লাজওয়াব লালাখাল
ক্যাটেগরি:
[সারি ভ্রমণ ফটোব্লগের প্রথম গল্পটা এখানে]
সারি নদী ধরে প্রায় দেড় ঘন্টার নৌপথ পাড়ি দিয়ে লালাখাল টি-এস্টের ঘাটে আমরা যখন নামলাম তখন দুপুর গড়িয়ে গেছে। দশমীর ছুটি ছিল, পূজো উপলক্ষে বন্ধ লালাখাল টি-এস্টেটের ফ্যাক্টরি আর অফিস।
মধ্য অক্টোবরের এই ছুটিটা কাজে লাগিয়ে দুষ্ট বালিকা, মনামী, অনিন্দ্য, পলাশ,
নজরুলভাই-নূপুরাপু-নিধি আর আমি হুট করেই সিলেট চলে এসেছি। সকালে অপু (আলবাব) ভাই আর টিপু ভাই আমাদেরকে সিলেট স্টেশনে রিসিভ করে তাদের বাড়ি নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে বিশেষ যত্ন-আত্তির (পড়তে হবে ব্যপক খাওয়া-দাওয়া 
) পরে টিপুভাই-লিজাভাবি-কাশিফ আর অপুভাই-তুলিআপু-বাবাই সহ আমরা বেড়িয়ে পড়েছিলাম সারি নদীর উদ্দেশ্যে। সারি ধরে লালাখাল পৌঁছে সেখানে সারাদিন কাটাবার প্ল্যান আগে থেকেই অপু-টিপু ভাই আমাদের জন্যে করে রেখেছিলেন।
) পরে টিপুভাই-লিজাভাবি-কাশিফ আর অপুভাই-তুলিআপু-বাবাই সহ আমরা বেড়িয়ে পড়েছিলাম সারি নদীর উদ্দেশ্যে। সারি ধরে লালাখাল পৌঁছে সেখানে সারাদিন কাটাবার প্ল্যান আগে থেকেই অপু-টিপু ভাই আমাদের জন্যে করে রেখেছিলেন।লালাখাল টি এস্টেটের ঘাটে নেমে, আমরা বন্ধ ফ্যাক্টরির পাশ কাটিয়ে ডানে মোড় নিলাম।
চা-বাগানের কর্মীদের বাড়িঘর, পূজোর স্থান (দূর্গাপূজো ঠিক প্রধাণ পূজোর মধ্যে পড়ে না এখানে) একপাশে রেখে একটা রাস্তা টিলা বেয়ে উঠে গেছে টি এস্টেটের হাসপাতাল, ম্যানেজার আর অফিসারদের বাড়িঘরের দিকে।
টিলা বেয়ে উপরে ম্যানেজারের বাংলোয় এসে ক্লান্ত সবাই বারান্দায় রাখা সোফা-চেয়ারে ভাগাভাগি করে বসে পরি ধপাধপ। গরমটা ভয়াবহ পড়েছে, ঘেমে নেয়ে অস্থির সবাই।ম্যানেজার মুক্তা ভাই টিপু ভাইয়ের পূর্বপরিচিত। আমরা তো বিনা নোটিসের গেস্ট, তবে আতিথেয়তায় কমতি হল না, ঠাণ্ডা পানির বোতল মিলল প্রথমেই। মুক্তা ভাইয়ের ছেলেমেয়েরা ঢাকায় পড়ে, তারা এসেছিল ভাবির সাথে পূজোর ছুটি কাটাতে। আলাপ হলো সবার সাথে।
মুগ্ধ আমরা টিলার উপরের বাংলোর বারান্দা থেকে দেখছিলাম আশেপাশের দৃশ্য গাছ-গাছালির ফাঁক দিয়ে।
বালিকা হাপিত্যেস করছিল একটা চা-বাগানে কেন কেউ তাকে চাকরি দেয় না তা নিয়ে। শুধু ভালো নেট কানেকশন পেলেই বই আর গান-সিনেমা নিয়ে তাহলে নাকি বেশ আরামে লেখালেখি-আঁকাআঁকি চালিয়ে যেতে পারত প্রকৃতির মাঝে। মুক্তা ভাই হেসে ফেলে বললেন তাঁর আগের কর্মস্থলে (চা-বাগানে) নাকি সত্যি ৪ জন মহিলা অফিসার ছিলেন, কিন্তু কেউই বেশিদিন টিকতে পারেন নাই ঐ আকর্ষণীয় একাকীত্বের লোভেও। 
আসলেই, আমার দেখা সব চা-বাগানেই আমি এ পর্যন্ত এমনটাই দেখেছি, ম্যানেজারদের জীবনটা অসম্ভব শক্ত আর নিয়ম-নীতিতে বাঁধা, সবাই পারে না একাজ সামাল দিতে। যাঁরা শেষ পর্যন্ত থেকে যান, তাঁরা মনে হয় এই একাকী, কঠোর নিয়মে ঘড়ি ধরে চলা বাঁধা জীবনে টিকতে পারার কষ্টটা হাসিমুখে সহ্য করবেন পণ নিয়েই থেকে যান। এদিকে এখন তো আর আগের মতো নয় যে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব খারাপ, ছেলেমেয়েরা তাই সাধারণত ঢাকায় বা বড় শহরের ইশকুলে পড়লেও, ছুটিছাটায় চলে আসতে পারে সহজেই। আর মা-রাও তাঁদের চাকুরি বা ছেলেমেয়েদের জন্যেই বাগানে থাকতে পারেননা সবটা সময়।
কিন্তু এসব ভাবতে ভাবতেই আসলে ভাবি আর বাচ্চাদের বিদায় নেবার সময় হয়ে গিয়েছিল, ঐদিনই ঢাকায় ফিরছিলেন ওঁরা। আমাদের আতিথেয়তার যথাসাধ্য করে ভাই-ভাবি আর বাচ্চারা চলে গেলেন ঘাটে। যাবার আগে ভাই জানিয়ে গেলেন, আমরা যেন অ্যাট হোম ফিল করি, খানিক্ষণের মাঝেই ফিরে আসছেন তিনি। এই সময়টুকু আমরা একটা গ্রুপ পিচ্চি-পাচ্চাদের দৃষ্টি এড়িয়ে (ওরা অবশ্য ততক্ষণে বাগানে প্রজাপতি ধরতে ছুটোছুটি লাগিয়েছে), নেমে গেলাম এক্সপ্লোর করতে।
আসলেই, আমার দেখা সব চা-বাগানেই আমি এ পর্যন্ত এমনটাই দেখেছি, ম্যানেজারদের জীবনটা অসম্ভব শক্ত আর নিয়ম-নীতিতে বাঁধা, সবাই পারে না একাজ সামাল দিতে। যাঁরা শেষ পর্যন্ত থেকে যান, তাঁরা মনে হয় এই একাকী, কঠোর নিয়মে ঘড়ি ধরে চলা বাঁধা জীবনে টিকতে পারার কষ্টটা হাসিমুখে সহ্য করবেন পণ নিয়েই থেকে যান। এদিকে এখন তো আর আগের মতো নয় যে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব খারাপ, ছেলেমেয়েরা তাই সাধারণত ঢাকায় বা বড় শহরের ইশকুলে পড়লেও, ছুটিছাটায় চলে আসতে পারে সহজেই। আর মা-রাও তাঁদের চাকুরি বা ছেলেমেয়েদের জন্যেই বাগানে থাকতে পারেননা সবটা সময়। কিন্তু এসব ভাবতে ভাবতেই আসলে ভাবি আর বাচ্চাদের বিদায় নেবার সময় হয়ে গিয়েছিল, ঐদিনই ঢাকায় ফিরছিলেন ওঁরা। আমাদের আতিথেয়তার যথাসাধ্য করে ভাই-ভাবি আর বাচ্চারা চলে গেলেন ঘাটে। যাবার আগে ভাই জানিয়ে গেলেন, আমরা যেন অ্যাট হোম ফিল করি, খানিক্ষণের মাঝেই ফিরে আসছেন তিনি। এই সময়টুকু আমরা একটা গ্রুপ পিচ্চি-পাচ্চাদের দৃষ্টি এড়িয়ে (ওরা অবশ্য ততক্ষণে বাগানে প্রজাপতি ধরতে ছুটোছুটি লাগিয়েছে), নেমে গেলাম এক্সপ্লোর করতে। টিলা থেকে নেমে যেদিক দিয়ে এসেছি তার উলটো দিকে রওনা দিয়ে বুনো পথ মিলল একটা। তা ধরে খানিকদূর এগুতেই দেখি নীলাকাশে শরতের চাঁদ উঠেছে বিকেল বেলায়! 
একটা ঘেয়ো কুকুরো মিলল, নজরুল ভাই সাথে সাথেই উল্টো ঘুরলেন, আর অনিন্দ্য আমতা আমতা করে চা-বাগানটা খুঁজে দেখবার কথা তুললো মনে হয়। আসলেই আমরা বাগানের পুরো উলটো দিকে বুনো পাহাড়ি পথে রওনা হয়েছিলাম, পথ আসলে ছিল না ঠিক আর তেমন।
চা-বাগানের এক কর্মীর কাছে মূল বাগানের হদিস জেনে ফিরতি পথে আবার ফ্যাক্টরি পর্যন্ত এসে, সেদিকে রওনা হলাম আমরা। নজরুল ভাই খালি পায়ে হাঁটছেন আগে আগে, মনামী, পলাশ আর আমি গল্প করতে করতে, ওদিকে পিছিয়ে থাকা অনিন্দ্য কোন ফাঁকে বাঁক ঘুরে চলে গেছে অন্যদিকে!
ফ্যাক্টরির পাশ দিয়ে একটা মেঠো পথ চলে গেছে বাগানের দিকে। পথে পড়ল অলস বিকেলে পাহাড়ি জলধারায় মৎসশিকারি বাগান শ্রমিকদেরকে।
বাগানে যেইনা পা দিয়েছি, ফোন এল বাংলোর বারান্দায় চা সার্ভ করা হয়েছে। আর অন্যরাওতো চা-বাগান দেখবে। চা তো আর মিস করা যায় না! তাই ফের পাহাড়ি পথ ধরে এঁকে বেঁকে গিয়ে টিলায় চড়ি আমরা।
চা খাওয়া হয়, আবার ঘেমে নেয়ে জবজবে আমরা ক’জন বারান্দায় ফ্যানের নিচে বসি, পানি খাই, বুভুক্ষের মতো আপেল, বিস্কুট খাই। মুক্তা ভাই ঘাট থেকে ফিরে এসেছেন ততক্ষণে। আমরা উঠি বেলা পড়ে আসা দেখে।
বালিকা, পলাশ, অনিন্দ্য, মনামী, আর আমি আবার বাগানের দিকে গিয়েছিলাম ফিরতি পথে। অন্যরা সোজা ঘাটে চলে গিয়েছিল।
আমরা ফোনে তাড়া খেয়ে ৫টার দিকে ধীরে-সুস্থে টি-এস্টেটের ঘাটে নেমে এসে দেখি নজরুল ভাই সারি-স্নান করছেন, আর ছোটরা মনোযোগ দিয়ে বালু-কাদার ভাস্কর্য সৃষ্টি করছে।
নৌকা ছাড়ল ফিরতি পথে, ততক্ষণে ঠান্ডা হয়ে এসেছে প্রকৃতি… খোলা হাওয়ায় আর সারা দিনের ক্লান্তিতে, আগের রাতের নিশি জাগরণে ঘুম পাচ্ছিল আসলে। অনিন্দ্য রীতিমতো ঘুমিয়েই 
পড়ল মনে হয় মাঝে। পলাশ আর নজরুল ভাই উঠে গিয়েছিলেন নৌকার ছইয়ের উপরে। লিজাভাবি-নূপুরাপু-তুলিআপুরা তিনজন ছিলেন সামনে, কাশিফ-বাবাই-নিধিকে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়া সামলাতে! গল্প করছিলেন ওঁরা। বালিকা ছিল নৌকার গলুইয়ে সামনের দিকে, পা ডুবিয়ে পানিতে।
পড়ল মনে হয় মাঝে। পলাশ আর নজরুল ভাই উঠে গিয়েছিলেন নৌকার ছইয়ের উপরে। লিজাভাবি-নূপুরাপু-তুলিআপুরা তিনজন ছিলেন সামনে, কাশিফ-বাবাই-নিধিকে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়া সামলাতে! গল্প করছিলেন ওঁরা। বালিকা ছিল নৌকার গলুইয়ে সামনের দিকে, পা ডুবিয়ে পানিতে। আমি আর অপু ভাই পাশাপাশি বসে গল্প করছিলাম মুখোমুখি বসা টিপু ভাইয়ের সাথে। আর মাঝে মাঝে মুখ তুলে আমি দেখছিলাম অসাধারণ রূপে লালচে-কমলা সাঁঝের আলোয় নিজেই যেন কনে সাজে সজ্জিত লজ্জামাখা সারিকে…
- যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ব্লগ
- ৭৫০বার পঠিত
মন্তব্য
এইবার সত্যি সত্যি সিলেট যাওয়া ভিসা চালু করা দরকার
পোলাপাইন আগে যেনতেন না বলে গেছে মাইন্ড করি নাই
কিন্তু এইবার খোদ আমার প্রায় পৈত্রিক স্থানে গিয়ে হানা আমারে না জানিয়ে
০২
আমার বাপে তার ৪১ বছরের চাগাছী জীবন শেষ করেছে এই লালাখাল বাগানের নির্জনতায়
আর নিজের মেজাজ যখন খুব ভিলা হয়ে যেত তখন আমিও একা গিয়ে পড়ে থাকতাম ওখানে
সেই লালাখাল মানুষ ঘুরে আসে আমারে না বলে। আফসুস
হা হা হা। ঠিকাছে লীলেনদা, ভিসা প্রকল্প চালু করুন।
এবার বেশ ক'বছর পরে আবার যাওয়া হল। সেই কাহিনির বিবরণ এইখানে লিখেছিলাম কিছুদিন আগে।
আমার সিলেট রিজিওন খুব প্রিয় জায়গা। ইচ্ছা করলেই চলে যেতে পারলে দারুণ হত, কিন্তু তা তো হয়ে ওঠে না...
আর আপনি লালাখালে তো তাইলে অনেক সময় কাটিয়েছেন! সারি নদী আর চা-বাগান, আহ!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লিংক দেখলাম
পড়লাম
আর ইনসাল্টে অপমানিত হইলাম এখনও সিলেটি ভাষায় স্বপ্ন দেখা আমার মতো পাব্লিক আরেকজনের লেখা পড়ে সিলেট জানার জন্য
০২
সিলেট ছেড়ে আসার সময় একজনের কাছ থেকে ১০০ টাকা নিয়েছিলাম। সে জিজ্ঞেস করেছিল- এটা কিসের টাকা?
বলছিলাম এটা সিলেট বিক্রির টাকা
১০০ টাকায় সিলেটের সমস্ত দাবি ছেড়ে আমি চলে যাচ্ছি উদ্বাস্তু নগরের বস্তিতে
০৩
সত্যি সত্যি মনে হচ্ছে সিলেটটা বিক্রি হয়ে গেছে বহু বহু আগে...
কী বলবো লীলেনদা? পুরনো শহর ছেড়ে আসার স্মৃতি আমারো কষ্টের, মনে হয় সবারই তাই। খালি এইই জানি, একসময় কী করে যেন নতুন শহরগুলোও নিজের হয়ে যায়, আর তাদেরকে ছেড়ে যেতেও কষ্ট হয় বারবার...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অনেক অল্পেই দাবী ছেড়েছিলেন দেখছি। আমারো পয়সা নেয়া উচিৎ ছিলো আমার বাড়ি ছাড়ার জন্যে।
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
সারি নদীতে স্নান করে যে আরামটা পাইছিলাম সেটা জীবনেও ভুলবো না... আহ্...
লালাখাল জায়গাটা ব্যাপক পছন্দ হইছে। সারী নদীটা তো আগে থেকেই পছন্দ।
নৌকার ছইয়ের উপরে উঠে ফেরাটাও দারুণ হয়েছে আমার। আপনেরা মিসাইছেন। আমরা মাঝির সাথে গল্প করছি অনেক, লোকটা ভালোই গান গায়, কয়েকটা শোনাইলো।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হুম, বুঝতে পারছিলাম ভালো মজা করছেন ছইয়ের উপরে। আমরাও ভেতরে অনেক গল্প করছিলাম অবশ্য।
আচ্ছা, এখন আমি কোথায় বলেন তো? কালকে ভোরে উঠে বুড়িগোয়ালিনী নদী ধরে সুন্দরবনে নৌভ্রমণ হবে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লালাখালের ছবি দেখে লালায়িত হলাম...
হা হা!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বাহ!!!
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শরতের নীলাকাশ-চাঁদ আর শেষের ছবিটা থেকে ব্যাপক দুইটা ব্যানার হতে পারে। খাজাবাবা ধুগো তো কয়দিন আগে টিউটোরিয়াল দিলো দেখলাম। ঐ টিউটোরিয়াল অনুসরণ করে বানায়ে ফেলেন দুইটা ব্যানার। ইয়া হাবিবি।
বর্ণনা যথারীতি দারুণ।
তবে আগের মতো জৈন্তাশ্বরী কিসিমের কোনো কাহিনি না থাকাতে মাইনাস দিবো কি-না ভাবতেছি। ভাবনার কিনারা পাইলে আইসা মাইনাস কয়ে যাবো।
নেক্সট টাইম কাহিনিতে একটু ইয়ে-টিয়ে রাইখেন, আমার মতো পাঠকের কথাও তো বিবেচনা করতে হবে নাকি!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনি কি আজকাল সীজারের মত নিজেকে তৃতীয় পুরুষে উল্লেখ করছেন নাকি?
বুঝতে হপে, খাজাবাবা ধুগোর কথা হচ্ছে, নিয়মিত পানি পড়া দেন যিনি, এমনিতেই সমাধান হয়ে যাবে এমন সব বিষয়ে...!
তবে নিজের সমস্যার সমাধান কেমন করেন, বা সেক্ষেত্রে অন্য কারো পানি পড়া নেন কিনা, তা এখনো জানা যাচ্ছে না...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আজকেও ব্যানার উপযোগী বেশ কিছু ছবি তোলার সৌভাগ্য হয়েছে, এখন তৈরি করতে পারলে, আর তা যোগ্য হইলে দেখতে পাবেন আশা করি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ব্লগ পড়ছি আর লিস্টে নতুন নতুন জায়গা যোগ হচ্ছে -- দুইটা জীবন লাগবে এত কিছু দেখতে।
খুব সুন্দর হয়েছে -- গল্প আর ছবি দুটোই।
আমি জীবনে একবারই সিলেটে গিয়েছি, মাত্র কয়েক বছর আগে। চা-বাগান দেখে একই কথা মনে হয়েছিল
আমি অবশ্য লেখালেখি আর আঁকাআঁকির (পারিও না) ধার ধারব না...সারাদিন চিৎ হয়ে শুয়ে বই পড়ব, বোর হয়ে গেলে কাৎ হয়ে শুয়ে বই পড়ব।
এখন রাত পৌনে দশটা বাজে, বাসায় বসে অফিসের কাজ করছি...ল্যাপটপের সামনে বসে বসে ঘাড় ব্যথা হয়ে গেছে -- লালখানের কথা চিন্তাও মহাপাপ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অনেক লেখা পড়ার সুযোগ হচ্ছে না ব্যস্ততায়, আপনার শেষ পোস্টটাও বাকি আছে, বাড়ি ফিরেই পড়ে ফেলব আশা করি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আহ্ লালাখাল। মনে মনে কতবার গেছি, কিন্তু সত্যি সত্যি একবারও না।
ছবি লেখা ভালো লাগলো।
...........................
Every Picture Tells a Story
মুস্তাফিজ ভাই, আপনি যখন এসে ছবি ভালো লেগেছে বলে যান, তখন একটু ভরসা পাই ছবিটবি পাবলিকলি শেয়ার করার!
আপনাকে। 
অনেক অনেক
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শেষের ছবি দুইটা খুব সুন্দর।
আগের লিঙ্কটায় সারি নদীর আরো কিছু ছবি দিয়েছি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
একদম লাজওয়াব! গর্বে বুকটা ভরে যাচ্ছে, এ আমার দেশ, এ আমার নিসর্গ,…পৃথিবীর কোথাও কি প্রকৃতি এমন বিষন্ন মধুর? আকাশ এত সুনীল, নদী এত স্বচ্ছতোয়া? কোথাও না, এ শুধুই আমার জল, মাটি, আকাশ………
যাযাবর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । তারা ফাড়া দিতে পারব না, কারন সচলে আমার অতিথি কাল শেষ হয়নি, হবেও না কোনদিন আমার মত অনিয়মিতদের সচল ঘরে তুলে নেবে না । খারাপ না ব্যাপারটা, আমার মত অতিথিরা চিরকাল স্পেশাল ট্রিটম্যান পাবে । সে যাক গে, আপনার এই ছবি তোলা জারি থাকুক । ভাল থাকুন ।
……………………………………
বলছি এক জ্যোতির্ময়ীর কথা
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়বার আর মন্তব্য রেখে যাবার জন্যে আপু। আমাদের দেশটা আসলেই অসম্ভব সুন্দর।
আর আমিও তো অতিথিই।
আসলে সচল হবার ব্যাপারটা আমার কখনোই তেমন জরুরি মনে হয়নি, হা-চল হবার পরে নিজের নিকে লেখা যায় এটুকুই তো আসলে পার্থক্য এমনি অতিথিদের চেয়ে, এটা এনজয় করি নিঃসন্দেহে। আর সচলদের সাথে মনে হয় খুব বেশি পার্থক্যও নেই, এখনতো লেখাও এডিট করা যায় ভুল-ভ্রান্তি সংশোধন করার জন্যে, আবার মডারেশন ঘুরে আসে যদিও, আর মডারেশনের আইডিয়াটা আমার ভালোই মনে হয়। বেড়াতে ভালো লাগে অনেক, সুযোগ পেলেই বেড়াই, আর লিখতেও ভালো লাগে তাই লিখি। এইতো। 
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ফেরার পথে ছইয়ের উপরে উঠে সেই রকম লাগছিল।
শেষের ছবিটা বেশি পছন্দ হইছে।
আমি মেঘের দলে আছি, আমি ঘাসের দলে আছি
অলস সময়
মজা আসলে প্রতি ধাপেই সবকিছুতেই হয়েছে, ঠিক কিনা?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই মেয়েতো আমাদের থেকেও সিলেট বেশি দেখে ফেলেছে।
হিংসায় জর্জরিত হলাম
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
বেশি হিংসা না করে এবার আসেন, আরেকবার যাই, আরো কত কিছু দেখা যে বাকি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দেখে নিও আপু, আমি একদিন ঠিক পালাবো! এবারেও যদি সুন্দরবন যেতে পারতাম তোমার সাথে তাহলে হয়তো চুপ্টি করে নৌকা থেকে নেমে বনেই থেকে যেতাম। কারও কোনও কাজে না লাগতে পারি বাঘবাবাজীর লাঞ্চিয়নটা খারাপ হতোনা কী বলো!
লালাখাল গিয়ে মন খারাপ হয়ে সারির শোভা দেখে আর ফিনলেতে গিয়ে মনে হয়েছে ট্রি হাউজ বানিয়ে থেকে যাই ওখানে। আমার মতো চন্দ্রাহতদের জন্যে ঢাকা আসলে নরক বলতে পারো। প্রিয় জাহাঙ্গিরনগরটাও এখন ঢাকা হয়ে যাচ্ছে দেখে এখন সত্যিই দমবন্ধ লাগছে!
আমার সবচে প্রিয় বান্ধবীদের একজন থিতু হলো সিলেটে। তিন বেডরুমের ফ্ল্যাট নিলো পুতুল, এর মাঝে একটা রুম আমার জন্যে সাজানো থাকবে, এখন সিলেটে আমার থেকে যাওয়া ঠেকায় কে?
লেখা ভালো হয়েছে আপু, আর ছবিগুলোও খুব সুন্দর। এখন রাগ হচ্ছে অনিন্দ্য ভাইয়ার উপরে। ভাইয়া দুষ্টলুক, আমার এতো সুন্দর সুন্দর পুফাইল পিচকার গুলা এখনও দিচ্ছেনা!
আমার সিলেট কথনেরও শখ আছিলো, রাজশাহীর গল্পের মতো ওটাও তুলে রেখেছি আনফিনিশড ব্লগের ফোল্ডারে, সযতনে!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাহ, তোমার তো তাহলে অনেক মজা হলো, এখন যখন খুশি সিলেট চলে যেতে পারবে!
আমারো পুরনো এক বান্ধবীর কারণে আমি যেই ভাবলাম আমারো এমন সুযোগ হবে, এখন সেই অস্ট্রেলিয়া চলে যাচ্ছে উচ্চশিক্ষার্থে।
আচ্ছা, আসলেই তো অনিন্দ্যের তোলা অতশত ছবিগুলোর খবর কী? মনে হয় ঈদের ছুটিতে দেশের বাড়ি গিয়েছে, ঢাকায় ফিরলে খোঁজ করতে হবে।
সিলেট আর রাজশাহী নিয়ে লেখা দাও তাড়াতাড়ি! অত কথা শোনা হবে না। লেখ লেখ!
তোমাকে।
আর বাগানের টাটকা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ভাইয়া দেশের বাড়িতে না, গেছে নেপালে!
কাল ফিরবে!
হ, আমিও লেখক আর নীল তিমিও মানুষ! :|
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
তাইলে তো বলতে হবে আমিও ফটোগ্রাফার আর বাঘও হরিণ!
আর কও কী! রাজশাহী আসবে বলে টলে শেষে নেপাল??! নাহ্! এভাবে ছৈলত ন! আমরা কবে নেপাল-ভূটান যাবো?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আপু, দেখে নিও একদিন আমরাও!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
তাইলে তো বলতে হবে আমিও ফটোগ্রাফার আর বাঘও হরিণ!
আর কও কী! রাজশাহী আসবে বলে টলে শেষে নেপাল??! নাহ্! এভাবে ছৈলত ন! আমরা কবে নেপাল-ভূটান যাবো?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
একই মন্তব্য দুই তিনবার আসলে আর ক্যাম্নে কী। আমি ভাবছিলাম সার্ভারের প্রবলেমটার কারণে কমেন্ট হয় নাই বুঝি...।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ট্রিপলি ঘ্যাচাং
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি কি এতোই খ্রাপ!?!?!?!
[আমাদের বাসায় একটা কথা চালু আছে, আমার বিয়ার দিন আমার সব আত্মীয়স্বজনে মিল্যা হাসির মজমা বসাইবো, আর শ্বশুরবাড়ীর গাধাগুলান ব্যাকতে মিল্যা গড়াগড়ি দিয়া কান্দন দিবো!
বুঝেন আমি কতো "মহান"!
]
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আরে নাহ্! চিন্তার কিছু নাই, এই একই বাণী রঙীনভাই বাঘ প্রেমী সকলকেই সাগ্রহে দিচ্ছেন শুনতেছি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ইয়ে, একদল হাসবে, আরেকদল কাঁদবে, আর আপনে কোনটা করবেন - হাসি না কান্না? 'সাজুগুজু' বললে হবে না কিন্তু!
আমি কান্দিনা, কান্দাই!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
বাবার কাজের সূত্রে সিলেটের প্রায় সব চা-বাগানে সেই ছোট্টবেলায়ই ঘোরা হয়েছে... সাধারণত দল বেধে যাওয়া হতো বলে মজাটাও হতো বেশি... এইতো আমার সামনেই ছোট্টবেলার একটা ছবি, যেটা কিনা "লাজওয়াব লালাখালে" তোলা...
পোস্টটা বেশ লাগলো...
"চৈত্রী"
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ চৈত্রী। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। ছোটবেলা তো অনেক মজায় কেটেছে তাহলে আপনার।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ছবি প্রায় সবকটাই দুর্দান্ত লাগলো। আর লেখার কথা কিছু বলবো না।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
চমৎকার লেখা এবং ছবি! এটিকে আমাদের ইংরেজী ব্লগে প্রকাশ করতে চাই। একটা মেইল দিবেন প্লিজ!
নতুন মন্তব্য করুন