পত্র উপন্যাসের একটা ধারাই গড়ে উঠেছিল পৃথিবী জুড়ে। উপন্যাস গুলো পড়তে ভালই লাগতো। এ ধারারই উপন্যাস মার্কিন উপন্যাসিক থর্নটন ওয়াইলটারের দি আইডিস অব মার্স। আবার প্রাচীন রোম নিয়েও অনেক বই লেখা হয়েছে। এ উপন্যাসটা মুলত সিজার, কাট্টুলাস, সিজারের বোন লিডিয়া/জুলিয়া আর সিজারের মন্ত্রীবর্গদের নিয়ে। মাত্র কয়েক জনের কয়েকটা চিঠি যা তারা পরস্পরকে লিখেছে। কিন্তু এই চিঠির ভেতর দিয়ে অদ্ভুদ ভাবে রোমান সভ্যতার কাঠিন্য, প্রেম, সাংস্কৃতিক বৈরিতা, সব বেরিয়ে আসে। সবচাইতে ভাল লাগে থর্নটন ওয়াইলটারের লেখার প্রকৃতি। তার দেখার চোখ। কাট্টুলাস একজন কবি। তার সাথে লিডিয়া কিংবা জুলিয়ার পত্রালাপ চলত। রোমক সাম্রাজ্যে সাংস্কৃতি বিকাশে এই মহীয়সী মহিলার যতেষ্ট অবদান ছিল। কিন্তু সিজার ইর্ষা করত কাট্টুলাসকে। এখানে ফ্রয়েডীয় কমপ্লেক্সে ভোগে সিজার। আবার ক্লিওপেট্ট্রার প্রসঙ্গও চলে এসছে এখানে। সবকিছু মিলিয়ে ভালই লাগবে উপন্যাসটা। এটা পড়েছিলাম অনেক আগে। সবকিছু মনেও নেই। তবে এটা ভাল লাগা বইগুলোর মধ্যে একটি। কেউ পড়ে থাকলে সহযোগীতা করবেন আশা করি।
মন্তব্য
আপনার লেখা পড়ে বইটা পড়ার ইচ্ছা জাগলো।
-------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পড়তে হবে ।
-------------------------------------
বালক জেনেছে কতোটা পথ গেলে ফেরার পথ নেই,
-ছিলো না কোন কালে;
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
নতুন মন্তব্য করুন