যা যা বেহায়া পাখি যা না অন্য কোথা যা না, কেউ করেনি মানা, অন্য কোথা যা না... 'ধন্যি মেয়ের' এটা আর 'ওগো বধূ সুন্দরী'র - তুই যত ফুল দিস না কেনে, বকুল যদি না দিস এনে, আমি তোর কোনও কথা শুনব না! এই দুই গান একটার পর একটা আমার মাথায় ভিতরে বেজে যাচ্ছে! উফফফ! মহা যন্ত্রণা!
পরস্পরবিরোধী কিছু খাপছাড়া চিন্তাভাবনাঃ
গত ক'দিন ধরেই আমি খুব পরস্পর বিরোধী চিন্তা করছি। একবার এই ভাবি তো পরমুহুর্তেই সম্পূর্ণ উলটো ব্যাপারটাকে নিখাদ সত্য মনে হতে থাকে। এরকম দ্বিধা বিভ্রান্ত মন নিয়ে যা হয় আমারও তাইই হল। এ ক'দিন আমি কোন কাজেই মন দিতে পারলাম না, কি করলাম বা কি খেলাম তা মনে রাখা তো দূর কার সাথে কি কথা বললাম তাও মনে পড়ছেনা এখন। এককথায় জঘণ্যরকম বেড়াছ্যাড়া অবস্থা। এর মাঝে আবার 'ঝড়ো ঝড়ো মুখর বাদর দিনে' শীর্ষক রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রীতি আমাকে উপর্যুপুরী ৩ দিন অঝোর বর্ষণে আপাদমস্তক ভিজিয়ে সপসপে করে আমার আপাত গরম মাথা ঠান্ডা করার ব্যর্থ প্রয়াস চালাল। তাতে কাজের কাজ কিছু নাহলেও জ্বরের দেখা পেলাম বেশ কিছুদিন পরে। জ্বরের ঘোরে আমি আমার ভাল বন্ধুগুলার সাথে চরম বাজে ব্যাবহার করেছি, যদিও আশা করি তারা আমাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে না দেখলেও ক্ষমাবান্দর দৃষ্টিতে দেখতেই পারে।
নিজেরে নিয়ে ঘ্যান ঘ্যান
যাই হোক, গতকাল এক ভাইয়া আমাকে বললেন যে আমার শেষ ব্লগগুলো পড়ে তার মনে হয়েছে যে আজকাল আমি শুধুই নিজের কথা বলছি। আমি কেমন, কি চাই, কেন চাই, যা চাই তা কেন পাইনা ইত্যাকার নানা আজাইরা ভাবনায় ভরা ব্লগ গুলা। তা ঠিক! কিন্তু আমি তাকে এটা বুঝাতে পারলাম না যে 'কেন নয়?' কেন আমাকে সবসময় অন্যের কথাই ভাবতে হবে? আমি একটু নিজের কথা বললে বা ভাবলে কিইবা দুনিয়া অশুদ্ধ হয়ে যাবে? যদি আমি বলি যে এই ২৩ বছর যা করেছি অন্যের কথা ভেবে বা কাউকে খুশি করার জন্যই করেছি তা কি খুব বেশি বলা হয়ে যাবে? আমি একটু স্বার্থপর হই? এই একটুশ খানি?
কিন্তু আজব ব্যাপার হল, নিজের কথা ভেবে আমার মোটেও ভাল লাগছেনা। একটুও না। যতই নিজের কথা বলছি তত নিজেকেই ছোট মনে হচ্ছে। কিন্তু এটাই বা কেন হবে? কেন যখন অন্য কারোর জন্য কিছু করার কথা ভাবি তখন ভাল লাগে? আমি যখন নিজেকে pamper করার ভাবব তখনও ভাল লাগবেনা? আমার মাথায় বোধহয় বড় ধরনের সমস্যা আছে। ধুরোছাতা!
সঙ্গী সাথী পশু পাখি!
আমার বন্ধু বান্ধবীর সংখ্যা অনেএএএক, তবে এদের সবার মাঝে আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু যে দুজন তাদের সাথে আমার বন্ধুত্ব মোটামুটি ১৭ বছরের। আদিবা আর প্রিয়াংকা, এই দুজনের জন্য এই পর্যন্ত কতগুলো সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করেছি তার ইয়ত্তা নেই। শুধু এরা না, বন্ধুদের জন্য এরকম নানা আয়োজন করতে খুব ভাল লাগলেও মজার ব্যাপার হল এই পর্যন্ত আমার জন্যে কখনও কেউ এরকম কিছু করেনাই... । [এই যে আমি আবার নিজের প্যান পানানী শুরু করলাম ]...
