৬. মিস লংকা
দুই ছেলেকে নিয়ে আমাদের মায়ের পরিকল্পণাগুলো অনেক দূরপ্রসারী ছিল। ছোট ভাইটি আমার চেয়ে প্রায় সাড়ে চার বছরের ছোট। তখনও তার কেঁদে-কেটে স্কুলে যাওয়ার বয়স। আমি পড়ি চতুর্থ কি পঞ্চম শ্রেণিতে। ভাইকে নিয়ে তখনও তেমন নির্দিষ্ট পরিকল্পণা না থাকলেও আমার বেলায় ছিল। মায়ের ইচ্ছা ছিল আমাকে নানা-দাদার মত ডাক্তার বানাবে। শুধু ভাবলেই হল না। ডাক্তারি শেখা অনেক কঠিন ব্যাপার। আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।
যেমন চিন্তা, তেমন কাজ। ব্যাঙ-কেঁচো-তেলাপোকার ছবি আঁকার পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে আমাদের দুই ভাইকে ভর্তি করা হল ছবি আঁকার স্কুলে। বড় বোর্ড, হরেক রকম পেনসিল, আর গোল করে পাকানো আর্ট পেপার নিয়ে আমরা দুই ভাই প্রতি সপ্তাহে আর্ট স্কুলে যেতাম। গান বা ছবির প্রতি অনুরাগ নয়, বরং বিকেলে ঘর থেকে বের হতে পারাই ছিল মূল আকর্ষণ।
কাঁচা বয়সে কারও উপর কিছু চাপিয়ে দিতে নেই। বিশেষ করে নান্দনিক ব্যাপারে। আমাদের শিক্ষক এ-ব্যাপারে সচেতন ছিলেন। তিনি প্রথম দিন ক্লাসে এসেই বললেন “ফ্রি হ্যান্ড ড্রয়িং” করতে। লোকজনের দেখাদেখি নৌকা আঁকলাম, নদীর পাড়ের কুড়েঘর আঁকলাম, বাড়ির পেছনে কলা গাছের পাতা আঁকলাম, আর আঁকলাম মেঘ এবং পাখি। এই একই ছবি এঁকে চললাম প্রায় দু’তিন মাস। শিক্ষক মহাশয়ও “ফ্রি হ্যান্ড ড্রয়িং”এর বাইরে কিছু করান না, আমিও নতুন কিছু আঁকতে পারি না।
ছবি আঁকা এবং গান গাওয়া, এই দু’টি গুণ একেবারেই নেই দেখে এই দিকের শিল্পীদের অনেক শ্রদ্ধার চোখে দেখি আমি। হাজারো ফাঁকিবাজি সত্বেও সেই শিক্ষক তাই আমার পরম আরাধ্য ছিলেন। এমনিতেও গল্প বেশি, পড়া কম ধরণের শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রিয় হন। ভূতের গলি মসজিদের সামনের ময়লার ডিপো কিংবা ঝড়-বাদলায় ড্রয়িং বোর্ডকে ছাতা হিসেবে ব্যবহার করতে হওয়া তাই গায়ে মাখতাম না। কিছু না পড়ালেও অভিভাবকদের তুষ্ট রাখতে আমাদের ঠিক দেড় ঘন্টা আটকে রাখা হত সেই স্কুলে। দেড় ঘন্টার আড্ডা আর ঘর-বাড়ি আঁকা মন্দ লাগতো না।
এক বিকেলে গিয়ে দেখি ক্লাস ফাঁকা। স্যারের মুখেও কেমন যেন অন্য রকম রোশনাই। আয়োজন করে বসতে না বসতেই বললেন, আজ ছুটি। ছাত্র-অভিভাবক নির্বিশেষে সবাই আনন্দে বাড়ি ফিরে যাওয়া শুরু করলো। বুঝে গেলাম, সবাই এমন কিছু জানে যা আমার অজানা। লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে স্যারকে জিজ্ঞেস করলাম ছুটির কারণ। অবাক হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে স্যার বললেন, আজকে মিস লংকা!
ঘরে ফেরার পথে খেয়াল করলাম, পথ-ঘাটে মানুষ অস্বাভাবিক রকম কম। বাসায় এসে দেখি সবাই টিভির সামনে বসে আছে অসীম আগ্রহে। সেখানেই মিস লংকার সাথে পরিচয় আমার। ‘এসব মানুষে দেখে?’ জাতীয় একটা মুখ করে ঠিকই সোফার এক কোণে বসে পড়লাম। বাকিটা ইতিহাস। চা-বাগানে ববিতা দৌঁড়াচ্ছে, পেছন পেছন ছুটছে নায়ক। মূক-বধির নায়িকাকে ফুসলাতে গাইছে, চুরি করেছ আমার মনটা, হায়রে হায় মিস লংকা! নায়িকার অসম্মতি ও আনুষাঙ্গিক নানাবিধ নাটকীয় বালা-মুসিবত অতিক্রম করে নায়ক বাধ্য হয়েই পিতার পছন্দে বিয়ে করলো। দুঃখ-ভারাক্রান্ত মনে বাসর ঘরে ঢুকতেই কোমর দুলিয়ে কিন্নরকণ্ঠী লাল-টুকটুক বৌ গেয়ে উঠলো সেই গান। মনের খবর হায় ছিল না জানা, তোমার বাড়িটাই ছিল না চেনা, লগ্ন এলো এত দিন পরে, হাসি মেলে চেয়ে দেখো না! অন্তরে আজ বাজে ডংকা, হায় রে হায় মিস লংকা। আহা, শেষে এসে মনে কী শান্তি!
ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়া এই গানটি পথ-ঘাটে শুনলেই সেই দিনটায় ফিরে যায় মন। ডাস্টবিনের গন্ধ, পঁচা-গলা পানি, আর ঝিরঝির বৃষ্টি উপেক্ষা করে মিস লংকার কাছে যাওয়ার তাড়না। স্থির হয়ে বসে থেকেও মনে মনে নেচে ওঠা। সেই সময়গুলোয়, যখন অধমের চিত্রাঙ্কনের গুণেই কিনা জানি না, দুই দুইটি আর্ট স্কুল ব্যবসা গুটিয়েছিল ভূতের গলি এলাকায়।
রিমিক্সটি এখানে পেলাম, পুরনোটা সাথে নেই।
৫. আমি আশিক, তুমি প্রিয়া
৪. নায়ে বাদাম তুইলা দে ভাই
৩. আজ আমার শূন্য ঘরে আসিলো সুন্দর
২. খরবায়ু বয় বেগে
১. সে যে বসে আছে একা একা
মন্তব্য
সমসাময়িক সময়ে উন্মাদ পত্রিকায় কার্টুন করেছিলঃ
চুরি করেছ আমার প্যান্টটা
তাই তো আজ আমি ন্যাংটা
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
মূল গানের সুরে গাইলে কিন্তু জব্বর মানায়!
আমার এক ছুটু ভাই আছিল, খুবই বদ। ছুটু থাকতে সে সুর কইরা এই গান গাইতো। এরপর থেইক্কা তার নাম হইছিল নাঙ্গা ফকির।
--------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
গানটা ছোট্টবেলায় অনেক শুনেছি। এখন আর কারো মুখে শুনি না। আপনার পোস্টের বরাতে রিমিক্সটাই না আবার শুনে নেবো।
সিনেমাটা দেখছিলাম। নায়কের নাম সম্ভবত নাদিম।
লেখা চরম হইছে। এরকম লেখা পড়লে ভেতরে নড়ে যায়।
আয় মেঘ আয় ছেলেবেলা - আয় কাঠ পেনসিল ।
আয়্ রোদ আয় বনধুরা - দেখি উড়ে যায় চিল।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
না, না। সিনেমার নায়ক ছিলেন মাহমুদ কলি।
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
আমারও তো মনে হয় নায়ক নাদিমই ছিল।
--------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আমিও তো নাদিমই জানতাম। ঐ যে ক্লোজআপ-এর অ্যাডে বেজায়গায় গুঁতা খেল, সেই লোক না?
