইয়ারে বিয়া করুম, মাথা খারাপ?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
হায় ট্রেন। হায় নীলরঙ সর্পময় ট্রেন।
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
---------------------------------------------------------
ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.
নীল সর্প? ভয় পাইছি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পোলাপাইন আজকাল কতো বদ হয়, মাবুদে এলাহি
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
এই পুলাডা তো দেড়যুগ আগের, আইজকাইলকার গুলা কিরাম হইবো চিন্তা করেন!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নতুন মন্তব্য করুন