(অগোছালো পোস্ট)
গতকাল ২৫-মে'র প্রথম আলোতে একটা খবর দেখে মাথায় পোকা কুটকুট করছে। খবরটা হল, জাহাঙ্গির গেট বরাবর জায়গা না পাওয়াতে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নতুন রাস্তা হবে। এজন্য পর্যটন কর্পোরেশনের অফিসও সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে অফিসে যাওয়ার সময় খেয়াল করলাম যে আসলেই পর্যটন কর্পোরেশনের অফিসের গায়ে বিরাট করে স্থান পরিবর্তন সংক্রান্ত ব্যানার টাঙানো।
একটা বিষয় কিছুতেই বুঝলাম না যে মাত্র ২০০ ফুটের মত দুরেই বিজয় স্মরনী থাকার পরও এত কাছে আরেকটা চারলেনের রাস্তার করে ২৪০ কোটি টাকা কেন খরচ করা হবে?!!
অবশ্য বলেছে যে একটা ছোট ফ্লাইওভার বা উড়াল রাস্তাও হবে। এই ফ্লাইওভার যদি শুধু প্রধান উপদেষ্টার অফিসে প্রবেশের জন্য হয় তাহলে তো .... ...
অবশ্য যদি এটা হয় নজরুল ইসলাম এভিনিউ/এয়ারপোর্ট রোড থেকে ডানে মোড় নেয়ার জন্য তৈরী উড়াল রাস্তা তবে ব্যাপারটা ভালই হয়। কারণ ডানে মোড় নেয়া গাড়িগুলো ট্রাফিক সংকেতে দাঁড়িয়ে যানজট ঘটাতে পারবে না বলে সোজা গমনেচ্ছু গাড়িগুলোও অনায়েসে চলে যেতে পারবে। তবে উড়াল রাস্তা তো বিজয় স্মরনী এবং এয়ারপোর্ট রোডের সংযোগস্থলেও হতে পারে (কিছুদিন পরেই ড়্যাংগস ভবন ভেঙ্গে তেজগাঁও সংযোগ সড়ক হচ্ছে)। Cloverleaf না হোক বেশি গাড়ি যে রাস্তায় চলে সেগুলোই শুধু এভাবে সংযুক্ত হউক।
আরেকটা খবর শুনলাম মিরপুর ডি.ও.এইচ.এস-এ বাস করা সহকর্মীর কাছে। মিরপুর ১২ নং থেকে সিরামিকের সামনে দিয়ে এয়ারপোর্টের দক্ষিন দিক দিয়ে, রেডিসন গার্ডেন হোটেলের সামনে এয়ারপোর্ট সংযোগকারী সড়কের কাজ চলছে .... যেটা ওর বাসা থেকে দেখা যায়। গত বছর শুনেছিলাম এইরকম একটা রাস্তা এবছর জানুয়ারীতে শেষ হওয়ার কথা .... .... তারপর আর এ নিয়ে কোন খবর না শোনায় আর রাস্তাও না দেখায় ভেবেছিলাম ওটাও একটা প্রচার ছিল।
যা হোক ঐ রাস্তাটা হলে যানজট কমে কি না সেটাই এখন দেখার বিষয়। এয়ারপোর্ট রোড সংযোগকারী যে কোন রাস্তাই ফ্লাইওভার দিয়ে সংযোগ দিলে ডানে মোড় নেয়া গাড়িগুলোর কারণে ওখানে কোন যানজট লাগবে না। তাই মিরপুর সংযোগকারী এই রাস্তা এবং এয়ারপোর্ট রোড ও বিশ্বরোডের সংযোগে ছোট ফ্লাইওভার দেয়ার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।
মন্তব্য
সিমুলেশন নিয়ে কিছু কাজ করতে গিয়ে প্রবল হতাশা একদিন ঘিরে ধরলো!!
বাংলাদেশে কেন যে কোন রাস্তা/ওভারব্রীজ/ফ্লাইওভার/ এসবের ডিজাইন এর আগে একটা সিমুলেশন করে নেয় না বুঝিনা। শত শত কোটি টাকা খরচ করে একেক তা কাজ করবে। সেখানে লাখ পাচেক (যেহুতু আমরা অনেকেই ভলেন্টিয়ার হিসেবে করতে রাজি কাজটা) খরচ করলেই একটা সিমুলেশন টেস্ট করে দেওয়া যায়। আমরাই করে দিতে পারি।
এই সব শিখে কি আর করবো পরে দেখা যাবে। ইউ.এস ডি.ও.ডি এর জন্য ইফিশিএন্ট উপায়ে বোমা মারার সিমুলেশন করতেছি !
ভাবলেই খারাপ লাগে খুব।
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
১. কর্তাব্যক্তিরা কম্পু দেখলেই কাঁপাকাঁপি করে ... ... অফিসের শোভা বৃদ্ধিকারী সুন্দর যন্ত্র নিয়া এইসব কী কন?
২. আরে .... সমস্যা সমাধান হয়ে গেলে ৩ হাজার সেতু করে সেতু চুরি করবে কীভাবে?
ঢাকার ট্রাফিক সিমুলেশন বাইরের চেয়ে একটু কঠিনই হবে। ভিন্ন গতির গাড়ি + রিকশা, পথচারী ও চালকদের শিক্ষার ক্যারাবেরা অবস্থা মডেলে অভিযোজিত করতে খবর আছে! আসলেই আপনাদের কাছে এমন মডেল আছে নাকি? থাকলে একটু বসদের সামনে প্রেজেন্টেশনের ব্যবস্থা করতে হবে (মার্কেটিং স্ট্রাটেজি হিসেবে)। বুয়েটের বিরাট ফান্ডধারী একসিডেন্ট রিসার্চ সেন্টার যে বসে বসে কী করে তাই ভাবি ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
হুম... এই ব্যপার গুলো ভেবে দেখেছি। সরকারি লোক জনের কথা বাদদিলেও আসলে ঢাকার রাস্তা মডেল করা অনেক ফ্যাকড়া। তবে অসম্ভব নয়। আক্সিডেন্ট রিসার্চ সেন্টারে কোন কম্পুবিজ্ঞানী আছে কিনা জানিনা। মনে হয় নেই। কোন জব ওপেনিং তো চোখে পড়েনি। সিভিল এর কিছু বড় ভাই এর থিসিস এর জন্য কিছু সিমুলেশন প্রগ্রাম লিখতে হয়েছে। অনেক সময় শিখিয়ে দিতে হয়েছে গ্রাফ থিওরী এর একেবারেই বেসিক কিছু ব্যপার। এই ব্যপার গুলো না জানলে রাস্তার মডেল করা আসলেই মুশকিল। তারা কিভাবে কাজ করে আমি শিওর না।
-----------------------------
এখনো নজরবন্দী!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
এইমাত্র আমার সহকর্মী এবং প্রাক্তন এ.আর.সি (অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ সেন্টার) কর্মীর সাথে আলাপে জানলাম যে ওখানে কোন সিমুলেশন করে না ... ... বোঝেন অবস্থা।
অনেক আগে কেউ একজন একটা সিমুলেশন করেছিলো... কিন্তু সেটা শুধুই একটা চৌরাস্তার জন্য।
পুরা শহরের সিমুলেশনের জন্য যে পরিমান উপাত্ত দরকার (প্রতিটি রাস্তা/ক্রসিংএর ট্রাফিক ডেটা, ট্রিপ জেনেরেশন ডেটা .. ইত্যাদি) তা কখনো সংগ্রহ করা হয় বলে শুনিনি।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
এরকম একটা পোস্ট দেয়ার জন্য এই ছবির ভদ্রলোকের সাম্প্রতিক একটা পোস্ট দায়ী .... (বিপ্লব)
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
মিরপুর টু জিয়া কলোনীর রাস্তার প্ল্যান পাশ হওনের কালে এক সামরিক অফিসারের সাথে কথা হইতেছিলো... তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের... তারে বলছিলাম ঢাকার যানজট অর্ধেক কইমা যাইবো ক্যান্টনমেন্টটা সরাইলে... সে বললো এইটা আমরাও ভাবছি... কিন্তু ক্যান্টনমেন্ট সরাইতে যে খরচ হইবো... তা দিয়া পুরা ঢাকা শহর ফ্লাই ওভার দিয়া ঢাইকা দেওয়া যাইবো...
পুরান এয়ারপোর্টটারে আপৎকালের বিকল্প রানওয়ে রাইখাও সেই অঞ্চলে রাস্তা করা যায় বোধহয়। কিন্তু এখন যেই প্ল্যানটা হইছে সেইটার সাথে বোধহয় রেঙ্গস ভবনের উপর দিয়া রাস্তা নিয়া যাওন টাওনের কিছু ব্যাপারও আছে।
আর আমি যতটুকু জানি যে মানিক মিয়া এভিনিউটাও ছিলো আসলে আপৎকালের বিকল্প রানওয়ে হিসাবেই... সেই কারনেই এই রাস্তা এত চওড়া করা হইছিলো। কিন্তু স্রেফ রাজনৈতিক বিবেচনায় সেইটার মধ্যে আইল্যান্ড ঢুকায়া দেওয়া হইছে... বিরোধী দল ঠেকাইতে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এখান থেকে একটা কাট-পেস্ট মন্তব্য দেই:
বর্তমানে যেভাবে ক্যান্টনমেন্টের মধ্যে দিয়ে যেতে দিচ্ছে, সেটাকে আরেকটু উন্নত করে একটা উঁচু বেড়াওয়ালা উড়ালরাস্তা বা Flyover (বনানী-কচুক্ষেত/১৪ নং) করে দিলে আমার মনে হয় কেউ আর এ নিয়ে তেমন অভিযোগ করবে না।
উঁচু অস্বচ্ছ বেড়া দিলে ক্যান্টনমেন্টের প্রাইভেসিতেও সমস্যা কমে যাবে; উড়াল রাস্তার ফলে অযথা গাড়ি নিয়ে অনুপ্রবেশও ঘটবে না। শুধু ক্যান্টনমেন্টের নিরাপত্তার স্বার্থে ওরা ঐ উড়ালরাস্তায় কয়েকটা গার্ডপোস্ট থাকবে। এরা শুধু লক্ষ্য রাখবে, রাস্তা থেকে অতি উৎসাহী কেউ ঢুকতে বা নিরাপত্তাহানিকর কিছু করতে না পারে। ক্যান্টনমেন্টের সীমানাতেও এধরণের চৌকি থাকে।
-----
তানভীর স্যার ক্যান্টনমেন্ট সরানোর পক্ষপাতি না - না বলা কথা'র ঐ পোস্টে এটার একটা চমৎকার ব্যাখ্যা রয়েছে।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আপনার লিঙ্কটায় গেলাম... খুব মনোযোগ দিয়া পড়া হলো না... তুলে রাখলাম সময় হলে পড়বো। তবে ক্যান্টনমেন্টে ফ্লাইওভার কক্ষনো অনুমতি পাবে না। এই রাষ্ট্র সবকিছুতে ভয় পায়। তাগো কেবলই মনে হয় রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাস হয়া যাবে... সেই ভয়ে ক্যান্টনমেন্টে তারা ফ্লাইওভার বানাইবো বলে মনে হয় না। এখনও রাষ্ট্রীয় গোপনতা রক্ষার্থে আপনে রেডিও টেলিভিশন ভবনের ছবি তুলতে গেলে পুলিশ ধরবো।
ঢাকা থেকে প্রশাসনিক ভবন স্থানান্তরটাও খুব সহসা ঘটবে না। রাষ্ট্রের এদিকে সময় দেওনের ফুরসত নাই। আর এজন্যই অপরিকল্পিতভাবেই সব চলতে থাকবে।
তবে বুড়িগঙ্গার তীর থেকা যেভাবে আপনা আপনি নগর সরতে সরতে বনানীতক ঠেকছে... সেই গতিতেই ঢাকা গাজীপুরের দিকে সরবে বলে ধারনা করি। ঢাকা বলতে আমি রাষ্ট্রের ঢাকা বুঝাইনাই... জনগনের ঢাকা বুঝাইছি। তাতে নগরের মধ্যে উটকো এয়ারপোর্ট, ক্যান্টনমেন্ট, বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে না। এয়ারপোর্টের পরে থেকে শুরু হইতে পারে এইটা। (এইজন্যই তো আগে ভাগে উত্তরায় আইসা বসতি গাড়ছি) যদিও উত্তরাটা একটা বস্তি ছাড়া আর কিছু হয় নাই।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মোবাইল ক্যামেরা ফোন, জুম লেন্সের নাম বোধহয় এরা জীবনে শোনে নাই।
যোগ্যতার অভাব হলে যা হয় আর কি ... .... ....
নিজে পারে না বলে এটার সমাধান নাই ভেবে জেগে ঘুমানো লোকগুলো গলার কাঁটা হয়ে আটকে আছে .... .... ....
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনে এমন এক দেশে থাকেন সেই দেশের সরকার দেশের তথ্য পাচারের ভয়ে সাবমেরিন ক্যাবলে বিণামূল্যে যুক্ত হওনের সুযোগ হাতছাড়া কইরা বছর কয়েক পরে সেইটাই কেনে উচ্চমূল্যে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
পয়সা খরচের মজাই আলাদা ... ... ... ...
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
পোস্টটা দেরীতে চোখে পড়ল। ক্যান্টনমেন্ট রাখার পক্ষপাতী কেন ব্যাখাটাকে এখানে একটু বিস্তৃত করতে চাই। এপার্টমেন্ট ব্যবসায়ীদের হাত এখন এতই শক্তিশালী, ঢাকায় এরকম একটা জায়গা পেলে ওটাকে কংক্রীটের জংগল বানাতে এদের বিন্দুমাত্র সময় লাগবে না। তারচেয়ে ওটা ক্যান্টনমেন্টই থাক। সবচেয়ে ভাল হতো এটাকে পার্ক বা লেক বানিয়ে যোগাযোগের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে পারলে। নিউইয়র্ক শহরের মাঝখানে বিশাল সেন্ট্রাল পার্কের মতো এটাকে গড়ে তোলা যেতে পারে। অথবা এটার ভয় দেখিয়ে জলপাইদের সাথে দরকষাকষি করা যেতে পারে- ‘তোরা এখান থেকে যাবি, নাকি রাস্তা খুলে দিবি’।
আমাদের দেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল এখানে সেবক-জনগণের সম্পর্কের বদলে এখনো মধ্যযুগীয় কায়দায় শাসক-শাসিত সম্পর্ক বিদ্যমান। রাজনীতিবিদরা ক্ষমতায় যাবার রাজনীতি করেন, ক্ষমতায় গিয়ে নিজেকে জনগণের চাইতে শ্রেষ্ঠ ভেবে অবৈধভাবে সুযোগ-সুবিধা আদায় করেন। রাষ্ট্রের কর্মচারী-কর্মকর্তারা শাসক হিসেবে দম্ভ প্রকাশের জন্য জনগণকে নানা-ভাবে হয়রানি করে। এরা যে আসলে পাবলিক সার্ভেন্ট বা জনগণের চাকর-এ মনোভাবটাই এদের মধ্যে নেই। আর্মি-পুলিশও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই দেখা যায় সব নাগরিক শৃংখলাকে অগ্রাহ্য করে রাস্তায় গাড়ী আটকে এরা ট্যাংক উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
= = = = = = = = = = =
তখন কি শুধু পৃথিবীতে ছিল রং,
নাকি ছিল তারা আমাদেরও চেতনায়;
সে হৃদয় আজ রিক্ত হয়েছে যেই,
পৃথিবীতে দেখ কোনখানে রং নেই।
এটা পালাবার পথ।
হে হে ... পালাবার পথ পাবে না।
আর মিরপুর-জিয়া কলোনির রাস্তা আসলে দুইটা ডি.ও.এইচ.এস. যোগকারী সংক্ষিপ্ততম পথ।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
- একে একে তো দেখা যায় নতুন রাস্তা তৈরীর জন্য পুরো ঢাকাকেই একসময় সরিয়ে দিতে হবে দেখি!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আজকের ক্যান্টনমেনটের কচুক্ষেত/শহীদ আনোয়ারের দক্ষিনের মিরপুর আর নতুন ডি ও এইচ এস এর মধ্যকার যে অবকাঠামো, তার সামরিক কৌশলগত কোন ওজন নাই। জমিদার বাড়ীর দেউড়ীর মত জাহাঙ্গীর গেটের জনসংযোগ (প্রধানত দম্ভের) ওজন হয়তো কিছুটা আছে, কিন্ত সেটা অসামরিক ঢাকাবাসীর কি কাজে আসে? অন্ততঃ এই এলাকাটাকে ধাপে ধাপে যদি অ-সামরিকায়ন করা হয়, আর বিশেষায়িত কোন শিল্প, যেমন বায়িং হাউজ, মিরপুর কাতান, মাদ্রসা ইত্যদিকে এখানে অগ্রাধিকার দিয়ে দেয়া হয়, কিংবা আর কিছু না পেলে বুয়েটের আইটি ফ্যকাল্টিকেই তুলে এনে এখানে নতুন কলেবরে ফেলা হয়, আর সেই সাথে এখান তিন তিন করে ছয় লেনের একটা রাস্তা কাকলি থেকে মিরপুর, আর কচুক্ষেত থেকে শাহাবাগ করা যায়, তাহলে কিন্তু খরচের বদলে রাজস্ব আয় বাড়ার সম্বাবনাই বেশী।
ক্যান্টনমেন্ট থেকে মিরপুর পর্যন্ত রাস্তাটা বেশ জরুরী। কিন্তু প্রধান উপদেস্টার অফিসের সামনে থেকে আগারগাঁ পর্যন্ত রাস্তার করার মানে খুঁজে পেলাম না।
---------------------------------
২৪০ কোটি টাকার ভাগ তো কম না ... ... ...
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
নতুন মন্তব্য করুন