পাহাড়ের ঢালটা যেখানে কাত হয়ে নদীর দিকে নেমে গেছে ওদিকটায় কেবল বুনো জঙ্গল। হাঁটতে হাঁটতে ফিওনা ওদিকে চলে গেছে। ৭ বছরের ফুটফুটে মেয়েটি। হঠাৎ তার উল্লসিত চিৎকার - বাবা বাবা দেখে যাও, কী সুন্দর একটা ফুল এখানে!
আরিল মুখ ফিরিয়ে মেয়ের আঙুলকে অনুসরন করে কাছে গিয়ে দেখলো সত্যি চমৎকার একটা ফুল। তার এত বছরের ফুলের ব্যবসা কিন্তু কখনোই এত সুন্দর ফুল দেখেনি। ফুলটা লাল বেগুনি হলুদ এই তিনটা রঙের অপূর্ব সমন্বয়। এই বেগুনিটা ঠিক বেগুনিও নয়। কেমন অদ্ভুত উজ্জ্বল। অন্য রংগুলো ছাড়িয়ে বেগুনিটার উপর একটু বেশী আলো পড়েছে। যেন মুগ্ধতা ছড়ানোর জন্যই ফুলটির জন্ম!
কাছে গিয়ে আলতো করে ফুলটিকে স্পর্শ করলো আরিল। দারুণ একটা সুগন্ধী আবেশ নাকের ঠিক সামনে এসে মৌ মৌ করতে থাকে। আরিল অবাক বিস্ময়ে গাছটার দিকে তাকিয়ে মনে করার চেষ্টা করছে কোথায় দেখেছে আগে। নাহ্ এই গাছ আগে কোথাও দেখেনি। কোন দেশী ফুল এটা? এত সুন্দর ফুল এখানে কি করে এলো? গতকালও তো এদিকে কোন ফুল দেখেনি।
জাত ব্যবসায়ী আরিল। ফুলটা ছুঁয়েই বুঝে গেল এই ফুলকে যত্ন করে চাষ করতে পারলে একচেটিয়া ব্যবসা হবে। ফুলের পাপড়িগুলো অর্কিডের মতো দৃঢ়। তার মানে এই ফুল দীর্ঘক্ষণ তাজা থাকবে এবং সংরক্ষণের উপযোগী। ফুল ব্যবসার অন্যতম প্রধান সুযোগ হলো এই জাতীয় শক্ত ফুলগুলি। বাড়তি পাওনা এর সুগন্ধ। আরিল ভাবলো এই ফুলের চাষ শুরু করতে হবে। আলতো করে ফুলের চারাটা নিয়ে একটা টবের মধ্যে স্থাপন করলো। বাড়ী ফেরার পথে নিয়ে এলো টবটাকে।
বিকেলে কফির কাপ হাতে নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে সামনে তাকিয়ে অবাক হলো আরিল। ফুলটার রং শুধুই বেগুনি এখন। আশ্চর্য। রং বদলায় এই ফুল? দিনে কয়বার বদলায় দেখতে হবে। টবটাকে বারান্দায় তুলে আনলো। রাতের বেলা আরো অবাক হয়ে দেখলো ফুলটা গাঢ় খয়েরি হয়ে গেছে। পরদিন ভোরে উঠে দেখলো ফুলটা লাল। রোদ বাড়তেই রঙ বাড়ছে। দশটার দিকে হলুদ আর লাল। দুপুরের আগে আগে লাল, হলুদ আর বেগুনির চমৎকার একটা মিশ্রন দেখা গেল। আবার বিকেল হলে পুরোটা বেগুনি। কয়েকদিন রেখে দেখলো এক সপ্তাহেও ফুলটি পঁচছে না। কেবল শুকিয়ে যায়।
আরিল ভীষন আশাবাদী হলো এবার। এই ফুলের চাষ করতে পারলে সে একাই ফুল সম্রাট হয়ে যাবে দুনিয়ায়।
পাপুয়া নিউগিনির পূর্বপ্রান্তে অবস্থিত মোরোবি প্রদেশের প্রধানতম শহর -লেই। মাত্র লাখ দেড়েক লোকের বসবাস এই শহরে। শহরের উত্তরের উপত্যকার উল্টোদিকের ঢালে কয়েক একর জায়গা নিয়ে একটা ফুলের খামার আছে। তারপর একটা আদিম জঙ্গল। হাজারো গাছপালা ওখানে। এই উপত্যকার ঢালটা আরিল লীজ নিয়েছে ৯৯ বছরের জন্য। খামারের মাইল খানেক সামনে দিয়ে বয়ে গেছে একটা নদীর ধারা। দুই পাহাড়ের মাঝে বয়ে যাওয়া নদীটার মধ্যে চর জেগে আছে। ওখানে পাখির ঝাঁক নামে কোন কোন বিকেলে। দুপাশের পাহাড় চিরে বেরিয়ে সাগরে পড়েছে ধারাটা। এখানে একটা পুরোনো কাঠের বাড়ী আছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানিদের তৈরী।
