[পথ ও পথিকের কাজকর্ম এখনও সেন্সরবোর্ড কতৃক ছাড়পত্র পায়নি, যে এখনও আসেনাই তাকে নিয়ে হাহুতাশ না করে বরং চলেন আমরা বিবিধ আবজাব নিয়ে আমার মূল্যবান কথাবার্তা চোখ বড় বড় করে পড়ি! আমার আজকের বিষয় আমি নিজে, নিজেকে ম্যাগনিফাইং গ্লাসের নিচে একটু দেখব, আজ নিজেকে অসম্ভব অসহ্য লাগছে, কিছু ফ্ল্যাশব্যাক আর কিছু প্যানপ্যানানি সমৃদ্ধ আমার আজকের এই প্রযোজনা!]
কয়েক বছর আগে একটা সময় ছিল যখন আমি নিজেকে পছন্দ করতাম না...কিন্তু গত কয়েক বছরে আমি অনেক বদলে গেছি...হাহাহাহাহা...আমি এখন নিজেকে অনেক লাইক করি...[নার্সিসাস টাইপ না কিন্তু...] তবে সবসময় না, মাঝে মাঝে নিজেকে ভেঙ্গে চুড়ে দলামোচড়া করে ডাস্টবীনে ফেলে দিতে ইচ্ছা করে, মনে মনে আমি আমাকে প্রায়ই মেরে ফেলি, তাতে অবশ্য সর্বসাধারনের কিছুই হয়না, আমাকে বাইরে আস্ত দেখেই তারা খুশি, আজকালকার মানুষজন ভিতরের খবরে আর মাথা ঘামায় না, বাইরের দেখনদারিতেই [বানান মনে নাই, ভুল হলে, মাফ চাই!] তারা মহা খুশি...
আমার নিজের বর্ণনা দিতে গেলে বলতে হবে যে সাধারণ মানুষের সাথে আমার পার্থক্য খালি এই যে আমার একটা অনেক পাওয়ার ওয়ালা চশমা আছে...চারিত্রিক কিছু পার্থক্যও প্রকট [উদাহরন স্বরুপ বলা যায় যে আমার মাথা পুরা নষ্ট...সবারতো তা না...তাইনা?]।
আমার প্রথম ভালবাসা বই...যখন থেকে পড়তে শিখলাম তখন থেকে গল্পের বই আমার নেশা...আব্বু আম্মুও মানা করেনাই কখোনও...তাই যখন মন ভাল থাকত বই পড়তাম...মন খারাপ থাকলেও বই ই আমার বন্ধু...এভাবে নিজের চারপাশে একটা জগত তৈরী করে ফেলেছিলাম... যেখানে কারো প্রবেশাধিকার নাই, আমি ছাড়া...কোন কারনে মন খারাপ হলেই একটা বই নিয়ে বসে পড়তাম, নিজের সেই জগতে আমার বইয়ের বন্ধুরা আমাকে স্বান্তনা দিত...আমি কিছু কিছু বই বার বার পড়তাম... এখনও পড়ি...অনেক বার, হাজার বার। আমার কখনই কোন ক্রিকেট খেলোয়ার বা সিনেমার নায়কের উপরে crush ছিলনা...আমি আমার জীবনে প্রথম প্রেমে পড়েছি আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর মানুষ ইকথিয়ান্ডারের...ওর সাথে স্বপ্নে কত্ত সাগর যে পাড়ি দিয়েছিলাম তার কোন লেখাজোকা নাই... গুত্তিয়েরে শয়তানীটাকে ষাঁড় দিয়ে গুতিয়ে মারা বিবিধ পরিকল্পনায় অলস সময়টা ভালই পার হত!
তারপরে এল অপু...অপু আমার রোমান্টিক প্রেম...মনে আছে কতবার কতদিন আমি স্কুল থেকে এসে গোসল খাওয়া সেরেই বিছানায় লম্বা হতাম বই হাতে নিয়ে...
মা সর্বজয়ার বকা খেয়ে ছোট্ট অপু যখন মুখ গোঁজ করে বাড়ির পিছনের জঙ্গলে দাঁড়িয়ে কাঁদত তখন চুপিচুপি দূর্গাকে খবর দিয়ে আমিইতো আনতাম!
আমার অলস দুপুরের রোমান্টিক কল্পনা ছিল অপুর সংসার... অপর্ণার সাথে সাথে অপুর চিঠির জন্য আমিও যে অপেক্ষা করতাম!
তিন গোয়েন্দাও কম যায়না...কিশোরের উপরে তো বন্ধু সমাজে আমি আমার একছত্র অধিকার প্রতিষ্ঠা করেই ফেলেছিলাম...কিন্তু রবিনের চার্ম বা মুসার সুইটনেস ও কম ছিলনা...কিন্তু ওদেরকে বাচ্চা বাচ্চা লাগতো... রোমান্টিসিজমটা আসতনা ঠিক... [আমার বরাবরই মাথা বড় {:P} মানুষজন পছন্দ!]
এদের সবার সঙ্গে সঙ্গে প্রথম বার পড়ার পরই আমার জগতের প্রিয়তম একজন হয়ে গেল ফেলুদা...ঐযে যাকে বলে 'প্রথম দেখায় প্রেম'...ঐ তাই হইল আরকি...পইড়াই ধপাস কইরা আছাড় খাইলাম...আছাড় খেয়ে অবশ্য আমি খুশি...কারন ফেলুদা এক্কেবারে আমার মনের মত...তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, লম্বা[আমি লম্বা পোলাপাইন লাইক করি...নিজে বাট্টূতো তাই... ]...আর লাভের উপর লাভ হল সুদর্শন...[ঐটা ফ্রী...কারণ আই হ্যান্ডছাম মাইনষের পিছে ন দৌড়াই! :|...]...ফেলুদা এখনও আমার অতি প্রিয় একজন...যখনি ওকে মিস করি ফেলুদা সমগ্রটা হাতে নিয়ে বসি...
একটা মজার ব্যাপার হল...সবসময়ই আমার বয়েসের অন্যান্যদের মত কিন্তু আমি কোন ক্রিকেট/ফুটবল খেলোয়ার বা হলিউড বলিউডের কোন নায়কের প্রেমে কখনই পড়িনাই... [আমার সিস্টেমে নিশ্চই কুনু বিরাট ফ্রবলেম আছে ]...ছোটবেলায় আমার প্রিয় নায়ক ছিল রবিন উইলিয়ামস আর ডেনজেল ওয়াশিংটন ...আমি এদেরকে পছন্দ করতাম চাচা মামা এইধরণের বেশে...হাহাহাহাহা...আসলে হয়ত আমার কল্পনাশক্তি বেশী বলে আমার কল্পনার ফেলুদা বাস্তবের যেকোন নায়ককে টেক্কা দিত...ঐদিকে আমার বান্ধবীরা সব তখন আফ্রিদি, ভেটরী, ব্র্যান্ডন জুলিয়ান বা শুমাখারের প্রশংসায় পঞ্চমূখ, ওদের সাম্প্রতিক কর্মকান্ড নিয়ে চলছে উত্তপ্ত আলোচনা আর আমি এককোনে বসে গভীর মনোযোগের সাথে ডুবে আছি মাইকেল স্ট্রগফ-এ ...এটা একটা নিয়মিত ব্যাপার ছিল [ইয়ে মানে ঠিক ধরেছেন...আমি স্কুলেও গল্পের বই নিয়ে যেতাম...বলেন আমি দুষ্টু বালিকা কিনা?...]আর আমার বন্ধুদের সাথে তুমুল তর্কের বিষয় ছিল টিনটিন, ফেলুদা বা সায়নের মত বইয়ের নায়কেরা...কত ঘন্টার পর ঘন্টা যে এর পিছনে ব্যয় করছি তা আর নাই বা বলি...
মাসুদ রানাও ছিল একটা জিনিস...মামা বেদম হট...রানার প্রেমে পরলাম ক্লাস টেনে...[আমি আবার বড়দের বই বড় হয়েই পড়েছি...রানা বড়দের তা বলছিনা...কিন্তু আমার মায়ের চোখে বড়দের...infact রানার প্রথম বই আমাকে পড়তে দিয়েছিল আমার মামা...মরনযাত্রা...উফফ কি বইরে বাবা...!!!]...রানাকে আমি এখনও ভালবাসি...রানা মিয়া এখনও আমার হিরু! ...
এইসব নায়কদের প্রেমে পড়ে পড়ে একটা ব্যাপার হয়েছিল, বাস্তবের কাউকে আমার ভাল লাগতোনা। মজার ব্যাপার হল যে বাস্তবের কেউ তখন আমার ধারেকাছেও ঘেষতোনা, বেদম মোটা, কালো আর চশমাওয়ালীদের কেইবা পছন্দ করে। হয়তোবা একারনেই আমার বয়েসী কোনও ছেলেকে জানা হয়নি আমার! [ অবশ্য আমি ছোটবেলা থেকেই আশেপাশের বাড়ির ছেলেপিলেদের সাথে পাল্লা দিয়ে খেলতাম {তারা বেশির ভাগই আমার চেয়ে বড় ছিল, আর তাদের কেউ আমাকে মেয়ে হিসেবে জানত না! :| }]
মাঝে মাঝে যে দুঃখ হতনা তা নয়, তখন মনে মনে আমি আড্ডা দিতাম ফেলুদার সাথে বা শঙ্কু আমাকে বলত তার নতুন কোনও আবিষ্কারের কথা!
কিচ্ছু লিখতে ইচ্ছা করছেনা আর, আজ আমার মনটা ভীষণ খারাপ, কাঁদতেও পারছিনা একটুও, কান্নাগুলো সব গলার কাছে এসে দলা পাকিয়ে আছে! অনেক দিন ধরেই একটা কাজ করতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু আজ যখন করেই ফেললাম তখন মনে হচ্ছে জীবনটা একটা সেইভড গেইম হলে ভাল হত, ইচ্ছামত রিলোড করে খেলতে পারতাম! অতটুকু সুযোগ যখন নেই তখন আর কি করা? কি করলে কি হত বা কি না করলে ভাল হত এইসব আবজাব ভেবেই হয়ত আজ রাতটা যাবে। আমার ব্যাডলাকটাই আসলে খারাপ; কখনই কোনও কিছু ঠিকভাবে হয়না! enyaর গান শুনছি, হয়ত কাঁদতে পারব একটুখানিক!
-- দুষ্ট বালিকা
মন্তব্য
আমিও প্রথম প্রেমে পড়েছি বইয়ের নায়িকাদের। আহা পাথারিয়ার খনি রহস্য আর নুলছড়িয়ার সোনার পাহাড়ের সেই চশমা পড়া সেই মেয়াটার প্রেমে পড়েছিলাম। তারপর আর কত কত জনের যে প্রেমে পড়লাম তার আর ঠিক নাই। মাঝে মাঝে মনে হয় গল্পের এই চরিত্র গুলো যদি বাস্তবে থাকত একদিন লিখে ফেলতে হবে আমার এইসব নায়িকাদের কথা
নাহ আপনে লুক ভাল না, ভাল ভাল কথা বলতে বলতে মনখারাপে এসে থামেন। তবে কথাটা ভাল বলছেন সেইভড গেম। জীবনটা এমন হলে তো কথাই ছিল না আর সাথে যদি চীট কোড থাকত।
কিছু মনে না করলে আরেকটা কথা, আপনার মনে হয় চ্যাটিং এর অভ্যেস প্রচুর তাই লেখায় দাড়ির ব্যাবহার কম। এইটার ব্যবহার বাড়ালে পাঠক হিসেব আমার আরেকটু সুবিধে হত
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মাইয়াটার নাম ছিল ললি, আর তার বোনের নাম টুনি। হুমমম, চীট কোড হলেতো কথাই ছিলনা। জন আব্রাহামের সাথে লাঞ্চ করলে জনী ডেপ এর সাথে ডিনার করতাম! হুমমম, চ্যাটিং এর অভ্যাসতো আছেই, তাছাড়া আমি কোনও কথাই সাধারনত শেষ করিনা ... একটা খাপখোলা ব্যাপার রেখে দেই। অভ্যাসের দোষ। :9
ভাল থাকবেন।
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
জনি ডেপ আপনার সাথে ডিনার করবেনা মনে হয় । বাচ্চাদেরকে অটোগ্রাফ দিতে ব্যাস্ত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এহ! আমার কাছে চীটকোড আছেনা...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ঠিকি আছে, চিটকোড বাচ্চাদের কাছেই থাকে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
:|... তাও তালগাছ [এক্ষেত্রে জনী ডেপ!] আমার!
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ওরে খাইছে, দুষ্ট বালিকার হইল কি? মন এতই খারাপ অপেক্ষা কর, দ্রোহিদা আর ধুগোদা আইসা নিক, তোমার পেট ফাটায় দিবেনে
আহারে মাসুদ রানার প্রেমিকা, ঐ ব্যাটার প্রেমে পড়লে কিন্তু আবার দৈনিক ছ্যাঁক খাওয়া লাগবো
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
হুমমম, মন বেজায় খারাপ।
আরে নাহ, আমার সোহানা, রেবেকা কারও সাথেই ঝগড়া নাই। আমি নির্বিবাদী মানুষ।
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
পড়তাছিলাম আপ্নের পড়ার কথা, বইয়ের কথা, এর মধ্যে কান্নাকাটি আইলো কইথিকা?
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমাকে নিয়ে এটাই সমস্যা, কোত্থেকে কি আসে তার ঠিক ঠিকানা নাই...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
যা চাই তার সবই কি ভুল করেই চাই? আর যা পাই তার কিছুইকি আসলে চাইনা?
........
কিন্তু যে যাকে চায় না, তাকে পায় কেন মানুষ?
বোধহয় ভুল বৃক্ষে খাটি ফুল,
আর খাটি বৃক্ষে ভুল ফুল জন্মায়
এর সুন্দর উপমায়।
পড়লাম আপনার লেখাটি ...
ভাল-থাকবেন।
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হবেনা । এইসব লুতুপুতু চিনিমারা প্রেম করে লাভ নাই । কেউ যদি বাধা না দেয় তাইলে কেমনে কি ।
আমি (অক্ষর)জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বই পড়ি । শুরুতে বাপ মা খুব খুশি হয়েছিল । পরে আমার বই পড়ার নেশায় অতিষ্ট হয়ে গেল । বাপের মানিব্যাগ, নানির বালিশের তলা থেকে টাকা চুরি করে বই । খবরের কাগজ বিক্রি করে বই । আরো কত উপায়ে যে বই জোগাড় করতাম আর পড়তাম মনেও নেই এখন । শেষে অবস্থা এমন হল, আমার হাতে পাঠ্যবই ছাড়া অন্য বই দেখলেই বাপ মার লাগাত ।
এমনকি আমার জীবনের শেষ মার খাওয়াটাও এই বই কে কেন্দ্র করে । মেট্রিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগের রাতের কথা, আমি বসে বসে কিজানি একটা অপাঠ্য বই পড়ছি । বাপ এসে এই দৃশ্য দেখে আর মাথা ঠিক রাখতে পারলনা । বেদম মার খেলাম সেদিন । তাও বইয়ের সাথে আমার প্রেমে কোন প্রভাব ফেলতে পারে নাই ।
পারলে এইরকম প্রেম করেন ।
লেখা ভাল লেগেছে, পাঁচ ।
এনিয়ার বাজনা আমিও ভালু পাই ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আব্বু আম্মু বাধা দেয়নাই কেন জানেন? কারন বই হাতে নিলে অন্তত আমার মুখটা বন্ধ থাকত, নাহলে আমার বকবকের জ্বালায় সবাই অতিষ্ঠ ছিল।
মানিব্যাগ থেকে পয়সাপাতি গাপ করার কথা আর না বলি। 'সমঝদার কে লিয়ে ইশারাহি কাফি হ্যায়...
আমার জীবনের একটা বিশাল ধরা খাওয়ার কারন এই বই প্রীতি। এইচ এস সাইট যে বিরাট সাইজের মুলি বাঁশটা খেয়েছিলাম তার কারন...
এরকম প্রেমইতো করলাম সারা জীবন। তাও আপ্নেরা ...। :|
অনেক ধন্যবাদ। আমিও...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
টেনিদার বই পড়তে পারেন (অথবা নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়ের কিশোর সমগ্র), অথবা পিজি উডহাউজের জীভসের বইগুলো। আগে পড়া না থাকলে মন অবশ্যই ভালো করবে। আর আগে পড়া থাকলেও করতে পারে।
আর তাতেও কাজ না হলে সবুর করেন...আমি কিছু একটা লিখবনে...আগে আমার মনটা ভালো হয়ে নিক
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
টেনিদা পড়েছি, প্যালারামের পিলে আর নানারকমখাবারের কথা মনে পড়ে গেল এই গভীর রাতে...
জীভস ও পড়েছি। খুব আপ্লুত করেনাই, তবে খারাপ না। তাড়াতাড়ি লিখেন...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বই ভালোবাসি, কিন্তু প্রেম ভালোবাসা নিয়ে কখনোই কোন আগ্রহ ছিলো না... তবে... যাক সে কথা।
আপুর লেখা পড়ে ভালো লাগছিলো, শেষমেষ এসে কেমন যেনো ছন্নছাড়া লাগলো।
আমি বলি কি... চোখের জলের মূল্য অনেক। তাই তাকে সস্তায় খরচ কোরোনা প্লীজ। যে তোমার ভালোবাসার শ্রদ্ধা করতে জানে এবং বহুগুণ ভালোবাসা ফেরত দিতে জানে, তার জন্য কেঁদে বন্যা করে দিও।
______________________________________
চোখ যে মনের কথা বলে, চোখ মেরেছি তাই
তোমার চোখের শূল হয়েছি, এখন ক্ষমা চাই
______________________________________
লীন
লিন্টু এই ভোরে তুই এখানে কি করিস? শেষের দিকটা আসলে অন্য সময়ে অন্য মুডে লেখা... তাই আব্জাবের পরিমান বেশি হয়ে গেসে... ... প্রেম ভালবাসার সময় প্রায় পার করে আসছি... বয়েসতো আর কম হলনা...
--------------------------------------------------
একটি কথার দ্বিধাথরথর চূড়ে ভর করেছিল সাতটি অমরাবতী...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বুঝেছি, তোমার এখনো হরমোন চাগা দেয় নাই । দাঁড়াও, একবার হরমোন চাগিয়ে উঠুক । প্রেমের ঠেলায় দুনিয়া রঙ্গীন হয়ে যাবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
আহা! বাচ্চা ছেলে [আমার পিচ্চি ভাইয়াটা... :D]
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সব চশমা পড়া মেয়েদের কাহিনী বুঝি এমনি হয়
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আসলেই ব্যাপক হত...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমমম... মনে হয়...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
একটা সময় ছিল বই পড়াটা একটা অ্যাডভেঞ্চার। চুরি করে বই পড়া। স্কুলের ডেস্কের তলায় অংক বইয়ের তলায় কুয়াশা বা ফেলুদা। দ্বিতীয় বা তৃতীয় বেঞ্চটা আমার বিশেষ প্রিয় ছিল সেকারনে। প্রথম বেঞ্চে জীবনেও বসতাম না। বই লুকিয়ে ফেলার জন্য উপযুক্ত জায়গা ছিল মাঝের বেঞ্চগুলো। সেই চুরি করে পড়া লাইনগুলো একেকটা অমৃত। নিষিদ্ধ জিনিসের স্বাদই আলাদা। যখন ইচ্ছে মতো পড়ার মতো বড় হয়ে গেলাম তখন আর বই পড়ার অ্যাডভেঞ্চার হারিয়ে গেল।
আপনার চমৎকার লিখন আবারো চমৎকৃত করলো
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সত্যি, আদমচরিত পড়ে পেকেছি বলে গন্ধম ফলের উদ্ধৃতি দিবনা...[:P] তবে কথা সত্য... টানটান উত্তেজনায় ভরা বইগুলার সাথে বাড়তি একটা মাদকতা যোগ হত...
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আবার পড়তে বসে যান, নিশ্চয়ই মন ভালো হয়ে যাবে। আর জীবন এমনই, আজ আপনাকে কাঁদাচ্ছে তো কাল শতগুনে ফিরিয়ে দেবে আনন্দ-হাসি দিয়ে। ভালো থাকুন।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
হুমমম...
তবে এটা হলে ভাল হয়না যে, জীবন আজ আমাকে কাঁদাচ্ছে, কাল অন্য কাউকে কাঁদাবে... বৃশ্চিক তো... প্রতিশোধপরায়নতা একটুশ খানিক বেশি...
ধন্যবাদ... ভাল থাকবেন...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
>>এই মাসখানেক আগের ঘটনা। ম্যালা রাইতে এক মাইয়া ফোন দিয়া কয়, কী করো। আমি কই, বই পড়ি। মাইয়া বলে, বই পড়বা না। আমার সাথে কথা বল। আমি মাইয়াকে বলি, বউয়ের চেয়ে আমার কাছে বই বেশি প্রিয়। মাইয়া ক্ষেইপা গিয়া কয়, বউ আগে ঘরে আসুক, তখন বুঝবা-বই না বউ পছন্দ। পিটা একেবারে তক্তা বানাইয়া দিবো, তাতেও যদি কাজ না হয়, তখন রাগ কইরা বাপের বাড়ি যাইবো। আমি কই, তাইলে তো ভালোই হইবো, কারো উৎপাত ছাড়া মজা কইরা আরো কয়েকদিন বই পড়া যাইবো।
>>হুম, উভচর মানব পড়ে আমিও কতবার ইকথিয়ান্ডার হতে চেয়েছি।
>>আচ্ছা, আপনার হিরু মাসুদ রানা'র প্রেমিকা সোহানার ফোন নাম্বার থাকলে একটু পাস কইরা দিয়েন। তারে ম্যালা রাইতে ফোন দিয়া কথা বলতে মঞ্চায়।
পান্থ ভাই, আপনি বই পড়েন । আর আপনার বান্ধবীরে বলবেন এখন থেকে যত রাতই হোক, আমাকে যেন ফোন করে । আমি বই পড়িনা । ব্লগ পড়ি ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এনকিদু, ওই বালিকাকে আমার এক নিশিজাগা বন্ধুর ফোন নং দিয়া কইলাম, তোমার রাতভর কথা কইতে ইচ্ছে করলে এরে ফোন করো। ওই বালিকা চেইত্যা একেবারে লাল। আমারে কয়, সবার লগে কথা কইতে আমি দিওয়ানা না, বুঝলা। শুধু তোমার লগে কথা কইতে চাই। তুমি তো আবার আমারে পাত্তা দেও না। না দাও, তাতে দুঃখ নাই। তবে আবার যদি অন্যজনের সাথে কথা কইতে কও, তাইলে ঠ্যাং হাতে ধরিয়ে দেবো। এনকিদু,
আমার ঠ্যাং হারানোর ভয় আছে। তাই নাম্বারটা দিতে পারতেছি না।
পান্থ ভাই পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত আপনার উপর কড়া নজরদারি বহাল করা হইল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবিড়, তোমার আবার কী সমস্যা! প্রহরী'র তৃতীয় নং শ্যালিকাতো তোমার জন্য আছেই।
ও আচ্ছা !
ম্যালা রাইতে পান্থ-র তো তাইলে বিয়াপক ব্যস্ততা !!
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
@পান্থ দা
প্রহরী ভাই তার শ্যালিকা সহ চীন দেশে আছেন তাই আপনার উপর এই নজরদারি
আচ্ছা আপনাকে যিনি ফোন করেন তিনি কি ওনার পিতা-মাতার একমাত্র কন্যা
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
@ নিবিড়
হ্যাঁ, পিতা-মাতার একমাত্র কন্যা। তিন ভাইয়ের এক বোন।
শিমুল আপা, আমি কি বিয়া করছি নাকি যে রাত জুড়ে কাউরে সামলানোর ব্যস্ততা থাকবে!!!
এ দেখি নতুন নতুন গল্প হাজির হচ্ছে আমার কাছে!
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা গল্পের আর দেখছেন কি সচলে থাকেন তাইলে দেখবেন গল্প কই থেকে কই যাই
পান্থ ভাই একটা গল্প লিখতে ইচ্চা করতাছে
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
@নিবিড়
গল্প লিখা ফালাও। তয় গল্পের বিষয়বস্তু বিশেষ উদ্দেশ্যপূর্ণ মনে হইতেছে।
আই লাইক্স!
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
পায়ের চিন্তা বাদ দেন, বই তো পড়বেন চোখ দিয়ে । পাতা উল্টানোর জন্য হাত দরকার ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
- আমি বইও পড়ি না, ব্লগও না। আমারে দেন পান্থ মিয়া। আর হ্যাঁ, এই আংকল টমরে বিশ্বাস নাই। এই ব্যাটা আপনের প্রেয়সী নিয়া ভাগবো। আমি কিন্তু ঐরকম না। আমি আপনারে দাওয়াত দিমু, আমাদের বিবাহের দাওয়াত। পোলার মুসলমানির দাওয়াত। আর অতিঅবশ্যই আপনার জন্য এক জোড়া ক্র্যাচ। যাতে ঠ্যাং ভাইঙা দিলে অন্তত হাঁইটা টাট্টিঘরে যাইতে পারেন। নাইলে ঘরেই কি কাম সারবেন নাকি মিয়া?
লন, দেন এইবার আর দেরী কইরেন না। রাইত হয়া গেলো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূ গো দা, পোলার আকিকার দাওয়াত কি দিবেন না?
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কথা সত্য...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এনকিদু ভাই কি তার ঠ্যাং অফার করতে পারেনা? এক্সচেনজ অফার?
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খিকয!
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
>>> আমরা দুই বোন আর আমাদের এক বান্ধবী একবার ঈদের রাতে এরকম একটা বদমায়েশি করেছিলাম... উলটাপালটা নাম্বারে ফোন করে দুষ্টামী করতে মজা লেগেছিল... তবে আমরা এক মিনিটের বেশি কারও সাথে কথা বলিনাই... যদিও টিএনটি দিয়ে ফোনানো হয়েছিল! একবার এক ছেলে ফোন ধরে বলেছে যে সে নাকি পড়ছে, অম্নি আমি বদের হাড়ি বলে ঊঠেছিলাম, 'ওরে আমার মহা গিয়ানী ভদ্দরলোক, ঈদের রাইতে তুমি পড়াশুনা দেখাও? ফাজলামীর আর জায়গা পাওনা? ... ...'
>>> আমি হতে চাইতাম ইকথিয়ান্ডার এর গার্লফ্রেন্ড! তবে দূষ্ট গার্লফ্রেন্ড না, ভাল গার্লফ্রেন্ড!
>>> আমার সোহানা নামের এক বান্ধবী আছে। তার ফোন নাম্বার আপনাকে দিলে আমি তো আমি সে আপনার ভাই বেরাদার পুত্র স্বজন সক্কলকে মাটিতে গেড়ে ফেলবে... মহা ডেঞ্জারাস মেয়ে! আমি পাগল বটে তবে এতটাও না...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বরাবরের মতই---খুব ভাল হয়েছে-----
ভালো থাকো, আরো ভালো লেখো----
শুভেচ্ছা
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ...
ভাল থাকবেন সবসময়...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমি আমার জীবনে প্রথম প্রেমে পড়েছি আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর মানুষ ইকথিয়ান্ডারের
-এই বইটা আমি অনেক অনেক বার পড়ছি, বাংলা অনুবাদ, তোমার কাছে কি এখনও আছে? আমিও উভচর মানুষ হইতে চাইছিলাম আর হইলাম কিনা দুরমুশ। কান্দাকাটি সাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো, কান্নায় দ্বিধা করিওনা বালিকা। লেখা খুব ভাল্লাগছে।
আমরা সবাই রসুনের কোয়া আর আমাদের জীবনের পিছন দিক সেই 'আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর মানুষ' এ জোটবাঁধা।
চকচকে কালো মলাটের কালি কলমের জাদুমাখা বইটি নিয়ে কি অসাধারন সেই দিনগুলি ভোলা যায় না। নাইনে পড়ি, স্কর্পিয়নের গান শোনা শুরু করেছি। স্কুল থেকে ফিরে ওয়ার্ল্ড মিউজিক শুনতে বইটায় ডুবে যেতাম। গুত্তিয়ের খোঁজে ইকথিয়ান্ডর যখন জুরিতার বাড়ির বাগানে এসে পৌঁছায়। আমিও যেন ছিলাম সেখানে, অনুভব করছিলাম সেই যোছনামাখা রাত, জালার পাশের সেই বাগানের কল্পনাপ্রসূত গন্ধও এসে লাগছিল নাকে। সেখানটায় রেডিওতে বেজে উঠেছিল স্কর্পিয়নের প্রায়-ভুতুড়ে 'স্টিল লাভিং ইউ'। গানের যেখান্টায় গিটারটা ঝাঁ করে গর্জে ওঠে, ঠিক সেখানটায় ইকথিয়ান্ডর ঝাপ দেয় পানিতে। পাভলভের সুত্র মেনে, এখনো স্টিল লাভিং ইউ শুনলে আমি সেই বাগানে চলে যাই।
হায়রে... দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমার কাছে মস্কোর প্রগতি প্রকাশনীর লোভনীয় বইটাই ছিল যেটা কোনও এক বদমাশ নিজের মনে করে মেরে দিয়েছে... আবার কিনেছি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রেরটা... এজন্যেই বলি, ডায়েটিং করেও তাহলে আমার ভুড়ি কমেনা... :| এই কান্নাকাটিটা আমি আবার ভাল ভাবেই করি কিনা!
ধন্যবাদ... ভাল থাকবেন।
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমমম, বইটা আছে। তবে প্রগতি প্রকাশনীরটা না, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রেরটা।
অতিরিক্ত কোনও কিছু কি ভালো?
------------------------------------------------
চাঁদের আলো আজ যদি ভাল লাগে, কাল হয়ে যায় ঝাপসা...
আমার এ তরী, যদি চলে যায়, ফিরে আর আসবেনা।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
'দুষ্ট বালিকা' আপু,
নতুন লেখিকা হিসেবে আপনি বেশ তেজি লেখা দিচ্ছেন, এটা বলেই শুরু করছি। প্রথমে ভেবেছিলাম পড়ে, রেটিং দিয়ে চলে যাব, কিন্তু তারপর মনে পড়লো আমার লেখার বিবর্তনে রাজর্ষিদা, লুৎফুল আরেফীন ভাই, হিমু ভাই, ইশতিয়াক, স্নিগ্ধা আপু, অতন্দ্র প্রহরী, কীর্তিনাশা ভাই - এঁদের ইনপুটের কথা।
আপনি মনে হয় জানেন না, কিন্তু আমিও মাত্র মাস আড়াই আগে এখানে আমার প্রথম লেখা দিয়েছিলাম। এ সময়ের মধ্যে আমার ব্যাপক (পজিটিভ, আশা করি) বিবর্তন হয়েছে উপরোক্তদের কল্যানে।
তাই ভাবলাম কিছু ফিডব্যাক দিয়েই যাই। আশা করবো 'সমালোচনা'-য় কষ্ট না পেয়ে গঠনমূলকভাবে নেবেন। হোপফুলি টোনটা লেকচারমার্কা হয়নি।
১। আমি মেইন পেজে লেখাটার প্রিভিউ দেখে একটা ভুল সিগনাল পেয়েছি। আপনিও দেখেন, হয়তো মডিফিকেশনে কাজ হবে। (যদি এ অংশটা না বুঝে থাকেন, ব্যাপার না! বরং ভালই। ইগনোর করেন।)
২। লেখাটা 'ভালো' থেকে 'বেশ ভালো'-র দিকে এগোচ্ছিল, কিন্তু শেষে এসে 'ওয়ার্ল্ড অফ গু (Goo)' গেমটার মত স্ট্রাকচারটা কোলাপস করলো, কেবল 'ভালোই' তে এসে থেমে গেল। একটু ঠকে গেলাম মনে হচ্ছিল। ন্যারেটিভ ক্লোজারের সিক্রেট বোঝার দরকার নেই, সাধারণ ক্লোজার তো দেন!
কেন বলছি? এখানে আসলে আমরা এত লেখা পড়ি, লেখার গড়নটা একটু ইনটুইটিভ হলে খুবই সুবিধা হয়, নাহলে আমার মত অলস, বোকাটে পাঠককে ক্যাপচার করবেন কিভাবে?
ধন্যবাদ! চালিয়ে যান।
সিরাত তোমার পুলসিরাত পার হওয়াতে আমার কুনোই ইনপুট নাই? এত মন্দিয়া তোমার লেখা পড়ি আমি
মামুন ভাই...
আমি কইলাম ওরে রিক্রুট করেই খালাস! মনোওয়ারের (সিরাত) লেখার গতি আমার পড়ার গতিকে অতিক্রম করে যায় অল্প দিনেই। শেষ দিকে তো শুধু চোখ বুলানোর সময় পেতাম শুধু (নির্দিষ্ট করে বললে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে একটানা এই হাল অধমের)। যাক, তবু ক্রেডিট পেলে ক্ষতি নেই!
বালিকা...
বিষণ্নতা একটি ব্যাধি।
মাইরের উপর ওষুধ নাই।
আসেন, পিটায়া সোজা কইরা দেই। এরপর আবার শেষটুকু ঠিকমত লেখেন।
আমার নাম যেহেতু বলে নাই তাই হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দেই, আমারে কইছে তুমি নাকি তারে বানান নিয়া বিয়াফক গালাগালি করছ, একবার নাকি উত্থান বানান ভুল করায় এক ঠ্যাঙ্গা বগের মতো কান ধরে দশ মিনিট দাড়া করাইয়া রাখছ, তোমার অত্যাচারে তার লেখক জীবনে ত্রাহি ত্রাহি রব পড়ে গেছে... আরো কতো কিছু !
তয় এইটাও বলতে ভুলে নাই যে তোমার সাথে তার কুনো উইক টাই নাই, পুরাই পাংখা মহব্বত।
আরে নাহ, এটা করছে রাজর্ষিদা আর দময়ন্তীদি! ইশতি কোন এক পোস্টে জানি ২৯ না ৩১টা বানান ভুল ধরছিল 'বাবামা' কর্মসূচীর অংশ হিসেবে।
আর শোনেন, আপনি বেশি ভালা মানুষ বইলা মূলত উৎসাহই দিয়া গেছেন, সমালোচনা তেমন করেন নাই। এই লাইগা আপনার নাম অনুপস্থিত।
ইশতি আমারে ঢুকাইতে যেই এনার্জি দিছে ওতে আগামি কয়েক বছর এই ধরনের লিস্টে ওর নাম এমনেই উপরের দিকে থাকবো। আর বানান ভুল নিয়া তো কিছু কইলাম না। ওহ, আর ছবি এ্যালাইন করার কাহিনী... থাক।
'দুষ্ট বালিকা' আপু, সরি আজাইরা প্যাঁচালের জন্য। আমি বুঝি নাই বাকিরা আইসা আমার উপরই ঝাপাইয়া পড়বো।
হাহাআহাহাহা... ব্যাপার না, এই কাজ অন্যের ফেসবুক স্ট্যাটাসের জবাবে আমি সারাজীবনই করে গেলাম...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হাহাহাহাহা...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমমম... মাইর দিবেন ক্যামতে?... আপনে কই আর আমি কই! [এই বেলা মাইরের হাত থেকে বেঁচেই গেলাম মনে হয়...:P]
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমমম... আপনারে মনে হয় সিরাত ভাইয়া ভালা পায়না... :| [:P]
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
(@ সীরাত, তোমার লেখার বিষয়গুলি আমার ভাল লাগে। আলাদা করে প্রশংসা করা হয়না, তবে বিতর্কযোগ্য কিছু দেখি, সেখানে প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করি। তোমার নিয়মিত পাঠকের দাবী নিয়ে করা এই প্রতিক্রিয়াগুলো ব্যক্তিগত আক্রমন বা একপেশে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত নয়। )
সীরাতের ব্লগের লেখায় কিছু পরিবর্তন দেখা গেছে, যাচ্ছে। বিশেষ করে বাংরেজীর পরিমান সেখানে কমেছে। কিন্তু কমেন্টের এই দশা কেন?
১। হোপফুলি টোনটা লেকচারমার্কা
২। মেইন পেজে লেখাটার প্রিভিউ দেখে একটা ভুল সিগনাল
৩। স্ট্রাকচারটা কোলাপস করলো
৪। এঁদের ইনপুটের কথা।
৫। ন্যারেটিভ ক্লোজারের সিক্রেট
৬। একটু ইনটুইটিভ হলে
৭ পাঠককে ক্যাপচার
এইসব কি?
আসলে ঠিক ভেবে পাচ্ছিলাম না বাংলায় জুৎসই (বানানটা গেল রে!) কি হবে। আপনি বাংলা অনুবাদ করে দিলে আমার সুবিধা হতো, মেরে দিতাম। আমাকে পারসোনাল মেসেজে একটু জানিয়ে দেন, এই পোস্টটা হাইজ্যাক না করি।
আর আমার নামের 'হ্রস্ব ই-কার'-টারে আপনি 'দীর্ঘ ই-কার' বানিয়ে ফেলছেন বার বার!
:|...
[ব্যাপার না...]
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
প্রথমেই ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্যে ভাইয়া...
হাহাহাহাহা... পরিবর্তন বা বিবর্তন সবসময়ই ভাল! [যেটুকু খারাপ সেটার কথা নাইবা ভাবি...;)]
আমি লেকচার শুরু হলেই ঘুমিয়ে যাই... তো না ঘুমালে বুঝবেন লেকচার হয়নি...
১--- ভাইয়া, এটা আবজাব, কাঁঠাল গাছে শুরু হয়ে নিউ ইয়র্ক/প্যারিস/সানফ্রান্সিসকোতে শেষ হতেই পারে! ... যুক্তি দিয়ে আবজাব বোঝা যায়?
২--- ভাইয়া, যা চাই তাকি ভুল করে চাই? যা পাই তাকি চাইনা?
৩--- হুমমম... অবশ্যই বলবেন, কিন্তু ব্লগ আসলেই আমি আমার দিনলিপির মত করে লিখি। তাতে যে সমস্যাটা হয় তা হল, আমি আমার ব্লগে আমার সারাক্ষণ উদ্ভট এবং পরস্পরবিচ্ছিন্ন যে ভাবনা গুলো ভাবি তাই পরপর চলে আসে... আমার ব্লগ তাই আমার মনের মতই, অগোছালো এবং উদ্ভট।
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সময় নিয়ে এভাবে মন্তব্য করার জন্য... কেউ আমার হাবিজাবি চিন্তা পড়েও কিছু ভেবেছে এটা ভাবলেই ভাল লাগে...
ভাল থাকবেন সবসময়...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আবজাবের মধ্যে সিরিয়াস কথাবার্তা ক্যান?? তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
ডাব্লু ডাব্লু এফ রেসলার দের প্রেমেপড়া আর গল্পের বইয়ের ক্যারেকটারের প্রেমে পড়া একই ব্যাপার। 'রিয়েল ম্যান' রা ওরকম না!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
আমার কল্পনার কথা তুমি কিইবা জান...
আর আসলেইরে ভাইয়া... হঠাত মেজাজ স্ট্যাবিলাইজ করতে পারিনাই... :|
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বিষন্নতা একটি রোগ।
ঝাইরা ফালান।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
উহু... ঝাড়বোনা, আল্লাহু আকবার বইলা কুরবানী দিব...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
যে জীবনটা পড়াশোনা করার, সেই জীবনটা কাটাইলাম শরনার্থী ক্যাম্পে লেখাপড়া ছাড়া। নিজেকে মস্তবড় গাধা মনে হয় এখানে.....। আপনার লেখা ভাল হইছে।
অনেক ধন্যবাদ। এখন পড়েন। কি আছে জীবনে?
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
লেখা ভালৈসে বালিকা। কবে যে পাচতারা দিতে পারুম।:(
-----------------------------------------
ভালবাসা তুমি - প্রেয়সীর ঠোঁটে প্রগাঢ় চুম্বন;
ভয়হীন তবু, দেখলে দেখুক না লোকজন।
-----------------------------------------
এই গল্প ভরা রাতে, কিছু স্বপ্ন মাখা নীল নীল হাতে
বেপরোয়া কিছু উচ্ছাস নিয়ে, তোমার অপেক্ষায় ...
