যে কোন পরিস্থিতিতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ে বর্বর পুলিশী হামলার নিন্দা জানাই , প্রতিবাদ জানাই। যখন সেপাইয়ের বর্ম ভেদ করে ত্রসরেণু রুপী আন্দোলন ঢুকতে শুরু করে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হয় আক্রান্ত। দেশব্যাপী বন্যা মোকাবেলায়, ডায়রিয়া মোকাবিলায় যখন প্রয়োজন সদাজাগ্রত শিক্ষার্থীদের তখনই এহেন ঘৃণ্য কাজের প্রতি নিন্দা জানাই।
তীব্র এবং স্পষ্ট ভাষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এ কে ফায়েজ এর নিন্দা প্রকাশের প্রেস কনফারেন্স দেখতে চাই। প্রো-ভি সি ইউসুফ হায়দারের নয়। প্রো- ভি সি কে দিয়ে নিন্দা প্রকাশ, মূক সমর্থনেরই নামান্তর।
গর্জে উঠুক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আরেকবার।
মন্তব্য
আছি।
হাঁটুপানির জলদস্যু
যে জিনিস ব্রিটিশরা পারে নাই, যে জিনিস পাকিস্তানিরা পারে নাই, লেজেহোমো এরশাদের স্বৈরাচারী থাবা থেকে যে বিশ্ববিদ্যালয় বলতে গেলে একাই দেশবাসীকে মুক্ত করেছে, তারে ঘাটাইতে আসছে এই ২ দিনের নেংটি পরা দাড়োয়ানের দল !! ধুর !!! গর্জাতে হবে না, ছোট করে কাশলেই হবে...
______ ____________________
suspended animation...
সেনাশাসনের বিরুদ্ধে আবার ছাত্র-গণঅভ্যূত্থান চাই! ৯০'এর গন্ধ পাইলাম ঢাকার রাস্তায়...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
একমত। চলুক।
প্রতিবাদ হোক জোরেশোরে। আর্মি যেন ব্যারাকে ফেরে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধ ।
-----------------------------------
'আমি ও অনন্তকাল এইখানে পরস্পর বিস্ময়ে বিঁধে আছি'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
তীব্র প্রতিবাদ।
আমার তীব্র ঘৃণার তীরে উড়ে যাবে তোমার সুসজ্জিত ট্যাংক, বোমারু বিমান।
রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রে ধাওয়া,তার দেহরক্ষী মাথা দিছে ফাটাইয়া
আলহামদুলিল্লাহ । পড়েন সর্বশেষ আপডেট
-----------------------------------
'আমি ও অনন্তকাল এইখানে পরস্পর বিস্ময়ে বিঁধে আছি'
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আমার স্পষ্ট মনে আছে ....
শামসুন্নাহার হলের হামলার প্রতিবাদে ছাত্র আন্দোলনের মুখে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষনা করেছিলো। তখন আমি ডাইনিং হলে রাতের খাবার খাচ্ছিলাম,বিবিসি বাংলার সংবাদ শুনে যখন জানলাম ২৪ ঘন্টার মধ্যে হল ত্যগ করতে হবে। তখন সলিমুল্লাহ হল থেকে প্রথম মিছিল বের করেছিলাম।
এক চিৎকারে সেই রাতে ৫০০ শত ছাত্রের মিছিল নিয়ে গিয়েছিলাম টিএসসিতে।
হলের রাজনীতি বিদেরর বলেছিলো, তানভীর ভাই গান্ধি সাইজেন না , রুমে গিয়া বইয়্যা থাকেন।
আমরা বসে থাকিনি। মিছিল ভিসির বাসা ঘেরাও করেছিলো।
টিয়ার সেলের ধোয়ায় মিছিল ছত্র ভঙ্গ হয়েছিলো।
মোবাইলে সংবাদ পৌছে গেল, সব হল থেকে মিছিল এসে জড়ো হয়েছিলো।
ছেলেরা হল ছাড়লেও রোকেয়া হলের মেয়েরা সেদিন হল ত্যাগ করেনি।
রোকেয়া হলের সামনে তৈরী হলো মুক্ত মঞ্চ।
তার পর তিন দিন না ঘুম না খাওয়া দাওয়া শহীদ মিনারে আমরন অনশন।
ভিসি আনোয়ারুল্লাহ কে বিশ্ব বিদ্যালয় ছাড়তে হয়েছিলো।
তখনও এতো রক্ত দেয়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। একজন সাবেক শিক্ষার্থী হিসাবে আমি এই রক্ত সহ্য করতে পারছিনা।
রক্ত ঝরতে হলে জলপাই রং রঞ্জিত হোক।
আমাদের যোগ্য উত্তর সূরীরা আজ কোথায় ?
----------------------
জল ভরো সুন্দরী কইন্যা, জলে দিছ ঢেউ।
হাসি মুখে কওনা কথা সঙ্গে নাই মোর কেউ।
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে
ধর শালাগো।
বহুত কাহিনী মনে পড়তাছে।
____________________________
লাল গানে নীল সুর হাসি হাসি গন্ধ......
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
বন্যরা বনে সুন্দর, সৈন্যরা ব্যারাকে।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি উলঙ্গ জলপাই আক্রমণের।
অতীত থেকে শিক্ষা না নিলে কিছু করার নেই,তখন শিক্ষা দিতে হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই ৬৯,৭১,৯০ এর শিক্ষার ইতিহাস জলপাই মামাদের জানা উচিত।
নতুন মন্তব্য করুন