[ট্যাগ দেখে নিন, বেশি আশা করবেন না, এই ব্লগ তেমন পদের কিছু না! ]
খুব বড় মুখ করে প্রবাসিনী কে বলেছিলাম যে আমাকে কেউ কখনও বাজে ইঙ্গিত করতে পারেনি যদিও কাজ করেছি অনেক প্রতিষ্ঠানে! ভেবেছিলাম ভদ্র ভাষায় সব ঝামেলা এড়াতে পারবো। ভদ্রতার উপরে করা আমার সেই বিশ্বাস আজ ভাঙ্গলো! জাবির ছোটবোন বিন্দু যখন বাংলা অভিধানের ভিতরের আর বাইরের সব গালি দিয়ে দোষী কাউকে তুলোধুনো করতো তখন মাঝে মাঝে মনে হতো এভাবে গালি দেয়া উচিৎ না, আজ সেই ভুলটাও ভাঙ্গলো! মাঝে মাঝে শুধু 'প'-বর্গীয় 'ব' সম্পর্কিত গালি না দিয়ে আমার এখন অনুশীলন করা উচিত 'চ'-বর্গীয় গালিগুলোকেও, কিছু মানুষ তৈরী হয়েছে এই গালিগুলোর জন্যেই! কিংবা উলটো করে বলা যায়, এই মানুষগুলোর জন্যেই তৈরী হয়েছে এইসব!
ধুর ভালোলাগছেনা! রাগের কথাগুলো কাউকে বলতেও পারছিনা, মন অসম্ভব রকম বিক্ষিপ্ত আজ! অফিসে কাজের ফাঁকে চ্যাট করতে গিয়ে ভালো দুই বন্ধুর উপর রাগ হয়েছিলো চরম, তা কাটিয়ে উঠতে পারিনি সারাদিন চেষ্টা করেও! বাসায় ফেরার পরেও রাগটা কমার বদলে বেড়ে গেলো কয়েকগুনে, ফোন দুইটাও বন্ধ করে দিলাম, যেটা করিনা কখনও, পাগল করা রাগ হচ্ছিলো। এরকম রাগ কমাতে সবসময় চেষ্টা করি কিছু বানাতে/আঁকতে/সেলাই করতে/বই পড়তে, কিন্তু আজ কিছুই করতে পারলাম না। মানুষজন আমাকে ভাবেটা কী? একটু হেসে কথা বললে আর মিনমিনে নারীসুলভ না হলেই কি মেয়েরা খুব সস্তা হয়ে যায়? ইচ্ছামতো তাদের নিয়ে খেলা করা যায়? গতরাতে যখন অফিসের এক সিনিয়র ফোন করে প্রেম-পিরিতি-ভালুবাসার কথা বললো, আর উত্তরে আমি তাকে পেদিঁয়ে বৃন্দাবনের রাস্তা দেখিয়ে দিলাম তখন বুঝতে পারলাম যে আসলেই সময় এসেছে আমার 'চ'-বর্গীয় গালি ও তার ব্যাবহার শেখার!
খানিক আগে রাতের খাবার খেতে খেতে হিমুদার লেখাটা পড়লাম। এটা পড়েও রাগ হলো অনেক! দুনিয়া সম্প্রসারিত হচ্ছে আমরা আমাদের প্রিয়জনের থেকে দূরে সরে যাচ্ছি এইসব ফাঁপানো বুলি মনে হলো আমার নিজের দিকে তাকিয়ে। আমার একটা মামাতো বোন আছে, বছর পাঁচেকের। আদর করে ওকে তিতিম পাখি ডাকি। নিজের চাইতে ওকে ভালোবাসি এই দাবী আমার, কিন্তু কতদিন ওকে দেখিনা এই হিসেব করতে গিয়ে দেখি দেড় বছর পার হলো বলে! এই বাচ্চাটা তার প্রথম তিনবছরে দেড় বছর বলতে গেলে আমার সাথে কাটিয়েছে, আমি সারাদিন সাথে থাকতাম, ওকে খাওয়াতাম, গোসল করাতাম, বই পড়ে শুনাতাম, খেলতাম, ওকে ঘাড়ে নিয়ে ঘুরতাম! এমনকি পড়াশোনার সময়টাতেও তিতিমকে চোখের আড়াল হতে দিতাম না, আমার সামনে বসে জানটুশটা ছবি আঁকতো। দু'বছর আগে মামীর সাথে আম্মুদের কি যেন এক ঝগড়া হলো, তারপর থেকেই যোগাযোগ নাই তেমন করে! অথচ আমি চাইলেই কিন্তু যেতে পারি, বোনটা থাকে কোথায় জানেন? সুদূর কোনও দেশে না, আমি থাকি ধানমন্ডি আর ও থাকে মোহাম্মাদপুর, অথচ আমি মনে মনে হাজারো প্যানপ্যান করলেও ওরে দেখতে যাইনাই একদিনও। এখন যদি আমি কান্দি আমার বোনের শোকে, যে আসলেও আর দুইবছর পরে আমাকে চিনবেনা তাহলে আমাকে কষে একটা চড় লাগানো দরকার কিনা বলেন?
সত্যি কথা বলতে আজ রাগ নিজের উপরে, নিজের মেয়ে জন্মের উপরে, আশেপাশের সব শিক্ষিত-অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত-কুশিক্ষিত মানুষগুলোর উপরে! আর আজকেই যেন দুনিয়া তার সমস্ত কুরুচিরপূর্ণ দৃশ্যাবলীর সম্ভার উজার করে দিচ্ছে আমার সামনে! সাতসকালে অফিস যাবার পথে বাসে উঠেই দেখলাম সংরক্ষিত মহিলা আসনে দাঁত কেলিয়ে বসে থাকা তিন গাব্দা পুরুষকে। মেয়ে হিসেবে বসতে চাইনি সেই আসনে, এইসব বুদ্ধি প্রতিবন্ধিদের উঠিয়ে বসার বিন্দুমাত্র ইচ্ছাও হয়নি আমার! বলে উঠতে পারেন যে আমরা এত নারী স্বাধীনতা নিয়ে চেচাঁই, বাসে মহিলা-শিশু-প্রতিবন্ধীদের জন্যে সংরক্ষিত ৯টি আসন আমাকে লজ্জিত করে কিনা! সাথে সাথে উত্তর পাবেন যে 'না করেনা!' কেন করেনা জানেন? কারন আপনারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে ভ্রমন করুন, আমি স্ট্যাম্প কাগজে সই করে দিতে পারবো যে আমার শরীরে ঐরকম চুলকানী উঠবেনা যে আপনাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ঢাক্কা দিবো, কিন্তু আপনি বুকে হাত দিয়ে বলুনতো স্ট্যাম্প কাগজে আপনি সইটা করবেন কিনা? আচ্ছা মানলাম আপনি লুক ভালু, লুল্পুরুষ নন, কিন্তু আপনার পাশের জন? সে যদি এই কাজ করে আপনি কী করবেন? আমার অভিজ্ঞতা বলে আপনি কিচ্ছু করবেন না! বাসে বসে থাকা আমার গায়ে যখন পাশের দাঁড়িয়ে থাকা ভদ্রলোক হাত দেন তখন দুতিনবার নড়েচড়ে বসে কাজ না হলে যখন আমাকেই বলে উঠতে হয় যে 'হাত সামলান, না হলে কেটে অন্য হাতে ধরায় দিবো!' তখন আশে পাশের আপনারা দেখেও না দেখার ভাণ করেন, আর ফিরে ফিরে আমাকেই দেখেন, সেই মহা'পুরুষ'টিকে নয়!
আমি খোলামেলা মনের মানুষ, মনের আনন্দে হাহাহিহি করে বেরাই চারদিকে, এখন অবস্থাদৃশ্যে মনে হচ্ছে নিজের মনটাকে সিন্দুকে ভরে মাঝপুকুরে ফেলে দিয়ে রামগড়ুড়ের ছানা হয়ে থাকাটাই হওয়া উচিৎ ছিলো আমার জীবনের লক্ষ্য!
হাওয়ামে উড়তা হুয়া মেরা লাল দুপাট্টা এখন সেইফটিপিন দিয়ে আটকে রাখা দরকার, নাহলে কে কোনদিক থেকে টান দিবে বলা যায়না!
[ বানান ও আনুষঙ্গিক সব ভুলের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থী, কথা বলার কাউকে না পেলে আজকাল সচলাশ্রয়ী হই, দুনিয়াজুড়া এতো গিয়াঞ্জাম আর ভালু লাগেনা! ]
মন্তব্য
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
রাগ জিনিষটা খুব ভালো চিনি। চিন্তা করবেন না, কমবেই একসময়
আপু, কমবে একসময় তার আশাতো করছিই, তবে মেঘ্নাদবধ হলে রাগ হয়তো তাড়াতাড়ি পড়তো!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হা হা হা - মেঘনাদ বধ এক হিসেবে অসম্ভব! কেন জানেন? এ শ্বাসবায়ু নিঃশেষ হবার আগ পর্যন্ত বলতেই থাকবে - "ভগবান!! এই বুদ্ধি নিয়ে আপনারা কথা বলতে আসেন?? আপনারা কি কোনদিন মানুষ হবেন না?! আপনাদের কথা শুনে আমার কেবল কবিতা আবৃত্তি করতে ইচ্ছা হয় -
কেহই বোঝেনি মোরে
কেহই বাঁধেনি ডোরে
কেহই দেয়নি গলে মালা,
সকলেই লাথায়েছে
বঁড়শিতে গাঁথায়েছে
বলিয়াছে, মর্ তুই শালা।
তাই আমি বলি ধিক্!
হাসি শুধু ফিক্ ফিক্
গোপনে করিয়া যাই ট্রাই,
কবে সব শালাগণে
জড়ো করি কচুবনে
একযোগে করিব জবাই!"
এহহে সূত্র উল্লেখ করে দেই - দময়ন্তীর গোল্ডেন কালেকশন থেকে পাওয়া পুঃভাঃ র একটি প্রভুখন্ড
হাহাহাহাহা, স্নিগ্ধাপু [আমাকে তুমি করে বলবেন!] কথা সত্য! এদের মাথা খুলে দেখতে ইচ্ছা করে মাঝে মাঝে ভিতরে কোন শষ্যের ভুষি আছে...
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
উদ্ধৃতি
চিন্তা করবেন না, কমবেই একসময়
কমেনা, সয়ে যায়।
এই সওয়াটাই যে আমার সয় না...
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
না সওয়াই ভালো, যেমন আছেন তেমনিই থাকেন। এদের জন্য নিজেকে পরিবর্তন করে 'সর্বংসহা' হওয়া মানে নিজের অপমান।
হুমমম... কথা সত্যি!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আসেন হাত মিলাই...আমারো মন খারাপ...
-------------------------------------------------------------
মধ্যরাতের কী-বোর্ড চালক
মনটারে সিন্দুকে ভরে ফেলে দাওরে ভাই! এইখানেতে মনের কুনু দাম নাই!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
দারুন লিখসেন ভাই। আমি ব্যক্তিগত জীবনে মুখ থেকে হাতের ব্যবহার বেশি করি- কিন্তু এখন মনে হয় আমার কিছু মিষ্টিমধুর কথাবার্তা শিখতে হবে। এখানেই এক লোকের কথাবার্তা পইড়া্ রাগে আমার শরীর এখনো কাপ্তেসে- কমতেসে না এখনো
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
আরে তন্ময়, চেতো কেলা, এমন বাপের পোলা তুমি, হাজার ঝামেলার মাঝেও ভ্রু বাঁকা হবে না, তুমি তোমার লেভেল বজায় বাঁশ দিয়া দাও, কেউ আটকায় রাখে নাই, রাগলে চলবে না রে ভাই। তোমার লেখাগুলা কিন্তু জোশ হইতেছে।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
লেভেল বজায় বাঁশ? [কোন লেভেলে? কতটুকু উচ্চতায়? ]
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভাই ওডিন, মুখের সাথে হাত-পা সবই একই তালে চালাইতে হবেগো! দুনিয়া দিনকে দিন কঠিন থেকে কঠিনতর হইতাছে!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ওরে দুষ্ট বালিকা, লেখাটা খুব ছুয়ে গেল, আমার মাঠা এমনি সবসময় গরম থাকে, কাজেই এই সময় আমার উপদেশ দেবার ক্ষমতা বা যোগ্যতা আছে বলে মনে হয় না, তবে পাশে আছি। রাগ ঝাড়ার পথ জানতে চাইলে কুবুদ্ধি দিতে পারি, তবে তা সমাজের দৃষ্টিতে মাত্রাতিরিক্ত হয়ে দাড়াতে পাড়ে। কাজেই আমি অফ গেলাম।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভদ্রতার মুখোশ পড়ে আছিগো ভাইজান, আর মুখোশটা কেটে বসে যাচ্ছে মুখে! ভালো লাগেনা, ভালো লাগেনা এক্কেবারেই!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাসের যে ঘটনা বললেন খুব সত্যি। আমি ঐ হাত ও মুখ উভয় সামলানো দলেই পড়ি। আমার দুর্বলতা হিসেবে এটাকে মেনে নিতে আমার কোন আপত্তি নাই।
আমার ধারণা আমাদের দেশে সবচেয়ে জরুরী হল সবাইকে মানুষ হিসেবে গণ্য করা; নারী-পুরুষ নামের কোন শ্রেণীভুক্ত করে নয়। তাহলে কিন্তু নারী স্বাধীনতা আমরা উপজাত (By product) হিসেবেই পেয়ে যাচ্ছি। আজ কালের মধ্যে না হলেও আমি আশাবাদী এই পরিবর্তন আসবে। হয়তবা আমরাই যখন আর একটু বুড়ো হয়ে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মদেরকে এই জিনিসগুলো বলব। অল্প কিছু সময়ের ব্যবধানে এরকম অনেকগুলো পোস্ট দেখার কারণেই আমার চিন্তা-ভাবনাটা এখানেই জানিয়ে দিলাম।
তবে বালিকা আপু ...
এখানে যেহেতু প্রেম-পিরিতি-ভালুবাসা বাদে আর কোন প্রস্তাবের কথা লেখা নাই তাই একটা প্রশ্ন মনে। ভালোবাসার কথা বলে কেউ যদি আমাকে রাস্তা মাপতে বলে বা বৃন্দাবন দেখায় তাতেও আমার আপত্তি করা চলে না কিন্তু 'চ'-বর্গীয় গালি দিলে তো বেজায় সমস্যা... !!!
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
রেশনুভাই, নারী স্বাধীনতা অতটা সহজ জিনিস না! আমরা হাজারো ফাল পারি কিন্তু শেষমেশ ঠিকই স্বাধীনতা বিরোধী কিছু একটা করতে বাধ্য হই, আর দোষারোপ করি ভাগ্যের, পরিবারের এমনকি নিজেরো! এই আপাত 'সংসার বাঁচাও-নিজে না বাঁচলেও ক্ষতি নাই' এই জিনিসের কবলে খুব সম্প্রতি আমার এক প্রিয় বান্ধবী পড়েছে! বেচারি সংসারটাই বাঁচাচ্ছে, তাহলে? এত শিক্ষা আর সচেতনতার ফলাফল কী? আর এই মেয়ে পরের প্রজন্মকে কে কী এই শিক্ষাই দিবেনা? আর ওর বদ বরটা কোনও ঝামেলায় না গিয়ে সুন্দরমত মেয়েটাকে চাকরী ছাড়তে বললো, সেওতো শিক্ষিত! বিয়ের আগে সেও বলেছিলো চাকরী নিয়ে সমস্যা নাই! আজাইরা বুলি সবাই খুব দেয় আজকাল...
অতিথিদের একটা সমস্যাতো জানেন, সম্পাদনার সুযোগটা আমাদের নেই, থাকলে সিনিয়র শব্দটার আগে 'বিবাহিত' আর 'এক মেয়ের বাবা' কথাটা যোগ করতাম! আমি একটা ঘটনার কথা বলছি ভাইয়া, আসলে ঘটনা একাধিক! এবার বলেন, গালিবাজি করতে মঞ্চায়?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এইখানে কিন্তু এনকিদু ভায়ার বলতে বাধ্য হইলাম (দ্রষ্টব্য প্রবাসিনী এর পুস্ট), তুমি অর্ধেক কথা কইলে মানুষ বুঝবে কিভাবে? কেউ যদি তোমাকে প্রেম নিবেদন না করে, টাংকি না মারে, তাহলে কেউ তোমাকে মনের মানুষ বানাবে কিভাবে? তবে সেটা করতে গিয়ে না-সূচক উত্তর পেলে তাকে পিছিয়ে যেতে হবে, নাহলে আবার সমস্যা।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
সাইফ ভাই, অফিস এনভায়র্ন্মেন্টের কথা বাদই দিলাম (নিচের কমেন্ট), এমনিতেই কাউরে দেখেই পছন্দ হইলো আর সোজা গিয়ে বল্লাম তোমারে আমি ভালু পাই, আপনার কি মনে হয় এইটা খুব গ্রহণযোগ্য একটা কাজ? সবকিছুর একটা সিস্টেম আছে, আপনার কাউকে পছন্দ হইলে তার সাথে আগে সহজ-স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরি করতে হবে, বুঝতে হবে আপনার প্রতি তার মনোভাব কি, তারপর ঠিক পরিবেশ বুঝে কথাটা বলতে হবে; নাহলে গালি খাওয়া অস্বাভাবিক না ...
সচলের কথাই ধরেন, কোন অতিথির কমেন্ট বা পোস্ট আমার পছন্দ হইলো, তারে ফেসবুকে এড করলাম, ছবি দেখে মাথা গরম হইলো, ব্যস ফেসবুকেই প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে ফেললাম; এই ঘটনা শুনলে আপনি আমারে গালি দিবেন না?
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আসলে আমি যেটা বুঝাইতে চাইলাম, সেটা বুঝায় বলতে পারি নাই। তবে তবে ধরতে পেরেছ ঠিকই। কমিউনিকেশন স্টেপ বাই স্টেপই হবে। তবে বালিকার লেখায় রেশনুভা ভাইজানের কমেন্ট ছিল ঠিক না বুঝতে পেরে, কারন সে জানত না টেলিফোনকারী বিবাহিত, এজন্যে সে বিভ্রান্ত হয়েছে।
এখানে আমিও গালি দেবার বিপক্ষে না, তবে সুন্দরী দেখলে টাংকি মারা পুরানো মুদ্রাদোষ। হুট করে মাথায় চড়ে বসলে গালি তো দিবই
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ভাইয়া, এখানে পয়েন্ট দুইটা...
১। উনি বিবাহিত, তার মানে আপনাদের ভাষায় জীবিত পুরুষ নয়। তো আমি কিকরতে একটা মরা হাবড়ার সাথে প্রেম করবো? মানে এই ধারণাটা করার মতো আচরন করিনাই এইটা যখন আমি খুব নিশ্চিত ভাবে করতে পারি! বুঝতে পারিনা সমস্যাটা কোথায়, ভদ্র ভাবে কথা বললেও সমস্যা, আর না বললেও সমস্যা!
২। রাত একটার সময় ফোন করে ফাজলেমী করার মানে কী? জিগাইতে পারো যে ফোন ধরলাম কেন, ধরলাম কারণ আমার প্রচুর বন্ধু দেশের বাইরে থাকে যারা আজিব সময়ে ফোন করে, আর ভিওয়াইপি হয়ে আসলে লোকাল নাম্বার দেখায়!
আসলে একটা কথা বলতো ভাইয়া, ছেলেরা অপরিচিত একজনকে অ্যাপ্রোচটাই করে কিকরে?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
উনি যে বিবাহিত ছিল, সেটা কিন্তু বল নাই, অর্ধেক তথ্য পেয়ে রেশনুভা ভাইজান বিভ্রান্ত হয়েছে, আর আমাকে তুমি অন্তত এটুকু চিন বলে আশাকরি, আমার সামনে এমন ঘটনা ঘটলে তোমার আগেই আমি সে ব্যাটাকে জুতা ধরায় দিব, হাতে না দিয়া পিঠে আরকি, তবে ঘটনা লেখার সময় পুরা ঘটনা খুলে বললে কিন্তু এমন বিভ্রান্ত হত না উনি।
আর কাউকে কিছু বলার ব্যাপারে আমার বদনামের শেষ নাই, কাউকে কিছু বলতে চাইলে আমি ভণিতা না করে সরাসরি বলি, গোপন থেকে গোপনতর ব্যক্তিগত কথাও জিজ্ঞেস করি নির্দ্বিধায়, অভ্যাসের দোষ কিনা। অন্যরা কিভাবে বলে, তা আমি জানি না, আমার কোন অনুভূতি হয় না, পেশাগত দোষ বা গুন যেভাবেই দেখ না কেন।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
অফিসের কলিগরে প্রেম-ভালুবাসার কথা আপনি বলবেন কেন? বাংলাদেশের কথা বাদই দিলাম, পাশ্চাত্য দেশগুলিতেও এইটা কঠোরভাবে নিরুৎসাহিত করা হয়, কারণ আপনি হয়তো নিষ্পাপ ভালুবাসার কথাই বলছেন, কিন্তু যাকে বললেন সে এইটা সহজভাবে নাও নিতে পারে এবং সেটা অফিসের ওয়ার্কিং এনভায়র্নমেণ্টকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ... যদি দেশের বাইরে কোন জবে জয়েন করেন তাহলে দেখবেন, প্রথম দিন এইচ আর ট্রেনিংয়েই এই কথাটা বারবার বলবে, অফিসের কাউকে ডেটিংয়ের অফার দেয়া নিষিদ্ধ না হলেও নিরুৎসাহিত ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আর প্রেম নিবেদন কিভাবে করতে হবে বা করার আগে কী করা উচিৎ এই ব্যাপারে সহমত। তবে কী জানো, মানুষে মানুষে চিন্তা-ভাবনার পার্থক্য থাকেই। তাই মেলামেশার পরও যদি রং নাম্বারে ডায়াল করা হয়ে যায় আর ডায়ালকারী মানুষটা যদি ভদ্র মানুষের মতন প্রস্থানে উদ্যত হয় সেক্ষেত্রে মনে হয় আর গালাগালির দরকার পড়ে না।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
আমাদের দেশে কি নারীদের মানুষ হিসেবে দেখা হয়? নাকি মেয়ে মানুষ হিসেবে দেখা হয়? যদি নারী-পুরুষের lived reality এক থাকে তাহলে শ্রেণীভুক্ত করার দরকার নাই। যেহেতু অবস্থা সে রকম না, তাই দরকার আছে।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
তবে আমি এখনও বিশ্বাস করি নারী-পুরুষ আলাদা শ্রেণীবিভাগ থাকলে নারীদের সামাজিক মুক্তি বোধকরি খুব দ্রুত আসবে না।
[অফ টপিকঃ]
আমরা অহরহ নারীদের নিষ্পেষিত হওয়ার কথা দেখি, শুনি, পড়ি। তাহলে কী আমাদের সমাজে কোন পুরুষ কখনও অন্যায়ভাবে নিগৃহীত হয় না? হলেও সেটা ওভাবে উঠে আসে না কেন? এর কারণ সেই নারী-পুরুষ ভেদাভেদ। পুরুষশাসিত সমাজে সব আইন বা বিচার ব্যবস্থায় কিন্তু নারীদেরই প্রাধান্য দেয়া আছে। যেমন, আমাদের দেশে ডিভোর্স হলে সন্তান সাধারণত মায়ের কাছেই থাকতে পারে একটা নির্দিষ্ট বয়সসীমা পর্যন্ত; উল্লেখ্য যে আমরা ধরে নিয়েছি মা মানসিক বিকারগ্রস্ত নন (ছেলেদের ক্ষেত্রে সাত বছর এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত)। এরপরে সন্তানের ইচ্ছা অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। আমরা কী এখানে ঐ বাবাটার উপর একটু অবিচার করে ফেললাম না। আচ্ছা এখন দেখি উন্নত বিশ্বে কী অবস্থা। নেদারল্যান্ডসে নিয়মটা হল এরকম ...
After divorce, the parents retain joint custody, as during the marriage. Only in exceptional cases can the court be asked to grant custody to either one of them. The request may be made by both parents or by just one of them. The parent who is not given custody is entitled to access to the child. Both parents (or one of them) may ask the court to make arrangements for parental access. [সূত্রঃ এখানে]
ঐ দেশে কিন্তু কোথাও আলাদাভাবে বাবা অথবা মার কথা বলা নেই। এর কারণ তাঁরা সবাই মানুষ।
মানেটা কী দাঁড়াল? নারী-পুরুষ আলাদা ভাগ পুরুষদের জন্যও কিন্তু সুফল বয়ে আনে না।
সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব মতামত। দ্বিমত থাকবেই। অন্য মতের প্রতি আমার শ্রদ্ধাও থাকবে।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
কয়টা ঘটনার মাঝে কয়টা প্রকাশ পায়? ঘটনা প্রকাশ হলেই যে সুবিচার হয় তা তো না।
আর বাংলাদেশের সাথে নেদারল্যান্ডের তুলনা হয় নাঃ ভিন্ন সমাজ ব্যবস্থা।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
এইভাবে হাল ছেড়ে দিলে তো হবে না। নারী স্বাধীনতার জন্য অগ্রগন্য হয়ে লড়তে হবে নারীকেই। আমার কথা না, বেগম রোকেয়া বলেছিলেন যতদূর মনে পড়ে।
তাই বলে আলাদা ৯ টা সীট রাখলেই কি সমস্যাটা সমাধান হচ্ছে? ১০ম নারীর নিরাপত্তা দেবে কে ? পুরুষরা নাহয় কেউ কিছু বলছে না... কয়জন নারীই বা আপনার পাশে এসে দাঁড়াবে বলে মনে হয়? ইতিহাস ঘাটলে যুক্তরাষ্ট্রে নারী স্বাধীনতার সব চেয়ে বড় বিরোধিতা এসেছিল তৎকালীন কিছু "সুশীল" শ্রেনীর নারীদের কাছ থেকেই। সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে না তো?
একটা কথা ভেবে দেখুন, পুরুষ হিসেবে সঙ্গানুসারেই নাহয় আমি লুল্পুরুষ হতে পারি, কিন্তু ৯ জন নারী মিলে একত্র হলে আমি কি আর জনসম্মুখে নির্ভয়ে আমার বিকৃত লালসার উদগ্র প্রকাশ ঘটাতে পারব? একদিন দেখা যাবে হয়তো আমিও আপনার পাশে এসে দাঁড়ানোর সাহস করতে পারবো। এইরকম লুইচ্চা গোছের পুরুষরা কিন্তু কাপুরুষও হয়। তারা জানেই যে কেউ কিছু বলবে না... একদিন কায়দা মতন ঠেসে ধরলেই পরের দিন সোজা হয়ে যাবে।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা সেটা হচ্ছে মানুষের উপকারে আইনের সঠিক প্রয়োগ। ঘুষ আদায়ের হাতিয়ার হিসেবে নয়।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
প্রসঙ্গ,মেঘনাদ : হায় ; "তোমারে বধিবে যে ,গোকুলে বাড়িছে সে !!" @বালিকা ,এখন চলছে গ্রহনের কাল....... *তিথীডোর
হায় মেঘনাদ! [হায় হাসান! হায় হোসেন!]
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এই লেখায় মেঘনাদ নামের বুদ্ধিজীবিকে মিস করি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
হুমম... আমি ছোট মানুষ, আমার বাড়িতে কি এতবড় বুদ্ধিজীবির পায়ের ধুলা পড়বে?
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
উনি মনে হয় নিকুম্ভিলা যজ্ঞ নিয়ে একটু ব্যস্ত। শেষ করেই হয়তো চলে আসবেন- (যদি না কেউ মাঝখানে বেরসিকের মতো তাঁর যজ্ঞ ইনটেরাপ্ট করে)
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
দুষ্ট বালিকার পোস্টটা পড়লাম। মন্তব্যগুলোও পড়লাম কিন্তু লেখার সাথে সবগুলি মন্তব্য মিলাতে পারলামনা। বেশ কয়েকটি রেফারেন্স এসেছে যেগুলো আসলে পড়া হয়নি, তাই হয়তো ধরতে পারছিনা। তবে আপনার রাগের কারণটা বুঝতে পারছি। আর কিংকং-এর মন্তব্যে বিদেশের অবস্থাটা উঠে এসেছে। দেশের সবকিছুতেই যখন পাশ্চাত্য-অনুকরণ-প্রবণতা রয়েছে, দু:খ হয় ভালো জিনিসগুলোর কেন অনুকরণ হয়না।
আপনার রাগ কমুক সেই আশাবাদ রইল।
তোমার রাগের ব্যাপারটা বুঝতে পারছি।
বাসের উদাহরণ টা খুব ভাল দিয়েছ, ওই সময় গুলো তে যে কি মনের উপর দিয়ে কি রাগ, হতাশা আর আক্রোশের ঝড় বয়ে যায়, কথা দিয়ে বোঝানো আসলেই খুব মুশকিল। মহিলা সিট বিষয় টা আমার কাছে হাস্যকর লাগে।
এই সিট দেওয়াই বা কেন, আর দেয়া হলে এটা নিয়ে এত নাটকই বা কেন? এর চেয়ে না থাকলে তবু নিজের মান নিয়ে শান্তিতে বাসে চলাফেরা করা যেত।
আজব।
তোমার ক্ষিপ্ত মনের বিক্ষিপ্ত প্রকাশ। লেখাটা পরে ভীষণ মেজাজ খারাপ হল। মনে মনে ব্যাপক ঝাড়ি দিলাম তোমারে। কা-পুরুষের জন্য নারীজন্মের (পড় মানবজন্মের) প্রতি বীতশ্রদ্ধ হওয়া কা-নারীতার লক্ষণ। আর কা-নারীরা আনাড়ির মত প্রব্লেম বাড়াতেই পারে। কোনো সল্যুশনে আসতে পারে না।
তোমাকে যতটুকু চিনি তাতে মনে হয়েছে তুমি তুখোড়। আনাড়ি না।
ডোয্ বেশি হয়ে গেলে দুঃখিত। যাই বিড়ি ধরাই...
...আজ অনেক দিন পর তোর লেখা পড়লাম। অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছা করছে............
রাগ করুন, প্রচণ্ড রাগ করুন, গালাগালির তুবড়ি বইয়ে দিন, দরকার হলে হাত-পা চালান। সচেতনতা, বিবেকবোধ জাগ্রত করা, ভদ্রতা ইত্যাদি মিষ্টি মিষ্টি সুশীল বুলি অনেক হয়েছে এইবার খাইস্টা রাস্তায় চেষ্টা করুন। বাসে, ভীড়ে, শপিং মলে, অফিসে, ক্লাশে যা হয়, যা দেখি, যা বুঝি সহ্য হয় না। বিচ্ছিন্ন প্রতিবাদ-বিদ্রোহে কোন কাজ হয় না। এবার সঙ্ঘবদ্ধ বিদ্রোহ হওয়া দরকার। কুকুরের জন্য মুগুরই দরকার, ফুলের তোড়া না।
অফটপিকঃ আপনার সিগনেচারটা এক জীবনে বিশ্বাস করতাম। এখন বুঝি ওটা একটা মীথ মাত্র। বোধি বা নির্বান কোনটাই লাভ করা সম্ভব না। এটা আকাশ ছোঁয়ার প্রতিযোগিতার মত - যেখানে একজন আরেকজনের থেকে এগিয়ে থাকে মাত্র, কিন্তু কেউ গন্তব্যে পৌঁছুতে পারে না।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
দু বা, আপনার লেখার হেডিং পড়ে বাকের ভাইএর কথা মনে পড়ে গেল
আশা করি এখন আপনার রাগ কমেছে, ভালো আছেন তো?
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
হাহাহাহাহা! আজ খুব আজিব মুডে আছি! ভরা পূর্ণিমা, আমি আর সুরঞ্জনা, গাইছি জোরে রবিদাদুর গান!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সচলাড্ডায় গেছিলেন শুনলাম। হিংসাই আপনাগো।
হুম! বাসের এই ব্যাপারটা আসলেই বিরক্তিকর!
কোন এক বাস এ নাকি লেখা আছে " প্রথম ৯টি আসন মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধি দের জন্য" ...তার একটু নিচে লেখা " দয়া করে নিজেকে হিজরা প্রমান করবেন না!
তবে ইদানিং আমি যেই বাস এ যাই, বেশ ভালো!ভদ্র লোক উঠে, মনে হয় তাই! দুলদুল এ আর উঠতেসিনা ইহজনমে!!গাবতলির বোচকাবাচকি নিয়ে যেই সব লোক উঠে...আমি বড়ই অসহায় বোধ করি ...
আশাকরি এই সমস্যার সমাধান হবে শীঘ্র ই!...আশা করতে তো কোন সমস্যা নাই, তাই না ?
**না
তারু, ব্যাপারটা বিরক্তিকর নারে, অসহ্য!
আর তোর যে মাশাল্লাহ্ স্বাস্থ্য তাতে বোচকাবুচকি সমৃদ্ধ বাসে তোকে কল্পনা করে আমিই ডরায় যাচ্ছি!
শুধু আশা করিসনারে মমিনা, চল আমরা এটা অর্জনের জন্য কাজও করি!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আপু,
এর মানে কি দুলদুল এ কোন ভদ্র মানুষ যায় না?কষ্টিত হইলাম দুলদুল আরোহীদের প্রতি আপনার এরকম ধারণায়।কিন্তু আমাদের যে দুলদুল ই ভরসা।
কেউ_না
তোর লেখাটা পড়লাম রে----
মনটা নানা কারনে বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে---
তোর পোষ্টটা মনের বিক্ষিপ্ততা কমিয়ে ক্ষিপ্ততা বাড়িয়ে দিয়েছে।
আমার কথা ছিল তোর জন্যে, তোদের মত ছোট বোনদের জন্যে একটা নিস্কলুষ বাতাবরন তৈরী করে দেয়ার। কথা ছিল, মন ভরে নিশ্বাস নেবার মত একটা পরিবার, একটা সমাজ, একটা খোলা মাঠ তোকে উপহার দেয়া। কথা ছিল, বাসে উঠলে 'মহিলাদের জন্যে সংরক্ষিত আসন' বলে কিছু থাকবে না। আমি, আমরা যেভাবে যাই---আমাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তুইও যেতিস।
কথা ছিল---
কিন্তু তার বদলে দেখি বাসে 'সংরক্ষিত' ৯টি আসন----যেন তোরা লুপ্তপ্রায় কোন প্রজাতি। 'সংরক্ষন' না করলে পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়েই যাবি।
আমি জানি অনেক দেরী করে ফেলেছি আমি---
কিন্তু আরেকটু ধৈর্য্য ধর
এই দিন পাল্টাবে
আমি বলছি, পাল্টাবে
বিশ্বাস কর, পাল্টাবে এসব
মেঘনাদরাই পৃথিবীর শেষ কথা নয়----
ভাইজান, এখন আর দিন পাল্টাবে এই আশা করিনা, করতেও পারিনা। আশাটুকু করেছি অনেক অনেক অনেক দিন ধরে, কিন্তু শেষমেশ দিন পাল্টায়নি, আমাকেই পালটে দিয়েছে উলটো! বিশ্বাস করো আমি পাল্টাতে চাইনা, আর তাইই বিশ্বাস করো, নিজেকে না পালটে বদলানোর চেষ্টা করছি পারিপার্শ্বিকতাকে, আশেপাশের বদখত মানুষগুলোকে! মার খাচ্ছি, কিন্তু উঠে উলটো মারও দিচ্ছি! একদিন না একদিন দুনিয়াটাকে বদলে দিবোই, বিশ্বাস এখন এটাই করি! দোয়া রেখো ভাইয়া...
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা, মন মেজাজ খুব খারাপ, না ? এইটা হবেই !
কী আর বলবো ! শান্তভাবে আর শক্তভাবে এসব সামলাতে চেষ্টা করুন, যতদূর সম্ভব।
বইখাতাপু, সমস্যা হলো একতাই, দিনের শুরুতে এমন একটা ঘটনা সারাটা দিনের জন্যে মনটাকে খিচঁড়ে দেয়!
আজকাল সামলাচ্ছিনা, প্রতিবাদ করছি! কারাতে শিখা থাকলে মাইর দিতাম!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
রাগ করেন তবে প্রকাশ না করেন। করলেন তো হেরে গেলেন।
আলমগীর ভাই, চেষ্টা করছি প্রকাশ না করার! সেসময়ের অপারগতাতেই এই পোস্ট!
অপনাকে আদর, অনেক!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমি আপনার লেখা একটু কম বুঝি, মানে, সত্যি বলতে বুঝি না ঠিক। তাও ঢুকে স্কিম করলাম। আবার চেইতেন না। আমার লেখাতেও হয়তো আপনার সেই অবস্থা।
কমেন্ট করতে অসুবিধা কি?
উইন্ডোজ সেভেনে ডিফল্ট সচলায়তনের অবস্থা পুরাই ত্যাড়াব্যাকা। সেটিং চেঞ্জ করলে আবার এসথেটিক সমস্যা। কি জ্বালাতন।
আপনি কয় বছর ধরে চাকরি করছেন? কোথায়?
নানা মন্তব্য পড়তে পড়তে লেখাটা পড়েই ফেললাম।
মাঝে মাঝে মনে হয় সবারই ডিপ্রেসিভ সাইকেল হয়। জিনিসটা মনে হয় বেশ অবভিয়াস, দুনিয়ারে পাল্টানো গেলে পাল্টানো হইতো। এত সোজা না আর কি। ঘাত-প্রতিঘাতের ব্যাপার। এত রাগলে নিজেরই তো ক্ষতি। মজার কিছু করেন না।
সচলায়তনে লিখে কি রাগ কমছে?
না কমলে রাগটারেই উপভোগ করেন। এই রাগটাও তো অস্তিত্বের চরম একটা প্রমান।
আমার উপর রাগবেন না কইলাম!
হাহাহাহাহা! মজা পেলাম!
ক্রনিক ডিপ্রেশনের রোগীর কাছে ডিপ্রেশন ফেইজটা নতুন কিছু না। পারিপার্শ্বিকতার প্রভাবে যে রাগটা তৈরী হয় সেটার প্রকাশ ছিলো ব্লগটা। আমাদের চারপাশকে বদলাতে হবে আমাদেরকেই, তাইনা? 'দুনিয়ারে পাল্টানো গেলে পাল্টানো হইতো'- এই কথাটা দেখেও এখন রাগ হচ্ছে! কেন দুনিয়া পালটানো যাবেনা?
সচলেতো ভাই রাগ কমানোর জন্যে লিখিনা, লিখি মত প্রকাশের আর চিন্তাধারার পার্থক্যগুলোকে উপলব্ধির জন্য!
কিছু রাগ উপভোগ করা যায়রে ভাই, ছেলেবন্ধুর সাথে ঐ যেগুলো করি আরকি! কিন্তু এই অসহাত্বের রাগগুলোতে উপভোগের কিছু পাচ্ছিনা, আপনি পান?
হাহাহহাআহাহাহাহাহাহ! রাগলামনা!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভাই সিরাত, লেখা পড়েছেন নাকি স্কিম করেছেন সেটা বিষয় না, বিষয় হলো মন্তব্য করা, পুরো লেখা ভালভাবে না পড়ে মন্তব্য করাটা অপমানজনক না?
আমি ইন্টার্ন করছি একটা প্রাইভেট ব্যাঙ্কে, আর ছাত্র থাকাকালীন সময়েও যেহেতু হাতখরচ নিতামনা বাবা-মায়ের থেকে সেহেতু কাজ করেছিলাম বিভিন্ন জায়গায়, খন্ডকালীন কাজ হিসেবে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কি জানি, পুরা লেখা ভালভাবে না পইড়া মন্তব্য করতে তো আমার তেমন অপমানজনক মনে হয় না। এতে তো লাভও হইসে, পরে এক ফাঁকে পইড়া ফালাইসি।
এখানে আরেকটা ব্যাপার ছিল। আপনার লেখায় তো মন্তব্য খুবই কম করি, কি মনে টনে করেন, সেটাও একটা কারণ ছিল।
যাহোক, আর না পড়ে লিখবো না আপনার লেখায়।
...
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা, লেখাটা খুবই ছুঁয়ে গেল, ভীষণভাবে আইডেন্টিফাই করতে পারলাম ভাবনাগুলির সাথে। এই রাগের ব্যাপারটা আমারও আছে, তারপর কেমন যেন একটা অভিমান হয়, তারপর নিজেকে গুটিয়ে ফেলি।
আপনাকে কেউ হেনস্থা করছে, অন্যেরা পেরপেট্রেইটারের (বাংলাটা একদম চলে গেল মাথা থেকে) সাথে যোগ না দিলেও প্রতিবাদও করছে না, এ তো তুলনামূলক ভাবে ভালো! কত সময় তো এমনও হয় যে অন্যরা উত্সাহী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, হাসে। আবার হঠাত্ কোথা থেকে আরেকজন এসে খানিকটা ছেলেভোলানো গলায় বলবে "ঠিক আছে, ঠিক আছে আপু, যান যান", যেন এটা একটা ছেলেখেলা! অপমানের যে কত রকম রূপ হতে পারে ভাবতে অবাক লাগে।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।
সমস্যাটা এই অভিমানটা নিয়েই ভাইয়া, রাগে দুঃখে অভিমানেই আমরা প্রকাশবোধটা হারিয়ে ফেলি, আর পরে হাত কামড়াই!
এই কাজ হয়েছে আমার সাথে, তেড়ে উঠে মারতে গিয়েছিলাম ব্যাটাকে, পাশ থেকে একজন বলেছিলো মহিলা মাস্তান! আজকাল প্রতিবাদের এই ইচ্ছাটাও মরে যাচ্ছে! আফসোস!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমার কাছে অবশ্য মনে হয়, যদি নিরাপদ ভাবেন, তাহলে মুখের উপর জানিয়ে দেয়া যে আপনি কতটা বিরক্ত। এটায় কাজ হওয়া উচিৎ, যেহেতু অফিসে আরও লোকজনও থাকে।
-----------------------------------
আমার জানলা দিয়ে একটু খানি আকাশ দেখা যায়-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
একজনের ক্ষেত্রে তাইই করেছিলাম কনফু ভাই, আমি যাবার পরে সে নাকি গজগজ করতে করতে বলেছে, আমাকে দেখে নিবে। অবশ্য এটা বলেনাই যে কই দেখবে, বা কেম্নে দেখবে...
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
- কার লেখায় জানি পড়ছিলাম কোনো কলিগ দেশের বাড়ির কথা জিজ্ঞেস করলেই ওভার নাইট ট্রিপের অফার নিশ্চিত। এই উদ্দেশ্য নিয়া কতোদিন কামলায় গিয়া হাভাইত্যার মতো এদিকওদিক চাইছি, কেউ জিগায় কিনা আমার দেশের বাড়ি কই! কেউ জিগায় না দেখে অবশেষে বাধ্য হয়ে নিজেই আইন নিজের হাতে তুলে নিছি। এখন নিজেই জিগাই (ব্যাগ গুছানোই আছে), 'আমারে জিগাও আমার দেশের বাড়ি কই!' শালার তাতেও শান্তি নাই। উল্টা আমারে তব্দা খাওয়াইয়া জবাব আসে, 'জিগামু ক্যান, আমি তো জানিই তোমার দেশ বাংলাদেশ'। আমি মহাদুঃখে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাইড়া কামলায় মন্দেই। আমার ওভার নাইট ট্রিপের অফার পাওয়া হয় না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ধুরো ধুগো! আপ্নে কিস্যু পারেন না! কখনও শুনসেন আইন আধা হাতে নিতে বা এখাতে আইন তুলে নেয়ার কথা? আইন তুল্বেন ভালু কথা, পুরোটাই তুলেন! দেশের বাড়ির চিন্তা বাদ দিয়ে এক্কেবারে ওভারনাইট টিরিপের কথাটাই জিগান! অফার খালি পাইতে হবে কেনু? নিজেও দ্যান!
-----------------------------
লুঙ্গি, বিড়ি আর শুকনা মরিচ!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব প্রিয় এক বান্ধবীর জন্মদিন আজ! ওর জন্যে একটা 'সেরাম' পার্টির আয়োজনে বের হবো একটু পরে। মন্তব্যগুলোর উত্তর দেয়া হচ্ছেনা, এসে অবশ্যই দিবো! আমার বেলা যে যায় পার্টি আয়োজনে, সচলের সুরে সুরে সুর মেলানোর সময়টাই পাচ্ছিনা!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ক্যাক কুক কিছু থাকলে দিয়েন ...
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
কেক্কুক নেইনাইতো! এইজন্যেই ঝাপ দিয়ে পড়ার আগ পর্যন্ত টের পায়নাই!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অফিসে বইসা পড়ছি লেখাটা। ভাল্লাগছে।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
পার্টি থেকে ফিরে রাগ কমলো?
ঢাকা শহরে এখন আমি আর বাসে চড়ি না।হয় রিক্সা না হয় হন্টন। তাও কি ঐসব খুজলীওয়ালাদের থেকে রক্ষা পাওয়া যায়? ফুটপাথ দিয়ে ওরা যেন সাতার (চন্দ্রবিন্দুটা কোথাও খুজে পাচ্ছি না) কাটতে কাটতে যায়। অনেকগুলো মার্কেটে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছি এই সব বদ কিছু মানুষের কারণে। এসব কারণে অনেক সময় নিজের উপর নিজের রাগ হয়, আর কতো ছাড় দিবো?
আমার সন্তানদের যেন এরকম ছাড় দিয়ে চলতে না হয়।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
হুমমম... দুইটা দিন মন খুব ভালো ছিলো, তাই পোস্টে ফেরত আসিনাই!
রুনাপু, আমারতো উপায় নাই বলেই বাসে যেতে হয়। ধানমন্ডি থেকে সময়মতো মতিঝিল যাওয়া সম্ভব হলে রিক্সাতেই যেতাম! আজকাল ছাড় দেইনা আপু, বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচাগ্র মেদিনি!
আপু দুইটা মেয়ে আপনার, খুব সাহসী করে বড় করেন ওদেরকে, যেন মোকাবেলা করতে পারে সবকিছুর!
ভালো থাকুন! অনেক!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালৈছে তোর সাথে কতা হয়নাই গত কয়েকদিন নাইলে দেখা যাইতো তুই আমারো হাত-পা কাইট্টা গলায় ঝুলায় দিতে চাইতেছিস ...
--------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------
বললে এখনও দিতে পারি... চাস?... [ :P]
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা,সচলে নাক গলাচ্ছি কাল থেকে!লেখাটা ভালো লাগলো!
অনেক ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা আপা, শুভ জন্মদিন! তোমার বিখ্যাত "জিহ্বা তুলে ফেলা সাঁড়াশি"-টা কই? ওইটা সার্থকভাবে ব্যবহার করার সময় এসেছে এখন...
হ!
----------------------------
ইহাসনে শুষ্যতু মে শরীরং
ত্বগস্থিমাংসং প্রলয়ঞ্চ যাতু।
অপ্রাপ্য বোধিং বহুকল্পদুর্লভাং
নৈবাসনাৎ কায়মেতৎ চলিষ্যতি।।
- ললিতবিস্তর
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন