৫. আমি আশিক, তুমি প্রিয়া
বাংলা চলচ্চিত্রের গানের মত ‘গিলটি প্লেজার’ খুব কম আছে। আড়াল পেলে সবাইই কম-বেশি গুনগুন করলেও প্রকাশ্যে কেউ স্বীকার করতে চান না যে তাঁরা বাংলা চলচ্চিত্রের গান শোনেন। আমি নিজেও ব্যতিক্রম নই। মনে পড়ে, এন্ড্রু কিশোর একবার ইত্যাদি’তে আফসোস করে বলেছিলেন মধ্যবিত্তের বৈঠকখানায় তাঁর গান ঢুকতে না পারার কথা। এর পেছনে যেই ছ্যুৎমার্গ কাজ করে, আমিও তার ঊর্ধ্বে নই।
শক্তি ও পূর্ণতার কার্যকর কিছু নিরূপকের একটি হল দুর্বলের প্রতি উদারতা। একটি দেশ যত শক্তিমান, তার আইন সংখ্যালঘুদের প্রতি তত বন্ধুত্বপূর্ণ। একজন মানুষ যত বলিয়ান, তিনি ভিন্ন মত ও পথের মানুষের প্রতি তত সহনশীল। বাংলা সিনেমার গানের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি তেমনই।
আমি গাইতে জানি না, নাচের মুদ্রা বুঝি না, অভিব্যক্তি দিয়ে মন হরণ করতে পারি না, দুই অনুচ্ছেদের একটি অণুগল্পও লিখতে পারি না। তবু সমালোচনার খড়্গ হাতে উঠতে সেকেন্ড খানেক সময়ও লাগে না। বাংলা চলচ্চিত্র খুব দুস্থ ও দুর্বল, কিন্তু তার প্রতি আমার এক ধরণের অন্ধ আক্রোশের কিছুটা হয়তো আমারই ক্ষুদ্রতা থেকে উৎসারিত।
বয়সের সাথে সাথে খুব কম মানুষকেই দেখেছি এই সংকীর্ণতা থেকে বের হয়ে আসতে। ভেঙেছে পিঞ্জর, পড়ে না চোখের পলক, দুই দিনেরই এক জেল, একদিন স্বপ্নের দিন, মন চায়, কিংবা আমার মাঝে নেই আমি এখন এ-যুগেরই বাংলা চলচ্চিত্রের গান। এগুলো গুনগুন করে গেয়েছি সবাই। হাল আমলে ক্লোজআপ-ওয়ান আসার আগ পর্যন্ত গানগুলো সেভাবে সামনে আসেনি। চিরকাল ধরে ঢালাও গালি দিয়ে যাওয়া এই আমিও এখন মানতে বাধ্য হই যে আমাদেরই অবহেলার কারণে পরিস্থিতি আজ এত বেশি খারাপ।
এই উপলব্ধিগুলো অনেক বড় বয়সের। মানুষ যতই শিক্ষিত ও পরিমার্জিত হোক না কেন, কিছু মৌলিক প্রণোদনা তার মাঝে কাজ করেই। ভাড়ের ডিগবাজি, ভূতের হাসি, নায়িকার ইঙ্গিতপূর্ণ চাহনি, ইত্যাদি সব বয়স ও মতের মানুষকেই টানে। আর টানে গান। কেউ স্বীকার করি, আর কেউ করি না। এখানেই যেটুকু তফাৎ।
বহুকাল আগের কথা। ছোট ভাইকে ওয়াই-ডব্লিউ-সি-এ স্কুলে দিয়ে আসার সময় বছর ছয়েকের একটি ছেলেকে গান গাইতে দেখেছিলাম এক সকালে। বিদ্যাবিভীষিকায় কাতর হয়ে সবাই কাঁদছে স্কুলে ঢোকার আগে। এরই মাঝে ছেলেটি সবাইকে ঠেলে এগিয়ে আসছিল উদ্দাম গতিতে। পেছন পেছন ছুটছে বাবা-মা। তাঁদের চোখে-মুখে লজ্জা। ব্যাগের স্ট্র্যাপ দু’হাতে ধরে লাফিয়ে লাফিয়ে ছেলেটি গান গাইছে – আমি আশিক, তুমি প্রিয়া। সাথে আরেক গানের লাইন মিলিয়ে দু’জন দু’জনার কত যে আপন, কেউ জানে না! আর একটু পরপর তারস্বরে তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া।
গানটি শিশুমনকে ছুঁয়েছিল। সকালে স্কুল যাবার আনন্দে ছেলেটি গান গাইছিল। আশিক-প্রিয়ার জটিলতার ধার দিয়েও না গিয়ে স্রেফ মনের আনন্দে গান গাইছিল। কত সহজ, কত সাধারণ। আমাদের যে কেন বড় হলেই সব কিছু পেঁচিয়ে ফেলতে হয়।
ছেলেটির সাথে গলা মেলানোর ইচ্ছে ছিল খুব। গান পছন্দ করে নয়, শুধু মুহূর্তটি উপভোগ করার জন্য। পারিনি। মনে হয় না চোখের সামনে এমন দৃশ্য দ্বিতীয়বার দেখার সুযোগ পেলেও পারবো। সংকোচের শৃঙ্খলেই আটকে থাকলো সব।
৪. নায়ে বাদাম তুইলা দে ভাই
৩. আজ আমার শূন্য ঘরে আসিলো সুন্দর
২. খরবায়ু বয় বেগে
১. সে যে বসে আছে একা একা
মন্তব্য
আহা, এক সময় এই গানের পাংখা ছিলাম। "পৃথিবীর শুরুতে আমি তোমার কাছে ছিলাম, পৃথিবীর শেষ দিনেও কাছে রবো,...।তুমি আশিক, আমি প্রিয়া"; এরকম ছিলো ১ম লাইন। ভুল না বললে ছবির নাম, প্রেম-প্রীতি। নায়ক তপু, সম্ভবতঃ জহির রায়হানের ছেলে।
ইশতি চলুক
পৃথিবীর শুরুতে আমি তোমার কাছে ছিলাম
পৃথিবীর শেষ বেলাতেও আমি তোমার কাছে রব
প্রিয়া প্রিয়া প্রিয়া বলে ডাকব
আমি আশিক তুমি প্রিয়া।
ছবির নাম আশিক-প্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
আমার অলটাইম ফেবারিট:
আমার সারাদেহ খেও গো মাটি,
এই চোখদুটো মাটি খেও না
আমি মরে গেলে তারে দেখার সাধ
মিটবে না গো মিটবে না।
আমারো। সাথে আছে হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস। ছেলেবেলায় আনোয়ার হোসেনকে দেখে ভয় লাগতো খুব, কিন্তু এই গানটা ঠিকই গেয়ে বেড়াতাম সারা বাড়ি ঘুরঘুর করে।
একমাত্র প্রিয় না কিন্তু আরো অনেক সিনেমার গান আমার প্রিয়। একেবারে গা-গেরামের কিছু গানও আবার প্রিয়। মুজিব পরদেশীর গান আছে কিছু প্রিয়।
আমার লাইন হয়া যায় আঁকা বাঁকা
ভাল না হাতের লেখা
আস যদি বাঁশ বাগানে
পাবে বন্ধু আমার দেখা।
আমারো সাবিনা, সামিনা, রুনা লায়লা, মাহমুদুন নবী, এন্ড্রু কিশোর আর আবদুল হাদীর অনেক গান খুবি ভাল লাগে। সাদাকালো সিনেমার প্রায় বেশির ভাগ গান ভাল লাগে। যেমন আয়নাতে ঐ মুখ দেখবে যখন, তুমি যে আমার কবিতা, আমার বুকের মধ্যে খানে, ফুলের কানে ভ্রমর এসে, মনেরো রঙে রাঙাবো বনেরো ঘুম ভাঙাবো আরো অনেক। হায়রে মানুশ, পড়েনা চোখের পলক আবার আমার সারা দেহ খেও গো মাটি গানটাও খুবি প্রিয়। ইদানিং কালেরও বেশ কিছু ভাল লাগে সুবির নন্দীর অনেক গান প্রিয়, আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয়, কত যে তোমাকে বেশেছি ভাল সে কথা তুমি যদি জানতে, পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝরনা বলো, আবার ফাহমিদার লুকোচুরি লুকোচুরি গল্প, এস আই টুটুলের কিছু গান আরো অনেক অনেক।
লেখা ভাল লাগল অভি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- এই গানটার একটা স্যাড ভার্সনও ছিলো। খুব সম্ভবত কুমার শানুর গাওয়া।
তোমার আগে আর কেউ নেই,
তোমার পরেও আর কেউ নেই।
আমি আশিক, তুমি প্রিয়া...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এন্ড্রু কিশোর আর আবদুল হাদীর বেশ কিছু গান আমার পছন্দের...মাঝে মধ্যেই শুনি...। আমার যখন যা ভালো লাগে তাই শুনি। আশেপাশের মানুষজন বিরক্ত হয়, তবু শুনি...। ক্লোজ-আপ ওয়ান বানিজ্যিক বলে অনেকে নাক সিঁটকান। ক্লোজ-আপ ওয়ান কিন্তু এই গানগুলোই নতুন করে আমাদের সামনে এনে দিয়েছে।
গানটা নিয়ে একটু সন্দেহ হচ্ছে। বহু আগে নায়ক জাফর ইকবালের একটা বাংলা সিনেমার কথা মনে আছে। একটা গান ছিল...
এইটা ঐ গান নাকি?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
ক্লিয়ার করা উচিত ছিল। দুই গান মিলিয়ে গাওয়াটাও মজার একটা অংশ ছিল। সবচেয়ে মজা ছিল কিছুক্ষণ পরপর "তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া" বলে চিৎকার।
এটার সাথে আসিফের ও প্রিয়া মিলে যায় নাই তো আবার!
পুলাপান ও প্রিয়া ও প্রিয়া করে মাথা খায়া ফেলছিল।
উহু, এইখান শিওর। তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়া, তুমি প্রিয়াআআআআআ... চারবার তুমি প্রিয়া, সাথে ক্যামেরার রকমারি ঝাঁকি। বয়স কম ছিল, তবু একটু একটু তো ছায়াছন্দ মনে আছে!
গান নিয়ে আমার কোনো শুচিবাই নাই। সিনেমা, আধুনিক, ক্লাসিকাল, নজরুল, রবীন্দ্র, রিমিক্স ভালো লাগলে সবই শুনি। দুর্দান্ত পোস্ট।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আগেও বলেছি, সিরিজটির আইডিয়া সত্যিই চমত্কার। আমার প্রিয় প্রায় প্রতিটি গানই স্মৃতিবাহী। যে-গানগুলো জীবনের কোনও এক সময়ে ভালোবেসেছি, সেগুলো সংগ্রহে রাখার প্রবণতা আমার আছে। শুনি হয়তো কালে-ভদ্রে, তবে "আছে" - এই ভাবনাটিই স্বস্তিদায়ক।
এই লেখা বিষয়ে দুইখান কথা আছে
সরলীকরণটি মানতে পারলাম না, ভাই। নায়িকার ইঙ্গিতপূর্ণ চাহনি ছাড়া আর বাকি দুটো যে আমাকে একেবারেই টানে না ! সত্যি বলছি। ভান করার প্রশ্নই ওঠে না। বাজে এবং অ-সুশীল বলে স্বীকৃত অনেক কাজ আমি করে থাকি অবলীলায় এবং সেসব নিয়ে কোনও রাখ-ঢাকও নেই আমার ভেতরে। কিন্তু ভাঁড়ের ডিগবাজি আর ভূতের হাসি আমাকে যে টানে না সেই শৈশবের পর থেকে!
এবার আসি গান বিষয়ে। আমার নিজেরই আছে বাংলা সিনেমার গানের ছোটখাটো একটা সংগ্রহ। কিন্তু পাইকারি হারে সব (অথবা বহু) গান পছন্দ, তা কী করে বলি? কখনও কখনও মাথার ভেতরে বেমক্কা ঢুকে পড়ে কোনও গানের সুর, তখন গুনগুন করে গাইও (বা বলা উচিত, গাইতে হয়) কিন্তু তার অর্থ এই না যে, গানটি আমার পছন্দের। কোনও এক মন্তব্যে লিখেওছিলাম এই বিষয়ে - "কম খরচে বেশি কাচে কোন সাবান... নিরালা নিরালা নিরালা বল সাবান" - অসহ্য এই সুরটি একবার সারাদিন মাথা থেকে দূর করতে পারিনি। এর সাথে ভালো লাগার কোনও সম্পর্ক অছে বলে মনে করি না।
আর তাই এই "ঢালাওকরণের" সাথে সহমত প্রকাশ করতে পারলাম না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ঐ হল... লেখার তালে তালে কিছু সরলীকরণ তো ঢুকে পড়েই। তবে হ্যাঁ, আমিও অবলীলায় অনেক কু-কাজ করি। যে-কাজ সবাই করে, তা চেপে গিয়ে আলগা ভদ্রতা করার কোন মানে হয় না।
ভাড়ের ডিগবাজি আমার ভালই লাগে। তবে এক গুপি-বাঘা বাদে আর কোন ভূতের হাসি তেমন একটা জমাতে পারে নাই। (আহা, কতদিন শুনি না সেই গানগুলো!)
সন্ন্যাসীজী তো অপছন্দের গানের তালিকা থেকে একটা মেরে দিলেন! নিরালা বল সাবান ছাড়াও ছিল টার্জান বয়। এই গান স্রেফ আশে-পাশে চলতো দেখেই এক সময় গাওয়া শুরু করি।
ঢালাও পছন্দ আমারো না। এই গানটাই যেমন। এটা আমার তেমন পছন্দের গান না। কিন্তু গানটা যেভাবেই হোক, কাউকে স্পর্শ করতে পেরেছে। আমার ছ্যুৎমার্গটুকু সেই ক্ষেত্রেও বিস্তৃত ছিল। গানের এই সাফল্যটুকু আমি উপেক্ষা করেছি/করি স্রেফ এটি সিনেমার গান বলেই। যেই গানগুলোর কথা লিখেছি, সেগুলো সিনেমার বদলে ক্যাসেটে বের হলেই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ভিন্ন হত। আক্ষেপ (এবং অপরাধবোধ) সেখানেই আমার।
অনেক গান আবার সেকালে অপছন্দ থাকলেও একালে খুব পছন্দের। সেটা নাহয় খুব তাড়াতাড়িই জানাচ্ছি আরেক পোস্টে।
ইশতি,
ভালো হচ্ছে...!!!
খুবই ভাল লাগল লেখাটা। "আমি আশিক, তুমি প্রিয়া" - এইটুকু মনে পড়ে গেল, এর বাইরের স্মৃতি আর মনে নাই অবশ্য। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমার মনে হয়েছে, "বাংলা সিনেমার গান" ট্যাগ লাগামাত্রই, অনেক গানই আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারায়। তবে ইদানিংকালের গানগুলো বেশ ভাল হচ্ছে। পাশের দেশ ভারতে যে পরিমাণে সিনেমার গানের সিডি বিক্রি হয়, আশা করি, একদিন আমাদের দেশেও এই ধারাটা চালু হবে। অবশ্য এর জন্য মান উন্নয়ন ছাড়া কোনও বিকল্প নাই।
সিরিজ চলুক...
ডায়না নামে একজনের কথা মনে পড়ে গেলো। ক্লাস টু তে থাকা কালে আমি এই গান গুনে ওরে মনে করতাম। ও ডায়না তুমি কই... (
=============================
ছেলেবেলার সেই চিৎকার করে, গলা ফাটিয়ে গাওয়া গান।
কতো গান মনে পড়ে যায়...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
পৃথিবীর শুরুতে আমি তোমার কাছে ছিলাম।
পৃথিবীর শেষ বেলাতেও কাছে থাকবো
এমনি করেই প্রিয়া প্রিয়া প্রিয়া বলে ডাকবো।
আমি আশিক - তুমি প্রিয়া ॥
ছবির নাম ছিল আশিক-প্রিয়া। আমি হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখেছিলাম।
সেই আশিক-প্রিয়া ছবির নায়িকা ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার হয়েছেন।
গরীবের আবার সিগনেচার!!!
স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা হলে গিয়ে আশিক-প্রিয়া সিনেমাটা দেখেছিলাম। আহারে, স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখে বেড়ানো সেইসব সময়ের সব স্মৃতি এক লহমায় ফিরে এলো যেন।
এই ধরণের গান যত বেশি "খ্যাত" ততবেশি জনপ্রিয় হতো এবং তত বেশি গাইতাম ।
স্কুলে আন্তাক্ষরী খেলার সময় এগুলো ছিলো হিট গান। কিন্তু দু:খের বিষয় আশিক আমি প্রিয়া তুমি গানটি আমি শুনিনি
ক্লোজ আপের কারণে অনেক সিনেমার গান শোনা হচ্ছে আসলেই । যেমন ক'দিন আগেই শুনলাম রীতোমতো অশ্লীল নানি গো নানি - খুবই বাচ্চা একটা মেয়ের গলায় , গানটা শুনে যাকে বলে পিওর"গিল্টি প্লেজার " ওটাই যদিও এটা ওকে দিয়ে গাওয়ানো ঠিক হয়নি।
জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা
ক্যান জানি অত মজা লাগলো না।
-- মনওয়ার
কোনই ব্যাপার না। সব ভাল হলে চলে?
নতুন মন্তব্য করুন