মানুষকে চমকে দিতে আমার ভাল লাগে [ অবশ্যই পজিটিভ ভাবে, ভয় দেখানো চমকানী না!] কিন্তু কেউ যদি আমার জন্যেও কখনও কিছু করত তাহলে কি ক্ষতি ছিল?
'না' বলা স্বাস্থের জন্য ভালু!
অনেকের মতই আমার একটা বড় সমস্যা এই যে আমি কাউকে 'না' বলতে পারিনা সহজে। আমার 'না' বলার কারনে কেউ কষ্ট পাবে একথাটা চিন্তা করাটাই কষ্টকর আমার জন্য। তাতে যেটা হবার তাই হয়। মানুষজন অনুরোধে ঢেকি পর্যন্ত গলাধঃকরন করে আর আমি করি টাইটানিক! আমার অবস্থাটা এক্ষেত্রে খানিকটা 'ইয়েস ম্যান' এ জিম ক্যারীর মত।
তাদেরকেই আমি না বলতে পারি বা তাদেরকেই আমি জঘণ্যভাবে কষ্ট দেই যাদের আমি সবচেয়ে বেশি ভাল বাসি! সাধারনত আমি যেকোন ধরনের ঝগড়া এড়িয়ে চললেও সারাদিন/সারাক্ষণ আমি ঝগড়া বা খোঁচাখুচি করি তাকেই যাকে ভালবাসি সবচেয়ে বেশি। ভেবেও দেখিনা সে তাতে বিরক্ত হয় কিনা... তবে একটা মজার ব্যাপার হল আমার দুই প্রিয় বান্ধবীর সাথে আমার ১৭ বছরের দীর্ঘ বন্ধুত্বেও কখনও এক বারের মতও ঝগড়া হয়নি। রাগ করেছি বহুবার, কিন্তু সেই রাগ ভাঙ্গতেও সময় লাগেনি মোটেও। ওরা শুধু আমার বন্ধু নয়, আমার পরিবারের অংশও। [এদের একজনের যখন ছেলেবন্ধু হল, এরপরে যেদিন নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম সেদিন বন্ধু আমি আর সে, তিনজনে দুপুরের খাবার খেয়েছিলাম একসাথে; একফাকে যখন বন্ধু উঠে বাইরে যায় একটা ফোন ধরতে আমি ছেলেটার দিকে তাকিয়ে সাপের মতই হিসহিসে স্বরে বলেছিলাম, 'যদি তোমার কারনে আমার বন্ধু কখনও কোনও কষ্ট পায়, তাহলে আমি সাড়াঁশী দিয়ে তোমার জিহবা ছিড়ে ফেলব!' বেচারা ছেলেটা, সেদিন বিরাট ভড়কি খেয়েছিল। তবে কথাটা আমি সত্যিই করব এই ভেবেই বলেছিলাম।] :| আমার পরিবার আর আমার বন্ধুদের জন্য আমি সব করতে পারব। :|
কালকের একটা ছোট্ট স্মৃতি!
গতকাল পরীক্ষার ফর্ম পূরণের জন্য গিয়েছিলাম জাবিতে। ডেইরী গেটে না নেমে নামলাম প্রান্তিকে, বন্ধু পুতুলের জন্য ১০ পাতা টিপ কিনলাম। তারপর রিক্সা নিয়ে রওনা হলাম হলের দিকে। হল থেকে ফর্ম নিয়ে গেলাম রেজিস্টার ভবনে, সেখান থেকে ব্যাংক, তারপরে পরীক্ষা অফিস, তারপরে সিইসিতে বন্ধু তানিম এর কাছ থেকে আমার মার্কেটিং বই আনতে। এত ঘুরাঘুরির পর ভাবলাম ইংরেজী বিভাগের বন্ধু গোপার সাথে দেখা করে বাসায় চলে যাব। সেই একই রিক্সা নিয়ে এতক্ষণ ঘুরছিলাম। জাবির নিয়ম অনুযায়ী ভাড়া হয়েছিল ২০ টাকা। আমার কাছে সবচেয়ে ছোট নোট ছিল একটা পাঁচ টাকার, পঞ্চাশ টাকার তারপরে এক্কেবারে পাঁচশ এর [বেতন দিতে গিয়েছিলাম তাই এত বড়লোক অবস্থা]। রিক্সাওয়ালা মামা কে দিতে মামা করুন মুখে তাকিয়ে বললেন তার কাছে কোনও ভাংতি নাই। আশে পাশে কোনও রিক্সা ছিলনা, কারও কাছে চেয়েও পাওয়া গেলনা। কয়েক মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পর মামা আমাকে একটু হেসে বললেন, 'মা, আমাকে পাঁচটা টাকাই দাও, পরে কখনও তোমার সাথে দেখা হলে বাকিটা দিয়ে দিও।' এমন না যে পুরা জাবিতে কারও কাছে ভাংতি নাই, আর খানিক ক্ষণ দাড়ালেই কাউকে না কাউকে পাওয়াই যেত। তাই চমকে গেলাম! মামার মুখের দিকে তাকালাম প্রথম বারের মত। দেখলাম একজন ৪৫-৫০ বছরের একমুখ দাড়িওয়ালা একজন সহৃদয় মানুষের মুখ। মামা আমাকে চুপ দেখে নিজের মনেই বললেন, 'ক'টা টাকার জন্যে আর কি হবে বল, মা?'
[এই প্রথম না। এর আগেও এরকম হয়েছে। আমাদের চানাচুড় ওয়ালা মামা আমার কাছে ভাংতি না থাকলে পড়ে টাকা নিতেন আমার থেকে।] এরপরে মামা কে নিয়ে বিভাগের নিচে ফটোকপি দোকানে এসে টাকা ভাঙ্গিয়ে দিলাম, ইচ্ছা হচ্ছিল ভাড়ার চেয়ে একটু বেশি দিতে, কিন্তু তাহলে আবার বাস ভাড়ার জন্য ৫০০ টাকা ভাঙ্গাতে হত। তাই দেয়া হলনা। যেমন দেয়া হয়না অনেক কিছুই...
মন্তব্য
বড় নির্মম সত্যি কথা।
হুমমম...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
- বাস ভাড়ার জন্য নাই বা ভাঙালেন, তাই বলে কি টাকাটা কখনো ভাঙানো হবে না?
কেউ আপনাকে চমকানোর জন্য কিছু করে না? ব্যাপারটা তো পুরাই না-ইনসাফি হয়ে গেলো তাইলে। আপনি এতো কিছু করেন, আর আপনাকে কেউ চমকে দিবে না, এটা কেমন কথা! দেখেন মনে করে, কেউ হয়তো চমকে দিয়েছে আপনাকে, আপনি হয়তো খেয়াল করেন নি সেরকম করে।
এই যেমন, সেদিন আমাকে একজন সচল ফোন করলেন। কিছুতেই পরিচয় দিচ্ছেন না। আমাকে বলছেন আন্দাজ করতে। এই জিনিষটা আবার আমি পারি কম। পরে অবশ্য তিনি নিজেই পরিচয় দিলেন। আমি খুবই অবাক হয়েছিলাম তাঁর ফোন পেয়ে, অবশ্যই আনন্দময় অবাক হওয়া যাকে বলে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধূগোদা, আমি বড় বেশিই বেহিসেবী, ভাঙ্গালে মাকে আর কিছুই ফেরত দেয়া হতনা।
নাহগো, অনেক ভেবেই বলেছি। আমাকে চমকে দেয়াটা বেশ কঠিন। আমি সহজে অবাক হইনা। [ বুড়া হয়ে গেছি, ইনোসেন্স গন!]
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমমম...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এইযে আপনি এমনটা ভাবছেন (ভাবছেন যাতে কোন লাভ হচ্ছেনা ! ) - এই ভাবনাটা আপনাকে সাহায্য করবে ভবিষ্যতে আর কখনো এমনটা না ভাবতে ! কিন্তু ওরকম একটা অবস্থায় যেতে হলে অন্তত একবারতো এমন একটা ভাবনা ভাবতে হবে জীবনে, তাই না?! চালিয়ে যান...
শুভ(সত্যি!)কামনা রইলো ...
(অর্ঘ্য)
অর্ঘ্য, খুব সুন্দর বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ... ভাল থাকবেন...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কস্কী মমিনা!! হাহাহা... ওই পোলা ওই দুপুরে আর খাইতে পারছিলো কিছু?
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
হাহাহা... না তেমন খেতে পারেনাই, খাবার নাড়াচাড়া করেছিল শুধু...[তার মুখে কয়টা জিহবা !]
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আহারে, বড়ই মন খারাপ হইল শেষ লাইন পড়ে, বড়ই কঠিন সত্য, লেখা পড়ে মনে হল মন বড়ই বিক্ষিপ্ত, ঘটনা কি ??
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ঘটনা কিছুই না। অনেক কিছু করার পরেও শেষ্মেষ দেখা যায় সেই একই ব্যাপার, কোনও কিছু বলাও হয়না, দেয়াও হয়না...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আপনে তো আপনে, এখন দেখা যাইতেছে আপনার সখীদের সাথে প্রেম করাও বিপজ্জনক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
কথা সত্য...
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বেশ।
অসাধারণ মন্তব্য। আমি নিজেও এ মন্তব্য থেকে অনেক শিখলাম। আমি নিজেও মাঝে মাঝে টপিক নিয়ে rambling করি। এখানে কি দরকার সেটা এখন বুঝতে পারছি খুব পরিষ্কার ভাবে!
ধন্যবাদ হিমু ভাই।
আমার পড়া সেরা মন্তব্যগুলোর একটা। শিখলাম অনেক কিছু আমিও। "চোখের কান" কথাটা খুব মনে ধরেছে।
হিমু ভাই, অসাধারন মন্তব্য!
> আমার কাছে ব্লগ আসলেও দিনলিপির মত, তাই হয়তোবা পাঠক বা অডিয়েন্সের কথা মাথায় রেখে লেখা হয়নি কখনও...ধন্যবাদ বিষয়টাকে দেখিয়ে দেবার জন্য।
> হুমমম...
> আচ্ছা...
আবারও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্যে...
ভাল থাকবেন। সবসময়।
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
তাই তো কই, হিমু ভাইয়ের শুধু "বেশ" লেখা মন্তব্যে সবাই এতো কিছু বুঝে নিলো কীভাবে?
হিমু দার মন্তব্যে বিপ্লব !
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
হিমুর মন্তব্য বেশ ভাল হয়েছে সন্দেহ নাই। তবে এ ব্লগারের স্বতস্ফুর্ত লেখার ধরনটাই আমার ভাল লাগে, ভারি ভারি লেখার মধ্যে এই সহজ - মাঝে মাঝে খাপছারা লেখার ধরনটা কেন জানি এই খেয়ালি আর স্বকীয় মনে হয়। একজন মানুষ রাজনীতি, দর্শন, সমাজনীতি, আর বিজ্ঞান এই সব ভারি ভারি কপচা-কপচির উপরে আসলে যে একজন মানুষ এটা কিন্তু খুব বেশি লেখায় পাওয়া যায় না।
এই ব্লগে সিরাত আর এই দুষ্টু বালিকার লেখা নাম ছারা পোস্ট করা হলেও চিনতে অনেক পাঠকেরই অসুবিধা হবেনা। তবে আবার অনেক লেখাই অনেক সাজান, গোছান, ভারি - কিন্তু স্বকীয়তার পাল্লায় সাধারন। আমি বলব লেখার ধরনে এই ব্লগার যদি তার স্বকীয় ঢংটি হারিয়ে ফেলেন সেটা কাজের কথা হবে না।
খুব ভাল কায়দা এটা। লেখার ঢং যাই হোক সেটা ঠিক গাঁথা হল কিনা তা বুঝতে বেশ সুবিধা হয় এতে।
হাহ হাহ! শুনে ব্যাপক মজা লাগলো।
খাড়ান, আমি সামনে এমুন জলবৎ তরলং করুম জিনিস!! হুম!
>>> আমি একটা মানুষ...
>>> অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। তবে ব্লগ নিয়ে ভাবিনাই কখনও, এটাকে যা ইচ্ছা লেখার খাতা ভাবলে এরকম হবারই কথা। পাঠক নিয়ে ভাবতে হবে এটা চিন্তা করিনাইগো ভাইয়া, তবে করাটা বোধহয় উচিত। কেইবা প্রশংসা ভালবাসেনা?
>>> কথা সইত্য!...
আবারও অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভাল থাকবেন সবসময়।
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মমিনা, এই বয়সে কেউ রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে? - এই দুঃখ্যেই মাইকেল আর নাই।
ঝাঝালো কিছু শুনা শুরু করেন, এইসব আউল ফাউল চিন্তা ভাবনা দেখবেন আর বেলই পাবে না।
কামনা শুভ রইলো।
--------------------------------------------
<ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত, ঘ্যাচাত> - আমার সিগনেচার
--------------------------------------------
বানান ভুল হইতেই পারে........
শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ!
আমি এই জন্যেই মমিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ!
আমি এই জন্যেই মমিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ!
আমি এই জন্যেই মমিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ!
আমি এই জন্যেই মমিনা!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুমম...এই তাহলে ঘটনা!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
মানুষ মনে হয় নিজেকে নিয়েই সবচেয়ে বেশি ভাবে, তাই না।
তাদেরকেই আমি জঘণ্যভাবে কষ্ট দেই যাদের আমি সবচেয়ে বেশি ভাল বাসি! সাধারনত আমি যেকোন ধরনের ঝগড়া এড়িয়ে চললেও সারাদিন/সারাক্ষণ আমি ঝগড়া বা খোঁচাখুচি করি তাকেই যাকে ভালবাসি সবচেয়ে বেশি।
আমিও...
একটু পজিটিভ ভাবুন তো আপনি... চিয়ার আপ, বালিকা।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বালিকা মাস্টার আফার শেষ কথায় যুক্তি আছে তাই ওনার ছাত্রী হয়ে যান সব দুঃখ হয়ে যাবে শেষ
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বাপরে এতো বড় হাসি দিলে তো তোমার সবগুলা দাঁত নাই হয়ে যাইতে পারে আপু !
-------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
হুম! আপনি অস্থিরতার ভেতর দিয়ে যাচ্ছেন। বিয়ে করার বয়স হয়ে থাকলে করে ফ্যালেন। সমস্যা সমাধান হবে। অস্থিরতা দূর হবে।
জ্বী আচ্ছা জনাব! তবে আমার পছন্দের ছেলে পাওয়া দূরহ! [ছেলেকে অবশ্যই বু্দ্ধিমান হতে হবে {যার যেটার অভাব সে সেটাই খুঁজে, আরকি!}, মনে রসকষ থাকতে হবে। প্রেমিক প্রেমিক ভাব থাকলে ভাল, না থাকলে আমি বানায় নিব...:|। গান গাইতে পারলে খুব ভাল {মারহাবা!} ছেলেকে অবশ্যই বই আর সিনেমা প্রেমিক হতে হবে । ছেলে লম্বা হলে ভাল হয়, চেহারা পাতি নিয়ে ভাবনা নাই... ] [বেশি ফাজলামী করে ফেললাম কি?]
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
"বন্ধুদের জন্য এরকম নানা আয়োজন করতে খুব ভাল লাগলেও মজার ব্যাপার হল এই পর্যন্ত আমার জন্যে কখনও কেউ এরকম কিছু করেনাই..." ... ... ... একই অবস্থা এখানেও। ঘটনাটা এরকম - "আমার বন্ধুর জন্মদিনে আমি তাদের প্রিয় ফ্লেভারের কেক নিয়ে তাদের বাসায় উপস্থিত হই সারপ্রাইজ দিতে, অথচ তারা আমার জন্মদিন মনে রাখা দূরে থাক, উল্টো আমাকেই কেক নিয়ে উপস্থিত হতে হয়..." I don't forget, I don't forgive-এই নীতিতে সচরাচর চলতে চাইনা... আবার নীতিটা ভুলতেও পারিনা তাই ঝামেলাটা সব সময়েই হয় বেশি... সব বৃশ্চিকের জ্বালা দেখা যাচ্ছে প্রায় একই রকম।
হুমমম... তাইইতো!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সাঁড়াশী দিয়ে জিব্বা টাইনা ছিড়ে ফেলতে চায় এমন ডাকাইত্যা মাইয়ার কথা আমি এর আগে শুনিনাই। তয় বন্ধুত্বর জন সবকিছু শুইনা ভালা লাগল। তোমার ছেলেবন্ধু হওয়ার সময় তোমার ঐ দুই বান্ধবী কিছু বলেনাই উনাকে ?
-------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
আমি ডাকাইত্যা, কথা সত্য!
নাহ ওরা তারে কিছু কয়নাই, বেচারার জন্য মায়ায় ওদের অন্তর পরিপূর্ণ ছিল!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাহ্, উনিতো তাহলে বেঁচে গেছেন কপালজোরে।
-------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
এখন সবচেয়ে বড় বাঁচা বেঁচেছেন!
--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন