[ডিস্ক্লেইমারঃ {আজকাল নাকি আবার এইটাও দেয়া লাগে... }
১। 'দুনিয়া = আমার অবচেতন মনের অলীক কল্পনা', এই শীর্ষক আবজাব পোস্ট বিশেষ। সিরিকাস কিছু খুঁজলে এইটা আপ্নের জায়গা না!
২। এটার একটা অংশ আমার গত ব্লগের (http://www.sachalayatan.com/ishshire/27505) পরের অংশ বলা যেতে পারে।
৩। আমার যেকোনও ব্লগ পড়ার আগে 'কী আছে জীবনে!' এই জাতীয় মনোভাব রাখুন, নাহলে পস্তাতেই পারেন।
৪। চোখে দুনিয়ার ঘুম নিয়ে লেখা, বানান ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী, ভুলগুলো ধরে দিবেন কি?]
***
অনেক কিছুর মতোই ব্লগানোও বাদ আছে বেশ কিছুদিন... অফিস থেকে এসে আজকাল আর কিছু করতেই ইচ্ছা করেনা... ব্লগে তো ঢোকার সময়ই পাইনা, যেটুকু তেল তা খোমাখাতাতেই খরচ হয়ে যায়, আর তলানীটুকু ব্যবহার করি বইপত্র পড়তে। দিনের অনেকটা সময় বাসে কাটে বলে ব্যাগে আজকাল একটা বই রাখি, যেতে যেতে পড়াও হয়, ঘুমটাও আসেনা। আর অফিসের মাঝের ফাঁকা সময়গুলোতে খোমাখাতা, মাঝেসাঝে সচলায়তন থেকে শুরু করে ইউটিউবও বাদ যায়না। তবে যত যাই হোক, দিনগুলো ভালো কাটছে তা বলা যাবেনা কোনওমতেই, বরং বলতে হবে, দিন চলে যাচ্ছে, কারণ যাওয়াটাই এর ধর্ম, আমি এখনও যুঝে যাচ্ছি, কারণ অভ্যস্ত হয়ে উঠতে ইচ্ছা করছেনা ক্লান্তিকর এইসব দিনরাত্রিগুলোর সাথে।
দিনের শুরুতে বের হবার সময় দেখা হয় সূর্যমামার সাথে, তারপরে সেই যে গর্তে ঢোকা, বিকেল পার না হলে সেখান থেকে মাথাটুকুও বের করা হয়ে উঠেনা আর! বাপ্পার সাথে গলা মিলিয়ে সূর্যস্নানে যাবার গানটুকুই এখন যা আমার সম্বল। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কংক্রীটের বাক্সে বসে অন্যের টাকার হিসেব করতে করতে নিজেকে এটিএম মেশিনের বেশি কিছু মনে হয়না আজকাল! করতে ইচ্ছা করে অনেক কিছুই কিন্তু হয়ে উঠেনা তার বেশিরভাগই, বলে উঠি থাক বরং, সবই রয়ে যায়, শুধু আমার সয়ে যাওয়াটুকু কষ্টকর করে দিতেই বোধহয় মাঝেসাঝে ইচ্ছার গঙ্গাফড়িংগুলো ফাল পেড়ে উঠে।
***
আগে রাতের বেলা খালাতো বোনকে নিয়ে মাঝেমাঝে কলোনীর ভেতরে হেটে বেড়ানো হতো খুব। আমাদের জন্য হাটাটা কোনও শারীরিক কসরৎ ছিলোনা, আড্ডাটাই ছিলো মুখ্য। কলোনী বলে গাড়ি চলাচল ছিলোনা বলতে গেলে, কিছু মানুষ আমাদের মতই বা বোধহয় সচেতনতার খাতিরেই সাথে হাটতো রাস্তায়, দোকানপাট বিহীন রাস্তাটা আলোকিত থাকতো ল্যাম্পপোস্টের মলিন হলুদাভায় আর চাঁদের আবছায়া ভালোবাসায়, বাতাসে থাকতো পুকুর থেকে ভেসে আসা সোঁদা গন্ধ। নাম না জানা ফুলের সুবাসে বাতাসটাও ছিলো অনেক বেশি স্বাদু, অন্ধকারটাও তখন কিছুটা বেশিই গভীরই হতো।
সারি করে লাগানো গাছের পাশ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বিশ্রামের জন্য বসতাম মাঠে, অথবা ঠেস দিয়ে দাঁড়াতাম পছন্দসই গাছের গায়ে। হঠাৎ চমকে দেবার জন্য কাকগুলো যেন প্রস্তুত হয়েই থাকতো, সবসময়। সামনে পিছনে দু'দুটো খেলার মাঠের মাঝে আমাদের বাংলোটা, রাতের অন্ধকারে একটু গা ছমছমে, দাঁড়িয়ে থাকতো ঠায়!
যখন ছোট ছিলাম আরেকটু তখন কলোনীর আনাচে কানাচেতে কিছু লুকিয়ে খেলা হতো গুপ্তধন গুপ্তধন, বাসার পিছনের আমবাগানটা তখন সামনে এসে দাড়াতো আমাজনের ঘন জঙ্গলের রহস্যময়তা নিয়ে, পুকুরটাকে বানিয়ে নিতাম কখনও অতলান্তিক, কখনও বা মানস সরোবর! গ্যারেজের পিছনে একটা পাথরে খোদাই করা দূর্বোধ্য ক'টা শব্দের জন্য পাথরটাকে সবাই একবাক্যে মেনে নিত রোজেটা স্টোন বলে।
সেসময়টাই অদ্ভুত ছিলো, পুকুর পাড়ের গাছে কাঠঠোকরার কুটকুট শব্দে দুপুর বেলা তৃষাদের বাসার ছাদে বসে স্বপ্ন দেখতাম আন্দামানে গিয়ে জারোয়াদের সাথে বন্ধুত্ব পাতানোর, সুমন ভাইয়ের গিটারের সুরে তাকে মনে হতো খুব রাজা উজীর ধরনের মানুষ, ভিক্টোরিয়াপুর সাজে কেঊ ক্লিওপেট্রার নিচে মন্তব্যই করতোনা, অপু আপু বারান্দায় বসে পড়ে সশুনাত হাজারো গল্প! পুকুরের ঐ পাড়ের বাড়ির টিমটিমে আলোটাকে সন্ধ্যার রহস্যময়তায় অন্য অনেক উজ্জলতার মাঝেও ভালো লাগতো কেন জানিনা, আমাদের দেখার চোখটাই ছিলো তখন আরেকরকম। ক্ষীণ, ম্লান, ঘোলাটে, অস্পষ্ট আলোর বিন্দুটা আমাকে টানতো অনেক বেশি, মনে হতো যেন সেখানে কেউ আছে যে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে অবিরত তার আলোকিত অভ্যর্থনায়।
***
ঠা ঠা দুপুরগুলোতে জানালার আলসেতে বসে চাঁদের পাহাড় পড়তে পড়তে হারিয়ে যেতাম কল্পনার মহাসমুদ্রে। জানালার বাইরের আকাশটা আর সুদূর আফ্রিকার আকাশটা যে একই, হারিয়ে যাবার জন্য এর চেয়ে বড় উছিলা কি আর লাগে? নানাভাইদের লঞ্চে বরিশাল যাবার সময় রাতের বেলা ডেকে বসে দূরবীক্ষণে নদীর সীমানা খুঁজতাম, একটা গাছ, ছোট্ট একটা বাড়ি, কিংবা কিছু একটা। একবার দূরের আরেক লঞ্চ দেখছিলাম অনেকখন ধরে। অন্ধকার কালো নদীর মাঝে হঠাৎ লঞ্চের সার্চলাইট, বহুদূরে তার ইঞ্জিনের ধ্বকধ্বক শব্দ, রাতের অন্ধকার চিরে উপরের ডেকে সারি সারি খরোজ্জল জানালা, জানতে ইচ্ছা করতো ভেতরের মানুষগুলোর কথা। একই জিনিস ভাবতাম দূরের বাসযাত্রায়। ইচ্ছা করতো বাস থামিয়ে দূরের ছন-খড়ের ঘরগুলোতে উঁকি দিয়ে বাসিন্দা মানুষগুলোকে ডাকি, উঠানে পা ছড়িয়ে বসে নাক থেকে সর্দি ঝরা আধান্যাংটা বাচ্চা একটাকে তুলে নিয়ে তার নাম জিজ্ঞেস করি, আদতে কিছুই করা হয়ে উঠেনা। আমার আর এই লঞ্চের বা খড়ের ঘরের মানুষগুলোর জীবনটা এক আকাশের নিচে থেকেও অসম্ভব রকম আলাদাই রয়ে যায়। আমার রোমান্টিক ভাবনাগুলো এই মানুষ-মানুষীর দৈনন্দিন জগৎটাকে আমার অবচেতনের অলীক কল্পনাতেই সীমাবদ্ধ রাখে। বাস বা লঞ্চ যেটাতেই-যেখানেই যাই না কেন মনের সব আশা পূরণ না করে শেষমেষ তিন নম্বর বাংলোটাতেই ফেরত আসি, প্রতিবারই!
***
আমার মাথার উপরে মস্ত বিশাল মিশকালো আকাশটা হাজারো তারায় ফেঁটে পড়ে, ঠিক উপরে কালপুরুষ, রুপালী একটা স্রোতের মতো ছড়িয়ে থাকা ছায়াপথ আবিষ্ট করে ফেলতো আমাকে, ঘাসের উপরে চিৎপাত হয়ে শুয়ে বোন আর আমি তারা গুনি, খেলি 'আমি যা দেখছি, তুমি তা-ই দেখছো কিনা!' আকাশে চোখ রেখে হাঁটতে গিয়ে মাটির ঢেলার ঠোক্কর খাই, পায়ে চুলকানী তৈরী করে চোরকাঁটা, তবুও আমি দেখতে থাকি, আকাশের ঐ দিকটাতে গাছপালার ফাঁকে ফাঁকে একটা তামাটে রঙের ঝিলিমিলি চাঁদের উত্থান। রোজই একই সময়ে এই চাঁদটাই উঠে, একই আকাশটাতে, কিন্তু আমি প্রতিদিন একই ভাবে বোকা বোকা আমার সেই মুখটা হা করেই আকাশ দেখি, সে যে কখনও পুরানো হয়না আমার কাছে!
মন্তব্য
চমৎকার লেখা----
আগের গুলোর চাইতে অনেক বেশি কাব্যগন্ধী গদ্য---
কিন্তু আগের গুলোর সাথে একটা মিল রয়েই গেল----তোর মন-খারাপ ভাবটা।
এত অল্প বয়েসে তোদের কেন এমন পাহাড়-প্রমান বিষন্নতা থাকবে?
এখন তোদের জীবনটা হওয়া উচিত উচ্ছল ঝলমলে---
মন খারাপগুলো এদিকে পাঠিয়ে দে। ওদের ভার আমি নিলাম---
তোরা খুশিতে থাক ,আনন্দে থাক, বাতাসকে খুশি করে বাঁচ---
থায়েক বাই, কী বলো এইসব! এই বুড়ো বয়েসে এসে কাব্য শুরু করলাম! নাউজুবিল্লাহ! যাই হোক, ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম। মন খারাপ ভাবটা বোধহয় আমার ডিফল্ট মোডে সেট হয়ে আছে, সহজে এর থেকে আমার নিস্তার আছে বলে মনে হয়না।
জ্বী না, বিষাদের পয়গম্বরকে এখন বোনের বিষন্নতার ভারও নিতে হবেনা, আমি এতটাও স্বার্থপর নই! বাতাস? শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কংক্রীটের বাক্সে বাতাসটাও অন্য আরেকটা বাক্সই সাপ্লাই দেয়গো ভাইজান, এই বাতাসের হৃদয়টাই নাই, একে খুশি করি কিকরে বলো?
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ও মনু, তাইলে তোমার বাড়ি বরিশাল? বাহ বাহ! যাক ব্যাপার না। তয় এই বারের লেখাটা মনে তোমার লেখা শ্রেষ্ঠ লেখা। দুর্দান্ত পেরিয়ে আরো কয়েক কদম। তারা দিতে পারলে তারার ভারে তোমার কাঁধ ভেঙ্গে পড়ত।
এই জায়গায় ব্যাপক হাসি আইসে। পুরাই গড়াগড়ি গেসি। ঘুম কাতুরে লেখা যখন ঘুম পাড়ানি গান দেই একটা।
অসাধারন বর্ননা, বিষন্ন লেখা পড়ে মন ভালো হওয়া সম্ভব তা আগে বিশ্বাস করতাম না, আজকে সেই ভুল ভাঙ্গ্টা।এজন্যে আরেকটা গান দিলাম। শোনা গান তাও দিলাম।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
[তোমার মন্তব্যের বিশাল একটা জবাব অফিসে বসে লিখে যখন প্রায় শেষ করেই এনেছিলাম, তখনই বিদ্যুৎ বদের বাচ্চাটা বদমাইয়েশি করে বেড়াইতে গেলো, আমি ছোট মানুষ বিধায় আমার পিসিতে আইপিএস নাইক্কা! সো আনফেয়ার! :(]
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালু হইসে
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ক্যাম্নে কী? তুমি হাসু কেনু কেনু কেনু!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
না মনু, মুই আধা বরিশাইল্যা! মোর মায়ের বাড়ি বরিশাল!
ও মনু! এ দেখি মোরে ভালু কয়! হেহে! আনন্দে মোর দাঁত সবগুলান বাইর হইয়া গ্যালো!
আহেম! কাকগুলা ছিলো চ্রমের উপরে চ্রম খ্রাপ! কা কা করারও সময় পেতনা, আর '...' ত্যাগের কথাতো বাদই দিলাম!
গানখান আমার বড়ই ফেভারিট, আবার শুনানোর জন্যে ধইন্যাপাতা!
নাগো ভাইজান! আমি বিরক্ত! এই একঘেয়ে কাজ আর ভালো লাগেনা!
