ভূমি থেকে উল্লম্বভাবে যত উপরের দিকে উঠবে, দেখবে দুটো শহরের ব্যবধান ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছ। ঈশ্বর এভাবেই আমাদের দেখেন, হয়তোবা অনেক উচ্চতা থেকে। যত বেশী উচ্চতায় ঈশ্বরকে ভাবতে পারো, ততোবেশী সাম্যবাদ ভূমিতে দেখবে, অন্তত গাণিতিকভাবে। আজকাল ঈশ্বর অনেক নীচে নেমে এসেছেন, দৃষ্টিশক্তি কমে গেছে বয়সের ভারে হতে পারে।
ঠিক এভাবেই, একজন সূর্যের কৌণিক দূরত্ব দিয়ে দুটো শহরের দূরত্ব এবং পৃথিবীর পরিধি পরিমাপ করেছিলেন।
আমার ছোট্ট শহরে বসে, আমরাও পরিমাপ করেছিলাম আমাদের দূরত্ব। যদিও এক রিকশায়, উষ্ণ হয়ে বসেছিলাম। আমাদের দ্বন্দ্বের জায়গাটা ছিল খুব মৌলিক। ঈশ্বরের সাপেক্ষে আমাদের কৌণিক অবস্থান, না কি আমাদের সাপেক্ষে ঈশ্বরের কৌণিক অবস্থান। আমরা এখনো একমত হতে পারিনি। দুটো পরস্পর নিরপেক্ষ ঘূর্ণন গতি, যদি ঠিক সাম্যবাদে থাকে; কেন্দ্রাভিমুখী এবং কেন্দ্রাতিগ বলের মধুর সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে তবে সেটাকে খুব অনায়াসে একটা চৌম্বকিয় ডোমেইন বলতে পারো কিংবা আরো ভালো হয় যদি বলো সৌরজগতীয় মডেল, অথবা কো-ভ্যালেন্ট বন্ড। নিশ্চিতভাবেই সমস্ত গতিসূত্র এবং আপেলের পড়নসূত্র ভঙ্গ করে, এরা একে অপরের উপর আছড়ে পড়ে না; যেভাবে আমরা পড়েছিলাম পরস্পরের উপর।
মন্তব্য
হুমম। নিউটনের বিরোধিতা করতেছেন দেখি।
ব্যাপার নাহ।
আইনস্টাইনরে ডাইকা আনলে সে বুঝাইয়া দিবো, কেমতে গতিসূত্র আর আপেলের পড়নরে অগ্রাহ্য কৈরা একে অপরের উপর আছড়াইয়া পড়ন যায়।
এইসব শুইনা অধম কয়, বাস্তবিকই জগতসূত্রসমূহ আপেক্ষিক।
আমি ও আমার স্বপ্নেরা লুকোচুরি খেলি
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
ছবি সংক্রান্ত একটা ছোট্ট ঝামেলা ছিল। ঠিক করে দিলাম।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
এত বড় ছবি এক ফ্রেমে দেখে কিভাবে?
ভাল লিখেছেন তো!
...শিরোনামে বোধহয় 'দশন' না হয়ে 'দশম' হবে।...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ধন্যবাদ বিপ্লব ভাই। সংশোধন করে দিলাম।
মাহবুব ছবি আপলোড এবং সাইজ বেশ ক্যাঁচ লাগছে আমার। ঠিক এবং বেঠিক এর পার্থ্যক্য বুঝতে পারছি না।
আপনার এ লেখা বোঝার মত দাঁত আমার ওঠেনি!
নতুন মন্তব্য করুন