ব্লগের সাথে আমাদের কারো পরিচয়ই বেশিদিনের নয়। বাঙালির প্রাচীনপন্থী চিন্তাভাবনার পেছনে অনেক রকম কারণ খুঁজে পাওয়া যাবে। ডিজিটাল ক্যামেরার যুগেও আমরা পুরনো দিনের ফিল্ম ক্যামেরা নিয়ে ঘুরতে পছন্দ করি, কম্পিউটারে পড়বার সুযোগ থাকলেও বাজার থেকে হার্ডবাউন্ড নতুন বই কিনে গন্ধ শুঁকি কিছুক্ষণ, প্রতি সকালে দৈনিক পত্রিকা নিয়ে মারামারি করি, পেট ভরে বার্গার-হটডগ খেয়েও ঘরে ফিরে এক মুঠো ভাত খুঁজি স্রেফ মানসিক শান্তির জন্য।
আমাদের লেখাপড়ার অভ্যাসটুকুও সেভাবেই গড়ে উঠেছে। ইন্টারনেটের সাথে পরিচয় কম দিনের হওয়া আর চিরাচরিত প্রাচীনপন্থার সমন্বয়ের ছাপ পড়েছে বাঙালির ব্লগাচারেও। প্রাযুক্তিক উৎকর্ষের আশীর্বাদপুষ্ট দেশগুলোয় ব্লগিং ব্যবহৃত হয় স্বগত কথন থেকে রাজনৈতিক প্রচারণা পর্যন্ত বিবিধ কারণে। ব্লগ সেখানে একটি ক্রমবর্ধমান মূলধারা। বাঙালির ব্লগ ঠিক তেমনটা নয়। আমরা কেউ গল্পকার, ব্লগে গল্প লিখি তাই। কেউ কবি, ব্লগে কবিতা লিখি তাই। কেউ ডায়েরি লিখতাম, ব্লগে দিনলিপি লিখি তাই। কেউ খেলা- বা রাজনীতি-পাগল, ব্লগে চুম্বক ঘটনা-দুর্ঘটনা নিয়ে আলোচনা করি তাই। কেউ বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করি তাই। নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবাই সম্পূর্ণ, পরিশীলিত, পাঠকপ্রিয়।
পৃথক পৃথক ভাবে অপূর্ব সব ব্লগারের মাঝে একেবারেই স্বতন্ত্র সহব্লগার সুবিনয় মুস্তফী। সহব্লগার বলাটা বোধহয় ঠিক না। বাঙালি ব্লগারদের মধ্যে মুষ্টিমেয় অলরাউন্ডারদের একজন সুবিনয় মুস্তফী। আর সবাই খুব উঁচু মানের লেখক, কিন্তু শুধুই লেখক। সুবিনয় শুধু লেখক নন, পরিপূর্ণ ব্লগার। কারণ ব্লগার হিসেবে তাঁর সবটুকু কমিটমেন্ট ইন্টারনেটের কাছেই। সবার লেখাই যে-কোন দিন যে-কোন অবস্থায় প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশ করে ফেলা যাবে, যাবে না সুবিনয়ের লেখা। প্রতিটি লেখায় জুড়ে দেওয়া অগণিত তথ্যবহুল লিংকগুলোর প্রতি অন্যায় করা হবে তাহলে, হারিয়ে যাবে লেখার নির্যাস।
বিভিন্ন নামে, বিবিধ ধামে, একাধিক ভাষায় ব্লগিং করে যাওয়া সুবিনয় মুস্তফীর জন্মদিন আজকে। সান্ধ্যপত্রিকা, বিদেশী সাহিত্য, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, নানান রকম ছড়া, প্রবাসে জাতিবিদ্বেষ, বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে প্রাঞ্জল আলোচনা, ববি ফিশার, এমএলকে, শিক্ষার বিভিন্ন মাধ্যমের সমস্যা ও পর্যালোচনা, নাৎসি অত্যাচারের বিবরণ, ইত্যাদি হরেক রকম বিষয়ের সমাহার তাঁর ব্লগে। জীবনে শুধু একবার ফোনে ‘হ্যালো ইশতি, আমি অন্তঃস্থ-য যুবায়ের’ শুনেও অনেক বেশি আপন এই ব্লগারকে জন্মদিনে অনেক, অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
লেখা, ছবি, ভিডিও, ইত্যাদি সবকিছুই ছুঁয়ে গেছেন সুবিনয়। জ্ঞানভারে ন্যুব্জ, কিন্তু অনবদ্য রকম প্রাঞ্জল সব পোস্টে ভাসিয়েছেন আমাদের সকলকে। রইলো বাকি এক। জন্মদিনে একখানা গান গেয়ে শোনান তো, ভায়া!
