চট্টগ্রাম ইপিজেডে Mapple International ১৯৯৫ সালে ২০৮০০ ডলার দিয়ে একটি জাপানী নতুন টয়োটা গাড়ি কিনেছিল তখনকার লেটেস্ট মডেলের। পরের বছর বুদ্ধিমানের পরামর্শ নিয়ে ৮০০০ ডলার করে ১৬০০০ ডলারে দুটো ভারতীয় গাড়ি কিনে তৃপ্ত হয়েছিল। কেননা দুটো গাড়ি কেনার পরও নগদ সাশ্রয় ৪ হাজার ডলার!!
কিন্তু ১৯৯৯ সালের মধ্যে তিন বছর আয়ুর ভারতীয় গাড়ি দুটোর দম ফুরিয়ে লুটিয়ে পড়ে অফিস ইয়ার্ডে। অনেক চেষ্টা করেও জাগানো যায়নি তাদের। বরং আরো ২০০০ ডলার গচ্ছা গেছে ওগুলোর চিকিৎসা করতে গিয়ে। কাজের কাজ হয়েছে দুটো। গাড়ি দুটো অফিসের দুটো পার্কিং দখল করে জঞ্জালের সৃষ্টি করেছে। আর বেপজা ও কাস্টমস কতৃপক্ষের কাছে বছর বছর মৃত গাড়ির রিপোর্ট জমা দিতে হচ্ছে। মৃত গাড়িগুলো সরাবার জন্য আবেদন করা হলে কাস্টম থেকে জানানো হয় ওগুলো সরানো যাবে ধার্যকৃত যাবতীয় শুল্ককর পরিশোধ করার পরে। কারণ গাড়ি দুটো ইপিজেড আইনের শুল্কমুক্ত কোটায় আমদানী। মৃত গাড়ির আবার শুল্ককর?
গাড়ি জীবিত মৃত বড় কথা নয়, গাড়ির বয়স অনুসারে শুল্ককর ধার্য করা হয়। ইপিজেড এলাকায় হলেও মৃত গাড়ির সৎকারের জন্য শুল্কবিহীন সুবিধা নেই। অত ঝামেলায় গিয়ে গাড়িগুলোর সৎকার করা হয়নি আর। গাড়ি দুটোর লাশ ১৪ বছরের রোদ বৃষ্টি ঝড়ে কুড়কুড়ে মুড়মুড়ে হয়ে কটকটি খাবার অবস্থায় এসে মাটির তলায় অর্ধেক দেবে গেছে। ওদিকে বেশী দামে কেনা টয়োটা গাড়িটা ২০১২ সালে এসেও সচল আছে, ভালোভাবেই আছে। পরে ২০০০ সালে আরো দুটো জাপানী রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনা হয়েছিল ভারতীয় নতুন গাড়ির চেয়ে কম দামে। ১১ বছর পরে এসেও গাড়ি দুটো রাস্তা মাতিয়ে চলছে।
Mapple International বুঝে গিয়েছিল জাপানী পুরোনো গাড়ি আর ভারতীয় নতুন গাড়ির পার্থক্য। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার বোঝেনি। না বর্তমান সরকার, না অতীতের কয়েকটা সরকার। প্রত্যেক বছর বাজেট বিবরনীতে গাড়ি আমদানী পর্বটা যেন লেখা হয় ভারতীয় গাড়ির বাজারকে উৎসাহ দিতে। আইন করা হয়েছে রিকন্ডিশনড গাড়ি ৪ বছরের বেশী পুরোনো হতে পারবে না। নইলে দেশের আবহাওয়ার মাথা খারাপ হয়ে যাবে। যেন বলা হচ্ছে- 'সাধ্যমত সবাই নতুন গাড়িতে চড়ুন। নতুন জাপানী গাড়ি কিনতে পোষাচ্ছে না? ভারতের কমদামী গাড়ি আছে, প্রতিবেশী দেশ, চট করে আমদানী করা যায়। এত্তো সুবিধা থাকতে খামাকা জাপানী গাড়ি কিনবেন কেন?' প্রায় ধাক্কা দিয়ে আমরা পাবলিককে ভারতীয় গাড়ির বাজারে পাঠাচ্ছি।
এবার কিছু কাল্পনিক তথ্য নিয়ে আলাপ করা যাক।
ধরা যাক, একটা জাপানী গাড়ি ৩০০০০ ডলার টাকা দাম তাই ভারতীয় নতুন গাড়ি কিনা ভালো ১০০০০ ডলারে
বছরে ৫০০০ নতুন ভারতীয় গাড়ি কিনলে খরচ হয়: ৫০,০০০,০০০ ডলার
বছরে ৫০০০ নতুন জাপানী গাড়ি কিনলে খরচ হতো ১৫০,০০০,০০০ ডলার
অনেক সাশ্রয়!
এবার আসুন নতুন জাপানী না কিনে একটু পুরোনো জাপানী গাড়ি কিনি। ১০ বছরের পুরোনো জাপানী গাড়ির দাম পড়ে ৬০০ ডলারের মতো।
বছরে ৫০০০ নতুন ভারতীয় গাড়ি কিনলে খরচ হয়: ৫০,০০০,০০০ ডলার
বছরে ৫০০০ পুরোনো জাপানী গাড়ি কিনলে খরচ হতো ৩,০০০,০০০ ডলার
কতো সাশ্রয়?
এবং অবশ্যই ২০০১ মডেলের জাপানী গাড়ি ২০১১ সালের ভারতীয় গাড়ির চেয়ে দশগুন টেকসই! কারো কোন সন্দেহ থাকলে বলতে পারেন।
আমাদের বৈদেশিক বাণিজ্যের লেনদের ভারসাম্য সবসময়ই ঋনাত্মক। গত বছরের হিসেবে সেটা ৭ বিলিয়ন ডলারের বেশী। আমাদের সর্বোচ্চ আমদানী চীন থেকে। যেটা প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার। তার পরেই আসে ভারত। ভারত থেকে আমদানী ঘোষিত মূল্যে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু অঘোষিত মূল্যে(চোরাচালান) ৭ বিলিয়ন হতে পারে, যা চীনকেও ছাড়িয়ে যাবে। ভারতের সাথে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি এমনিতেই ৮০% এর কম নয়। টেক্সটাইল, মেশিনারী, ভোগ্যপন্য ইত্যাদি তো আছেই্ তার মধ্যে ভারতীয় গাড়ির বাজারকে বাংলাদেশে সম্প্রসারিত হতে দিয়ে আমরা ঘাটতিটা বাড়িয়েই চলছি!!
আর এই ঘাটতিটা পুরণ করে বিদেশী শ্রমিকদের রক্তশ্রমে অর্জিত ডলার আর খানিকটা আইএমএফ বিশ্বব্যাংক বা দাতাদের ভিক্ষা। ভারতের সাথে গাড়ি বাণিজ্য করে আমরা প্রতিবছর কতো মিলিয়ন ডলার হারাচ্ছি সেটার পুর্নাঙ্গ কোন হিসেব কি সরকার করেছে? আওয়ামীলীগ বিএনপি সবগুলো সরকারের আমলেই এই চিত্রটা একই পাওয়া গেছে। রাজনীতির মাঠে বিরোধী বক্তৃতা দিলেও ভারতের সাথে বাণিজ্য বেসাতিতে দুই দলেরই নীরব ঐক্য। এমনকি যারা ভারতীয় জুজুর ব্যবসা করে তারা ভারতীয় গাড়ির বাণিজ্যেও তুমুল এগিয়ে।
কেবল সিএনজি চালিত ৩ চাকার নড়বড়ে টিনের টেক্সিগুলোর কথা বলি। সারা দেশে এগুলোর সংখ্যা লাখের কম হবে না। তিন চাকার এই বাহনগুলো কতোটা অবৈজ্ঞানিক, কতোটা নাগরিক উপদ্রপ, কতোটা যানজটসহযোগী, কতোটা দুর্ঘটনামূখী, কতোটা নগর সৌন্দর্য বিনষ্টকারী আমরা সবাই জানি। এই লাখখানেক তিনচাকাবাহন আমদানী করতে আমাদের ব্যয় করতে হয়েছে ২০০মিলিয়ন ডলারের বেশী। সমপরিমান জাপানী রিকন্ডিশন গাড়ি(২০০১ মডেল) আমদানী করতে খরচ হতো ৬০ মিলিয়ন ডলারের মতো। কার স্বার্থে ১৪০ মিলিয়ন ডলার বেশী ব্যয় করা হলো? শুধু টাকা বেশী খরচ হলো তাই না, আয়ুর হিসেবেও ভারত আর জাপানের গাড়ির যোজন যোজন দূরত্ব। বাংলাদেশের মানুষ প্রাইভেট গাড়ি কিনতে গেলে এখনো জাপানী গাড়িই খোঁজে। তাই পাবলিক ট্রান্সপোর্টে জোর করে গিলিয়ে দেয়া হচ্ছে ভারতীয় জরাজীর্ন গাড়িগুলো।