অনেক ধন্যবাদ... ভাল থাইকেন...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বই পড়া নিয়ে আমাকের বাসায় তেমন সমস্যায় পড়তে হয়নি। পরিবারের সবাই প্রচুর বই পড়তেন। ছোটবেলা থেকেই একটা তৈরি করা বইয়ের শেলফ ছিলো। অসংখ্য বই। পরে নিজেও কিনেছি। বেলায়েভের উভচর মানুষ যে কতোবার পড়েছি! রাশান অনুবাদ বইগুলো সবই একাধিকবার পড়া হয়েছে।
চরিত্রের প্রেমেও পড়েছি অনেক। খুব কমিকস পড়তাম। স্পাইডারম্যানের এমজে, সুপারম্যানের লোইস। পরে মাসুদ রানার সোহানা। শেষের কবিতার লাবন্য, কেটি। সলোমনের গুপ্তধনের রানী সেবা। গ্রীক মিথের ভিনাস, আফ্রোডাইট। কতোজনের নাম বলবো। তবে কল্পনার মোহ থেকে মাঝে মাঝে বেরিয়ে এসে দেখা যায় আমাদের পাশের মানুষগুলোও কম নয়। তাদের মাঝেই দেখতে পাই সোহানা লাবন্য লোইস কিংবা ভিনাসকে।
স্কুলে আমাদের ক'জনের একটা ভ্রাম্যমান লাইব্রেরি ছিলো। নাম অগ্রদূত পাঠাগার। সেই নিয়ে কতো কান্ড। অন্য পোস্টে সেই স্মৃতিচারণ করেছিলাম।
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেলো।
রোজনামচা আকারের ব্লগিংও ভালো লেগেছে।
আর মন খারাপ তো জীবনেরই অংশ।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আপনার ঝাক্কাস মন্তব্যটার জন্য অনেক ধন্যবাদ!... ... চরিত্রের প্রেমে পড়া আসলে অনেক সহজ, তারা সবসময়ই একরকম থাকে, আমাদের সাথে ঝগড়া করেনা, আমাদের সাথে প্রতারনা করেনা। তাই মাে মাজঝে আবারা আম্র এদের একটু ভেতোও লাগে... একটু ঠোকাঠুকি না হলে মজা থাকে?
আপনার স্মৃতিগুলো নিয়ে লিখে ফেলুন না... প্লীইইইইইজ!
অনেক ধন্যবাদ আবারও...
ভাল থাকবেন!
------------------------------------------------
চাঁদের আলো আজ যদি ভাল লাগে, কাল হয়ে যায় ঝাপসা...
আমার এ তরী, যদি চলে যায়, ফিরে আর আসবেনা।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
দৈনিক পত্রিকায় স্বাস্থ্য বিষয়ক দুইপাতা যখন বের হয় ... তখন প্রতিটা লেখার সাথে একজন করে মহিলা/মেয়ের ছবি থাকে .... হার্ট ডিজিজের টপিক হোক আর চর্মরোগের টপিক হোক .... ...
আপনার দেয়া ছবিটার শানে নযুল?
লেখা ভাল লেগেছে ... শেষ হইয়াও হইলোনার মত একটা ব্যাপার আছে।
একসময় শখে বই পড়তাম ... এখন ঠেলায় পড়ে ...
--
ফাও উপদেশ:
কী এবং কি - এর অর্থ আলাদা।
আপনি কি খাবেন? --- হ্যাঁ খাবো/না খাবো না।
আপনি কী খাবেন? --- চপ খাবো/নুডুলস্ খাবো।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
কোনও শানে নুযুল নাই, আমার বেশির ভাগ কাজের পিছনে কোনও কার্য কারন থাকেনা!
অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
ঠেলা মানে?
ফাওয়ের জন্য ধন্যবাদ আবারও, সাধারনত এই ভুলটা আমি আমার শক্ত shift বোতামের উপরে চাপিয়ে দেই...
------------------------------------------------
চাঁদের আলো আজ যদি ভাল লাগে, কাল হয়ে যায় ঝাপসা...
আমার এ তরী, যদি চলে যায়, ফিরে আর আসবেনা।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মন খারাপের চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবার জন্য... (অথবা উল্টো'টা)
Try "Angel" by Jack Johnson, on the album 'Sleep Through The Static' (2008).
লিঙ্ক দিতে পারবেন কি?
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমিও ছোটবেলা পার করছি মূলত বই পড়ে। মাসুদ রানা, তিন গোয়েন্দা ছিল আমার সবসময় পড়া বইগুলোর মধ্যে অন্যতম। তবে মোটামুটি অখাদ্য না হলে, যা পাইতাম তাই পড়তাম। আর, ফেলুদার কথা কী আর বলব... অসাধারণ! একটানে যেন ভিন্ন কোনো দুনিয়ায় নিয়ে যেত। সাথে তোপসে আর জটায়ু থাকায় খুব হিংসা হতো ওদের ভাগ্যে। মনে হতো, আমি যদি ফেলুদার সাথে অভিযানে বেরুতে পারতাম!
তবে তোমার যে হলিউড/বলিউডের কোনো অভিনেতার উপর ক্রাশ নাই, এইটা জেনে খুব অবাক হইলাম
এনিয়া আমারও খুব প্রিয়। 'অ্যান্ড উইন্টার কেম' অ্যালবামটা শুনসো? দারুণ না?
আহা ফেলুদা! আমার জটায়ুকে অসসসাধারন লাগত। ভদ্রলোকের সেন্স অফ হিউমার সেরোম...! তোপশেকে একটু পানসে মনে হলেও ফেলুদা... বস!
তখন ছিলনা, এখন ক্রাশ না থাকলেও পছন্দ করি হীথ লেজার [ ওরে তুই না মরলে পারতিনা...:(], জনী ডেপ, হিউ জ্যাকম্যান, জর্জ ক্লুনি, রাসেল ক্রো, উইল স্মীথ, জ্যাক ব্ল্যাক এবং আরও অনেক কে... ।
প্রথম, দ্বিতীয় আর শেষ জনের উপরে আমার ক্রাশ থাকলেও থাকতে পারে!
গতকাল এনিয়ার সব এল্বাম একসাথে ডাউনলোড শেষ করলাম। মাথা ঠান্ডা হলে শুনতে বসব...
--------------------
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেনে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন