যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে অগণিত মানুষ দিন-রাত সময় কাটাচ্ছেন শাহবাগের মোড়ে। তাঁরা পথে থাকবেন, সত্যিকার রায় নিয়ে বাড়ি ফিরবেন। জীবনের তাগিদে দূরে বসবাস করলেও আমরা আত্মিক ভাবে তাঁদের পাশে আছি।
প্রশ্ন হলো, আমরা কি কিছুই করতে পারি না? পারি। খুবই জরুরী একটি কাজ করতে পারি। এই কাজটি দেশের মানুষগুলোর পক্ষে করা দুষ্কর, কিন্তু আমাদের জন্য সহজ।
জামায়াত-শিবির ও মুসলিম বিশ্বের নিরলস প্রচারণার ফলাফল হিসাবে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোতে যাচ্ছেতাই সংবাদ প্রচার করছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে বিভিন্ন ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আপনারা যাঁরা সশরীরে শাহবাগে যেতে পারছেন না, তাঁরা অনুগ্রহ করে নিচের তালিকা দেখুন, চেষ্টা করুন কিছুটা সময় খরচ করতে।
১/ 'দি ইকোনমিস্ট' বছরের পর বছর ধরে প্রকাশ করে যাচ্ছে বিভিন্ন অসত্য। তারা জামায়াতের মুখপাত্র হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে, বানোয়াট রিপোর্ট ছাপাচ্ছে।
২/ 'বিবিসি'-র মূল পাতায় মুক্তিযুদ্ধকে লেখা হয়েছে "ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হিসাবে", বলা হয়েছে "পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৬ই ডিসেম্বর", যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে ডাকা হয়েছে "উইচ-হান্ট"।
৩/ 'ওয়াশিংটন পোস্ট' শাহবাগের ছবি ছেপে লিখেছে সেটা জামায়াতের স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভ।
৪/ 'এপি'-র বাংলাদেশ প্রতিনিধি উপরের ছবিটি পাঠিয়েছেন, সেই ছবি দিয়ে বাংলাদেশ পরিচিত হচ্ছে।
৫/ 'সিএনএন'-এর আই-রিপোর্টে মাসের পর মাস ধরে জামায়াত-নিয়োজিত ব্লগাররা বানোয়াট রিপোর্ট তুলে যাচ্ছে, যেগুলো তারা পরবর্তীতে রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করে।
৬/ 'উইকিপিডিয়া'-য় প্রতিটি রাজাকারের পেইজই ধুয়ে-মুছে সাফ করে রেখেছে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা। বিদেশিরা এই বিচার সম্পর্কে সেখানেই প্রথম খোঁজ নিচ্ছেন এবং ভুল জানছেন।
৭/ 'হিউম্যান রাইটস ওয়াচ' শুরু থেকেই খুব সোচ্চার ভাবে কাজ করে যাচ্ছে জামায়াতের পক্ষে। এদের ছত্রচ্ছায়ায় বিশ্বে আমাদের এই বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে বাজে ভাবমূর্তি তৈরি হচ্ছে।
৮/ 'অ্যামনেস্টি'-র মতো সংগঠন, যারা আমেরিকা-সৌদিআরব-ফিলিস্তিন-সিরিয়ার প্রসঙ্গে নিশ্চুপ, তারা "মৃত্যুদণ্ড" দাবি করায় বিচারে ফাঁসির দাবিকে মধ্যযুগীয় বর্বরতা হিসাবে দেখছে।
৯/ জামায়াতের বিদেশি আইনজীবি টোবি ক্যাডম্যান কিংবা ভাড়ায় খাটা সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান একের পর এক মিথ্যা লেখা ছাপিয়ে যাচ্ছেন সর্বত্র।
এদের রুখতে হবে। এই মিথ্যাচার রোধ করতে হবে। আমাদের কণ্ঠ ধ্বণিত হতে হবে আন্তর্জাতিক প্রাঙ্গণেও।
মানুষ ক্ষুধা-তৃষ্ণা-শৈত্য-জীবিকা উপেক্ষা করে পথে রাত কাটাচ্ছে। আমাদের ভাইয়েরা "গঞ্জিকা-সেবক" তকমা উপেক্ষা করে শ্লোগান দিচ্ছে। আমাদের বোনেরা "পতিতা" অপবাদ উপেক্ষা করে দেশের গান গাইছে।
আপনি কি এই কাজগুলোর জন্য আজ ১০টি মিনিট দিতে পারবেন না?
সংযোজনঃ
মন্তব্য
আমরা কি একটা লেটার ড্রাফট করে এইসব পত্রিকাগুলোকে পাঠাতে পারি? অনেকগুলো লেটার যদি যায়, এরা কি ভাষ্য পরিবর্তন করবে নাকি জাস্ট ফেলে দিবে?
নাকি অলটারনেটিভ মিডিয়া লিখবো?
আমাদের করনীয় কি?
আমরা সব অপপ্রচারকারী খবরের লিংক এখানে জড়ো করতে পারি। এরপর বিশেষ বিশেষ প্রশ্নের জবাবে সাহায্য চাইলে কেউ না কেউ তথ্য দিতে পারবেন। তবে, কারও জন্য অপেক্ষা করে আমাদের নিজেদের বোধ কাজে লাগানো সবচেয়ে জরুরী। শাহবাগ বা দেশের অন্যত্র কেউ কিন্তু প্রতিবাদের আগে কোনো আইনজীবি বা রাজনীতিকের সাথে কনসাল্টেশন করেনি। আমাদেরও তেমনটা করার কারণ নাই। শুধু যেন গিয়ে বলি এই রিপোর্ট অসত্য, যেন আমাদের দাবি স্পষ্ট ভাষায় জানাই।
ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনারা ভিডিও দিয়ে এই খবরগুলোর ভুল দিকগুলো তুলে ধরুন। প্রয়োজনে আমরা যারা দেশে আছি তাদের বলুন আপনাদের কি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদের কর্মজীবন অনেক ব্যস্ত জানি। আপনাদের যথাযথ সাহায্য করার জন্যেও অনেকে রাজি হবে। সবাইকে বলতে হবে কেন এসব খবর বিশ্বাস করা যাবেনা। উইকিপিডিয়ায় কি চিঠি দিয়ে ব্যাপারটা বোঝানো যায়? না গেলে কোন ইনফো ভুল বলে অনেকে দাবী করলে কি তা সরানো হয়? সবাই নিজ নিজ গ্রুপে, অফিসে এটা নিয়ে সব খুলে বলুক, কোন খবর কেন ভুল সেটা তুলে ধরুক, সবাইকে বলুক তারা যেন এটা ওর পরিচিতদের জানায়। আর এখানে তো আপনাদের ছোট ভাইরা আছেই, ডাক দিবেন কিছু দরকার হলে।
I collected some links here. May be useful to you. Thanks.
http://bangla2000.com/blog/war-crime-tribunal/news-links/
Well we can edit Wikipedia if we click on edit then a new page comes in and we can edit ourself .it works I just tried it
আপনি বাল জাজিরার কথা উল্লেখ করেননি। এরা প্রায়ই বিম্পির বরাত দিয়ে (আসলে নিজেদেরই বক্তব্য) বলে এই বিচার নাকি বিরোধীদের নিশ্চিহ্ণ করার আওয়ামী ষড়যন্ত্র। এই বাল জাজিরাতে প্রতিবাদপত্র পাঠানো ছাড়াও এদের প্রাসঙ্গিক নিউজের অনলাইন কমেন্টঘরগুলিতে গিয়ে প্রতিবাদ করা উচিত।
****************************************
কিভাবে আমরা এটা রোধ করতে পারি সে ব্যাপারে কিছু বললে ভালো হতো।
এইখানে নিউজ এবং মন্তব্য করার লিঙ্ক দিয়ে আপডেট করতে থাকো। সবার বক্তব্য কপি পেস্ট হবার দরকার নেই। কিন্তু মূল কথা যেন একই থাকে। বাঙালি যুদ্ধপরাদীদের ফাসি চায়।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
খুবই জরুরী কথা বলেছেন। অনলাইন আন্দোলন মূল আন্দোলনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি নিজে ঢাকার বাইরে নিজ শহরের আন্দোলনে সক্রিয় এবং পাশাপাশি ইন্টারনেটেও যতদূর পারি লিখছি।
মাত্র একুশে টিভিতে মাত্র একটি টক শো দেখে বুকে ব্যথা অনুভব করছি। রাগে মাথা দপদপ করছে। অতিথি ছিলেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান এবং সম্ভবত বি,এন,পি পন্থী কোন এক ভদ্রলোক, মোটামতন, গোলমুখ, নামটা ভুলে গেছি রাগে। বারবার উনি বললেন, "প্রকৃত" যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করার কথা।
প্রশ্ন জাগে, তবে কি গো,আজম, নিজামি, সায়েদী,কাদের মোল্লা, সাকা, বাচ্চু রাজাকার "প্রকৃত" যুদ্ধাপরাধী নন? এ প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান সাহেবও বললেন, "বিচার হচ্ছে মানবতাবিরোধী অপরাধের।"
কেন সংজ্ঞা নিয়ে এই লুকোচুরি। বি, এন,পির নেতারা কেন যুদ্ধাপরাধ আর মানবতাবিরোধী অপরাধকে আলাদা করছেন? কোন অসৎ অভিপ্রায়ে? তরিকুল ইসলাম সাহেব ট্রাইব্যুনালের মানবতাবিরোধী বিচারের সাথে অন্যান্য ফৌজদারী অপরাধকে "মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ" বলে শব্দটির অপপ্রয়োগ করছেন।(উৎসঃ মঙ্গলবারের হরতালের পূর্বে প্রেস ব্রিফিং)। বোঝাই যাচ্ছে অনেক মুরুব্বি লোকেরাও শব্দগুলোর প্রকৃত মানে জানে না। এ প্রসঙ্গে উইকি বলছে
অর্থাৎ, বি,এন,পি নেতারা যা প্রচার করছেন প্রকৃত সত্য তার উলটো। অনেক যুদ্ধাপরাধই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, কিন্তু কিছু কিছু যুদ্ধাপরাধ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ নয়। সোজা বাংলা করলে যুদ্ধাপরাধের মধ্যে সবচেয়ে জঘন্য অপরাধগুলো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে গণ্য হবে। কাজেই যুদ্ধাপরাধ শব্দটির চেয়ে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ শব্দটি হালকা নয় বরং আরো অধিক ঘৃণ্য অপরাধ। গণিতের ভাষায় বললে, জঘন্যতম যুদ্ধাপরাধের সেটটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সুপার সেটের একটি সাবসেট।
উল্লেখ্য এই মোটা কুমড়োপটাশ ব্যক্তি "ন্যুরেমবার্গ-টুরেম্বার্গ" ইত্যাদি তাচ্ছিল্যসূচক শব্দ প্রয়োগ করেন। এবং পাকিস্তানের যুদ্ধাপরাধীদের সংখ্যা বলেন ১৮৫, যেটা উপস্থাপক শুধরে দেন। এই বেঈমান ব্যক্তি নাকি পারিবারিকভাবে "প্রকৃত" যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়েছিল!
চিহ্নিত করুন এই নির্লজ্জ দালালদের। থু থু ছেটান এদের গায়ে। প্রশ্ন করি বার বার-
গো,আজম, নিজামি, সায়েদী, সাকা, কাদের মোল্লা, বাচ্চু রাজাকার -এরা কি প্রকৃত যুদ্ধাপরাধী নয়?
নির্ঝর অলয়
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩ এ "আন্তর্জাতিক অপরাধ" এর অধীনে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ, গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ সংজ্ঞায়িত আছে। বিচার ঐ সংজ্ঞামতে হচ্ছে। টক শোতে কথা বলার জন্য তো পড়ালেখা করতে হয় না, বহু ছাগলই বহু রকম ম্যা ম্যা করে ওখানে গিয়ে।
হিমু ভাই, এই ছাগলগুলোকে কি করা যায় বলুন তো? এরা কি আদৌ শিক্ষিত লোক। সাদামাটা ইংরেজিও কি এরা বোঝে না? সংজ্ঞা খুব স্পষ্টভাবেই আছে। এরা যেহেতু পানি ঘোলা করছে -তাই মনে হয় এরা ছাগল নয়, গাধা!
নির্ঝর অলয়
প্রিয় হিমু,
আমি রবি বলছি। শাহবাগ আন্দোলন বিশেষ কোনো বিপ্লবীর ব্যানারে গড়ে ওঠা আন্দোলন নয়। এটা স্বতস্ফূর্ত। এ কথা ঠিক, কেউ কেউ এসে মাইক দখল করছে। কিন্তু কতক্ষণ? এ আন্দোলন অনাদিকালের। কাজেই দখলবাজরা সুবিধা করতে পারছে না। রাত ১২ টা বাজলেই তারা কেটে পড়ছে।
খুবই আজগুবি একটা অবস্থা বিরাজ করছে। ফেসবুক, ব্লগে বিচ্ছিন্ন এবং এলোমেলোভাবে একটা ডাক এসেছিল, যাচ্ছি শাহবাগ।
তারপর এ আন্দোলন পুরোটাই তারুণ্যের দখলে।
ডান, বাম, মধ্যম- কেউ সুবিধা করতে পারছে না। মানুষ আসছে, মানুষ চলে যাচ্ছে, মানুষ আবার আসছে।
ফাইনালি, এটি গণমানুষের আন্দোলনে পরিণত হচ্ছে।
মাইক দখল করে খুব সুবিধা হচ্ছে না। কেননা মানুষের ভীড় এত দীর্ঘ এবং মাইকের সংখ্যা এত বেশি যে কোনো বিশেষ পক্ষ এখানে নেতাগিরি ফলাতে পারছে না। তবু সময়ের সাথে সাথে এটি জনসমুদ্রে রূপ নিচ্ছে।
বু্দ্ধি দিন, পরামর্শ দিন। যে কোনো উপায়ে পারলে, সহায়তা করুন।
আমার কাছে এটা ইউনিক একটা ব্যাপার মনে হচ্ছে।
গুড়।
ধন্যবাদ।
আশীফ এন্তাজ রবি
প্রিয় রবি,
আপনি মন্তব্য দিয়ে আমাকে ধন্য করার চব্বিশ ঘন্টা আগ থেকেই সহায়তা করে যাচ্ছি। কিন্তু বুদ্ধি নাই দেখে কাউকে পরামর্শ দিতে পারছি না।
আপনার গুড় মাথায় তুলে নিলাম।
দোয়াগো।
হিমু ভাই ,
আপনাকে খোমাখাতায় আরও সক্রিয় দেখতে চাই। আপনার এক/দুই লাইনের স্ট্যাটাস
( খোমাখাতার 'Status' এর বাংলা কি? অবস্থা!! )/মন্তব্য অনেককে উজ্জীবিত করতে পারে।
আপনার লিখায় সেই শক্তি বিদ্যমান।
বিবেচনায় নিবেন।
- মিলন
হঠাৎ কথা নাই বার্তা নাই আচমকা আশীফ এন্তাজ রবি ও তারপর মিলন সাহেবের কাছ থেকে নিজের বুদ্ধি ও শক্তির কথা জেনে পা দুইটা কেমন যেন অবশ অবশ লাগছে।
নবী নবী না লাগলেই হয় ।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
গুড় পড়ে মজা পেলাম। আপনার সেন্স অফ হিউমার ভাল।
"বু্দ্ধি দিন, পরামর্শ দিন। যে কোনো উপায়ে পারলে, সহায়তা করুন।"
মিলন
সাথে একটা আন্দোলন শুরু করলে কেমন হয়, 'চু' আন্দোলন। পু আন্দোলনের হর্তাকর্তা রবি সাহেব একটা নির্দেশনা দিলে জাতি আজ দিক খুঁজে পেতো।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গো,আজম, নিজামি, সায়েদী, সাকা, কাদের মোল্লা, বাচ্চু রাজাকার -এরা প্রকৃত যুদ্ধাপরাধী এটা ঐ নির্লজ্জ দালালরা আরো
ভাল করে জানে বিধাই এদের পক্ষে সাফাই গয়ে ক্ষমতাই জেতে চয়
বিভিন্ন বিদেশী মিডিয়াতে কমেন্ট বা মেসেজ পাঠাবার লিঙ্ক
ABC News
LA Times
BloomBerg Business Week
Washington Post.
নিয়মিত আপডেট করছি।
বিঃদ্রঃ দয়া করে প্রতিমন্তব্য করতে 'জবাব' ক্লিক করবেন না, তাহলে মন্তব্য এডিট করা যায় না আর।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ধন্যবাদ, হিমি। সবগুলোতে গিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে এসেছি।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
ধন্যবাদ ইশতি ভাই। শাহবাগের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশের চেয়ে বিদেশী মিডিয়াতে প্রতিবাদ জানানো কোন অংশে কম গুরুত্বপূর্ণ না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ওয়াশিংটন পোস্ট-এ রেজিস্টার করার সময় খেয়াল করলাম তাদের কান্ট্রি লিস্টে বাংলাদেশ নাই। আর কেউ কি এটা দেখেছেন?
বি
খুবই চমৎকার উদ্যোগ ইশতি ভাই। অপপ্রচারকারী খবরের লিংক যোগাড় করার চেষ্টা করছি।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
অপপ্রচার রোধের চেষ্টা করা উচিত। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ভুল খবর ছড়িয়ে পরাটা আমাদের জন্য সমস্যা আরো বেশি বাড়িয়ে দেবে।
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
ব্লগার ভাই এবং বোনেরা, একটা উপকার করবেন? লন্ডনে এই শুক্রবার একটা সমাবেশ arrange করছি কসাই মোল্লার ফাশি চেয়ে, এই সংবাদটা কি একটু ছরিয়ে দেবেন? শাহবাগে না থাকার কষ্ট একটু হলেও লাঘভ হবে যদি দেশের জনতাকে বোঝাতে পারি যে আমরা প্রবাসীরাও তাদের সাথে আছি। ফেসবুকে একটা event create করা হয়েছে, লিঙ্ক দিলাম। সবার সাহায্য কামনা করছি http://www.facebook.com/events/204992782979811/205078982971191/?notif_t=plan_mall_activity
অপপ্রচার রোধের চেষ্টা করা বৃথা। এরচেয়ে সত্য প্রচার করি সবাই মিলে। ছোট একটা সাইট খোলা যায় যেখানে সকল ভিডিও, দলিল, ছবি ইত্যাদি সকল তথ্যের সংগ্রহ থাকবে। কোন মন্তব্য দেয়ার জায়গা থাকবে না। শুধু তথ্য। তারপর সবাই সেগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবে।
আপনি কি কখনো আইসএসএফ এর সাইটে গিয়েছেন? ভিডিও দলিল ছবি ইত্যাদির সবচে বড় সংগ্রহ কিন্তু সেখানেই আপনি পেতে পারেন।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
তথ্যের সন্ধানেঃ http://icsforum.org/
সকালে ঘুম থেকে উঠে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলাম। আজ কাজ নাই, আট ঘণ্টা হাসি হাসি মুখ করে দাঁড়ায় থেকে মদ, বিড়ি সিগারেট বিক্রি করা লাগবে না। ভাল মন মেজাজ চাইনিজ ইলেক্ট্রনিক্সের মালের থেকেও কম টেঁকসই। এক দুই তিন ক্লিকের মাথায় মেজাজ গেল সপ্তমে চড়ে। আরে কি ছবি দিয়ে কি নিউজ বানালো ওয়াশিংটনপোস্ট? সাথে সাথে ফোন দিলাম ঐ পত্রিকায়। আমেরিকায় এই হল এক জ্বালা, ফোনে কোন মানুষের সাথে কথা বলতে হলে দীর্ঘ সময় আগে যন্ত্রালাপ করতে হয়। অবশেষে হেড়ে গলার এক মহিলা সব বৃত্তান্ত শুনে বলল এই কমপ্লেইন এপির কাছে করতে হবে। বেশ একটা জ্বিহাদী জোশ নিয়ে এপিতে ফোন করলাম কিন্তু আগে ওয়ান ডায়াল করা হয়নাই দেখে নাম্বাদের কানেক্ট করতে পারিনি। আবার ফোন দিলাম, এইবার এক নরম গলার মহিলা ধরল ফোন এবং আমার বক্তব্য শুনে কোন এক এক্সটেনশনে ট্রান্সফার করে দিল। সেইটা ছিল একটা ভয়েস মেইলবক্স যেখানে আমি অবশেষে একটা কমপ্লেইন রেখে আসলাম। কিন্তু এইসব ভীনদেশীদের কাছে কিসের নালিশ জানাবো যখন আমার দেশেরই কোন এক হারামজাদা সাংঘাতিক ( সাংবাদিক) এই নিউজটারে এইভাবে বিকৃত করে ছাপাইছে।
সবাই CNN-এর iReport-এ শাহবাগ থেকে সংগৃহীত ছবি, ভিডিও, গান, ইত্যাদি জমা দিন।
http://ireport.cnn.com/
লিন্ক কাজ করছে না।
এখানে লিংক নেই কোনো। হেডিং১ ব্যবহার করলে এরকম দেখায় আর কি।
http://ireport.cnn.com/
আমরা "ব্যাঙ্গলর বিশ্ববিদ্যালয়" এর ছাত্র/ছাত্রীরা আগামীকাল ব্যাঙ্গলরের "টাইম্স অফ ইন্ডিয়া" পত্রিকার অফিসের সামনে স্লোগান নিয়ে যাওয়ার প্ল্যান আছে... আমরা যেন সফল হতে পারি দোয়া করবেন।। আর আপনারা যে যেই দেশে থাকেন, সেই দেশের প্রধান ১/২ টা পত্রিকার অফিসের সামনে গিয়ে আপনাদের কথা তুলে ধরুন আর আপনাদের কথাগুলু কলাম আকারে প্রকাশ করার অনুরুধ জানান।
(Y) (Y) (Y)
ধন্যবাদ ইশতি।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
বিদেশি কোনো খবরে ১৯৭১-এর গণহত্যাকে \"কথিত\" ডাকা হলেই সেই আমলের পত্রিকার রেফারেন্স দিন।
ICSF-এর ওয়েবসাইটের এই ফাইলে বিদেশি পত্রিকার কাটিং আছে। সেখানে স্পষ্ট ভাষায় লেখা আছে সেই সময়ের বিবরণ। ফাইলটি সংগ্রহে রাখুন, নিজে পড়ুন, অন্যকে পড়ান।
http://icsforum.org/library/files/185_1971.pdf
১/ এই বিশাল ফাইলটি একবারে শেয়ার না করে নিজে একটি সংবাদ বাছাই করে নিন, সেটার স্ক্রিনপ্রিন্ট নিন, সেই ছবি কোথাও আপলোড করুন, এবং সেই ছবি/সংবাদের রেফারেন্স দিয়ে বিদেশি সংবাদ মাধ্যম কিংবা উইকিপিডিয়ায় প্রতিবাদ জানান।
২/ এই সংবাদগুলো কিছু নিবেদিত মানুষ বেশ অনেক বছর ধরে অসম্ভব কষ্ট ও ত্যাগের বিনিময়ে যোগাড় করেছেন। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলবেন না।
এমন একটি গুরত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আর একবার।
কসাই কাদের সহ সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
তুহিন সরকার।
প্রায় প্রতিটি বিদেশি সংবাদ মাধ্যমই মুক্তিযুদ্ধে নিহতের সংখ্যা "৩০০,০০০ থেকে ৩,০০০,০০০ বলে কথিত" বলে থাকে। সংযুক্ত ফাইলের ২৪তম পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য।
ওয়াশিংটন ডেইলি পোস্টে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, জুন ২২ তারিখ পর্যন্তই ৬ লক্ষ শরণার্থী শুধু রোগ-জরাতেই মারা গেছেন। ৩ লক্ষ একটি জঘন্য অপপ্রচার।
http://icsforum.org/library/files/185_1971.pdf
যথারীতি, প্রাপ্তিস্বীকার করতে ভুলবেন না।
জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের অভিযুক্ত করাকে প্রতিটি বিদেশি গণমাধ্যম প্রচার করে থাকে "রাজনৈতিক প্রতিহিংসা" হিসাবে।
'রাজাকার অর্ডিনান্স'-এর কপি দিয়ে প্রমাণ করুন যে এই প্যারা-মিলিশিয়া সত্যিই ছিলো, এবং তারা সাংগঠনিক ভাবে পাকিস্তানি জান্তার সমর্থক ছিলো।
http://icsforum.org/library/files/420_GovernmentofEastPakistan1971.pdf
যথারীতি, প্রাপ্তিস্বীকার করতে ভুলবেন না।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ৬ বছরে ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করার কারণে সারা বিশ্বে আজ নাৎসি পার্টি নিষিদ্ধ। জামায়াত ও তার সহযোগীরা মাত্র ৯ মাসে ৩০ লক্ষ বাঙালি হত্যা করেছে।
এটা গণহত্যার বিচার, রাজনীতি নয়। রাজনীতিতে এই দলটি পুনর্বাসিত হওয়া আমাদের জন্য অনেক বড় কলঙ্ক, যা ৪০ বছর পর হলেও মোচন করছি আমরা।
ওয়াশিংটন পোস্ট এ কমপ্লেইন করার লিঙ্ক।
বিবিসি তে কমপ্লেইন করার লিঙ্ক।
ইশতি, লিঙ্ক গুলা মূল পোস্টে যোগ করে দেও। আমার আগের কমেন্টটা এডিট করতে পারছি না।একজন প্রতিমন্তব্য করে ফেলেছে।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
মূল পোস্টে একবারে যোগ করবো নে সব জমা হলে।
মডুদের অনুরোধ করেছিলাম ঐ মন্তব্যটা সরাতে, যাতে এডিট করতে পারেন। মন্তব্যকারীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
আমি বিবিসির খবর চেক করসি, কোন সমস্যা চোখে পড়ে নাই
বিবিসির খবরের লিঙ্ক পোস্ট করতে চাচ্ছি, কিন্তু please complete the word verification below দেখাচ্ছে, যদিও কোনো ভ্যারিফিকেশনের লিঙ্ক আসছে না
ব্যাপারটা বাইরের দেশের কাছে কি পরিমান ভুল ভাবে উপস্থাপন করা হইসে, টুইটারে অপরিচিত টুইট গুলার প্রথম ৪/৫টাই মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী। কুত্তাগুলো অনেক আগায় আসে এই ব্যাপার এ। আমি শুধু একটাই রিকোয়েস্ট করব, প্লিজ আমজনতার জন্য সুন্দর গুছিয়ে কিছু নির্দেশনা দেন, সবাই ফেসবুক এ মন্তব্য করছি আমরা, সবাই যদি বাইরের দেশের মিডিয়া গুলোতে কিভাবে সহজে সংক্ষিপ্ত সময়ে প্রতিবাদ জানাতে পারি।
সমস্যা হলো, বাংলাদেশে টুইটার ব্যবহার করে খুব কম সংখ্যক মানুষ।
If you do all the writings and everything in Bangla font, how would world media know about it. Please write some columns or articles in English for the sake of world media to read it. Check the blogs the jamat people writes and updates.... they have astonishing networks.
আপনার ভাবনার সাথে একমত। তবে এই পোস্টের উদ্দেশ্য কোনো কিছু লিখে বা বলে দেওয়া না। অনেকেই জানতে চাইছিলেন কীভাবে "কিছু একটা" করতে পারেন। আমি শুধু চেষ্টা করছি সেই "কিছু একটা" করার রসদ যোগাতে। এই কাঁচামাল নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে যা করবেন, তা পাঠকের নিজের ব্যাপার।
তবে হ্যাঁ, পৃথক ভাবে ইংরেজিতে লেখা চালিয়ে যেতে হবে।
বিদেশি মিডিয়ায় প্রচার করা হয়ে থাকে যে এটি প্রকৃত অর্থে 'আন্তর্জাতিক' নয়।
এই ট্রাইব্যুনাল হলো 'আন্তর্জাতিক অপরাধ'-এর বিচার করার আদালত। ইংরেজিতে 'International Crimes Tribunal' এই বাংলা নামেরই (দুর্বল) আক্ষরিক অনুবাদ। এটি কোনো আন্তর্জাতিক "ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল" নয় যে এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে লোকজন দাওয়াত দিতে হবে কিংবা বিশ্বমোড়লের অনুমতি নিতে হবে।
জেনারেল নিয়াজীর সাথে কসাই কাদের মোল্লার ভিডিও।
https://www.facebook.com/photo.php?v=124505161060145
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের 'Rome Statute' অনুসরণ না করার ভুয়া অভিযোগ করা হয় ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে।
এই জঘন্য মিথ্যাচারের জবাব দিতে নিচের তথ্যগুলো ব্যবহার করুনঃ
জামাতের পয়সায় আন্তর্জাতিক মিডিয়ার এত বড় মুখ, এই জামাতকে দিনের পর দিন পয়সা দিয়ে শক্তিশালী করছি কিন্তু আমরাই। এই লেখাটা পড়ে দেখা যেতে পারে। আপনাকে শাহবাগ যেতে হবেনা, শুধু জামাতি পণ্য ব্যবহার করা থেকে নিজে বিরত থাকুন, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবকে বিরত রাখত চেষ্টা করুন, মাত্র ৫ বছর পরে দেখবেন জামাত কোথায় যাবে। ফেসবুকে স্ট্যাটাসের পর স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধু বান্ধব্কে বলুন জামাতি প্রতিষ্ঠানে কামলা না দিতে, জামাতি পণ্য না কিনতে, জামাতি পত্রিকা টিভি চ্যানেল না দেখতে। এর পর দেখা যাবে জামাতকে নিয়ে কোন আন্তর্জাতিক মিডিয়ার কতগুলা বাল ছিড়ে।
ভাল লিখেছেন। অসির চেয়ে মসি শকতিমান
শাহবাগ যদি আজ বাংলাদেশের হৃদয় হয়, তবে বাংলাদেশের কোন ভয় নাই।
আসুন যে যার অবস্থান থেকে, কর্মসময় থেকে সামান্য কিছু সময় বের করে বিদেশী মিডিয়ার বিভ্রান্তির বিরুদ্ধে সক্রিয় হই।
এখন সময় আমাদের!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
শুধু জামাতি পণ্য ব্যবহার করা থেকে নিজে বিরত থাকুন, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবকে বিরত রাখত চেষ্টা করুন, মাত্র ৫ বছর পরে দেখবেন জামাত কোথায় যাবে। ফেসবুকে স্ট্যাটাসের পর স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধু বান্ধব্কে বলুন জামাতি প্রতিষ্ঠানে কামলা না দিতে, জামাতি পণ্য না কিনতে, জামাতি পত্রিকা টিভি চ্যানেল না দেখতে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
হুঁ
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
একমত
পাঁচ লাইনে খবরেও বিচারকে হেয় করা হচ্ছে এই বলে যে সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চাইছে।
বিগত নির্বাচনের খুঁটিনাটি সবাই জানেন। শুধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুর ঘাড়ে ভর করে আওয়ামী লীগ নতুন ভোটারদের প্রায় সবার সমর্থন পেয়েছে, দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন জিতে সরকার গড়েছে। এটা ক্ষমতায় আসার পর তৈরি কোনো পাঁয়তারা নয়, বরং এই বিচারের প্রতি গণসমর্থনের জন্যই ক্ষমতায় আসা।
ভাই, Independent এ আরকম কিছু পাইলাম না.........
মনে হয় ডিলিট করে দিয়েছে।
তবে যাই হোক ... আমাদের আন্দোলন চলবে
এখনও ঘোলাটে রিপোর্ট, তবে আমার মন্তব্যটা মুছে দিলাম। চোখ রেখেন, পারলে রিপোর্ট করেন।
খাসিংটন পোস্টের ছাগু লিংক --
http://www.washingtonpost.com/world/asia_pacific/protesters-clash-with-police-as-party-enforces-strike-in-bangladesh-over-war-crimes-sentence/2013/02/06/989297ba-7029-11e2-b3f3-b263d708ca37_story.html
কমেন্টে গিয়া শখ মিটায়ে গাইল পাড়া শুরু করেন সবাই।
-- রামগরুড়
দিসি একটা রাম-ঠুয়া !
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পোয়েট্রি ক্লাব থাকে। বাংলাদেশী ছাত্ররা কি একটু যোগাযোগ করবেন নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পোয়েট্রি ক্লাবের সঙ্গে? যেহেতু জামাত বিদেশে প্রোপাগাণ্ডায় কোটি কোটি টাকা খরচ করছে, আমাদেরই জানাতে হবে বিদেশী ছাত্রদের সঙ্গে নিয়ে, আমরা এমন একটি লোকের মৃত্যুদণ্ড চাই, যে এক তরুণী কবিকে এক কোপে শিরচ্ছেদ করে তার কর্তিত মস্তকটি চুল দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে দিয়েছিলো হাওয়ায়।
কাদের মোল্লার ভিক্টিম শুধু মেহেরুন্নিসা নন, সমস্ত মানবতা। আসুন, আমাদের বিদেশী বন্ধুদেরও সম্পৃক্ত করি আমাদের আন্দোলনে।
আজ থেকে ৪০ বসর পুরবে সোকোল বাধা উপেকখা কোরে যদি বিজোয় সিনিযে আনতে পারি,তবে এখন কেনো পারবো না???????????????????????
আন্দোলনে সফল হওয়ার জন্য, এখন সময় এসেছে সুনির্দিষ্ট কিছু দাবি নিয়ে আন্দোলন পরিচালনা করা। এই দাবিগুলো হতে পারে -
১) সংবিধানের মূলমন্ত্রে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনা,
২) জামায়াতে ইসলামীসহ সকল ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা,
৩) নতুন চার্জশীট দিয়ে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে মামলা পুনরুজ্জীবিত করা...
র্র্
আমাদের অধিকার কোন রাজনৈতিক দলের ভোট ব্যবসার উপকরণ নয়। বিক্ষোভের আগুন যেন আমাদের অধিকার আদায়ের মশাল হয়।
ওয়াশিংটন পোস্ট আর এবিসি নিউজ এর রিপোর্ট পুরা এক
বুঝলাম না
ইশতিয়াক ভাই আপনাদের কথায় খুব ভালো লাগছে এবং উৎসাহ ও সাহস পাচ্ছি যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। এক সময় আমার ধারণা ছিল তরুনদের ৭১ নিয়ে মাথা ব্যাথা নাই কিন্তু না এখন মনে হচ্ছে এটা আমার ভুল ধারণা।
সবাই নিজের একটি করে Twitter অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং সেখানে #Shahbag হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ছবি, সংবাদ, ও শ্লোগান প্রচার করুন।
সংবাদ মাধ্যমের উপর আমাদের নিয়ন্ত্রণ নেই, ফেসবুকে অচেনা কারও প্রবেশাধিকার নেই, বাংলা-ইংরেজি ব্লগগুলোর নাম বিদেশিরা জানে না। কিন্তু টুইটার সবার জন্য উন্মুক্ত, এবং পরাক্রমশালী রাষ্ট্রপ্রধানেরাও অনুসরণ করে।
শাহবাগেও থাকবো, আপনাদের সাথেও থাকবো।
এই কমনসেন্সবিহীন ইডিয়টগুলারে বিরত রাখা যায় কেমনে?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শাহবাগে থাকতে পারছিনা কিন্তু মনেপ্রানে সেখানেই আছি,থাকব।
জাতিসংঘ রাজাকারদের সাথে তাল মিলিয়ে বিচার প্রশ্নবিদ্ধ করছে <এখানে>।
ঘোষণার সাথে সাথেই টুইটারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে ডেভিড বার্গম্যান <এখানে>।
জামায়াত-শিবিরের অপপ্রচারের শেকড় অনেক দূর পর্যন্ত প্রসারিত। এদের এজেন্ট আছে দেশে-বিদেশে। সবাইকে অনুরোধ, সর্বশক্তি দিয়ে এদের প্রতিহত করুন।
ছিলাম আছি এবং থাকব
পৃথিবীর বড় বড় যতো ইউনিভার্সিটি আছে, অই সব ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট গুলোতে আমরা আমাদের দাবীর সত্যতা তুলে দরে আমরা পোষ্ট করতে পারি।তাহলে পৃথিবীর প্রত্যকটা মানুষ আমাদের দাবী জানতে পারবে।
CNN-এ প্রকাশিত iReport. এরকম আরও রিপোর্ট লিখুন আপনারা সবাই।
http://ireport.cnn.com/docs/DOC-922072
আজকে আলজাজিরাতে ইউকে থেকে হাইকমিশনার (মিরাজুল কায়েস) এর ইন্টারভিউ দেখানো হলো। ভদ্রলোকের শাহবাগের গনজাগরণের বিষয়টা মোটামুটি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ঠিক জানিনা ইংরেজীর দূর্বলতা কিনা ঠিক গুছিয়ে বলতে পারেননি।
ভিডিওটার অনলাইন ভার্শন পাচ্ছিনা। পেলে দেবার ইচ্ছা আছে।
টুইটারে অপপ্রচার রোধে এগিয়ে আসুন।
**এই তালিকা** অনুযায়ী বিভিন্ন বার্তা সংস্থার প্রতিনিধিদের পাঠান গণজাগরণের প্রকৃত খবর।
টুইটার আইডিটা কাজে লাগছে আজ।
__________________
জানি নিসর্গ এক নিপুণ জেলে
কখনো গোধূলির হাওয়া, নিস্তরঙ্গ জ্যোৎস্নার ফাঁদ পেতে রাখে
আপডেট
The Wall Street Journal এর এই খবরটার শেষের অংশটা দেখা দরকার। সাম জারিফির বক্তব্য খুবই আপত্তিকর।
পড়তে পারছি না। টেক্সট কপি করে দেবেন?
৫ ফেব্রুয়ারি এই খবরটি এসেছিল। শেষের অংশটুকু তুলে দিচ্ছি--
...cont
লিঙ্কটা আবার দিচ্ছি-- দেখেন তো কাজ করে কিনা!
না করলে -- http://online.wsj.com/article/SB10001424127887324445904578285253762636258.html এইটা এড্রেস।
লগ-ইন করতে বলে আর কি
ছবির মেলা -- এগুলো ছড়িয়ে দিন সর্বত্র, ব্যবহার করুন রিপোর্টে।
পোস্টার সমগ্র -- যেকোনো আয়োজনে প্রিন্ট করে ব্যবহার করুন এই পোস্টারগুলো। (কৃতজ্ঞতাঃ স্যাম)
ইউটিউবের ভিডিও শেয়ার করুন সর্বত্র, বাড়িয়ে দিন আপনার রিপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা।
আল-জাজিরাও বাধ্য হলো সত্য রিপোর্ট করতে। প্রতিবাদ জারি রাখুন, সব রকম মিডিয়ায় লিখতে থাকুন যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে।
http://www.aljazeera.com/news/asia/2013/02/201327181442185887.html
খবরটা কিছুক্ষণ আগেই চোখে পড়ল।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
http://ireport.cnn.com/docs/DOC-922072
অবশেষে অরিন্দম কহিলা বিষাদে। শিরোনাম ঠিকঠাক লেগেছে। দেখা যাক নেক্সট খবর কি হয়
এটা CNN-এর আনুষ্ঠানিক রিপোর্ট নয়, একটি কমিউনিটি রিপোর্ট। এই রকম রিপোর্ট আপনি নিজেই লিখতে পারেন কিন্তু। আরও অনেক অনেক লিখুন।
মৃত্যুদণ্ড নয়, সর্বোচ্চ শাস্তি চাওয়া হচ্ছে।
পাশ্চাত্যের অনেক দেশ শত শত বছর অন্যের দেশে লুট-তরাজ করে এখন 'মানবিক কারণে' মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করে। তারা এই আন্দোলনে ফাঁসির দাবিকে দেখাতে চাইছে বর্বরতা হিসাবে। স্পষ্ট ভাবে বলে দিন, আমরা ৩৪৪ জন খুনের দায়ে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি রাজাকার কসাই কাদেরের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রে মৃত্যুদণ্ড প্রথা থাকবে কি না সেই বিতর্কের সময় এটা না। চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন মধ্যপ্রাচ্যের অনাচার নিয়ে তারা শেষ কবে কিছু বলেছেন/লিখেছেন।
আবার জেগেছে বাংলাদেশ...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আপনাদের এই আন্দোলন সফল হোক। একজন ভারতীয় বাঙ্গালী হিসেবে 'রাজাকার-বিরোধী' আন্দোলনকে জানাই অগ্রিম শুভেচ্ছা।
- অদচৌ
সকলের সুবিধার্থে কিছু মৌলিক প্রশ্নোত্তর ইংরেজিতে অনুবাদ করে দেওয়া হলো।
Sleeping tigers awake: Bangladesh demands justice for 3 million martyrs
This document summarizes the ongoing movement in Dhaka, Bangladesh demanding the highest punishment of war criminals. It also refutes a number of false claims posed by various news outlets, both at home and abroad. Please contact me if you dispute any of the statements in this document. I will provide you with necessary evidence and references.
Background: A genocide that went unpunished
Bangladesh’s liberation from Pakistan in 1971 was earned at the cost of 3 million lives. This genocide was one of the worst genocides in the 20th century. To put it in perspective, the Holocaust took the lives of 6 million Jews over 6 years. In Bangladesh (then East Pakistan), the Pakistani army and their local collaborators killed 3 million people in just 9 months.
This genocide went unpunished for four decades. Any and every attempt to bring the war criminals to justice was thwarted by domestic and international politics. During this time, the collaborators were systematically rehabilitated in politics to the point that they became part of the ruling coalition during 2001-2006. The masses were deeply aggrieved, and elected the Awami League to power in 2008. Theirs was the party who led the Liberation War and promised to bring the war criminals to justice.
After necessary preparations, a tribunal was formed in 2010 and some of the leading war criminals were arrested. The first verdict was announced on January 21, 2013, sentencing Abul Kalam Azad (“Bachchu Razakar”, Bachchu the Traitor) to death, in absentia. The second verdict was announced on February 4, 2013, sentencing Quader Mollah (“Koshai Quader”, Buther Quader) despite finding him guilty of 344 murders during 1971.
The verdict came as a shock to the general masses, and they took to peaceful street protests at a center-city square called Shahbag. Tens of thousands have been camping there, protesting day and night, and demanding maximum punishment for the convicted collaborator. The protest started as a spontaneous gathering of some bloggers and online activists, but promptly grew manifold.
Let us now move on to the FAQ portion of this document. Some of the most common misinformation will be refuted here. This is a living document and will grow as new issues arise.
স্লিপিং টাইগারস অ্যাওয়েকের ডাউনলোড লিঙ্ক, র্যাপিডশেয়ার থেকে।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
“The trial is politically motivated.”
Not a single ounce more than it is politically motivated to conduct the Nuremburg trials. The collaborators formed a radical Islamist party called the Jamaat-e-Islami, whose various wings (Al-Badr, Razakar, Al-Shams, and Peace Committee) were actively involved in the genocide. They did it all in the name of religion. They methodically wiped out various ethnic populations, and also targeted the general masses because of their secular ideals. A party such as this, which openly demands a Taleban-esque regime in Bangladesh, should have been long banned like the Nazi Party.
“The trial is a political tool of the ruling party.”
The ruling party, Awami League, was the one that led the war in 1971, and came to power in 2008 with only one promise – trial of the war criminals. It was at the core of their election manifesto and helped win them an absolute majority in the parliament. This is not a random act of political persecution by the government. They are working towards a clearly defined goal of bringing the war criminals to justice. There is no mention of political parties. The issue has nationwide support from everyone, including the supporters of the opposition party, BNP.
“The trial is a way to persecute Muslims.”
A two-pronged lie aimed to gain sympathy from Muslim countries. Jamaat claims that the occupying youth in Shahbag are “drug addicts” and “prostitutes” who are enemies of Islam. The truth, in fact, is that the protest organizers regularly break for prayers, and resume their protest soon afterward. This is a protest against Islamist fundamentalists, not Islam or any other religion.
Secondly, it is important to revisit some of the propaganda launched by Jamaat in the name of Islam. One is illustrated here, more can be offered on demand. In January 2013, they doctored a news to claim that a human chain was organized in Mecca by the Shaikh Abdur Rahman Al-Sudaisi, Khatib of the Kaaba. It was said to be a protest demanding the release of an accused war criminal, Delwar Hossain Sayedee. In fact, Google Translation of the Arabic text in the original news reads:
"Peace Dr. Sheikh Abdulrahman bin Abdulaziz Al Sudais President General Affairs of the Grand Mosque and the Prophet's Mosque last night .. Covering of the Kaaba to Sheikh Abdul Kader Shaibi great servants of the House of God according to habit annual place in the first day of the month of Dhu al-Hijjah of each year, which recognizes cladding new foreign Kaaba for large custodians House of God to be installed on the Kaaba on the ninth day of the month of Dhul Hijjah instead of the current cladding.And Dr. Mohammed Pajudh reviewed general manager factory covering of the Kaaba in a speech at the ceremony .. Stages of the industry covering of the Kaaba, which includes sections laundry and laboratory manual and automatic fabric, printing and belt and finally sewing clothing.”
No mention of Bangladesh. A trivia for those who are inquisitive: Delwar Hossain Sayedee has since found himself tangled in a phone sex scandal with two women, one of whom calls him Grandfather.
“Reportedly 300,000 to 3 million were killed in 1971.”
A very common error found in foreign news outlets who do not conduct due diligence of their sources. Jamaat claims that someone accidentally put an extra ‘zero’ and hence the official estimate of 3 million! This is perhaps the most disrespectful of all their propaganda. The decimated figure is originally found in documents written by Pakistani army officers and their collaborators. It is then referenced by some secondary sources. Most foreign outlets generally look at these secondary sources, and do not bother to dig one level deeper, as their journalistic duty demands of them.
During the war, 3 million people were killed and 400,000 women were raped. The population at the time was 70 million. Of them, 10 million sought refuge in bordering India to escape the genocide. As reported in The Washington Daily News on June 22, 1971, over 600,000 of the refugees were killed. The war went on for five more months, and these were the people who managed to escape the genocide but didn’t have the means to fight hunger and disease. This goes to show that the total number of martyrs was far, far more than the false claim of 300,000.
“The tribunal is not trying true war criminals.”
This is a carefully crafted deflection tactic. Jamaat claims that war criminals are “in all parties”, and their leaders are wrongly tried instead. They claim that the tribunal is invalid because it is not trying the thousands of collaborators. Fact is, only the first batch of eight war criminals is being tried right now. Investigation is ongoing against many more. All eight of the accused (two convicted at the moment) were prominent leaders of Jamaat and other collaborating parties. Ghulam Azam was the supreme leader of collaborators in 1971. Motiur Rahman Nizami was his immediate follower. Ali Ahsan Mozahid was the leader of Al-Badr, the organization that tortured and murdered the prominent intellectuals two days before surrender. Others are also members of the supreme council. The tribunal is trying war criminals from top down. These are the Hitlers and Himmlers and Goebbelses.
As seen in the following image, Ghulam Azam is conspiring with General Rao Farman Ali in 1971.
“This is not a truly international tribunal.”
What we commonly refer to as “war crimes” is now enveloped under the broad term, “crimes against humanity.” These are considered “international crimes”, and the International Crimes Tribunal in Bangladesh has been set up to try such crimes. It was never meant to be an international tribunal on crimes. There is not and never will be any reason to invite foreigners into this process.
“This tribunal does not follow the Rome Statute.”
This is another carefully crafted lie. The International Crimes Tribunal does not, in fact, follow the Rome Tribunal. It has nothing to do with Bangladesh denying human rights. The statue was proposed in 1998 and was finalized on July 1, 2002. Only seven countries in the world are against the statute – Iraq, Israel, Libya, China, Qatar, Yemen, and USA. The statute is only applicable to genocide committed AFTER July 1, 2002. The genocide is Bangladesh is beyond the legal scope of the Rome Statute simply because it happened in 1971. Furthermore, the Rome Statute encourages countries to set up domestic tribunals to bring such international crimes to justice – precisely the process followed in Bangladesh. It is therefore a pioneer for anyone who wants justice for genocide victims.
“The protests are staged by pro-government activists.”
The protests in Shahbag originated in Facebook as a member of the Bloggers and Online Activists Network (BOAN) called for a spontaneous meet of likeminded individuals to voice their discontent of the ‘mild’ verdict. This sparked a mass-movement on which the government had no control. As soon as the movement gathered momentum, many political parties tried to affiliate themselves with it, but the masses did not allow anyone to enter their mix. In fact, some ministers went to express their solidarity only to be forced away by projectiles of all variation.
“The protesters are trying to get the accused killed.”
The protesters are chanting continuous slogans for over three days now, demanding the noose for Quader Mollah. This is because the People’s Republic of Bangladesh recognizes death penalty as the highest punishment. The tribunal found Quader Mollah guilty of rape, torture, and 344 murders. Yet they sentenced him to life imprisonment. Previously convicted Abul Kalam Azad was given the penalty for much fewer murders. The protesters are demanding a similar punishment for Quader Mollah. It is about highest punishment for war criminals, whether death penalty should be abolished or not is a debate for a different time. At the moment, this is a street occupation where people from all walks of life are expressing their solidarity.
“Protesters are attempting to influence the judicial process.”
Yet another false claim. Not once do the protesters demand that the tribunal be tampered with. They understand that this is a historic court and therefore needs to be kept beyond future criticism. They want the death penalty, but they want it through the legal process. This is an expression of mass displeasure in the speed and effectiveness of the entire process. The people want retribution, but they want it through the judicial process. If anything, the verdict (which clearly did not go according to the government’s preference) is an attestation of the tribunal’s independence.
“The tribunal does not allow foreign lawyers.”
This is a particularly misleading statement floated by Jamaat’s lawyer, Toby Cadman, who likes to present himself as a human rights activist. Any lawyer who appears in a court in Bangladesh has to be a member of the Bar Council. This holds true in any country in the world. As esteemed a lawyer as Mr. Cadman is, he cannot practice in a Bangladesh court unless he obtains an entry to the Bar Council. There is about sovereignty, not conspiracy.
“The tribunal has never been a forum open to public.”
This is one of many misrepresentations of the truth by David Bergman, an international journalist diligently working for the war criminals. Mr. Bergman projects the image of being an expert in this area, but forever fails to appreciate how the International Crimes Tribunal in comparison to classical trials such as the Nuremburg Trials. Let us review one of his many reports and analyze the professional misconduct.
In December 2012, Mr. Bergman accused the tribunal of being a closed forum because they, according to him, did not allow access to his note-takers. He claimed that two note-takers were bounced from the gate, and therefore this is somehow indicative of a shady trial. What Mr. Bergman carefully excludes is that these were two new note-takers whose identity was unknown to the court. The tribunals started without proper security requirements. New protocols were slowly phased in. By that time, Mr. Bergman’s note-takers were knows to all, and they were given full access. Mr. Bergman admits as much.
When he replaced note-takers, the security protocol required them to submit a CV so that they can be background-checked. Instead of complying with this standard procedure, Mr. Bergman snatched the opportunity to cook up a storm. He demanded that his note-takers should be able to avoid security clearance by virtue of a letter from him. This is an outrageous claim.
Yet, in an unprecedented step to ensure transparency, the Registrar of the court directly posted a comment on Mr. Bergman’s personal blog, explaining the situation. He also mentioned that Mr. Bergman promised to submit CVs by the end of the work day, then failed to do it (due to his own failings, as admitted by Mr. Bergman later on), but still went home and posted a misleading report.
Every report from such a ‘journalist’ demands a pinch of salt.
কাল বাংলাদেশ এম্বাসীতে পোস্টকার্ড পাঠাব। বাংলা ইংলিশ দুইটাতেই লিখবো এই রায় মানি না।
বিদেশি সংবাদ মাধ্যমের বার্তা বিভাগের জন্য খসড়া চিঠি।
কৃতজ্ঞতাঃ আসিফ আসগর
To whom it may concern:
We are writing to draw your attention to cover a populist movement currently taking place in Dhaka, Bangladesh. The movement is a result of a spontaneous public reaction to the recently announced verdict by the International Crimes Tribunal (ICT) in response to the charges of murder, rape and torture against Abdul Quader Mollah, assistant secretary general of the Islamist political party Jamaat-e-Islami. In spite of the relentless efforts put up by the individuals associated with Jamaat-e-Islami and their student-body organization Islami Chhatra Shibir to falsely tag this movement as a political propaganda initiated by the ruling party Bangladesh Awami League, the group of protesters successfully reject such accusation as it comprises solely of mass people having no political interest since the movement commenced.
One of the most outrageous genocides took place in Bangladesh during the 1971 Independence War against Pakistan. During the nine-month long war, a very small faction of the Bangladeshi people betrayed the country by assisting Pakistani military in committing murder, rape, torture and other forms of heinous acts against humanity. Due to a series of unfortunate political events, those war criminals were never punished according to law and they managed to get united to initiate a so-called Islamist movement in Bangladesh as they were awarded with the commanding positions of Jamaat-e-Islami, whose sole purpose is to use and twist religious beliefs for their own advantage by creating political unrest in Bangladesh. As a nation of brave freedom fighters, we, the Bangladeshis, irrespective of our religious beliefs, political entities, professions and social classes, were earnestly waiting for the trial of those criminals to begin for 41 years. Naturally, we wanted the highest possible punishment for the people who betrayed our own families, killed our brothers, and raped our sisters.
The Tribunal sentenced Abdul Quader Mollah, a known war criminal and murderer of almost 350 Bengalis during 1971, to life in prison on February 5, 2013. This verdict was judged unfair by the entire population of Bangladesh as everyone was expecting a capital punishment. Consequently, a large number of people spontaneously assembled in Shahbag square, a prominent intersection of Dhaka city to take part in a movement initiated by online activists and bloggers. The movement took a grander shape as people all around the country, most of whom with no political background, started to take part with a single demand: highest punishment for all of the war criminals. As the movement goes to its third day, it is expected that the Shahbag square crowd would consist of more than 100,000 people most of who are staying in Shahbag 24 hours a day. The unison of this huge number of people signifies that entire Bangladesh is in resonance with the Shahbag movement.
Unfortunately, the media outlets are almost taken over by the Islamist elements, led by the proponents of Jamaat-e-Islami propaganda. The international media is also being misdirected by the false presentation of the actual scenario. This movement is by no means intended to gain any kind of political advantage for any group of people. Any on the spot investigation would show that the Shahbag square is strictly a-political. We request you to cover this movement so that our voices are heard from all over the world. People in other cities of Bangladesh and also Bangladeshi people living abroad have announced their support for our movement. We would be happy to provide any evidence or reference to support our position against the falsified reports and articles produced by the Islamic fundamentalists and war criminals. We want to make Shahbag movement a notional success.
Thanks.
এখানে দেয়া সমস্ত তথ্য ও লিঙ্কের সমন্বয় করে একটি সাইটে একত্র করলাম। সাইটের QR Code
দেশ বিদেশে যারা শাহবাগের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে জড়ো হচ্ছেন, তারা বিশ্বকে জানাতে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আমার আরো একটি ভাবনা - রাজাকারের একটি তালিকা (স্টিকি) করা হোক (অপরাধ লিস্ট সহ) যেটা সবাই দেখতে পারে।
http://icsforum.org/library/files/58_.pdf
<< এই ডকুমেন্ট এর শেষের দিকে একটা লিস্ট (অসম্পুর্ন) রয়েছে।
আজকে বিবিসি এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে দেখলাম ওরা asia অংশে লঞ্চ ডুবির ঘটনা উল্লেখ করেছে, কিন্তু প্রজন্ম চত্বরের কোনো উল্লেখ নাই।
ওমা আধা ঘন্টা আগে দেখলাম কিছু নাই কিন্তু এখন করেছে।good we got the head line now!!!!!!!!!!
যাক বিবিসি রিপোর্ট করেছে শেষ পর্যন্ত।
http://www.bbc.co.uk/news/world-asia-21383632
শিরোনাম থেকে শুরু করে এই রিপোর্ট-টা এমন ভাবে করা হয়েছে, যেন পড়লে মনে হয় শাহবাগের গনসমাবেশ একটা lynch mob। আমরা দাবী করছি আইনের আওতায় সর্বোচ্চ শাস্তি। আর ইসলামপন্থী হওয়ার কারণে কারও শাস্তি তো দাবী করা হচ্ছে না; শাস্তি দাবী করা হচ্ছে কারণ এই লোকগুলি যুদ্ধাপরাধী, এবং তাদের অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে। আমি কমেন্ট করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু BBC-র খবরের নীচে কমেন্ট করার কোন অপশন দেখলাম না।
হে হে হে, বিবিসি শিরোনাম পালটে দিয়েছে, কেউ স্ক্রীনশট রাখলে ভালো হত।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
শাহবাগের গণআন্দোলনের একটি স্পষ্ট সুফল দেখুন, এই সাফল্যকে বুকে ধরে আরও এগিয়ে চলুন।
বিবিসির রিপোর্ট (ফেব্রুয়ারি ৫) -- http://www.bbc.co.uk/news/world-asia-21332622
বনাম
বিবিসির রিপোর্ট (ফেব্রুয়ারি ৮) -- http://www.bbc.co.uk/news/world-asia-21383632
তিন দিন আগে তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে ডেকেছে "Witch Hunt", আজকে জনমানুষের ঢল দেখে নিজেদের অবস্থান শুধরেছে বাধ্য হয়ে।
তিন দিন আগে রিপোর্ট সমাপ্ত করেছে এই ভাবে --
Bangladesh government figures estimate more than three million people were killed during the independence war, although some researchers put the figure at between 300,000 and 500,000.
আজকে রিপোর্ট সমাপ্ত করেছে এই ভাবে --
Official estimates say more than three million people were killed in the 1971 war, when West Pakistan sent in its army to try to stop what was then East Pakistan from becoming an independent Bangladesh.
এই সাফল্যের সংবাদ ছড়িয়ে দিন। কেউ যেন বলতে না পারে এই গণআন্দোলনের কোনো দৃশ্যমান সুফল নেই। মাত্র তো শুরু।
তাই বলে কাজ এখনও শেষ হয়ে যায় নি। দেখুন ABC News-এর স্থানীয় প্রতিনিধি জুলহাস আলমের দালালির নিদর্শন -- http://abcnews.go.com/International/wireStory/bangladesh-protest-calls-death-war-crimes-18440258
এবার সময় এসেছে AP/ABC-র এই ফালতু প্রচার বন্ধ করতে উদ্যগী হওয়ার।
ওয়াশিংটন পোস্টের আজকের খবর-- Hundreds of thousands rally in Bangladesh to demand executions of 1971 war crimes suspects
তারা এখন হেডলাইনও চেঞ্জ করেছে। Islamist এর বদলে War crimes লিখেছে। মনে হচ্ছে টুইটারে ভালই কাজ হচ্ছে।
আমি প্রতিবাদ করেছিলাম বিবিসি দেখি শুনছে।
আপনি সহ অনেকেই প্রতিবাদ করেছেন টুইটার সহ অন্যান্য মাধ্যমে। ভুল সংবাদের প্রতিবাদ জারি থাকুক।
জুলহাস আলমের মত বিশ্বাসঘাতকদের সংখ্যা অতি নগণ্য। এগুলারে হাতের কাছে পাইলে হলুদ সাংবাদিকতা শিখায় দিতাম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
আমাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে কবীর সুমন গেয়েছেন এই গান
গণদাবি
----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony
টরন্টো স্টার এর [url=টরন্টো স্টার এর আজকের খবর : http://www.thestar.com/news/world/2013/02/08/hundreds_of_thousands_rally_in_bangladesh_to_demand_executions_of_1971_war_crimes_suspects.html]আজকের খবর[/url] ।
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
টুইটারের পাশাপশি গুগল প্লাসেও কিন্তু #ট্যাগ ব্যবহার করা যায়। আমাদের অনেকেরই গুগল প্লাস অ্যাকাউন্ট আছে, ওখানেও #Shahbag ট্যাগটি ব্যবহার করে আমরা ট্রেন্ডিং টপিকে আনার চেষ্টা করতে পারি।
আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আচ্ছা, কেউ যখন জিজ্ঞেস করে, কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যতজন সাক্ষী, তাদের কেউ ই তো প্রত্যক্ষদর্শী নয়, ভিক্টিমদের ফ্যামিলি মেম্বার নয় বরং পল্লবের ভাবীই কাদের মোল্লার পক্ষে সাফাই সাক্ষী দিয়েছে, তখন কি উত্তর দিব?
উত্তর দিবেন "তুই রাজাকার"
কোন বিদেশী জিজ্ঞেস করলে তো আর এই উত্তর দিয়ে লাভ নেই।
কিছু পত্রিকার নিউজ লিঙ্কঃ
রয়টার
এশিয়ান ট্রিবিউন
চায়না মর্নিং পোস্ট
“ইউরোপের উদ্দেশে আমি বলব, স্মরণ করুন নাৎসিদের অত্যাচারে নিহত নিজেদের পিতামাতার কথা- এরপর বাংলাদেশকে শান্ত হতে বলতে পারবেন কি?”
এম এম আকাশ (অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) এর প্রতিবেদন ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
Last night distributed copies of your whole post in a Shahbag solidarity event of Bangladeshies in Hamtramck, Michigan. Thanks for the pointers of things we can do when not in Shahbag. Salute to the dear Shahbag Generation।
ধন্যবাদ। কাজে এসেছে জেনে খুশি হলাম।
নতুন মন্তব্য করুন