সিনেমা দেখি নাই তবে গানটা অনেক জায়গায় শুনেছি।
আসলটা শুনতে ইচ্ছে করতেসে এখন।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
খুরশিদ আলমের গাওয়া সেই অরিজিনালটা পেলে জানিয়েন। পুরো মুভি পাওয়া গেলে তো কথাই নাই!
হাহাহাহা গানটা আমিও শুনেছি তবে ছোট বেলায় মনেহয় শুনিনি। আমার সিনেমা দেখার নেশা কখনোই ছিলনা, এখনো নেই, শুধু কার্টুনের নেশা ছিল। যদিও এখন অবশ্য আগের চেয়ে অনেক বেশি দেখি।
লেখা দারুন লাগল, আহা আমার আম্মুরো শখ ছিল আমাকে আর আমার ছোট ভাইকে ডাক্তার বানাবে, কেউই হতে পারলাম না, দেখি এখন ভবিশ্যতে আম্মুর নাতি নাতনিদের বানানো যায় নাকি।
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আমি যেটা ছোটবেলায় শুনেছি, আপনি সেটা বড়বেলায় শুনলেন কীভাবে, ম্যাডাম? হিসেবে তো গরমিল আছে মনে হচ্ছে।
বানাও, যত পারো ডাক্তার বানাও। আমার রোগ-বালাই গুলার একটা লিস্টি মেইল করে দিবো নে। ভাগ্নে-ভাগ্নীদের বরাতে যদি বিনা পয়সায় চিকিৎসা জোটে!
পুরনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। একটা সময় ছিল যখন পাড়ার বন্ধুরা মিলে মিস লঙকা গানটা গাইতে গাইতে স্কুলে যেতাম আবার আসার সময়ও সেই গান গাইতে গাইতে আসতাম। গানের প্রথম দুই লাইনই সম্বল ছিল আমাদের।
আহা সেই দিনগুলা আজ কতদূরে পড়ে আছে.......
আমার সেই পাড়াতো বন্ধুদেরও আর কোন খোঁজ নেই......
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
এইত্তো দিলেন আরো আপ্লুত করে। সেই যে ভূতের গলি এলাকার পাড়াতো বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে। সেই ক্রিকেট খেলার সঙ্গী যে কোথায় হারিয়ে গেল...
সিনেমাটার পাকী নায়কের নাম ফয়সাল। ছোটবেলায় চিত্রালীতে/পূর্বানীতে সিনেমাটার অ্যাড দেখে দেখার খুব শখ হয়েছিল। কিন্তু কোনদিন দেখার সুযোগ পাই নাই। আর এখন সিনেমাটা দেখার মনটা নাই।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এত নামের মাঝে তো আমিই হারিয়ে যাচ্ছি। আপনারা নায়ক নিয়ে গবেষণা করেন, আমি ববিতা নিয়েই থাকি!
হই মিয়া... আপ্নেরা এইখানে মাহমুদ কলিরে কই পাইলেন? নাদিমরেই বা কই পাইলেন?
এইটার নায়ক ফয়সাল... চ্যাঙড়া টাইপ একটা পোলা... হিট ছিলো তখন খুব... এই ছবির ভিডিও এখনো মনে আছে আমার... ছবিটাও দেখছিলাম... তবে ভুলে গেছি কাহিনী...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আপনার কথাই সম্ভবত ঠিক। নাদিম তো সেই নানা'র আমলের নায়ক ছিল, যদি ভুল না জেনে থাকি। আমার কিন্তু কাহিনী মনে আছে এখনও টুকটাক। গিলটি প্লেজার বলে কথা।
নাদিম নানার আমলের না... আমরা নাদিমের সিনেমাও দেখছি অনেক... কী কী জানি নাম? ভুলে গেছি...
নাদিমের যেখানে শেষ... ফয়সালের শুরু সেখানেই...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ঐ তো, ১০-১৫ বছরের একটা গ্যাপ আছে আর কি। আমার নানার আমল, মানে আপনাদের সাড়ে মামা'র আমলের কথা।
অফটপিকঃ জীবনে ভাবি নাই এইসব নিয়ে আলাপ করবো। একই চিন্তা মাথায় ঘোরে রান্নার সময়ও। আজব দুনিয়া।
আহা! জটিল একটা গান আর সিনেমার কথা মনে করিয়ে দিলি। স্কুলে থাকার সময় এই গান ছিল আমাদের সবার প্রিয় গান। বুদ হয়ে ছায়াছন্দ দেখতাম কবে এই গানটা আবার দেখাবে ভেবে। আর নাদিম সেসময় আমাদের হট ফেভারিট ছিল। সিনেমাটায় যদিও ববিতাকে ওর বড় আপুর মত লাগত - পুরো সিনেমাটা বেশ উপভোগ্য ছিল, বিশেষ করে ঐ সময়ের অন্য সিনেমার সাথে তুলনায়, মনে পড়ে। তোর মতই ঐদিন টিভিতে দেখেছিলাম মনে হয় সিনেমাটা। আহা! কঠিন একটা গান!
আর অতি জব্বর পোস্ট! অনেকদিন ব্লগে ঢু মারা হয় না দেখে তোর আগেরগুলো মিস হয়ে গেছে। খরার দিনে পড়ার জন্য জমিয়ে রাখলাম।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
হেহ হেহ, ছায়াছন্দ নিয়ে আপনারা কেউ লেখেন। নস্টালজিয়া, বিটিভি, আর থান্ডারক্যাটস রোমন্থনের এই যুগে ছায়াছন্দ নিয়ে ব্লগে একটি লেখা কিন্তু ওভারডিউ।
এটাই কথা। আমি তো স্রেফ গানের জোরেই সিনেমা দেখতে বসেছিলাম। শেষতক ভালই লেগেছিল বেশ।
খরার দিন? বদ-দোয়া দিলেন নাকি সচলায়তনকে? এখানে লেখার খরা হবে না কোনদিন। ঝটপট পড়ে ফেলেন। যাতে আমিও ফাঁকিবাজির সুযোগ না পাই।
ছায়াছন্দরে আমরা শায়াছন্দ কইতাম
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
অভি ভাই, পুরা সিরিজটাই পুরা পাঙ্খা হৈতেসে। আই এম জাস্ট লাভিং ইট
---------------------------------
বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?
---------------------------------
বাঁইচ্যা আছি
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ। শুরু তো করেছিলাম স্রেফ ব্যক্তিগত স্মৃতিরোমন্থনের জন্য। পরে দেখি আরো অনেকেই একই রকম গানবন্দী।
"মিস লংকা" ছবিতে ববিতার সাথে নায়ক ছিল পাকিস্তানী ফয়সাল। ছবিতে ববিতা-ফয়সাল জুটিকে পুরা মা-ছেলের মত লেগেছিল!!!
তোফা হয়েছে বস।
আরেকটা গান ছিল ১৯৮৩র দিকের।
ওগো সিঙ্গাপুরি মেম
তুমি করবা নাকি প্রেম
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
খুবই ভাল লেখা। গানটার কথা মনে পড়ে গেল। ব্যাপক হিট গান। মনে হয় সিনেমাটা দেখেছিলাম, কিন্তু খেয়াল নেই কিছুই।
সিরিজটা আগাগোড়াই অসাধারণ... নাহ্, তারচেয়েও বেশি কিছু হচ্ছে
এ সিরিজটা একটা জবরদস্ত ব্যাপার হচ্ছে।
কতকিছু মনে করিয়ে দেয়
ধন্যবাদ ইশতি
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আহা! দেরীতে এসে কত লেখা মিস করেছি... ...
--------------------------------------------------
একটি বাদরে, কি যে আদরে, খাচ্ছিল দোলা, ডাল ধরে ধরে!!!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ববিতা আমার খুব প্রিয় নায়িকা সেই ছোটবেলা থেকেই। বিশেষ করে ববিতার সৌ্ন্দর্য আমাকে মোহিত করত। She is totally a beautiful lady. আমি তার ছবি আঁকতে খুব পছন্দ করতাম এবং এখনো করি।
নতুন মন্তব্য করুন