ফিওনা-৩ (মানুষ নামের আজব প্রাণী)

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ১৭/০৪/২০১০ - ১১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফিওনা - ১ (প্রথম দেখা)
ফিওনা- ২ (বাণিজ্যে অলক্ষী)

বহু দূরবর্তী গ্যালাক্সির 'নিউক' গ্রহের আদি বাসিন্দা 'সেল' সমাজের নমুনা সভা বসেছে। মহাবিশ্বের কোথায় কোথায় সেলদের বসতি আছে তা আবিষ্কার করতে গিয়ে ওদের একটি নবীন গবেষক সেল সম্পূর্ণ নতুন জাতের এক আজব জীবের সন্ধান পেয়েছে। তার গবেষণা রিপোর্টের সৌজন্যেই আজকের সভা।

ওদের নিজেদের গ্যালাক্সির মধ্যে দুশো পঁচিশটা 'সেল-বাস-যোগ্য' গ্রহ আছে। তার মধ্যে নিউক হলো সবচেয়ে বড় এবং আদিম। 'সেল' উদ্ভিদ প্রজাতির জীব হলেও জীব-জড় উভয় বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান তার মধ্যে। তাদের নিউক্লিয়াসে ইলেকট্রনের মতো এক উপাদান আছে যা থেকে শক্তিশালী রশ্মি উৎপন্ন হয়। এটাই সেলদের সকল শক্তির আধার। এদের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো দুর্দান্ত অভিযোজন ক্ষমতা, আলোর চেয়েও দ্রুত ছুটবার যোগ্যতা এবং যে কোন ধরনের জীবের সাথে যোগাযোগ করার দক্ষতা।

গ্যালাক্সি ব্যাপী ছোটাছুটি করার জন্য পুরো শরীর নিয়ে ভ্রমণ করতে হয় না তাদের। শরীরের যে কোন একটা সেলকে সেই রশ্মি দিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে ছুঁড়ে দেয়া হয়। গন্তব্যে পৌঁছেই অতি ক্ষুদ্রতম সেলটি দ্রুততম সময়ে পূর্নাঙ্গ শরীর নিয়ে বৃক্ষের মতো দাঁড়িয়ে যেতে পারে সেখানে। এই ক্ষমতা অর্জন করেছে কোটি বছরের বিবর্তনের ফসল হিসেবে। ধারনা করা হয় এদের পূর্বপুরুষ একসময় সাধারন বৃক্ষই ছিল।

বক্তা সেলটি শুরু করলোঃ

"উপস্থিত সেল সমাজ, দীর্ঘ দুই লগ (পৃথিবীর হিসেবে দুই বছর) ধরে খুঁজতে খুঁজতে নতুন যে গ্রহটি আবিষ্কার করেছি সেখানে লুকিয়ে আছে এক অপার বিস্ময়। এতদিন আমরা জানতাম মহাবিশ্বের মধ্যে সেল বাদে অন্য কোন জাতের জীব নেই। কিন্তু সেল প্রজাতির পাশাপাশি সেই গ্রহে পাওয়া গেছে নতুন এক প্রজাতি। প্রাণী বলে পরিচিত সেই আজব জীবদের বৈশিষ্ট আমাদের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা। বহু জাতের প্রাণী থাকলেও আজ আমাদের সভার মূল বিষয় সেই গ্রহের সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী মানুষ। এরা আকারে তেমন বড় না হলেও প্রযুক্তি জ্ঞানের কারণে ওই গ্রহের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।

" নতুন প্রজাতির জীবের সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো ওদের খাদ্য গ্রহন এবং বর্জ্য ত্যাগ। অদ্ভুত সব কাজ কারবার তাদের। ওরা আহার করে শরীরের একটা গর্ত দিয়ে, আবার অন্য একটা গর্ত দিয়ে খাবারগুলো পচিয়ে বের করে দেয়। এরকম আজিব কান্ডের পেছনে কি যুক্তি থাকতে পারে আমি বুঝিনি।

"সেখানে অনেক জাতের প্রাণী থাকলেও যে দলটা মানুষ নামে যারা পরিচিত, তাদের হাতেই ওই গ্রহের নিয়ন্ত্রণ। তারা পুরো গ্রহে সবচেয়ে শক্তিমান ও বুদ্ধিমান প্রাণী। তাতে আমাদের কিছু এসে যায় না। কিন্তু গবেষণা করতে গিয়ে ওই গ্রহের উদ্ভিদ সেল সমাজের অবস্থা সম্পর্কে যা জানলাম তা খুবই দুঃখজনক। মানুষের দল সভ্যতার নামে, প্রযুক্তির নামে, শিল্পায়নের নামে, আরো নানা বাহানায় সেল সমাজের উপর আঘাত হেনে চলেছে বহু যুগ ধরে। বায়ুমন্ডলে কালো কালো ধোঁয়া ছেড়ে সেল সমাজের আহারের মধ্যে ধ্বংসাত্মক উপাদান ঢুকিয়ে দিচ্ছে। সেলরা যেখানে বসতি করতো সেখানকার মাটিকে সেল শূন্য করে তাদের ভিটেয় ঘুঘু চরাচ্ছে।

"আপনারা জানেন সেল সমাজই মহাবিশ্বের মালিক, কিন্তু মানুষ নামের ওই নোংরা জীব ছোট্ট ওই গ্রহে সেল সমাজের উপর যে অত্যাচার করছে তা কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না।
মানুষের সমাজ একদিকে আমাদের স্বজাতির কিছু সেলকে বন্দী করে ব্যবহার করছে দাসের মতো, যথেচ্ছ কাজে লাগাচ্ছে তাদের খাদ্য বাসস্থান ইত্যাদির জন্য, আবার তাদের হাতেই ধ্বংস হচ্ছে অন্যান্য সেল প্রজাতি। সংখ্যায় সেল গণ অনেক বেশী হলেও সেলদের কোন কতৃত্ব নেই ওই গ্রহে।

"মানুষ নামের নোংরা প্রাণীদের অত্যাচার প্রতিরোধ করতে না পারার মূল কারণ তাদের প্রযুক্তিজ্ঞানহীনতা। এই উত্তরাধুনিক যুগেও ওখানকার উদ্ভিদ সেলগুলো আমাদের কোটি বছর আগের পূর্বপুরুষের মতো নির্বোধ রয়ে গেছে। তাদের প্রযুক্তি জ্ঞান একেবারে শূণ্যের কোটায়। একটা উদ্ভিদ সেলকে কেটেকুটে জ্বালিয়ে দিলেও বিন্দুমাত্র প্রতিরোধ গড়তে পারে না।

"এই জগতে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো যোগাযোগ রশ্মি। যা দিয়ে আমরা নিমেষেই বিশ্বের যে কোন জায়গায় যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি। আমাদের সে কোন সেলকে যে কোন দুরত্বে নিয়ে স্থাপন করতে পারি। এই সুবিধাটা ওদের কারো নেই। ওরা জানেই না এরকম কোন ব্যবস্থা থাকতে পারে। যা কিছু প্রযুক্তি আছে তা মানব সমাজের দখলে। তবে মানুষেরা যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে যোগাযোগ করে ওদের সভ্যতার শীর্ষে উঠেছে বলে দাবি করে তা দিয়ে আমাদের কাছে হাস্যকর। তারা উদ্ভিদ সেলদের মতো স্থির নয়। ক্রমাগত নড়াচড়া করতে হয় তাদের। ভ্রমণ করার জন্য ওরা নিজেদের আস্ত শরীরকে তো নেয়ই, সাথে আরো বিশাল যন্ত্র বহন করে। যাকে ওরা জাহাজ, গাড়ি, বিমান এরকম বিদঘুটে নামে ডাকে।

"ওদের সর্বোচ্চ গতির যন্ত্রের(রকেট) গতি দেখলে আপনি হাসতে হাসতে খুন হবেন। তাছাড়া ওই বিশাল যন্ত্রগুলোকে ভূমি থেকে আকাশে ভাসাতে এমন ভীষন ঘোঁত ঘোঁত শব্দ করতে হয়, এত আগুন পোড়াতে হয় যে তাতে কয়েক কোটি সেল পুড়ে যাবে। ওরকম হাস্যকর জিনিস নিয়ে ওরা নাকি গ্রহে গ্রহে বিচরন করবে। মজার ব্যাপার হলো নিকটস্থ নক্ষত্রে পৌঁছাতেও তাদের কয়েক লক্ষ বছর লেগে যাবে। অথচ ওদের গড় আয়ু মাত্র ৭০ লগ(বছর)। তাদের নক্ষত্র ভ্রমণ অনেক দূরের অসম্ভব স্বপ্ন। আমাদের জগত নিয়ে কল্পকাহিনী লেখার মগজও নেই ওদের।

"যাক সেকথা, ওখানকার সেল সমাজের কথায় ফিরে আসি। এত অনাচার সত্ত্বেও পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা একটা উদ্ভিদ সেল অন্যটাকে সাহায্য করতে পারে না। বহু বছর ধরেই চলছে এমন দশা। ওরা দেখতে পায় নিজেদের ধ্বংস হয়ে যাওয়া, কিন্তু প্রতিবাদে ফুঁসে ওঠার কোন ভাষা জানা নেই। আমার দুই বছরের গবেষণায় আমি চেষ্টা করছি তাদেরকে কোন একটা রাস্তা খুঁজে দিতে যাতে তারা নিজেদের ধ্বংস ঠেকিয়ে দুষ্ট প্রাণীদের হাত থেকে গ্রহটাকে রক্ষা করতে পারে। এটা আমাদের আন্তঃনীহারিকা সেল সমিতির অঙ্গীকারও বটে।

"আমি যোগাযোগ রশ্মির মাধ্যমে আমার একটা সেল ওদের ভূমিতে পুঁতে দিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য আরো বিস্তারিত জ্ঞানলাভ করা ওই গ্রহের বিভিন্ন বিষয়ে। যেখানে আমি পুঁতেছিলাম, সেই প্রাণীটা সেল চাষ করে। রঙিন সেলদের বন্দি করে কুপিয়ে হাত পা কেটে নানান জায়গায় চালান করে। ওরকম অদ্ভুত খেয়াল কেন প্রথমে বুঝতে পারিনি আমি। পরে জেনেছি ওই প্রক্রিয়াটাকে ওরা বলে বানিজ্য। সেই প্রাণীটা আমার সেলকেও বন্দি করে। আমি চাইলে তখুনি চলে আসতে পারতাম। কিন্তু আসিনি অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য। সেলগণ নিজেদের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আমরা চাইলে আমাদের বৃদ্ধিকে নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আমাকে বন্দি করার পর মানুষটা আমার কাছ থেকে আরো সেল আশা করে। আমি আরো সেল বাড়ালাম। সেলগুলো খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেলে তাকে বাণিজ্যে উৎসাহ দিল।

"মানুষটা আমার বর্ধিত সেলগুলোর হাত পা মুন্ডু কেটে বস্তাবন্দী করে নানা জায়গায় পাঠালো। ব্যাপারটা আমার জন্য ভালো হয়েছে। আমার সুযোগ হলো সমস্ত গ্রহের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়ার। আমি জানলাম পুরো গ্রহের প্রাণী জগতের বিচিত্র সব তথ্য। মোটামুটি দুই বছর পর্যবেক্ষণের পর আমি সেল ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলাম। নিউকের কাছ থেকে পরবর্তী নির্দেশ নিয়ে যাবার জন্য এক রাতে আমার সবগুলো সেলকে উপড়ে নিয়ে চলে এলাম।

"ইতিমধ্যে যা জেনেছি তাতে মনে হয়েছে মানুষ নামক প্রাণীটা সেল সমাজের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। পুরো গ্রহের সেল সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে এই মানুষের দল। তাই নিউকের অনুমতি নিয়ে আমি আবার মাঠে নামতে চাই সেল সমাজকে রক্ষা করার জন্য। আমি এখানকার সমাজকল্যাণ সেল প্রধানকে অনুরোধ করবো আমার জন্য কয়েক লক্ষ শক্তিমান সেল বরাদ্দ করা হোক পৃথিবীকে লক্ষ্য করে নতুন প্রজাতি নিক্ষেপ করার জন্য। প্রতিটি ভূখন্ডে সেলগুলো ছড়িয়ে দেয়া হবে যারা এক বছরের মধ্যেই সারা পৃথিবীর সমস্ত সেলগুলোর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করবে এবং অনিষ্টকর প্রাণীদের বিরুদ্ধে একশানে যাবে।

"অশুভদের হাত থেকে, নষ্টদের হাত থেকে বিশ্বকে মুক্ত রাখার অঙ্গীকার করে আমি আমার বক্তব্য শেষ করছি।"

[চলবে........]


মন্তব্য

মর্ম এর ছবি

গল্প শুরু হলো... হাসি
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...

নীড় সন্ধানী এর ছবি

‍‌সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ! হাসি

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালোই লাগতাছে
চলুক

খেয়ালীমন

নীড় সন্ধানী এর ছবি

খেয়ালীমন ভাই, আপনারে এখানে দেখে উৎসাহ পাইলাম। কেমন আছেন? হাসি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

নাশতারান এর ছবি

বেশ মজা পেলাম এ পর্বে। সাদা পাউডারের ব্যাপারটা ধরতে পারছি না। পরের পর্বে বলবেন হয়তো।

সেলরা যে বছরকে লগ বলে এই ব্যাপারটাও অভিনব।

কিন্তু একটা ব্যাপারে খটকা লাগলো। সেলদের কাছে জাহাজ, গাড়ি, বিমান নামগুলো বিদঘুটে, আবার তারা "ভিটেয় ঘুঘু চরাচ্ছে"র মত বাংলা বাগধারা ব্যবহার করছে কেন? চিন্তিত

---------
|| শব্দশুদ্ধি ||

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

‍আরে আমি নিজেও 'সেল'দের ভাষা বুঝি না। 'ভিটেয় ঘুঘু চড়াচ্ছে' বাক্যটার ভাবানুবাদ করা হইছে..........> >[ /] > [ /]>> /] > [ /]>< এই বাক্য থেকে। চোখ টিপি

সাদা পাউডার হলো ফিওনার ধ্বংসাবশেষ। ওদের দেহ যে উপাদানে তৈরী সেটা থেকে নিউক্লিয়াসগুলো বেরিয়ে যাবার পর অবশিষ্টাংশ সাদা পাউডার হয়ে গেছে। হাসি

আর কোন কুশ্নো?

-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

নাশতারান এর ছবি

কুশ্নো নাই। আরজি আছে। আমার মন্তব্যের লিঙ্কটায় খোঁচা দিয়েন সময় পেলে। দেঁতো হাসি

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

তিথীডোর এর ছবি

পরীক্ষায় ডাব্বা মেরে মন খ্রাপ করে সচলে ঢুকলাম...

বাহ্, এই পর্বটার স্বাদ অন্যরকম!
পাঠক হিসেবে সঙ্গে থাকবো... হাসি

--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

নীড় সন্ধানী এর ছবি

সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ। সিরিজ চালানো কঠিন কাজ। তাড়াতাড়ি শেষ করে দেবো হাসি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

মামুন হক এর ছবি

ভালো লাগছে। চলুক নীড়দা হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

দু'সপ্তাহ হয়ে গেছে, এখনো গপ্পো চলেনা ক্যান? মন খারাপ

নহক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।