ভারতের সাথে বাণিজ্যে আমার আপত্তি নেই। আমরা অবশ্যই প্রয়োজনীয় পন্যগুলো আনবো ভারত সহ অন্যন্য প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে। কিন্তু যে পন্য ভারত থেকে আমদানী করার দরকার নেই সেটা কেন করবো? যে পন্য যে দেশ থেকে আমদানী করলে আমাদের অর্থনীতির জন্য পরিবেশের জন্য মানুষের জন্য সহায়ক সেই ভাবেই আমদানী নীতি তৈরী করা হয় না কেন?
অর্থমন্ত্রীকে বলি-
ভারতীয় গাড়ি প্রমোট করে আমদানী শুল্কে আমাদের কতো বেশী আয় হচ্ছে?
জাপানের বদলে ভারত থেকে আমদানী করে আমাদের কতোগুন বেশী ডলার খরচ করতে হচ্ছে?
দেশকে ভারতীয় গাড়ির ভাগাড়ে পরিণত করা হচ্ছে কার টাকা দিয়ে?
আমদানী নীতির শেকল পরিয়ে আমাদেরকে ভারতীয় গাড়ি গেলানো থেকে বিরত থাকবেন কি?
মন্তব্য
বাংলাদেশের প্রগতি মটরস কি ধোলাই খাল ভারতীয় গাড়ির চে ভালো গাড়ি তৈরি করতে পারে। এদেরকে উৎসাহিত করা উচিত।
শস্তায় যে টাটা ন্যানো বাজারে ছেড়েছিল তার দরজা লাগানোর উপায় ছিল ছিটকিনি!!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ইঞ্জিনের বদলে নিশ্চিত অন্য কিছু ছিল।
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
টাটা ন্যানো ওদের স্থানীয় বাজারের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু আমাদের জন্য ঠিক নেই। ওই দামে আমরা টয়োটা ২০০০ মডেল বাগাতে পারি সহজেই।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
মিঃ বিন ছাড়া আর কে কিনতে পারে ভাবছি।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
প্রতিদিন এই ধরনের হাজারো লেখা পড়ে প্রতিয়মান যে,
আমাদের দেশের চালকদের মাথায় বিন্দুমাত্র দেশের ভালোর জন্য চিন্তাভাবনা নেই।
অথচ তাদের বেলায় দেখবেন মন্ত্রীসভার জন্য জাপান থেকে নতুন মডেলের গাড়িই আমদানী হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়ায় থাকতে সেখানে তৈরী সব বিদেশী ব্র্যান্ডের গাড়িই ব্যবহার করেছি। বিশেষকরে টয়োটা কিজাং যে কোনও ইনডিয়ার গাড়ির কান কাটতে পারে।
পয়সা খরচ করে ইনডিয়ার গাড়ি কেনার কোনও যুক্তি খুঁজে পাই না। আমার পরিবারের একটা বিরাট ট্র্যাজেডি ঘটেছে এই ইনডিয়ান গাড়ির কারনে যা সম্পূর্ অপ্রত্যাশিত ছিলো।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
ঢাকা শহরের যে অবস্থা! আমার যদি ক্ষমতা থাকত, আমি অফিস দিনগুলিতে প্রাইভেট কারের রাস্তায় বের হওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতাম। আমাদের এক সহকর্মী বলেছিলেন, ঢাকা শহরের মানুষের গাড়ির সখ কখনো কমবে না। একটা হলে আর একটা চাই।
লেখককে ধন্যবাদ কিন্তু ভারতীয় গাড়ি আমদানী বিষয়ে সরকারের বোধোদয় হবে কি ?
হ, কী কন এইসব আলতু-ফালতু কতা! ভারতের জিনিস পৃথিবীর সেরা! দেশের সবকিছু ভারতীয় হইতে হবে, তাইলে সবার পকেট ভারী হয় (দাদারা আমাদের মতই কিনা!) কিছুদিনের মধ্যে আমরা নিজেদের ভারতীয় বা পাকিস্তানি বলে পরিচয় দেয়া শুরু করবো
সরকারের বোধোদয়ের এই খবরটা আজকা দেখেন নাই?
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
বোধোদয়ের নমুনা :
অজ্ঞাতবাস
এমনিতেই টাটা বাস ট্রাকের ভালো বাজার আছে বাংলাদেশে। বিশাল একটা অংশ দখল করে রেখেছে ওরা। কিন্তু ৬০ লাখ টাকার কম দিয়ে যদি রিকন্ডিশন্ড জাপানী বা কোরিয়ার বাস পাওয়া যায়, সেটা কেনাই যুক্তিযুক্ত।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
প্রগতির সাথে মিৎসুবিশির চুক্তি হয়েছিল একটা ২০১০ সালে। পাজেরো বানানোর। ঐটার পরে কী হলো আর জানি না। প্রগতির উৎপাদন ক্রমশ আরো বাড়িয়ে টয়োটা বা ভক্সওয়াগন টাইপ কারো সাথে চুক্তি করে নতুন গাড়ি দেশে অ্যাসেম্বল করার ব্যবস্থা করতে পারলে ভারতীয় ভূয়া গাড়ির ভাগাড় হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। নগরাঞ্চলগুলিতে এমনিতে গাড়ি প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশী হয়ে গেছে।
অজ্ঞাতবাস
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
মিৎসুবিশি আমার চালানো সেরা গাড়ি। হাল আমলে কোরিয়ান গাড়ি কোম্পানি গুলা কম খরচে কিন্তু বেশ ভালো প্রযুক্তির গাড়ি বানাচ্ছে। ইঞ্জিনের জোর অতটা নাই, কিন্তু ঢাকার জ্যামের রাস্তার জন্য যথেষ্ট! আর হাইব্রিড বা রিজেনারেটিভ ব্রেকিং ( টয়োটা প্রিয়াস এ যে প্রযুক্তি ব্যাবহৃত হয়) পদ্ধতির গাড়ি ঢাকার হামাগুড়ি স্পীডে চলার জন্য সবচে' উপযুক্ত।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
প্রগতি এখনো পাজেরো বানায়। সরকারী দফতরের ক্রয়ের তালিকায়ই থাকে ওগুলো। কিন্তু প্রগতির যে সম্ভাবনা ছিল তাকে পুরোপুরি দাবিয়েই রাখা হয়েছে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
২০১০এর আগে মাঝে বহুবছর নামটাই শুনি নাই।
প্রায় অফ টপিক: রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের শেয়ার ছাড়ার কথা প্রায় দেড় বছর আগ থেকে। ৫১% রাষ্ট্রের হাতে রেখে ৪৯% শেয়ারে। তারও কোন খবর আর জানিনা। পত্রিকাগুলির অর্থনীতির পাতা বেশীর ভাগই অসম্পূর্ণ ....(
অজ্ঞাতবাস
সহমত।
আচ্ছা, কী রকম বাজার বা চাহিদা থাকলে ভক্সওয়াগন, ওপেল, হুন্দাই প্রভৃতি কোম্পানির সাথে অ্যাসেম্বলের চুক্তিতে যেতে পারে বাংলাদেশ, এরকম কোনো ব্যাপার স্যাপার আছে কিনা, এই নিয়ে একটা ধারণা দিতে পারেন (নীড় সন্ধানী)? গাড়ির বাজার তো এক ঢাকাতেই নেহায়েৎ মন্দ না। পুরো দেশের হিসেবে নিশ্চয়ই সেটা একেবারে আঙুলের ফাঁক দিয়ে ফেলে দেয়ার মতো না!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চমৎকার হয়েছে।
আমার ধারনা সরকার কোন কারনে বাধ্য হয় ভারত থেকে কিনতে। এখানে কোন দাদাগিরি থাকতে পারে।
সরকার যেহেতু লেজগুটিয়ে থাকে। তাই ভারতীয় পণ্য বর্জনই সবচেয়ে কার্যকর প্রতিবাদ।
আসুন ভারতীয় পণ্য বর্জন করি।
আমার মনে হয় নীতিনির্ধারকগন দেশ ভেদে রিকন্ডিশন গাড়ির বয়স নির্ধারণ করতে পারে। যেমন- জাপান থেকে গাড়ি আনার ক্ষেত্রে বয়স ১০ বৎসর ।। এবং ভারত থেকে ০ বৎসর ।।
সবাই সবই বুঝি, যাদের বোঝা দরকার তাঁরাও হয়ত বোঝেন, হয়ত আমাদের চেয়ে ভালোই বোঝেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের পকেটই শুধু কথা বলে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আমাদের আর ভারতীয়দের মধ্যে অনেক পার্থক্যের মধ্যে একটি হচ্ছে ওরা ব্যবসা বোঝে আর বুঝি ক্ষমতা।
পরিবেশ দূষণ এর দোহাই দিয়ে ৪বছরের পুরোনো গাড়ি আমদনি করতে না দেয়া টা আমার কাছে খোঁড়া অজুহাত মনে হয়। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত যদি জাপানী রিকন্ডিশন্ড গাড়িকে নিরুৎসাহিত করতেই হয়, তাহলে কোরিয়ান নতুন গাড়ীকে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ।, কোরিয়ান গাড়ি গুলোও জাপানি গাড়ির সাথে ভাল প্রতিযোগীতা করতে পারে, দামেও জাপানী গুলোর তুলনায় সাশ্রয়ী। আর বর্তমানে দেশেও অনেকে ব্যক্তিগত গাড়ি কিনতে কোরিয়ান গাড়ীকে-(মূলত হুন্দাই আর কিয়া) বেছে নিতে দেখছি।
-স্বপ্নাদিষ্ট
=======================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।
কোরিয়ার হুন্দাই টয়োটার জায়গা দখল করার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে গেছে। কোরিয়ান গাড়ি তুলনামূলকভাবে সস্তা। বাংলাদেশে খুচরা যন্ত্রাংশের বাজারে কোরিয়ান জিনিসপত্রের সংকট আছে বলে এখনো জনপ্রিয় হয়নি।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
আমরা দেশপ্রেম বুঝি না। আমরা দূরদর্শিতা বুঝি না। আমরা নগদ টাকা পকেটে ঢুকাইতে চাই।
হায়রে দেশ! হায়রে দেশের নেতা-নেতৃ!
পরিবেশের কথাটা আপনার লেখার এক জায়গায় উঠে এসেছে দেখলাম। পেপারে দেখেছিলাম, পরিবেশগত দিক দিয়েও ভারতীয় নতুন গাড়ি জাপানি কোনো রিকন্ডিশন্ড গাড়ির চেয়েও ক্ষতিকর! (এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সহ-সচল কোনো বন্ধু বিশদে আলোকপাত করতে পারেন)
ভারতীয় গাড়ি কিনতে যে পরিমান টাকা আক্কেল সেলামি দিচ্ছে আমাদের সরকার, সেই টাকা দিয়ে আমাদের প্রগতি কিংবা নিটোল'কে বিয়ের কনের মতো ঝলমলে করে সাজানো যায়। এবং আমি নিশ্চিত, প্রগতি কিংবা নিটোল মার্সিডিজ-টয়োটা'র সমকক্ষ তৈরী করতে না পারলেও অন্তত ভারতীয় রদ্দি'র চেয়ে হাজারগুণ ভালো কিছু তৈরী করবে।
যেহেতু আমাদের সরকারগুলো আপাত জেনেশুনেই আমাদেরকে ভারতীয় ফেরিওয়ালাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে, এখন আমাদেরই উচিৎ হবে নিজেদের ভালোটা বুঝে নেয়া, সরকারকে বুঝানোর চেষ্টা করা যে আমরা ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন জিনিস চাই আমাদের রক্ত পানি করা একেকটা পাই-পয়সার বিনিময়ে। আমাদের টাকা তো আর টাটা-হিন্দুস্তানলিভার-জি'র মার্গ দিয়া বের হয় না।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জাপানী গাড়ি বিশ বছর চলার পর যে পরিমান দুষণ ছড়ায় সেটা ভারতীয় গাড়ি এক বছর পর যা ছড়ায় তার চেয়েও কম।
আমাদের গাড়ি তৈরীর সামর্থ্য নেই। কিন্তু গাড়ি সংযোজন করার মতো প্রযুক্তি আছে, বডি তৈরী করার সামর্থ্য আছে, গাড়ি নিয়ে ভিয়েতনাম ইন্দোনেশিয়া থাইল্যান্ড যা করছে সেটুকু আমরাও করতে পারতাম। ওদের নিজেদের কোন ব্র্যান্ড নেই, কিন্তু বিদেশী ব্র্যান্ড এসেম্বল করে ওরা প্রচুর ডলার সাশ্রয় করে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ভারতীয় 'সাশ্রয়ী' গাড়ী আমি খু-উ-ব ভাল পাই।
ভারতীয় স্ট্যাটাস-বর্ধক শাড়ী, ঝিকিমিকি গয়্না ছাড়া আমার নারী-জীবন অচল।
ভারতীয় নাচা-গানা, সিটকম প্রতিদিন দুই বেলা না দেখলে আমার পেটের একটা ভাতও হজম হয় না।
পোস্টে কইষা মাইনাস।
( কী কারণে জানি আবার পাঁচতারা দাগায়া গেলাম)
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
ভাবী কালকের সাস/বহু সিরিয়ালে কি হলো ভাবী। নতুন কোন কামিজ দেখিয়েছে? বলেন না? ইশ!শ! কেমনে যে মিস হয়ে গেল, আর বলেন না।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
কুসুমের পরনের 'দেবদাস' শাড়ীটা দেখেছ?! ঈশ্ কী যে গর্জিয়াস, না দেখলে বিশ্বাস করবা না। তোমার ভাইয়ের ট্যাক্স রিটার্নের কিছু টাকা রেখে দিতে হবে। উইকেন্ডে অমুকের বেবিশাওয়ারে ঐ শাড়িটা পরব বলে ঠিক করেছি।ও হ্যাঁ, সাথে 'চুনারী' থেকে জয়পুরী হারের একটা সেট কিনতে হবে। সেদিন দেখেই পছন্দ হয়ে গেল।
কুসুম আর অর্জুনের তো ব্রেকাপ হয়ে গেল কাল বিকেলে! অর্জুনের আগের প্রেমিকা মনে হয় ফিরে আসবে। ঐ মেয়েটাকে আমার একদম ভাল লাগে না। এত্ত হাতাকাটা ব্লাউজ পড়তে পারে রে বাবা ! কুসুমের ভাবিটাই অর্জুনের কানে বিষ ঢেলেছে। বেচারী কুসুম
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
আপ্নে কি সত্যই কুসুম দেখে আসলেন নাকি?
আগে কন, কুসুম কেডা?
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
তিন বছর আগে কি একটা জিনিস সন্ধ্যার সময় দেখাইত। মেয়েটার নাম কুসুম ছিল। ধনীর পোলা, গরীবের মাইয়া কেইস আর কি। বাড়ির সবাই মাগরিবের নামাজ পড়ায় ব্যস্ত। সেই সুযোগে বুয়া দুইজন ঐ জিনিস দেখত। আমিও ওনাদের সাথে দেখছি দুই দিন। অখাদ্য।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
দুই দিন!!!! আমি আর আম্মা ৫ মিনিট ট্রাই দিছিলাম। ঝন ঝন ঝন ঝন শব্দ আর ধুম ধাম জুম ইন আর আউটের ঠেলায় দুইজনের মাইগ্রেন ট্রিগার হয়ে গেল। ঐখানেই হিন্দী সিরিয়াল হজম প্রচেষ্টার ইতি।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
কিউ কি সাস কভি বাহু থি……………… হুঁহুঁ
ডাকঘর | ছবিঘর
আমি বহুদিন যাবত ভাবতাম এই সাস বলতে বুঝি তালের শাঁস বুঝায়।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
মাইনাস বুঝে নিলাম
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
দেশ ভেদে রিকন্ডিশন্ড গাড়ির বয়স নির্ধারণের আইডিয়াটা সেরকম। যুক্তি হিসেবে গুণগত মানের পাশাপাশি জৈবিক ব্যাপারটাকে ও আনা যায়। উপমহাদেশের মেয়েরা কুড়িতে বুড়ি হয়, কিন্তু মংগোলয়েড আপামনিরা কুড়িতে কুঁড়িই রয়ে যায় বৈকি।
ভারত থেকে হয়ত কিছু সময় কিছু চার-চাকার গাড়ি আমদানী হয়েছিল, কিন্তু এখন খুব একটা হয়না। ট্রাক আর মোটরসাইকেল নিয়ে লিখলে ভাল হত। তিন-চাকার অটো ছাড়া এই দুটোই ভারত থেকে বেশী আমদানী হয় দেখি। চার-চাকার গাড়ি বাংলাদেশে সবই প্রায় টয়োটা, নতুন বা রিকন্ডিশনড (খবরের মতে ৯০%)।
বাংলাদেশে পুরো গাড়ি বানানোর জায়গায় এখন প্রথমে কিছু অ্যাসেম্বলিং এর কাজ শুরু হওয়া উচিত। প্রগতির উদ্যোগ প্রশংসনীয়, কিন্তু আরও সমর্থন দরকার।
গাড়ি তৈরীর ক্ষেত্রে স্কেল একটা বড় ব্যাপার। বাংলাদেশে গাড়ির বিক্রি সংখ্যায় খুবই কম, মাথাপিছু গাড়ির সংখ্যা আরও কম। এই অবস্থায় গাড়ি নির্মাতারা গাড়ি তৈরীর কথা না ভাবতেই পারেন। সামগ্রিক অর্থনীতির উন্নতি না হলে গাড়ির বিক্রি বাড়বে না, গাড়ির বিক্রি না বাড়লে উদ্যোক্তারা দেশে গাড়ি তৈরীর কথা ভাববেন না।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
বাংলাদেশের প্রাইভেট গাড়ি ক্রেতাদের চোখ সবসময় জাপানী গাড়ির দিকেই থাকে। কিন্তু পাবলিক ট্রান্সপোর্ট প্রায় পুরোটাই ভারতের দখলে। তিন চাকার সিএনজি টেক্সি, বাস ইত্যাদি সব ভারতীয়। এই গাড়িগুলো কেনার বিরুদ্ধে মূল আপত্তি হলো অপচয়। যে গাড়ি সস্তার জন্য কিনে বছরের মাথায় স্ক্র্যাপের দোকানে বেচে দিতে হয়, সেই সস্তা ডলারটা পুরোটাই অপচয়। একটা দরিদ্র দেশের মানুষ হয়ে কিছুতেই মানা উচিত না। আমরা একটা ডলার খরচ করতে চিন্তা করা উচিত, এই টাকাটা আমার শ্রমে আসেনি, এই ডলার এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের আগুনে পোড়ানো শ্রমের বিনিময়ে। ভারতীয় কম টেকসই জিনিস কেনার পলিসি করে সরকার মানুষকে সেই ডলার অপচয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
বাস আনার খবর দেখলাম একজন দিয়েছেন। এই বাস কেনার টাকাটও ধার করে আনা:
সূত্র: বিডিনিউজ
কাজেই, অশোক (Ashok LeyLand) নিয়েই শোক করতে হবে। যন্ত্রাংশ আনা দরকার বুঝলাম, ৮৫% মানবসম্পদও আনতে হবে মানে কি? ঢাকার এই লাল দোতলা বাসগুলো এতদিনে মেরামত করে দেশের মেকানিকদেরই তো হাত পেকে গিয়েছে নিশ্চয়ই ।
বিভাগীয় শহরে দৃীতল বাসের দরকার খুব বেশি কি?
কোলকাতা থেকে এই দ্বিতল বাস তাড়ানো হয়েছে ১৯৮৭ সালে। এগুলো খুব একটা যাত্রী পরিবহনের উপযোগী নয়। এখন এগুলো শুধু টুরিস্টদের ঘোরানোর কাজে আছে।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
১০০ কোটি টাকার ঋনচুক্তিটা থেকে এখনো বাংলাদেশ কিছু পায়নি বলে শুনেছিলাম, তাইলে এই কখানা বাসের ব্যবসা দিয়েই শুরু?
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
প্রশ্নটি আমারও। বিষয়টি আমাদের দেশের মানুষের দৃষ্টিগোচর হলেও সাধারণ জনগণের হাত-পা বাঁধা। সারাজীবন মাথা কুটেও সরকারী দলের লুটপাটের পথ রোধ করা যাবে না- তা যে দলই হোক।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
আমাদের কারো কাছ থেকেই কোনকিছু আনার দরকার কোনদিন ছিলোনা, এখনও নেই, কোনদিন হবেনা। পৃথিবীর সবচাইতে উর্বর জায়গা এটা। এইসব আনা-নেয়া, সাহায্য-সহযোগীতা’র কথা বলে কিছু মানুষ ক্রমাগত টাকা বানিয়ে যাচ্ছে আর কিছু মানুষ তার ছিঁটেফোঁটা নিয়ে তাল দিয়ে যাচ্ছে। মানুষ শুধুমাত্র চিন্তা-ভাবনায়-মানসিকতায় স্ব-উদ্যোগী, স্বতস্ফুর্ত আর ভয়-ডর ভেঙে বেরিয়ে আসতে পারলে পৃথিবীর হিসেবের মানচিত্র পাল্টে দেয়া সম্ভব। ২৫০ বছরের তৈরী করা জেনেটিকাল হাল ছেড়ে দেয়া, নির্ভরশীলতা আর নিরাপদ থাকার যে প্রায়ান্ধকার প্রচেষ্টা - জীবিত অবস্থায় দেখে যেতে চাই এটা দূর হয়েছে।
মাথায় আগুন ধরে গেলো, এত সম্ভাবনা শুধুমাত্র কিছু ধাপ্পাবাজ বেজন্মা’র কারনে শেষ হয়ে যাচ্ছে। লেখাটা নাড়িয়ে দিয়ে গেলো ..
নীড়'দা লেখাটা খুবই ভালো লাগল।
ডাকঘর | ছবিঘর
নিজের পায়ে কুড়াল মারায় আমরা বোধ হয় অনবদ্য।
অনেক দিন যাবত ভাবছি একটা বাইক কিনব, ইন্ডিয়ান কিনব না প্রতিজ্ঞা করছি, দেশি ওয়ালটনের অবস্থা তো আরও খারাপ। কেউ কি কিছু আইডিয়া দিতে পারেন ?
কোরিয়ান বাইক কিনতে পারেন - হিওসাং (Hyosung) মডেলের গুলো বেশ নামকরা বিশ্বব্যাপি।
চরম পোস্ট।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
বারভিডা এতদিনে কথা বলে।
খুবই মজার ব্যাপার দেখুন, বদলে যাউ বদলে দাউ আলুপেপারে এই খবর কীভাবে কাভার করা হয়েছে। সেখানে ভারতের নামগন্ধও নাই।
আবুলের বোন দুইখান পুরান গাড়ি কিঞ্ছিল। কিন্তু পুরান গাড়ির কতো বড় সাহস, দুইটার একটা নষ্ট হয়ে যায়। তাই আবুল পুরান গাড়ি আমদানি কমিয়ে দিতে চায়।
যেহেতু আবুলের বোন পুরান গাড়ি কিনে সুখ পায় নাই, বাংলাদেশে কেউ পুরান গাড়ি কিনে সুখ পেতে পারবে না।
নতুন মন্তব্য করুন