খামারের এই বাড়ীতেই আরিলের সপ্তাহের পাঁচদিন কাটে। স্ত্রী সুসি আর কন্যা ফিওনা থাকে নিকটস্থ শহরে। মাঝে মাঝে আরিলের কাছে এসে থাকে যখন ফিওনার স্কুল বন্ধ থাকে। বর্তমানে এই দেশের নাগরিক হলেও আদতে সে অষ্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা। পূর্বপুরুষের ভিটে অষ্ট্রেলিয়ার পার্থে। কিন্তু লেই শহরের প্রেমে পড়ে এখানেই স্থায়ী বসতি করেছে। শহরটি অপূর্ব সুন্দর। শহর ছাড়িয়ে উত্তরে গেলে যে সবুজ পর্বতমালা চোখে পড়বে তার উল্টোদিকে আরিলের খামারবাড়ী।
প্রাকৃতিকভাবেই মোরোবি প্রদেশটি বৈচিত্র্যময় একটা জায়গা। সবুজ পাহাড় জঙ্গলের সাথে প্রশান্ত মহাসাগরের এত সুন্দর সমন্বয় এই অঞ্চলে খুব কমই আছে। কেবল এই প্রদেশেই ৭০০-১০০০ প্রজাতির পাখির দেখা মেলে এবং ১২০০০-১৫০০০ জাতের উদ্ভিদ পাওয়া যায়। অঞ্চলটা প্রকৃতিবিজ্ঞানীদের স্বর্গ বিশেষ। এত বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক উপাদানের সমাহার পৃথিবীর আর কোন এলাকায় নেই।
এরকম অদ্ভুত প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের মেলায় বুনোফুলের আবিষ্কার তেমন বিস্ময়ের কিছু না হলেও আরিলকে হতবাক করলো ফুলের রঙ পরিবর্তনের ব্যাপারটা।
[চলবে...]
মন্তব্য
>চি *কার [মাঝের বর্ণটি আসছে না]
>দারুণ
>বৈচিত্র্যময়
>সংরক্ষণ
>অনুসরণ
>গতকালও তো 'এদিকে' কোন ফুল ছিলো না
>দীর্ঘক্ষণ
>আলতো করে ফুলের চারাটা নিয়ে একটা টবের মধ্যে লাগালো/ পুঁতলো/ লাগিয়ে নিলো বললে সহজ লাগতো একটু...
>আরিল লীজ 'নিয়েছে' ৯৯ বছরের জন্য
চলুক, পাঠক হিসেবে আছি!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এতে আমি কোন সমস্যা দেখছি না।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
সমস্যা নাতো রে ভইন, বলেছি সহজ লাগার কথা!
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঠিক না এইসব...
আমার মত অলসেরা এইরকম কর্মঠ, দায়িত্বশীল ব্লগপুলিশের ভয়ে লেখা দেয়ার দিন কেবলি পেছায়...
... কিপিটাপ বৈন'স।
_________________________________________
সেরিওজা
আমি হইলাম বানান ভুলের সর্দার। আমার লেখায় কেন কেউ ভুল ধরে না? এগুলারে মাইর দেওনের কাম।
দুইজনরেই উত্তম জাঝা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মন্তব্যের চেয়েও কঠিন বানান ঠিক করে দেয়া। সেই কঠিন কাজটা আপনারা যে কয়েকজন করছেন, তাদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞতা। বুনোহাঁসকেও একই কৃতজ্ঞতা
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
কঃ
চলুক।
ফিওনা নামটা খুব প্রিয়। এটা তো একটা গোলাপের নাম, তাই না?
খঃ
অনেক বানানেই ঈ-কার প্রতিস্থাপিত হয়েছে ই-কার দিয়ে। সেক্ষেত্রে ঈ-কার ভুল নয়। তবে, ই-কার লেখাই ভালো। যেমনঃ চিৎকার, বেগুনি, দেশি, বাড়ি, তৈরি।
অষ্ট্রেলিয়া > অস্ট্রেলিয়া । বিদেশি বানানে ষ হয় না।
বিদেশি বানানে ঈ-কারও হয় না।
তাই, জাপানী > জাপানি ।
কি সুন্দর একটা ফুল এখানে! > কী সুন্দর একটা ফুল এখানে! (কী তে জোর দেয়া হচ্ছে )
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ফিওনা গোলাপের নাম বলে শুনিনি। নামটা নিয়েছি আমার এক কলিগের নাম থেকে।
বানান সুপারিশের জন্য ধন্যবাদ।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
এ তো দেখি চমৎকার কাকতাল! কীভাবে মিলে গেলো দেখুন। পুষ্পব্যবসায়ীর কন্যার নাম একটি বিশেষ প্রজাতির গোলাপের নামে।
এই সেই ফিওনাঃ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বাহ! ফুল ব্যবসায়ী নিশ্চয়ই জানে কন্যার নাম কেন ফিওনা। কিন্তু জানে না মুর্খ লেখক
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
আমিও মূর্খ। আমাকে পুষ্পবিশারদ ভাববেন না যেন। আমার বাবার এক বন্ধুর মেয়ের নাম ফিওনা। সেই সূত্রে বাচ্চাকাল থেকে এ নামের পুষ্পযোগ সম্পর্কে অবগত।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ফিওনা'কে দেখে মুগ্ধ । আমি জানতাম শুধু SHREK এর রাজকুমারীর নাম ফিওনা
অজস্র ধন্যবাদ বুনোহাঁস কে ।
গল্প ভাল লাগছে, ভাই! পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকব!
========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!
ভালো না লাগলে তো পরের পর্ব অনিশ্চত হয়ে যেতো। ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
লেখার সূচনা ঠিকাসে, একটু মন্থর লাগলো অবশ্য
... পরের পর্ব দ্রুত এবং আরো গতিশীল করার দাবি জানাই।
_________________________________________
সেরিওজা
গল্পকে উপন্যাসে রূপান্তরের একটা বদখেয়াল চাপছিল। তাই শুরুটা মন্থর। ভয় নেই খুব দ্রুত সিরিজ শেষ হবে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী কেন জানি আমারে টানে না। আপনেও লেখা শুরু করলেন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী!
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ট্যাগটা তো দেখি উঠায়া দেয়া দরকার। নইলে প্রথম পর্ব থেকেই এরকম পাঠক হারাবো।
নজুভাই ভয় ধরায়া দিছে
একটু ধৈর্য ধরেন কাহিনী লম্বা না। বৈজ্ঞানিক কাহিনী ট্যাগ লাগাইছি ভাব আনার জন্য
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
খুব ভালো লাগছে। সুন্দর বর্ণনা। পরের পর্ব আসুক তাড়াতাড়ি।
ধন্যবাদ, পরের পর্ব আসবে এই পর্ব প্রথম পাতা থেকে সরলেই!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশন, চালিয়ে যাওয়াটা বেশ বড় একটা চ্যালেঞ্জ।
দুই পর্বের মাঝের ফাঁকটা দুয়েকদিনের বেশী না হলেই আমার ভালো লাগবে।
ফিওনা শব্দটা ভালো লাগলো।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
চা বিরতি দুদিনের বেশী হবে না আশা করি! সাথে থাকুন।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পড়ছি। সুন্দর বর্ণনা। ফিওনা নামটা আমারও পছন্দের। 'শ্রেক' এর বউ এর নাম ছিলো ফিওনা
ধন্যবাদ মৃত্তিকা। সাথে থাকুন পরের পর্বেও
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নতুন মন্তব্য করুন