মন্তব্য
জন্মদিনে তোড়া তোড়া ফুল...
হো হো হো হো হো! দারুণ!!
মুস্তফিকেও জন্মদিনে শুকনা কাঁথার শুভেচ্ছা।
হাঁটুপানির জলদস্যু
কি মাঝি? ডরাইলা?
শুভেচ্ছা কি অন্তঃস্থ-য যুবায়ের রে দিমু না মুস্তফীরে? শুভ হোক, শুভ জন্মদিন।
= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙ্গা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।
শুভ, শুভ জন্মদিন মুস্তফী ভাই। ব্যাতিক্রমী লেখার জন্য ইশতিয়াককে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
শুভ জন্মদিন !
শুভ জন্মদিন, যুবায়ের ভাই ...
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...
ইশতিয়াক পোলাটা ফেসবুকে অহিংসার ধর্ম প্রচার করায় ওরে কিছু বলতে পারলাম না! তবে থ্যাংক্স ইশতি! এত সুন্দর বার্থডে উইশ যে আমার জীবনে আগে কোনদিন পাই নাই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। লিংকগুলা যা দিছো না!
তো এই আর কি। দেখতে দেখতে আটটা জন্মদিন গেলো গিয়া বিদেশের মাটিতে। বাড়ীতে আমরা নয়জন মানুষ ছিলাম। সবার জন্মদিনে আম্মা রোস্ট-পোলাও-কোর্মা রানতো, আর আব্বা অফিস থেকে ফেরার সময় কেক আনতো। সেই দিন কই গেছে আর জানি না। বিদেশের মানুষ যে সহজ়ে আপন হয় না, এতটুকু বোধ হইছে।
কিন্তু এরই মধ্যে সচল আর সচলের মানুষগুলা আপন। কয়েকজনকে সামনাসামনি দেখছি, কারো সাথে এমএসএন বা ফোন হইছে, কেউ কেউ ফেসবুকে ফ্রেন্ড। কিন্তু সচলবাসী মানেই কাছের কেউ। সামনের পরশুদিন যেমন জেবতিক ভাইয়ের সাথে প্রথম দেখা হয়ে যাবে। সচলেও প্রায় এক বছর হয়ে গেল। হিমুর ধাক্কায় প্রথম লেখাটা লেখছিলাম। নানান চাপে এখন একটু অনিয়মিত কিন্তু তাও তো চলতেছে।
সচলে ঝগড়াও করছি কম না। কারনে অকারনে বিতর্কে যাওয়া একটা বদস্বভাব - ফারুক ভাইয়ের সাথে সবচেয়ে জমায় তর্ক করছিলাম কয়েক মাস আগে! সেই ফারুক ভাই-ই আমার একটা লেখা কয়েকদিন আগে তার দৈনিক পত্রিকায় ছাপায় দিয়ে আমার বাপ-মার মুখে খুশীর হাসি ফুটাইলেন। সচল না থাকলে সেই লেখাও হইতো না, সেই হাসিও কোনদিন ফুটতো না।
এইখানে লেখা শুরু করছিলাম এক প্রকার জিদেও বলা যায়। শেকড়হীনের কলম থেকে পড়ার যোগ্য লেখা বেরোয় কি না, জানতাম না। সেই জিদ থেকে শুরু, আর এখন লেখি ভালোবাসায়।
রায়হান, হিমু, দ্রোহী, তানভীর, রেনেট, সন্ন্যাসী, স্নিগ্ধা, রাগিব, কিংকং, আর ফেসবুকে উইশ করা নুরুজ্জামান মানিক ভাই, ইশতি, ধ্রুব, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
গুরুমারা বিদ্যা আর কি!
আপনার লেখা যথার্থ হয়েছে। শুভেচ্ছা এরকমই।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
সুবিনয়কে মেনি হ্যাপি রিটার্নস অফ দ্য ডে। হ্যাপি ব্লগিং।
শুভ জন্মদিন
পছন্দের ব্লগার সুবিনয়
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আমি তো এখন ইস্কুলের এক কথায় প্রকাশের ধান্দায় পড়ে গেছি
গুণতে গুণতে মানুষ গুণীন হয় নাকি গুণে গুণে গুণীন হয়?
বাংলা সাহিত্যের সবচে চাষামার্কা মুখের মালিক জীবনানন্দের ছবি আর সুবিনয় মুস্তফী নাম দেখে প্রথম প্রথম সচলায়তনে ঢুকে ভাবছিলাম এই লোক বোধহয় কোনো ইস্কুলের সাহিত্যের মাস্টার
এখানে ণত্ব বিধান ষত্ব বিধান শেখায়
তাই ভয়ে সুবিনয় মুস্তফীর কোনো পোস্টে ক্লিক করিনি
কিন্তু আস্তে আস্তে দেখলাম এতো সংরক্ষিত বোতলে সিলগালা করা পুরোনো মদ
যার গায়ে মেয়াদোত্তীর্ণ হবার কোনো ডেট নাই
সব সময়ই সাম্প্রতিক। টাটকা এবং কড়া
কিন্তু আজকের আগে বুঝিনি এতো গুণ
আসসালামুআলাইকুম জনাব
জীবনানন্দের মুস্তফী আর আমগো মাইয়াগো যুব্'রে একখানা ছোট্ট তোফা মোবারক!
শুভেচ্ছা
"৩৯তম"?? হাহ হাহ হাহ। লাজওয়াব, গুরু। একদম ভচকায় দিলেন বেচারার ভাবমূর্তি!
শুভ জন্মদিনে গুরু! বেঁচে থাকুন হাজার বছর।
====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির
শুভ জন্মদিন!
একসাথে বেড়াল আর বেড়ালের মুখে ধরা ইঁদুর হাসাতে থাকুন হাজার বছর.....
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
জন্মদিন শুভ হোক। অনেক ভাল কাটুক।
পোস্টের জন্যে ইশতিয়াক রউফের উদ্দেশ্যে একটা বিপ্লব।
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
শুভ জন্মদিন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
জীবনে প্রথমবারের মত বোধগম্য করে অর্থনীতির কিছু বুঝছিলাম যার কাছে, সেই সুবিনয় মুস্তফীকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জন্মদিনের।
আর ইশতিয়াক ভাইকে জাঝা এত চমৎকার একটা লেখার জন্য , বিশেষত কয়েকটা লিঙ্ক বেশ কাজের
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ধ্রুব - ৩৯ পাইলেন কই?! এত বড় চাপারে ভাই!
যাউজ্ঞা, কাজে বাইর হবো আর এট্টু পর, ছুটি পাইলাম না, পুরা দিনটাই বাজে রকম দৌড়ের উপর যাবে, তাই আবারো ধন্যবাদ জানাই - s-s, রানা মেহের, লীলেন ভাই, মামু, হের চৌধুরী, কনফুসিয়াস, অরূপ, মুমু, সবজান্তা, এবং শ্রদ্ধেয় জুবায়ের ভাই - আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
প্রত্যেক জন্মদিনে পিংক ফ্লয়েডের একটা বিখ্যাত গান খুব বেশী রকম মাথায় ঘুরে, Dark Side of the Moon এলবাম থেকে Time নামের গানটা... গানের প্রতিটা লাইন তীরের মত বুকে গিয়া বিধেঁ।
"You are young and life is long and there is time to kill today
And then one day you find ten years have got behind you
No one told you when to run, you missed the starting gun
And you run and you run to catch up with the sun, but its sinking
And racing around to come up behind you again
The sun is the same in the relative way, but you're older
Shorter of breath and one day closer to death
Every year is getting shorter, never seem to find the time
Plans that either come to naught or half a page of scribbled lines..."
শুধুই দীর্ঘশ্বাস...
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
ওরে খাইছে! এইটা আমার সব থিকা প্রিয় গানের একটা। Brain damage অবশ্য আরো ভাল্লাগে
গানের জন্য জাঝা
ঈশ্বরাসিদ্ধে:
অজ্ঞাতবাস
হ এইটা বেশি জোস
পুরা DSOTM এলবামটাই এককালে নেশার মত শুনতাম, এই পিঠ ঐ পিঠ, রিপিটের উপর রিপিট! ৪৫ মিনিটের প্রতিটা নোট মুখস্থ হয়ে গেছিল...
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
গোস্সা কইরেন না মুরুব্বী (মনে হয় না আমার কথা কেউ বিশ্বাস করছে! ডোন্ট অরি...পাত্রীতো রেডী আছেই)।কথা দিলাম যেদিন আপনার বয়স আশি হইবো ঐদিনও যদি বাইঁচা থাকি তো আপনার '৩৯তম জন্মদিন পালন' নামেই আবারো পোষ্ট করুম। তখন আবার আনন্দে ......... ভিজায়েন না কইয়া দিলাম।
রোববার দেখা হইলে কি খাওয়াইবেন ঠিক কইরা রাইখেন (আফটার অল জন্মদিনের খাওয়া বলে কথা!)।
শুভ জন্মদিন, সুবিনয় মুস্তফী।
এই সচলায়তনে আমি যদি কারো নামের প্রতি সবিশেষ ঈর্ষা পোষন করে থাকি সেটা হবে আপনার নাম।
এই সচলায়তনে যদি কারোর লেখা পড়ে, "এই লোকটা এত কিছু জানে কি করে?"---- এই ভাবের উদয় হয়, সে নিঃসন্দেহে আপনি।
'বেরাল আর বেরালের মুখে ধরা ইদুর কে' একই সাথে শুধু হাসাতে পারা নয়, তাদের শত্রুতা ভুলিয়ে দেয়া তুখোড় বংশীবাদক আপনি।
আমার নিরংকুশ হিংসের কারন হয়ে আমাদের মাঝে যুগ যুগ বেচে থাকুন, এই প্রার্থনা।
জীবনানন্দ দাশ এক ভুয়োদর্শী যুবাকে জানতেন, যাঁর নাম সুবিনয় মুস্তফী, আমরা জানি এক সর্বদর্শী যুবাকে_যিনি আমাদের সুবিনয়। আর সে কি কাণ্ড তাকে নিয়ে। হঠাত হঠাত তার লেখা পাই আর চঞ্চল হই। তা দেখে অরূপের ভ্রু কুঁচকে ওঠে, সে তার দুরবীণে চোখ পেতে দেখে, ঘটনাটা সত্যি। সু্বিনয়ের লেখা আমাকে চঞ্চল করে। সেই সত্য বলায় আমি গোস্যা হই, অরূপকে পাল্টা শুধাই_তাতে আপনার কী। পরে তো আমার ঠোঁট কাটা যাওয়া অবস্থা। সচলায়তনে অরূপের ভূমিকা সবাই জানে, আমি জানি নাই।
অরূপের কথা সত্যি, সচলের কয়েকজনের লেখা আমাকে আলাদা করে চঞ্চলই করে। তাদের বিষয়, তাদের উপস্থাপনা এবং জিজ্ঞাসাগুলির কারণে। তাদের লেখা আমাকে ভাবায়, ভাবনা চঞ্চলতা ছাড়া সম্ভব কি? সে এমনই এক চঞ্চলতা সাহিত্যের ছাত্র আমি অর্থনীতি নিয়ে বুঝতে বসি। আর তাতে দ্বন্দ্ব নয়, দ্বৈরথের চাকা ঘোরে।
সংবাদপত্রে সম্পাদকীয় বিভাগে কাজের গঞ্জনা অনেক। আজে-বাজে লেখা দেখতে হয় ছাপাতে হয়, তার থেকে বেশি গঞ্জনা লাগে যখন ভাল লেখা ছাপাতে পারি না, কর্তৃপক্ষের ইয়েতে মালিশ করে করে হয়রান হতে হয়। ভিন্নমত তাদের সয় না। কিন্তু সুবিনয়ের লেখা ছাপানোয় গঞ্জনার থেকে আনন্দ বেশি। সে আনন্দ একবার পেয়েছি, আর বারও পাইবার চাহি। তার লেখায় অনেকবার চঞ্চল হয়েছি, বারবার তা-ই চাহি।
শুভ জন্মদিন।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আজ থেকে আবার আপনার লেখা পড়া শুরু করলাম। ভাল থাকবেন।
- হাজার বছর বাঁচলে কেম্নে কী!
নারে ভাই এতো দিন বাঁচোনের কাম নাই। আমি চাইনা আপনেরে উইশ করতে গিয়া আমার নাতিপুতিরা দাদার লাইগা কাইন্দা প্যান্ট ভেজাক।
তার চাইতে বাঁইচা থাকেন যতোদিন রাজত্ব করতে পারবেন। সেটা যদি অনন্তকাল হয় তবে তাই সই।
শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন আপনারে জানানোর রেওয়াজ থাকলেও সেইরম একটা লেখার লাইগা ইশতিরে বিশাল একটা থ্যাংক্সও দেওন ফরয হৈয়া গেছে।
যুগ যুগ জিও মেরে লাল (এবং নীল)।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুভ জন্মদিন।
ব্লগের সবচেয়ে মার্জিত (+আরো অন্যান্য গুণঅলা) সদস্য।
শুভ জন্মদিন মুস্তফী।
সুস্থ থাকুন।
ভালো থাকুন।
সুখে থাকুন।
এবং সুস্থ-সবল-সুখী থেকে আমাদের জন্য লিখতে থাকুন।
পোস্টের জন্য ইশতিয়াক রউফকে ধন্যবাদ।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
শুভ জন্মদিন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বিপ্রতীপ ব্লগ | ফেসবুক | আমাদের প্রযুক্তি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
হাজার বছর ধরে ব্লগর ব্লগর করুন!
শুভ কামনা!
___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"
যুবায়ের ভাই, শুভ শুভ!
আশা করি খুব বেশি স্বস্তিতে নাই... হা হা...
শুভ জন্মদিন!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
একসাথে বিড়াল ও বিড়ালের-মুখে-ধরা-ইঁদুর হাসাতেএমন আশ্চর্য শক্তি ছিল ভূয়োদর্শী যুবার।
শুভ জন্মদিন!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
শুভ জন্মদিন
জন্ম দিন যত বেশী, তার হায়াত তত বেশী।
আপনার আলো থেকে আমরা যেন বঞ্চিত না হই। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ইবা
জন্মদিনের আনন্দে
শামিল হলাম সানন্দে।
সুবিনয়,আপনি অনেক জানেন, কিন্তু একটা ব্যাপার জানেন না-আমি আর মুহম্মদ জুবায়ের আপনাকে নিয়ে কতো গল্প করি।
সচলায়তনে আমি পড়ি বেশি লিখি কম। মন্তব্য করি আরো কম। কারণ আলস্য।
জন্মদিনের কেক পাঠাতে গিয়ে ধ্রুব আপনার বয়স বাড়িয়ে দিয়েছে!
রথীনের একটা গান আছে-সবাই বলে বয়স বাড়ে আমি বলি কমে রে
বাবা মা আর পরিবারের প্রিয় মুখগুলোর সান্নিধ্য বিহীন দূর প্রবাসের জন্মদিন শুভ হোক সুবিনয়।
ধন্যবাদ ইশতিয়াক অসংখ্য লিংক সমৃদ্ধ এই পোস্টটির জন্যে।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
শুভ জন্মদিন।
যতটা শুভ কামনা দেয়া যায় এই ভার্চুয়াল জিন্দেগানিতে, ততটা দিলাম।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
শুভ জন্মদিন সুবিনয় মুস্তফী।
এই সুন্দর পোস্টটির ধন্যবাদ ইশতিয়াক রউফকে।
যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!
শুভ জন্মদিন। মোমবাত্তি খুঁজতে খুঁজতে দেরি হইয়া গেল।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
শুভ জন্মদিন !!
---------------------------
থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
হেপি বাড্ডে। উইশ করতে দিরং হইলে ধইরেন এটা পরের বছরেরটা আগাম দিলাম।
সারাদিন হেনস্থা অবস্থা। কিন্তু রাত এগারটায় বাড়ি ফিরে সচল অন করতেই মনটা খুশী হয়ে গেল। সবার এত সহৃদয় মেসেজ... এই বুড়া বয়সে একেবারে এম্ব্যারাসিং অবস্থা! আম্মা আর বোনের সাথে সকালে কথা হইলো। সিডনি থেকে ছোট ভাই, ঢাকা থেকে দুই বেস্ট ফ্রেন্ড, এরা ফোন করছিলো - যেই সুখ কখনো মলিন হয় না। আর ইশতি আর আপনাদের কারনে এই বার্থডেটা ডাব্ল স্মরণীয় হয়ে থাকলো।
তাই একটা ব্যক্তিগত ধন্যবাদ দিতে চাই - অনিকেত, ফারুক ভাই, ধূগোদা, আলমগীর, অমিত আহমেদ, বিপ্র, হের আরেফীন (ও ভাই লেখা কই??), জিফরান (রবিবার কলাপাতা জেবতিক ডিনার, থাইকো উইথ নিঝুম), তানিম, রাফি, ছড়াকার আকতার ভাই, ইবা, আলবাব, জলিল ভাই, জুলিয়ান ভাই (আপনের নামটা ফাইন!), স্বপ্নাহত এবং রেগুলার অমিত (নো আহমেদ!) - আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আর লুৎফর রহমান রিটনের মত গুণী মানুষ যখন এক অজানা ব্লগারকে উইশ করেন, সাথে এত সুন্দর মন্তব্য রাখেন, তখন লজ্জাই পেতে হয়!! অশেষ ধন্যবাদ আপনাকেও, রিটন ভাই।
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
ভাইরে... দেরী করে ফেলেছি । আপনার জন্মদিন নিশ্চই সুন্দর গেলো । অনেক শুভেচ্ছা । রবিবারে লাঞ্চের প্রোগ্রাম হলে হয়ত আসা হবে না । পরে অন্য সময় দেখা করে নিব । ভালো থাকবেন ভাই ।
---------------------------------------------------------
পৃথিবীর সব সীমান্ত আমায় বিরক্ত করে। আমার বিশ্রী লাগে যে, আমি কিছুই জানিনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
এত মন্তব্য পড়েছে যে পাতা লোড হতেই অনেক সময় লাগল। পরীক্ষার প্যাঁচে পড়েছিলামরে ভাই, তাই দেরীতে হলেও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। আশা করি জন্মদিন ভালো কেটেছে।
শুভ জন্মদিন, যুবায়ের ভাই
সরি ফর দেরি
********************
A life unexamined is not worthliving.-Socrates
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
শুভ জন্মদিন, ও বন্ধু আমার!
...বিলম্বের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা।...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আহাহা ... আমিই মনে হয় সবার শেষে ... শুভ জন্মদিন আমার অত্যন্ত প্রিয় এক লেখককে ... আপনার অর্থনীতি নিয়ে লেখাগুলো কিন্তু অসাধারণ ছিল। আপনি একটা 'উন্নয়ন' বিষয় নিয়ে লিখে ফেলুন ... আমি ওই টপিকে লিখব ভেবেও লিখে উঠতে পারছি না ... জটিল টপিক বটে ।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
আমি দিগন্তদা'র ও পরে...
শুভ জন্মদিন সুবিনয়দা।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
দেরি করে ফেললাম। তাতে কি! জন্মদিন তো কেবল একটি দিনের না! একটি প্রজন্মের মুহূর্ত!
শুভ জন্মদিন।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
ব্লগস্পট ব্লগ ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
আদিগন্ত নিঝুম প্রকৃতিকে বিপ্লব!
হেহে সবার নাম এক লাইনে ঢুকানো গেলো না! তারেক গৌতম মানিক ভাই এবং দিগন্ত নিঝুম প্রকৃতি ও বিপ্লব ভাইকে অশেষ ধন্যবাদ। জন্মদিন কেটেছে নানান কাজে, তবে উইকেন্ডটা এখন পর্যন্ত ভালো যাচ্ছে। আজকে জেবতিকের সাথে খানাপিনায় আপনারা থাকলে মজা বাড়তো!
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর
অনেক অনেক দেরিতে হলেও অনেক অনেক অনেক শুভকামনা।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
দেরীতে হলেও আমার অতি পছন্দের ব্লগারকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
নতুন মন্তব্য করুন