৮. রক ইউ লাইক আ হারিকেন
পরীক্ষিত ও প্রমাণিত কিছু মেয়েলিপনা আছে আমার। মুরুব্বিদের দেখে জেনেছি, নারীমন ভাল করে দেওয়ার অব্যর্থ উপায় হল বাজার করা। এই রোগ আমারও আছে। এমনিতে প্রতিটা পয়সার হিসেব টুকে রাখলেও মন খারাপ হলে কেমন যেন হয়ে যায় সব। যেই আমি কেউ কিছু চাইলে খুঁটিনাটি জিজ্ঞেস করে জেনে নেই, কিছু কিনবার আগে তার যাবতীয় তত্ত্ব-তালাশ করি, সেই আমিই দুই হাতে খরচ করি, সবার ইচ্ছাপূরণ করে দেই বিনাপ্রশ্নে। এমনই এক দুর্বল মুহূর্তে জীবনের প্রথম সাউন্ড সিস্টেম কিনি। চিরকঞ্জুস আমার এই বিরাট খরচের পেছনের কারণ ছিল বিরাট এক অপমান।
আমেরিকা এসে প্রথম কাজ পেয়েছিলাম একটি খাবারের দোকানে। নাম শুনে হাসা নিষেধ – উইনারশ্নিটজেল। মালিক এক পাকিস্তানি লোক আর তার দূরপ্রাচ্যীয় (পড়ুন চিংকু) স্ত্রী। বেতন খুবই কম, ঘন্টায় মাত্র সোয়া পাঁচ ডলার। নগদে কাজ, তাই খাটনির মাত্রা ছিল অমানুষিক। ডেলিভারি ট্রাক থেকে মালপত্র নামিয়ে ফ্রিজারে সাজাতে হত, সকাল-বিকালে দোকানের ভেতর-বাহির ঝাড়তে হত, পার্কিং লট থেকে গুদাম পর্যন্ত সাফ করতে হত, আর খাবার তৈরি ও বিক্রি তো আছেই। লোকলজ্জায় বেসবল ক্যাপ দিয়ে প্রায় নাক পর্যন্ত ঢেকে নিঃশব্দে কাজ করে যেতাম।
জাত্যভিমান মানুষকে কতটা অন্ধ ও কট্টর করে তোলে, তা খুব চোখে পড়তো। একবার এক খদ্দের খাবার ফেরত দিয়ে গেলেন, আমার হাতে তৈরি দেখে। একই সাথে মুদ্রার অপর পিঠও সেখানেই দেখলাম। আমার সাথের কৃষ্ণাঙ্গ মেয়েটি চাকরির ঝুঁকি নিয়েও সেই খদ্দেরকে তাড়িয়ে দিল দোকান থেকে। আরেকবার এক খদ্দের “হেই” বলে সম্বোধনের পর সেই মেয়ে রুদ্রমূর্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে গেল। মুখ ঝামটা দিয়ে বললো, “হেই ইজ ফর হর্সেস, অ্যাড্রেস প্রপারলি।” কৃষ্ণাঙ্গদের উচ্চারণ ঠিকমত বুঝে উঠিনি তখনও। একদিন খদ্দেরকে টাকা ফেরত দেওয়ার সময় এক সহকর্মিনী বলে উঠলো, “ডু ইউ হ্যাভ এনি পিনিস?” আমি স্রেফ বেকুব বনে গেলাম। আমতা আমতা করতে করতেই সেই মেয়ে বলে উঠলো, “দ্যাটস ওকে, আই গট ওয়ান।” এবার আমার আরও তব্দা খাওয়ার পালা। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি তার পকেট থেকে ছোট্ট-গোল এব্রাহাম লিংকন বের করার বুঝলাম পেনি চাইছিল।
সেই দোকানে যারা কাজ করতাম, তারা সবাই ছিলাম জীবন সংগ্রামে বিভিন্ন ভাবে বিপর্যস্ত মানুষ। কমিউনিটি কলেজে পড়ুয়া কিছু মেয়ে ছিল, কিছু ছিল হাইস্কুল ড্রপ-আউট। ম্যানেজারকে লুকিয়ে কাজের অবসরে লুকিয়ে তারা হোমওয়ার্ক করতো, কোনদিন টুকটাক অংক দেখিয়ে নিত। সেই সময়টায় সবাইকে আগলে রাখতেন বয়স্ক এক মহিলা। আফ্রিকার কোন এক দেশ থেকে আমেরিকা এসেছিলেন। স্বামীর সাথে। কিছুদিনের মধ্যেই সেই স্বামী পরের ঘরে চলে গেছে, ফেলে গেছে স্ত্রী আর তিন ছেলে-মেয়ে। সে-ভদ্রমহিলা সন্তানের স্নেহেই আমাদের দেখে রাখতেন। দিনের শেষে গ্রিজ জমে থাকা পাতিল নিজেই সাফ করতেন, আমাদের সুবিধার জন্য বেশিক্ষণ কাজ করতেন, ম্যানেজারকে লুকিয়ে প্যাকেটে ভরে খাবার দিয়ে দিতেন রাতের জন্য। হয়তো আজও তিনি “ইশ”কে মনে রেখেছেন, অথচ আমি তাঁর নাম ভুলে গেছি ঠিকই। কনভিনিয়েন্ট অ্যামনিশিয়া।
কাজ সেরে ফিরছিলাম এক রাতে। ২৫শে এপ্রিল, ২০০৪। রবিবার রাত সাড়ে এগারোটা। সপ্তাহান্তের ফুর্তি সেরে সবাই যার যার ঘরে ফিরে গেছে। ক্যাম্পাসের এক পাশ ধরে হেঁটে যাচ্ছিলাম। ডর্মিটরির সামনেই মাঠ, মাঠের পাশে রাস্তা, রাস্তার একপাশে ছোট্ট মসজিদ। সামনে পড়লো তিনটি ছেলে। সৌজন্যবোধক ভাবে মাথা নাড়িয়ে হেঁটে চললাম। হঠাৎ শুরু হল গালাগালি। দ্রুত পা চালিয়ে কেটে পড়ার চেষ্টা করলাম। সাথে পেছনের পায়ের আওয়াজও দ্রুততর হল। সাথে বেড়ে গেল গালির তোড়। বাধ্য হয়ে হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিলাম। এতে কাজ হল কিছুটা। একজন একটু পৃথুল হওয়ায় বাকি দু’জন ক্ষান্ত দিল, তবে তাই বলে উৎপাত বন্ধ হল না। রাস্তার পাড়ের কাঁকড় তুলে ছুঁড়ে মারতে লাগলো। মাথায় জ্যাকেটের হুড তুলে দিয়ে রক্ষা পেলাম। প্রবাসে এসে মসজিদেরই সামনে হেনস্তা হলাম। দুঃখ, হতাশা, আর রাগ মিলিয়ে কেমন যেন এক অনুভূতি কাজ করছিল। সেই দুঃখ থেকেই অধমের অ্যালটেক লান্সিংয়ের ফাইভ-পয়েন্ট-ওয়ান সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেম কেনা। সামনে পেয়ে মনে হয়েছিল, কী লাভ এত সঞ্চয়ী আর সুশৃঙ্খল থেকে? জীবন তো এমনিতেও কষ্টের, ওমনিতেও কষ্টের।
তখন চলছিল স্করপিয়নসের ক্রেজ। দেশ ছাড়ার আগে সবেমাত্র ডিভিডি কিনেছি কনসার্টের। বাইরে আসার কিছুদিনের মধ্যেই অ্যাক্যুস্টিক ভার্সন যোগাড় করেছিলাম। ঠিক করলাম, রক ইউ লাইক আ হারিকেন দিয়েই উদ্বোধন করবো। তালে তালে ভুলে যাবো মাথায় তাল পড়ার কথা। সব ঠিকঠাক করে গান ছেড়ে দেখি তেমন কোন তফাৎ বুঝছি না। কিছুক্ষণ গুঁতাগুঁতি করে টের পেলাম, সাউন্ড কার্ডই কম্প্যাটিবল না। অতঃপর আবারও মন খারাপ, আবারও ধুম করে কিছু খরচ করে ফেলা। শেষতক সাউন্ড কার্ডও কেনা হল, এবং সেটার উদ্বোধন রক অই লাইক আ হারিকেন দিয়েই হল।
বড় বড় ব্যান্ডের কনসার্টে যাওয়ার শখ মিটবে, বৈশ্বিক ঘটনাবলির ঠিক মাঝখানে থাকবো, বিখ্যাত পর্যটনকেন্দ্র ঘুরে বেড়াবো, অ্যামিউজমেন্ট পার্কে ফুর্তি করবো, প্রশস্ত রাস্তায় গাড়ি চালাবো, ফ্রেন্ডসের জোয়ি’র মত হাউ-ইউ-দুইং বলে বেড়াবো – এই ছিল দেশ ছাড়ার সময় বুকের ভেতর কুসুম কুসুম স্বপ্ন। হয়েও হল না।
খুব প্রিয় এই গানটা এভাবেই জড়িয়ে আছে জীবনের খুব অপমানজনক একটি অধ্যায় আর ভেঙে যাওয়া অনেক খুচরো স্বপ্নের সাথে।
ছবিঃ দ্য-স্করপিয়নস-ডট-কম
৭. ওবলাডি ওবলাডা
৬. মিস লংকা
৫. আমি আশিক, তুমি প্রিয়া
৪. নায়ে বাদাম তুইলা দে ভাই
৩. আজ আমার শূন্য ঘরে আসিলো সুন্দর
২. খরবায়ু বয় বেগে
১. সে যে বসে আছে একা একা
মন্তব্য
গান বাদ...
আপনার লেখা পড়ে যথারীতি প্রবাস কষ্টের ছোঁয়া পেলাম।
কষ্টকর তো অবশ্যই। প্রবাস মানেই নাড়ি-ছেঁড়া জীবন।
অনেকে আছেন, যাঁরা দেশে থাকতেই নিজের পরিচয়, অস্তিত্ব, আর দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। তাঁরা দেশের বাইরে এসেও দেশের সংস্কৃতি ধরে রাখেন, দেশের জন্য কাজ করে যান। তেমন মানুষ খুব বিরল।
অধিকাংশ আছেন আমার মত। আমার একটা দেশ আছে, আমার একটা আলো-হাওয়া-নদী আছে, এই অনুভূতিটুকু আঘাত করে দেশের বাইরে আসার পরই। চূড়ান্ত রকম উন্নাসিকের মধ্যেও এই যে জাগরণ আর অপরাধবোধ জাগাতে পারা, এটাই দেশাত্মবোধের সবচেয়ে বড় শক্তি।
সে-কারণেই বলি, প্রত্যেকের উচিত বছর দুয়েকের দেশের বাইরে কাটিয়ে যাওয়া। উপলব্ধিগুলো সময় থাকতেই আসবে তাহলে।
তোমার লেখা পড়লে মনে হয় ইশ লেখা কত সোজা!
একই কথা আবার বলে যাই--- দুর্দান্ত সিরিজ। প্রতিটা পর্ব আগের পর্বগুলোকে অতিক্রম করে যাচ্ছে। অসাধারণ!
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আমার তো ভাই প্রতিবেদন-টাইপ লেখা। যেমন দেখি, যেমন জানি, তেমনটাই হড়বড় করে লিখে যাই। ব্রেইনলেস লেখা সব!
সিরিজ ভাল লাগছে জেনে খুশি হলাম সত্যিই। কোন চিন্তা-ভাবনা ছাড়া স্রেফ লেখার জন্য লেখা এই সিরিজটা। অবাক লাগে তাই কিছুটা।
আচ্ছা, আপনার যখন মন খারাপ থাকবে, জি-টকে জানাবেন ,প্লিজ?
একদা স্করপিয়নজ-ভক্ত ছিলাম খুব। ৯০-দশকের মাঝামাঝি তারা কিয়েভে এসেছিল প্রথমবারের মতো। কনসার্ট হলো স্টেডিয়ামে। সবচেয়ে সস্তা টিকেট কিনে ভেবেছিলাম দেখা যাবে না কিছুই। বাস্তবে আমরা, প্রলেতালিয়েতরাই, পেলাম সবচেয়ে ভালো জায়গা - একেবারে স্টেজের সামনে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমি (প্রায়) সব দিকেই একটু লেট-ব্লুমার। স্করপিয়নসের খোঁজ পেতে একটু দেরি হয়েছিল আমার। আমার খুব, খুব প্রিয় ব্যান্ড। ইচ্ছা আছে কোনদিন এদের লাইভ দেখার।
আপনার জন্মদিন জানালে আমি একদম হিসেব কষে সেই দিন মন খারাপ করে থাকবো। বোঝেনই তো, প্রতিটা জোড় দিবসে মন খারাপ করার মত সামর্থ্য হয়নি এখনও!
আমিও প্রোলেতারিয়েত হয়ে ব্রায়ান অ্যাডামসের কনসার্টে স্টেজের ৩০ গজ দূরে জায়গা পেয়েছিলাম!
আমার জন্মদিবস উপলক্ষে যদি হয় আপনার মন-খ্রাপ-দিবস, তাইলে তো আর বলাই যাবে না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
বলেই দেখুন না মন ভাল হয়, নাকি খারাপ!
সন্ন্যাসীদা আর ইশতি দুইটারে কইষ্যা মাইনাস
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
সেপ্টেম্বরে নাকি ইউ-টু আসবে শুনলাম...
আসুক গা...ইউ টু রে এত ভালো পাই না
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আপনার ঘাড়ে কয়টা মাথা কন তো?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
এমন লেখা পড়ার পর গানের কথা মনে থাকে না আর।
মনে করিয়ে দেই, আসেন...
আই'ভ গট টু লিভ, ইট'স টাইম ফর আ শো...
ব্যাপারটা কাকতালই হবে, আজকেই এক রেকর্ডিং এর দোকানের পাশ দিয়ে যেতে যেতে শুনছিলাম রক ইউ লাইক আ হারিকেন গানটা।
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এরপর কিছুদিন বিরতি দিয়ে রেকর্ডিং-এর দোকানে যেয়েন। একটু চাপের মধ্যে আছি কিনা!
এরকম একটা গল্প আমারো আছে। তাই অনেক কিছুর সাথে মেলাতে পারলাম।
উইনারশ্নিটজেলে আমি কখনো খাই নি। ভালো কোন মেনু আছে নাকি ওদের?
স্করপিয়ন্স '৯০ এর শুরুর দিকে খুব প্রিয় ছিল। পরে আর তেমন ভালো লাগে নি। এটা আর 'উইন্ড অফ চেইঞ্জ' দু'টো গানই একসাথে প্রথম শুনেছিলাম।
এই গানটা শুনে দেখুন তো, কেমন লাগে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আছে কিছু, মনে হয় না আপনার পোষাবে। সোজা বাংলায় যেগুলোকে হটডগ বলি, সেগুলো উইনার নামে বেচতো। কেন যেন নামটা শুনেই অরুচি এসে যেতো আমার!
সন্ন্যাসীজীকে ধন্যবাদ "হলিডে"-র জন্য। অসামান্য রকম প্রিয় একটা গান। এই গানটা সম্ভবত আমার শোনা স্করপিয়নসের প্রথম গান, যদিও তখনও জানতাম না এটা কাদের গান।
অভিসার (অভি স্যার)
আপনার এই সিরিজটা খুবই বস হয়।
স্করপিয়নের গান খুব শুনিনি যদিও
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আপনাকেও দিই একখানা।
মনে রাখা দরকার, স্করপিয়নজ হার্ড-রক গ্রুপ হলেও মূলত ব্যালাডগুলোর কারণেই জনপ্রিয়তা পায়।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমার ব্যক্তিগত পছন্দ হচ্ছে "Still loving you" গানটি।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
সেটি ওদের প্রথম বড়ো হিট। আমারও পছন্দ। তবে স্করপিয়নজ বললে অধিকাংশের Still loving you গানটির কথাই মনে পড়ে বলে মনে হয়। সে কারণেই ভাবলাম, ভিন্ন দু'টি গান দিই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ভাগ্যচক্রে কোনদিন দেখা হলে আপনার এক দফা খানা পাওনা রইলো অধমের কাছে। নামটা পছন্দ হয়েছে বেশ। আমার স্বভাব-চরিত্রের সাথে যায় ভাল।
দুর্দান্ত। গান না, লেখাটা।
থেঙ্কু, থেঙ্কু!
আবার পড়লাম, আর পড়তে গিয়ে পেলাম পয়েন্ট!
জাত্যাভিমান ? জাত্যভিমান নয় ?
অভিদা, আপনার কাছ থেকে পয়েন্ট নেয়ার মজাই আলাদা।
--
আমার এই দেশেতে জন্ম, যেন এই দেশেতেই মরি...
ইশ, বেইজ্জতি পুরা। এত সহজ একটা বানান ভুল করলাম! একের সাথে দশমিক এক বেশি নিন।
অসাধারণ লেখা
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আমি চিরকালই আকাজে পারদর্শী। আসল লেখার বেলায় ঠন-ঠন, বসে বসে ব্লগায় যাই!
হুম.... কি আর করা সংগ্রাম জিন্দাবাদ।তবে
তুমি ১টা ভালু লিখক।
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
সেটাই... সংগ্রাম জিন্দাবাদ!
ভুল দিনে "ভালু লিখক" বললেন। এইমাত্র দেশ থেকে আনানো বইগুলো হাতে পেলাম। এক হাতে সচল সংকলন আর সিকি-আধুলি, আরেক হাতে শমন শেকল আর গল্পহীন সময়। একেকটা থেকে খাবলে খাবলে পড়ছি একটু করে। গুহার ভেতর কাসিমের চিচিং-ফাক ভুলে যাওয়ার মত অবস্থা পুরা! নিজেকে একাধারে ক্ষুদ্র আর সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে।
বটে! এখনতো তোমারে হিংসা হৈতেছে!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
মাঝে মধ্যে আমার এমনও দিন যায়... সকাল থেকে একই গান বার বার শুনতে শুনতে... তখন আপনার এই শিরোনামের গানবন্দী জীবন কথাটা খুব মজা লাগে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
এ তো আমার দৈনিক সমস্যা। এই যেমন এখন আটকে আছি শ্রেয়া ঘোষালের "আকাশ জুড়ে স্বপ্ন মায়া"তে। এর আগে আটকে ছিলাম জাগো'র "ঝুম ঝুম ঝুম বৃষ্টি"তে। তারও আগে শ্রীকান্তর "দে দোল দোল দোল"...
উচ্চারণ ঠিকঠাকমতো করতে পারে, এইরকম সহকর্মিনীর সাথে কাজ করতে হয়।
লেখা ভাল্লাগছে খুব।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
কর্মিনী দিয়ে আর কত? সহধর্মিনী চাই, সেটার খোঁজ থাকলে বলেন!
আহারে, তোমার আগের জবের কথা শুনে খুব মায়া লাগছে! (অভির মাথায় প্যাট করে দিল) লেখা খুব ভাল লাগল
আর আমিও স্করপিয়নের গান তেমন শুনিনি ৯০র মাঝামাঝি টাইমে আমি আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গদের গান শুনতাম বেশি
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
এগুলো তেমন ব্যাপার না। এখন আর গায়ে লাগে না। তখনও যে খুব একটা লাগতো, তা না। সাধে কি আর আমার বেহায়াপনার কথা বলি?
আমি কৃষ্ণাঙ্গদের গান থেকে শত হস্ত দূরে থাকি। এদের গান তো শুধু গান না, একটা আলাদা কালচার। ওটা আমার জন্য না।
rapping এর কথা বলছিনা, যদিও তা আমার খারাপ লাগেনা, কিন্তু সেই টাইমে আমি Boyz||Men এর হিউজ ফ্যান ছিলাম। এখোনো গানগুলো শুনলে সারাদিন শুনতেই ইচ্ছা করে, মনেহয় এত সুইট লিরিকস লিখল কিভাবে। ওদের এ গানগুলো শুনে দেখতে পারো
Water Runs Dry
On Bended knee
EndOf The Road
আর All-4-One ইসস ওদের I swear এই গানটা আমাদের year6 ফেয়ারওয়েল এর গান ছিল, আমার এত্ত প্রিয়
যাইহোক হয়ত তোমার ভাল লাগবেনা, গানগুলো শুনে দেখতে পারো
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
শুনলাম গানগুলো। এদের গান আগে না শুনলেও একটা বয়সে এই ধরনের গান শোনা হয়েছে টুকটাক।
আমি তো র্যাপ ভেবেই ভয় পেয়েছিলাম শুরুতে। সেটা বাদ দিলে Seal এর গান আমারও খুব প্রিয়।
হেডিং দেখে ভেবেছিলাম ধুমধারাক্কা কোন লেখা হবে। পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। অসাধারণ লেখা। একটু আগেই বুয়েট নিয়ে একটা লেখা পড়ে বুয়েটের মজার সব কাহিনীর কথা মনে পড়ে গেল। কোন এককালে অডিটোরিয়ামের সামনের সিঁড়িতে বসে আড্ডা দিতাম তোদের সাথে। একদিন তুই হুট করে চলে গেলি দূর দেশে। তখন কোনদিন মনে হয়নি সেখানে তোকে এতকিছু সহ্য করতে হয়েছে। আমাদের আড্ডা কিন্তু থেমে যায়নি। তাই তোর লেখা পড়ে মন খারাপ হল একদিকে, অন্যদিকে মনে হল আমরা কত আরামেই না ছিলাম।
তোর এই সিরিজটা জটিল হচ্ছে। আমার অনেকদিন থেকে এরকম একটা কিছু লেখার খুব শখ ছিল..এই গানটান নিয়ে...একেকটা গান কেমন করে ব্যক্তিগত কোন ঘটনার সাথে মিশে যায়...কোন গান কেমন করে একটা সময় বা অনুভূতিকে নিয়ে আসে...যেটার সাথে হয়তো গানটার তেমন কোন সম্পর্ক নেই।
ভাল থাকিস। আর ইয়ে, একান্তই যদি মন-টন খারাপ হয়, ইট্টু আওয়াজ দিস।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
ভাল আছি, ভাল থেকো।
আমিও বুয়েট নিয়ে ঐ পোস্টে আপনার মন্তব্যের জবাবে লিখতে গিয়েছিলাম ফ্রি চকলেট খাওয়ার কথা। আহ, কী সরল-সুন্দর দিনগুলো ছিল! আহ্লাদ দেওয়া বড় বোনেরা ছিলেন, ফিল্ম সোসাইটির আড্ডাগুলো ছিল...
তবে ঐ অতিসরল ও অতিসুন্দর জীবনটা থেকে বের হওয়া নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। কষ্টের মধ্যে দিয়েই তো জীবনকে চেনা। এভাবে বলা ঠিক না... কিন্তু দেশে দেখি আজও বন্ধু-বান্ধব খেলো ব্যাপার নিয়ে মান-অভিমান করে। হাসি পায় সেগুলো দেখে। আস্তে করে সরে পড়ি জটলা থেকে।
জীবন অনেক কঠিন। আবার কঠিন করে বাঁচতে পারলে জীবন অনেক বড় একটা রোমাঞ্চও।
অনেকেই নিজেদের জীবনের অনেক গানের কথা বলছেন। লিখে ফেলুন না সেগুলো নিয়ে!
মন তো ইদানিং প্রায় প্রতিদিনই টুকটাক খারাপ হয়। পোস্টাল অ্যাড্রেস পাঠিয়ে দিয়েন মেসেজে, মন খারাপ হলে সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই জানবেন।
দেশের বাইরে না আসলে নিজেকে কখনো চিনা হতোনা...
চিনে থাকলে কিন্তু এখনই দেশে ফেরত যাবার সময়।
মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়ে গেলাম----
আমি ইংরাজী গানে একেবারেই কানা---স্করপিয়নের একটা মাত্রই গান শুনেছি, যেটা সবাই শুনেছেন--'Wind of Change'.....
লেখা নিয়ে আর কী বলব---সবাই বলে দিয়েছেন--আমি শুধু অনুরোধ করব সবসময় এই রকম ভাল না লেখতে-- হে হে হে ----
আহা! আবার বলেন, আবার বলেন! শুনে সুখ পাই।
আপনার বে-ইংরাজি গানের জ্ঞান দেখেই আমি ভয়ে দূর দিয়ে চলি। আগামী কুইজ কবে আসছে?
সন্ন্যাসীদা'র জুড়ে দেওয়া গানগুলো শুনে দেখতে পারেন। স্করপিয়নস আর মাইলসের গানগুলো সব প্রায় এক রকম। এই একমাত্রিকতা নিয়ে দু'টো ব্যান্ডের বিরুদ্ধেই সমালোচনার তীর নিক্ষিপ্ত হয়েছে সময়ে সময়ে। যদিও তাতে আমার কিছুই আসে-যায় না। দু'টোই আমার খুব প্রিয় ব্যান্ড।
লেখাটা ভাল্লাগছে...
আমারও ভাল্লাগছে... গল্পহীন সময়। গল্পগুলো যেন স্ফটিকের মত অস্থির এই সময়কে ধারণ করে আছে। প্রতিটা গল্পের শেষে এক ধরনের "আরে, তাই তো!" অনুভূতি হচ্ছে।
থ্যাঙ্কুম্যাঙ্কু...
দু'দিন আগে একটা পাঠক-প্রতিক্রিয়া পেলাম, 'একেবারেই ভাল লাগে নাই, সব মন খারাপের গল্প।'
আমারও ইচ্ছা আছে একটা পাঠানোর। ঠিকঠাক মত পড়ে সারি, তারপর ইমেইলাবো নে।
ইশতি,
Scorpions এর এই অ্যাকুস্টিক অ্যালবামটা দুর্দান্ত রকমের দুর্ধর্ষ ! এন.ডি.সি. তে, গ্রুপ-৭ এ ক্লাসে বসে আরেকজনের CD Walkman এ প্রথম শুনছিলাম। "Drive" গানটা সবচেয়ে ভাল লাগে। ভাল জিনিস মনে করাইছ, আজকেই বের করে আবার শুনতেছি ...
লেখার ব্যপারে কিছু বলার নাই । হিংসা হয় এরকম লেখা দেখলে । হয়তো আসতেছি সেই "স্বপ্নের" দেশে ... ভাল লাগেনা
আমি বোধহয় দোদুলের কাছ থেকে নিয়ে শোনা শুরু করেছিলাম। নটরডেমের দিনগুলোয় আমিও অন্যের ওয়াকম্যানে গান শুনেছি প্রচুর... তবে সেটা ছিল... থাক, পরে কোন পর্বে হবে নাহয়।
ড্রাইভ আমারও খুব প্রিয় গান ছিল।
তুমি তো আসছো অনিকেত ভাইয়ের ওখানেই। ওনার পাল্লায় পড়ে যদি তোমার লেখালেখি শুরু হয়!
গ্রুপ সেভেনের দিনগুলো নিয়ে লেখা দরকার। ঐ পর্যায়ের কুকর্মগুলোর ডকুমেন্টেশন সময়ের দাবি। উইকিতে "গ্রুপ-সেভেন" নামে একটা এন্ট্রি খোলা যায়?
অনিকেত ভাই কি ওইখানে নাকি? তাইলে তো খাতির পাতাইতে হবে এখন থেকেই ... ওইদিকে আমার পরিচিত কেউ নাই, পুরা বিরানভূমি ...
গ্রুপ সেভেনের স্ট্যাটিসটিক্স ক্লাস আর জহর স্যারের ক্লাসের কথা মনে পইড়া গেল .... হমম, উইকি খোলা উচিত
মনে করতে থাকো সব। দেখি, সময় করে কোনদিন লিখবো নে। মন্তব্যের ঘরে হলেও তথ্য জুড়ে দিও আরো।
হাই "ইশ",
অনেকদির পরে সচলে এসেছি। দেরীতে হলেও লেখাটা চোখে পড়েছে বলে নিজের ভাগ্যকে ধন্যবাদ দিতে হচ্ছে।
আর কিছু লিখতে হবে?
নাহ, এখানে আর কিছু লিখতে হবে না। যেটুকু লিখেছেন, তাতেই লাল-কমলা হয়ে গেলাম। সবিস্তারে পোস্টান একটা। অনেক দিন ধরে অপেক্ষায় আছি।
চামে ইশতি তাঁর শুভ্র, সফেদ ত্বকের কথা জানিয়ে দিলেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
আমি তো (কাছ থেকে দেখা) চাঁদের মত সুন্দর
লেখাটা বরাবরের মতোই ভালো লেগেছে ইশতি ভাই।
স্করপিয়নস এর You & I, Always Somewhere আমার খুব পছন্দের দুইটা গান। এই গানটাও প্রিয়, আর এই কয়টা লাইন--
Take me to the magic of the moment on a glory night
Where the children of tomorrow dream away
In the wind of change
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
উইন্ড অফ চেঞ্জ-এর কিছু অংশ শুনেছি খুব ছোটবেলায়, যখন বার্লিন ওয়ালের ভিডিও দেখাতো। কিছুই বুঝতাম না তখন। বড়বেলায় শুনে গানটার কথাগুলো ভয়ংকর নাড়া দিয়েছিল। আহা, "গ্রেট" জিনিসের সাথে প্রথম পরিচয়ের মুহূর্তগুলো কী যে অসামান্য!
এই লেখাটা কী মন খারাপ করার জন্যে।
আমার কিন্তু মন খারাপ হয়ে গেলো।
সেই সাথে মনে পড়লো- "পৃথিবীর সব সীমান্ত আমায় বিরক্ত করে"।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
তেমন তো কোন অভিপ্রায় ছিল না। এটা স্রেফ আত্মকথন। আমি কিছুটা অফ-দ্য-পিচ খেলা ব্যাটসম্যানের মত। দানবীয় শক্তি আমার নেই, আবার শৈল্পিকতাও নেই ছিটেফোঁটা। সে-কারণে জীবন-যখন-যেখানে-যেমন করে সময়গুলো কাটিয়েছি। এভাবেই একটা সময় খেয়াল করলাম, অল্প অল্প করে মোটামুটি ঘটনাবহুল হয়ে গেছে জীবনটা। বুড়ো বয়সে তাড়িনীখুড়ো হওয়ার চেয়ে জোয়ান বয়সের তোপসেই হলাম নাহয়।
তোমার এই সিরিজটা একসাথে এতকথা মনে পড়ায় দেয় যে পইড়া তব্দা লাইগা বইসা থাকি....
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
গত কিছুদিন ধরে কেন যেন খুব হোমসিক লাগছে। যেই সময়গুলোর কথা লেখা, সেই সময়ে কিন্তু খুব স্বাভাবিক, সাধারণ ছিল ব্যাপারগুলো। এমন না যে সিনেমার মত "দেখিস, একদিন আমরাও..." বলতাম প্রতি সকালে। আমি স্রেফ ঘুম থেকে উঠতাম, দিনগুলো কাটাতাম। খুব বেশি অভ্যস্ত ছিলাম সেই জীবনে।
সাড়ে পাঁচ বছরের মাথায় এসে দেনা-পাওনার হিসেব মেটাতে গিয়ে কেন জানি খুব দেশে যেতে ইচ্ছে করে হঠাৎ করে। আরো ক'দিন যেতেই জীবনের এই "গানবন্দী" দিকটা সামনে আসতে থাকলো। গাইতে-বাজাতে পারি না দেখেই হয়তো গান-সংশ্লিষ্ট সবাইকে এত ঈর্ষা আমার। হয়তো সেজন্যই এভাবে আটকে আছে ওখানেই সব।
আর কিছু না হোক, লোকজন দুনিয়ার স্বরূপ চিনতে পারে যদি, তাতেই বা ক্ষতি কী?
আমার ধারণা, 'সে যে বসে আছে একা একা'-র পর এইটা এই সিরিজের সেরা লেখা। অথবা এইটাই সবচেয়ে সেরা।
হাতে গোনা দুইতিনটা ছাড়া আমি স্করপিয়নস-এর গান শুনিনি। তাই ওদের নিয়ে মাতামাতি নাই। তবে লেখাটা খুব খুব খুব ভাল্লাগল।
বুঝছি, আমার দুঃখের দিনের কিসসাগুলান তুমি ভালা পাও!
তাই তো, এইভাবে তো ভেবে দেখিনি...
মুহাহাহাহা...
নতুন মন্তব্য করুন