ভালো লাগলো দেখে আমিও খুশি! এই গানটাওযে বার বার শুনি! শেষ যে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলাম সেখানে এটা গেয়েছিলাম।
ধন্যবাদ ভাইয়া...ভালো থেকো!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
গদ্য এরকম কবিতার মতন করে লিখেন কিভাবে বলেন তো? খুব সুন্দর মায়াভরা।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
রেশনুভাই, অনেক বেশি প্রশংসা করে ফেললেন না?... [ভালো লাগলো যদিও, অনেক!]
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
লেখা সুস্বাদু হয়েছে। বালিকাকে অনেক বিক্ষিপ্ত মনে হচ্ছে, কেন?
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
........................................................................................................
সব মানুষ নিজের জন্য বাঁচেনা
আর জীবন! আর লেখা!! আর স্বাদ!!!
বালিকা সবসময়েই বিক্ষিপ্ত থাকেগো আপুনি, তার দুনিয়াজুড়া পচুর গিয়াঞ্জাম!
ভালো থাকুন!
----------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা বড়ো হয়ে যাচ্ছে চমৎকার লেখা!!
ধনে পাতার বস্তা নাও ভাইয়া, বড় হয়ে কী লাভ, সেটা অবশ্য জানিনা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এক্সেলেন্ট!
ওরে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মন খারাপ করা খুব সুন্দর একটা লেখা।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
না চাইতেও সবার মন খারাপ করে দিচ্ছি, আমি মানুষটা আসলেই দেখি ভালু না!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
উদ্ধৃতি
রোজই একই সময়ে এই চাঁদটাই উঠে, একই আকাশটাতে, কিন্তু আমি প্রতিদিন একই ভাবে বোকা বোকা আমার সেই মুখটা হা করেই আকাশ দেখি, সে যে কখনও পুরানো হয়না আমার কাছে!
ভালো লেগেছে এই লাইনটা। আজকাল জীবনটাকে একটা মেশিন মনে হয়।
ধন্যবাদ জুম্ম। লাইফটা আসলেই জীবন হইয়া গেসে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
---------------------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
থেঙ্কুস!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকার পদ্যানুভূতির কারণ কি? লেখা ভালু হয়েছে গো।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
পদ্য ডরাই আমি ... কী কান্ড! থেঙ্কুস আপুনি...!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালো লাগল। কলোনী জীবন নাকি অনেক মজার, আমার কখন থাকা হয়নি। তবে আমার কিছু বন্ধু আছে যাদের কলোনী জীবন ছিল, ওরা মাঝে মাঝে গল্প করে, আজ এই লেখাটা পড়ে,ওদের অনেক কথার মিল খোঁজে পেলাম। ধন্যবাদ।
দলছুট।
ভাই দলছুট, কলোনী জীবনের আলাদা একটা স্বাদ আছে, না থাকলে এর মাহাত্মটা বুঝতে পারবেন না। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মন খারাপী রোজনামচা! কাব্যভাবছন্দকথনেগুনান্মিত! বাহ্ ! দুষ্টু বালিকা লেখে ভালো!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
হুমমম... আরে!...খুব ভালো লাগলো, তীরুদা!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব সুন্দর লেখা............পড়ে মন ভালো হয়ে গেলো!
মাত্রই আগের ব্লগে আপনার মন্তব্যের উত্তর দিলাম আপু! কুসংস্কারটুকুই নাহয় ভাগ করে নেই সবার সাথে, আপনি বাঁচবেন অনেকদিন!
ধন্যবাদ, অনেক!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বেশ আনন্দ পেলাম
জলপুত্র তথাস্থু,
ধনে পাতা ভাসিয়ে দিলাম সাগরে!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মনটা খারাপ করে দিলেন।
তবে লেখাটা খুব সুন্দর!
ধন্যবাদ ভ্রম! উদ্দেশ্য কিন্তু মন খারাপ করানো ছিলোনা!
---------------------------------------------------
আয়েশ করে আলসেমীতে ২৩ বছর পার, ভাল্লাগেনা আর!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কলোনীতে জন্ম, কলোনীতেই বেড়ে উঠা তাই কলোনীর কথা গুলো বড় নস্টালজিক করে দিল। মজার কথা হল ছোট থাকতে আমরাও কলোনীতে গুপ্তধন গুপ্তধন খেলতাম। পুরাতন অনেক কথা মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ বালিকা আপু
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
নিবিড় ভাইডি, কলোনী ছেড়ে যেতে হবে কিছুদিন পরেই, এখন থেকেই তাই মন খারাপ...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নিবিড় ভাইডি, কলোনী ছেড়ে যেতে হবে কিছুদিন পরেই, এখন থেকেই তাই মন খারাপ...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মচেৎকার কোবতে।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আহেম! আইচ্ছা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালো লাগল খুব...
... মাই দিল খুশ!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ওহে বালিকা, তোমার লেখাটা খুব ভালু হয়েছে।
অফ্টপিক: কোন ব্যাংকে আছো?
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
ভুতুম মিয়া, ধনে পাতা নাও।
অটঃ প্রাইভেট একটা ব্যাঙ্কের রেমিটেন্স বিভাগে, হেড অফিস মতিঝিলে। নামটা বলতে ডরাইতেসি!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
- ডিসক্লেইমারের কাহিনীটা বুঝি নাই। বাকি লেখা নিয়া অনেকে অনেক কথা বলে ফেলছে ইতোমধ্যেই। আমি বিশেষ আর কী কমু বুঝতেছি না। তবে এইটা কই যে, লিখেন, বেশি করে লিখেন। লিখতে লিখতে কম্প্যুর কালি শেষ কইরা ফেলান। মন খারাপ ভাব কৈ উড়াল দিবো নিজেও টের পাইবেন না। আর মন খারাপ না থাকলেও লিখেন, লিখতে লিখতে দেখবেন মন খারাপ হৈবো। ঐটার আবার আলাদা মাজেজা আছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি কি ছাই বুঝি নাকি! তবে যা দেখলাম গত ক'দিনে তাতে মনে হলো 'ইহা একটি আব্জাব পুস্ট' এই সাইনবোর্ড না ঝুলাইলে উচ্চবর্গীয় মানুষেরা এসে আমার জীবনের ব্লগে ক্যারাব্যারা লাগায় দিতে পারে!
আমারে বেশি কইরা লিখতে বইলা নিজে শুকনা মরিচ দিয়া পাস্তা খাইবেন, ইহা হইবে না! আপ্নের লেখা কই? আমার কম্পুর কালি কি মাগ্না? আগে নিজে লিখেন মিয়া তারপরে আমারে কন! যত্তসব দুষ্ট লুক!
থাক বাবা! লিখতে লিখতে যদি মন খারাপ হয় তাহলে লিখালকখি বাদ দেয়াটাই ভালো! মন খারাপের কারণতো আর কম নাই চারপাশে যে সাধ করে আমাকে মন খারাপ করতে হবে!
------------------------------
লুঙ্গী, বিড়ি আর শুকনা মরিচ !!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আপনাদের কলোনীতে একসময় খুব যেতাম। নব্বইয়ের শুরু থেকে মাঝামাঝি পর্যন্ত... তখন বোধহয় আপনাদের একেবারেই নাবালক বেলা... স্কাউটিং করতাম তখন খুব। আপনাদের কলোনীতে থাকতেন স্কাউটের এক বড় ভাই, মুকুল ভাই। তার বাড়িতে ছিলো আমার অবাধ যাতায়াত। খুব নিড়িবিলি একটা কলোনী... খুব ভালো লাগতো। অনেক বছর যাই না... সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেলো আজ...
লেখাটা ভালো লাগলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হুমম! আমাদের বাসায় চলে আসুন না একদিন, আপু আর নিধিকে নিয়ে। আশা করি ঘুরিয়ে দেখাতে পারবো সব। নিধির সাথে খেলবো প্রাণভরে! চলে আসুন ভাইয়া! দুম করে একদিন!
আমারও ভালো লাগলো, আপনার ভালো লেগেছে জেনে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সবাই ঠিকই বলছে রে... তোর এই লেখাটায় কোবতে গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
কয়েকটা লাইন বার বার পড়তে ভাল লাগছিল। আর কি জানি কইতে চাইসিলাম, ভুইলা গেসি...
লেখাটা ভাল লাগল। গতকাল প্রকাশ হবার সাথে সাথেই পড়ে ফেলেছিলাম। আজ আবার পড়তে তারপর মন্তব্য করছি।
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
ভুতরে, এবার আমি সিরিকাস ডরাইতেসি! আমি আর কোবতে? এও এই জীবনে আমারে শুনতে হইলো! হায় হাসান! হায় হোসেন!
থেঙ্কুসরে দোস্ত! দুইবার কষ্ট করার জন্য! বল কী খাবি!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ওহে বালিকা, আপনার লেখা পড়িয়া বহুতি আনন্দ লাভ করিলাম। একটু সময় বেড় করিয়া নিয়মিত লেখা দিননা, এরকমের লেখা পড়িতে ভালো লাগে। মনে পড়িয়া যায় - পেছনে অনেক সিকি-আধুলি ফেলিয়া আসিয়াছি, উহাদের আর কুড়াইতে পারিবোনা।
জীবনের এই একমুখী চলাচল মানিয়া লইয়াই সূখি হইবার আপ্রাণ চেষ্টায় ব্যাস্ত রাখিয়াছি নিজেকে।
--------------------------------------------------------------------
সকলই চলিয়া যায়,
সকলের যেতে হয় বলে।
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
ভাই অনুপম, এরকম লেখা দিতে পারি অনেক, তাতে সময়টাও বেশি লাগবেনা। এতো নিজেরি বাল্যের স্বপ্ন-বাস্তবের বিবরণ। সাথে ভাষার কিছু মিশ্র জগাখিচুড়ি। সাধারণ রান্নায় কিছু সুগন্ধী মশ্লা দিলে যা হয়, এক্ষেত্রেও তার বাত্যয় হয়নি। এধরনে কিন্তু আবার সমস্যাও আছে। ফেলে আসা নুড়ি-পাথর-সিকি-আধুলির মাঝে সবইতো আর ফেলনা নয়, ঘাটতে গিয়ে কিছু অমূল্যেরও হদিস পেয়ে যাই, যা আগে তার আসল রূপ দেখায়নি! তখন যে কষ্টটা হয় তার পরিমাপ কি তারা আর মন্তব্য দিয়ে করা যায়?
এখন মনে হয় সুখ বা দুঃখ উভয়েই ভ্রান্ত ধারমা ব্যতীত আর কিছুই নয়! সবই ইচ্ছা করলে ছেড়ে দেয়া যায় সৃষ্টিকর্তার করুণায়, অথবা তুলে নেয়া যায় নিজের হাতেও।
ভালো থাকবেন!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কি সুন্দর নরম নরম একটা লেখা৷
কিন্তু অয়ি বালিকে,
এইজন্যই চাকরী পাবার আগে কাঠ বেকার আর খুউব গরীব থাকতে হয় কিছুদিন৷তাহলে ঐ মাসশেষের টাকাকটার জন্য অন্য কিচ্ছু কষ্টকর বলে মনে হয় না৷
খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে বুকভরে শ্বাস নিয়ে চারদিকে তাকালেই তো মন ভাল হয়ে যায়৷ শুধুশুধু মন খারাপ করাটা কোনই কাজের কথা না৷ মন খারাপের সাথে টুক করে একবার মন ভালর দেখা করিয়ে দিন দেখি৷
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
দমুদিদি! কী যে করি! ভেবে মরি! আমি কি হায় সাধ করে দুঃখের গলায় মালা দেই? সেইযে মোবাইলটা ছিনতাই হলো তারপর থেকে হন্যে হয়ে সুখের নাম্বারটা খুঁজছি! পেলাম আর কই?... থাকলে দিবেন কি?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এই লেখা পড়ে কে বলবে যে তুমি একটি 'খাঁমচি রানি বকুলাপ্পি' বিশেষ?
আমিই তো প্রায় বিশ্বাস করে ফেলছিলাম যে তুমি একটি মায়া মায়া মনের, খানিক্ টা বিষন্ন বালিকা, যার সব কিছুই বড় গভীর... কিন্তু তারপর ই তোমার সাম্প্রতিক বাঁশ দেয়ার ঘটনা মনে পড়ে যাওয়া তে এই যাত্রা রক্ষা পেলাম...
আমি পার্ট টাইম 'মায়া মায়া মনের, খানিক্ টা বিষন্ন বালিকা' আর ফুলটাইম 'খাঁমচি রানি বকুলাপ্পি' ! বুঝলি এইবার?
আর কোন পুরানে লেখা আছে যে দুষ্ট বালিকাদের মনের গভীরতা এক হাতেরও কম? [বাঁশ তো এখনও খাওনি মনু! দাঁড়াও তোমায় বাঁশ চেনাবো কাল!]
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কত কিছু মনে করিয়ে দিলে! ...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হা বিতং করে বলো! ঝাতি না ঝানলে কি চলিবে?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালো লেখা, বালিকা। এখন বুঝতে পারছো, কেন বলতাম বালিকা-বালিকা লেখা বাদ দিয়ে একটু শক্তপোক্ত লেখা দাও? আবজাব লেখা তোমার লেখার হাতের প্রতি সুবিচার করে না।
হুমমম! ধন্যবাদ ভাইয়া! ভালো থেকো!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকার দুষ্টামি ভালো পাইলাম। আর উপরে দময়ন্তী যা কথা বলেছেন সেইটা আমারও বক্তব্য। মাসান্তে আবার নগদ টংকা পাইয়া আজকাল বড়োই পুলক লাগে।
দাদাকে ধনে পাতা এক বস্তা! হুমমম! এখনএতো চাকরীর বাজারে ভালোভাবে ঢুকিনি। তাই এতো বড় বড় কথা বের হচ্ছে! পরে কী হবে, কে জানে!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব ভালো লাগলো পড়তে ... শেষ প্যারাটা কয়েকবার পড়লাম, কিভাবে লেখেন এমন?
"আমি যা দেখছি, তুমি তা-ই দেখছো কিনা" এই লাইনটা এই গানটার কথা মনে করায় দিল অনেক অনেক দিন পর ... আমার খুব প্রিয় একটা গান ...
ভালো থাকেন ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
কিংকুদা! সত্যিই ভালো লাগলো! প্রশংসাটুকু আনন্দময় চিত্তে গ্রহীত হলো!
গানটা শুনে 'আহা আহা আহা আহা ...' এই ছাড়া কখনই কিছু মনে হয়না!
আপনিও ভালো থাকুন! সবসময়!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
মাশাল্লাহ
______________________________________
খিদা লাগছে !
______________________________________
লীন
আলহামদুলিল্লাহ!
-------------
খাইতে যাহ! :|
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাহ বাহ বেশ লাগলো পড়তে ..হারিয়ে গিয়ে ছিলাম প্রায়!
ধন্যবাদ জনাব। নিজেকে খুঁজে পেলেন কিকরে? মিস্কল মেরেছিলেন বুঝি!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
দুর্দান্ত লেখা !
খুব ভালো লাগলো।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
নির্জন স্বাক্ষরকে ধন্যবাদ! আপনার নামকরণের হেতু জানা যায় কি?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সচলে যেদিন নিবন্ধন করলাম, কি নাম দিবো ভাবছিলাম। কিন্তু সেদিন কোনো এক অদ্ভুত কারনে মাথায় সারাক্ষন জীবনান্দ দাশের আমার অন্যতম প্রিয় কবিতা "নির্জন স্বাক্ষর" ঘুরছিল, মাথা থেকে বের হচ্ছিল না, কি মুশকিল। তাই নাম লিখতে গিয়ে এটা লিখে ফেললাম।
পরে দেখলাম, মাথায় তাও ভাঙ্গা রেকর্ডের মত বেজেই চলেছে। কি আর করা, বাজনা শুনলাম। মাঝে মাঝে এমন করে শুনতে মন্দ লাগে না।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
নির্জন স্বাক্ষর
তুমি তা জানো না কিছু, না জানিলে-
আমার সকল গান তবুও তোমারে লক্ষ্য ক’রে!
যখন ঝরিয়া যাব হেমন্তের ঝড়ে,
পথের পাতার মতো তুমিও তখন
আমার বুকের ‘পরে শুয়ে রবে?
অনেক ঘুমের ঘোরে ভরিবে কি মন
সেদিন তোমার!
তোমার এ জীবনের ধার
ক্ষয়ে যাবে সেদিন সকল?
আমার বুকের ’পরে সেই রাতে জমেছে যে শিশিরের জল,
তুমিও কি চেয়েছিলে শুধু তাই!-
শুধু তার স্বাদ
তোমারে কি শান্তি দেবে!
আমি ঝরে যাব, তবু জীবন অগাধ
তোমারে রাখিবে ধরে সেইদিন পৃথিবীর’ পরে-
আমার সকল গান ও তবুও তোমারে লক্ষ্য ক’রে!
রয়েছি সবুজ মাঠে-ঘাসে-
আকাশ ছড়ায়ে আছে নীল হয়ে আকাশে আকাশে।
জীবনের রঙ তবু ফলানো কি হয়
এই সব ছুঁয়ে ছেনে!-সে এক বিস্ময়
পৃথিবীতে নাই তাহা – আকাশেও নাই তার স্থল-
চেনে নাই তারে অই সমুদ্রের জল!
রাতে রাতে হেঁটে হেঁটে নক্ষত্রের সনে
তারে আমি পাই নাই, কোনো এক মানুষীর মনে
কোনো এক মানুষের তরে
যে জিনিস বেঁচে থাকে হৃদয়ের গভীর গহ্বরে!-
নক্ষত্রের চেয়ে আরো নিঃশব্দে আসনে
কোনো এক মানুষের তরে এক মানুষীর মনে!
একবার এথা ক’য়ে দেশ আর দিকের দেবতা
বোবা হয়ে পড়ে থাকে–ভুলে যায় কথা!
যে-আগুন উঠেছিল তাদের চোখের তলে জ্ব’লে
নিভে যায় — ডুবে যায় — তারা যায় স্খ’লে!
নতুন আকাঙক্ষা আসে — চলে আসে নতুন সময়
পুরনো সে নক্ষত্রের দিন শেষ হয়,
নতুনেরা আসিতেছে ব’লে!–
আমার বুকের থেকে তবুও কি পড়িয়াছে স্খ’লে
কোনো এক মানুষীর তরে
যেই প্রেম জ্বালায়েছি পুরোহিত হ’য়ে তার বুকের উপরে!
আমি সেই পুরোহিত– সেই পুরোহিত!–
যে নক্ষত্র মরে যায়, তাহার বুকের শীত
লাগিতেছে আমার শরীরে–
যেই তারা জেগে আছে, তার দিকে ফিরে
তুমি আছো জেগে–
যে আকাশে জ্বলিতেছে, তার মতো মনের আবেগে
জেগে আছো–
জানিয়াছে তুমি এক নিশ্চয়তা — হয়েছ নিশ্চয়!
হয়ে যায় আকাশের তলে কত আলো-কত আগুনের ক্ষয়;
কতবার বর্তমান হ’য়ে গেছে ব্যথিত অতীত–
তবুও তোমার বুকে লাগে নাই শীত
যে নক্ষত্র ঝরে যায় তার!
যে পৃথিবী জেগে আছে, তার ঘাস– আকাশ তোমার!
জীবনের স্বাদ লয়ে জেগে আছ– তবুও মৃত্যুর ব্যথা দিতে
পার তুমি;
তোমার আকাশের তুমি উষ্ণ হয়ে আছ, তবু–
বাহিরের আকাশের শীতে
নক্ষত্রের হইতেছে ক্ষয়,
নক্ষত্রের মতন হৃদয়
পড়িতেছে ঝ’রে–
ক্লান্ত হয়ে– শিশিরের মতো শব্দ ক’রে!
জানো নাকো তুমি তার স্বাদ,
তোমারে নিতেছে ডেকে জীবন অবাধ,
জীবন অগাধ!
হেমন্তের ঝড়ে আমি ঝরিব যখন–
পথের পাতার মতো তুমিও তখন
আমার বুকে পরে শুয়ে রবে? — অনেক ঘুমের ঘোরে ভরিবে কি মন
সেদিন তোমার!
তোমার আকাশ — আলো — জীবনের ধার
ক্ষয়ে যাবে সেদিন সকল?
আমার বুকের পরে সেই রাতে জমেছে যে শিশিরের জল
তুমিও কি চেয়েছিলে শুধু তাই! শুধু তার স্বাদ
তোমারে কি শান্তি দেবে!
আমি চ’লে যাব — তবু জীবন অগাধ
তোমারে রাখিবে ধরে সেই দিন পৃথিবীর ‘পরে;–
আমার সকল গান তবুও তোমারে লক্ষ্য ক’রে!
সত্যিই ... মাঝেমাঝে এরকম বাজনা মন্দ লাগেনা!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আবার মাথায় ঢুকে গেলো। আবার বাজনা। নাহ, মন্দ না।
----------------------------------------------------------------------------
ডানা ভাঙ্গা একলা কাক, পথ শেষে থাক...একলাটি থাক
এরাম বাজনা মাথায় থাকাই ভালো!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কেমন যেন বড়দের লেখা!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
তাই? বালিকা বড়ই পাকনা হয়েছে! কী বলো?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এই লেখাটায় সবার কমেন্ট করা শেষ হয়েছে আশা করি, এবার কিছু বলার সাহস করা যায়... জাপান আপুনি, তোমার লেখায় এখন আর কমেন্ট দিই না বলে ভেবো না যে আমি এই লিংকটা "http://www.sachalayatan.com/ishshire" ভুলে গেছি। আসল ব্যাপার হচ্ছে, এই অসাধারণ লেখায় কমেন্ট করার কোনো যোগ্যতাই আমার নেই... তাই এখন শুধু পড়ি।
"শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কংক্রীটের বাক্সে বসে অন্যের টাকার হিসেব করতে করতে নিজেকে এটিএম মেশিনের বেশি কিছু মনে হয় না আজকাল!" ... ... এ রকম একটা খাঁচায় আমিও আটকে গেছি দিনকয় হলো, মতিঝিলেই অফিস, অফিসের সামনের বকগুলো খাঁচার বাইরে থাকে, আর আমি ওদের স্বাধীনতাটাকে প্রতিদিন হিংসে করে তারপর ঢুকে পড়ি আমার খাঁচায়। তোমার সাথে হয়তো দেখা হয়ে যাবে একদিন... আর এই সব মন খারাপ করা লেখা পোস্টানোর জন্য তোমার কারেন্ট একাউন্টে দুটো 'চড়' ডিপোজিট করলাম (অবশ্য খামচি রানীর সাথে এ ব্যাপারে পেরে উঠবো বলে মনে হয় না)। ভাল থেকো... সব সময়।
ভাইয়া, মন্তব্যে সম্মানিত বোধ করছি! তবে এতটা প্রশংসা প্রাপ্য কিনা জানিনা!
আর খামচি রানীর গতকাল নখ ভেঙ্গেছে, এখন সে অক্ষম [দুষ্ট শব্দ! ]
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন