নামে কী বা এসে যায় !

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: বুধ, ০৪/০৭/২০০৭ - ১২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজের নাম নিয়েই একটা ছোট অনুভুতি লেখব বলে মনস্থির করলাম। যদিও এ ধরণের তুচ্ছ ব্যাপারে লেখা আদৌ উচিৎ হচ্ছে কি না সেটার ব্যাপারে মনে একটু সন্দেহ রয়েই গেল।

জগৎ-সংসারে এ্যাত বিষয় থাকতে নিজের নাম নিয়ে কেন পড়লাম? সেটা হয়ত আমিত্বকে সন্তুষ্ট করার জন্য, তবে লেখার মশলা মনে জমা হয়ে ছিল অনেক দিন আগে থেকেই, আগের লেখায় হাসান মোরশেদ ভাইয়ের একটা মন্তব্য দেখে ইচ্ছাটা মাথা চাড়া দিয়ে উঠল।

যা হোক, আমার নামটা বেশ ... মানে বেশ ভালই লম্বা। দৈর্ঘ্যের কারণেই নামে কিছু ব্যাপার এসে যায় আমার নিত্যজীবনে।

ছোট বেলা থেকেই বিড়ম্বনার শুরু। সবার খাতার নাম লেখার জায়গায় সুন্দর নাম এটে যায়... আমারটা হয় না মন খারাপ । তারপর, পরীক্ষার ফর্ম পূরণ, বেতন বই, ব্যাংকের জমা বই সমস্ত জায়গাতেই নিজের নামের স্থান সংকুলান করতে ন্যারো ফন্টে হাতের লেখা শিখতে হয়েছে দেঁতো হাসি । টোফেল পরীক্ষা দেয়ার সময় তো কানের পাশ দিয়ে গুলি গেল, আর একটা অক্ষর বেশী হলেই ফর্মে নাম আটতো না। পাসপোর্টের নামের ঘরেও বেচারা অফিসার এক লাইনে নাম লিখতে পারে নাই খাইছে । আর স্কুলের ক্লাসের স্যাররা আমাকে নাম ধরে ডাকতে গেলেই কেমন জানি ঘুম ঘুম হয়ে যেত তাঁদের কন্ঠস্বর।

আমার গবেষণার কাজে, প্রফেসরের পয়সায় প্রায়ই দেশে পাঠায়, নমুনা সংগ্রহ করতে হয় -- বিমানে চড়া/নামা আর ইমিগ্রেশনের ফর্ম পূরণ করতে আমার সবসময়ই সহযাত্রীদের চেয়ে বেশি সময় লাগে।

যা হোক সবচেয়ে বড় ফাপরে পড়েছিলাম জাপানে এসে। এখানে স্বাক্ষর করার তেমন চল নেই। সকলেই তার বদলে ছোট্ট সীল ব্যবহার করে। সীলগুলো গোলাকার বা চারকোনা। গোলাকার সীলগুলো মোটাসোটা একটা কলমের মত ৩ /৪ সে.মি. লম্বা এক টুকরা কাঠ। তাঁর নিচের মাথায় নামের কাঞ্জি বা জাপানী আকিবুকিমার্কা অক্ষরে নাম লেখা থাকে।

কাহিনী হলো, আমাকে দেশ থেকেই পরিচিতিমূলক সমস্ত মেইলে আমার দেশের প্রফেসর শামীম নামেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আমার নতুন জাপানী প্রফেসর আমার লম্বা নাম জানলেও সবসময় সুবিধাজনক ছোট শামীম নামে ডাকতেন। জাপানে আসার পরপরই ব্যাংকে এ্যাকাউন্ট খোলার জন্য সেই সীল (হাংকো/ইনকান বলে) লাগবে। প্রফেসর আমাকে সহ গিয়ে অর্ডার দিলেন ... জাপানী অক্ষরে শামীম। ওটা দিয়ে এ্যাকাউন্ট খুললাম। এরপর গাড়ী কেনার সময়ে জানা গেল এ জন্য সীলটাকে সিটি অফিসে নিবন্ধিত করতে হবে। কিন্তু ওখানে বলে এটা তো তোমার পাসপোর্টের নামের অংশ না এটা করা যাবে না। তখন ওখানকার অফিসার ফোনে আমার প্রফেসরকে না পেয়ে একটা চিঠি লিখে দিলেন।

চিঠি পড়ে প্রফেসর বললেন তোমার মূল নাম এ্যাত বড় যে এটা দিয়ে সাইজমত সীল বানানো অসম্ভব, তাই শেষাংশ জামান দিয়ে সীল বানাও। ওটার অর্ডার দিলাম -- কয়দিন পরে ওটা নিয়ে গেলাম সিটি অফিসে .... আবার বলে হবে না। তোমার নাম ভেঙ্গে কোন অংশ দিয়ে হবে না। তাই শেষ পর্যন্ত সীল হল ছোটখাটো মিয়া।

ওহহো.. আমার নামটাই তো দেয়া হল না: মিয়া মোহাম্মদ হুসাইনুজ্জামান (Miah Mohammad Hussainuzzaman)।

যশোরের প্রজেক্ট অফিসে আমাকে বলে মিয়াজাকির মিয়া ভাই।

তাই বলি, নামে এসে যায়। আমার পরবর্তী বংশধরদেরকে এ ধরনের ভোগান্তির হাত থেকে রক্ষা করতে ঠিক করেছি খুব ছোটখাট নাম রাখবো ওদের।

এ্য্যতক্ষণ শুধু অসুবিধাই বললাম। বড্ড একপেশে হয়ে গেল ব্যাপারটা। তাই বড় নামের একটা সুবিধার কথা বলে শেষ করি: এ্যাত বড় নাম সাধারণত হয় না জন্য একনামে চেনা যায়। আমার নামের মূল অংশ দিয়ে কোন ইমেইল বা অন্যকিছু রেজি: /নিবন্ধন করতে গেলে কখনই অসুবিধা হয় না। আর, কখনো যদি এই নাম দিয়ে গুগল করেন, নিশ্চিতভাবেই আমাকে খুঁজে দেবে দেঁতো হাসি

(আমার ব্লগস্পটের খিচুড়ী ব্লগেও প্রকাশ করলাম)


মন্তব্য

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি

লম্বা নাম খুব জরুরি। মোটেও হেলা-ফেলার বিষয় না।

আমারটা দেখেন।
খুঁজেন গুগলে খুঁজেন।
দেখেন আমার নাম দ্বিতীয় একটা বার হয় নাকি? হুমম.....
-----------------------------------------------
গাধারে সাবান দিয়া গোসল দেয়ানোটা গাধাপ্রীতির উজ্জ্বল নমুনা হতে পারে; তবে ফলাফল পূর্বেই অনুমান করা সম্ভব, গাধার চামড়ার ক্ষতি আর সাবানের অপচয়।

-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না

শামীম এর ছবি

হুঁ ... গুগল সার্চ। দেঁতো হাসি

যে ভুগাটা ভুগছি... তওবা নাক খপ্তা ...

====
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

অমিত আহমেদ এর ছবি

স্বাগতম সচলায়তনে হাসি
এসেই তো ফাটায় দিলেন দেঁতো হাসি
আরও লেখা চাই এরম...


আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে

শামীম এর ছবি

ধন্যবাদ।
কি যে বলেন ... ... লইজ্জা লাগে

====
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

উৎস এর ছবি

নামে যায় আসে। নাম সাইনবোর্ডের মতো। মানুষ নাম দেখে, চেহারা দেখে আগে, অনেক পরে সুযোগ হইলে ভেতরের মানুষটাকে দেখে। আপনারাই বলেন ফারিহা সুন্দরী বেশী না রহিমা? স্কুলে "পলা কাজি" সারা জীবন নামের জন্য "কলা পাজি" হয়ে ছিল।

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

নামের বিড়ম্বনা নিয়ে এই গরিব একখানা রচনা লিখেছিলো। ইচ্ছে করলে পড়ে দেখতে পারেন।

http://www.sachalayatan.com/next/node/622

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

আরশাদ রহমান এর ছবি

এর চেয়ে বড় নামও আছে অনেকের তাদের কি হবে জাপানে? এই জন্য প্রথম এবং শেষ নাম ছাড়া বাকি গুলোর আদ্যক্ষর ব্যবহার করে অনকে দেশে। তবে ঝামেলাও হয় অনেক সময়।যেমন ধরুন আবুল কালাম মোহাম্মদ মাহবুবুল হক (এ কে এম মাহবুবুল হক) অনকে বলে আ কামের মূল মাহবুবুল হক হাসি
আ স ম ফিরুজ মিয়া হয়ে যায় আসল শয়তানের মূল হাসি

হাসান মোরশেদ এর ছবি

হায় হায় জাপান তো বড় ভোগান্তির দেশ ।

-----------------------------------
'পড়ে রইলাম বিধির বামে,ভুল হলো মোর মুল সাধনে'

-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।

বিপ্রতীপ এর ছবি

শামীম ভাই,এখন থেকে কি আমরা তাহলে সীল অনুযায়ী মিয়া ভাই ডাকবো? দেঁতো হাসি

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

আমার নামও যথেষ্ট লম্বা। এস এম মাহবুব মুর্শেদ। লম্বা করলে - শেখ মোহাম্মদ মাহবুব মুর্শেদ। দাঁড়ান দাঁড়ান সঙ্গে আবার ডাকনাম আছে - শেখ মোহাম্মদ মাহবুব মুর্শেদ (সুমন)। এইবার বোঝেন ঠেলা।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

তারেক এর ছবি

আমার দুই স্কুলবন্ধুর নাম দিলাম নিচেঃ
১. আবু আজরাফ মোহাম্মদ আবরার ইয়াসির আশেশভ
২. আবুল মোকাররম মোহাম্মদ হাসান জাহিদ হোসাইন।
--কি আপনারটা আর বড় মনে হয়? হাসি
আমার টা আর না দেই। আমাদের ক্লাসে আমারটাই সবচেয়ে লম্বা নাম। _________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

শামীম এর ছবি

@ উৎস -- সাইনবোর্ড মেইনটেইন করতে তো অবস্থা খারাপ খাইছে

@ আবু হোসেন মুহম্মদ জুবায়ের (মুকুল) -- হুম পড়তেছি। সুন্দর লেখা। বড় নামের ভালবাসা বহন করাটা যে বিরাট সময় খরুচে ব্যাপার সেটা তুলনামূলকভাবে ছোট নাম নিয়েই বুঝতে পারছি। আপনার লেখা পুরোটা এখনো পড়ে শেষ করিনি, তবে নিকোলাই গোগলের তারাস বুলবা আমার পড়া অন্যতম দারুন একটা বই।

@ আরশাদ রহমান -- জাপানে সবকিছুই ওদের সুবিধামত শর্ট হয়ে যায়। আয়নক্রোম্যাটোগ্রাফী হয়ে যায় ইয়োনকুরো! টেলিভিশন হয়েছে তেরেবি! তবে মানুষের নামের ব্যাপারে ওরা সিনসিয়ার মনে হয়। সম্পুর্ন নাম মনে না রাখলেও একটা সহজ অংশ যত্ন করে মনে রাখবে। আমাকে বলে মিয়া সান অথবা শামীম সান।

@ হাসান মোরশেদ -- ভোগান্তি নাই কোথায় বলেন ... এক এক জায়গায় এক এক রূপে।

@ বিপ্র -- আমার সবচেয়ে ছোট ভাই (HSC 2003) আমাকে মিয়া ভাই বলে। আমার বাবা ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বলে অন্য চাচা-ফুফু এবং সম্পর্কিতগণ মিয়া ভাই বলে ডাকেন। ডাকটা তাই আমার কাছে সুখশ্রাব্য। অসুবিধা নাই।
(দাঁড়াও তোমারে হাতের কাছে পাইয়া নেই ... চোখ টিপি )

@ এস এম মাহবুব মুর্শেদ -- ঠেলা বুঝতেছি দেঁতো হাসি

@ তারেক রহিম -- সমব্যাথি পেয়ে ভালো লাগল হাসি

====

সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

দৃশা এর ছবি

নামে বহুত কিছু আসা যায়...আমার নাম যদি বাপ মায়ে দৃশা না রাইখা ছগিরউদ্দিন রাখত তাইলে "টেরেম টেরেম যুদ্ধ হইত আমার লগে হেগো সাথে"

দৃশা

শামীম এর ছবি

ভাগ্যিস রাখে নাই খাইছে

====

সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

মাশীদ এর ছবি

হা হা হা!
মজা পেলাম খুব।
আমারো স্কুলের দুই বান্ধবীর নাম মনে পড়ে গেল:
১. আলবেলী সামায়ে সাজনীন চৌধুরী (লোমা)
২. রওজাতুল জান্নাত ফেরদৌস লুৎফু্ন্নেসা

১ম জনের আগে মোসাম্মৎ যোগ করে নাম আরো বড় বানিয়ে আমরা প্রায়ই ক্ষ্যাপাতাম। ছেলেরা ডাকত 'লালজেলী'। ২য় জনের নামের আগে সৈয়দা ছিল কিনা তা নিয়ে এখনো সন্দেহ আছে। SSC'র রেজিস্ট্রেশানের সময় আমাদের যখন বাপের নামসহ গোল্লা পূরণ শেষ, ওর তখনো নামই শেষ হয় না!

অবশ্য ছোট নাম হলেও ঝামেলা যে হয় না, তাও না। আমার নিজের নাম নিয়েই মজার ঘটনা আছে। আমার মায়ের এক পারসী বান্ধবীর নামে রাখা এই নামটা ছেলে না মেয়ের এই নিয়ে দেশে মাঝে মাঝেই দ্বন্দ্ব হত। সবচেয়ে মজার ঘটনা বুয়েটে ভর্তির সময়কার। জানেনই তো যে সব ছাত্র-ছাত্রীই কোন না কোন হলের সাথে যুক্ত থাকে। বুয়েটে মেয়েদের হল একটাই বলে কোন মেয়ে সেটা চেক করতে যায় না। আমি কেন জানি অফিসের পাশ দিয়ে যাবার সময় ভাবলাম একটু দেখে আসি। গিয়ে দেখি আমার নামের পাশে খুব সুন্দর করে লেখা 'শেরেবাংলা হল' যেটা কিনা ছেলেদের হল! অফিসে কর্মরত পাড়ার চেনা এক আন্টি অতি লজ্জা পেয়ে সাথে সাথে ঠিক করে দিলেন। কে জানে, উনি ঐখানে না থাকলে ঐ হলে এই নাম দিয়ে হয়তো সীটও পেয়ে যেতাম! পরে আমার ক্লাসের ছেলেগুলা খুব আক্ষেপ করত - তুই খামাখা বদলাতে গেলি ক্যান?


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

শামীম এর ছবি

আপনার বান্ধবীর নাম তো আমার ব্রেইনে গিট্টু লাগায় দিল ...

আপনার নামটা আসলেই... আমি ভাবছিলাম মাশিদ মাশিদা মেয়ে চিন্তিত

আমারও একই কথা - শেরে বাংলা হলটা কিন্তু ভালই ... যদিও আমি থাকতাম পাশের সোহরাওয়ার্দী হলে। আপনাদের LH এর মশাগুলো আমাকে খুব পছন্দ করতো ... কি গেস্টরূম, কি বাইরে যখনই আমার উনার জন্য অপেক্ষা করতাম -- আতিথেয়তা করত বেশ ভালভাবেই।

====

সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

মাশীদ এর ছবি

LH এ থাকি নাই, মিয়া ভাই। তয় ছোটকালে ওর কাছেই থাকতাম চোখ টিপি । আপনার উনার খবর কি? উনিও কি আপনারে মিয়া নামে ডাকে?


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

শামীম এর ছবি

শামীম নামেই ডাকে ... তবে এছাড়াও আরো আছে.. অ্যাই টাইপের। হাসি

উনি বহাল তবিয়তে এখন ঢাকাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করছেন। আজকে একজন বান্ধবীর (ক্লাসমেট) বিয়ে -- বর সাহেবও ক্লাসমেট: দুইপক্ষেই আছে। তাছাড়া সম্বন্ধীর বিবাহ সামনে - ঐ উপলক্ষ্যেই দেশে যাওয়া উনার।

====
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

মাশীদ এর ছবি

বাহ বাহ! আমিও ঢাকা থেকে ব্যাক করলাম মাত্র। মেজবোন অ্যামেরিকা থাকে, আমার সাথে দেখা হয়নি ৪ বছর প্রায়। এবার দেশে গেছে। ওর সাথে দেখা করতে আমিও গেলাম কয়েকদিনের জন্য। মনটা এখনো ওখানেই পড়ে আছে।


ভাল আছি, ভাল থেকো।


ভাল আছি, ভাল থেকো।

বিপ্রতীপ এর ছবি

অফটপিকঃ
মিয়া ভাই,
শইলডা বালা ?দেঁতো হাসি

শামীম এর ছবি


====

সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

নজমুল আলবাব এর ছবি

কিছুই কমুনা খালি সইটা কইরা যাই হাসি

আলবাব মোহাম্মদ নজমুল ইসলাম অপু

শামীম এর ছবি

আক্কেলমান্দকে লিয়ে ইশারা-ই কাফি ... দেঁতো হাসি

====
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

অমিত আহমেদ এর ছবি

নাম নিয়ে লেখার ছড়াছড়ি, আমারও একটা আছে এখানে। এটা অবশ্য আত্মকথন টাইপ পোস্ট।


আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে

শামীম এর ছবি

পড়েছিলাম, সামহোয়ারইনএ হাসি । ধন্যবাদ লিংকটা রেখে যাওয়ার জন্য।

====
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

কেমিকেল আলী এর ছবি

আমি মাঝে মাঝে ঝামেলায় পরি মাঝের নাম আর শেষ নাম নিয়ে।

আমি ভাবতেছিলাম আপনি কই? পরে খুইজা পাইলাম,
যাই হোক, দেরীতে হলেও স্বাগতম!!

শামীম এর ছবি

ধন্যবাদ দেঁতো হাসি

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।