এ-ঘর থেকে সে-ঘর,
কোণার ঐ বারান্দাটা!
নাহ, এবারও না!
মার ঘর, বাবারটাও, রান্নাঘর, বারান্দা, বসার ঘর -
এমনকি খাবার টেবিলের তলাটাও দেখে ফেলে টুপুর।
ধুসস!
আজকাল খেলাটা একটুও জমেনা,
টুপুর বার বার হেরে যায়,
আগে পর্দার আড়ালে হোক বা বারান্দার কোণায়,
টুপুরের চোখ ফাঁকি দেয়া মোটেও সহজ ছিলো না।
টুক টুক করে হেটে গিয়ে,
ঠিক ঠিক প্রত্যেক বার আম্মুকে খুঁজে বের করে ফেলতো ও!
আর এখন বার বার হেরে যায় মেয়েটা,
হতাশায় ঝুকে পড়ে ছোট্ট কাঁধদুটো।
হতাশ টুপুর দিদুনের রুমে যায়,
হামানদিস্তায় দিদুনের পান ছেঁচা দেখে,
ঘাড় কাত করে গম্ভীর মুখে বলে "দিদুন, খাবো!"
দিদুনের মুখের পান কী মিষ্টি!
মা অবশ্য পছন্দ করে না, বকা দেয়।
এখন মা নেই,
তাই টুপুর রোজ খায়,
অনেকখানি করে।
চড়ুই পাখির আকারের এইটুকুনি হৃদপিন্ডটা,
ধুক ধুক করতে থাকে খাবার সময়!
মা যদি দেখে ফেলে,
যদি বকে টুপুরকে!
কিন্তু মা আসে না!
মা লুকিয়ে থাকে,
এঘর ওঘর খুঁজতে খুঁজতে ও ক্লান্ত হয়ে যায়,
ছোট্ট শরীরটা একটা গুটুলী পাকিয়ে শুয়ে পড়ে মেঝেতেই...
খানিক বাদে কাজের মেয়েটা আলতো করে তুলে বিছানায় শুইয়ে দেয়,
গজ গজ করে বলে,
"যত্তোসব ন্যাকামি,
মায়ে যে অফিসে যায় এইটা কইয়া দিলে কী এমন দুনিয়া উল্টায়?"
মন্তব্য
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এটা পছন্দের এক পিচ্চির দৈনন্দিন জীবন তুলে ধরতে না, একেবারেই হুট করেই লাইন এর পর লাইন যোগ করে লেখা। একটুও বানানো না। আমি যেভাবে অনুভব করেছিলাম বাচ্চাটার মনের কথাগুলো সেভাবেই লিখতে চেয়েছি, জানিনা কতোটুকু হয়েছে।
পোস্ট করার আগে আমার বোনকে দেখতে দিয়েছিলাম। ওর বলা কথাটা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় কমপ্লিমেন্ট আমার জন্যে। ও খুব সংক্ষেপে আমাকে বলে, 'দিশা, সবই ঠিক আছে, শুধু একটা স্মারটিস্ট নাই।" আমার এই আব্জাব পড়ে নাকি ওর নিজের ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেছে, যখন খালা মনি বালিশের পাশে একটা স্মারটিস্ট এর নতুন প্যাকেট রেখে লুকোচুরি খেলার নাম করে অফিসে যেতো!
জানি আজকাল সবকিছুর যে দাম তাতে একজনের আয়ে সংসার চালানো হয়তো খুবই কঠিন। কিন্তু তাও, কাজের বুয়ার হাতে বাচ্চা রেখে যে মায়েরা অফিসে যায় তাদের বাচ্চাগুলোর জন্য দুঃখ হয় খুবই। জানি, নদীর এইপাড়ে বসে সুপারফিশিয়াল দুঃখ দেখানো খুবই সহজ, বাস্তব আমাদের অনেক কিছুই করতে বাধ্য করে, কিন্তু তাও আমার মনে হয় যে শিশুটাকে পৃথিবীতে আনা হয়েছে বাবা এবং মা সেই শিশুটার কাছে একটা শৈশবের জন্য দায়বদ্ধ। প্রতিটা শিশুর আদর, মমতা, ভালোবাসা পূর্ণ একটা শৈশব প্রাপ্য।
এবারে সেমিস্টার ফাইনালের ভাইভায় আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো তুমি তোমার জীবনের ভিশন, মিশন আর অবজেক্টিভস বলো। অন্য অনেক কিছুর সাথে আমি বলেছিলাম আমার ইচ্ছা আমি একজন খুব ভালো মা হবো। আমার সন্তান হয়তোবা পাবলো পিকাসো বা আইনস্টাইন হবে না, কিন্তু তাকে খুব খুব খুব ভালো একজন মানুষ বানাবো। আমার শিক্ষকেরা হেসেছিলেন। হেসে বলেছিলেন অনেক দিন পরে এরকম কিছু শুনলাম। মানুষের সব ইচ্ছা হয়তো পূরণ হয় না। আমার এই ইচ্ছাটাও হয়তো হবে না কিন্তু যদি সম্ভব হয় তাহলে আমি আমার শিশুকে জগতের সব ভালোবাসা দিয়ে যাবো যে সে তার সারা জীবন ধরে তার আশেপাশের মানুষকে সেই ভালোবাসা দিয়ে আসতে পারে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মন্তব্য লাফাং___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বালিকা, মায়েরা অফিসে না গিয়ে বাচ্চার সাথে থাকলেই বাচ্চাটা যে খুব ভাল মানুষ হবে, এটা বোধহয় ঠিক না। আমি পড়াশোনা করেছি ঢাকায়, আর আমার মায়ের পোস্টিং থাকত সবসময় ঢাকার বাইরে। মা কে প্রচণ্ড মিস করতাম, কিন্তু ধীরে ধীরে এটাও বুঝতে শিখেছিলাম যে মার কেরিয়ারটাও মার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ, মার স্বপ্ন পূরণে আমারো একটা দায়িত্ব আছে। আমার শৈশব আর পাঁচটা বাচ্চার মত ছিল না, কিন্তু এখন সবমিলিয়ে ভাবতে বসলে পাওয়ার পাল্লাটাই বেশি মনে হয়। খুব ছোটবেলা থেকেই নিজের দায়িত্ব নিতে শিখে গেছিলাম, নিজে নিজে সমস্যার সমাধান করতে শিখেছি অনেককিছুর, অনেককিছু অন্যভাবে দেখতে শিখেছি, ভাবতে শিখেছি। যেসব বাড়িতে বাবা-মা দুজনেই বাইরে কাজ করেন এবং সংসারের কাজও সমানভাবে করেন, সেসব বাড়ির বাচ্চারা ছোট থেকেই নারী-পুরুষকে সমানভাবে দেখতে শেখে বলে মনে করি।
আমি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি, তখন আমার ক্রনিক আলসার ধরা পড়ে। মার পোস্টিং তখন কুমিল্লায়, আর আমি ঢাকায় বাবার সাথে। এরপর মা ছয়মাস প্রতিদিন ঢাকা-কুমিল্লা যাওয়া আসা করেছিলেন। মায়েরা এমনই হয়। কোন না কোন ভাবে ওরা ভালোবাসাটুকু পুষিয়ে দেনই।
মায়েরা বাসায় বসে বাচ্চা মানুষ করবেন আর বাবারা অফিস যাবেন, এইসব ধারণা থেকে বোধহয় বেরিয়ে আসার সময় হয়েছে। ভালো ডে-কেয়ার, দাদা-দাদী, নানা-নানী, বাবার সাপোর্ট ইত্যাদি সবমিলিয়ে মায়ের উপর পড়া দায়িত্বটুকু ভাগ করে নেয়া যায় কিন্তু ।
মেয়েরা চাইলে নিজের কেরিয়ারের পাশাপাশি "ভালো মা", "ভালো স্ত্রী", "ভালো মেয়ে" ইত্যাদি রোলপ্লেয়িংগুলিও করতে পারেন। কিন্তু, জানিনা কেন পড়াশোনা, নিজের পায়ে দাঁড়ানো ইত্যাদি সব বাদ দিয়ে ওই রোলপ্লেয়িংগুলিই মেয়েদের অ্যাবসিলুইট লক্ষ্য হয়।
তোমার পোস্টটা নিশ্চই তুমি এতকিছু ভেবে লেখনি। কিন্তু, ওই যেসব মানুষগুলি খুনখুন করেন, মা চাকরি করলে বাচ্চা মানুষ হবে না, কিছুটা হলেও তাদের পক্ষে গেছে। অনেক অনেক কঠিন কঠিন কথা লিখে ফেললাম, বিরক্ত হলে দুঃখিত
তবে, ছবিটা অসাধারণ
না দিদি। কোনওভাবেই সেটা না। আমি অনেক ভেবেই বলেছি। তবে হয়তো ভাবনাটা সবসময় ঠিক দিকে যায়নি। আমার কাছে সবটাই জরুরী। রোল প্লেয়িং গেইমের চেয়ে জীবন যেখানে আমার সেখানে আমাকে নিয়েই ভাবি, এই স্বার্থপরতাটুকু আমার মাঝে আছে। পড়াশুনা, নিজের পায়ে দাঁড়ানো সবকিছুর সাথে যদি আমি আমার বাচ্চার শৈশবটাকে নিজের মতো ধারণ করতে পারি তবেতো ভালো, না পারলে সেখানেই আমার আপত্তি। আম্মু চাকরি করতো আমার জন্মের আগে, আড়াই মাস বয়েসে আমার যখন অ্যাজমার সমস্যা শুরু হয় তখন থেকে চাকরি ছেড়ে দেয় আম্মু। তারপরে কিন্তু মা ঘরেই ছিলো। ব্যস্ত থাকতো সদ্য নানু মারা যাবার পরে ভয়ংকর বদমেজাজি নানা ভাই আর আমাদের বিশাল পরিবার নিয়ে। বাসায় থেকেও কিন্তু কখনও মা আমাকে সময় দিতে পারেনাই। আমি স্কুল থেকে ফিরলে দুধের গ্লাস আর ডিম সেদ্ধ ধরিয়ে দিতো ঠিকই কিন্তু ভীষণ বাচাল আমার স্কুলের দুষ্টুমিগুলো শোনার সময় আম্মুর কখনই ছিলোনা। যত্নের কখনও কমতি হয়নাই আমার ছোটবেলায়। তাও আমি কিন্তু পুরোপুরি একা বড় হয়েছি বলতে গেলে। জুতার ফিতাটাও নিজে বাঁধতাম, চার বছরের পর থেকে ফেলে ছড়িয়ে হোক ভাতটাও নিজেই খেয়েছি। স্বাবলম্বীও হয়েছি সেই স্কুলের শেষ থেকেই। আমি কিন্তু কখনও আমার মাকে জড়িয়ে ধরতে পারিনাই, সুরঞ্জনা যেমন আমার বাসায় এসে আমার মা কে আদর করে যায় যাবার সময় আমি কিন্তু সেরকমটা পারি না। দুই ঘর দূরত্বে থেকেও আমাদের মাঝে সাত সাগরের দূরত্ব তৈরি হয়েছে সেই ছোটবেলা থেকেই। সবসময় নিজেকে ইনসিকিওরড ভাবতাম, মনে হতো কেউ আমাকে পছন্দ করে না, ভয় হতো কেউ আমাকে ভুল বুঝবে কীনা এরকম নানা রকমের আবোল তাবোল ভয়। আমি কখনই চাই না মায়েরা শুধু ঘর সামলাক, কিন্তু কখনই চাই না একটা বাচ্চা বড় হোক তার মায়ের হাতের স্পর্শ ছাড়া। সবকিছুই ম্যানেজ করা যায়, কিন্তু একটা বাচ্চার জীবনে তার মা-কে ম্যানেজ করা যায় না!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বালিকা তোমার যুক্তির সাথে একমত হতে পারছিনা। কেমনা জানি টিপিক্যাল ছেলেদের মুখে শোনা কথার মত লাগছে।
আনন্দী আর অমিতের সাথে মিলিয়ে জোর দিয়ে আবারো বলতে চাই-
আমি মেয়ে, তাই বলে ক্যারিয়ার আমার প্রিয় না তা না, আর আমি যদি বলি যে আমি কোনও কিছুর বিনিময়েই আমার বাচ্চার শৈশবের একটা মুহুর্তও হারাতে চাইনা তবে সেটা শুধুই আমার নিজের জন্যে বলা। কাউকেতো আমি তা করতে বলছিনারে ভাই। আমার কাছে দুইটাই জরুরী। যখন এতো প্ল্যান করে একটা বাচ্চাকে দুনিয়াতে আনবো তখন আমি এইটুকুও প্ল্যান করেই আনবো যে তাতে আমার ক্যারিয়ারের কী হবে। দুনিয়াতে সব কিছুরই মূল্য দিতে শিখতে হয় বলে আমার ধারণা [বানান মনে হয় ভুল!] প্রায়োরিটি সেটিং এ আমার কাছে যেটা জরুরী আমি সেটাকেই প্রাধাণ্য দেবো, আপনি ঠিক করতে পারেন আপনি সেই ক্ষেত্রে কী করবেন।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
@ আনন্দী কল্যাণঃ এমন কিছুই লিখতে যাচ্ছিলাম, আপনর মন্তব্য পড়ে আর লেখা নিষ্প্রয়োজন। ছেলেমেয়ে মানুষ করার দায়িত্ব মায়ের একার নয়; বাবারও। কেউ যদি নিজে থেকে তার ক্যারিয়ার বাদ দিয়ে বাসায় থাকা বেছে নেয় তা আলাদা কথা; কিন্তু আমাদের সমাজ বারবার আঙ্গুল তুলে যদি কেউ তা না করে; বা কখনো মা কে জোর করে দোষি অনুভব করায়।
@ দুষ্ট বালিকাঃ আপু তোমার লেখাটা অসাধারণ লেগেছে। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম, হয়তো টুপুরের মা মারা গেছে; শেষ লাইনগূলো পড়ে একটা ধাক্কা খেলাম। তোমার অনুভূতির সাথেও সহমত; বাসায় থেকে বা না থেকে সন্তানের সবচেয়ের কাছের হতে পারাটাই আসল। তুমি তাই চাও; আমিও তাই চায় ছবির মেয়েটাকে খুব আদর করতে ইচ্ছা করছে। এত্ত সুন্দর লেখা ও ছবির জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ। আর যাইই করি না কেন এই চেষ্টা অবশ্যই করবো যেন আমার সন্তান কখনই নিজেকে অবহেলিত মনে না করে। এটাই বলতে চাই আসলে!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
শুভ প্রত্যাবর্তন।
লেখা আর ছবি দুটোই ভালো হয়েছে।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ ভাইয়া। কোনটাই কম বেশী না? মানে লেখা বেশী ছবি কম বা ভাইস ভার্সা?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
উলি উলি বাবুসোনাটা! দারুণ লাগলো লেখা এবং ছবি(ছবিটা অনেককক আদুরে )
ধন্যবাদ আয়নামতি। ছবির বাচ্চাটা কিন্তু সত্যিই আছে। আমার ছবির মতো না অবশ্য, আরও অনেকই সুন্দর। আমার এক ফিলিপিনো বন্ধুর ভাগ্নী।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধনেপাতার চারা ন্যান ধুগো। নাহ, বাবুটার চোখের নিচে ছোট্ট একটা তিল আছে।
লেখা ভালো হয়নি?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ছবিটা অনেক সুন্দর হইছে। বাবুটা কি বাম চোখের নিচে ব্যথা পেয়েছে? একটা কালো বিন্দু দেখা যাচ্ছে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চমৎকার লাগল লেখাটা!
আমার এই একটা আফসোস কখনোই যাবে না---তুই তোর লেখার ক্ষমতাটার সদ্ব্যবহার করলি না!
আফসুস---
ভাইয়া, এক আকাশের তারা দিবেনা?
লেখার ক্ষমতাতো আমার নাই ভাইয়া। যা মনে হয় তাই লিখি, পরিশীলিত লেখনী থাকলে কতো কীইনা করতাম!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাহ, এই টুকরো টুকরো ছবিগুলো সারাদিন ধরে দেখলেও এতটুকু ক্লান্তি লাগে না। সমাপ্তিটা বেশ,
"মায়ে যে অফিসে যায় এইটা কয়া দিলে কি এমন দুনিয়া উল্টায়?"
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ন্যান, ভালো ধনেপাতা আছে, আমার গাছের এক্কেবারে ফ্রেশ! কয়া হবে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আগেই পড়েছিলাম, কিছু বলেওছিলাম বোধ হয়, এখন আবার পড়ে জানিয়ে গেলাম
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
হ! যা কিছু আব্জাব লিখি আগেতো তোমাদেরই পড়াই!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আরে, এই কবিতা তো আমি রিভিউ করসি! আমার মত চাষাভুষা মানুষরে কেন যে এই মাইয়াটা কবিতা রিভিউ করতে দেয় বুঝিনা। ছবি দুইটাই হেব্বি হইসে, আঁকাটা, কবিতা পইড়া মাথায় যেইটা আইল, সেইটাও।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
হাহাহাহাহা! ভাইয়া, তুমি চাষাভুষা হইলে আমি কী?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
(গুড়) + (গুড়)
নাহ! তাও আপনাকে বাঁচায় রাখা ভালো হবে বলে মনে হচ্ছেনা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
দুর্দান্ত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অতীত
ওরেবাবা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব ভালো লাগল আপু। কোমল ভালোবাসা ছড়ানো কবিতায়, ছবিতে!!
আসলেই এই নি:সংগতা একটি শিশুর জন্য খুবই কষ্টদায়ক!!A Story for all the Fathers: "One Hour - PAID"
__________________________
রৌদ্রদহন
হুম! আসলেই। দুজনেরই কষ্ট হয় ঠিকই, মা আর বাচ্চার। কিন্তু বাচ্চাটার মনে যে ছাঃটা পড়ে তা আর কখনই ঠিক হয় না!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
লাফাং মন্তব্য আমি একেবারেই দেখতে পারিনা! :|
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ছবিটা বেশি ভালো লাগলো, নিজে ভালো আঁকতে পারি না বলেই হয়তো। তা বলে ভেবে বসার কোনো কারণ নেই যে আমি ভালো লিখতে পারি। আমি কেবল পড়তে পারি, অ আ ক খ টুপুর এইসব।
------------------------------------------------------------------
এই জীবনে ভুল না করাই সবচেয়ে বড় ভুল
আপনি ভালো লেখেন। আমার ভালো লাগে!
ছবিটা কিন্তু শেষ হয়নাই। খুব জ্বর ছিলো, তাই অর্ধেকই দিয়ে দিয়েছিলাম!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কী মিষ্টি একটা পিচ্চি! অবশ্য পিচ্চিরা সবসময়ই খুব মিষ্টি হয় । ছবিটা খুব পছন্দ হয়েছে বালিকা। অনেকদিন পর লিখলেন।
আসল পিচ্চিটাকে দেখলে খেয়ে ফেলতে ইচ্ছা করবে নিশ্চই! লেখাটা পছন্দ হয়নি বইখাতাপু?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হয়েছে তো! আসলে ছবিটাই মনোযোগের পুরোটা নিয়ে ফেলেছে, তাই লেখার কথা বলা হয়নি।
আহা, তাহলেতো ছবিটা দেয়া বেশী বুদ্ধিমানের কাজ হয়নাই, তাই না?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আমি প্রথমে ভেবেছিলাম আম্মুটা আর নাই দুনিয়ায়...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জয়ীও নাকি তাইই ভেবেছিলো!
খারাপ হয়েছে?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ভালো হইসে তো, তালি দিলাম না? নাকি দুইটা তালি দিবো, একটা লেখায়, একটা ছবিতে...
আসলে কমন জিনিসটাই মাথায় এসছে প্রথমে... কর্মজীবি ব্যস্ত পরিবারে যে শিশুরা একা হয়ে যাচ্ছে, সেই বাস্তবতাটা পরে ...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
খুব ভাল লাগল, ছবিটাও কিউট
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
ধন্যবাদ মুমু আপু!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
দারুণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ভালো লাগলো নজুভাই!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অনেকদিন পর হে বালিকা।
লেখা ছবি দুইটাই দুর্দান্ত, বলতে চাচ্ছিলাম যে লোকজনের এতো ট্যালেন্ট দেখলে হিংসায় শইল জ্বলে, কিন্তু তুমি ছোট মানুষ দেখে আর কইলাম না কিছু। কিপিটাপ!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
বাড়িয়ে বলোনা দাদা! তোমার লেখা দেখলে হাত না, আজকাল কিবোর্ড কামড়ে ছিঁড়ে ফেলতে মঞ্চায় সেই কথা গোপন রাখাই মনে হয় ভালো! :|
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ফেসবুকে নিজের ওয়াল পোস্টে এই ছবিটাই দেখলাম, অপরিচিত কারো পোস্ট আর সেখানে কৌস্তুভ না তিথী না কে যেন 'লাইক' দিচ্ছে। আপনার পোস্টেও সেটা দেখে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে কিছুক্ষণ ভাবলাম একই ছবি কি দুইজন আঁকলো নাকি! অনেকক্ষণ পরে হঠাৎ মনে হলো 'দুষ্ট বালিকা' নিশ্চয়ই নিজের নাম নয়
নাগো, এতো অব্যর্থ নাম খুব কামেল না হলে দেয়া যায় না!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এতদিন কোথায় ছিলেন? চমৎকৃত হলাম লেখা আর ছবি দুটোতেই। শেষ লাইনের চমকটা নমস্য!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
নীড়দা, ধন্যবাদ! এতোদিন মনে হয় বাসাতেই ছিলাম, মাঝে দুই একদিন টো টো ছাড়া!
আবারও ধন্যবাদ!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ছবি তো দুর্দান্ত, আর সেই সাথে লেখাটাও।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অনেক ধন্যবাদ ফাহিম!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
অনেকদিন পরে! লেখার চেয়ে ছবিটা বেশি ভালো লেগেছে।
হুম। প্রায় ছয়মাস! হুম, লেখাটায় মনে হয় অতি আবেগ চলে এসেছে, টু ডাইমেনশনাল ছবিতে এই তৃতীয়টা ধরা যায়নাই!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
হুম!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
হাম! [খুব মন্তব্য করলা! :| ]
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
নতুন মন্তব্য করুন