ফিনানশিয়াল টাইমস-এ মুড়নো একটা প্যাকেট বগলদাবা করে মুখে একটা কাতর ভাব ধরে সাশা স্মিরনভ, মায়ের সবেধন নীলমণি একমাত্র পুত্র, ডাঃ কশেলকভের চেম্বারে ঢুকে পড়ে।
ডাক্তার সাহেব আন্তরিকভাবে বলে ওঠেন, “আরে বাছা, এখন আছো কেমন? খবরাখবর সব ভালো তো?”
“ধুর ছেলে!” খুশি হয়ে ওঠেন ডাক্তার সাহেব, “আমি শুধু সেটুকুই করেছি যা অন্য যে কেউ আমার জায়গায় থাকলেই করতো।“
“আমি মায়ের একমাত্র সন্তান... আমরা গরিব মানুষ, আপনাকে দেবার মতো কিছুই নাই আমাদের... সে ক্ষমতা কই? খুবই লজ্জিত তা নিয়ে আমরা। কিন্তু মা আর আমি... মানে আপনি তো জানেন মায়ের আমি ছাড়া আর কেউ নাই, মায়ের একটাই ছেলে আমি... আমরা খুবই খুশি হতাম আপনি যদি এই সামান্য উপহারটা আমাদের তরফ থেকে গ্রহণ করতেন... এই যে, এইটা... অনেক দামী... ব্রোঞ্জের তৈরি, প্রাচীন... দুষ্প্রাপ্য একটা শিল্পকর্ম এটা।”
“আরে, দরকার নাই!” ভুরু কুঁচকান ডাক্তার সাহেব।
“না, না, অনুগ্রহ করে না বলবেন না”, সাশা প্যাকেট খুলতে খুলতে বলে “এটা ফিরিয়ে দিলে মা আর আমি দুঃখ পাবো... এটা ভারি চমৎকার একটা জিনিস... প্রাচীন ব্রোঞ্জ... বাবা মারা যাবার আগে এটা আমাদেরকে দিয়ে গেছিলো। তারপর থেকে আমরা এটাকে যত্ন করে তার স্মৃতিচিহ্ন হিসাবে তুলে রেখেছি। বাবা তো প্রাচীন ব্রোঞ্জের জিনিস কিনতেন, সেগুলো সংগ্রাহকদের কাছে বিক্রি করার জন্যে... আমি আর মা কিনা ঐ ব্যবসাটাই টিকিয়ে রেখেছি এখন।“
প্যাকেট খুলে ভেতরের মহামূল্যবান জিনিসটাকে যথাযথ গাম্ভীর্য সহকারে টেবিলে রাখে সাশা। জিনিসটা আসলে খুব মারাত্মক কোন শিল্পকর্ম ছিল না। একটা মোমদানি, শাখাপ্রশাখা ওয়ালা, তেমন একটা বড়ও নয়। গোড়ার অংশে দুটি নগ্ন নারীমূর্তি যে ভাব ধরে ছিল, তার উপযুক্ত বর্ণনা দেবার আসলে আমার ঠিক সাহস বা সঠিক ভাষা জানা নেই। মনুষী দ্বয় চিত্তচাঞ্চল্যকর হাসি দিয়ে এমন এক ভঙ্গিমা রত যেন মোমদানির ভার বহন করতে না হলে এক্ষুনি লাফ দিয়ে নেমে এমন কোন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হবে যা পাঠককুলের জন্যে কল্পনা করাও ভারি ইয়ে হবে...!
উপহারের দিকে তাকিয়ে আমাদের ডাক্তার তাই কান চুলকান ধীরে সুস্থে, গলা খাঁকারি দেন, নাক ঝাড়েন সিদ্ধান্ত নিতে না পেরে।
শেষে মিনমিন করে খানিক আপন মনেই বলেন, “হ্যাঁ, বেশ সুন্দর জিনিস সন্দেহ নেই, কিন্তু... কী যে বলি... মানে... হুমম... এটা ঠিক পারিবারিক পরিবেশে খাপ খায় না যে! এতো আর আধুনিক সাহসী পোশাকও নয়, এ যে রীতিমতো... ধুর ছাই!”
“মানে?”
“মানে, স্বয়ং স্বর্গোদ্যানে উষ্কানীদাতা সর্পরাজও এর চেয়ে ভয়াবহ কিছু চিন্তা করতে পারতেন কিনা সন্দেহ...! এহেন দুষ্ট চিন্তার কল্প-বাস্তব সত্যি সত্যি টেবিলে রাখলে পুরো ফ্ল্যাটই অপবিত্র হয়ে পড়ার চান্স আছে হে!”
“কী অদ্ভুতভাবেই না আপনি শিল্পের বিচার করেন ডাক্তার সাহেব!” সাশা যেন অপমানিত বোধ করে।
“এটা একটা শিল্পকর্ম, দেখেন ভালো করে! এত রূপ, আর এত মাধুর্যের সমাবেশ এখানে যে এটা দেখলেও আত্মার পূর্ণতা হয় ঠিক ধর্ম-কর্মের মতই! গলায় ঢোক আটকে যায় এর সৌন্দর্যের ছটায়! কেউ যখন এত সুন্দর কিছু দেখে তখন জাগতিক সবকিছু ভুলে যেতে বাধ্য হয়... খালি গতিময়তাটা দেখুন, কী অসাধারণ পারিপার্শ্বিক ছন্দ, কী আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি!”
“সবই তো বুঝছি রে বাছা”, ডাক্তার বাধা দেন, “কিন্তু তুমি তো জানো আমার বাচ্চারা এখানে আসে, ভদ্রমহিলারা আসেন...“
“তা বটে, তা আপনি যদি সাধারণের দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই দেখতে চান তো, এই অসাধারণ শিল্পকর্মটা একটু বিশেষ ধরনের মানেই বহন করতে পারে বটে...
কিন্তু ডাক্তার সাহেব, আপনিও ওদের মতই ভাববেন, যারা শিল্পের আসল মর্যাদা বুঝে না?...
আর তাছাড়া, আপনি মা আর আমাকে আহত করবেন এটা ফিরিয়ে দিলে।
আমি মায়ের একমাত্র ছেলে, আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন... আমরা আপনাকে আমাদের সবচেয়ে দামী জিনিসটা দিতে চাই...! আমার একমাত্র আক্ষেপ যে এটার জোড়াটা নাই আমার কাছে যে আমি সেটা সহ আপনাকে উপহার দেব...”
“অনেক ধন্যবাদ হে। আমি সত্যিই আনন্দিত আমাকে এত সম্মান দেয়ায়। তোমার মাকে আমার কৃতজ্ঞতা জানিও। কিন্তু একটু ভেবে দেখলে ভালো হত, আমার বাচ্চারা আসে এখানে, ভদ্রমহিলারা আসেন... আচ্ছা, যাই হোক, রেখে যাও! দেখছি তোমার সাথে তর্ক করে কোন লাভ নাই!”
“তর্ক করবার নাইও কিছু”, হাঁফ ছাড়ে সাশা, “এই ফুলদানির পাশে সাজিয়ে রেখেন। আফসোস যে এর জোড়াটা নেই! ... আচ্ছা আসি তাহলে, বিদায়।“
সাশা চলে যাবার পরে ডাক্তার সাহেব আবার অনেকক্ষণ ধরে মোমদানিটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলেন, কান চুলকালেন, ভাবলেন।
“জিনিসটা নিঃসন্দেহে অপূর্ব!” ভাবেন তিনি।
“ফেলে দেয়াটা খুব খারাপ হবে... কিন্তু... এই জিনিস আমার পক্ষে রাখা সম্ভব না...
হুম!...
এটা কাউকে উপহার দিয়ে দিলে কেমন হয়! বা কোথাও দান-টান করে দিলে...?”
বেশ কিছুক্ষণ ভাবার পরে তাঁর মনে পড়লো উকিল বন্ধু উহভের কথা, যাঁর কাছে তিনি ঋণী হয়ে আছেন নিজের আইনি বিষয় দেখাশোনার জন্যে।
“দারুণ!” ঠিক করেন ডাক্তার সাহেব, “আমি যদি ওকে টাকা দিতে চাই, তবে বন্ধু হিসেবে ব্যাপারটা ভারি অপ্রস্তুতকর হবে। আর যদি একটা উপহার দেই... যদি এইটাই উপহার দেই, সেটা বেশ হবে... এই দুষ্ট জিনিসটাও ঘাড় থেকে নামবে! ... ভাগ্যিস সে এখনো ব্যাচেলর, আর তাকে কোনমতেই মৌলবাদী বলা যাবে না!”
আর বিলম্ব না করে হ্যাট-কোট চাপিয়ে, হাতে মোমদানির প্যাকেট নিয়ে ডাক্তার বেরিয়ে পড়েন উকিলের বাড়ির উদেশ্যে।
“আছিস কেমন?” বন্ধুকে বাড়িতে পেয়ে জিজ্ঞেস করেন তিনি।
“তোর সাথে দেখা করতে এলাম, বুঝলি। ধন্যবাদ দিতে... জানি তুই তো টাকা-পয়সা নিবি না, অন্তত উপহার হিসেবে এইটে রাখ... দেখেছিস বন্ধু, জিনিসটা কি দুর্দান্ত!”
ব্রোঞ্জের মোমদানিটা দেখে উকিল সাহেব এদিকে অবর্ণনীয় খুশি হলেন।
“কী চমৎকার! ব্যাটাদের কাজটা দেখ্, কী চিন্তাটাই না করেছে, ডেভিলিশ! কী অসাধারণ! অপূর্ব! এটার সন্ধান পেলি কোথায়?”
তবে প্রাথমিক প্রশংসার বন্যা বইয়ে দেবার পরে উকিল সাহেব চট করে দরজার দিকে একবার দেখে নিয়ে বলেন, “কিন্তু তোকে যে এইটা ফেরত নিয়ে যেতে হবে দোস্ত... এ জিনিস আমি রাখতে পারবো না...!”
“সেকি! কেন?!” আঁতকে উঠেন ডাক্তার।
“কেন... কারণ আমার মা প্রায়ই এখানে আসেন, আমার মক্কেলরা আসেন... তাছাড়া আমার চাকরবাকরেরা এরকম একটা জিনিস দেখে ফেললে কেমন হবে!”
“যত্তোসব ননসেন্স!” হাত নেড়ে বাধা দেন ডাক্তার। “তোকে এসব গোঁড়ামি একদম মানায় না! এটা একটা শিল্প! ... দেখ্ খেয়াল করে, কী গতিময়তা... কী অসাধারণ পারিপার্শ্বিক ছন্দ... কী আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি! ...
আমি কিছু শুনতে রাজি নই! এটা ফেরত দিলে তুই আমাকে অপমান করবি!”
“কেউ যদি উপর দিয়ে একটু প্লাস্টার করে দিত... বা পাতা-টাতা কিছু দিয়ে ঢেকেঢুকে দিলেও চলতো... মানে...” ইতস্তত করেন উকিল।
কিন্তু ডাক্তার আরও ভয়াবহভাবে হাত তুলে বাধা দেন, তারপর ঝটপট বেরিয়ে পড়েন সেখান থেকে, খুশি হয়ে যে, যন্ত্রণাটার হাত থেকে মুক্তি মিলেছে।
ডাক্তার বেরুবার পরে উকিল সাহেব এবার মোমদানিটা নিয়ে পড়লেন, পুরোটায় হাত বুলালেন, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলেন, আর তারপর ডাক্তারের মতই চিন্তায় পড়লেন, এটা নিয়ে কী করা যায়!
“এত নিখুঁত কাজের একটা জিনিস, ফেলে দেয়াটা অনুচিত। ... আবার রাখাটাও খুবই অনুচিত! ...
বরং ভালো হবে কাউকে উপহার দিয়ে দিতে পারলে...
পেয়েছি! আজ সন্ধ্যায় এটা নিয়ে যাবো কমেডিয়ান সাশকিনের ওখানে, ঐ ব্যাটার এইসব শিল্পকর্মের শখ আছে...” সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
যেমন ভাবা তেমনি কাজ, সন্ধ্যায় সুন্দর করে প্যাকেট মুড়ে মোমদানি চললো সাশকিনের ওখানে। পুরো সন্ধ্যা মোমদানি ঘিরে অভিনেতার ড্রেসিং রুমে চললো পুরুষদের হই-হল্লা, শুনলে মনে হবে যেন ঘোড়ার আস্তাবলে ঢুকে পড়েছে কেউ আচমকা। যদিবা মহিলাদের কেউ দরজায় এসে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন, তো এখনো পোশাক পরা শেষ হয়নি বলে দ্রুত বিদায় দিলেন তাদেরকে কমেডিয়ান।
পারফর্মান্সের পরে খালি ড্রেসিং রুমে সাশকিন দু'হাত শূন্যে ছুঁড়ে বললেন, “ এখন আমি করবোটা কী এই জঘন্য জিনিসটা নিয়ে?!
আমি থাকি প্রাইভেট ফ্ল্যাটে! অভিনেত্রীরা আসেন আমার সাথে দেখাটেখা করতে! ...
এটা তো আর কোন ফটোগ্রাফ নয় যে চট করে ড্রয়ারে ভরে ফেলা যাবে!”
“বিক্রি করে দেন স্যার” হেয়ারড্রেসার উপদেশ দেয়। “এক বুড়ি মহিলা আছেন ধারেকাছেই, পুরানো ব্রোঞ্জের জিনিস বিক্রি করেন। মাদাম স্মিরনভ... সবাই চেনে তাকে।“
উপদেশটা মনে ধরে কমেডিয়ানের...
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
দিন দুই পরে নিজের চেম্বারে বসে ছিলেন ডাক্তার কশেলকভ, ভ্রু-তে আঙুল দিয়ে মগ্ন হয়ে চিন্তা করছিলেন পিত্তের অম্লতা নিয়ে।
এই সময়ে হুট করে দরজাটা খুলে গেল, আর প্রায় উড়ে এসে ঘরে ঢুকে পড়লো সাশা স্মিরনভ।
হাসছিলো ছেলেটা, অনেকটা আলোর উৎসের মতন উজ্জ্বল হয়ে জ্বলছিল যেন, খুশিতে!
আর তার হাতে ছিল খবরের কাগজে মুড়ানো কিছু একটা।
“ডাক্তার সাহেব!” দমহীন সাশা শুরু করলো, “বুঝেন অবস্থাটা! আপনি যে কী ভাগ্যবান... আপনার সেই মোমদানির জোড়টা মিলেছে!! ...
মা যে কী খুশি...
আপনি তো জানেন, আমি মায়ের একমাত্র সন্তান, আপনি আমার জীবন বাঁচিয়েছেন...”
আনন্দের আতিশয্যে কাঁপা হাতে ডাক্তারের টেবিলের উপরে মোমদানিটা নামিয়ে রাখে সাশা।
ডাক্তার সাহেব একবার মুখ খোলেন, কী যেন বলতে চান।
কিন্তু কিছুই বলতে পারেন না শেষতক।
.............................................................................................................................................................................
কাজ সেরে বেরুবার আগে দেখলাম ছুটির দিনেও কামলা খাটার ডাক পড়েছে, গত উইকেন্ডেও এই ঘটনা ঘটেছে। নিজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। এমনিতেও নানান কারণে মেজাজ খ্রাপ। ভাবলাম কিছু লেখালিখি করি। গতকাল ছিল শ্রদ্ধেয় আনিস মামার জন্মদিন, আর আজকে বুনোহাঁসের। দেখা যাচ্ছে আমার এখন অনেক পরিচিত প্রিয় সিংহ আছে! মনে হলো তারা দুইজনাই আমার পছন্দের এই গল্পটায় মজা পাবেন।
শুভ জন্মদিন!
মূল গল্প চেকভের A Work of Art
মন্তব্য
অনুবাদ হয়েছে, রাশান নামগুলো না থাকলে অনুবাদ বলে মনেই হত না!
আনিস ভাই আর বুনোদি দুজনকেই
আর কাণ্ড দেখ, একই সময়ে পরপর দুজনের রাশান-থীমের জন্মদিন পোস্ট! সাধে কি লোকে বলে... থাক, কী বলে তা চেপে গেলুম, তুমি গুপন রাখতে কয়েছ যখন... তাতে আবার বুনোদির বিশেষ হাত আছে - কী কাকতাল!
তাই তো দেখি...!!
ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দুজনকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। সময়াভাবে গল্পটা পড়িনি, পরে পড়ব।
সেইরকম
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লাফাং___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
রুশীয় কাকতাল দেখি!!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
পুরাই !
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অনুবাদ চমৎকার।
শুভ জন্মদিন দুজনকেই।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
চমৎকার হয়েছে। ঝরঝরে, গতিশীল, দ্বিধা মুক্ত। ভোর সাড়ে পাঁচটায় প্রিয় গল্পকারের ছোট গল্পে দিন শুরু হল, তাও এমন বঙ্গানুবাদে। ধন্যবাদ---- অণু
অনেক
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দারুন লাগলো পড়তে। বুনোদি আর আনিস ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
খুব ভালো লেগেছে, বেশ কিছুদিন পর লিখলেন! জন্মদিনের শুভেচ্ছা আনিস ভাই এবং বুনো হাঁসকে
বেস্তুউউউউউউউ
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো... ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা থাকলো দু'জনকেই
থেঙ্কু! বেশ 'প্রাচীণ' 'ধরণের' কিছু ব্যাপারস্যাপার আছে...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
খেলুম্না! যত দোষ স্পেলচেকার ঘোষ! স্পেলচেকারে দিয়ে তাপ্পর পোস্টাইসি, তাও এইরকম হলে কেম্নে কী!
তবে তোমাকেও থেঙ্কু।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অনুবাদ চমৎকার।
শুভ জন্মদিন দুজনকেই।
ধন্যবাদ নৈষাদ'দা। আপনার লেখা কম আসছে যেন ইদানীং...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লাফাং___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
গল্পটা অসাধারণ! [দাশভের দেয়া লিংকের সৌজন্যে আগেই পড়া যদিও]
অনুবাদ ভাল হয়েছে। কয়েক লাইনে বাংলা একটু খটোমটো লেগেছে। [চিত্তচাঞ্চল্য.....] ☺
শুভ জন্মদিন বুনোহাঁস আম্মাবোন ও আনিস ভাই।
হে হে হে... খেয়াল করেন, কী গতিময়তা... কী অসাধারণ পারিপার্শ্বিক ছন্দ... কী আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি! ...
ধইন্যা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
বন্দনা, রু, জিএমটি আর অন্যদেরকে ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দুই দুইটা জন্মদিন আইলো গেলো... এখনো কপালে কেক্কুক কিছু জুটলো না...
যাহোক, তবু আর কী... জন্মদিনের শুভেচ্ছা দুজনরেই
গল্পানুবাদ দারুণ হইছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
জুলাই এখনো শেষ হয় নাই, আর অগাস্ট আছে সামনে। শুঞ্ছি আরও বেশ কিছু 'চিঙ্ঘু' আছে নাকি ... তবে তাগো কেক্কুক পাওনের চান্স আরোই কম...
আর আপ্নারে
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আনিস ভাই আর বুরোহাঁস দু'জনকেই জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হুম... আমি দেখেছি আমার লেখালেখি প্রচেষ্টা সম্পর্কে মতামত এড়িয়ে, খালি সরাসরি শুভেচ্ছা অংশে চলে যাওয়া হয়...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লাফাং___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পড়লাম গল্পটা। অনুবাদ চোস্ত হইছে। কিন্তু সমস্যা হইলো, মোমদানিটা হাতে না পেয়ে, নিজ চোখে না দেখে, না চেখে বুঝতে পারছি না ঐটা আসলেই শৈল্পীক কি-না! আর যেহেতু মোমদানির শৈল্পিকতা বুঝা যাচ্ছে না সুতরানং, গল্পের পটভূমি নিয়েও তাই আমার খানিক ইয়ে আছে। সেইটা দূর করার জন্য ঐরকম একটা শৈল্পিক কিছু আমারে উপহার দেন, তারপর ভালো ভালো কথা মন্তব্যের ঘরে লিখে যাবো নে।
আনিস ভাই এবং ডাকবার্ডকে জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। কী আছে দুইন্যায়, মজা করেন ইচ্ছামতো।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জি, আমি চেখভ'দাকে বলে দেব, আপনাকে ঐ মোমদানির জমজ সেটটা উপহার দিতে। শুধু শৈল্পিকতা বুঝা না, সারাজীবন গবেষণাও করতারবেন, সাজায়ে রাখবেন ঘরে ... কী আছে জীবনে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দুর্দান্ত অনুবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আহা! ভাইয়া।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হাহাহা
রং নাম্বার!
তুমি মিয়া আসল মানুষ ধুগোরে রাইখা কারে কারে এই শিল্পকর্ম উপহার দিয়া বেড়াইতেসো!
দারুণ লাগলো ঝরঝরে অনুবাদ।
আনিস ভাই আর বুনোকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আপ্নের কি মাথাখ্রাপ সুপাশিপু?! এইটা অনুবাদের পরে আনিস মামা আর বুনোকে ডেডিকেট করেছি তাতেই রঙিন ভাই নালিশ করতেছেন মোমদানি ক্যান তাঁর হাতেও দেয়া হলো না দেখার জন্যে...!
কোন শিল্পকর্ম তাঁকে দিতে গেলে তো তিনি সেটা পড়ে-ধরে-চেখে দেখার আগেই অনাস্থা জ্ঞাপন করবেন! তাঁকেও ক্যান সাথে করে দোকানে নিয়ে যাওয়া হয় নাই, বেছেবুছে আরো সুন্দর অঙ্গভঙির শিল্পকর্ম পছন্দ করতারতেন, ইত্যাদি, ইত্যাদি আপত্তিই পড়তে থাকতেন তখন শুধু মন্তব্য সেকশন জুড়ে!!
ঝরঝরে অনুবাদ মনে হওয়ায় ঝরঝরে টাটকা বাগানের আপনাকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই যে সুযোগ পাইলেই আমার বিরুদ্ধে শ্রমিক আন্দোলন দানা বেঁধে ওঠে, এরজন্য আমি তেব্র দেক্কার জানাই। আমার মতো সজ্জন, ভালোমানুষ, ভাজামাছউল্টেখেতেনাজানা পাবলিকের বিরুদ্ধে এহেন নিখিল উত্তরবঙ্গীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশের জনগণ আজ সোচ্চার হয়ে যাবে কৈলাম! পরে হরতাল টরতাল দিয়ে বসলে আমি কিছু জানি না!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শ্রমিক কারে বললেন? মালিকপক্ষ কেডায়? হর্তাল ডাকুম কইলাম...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হর্তাল-মর্তাল এইসব পুরান হয়া গেছেগা, ধুগো।
আপনে বরং অনশন করেন।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
অনুবাদটা সত্যি চমৎকার হয়েছে
আনিস ভাই আর বুনোহাঁস কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
পড়ে যদি মজা পেয়ে থাকো তাহলে মন্দ হয়নি ধরে নিচ্ছি আসলেই...!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সত্যি চমৎকার হয়েছে...........
বুনোহাঁস আর আনিস ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা দিলাম প্রথমে
এইবার অনুবাদে আসি। সামান্য সংকোচ করে বলে যাই কিছু।
অনেকেরই অনুবাদ খুব পছন্দ হয়েছে। আমার কাছে সামান্য একটু আড়ষ্ট লেগেছে। কোট তো করা যায় না, উদাহরণ হিসেবে বলি- যেমন বন্ধু বলছে 'পত্র-পল্লব' দিয়ে ঢাকা দেবার কথা। কথ্য ভাষায় মনে হয় 'পাতাটাতা' বললেই ভালো হতো। এইরকম টুকটাক কিছু।
রাশান নামের পরিবর্তে লোকালাইজেশন করলেও বেশিই ভালো লাগতো। আর আক্ষরিক অনুবাদের বদলে যদি মূল ভাষা একটু পালটে বাংলার ছাঁচে নিয়ে আসা যায়, তাহলে পাঠক হিসেবে আমি একটু বেশি খুশি হতাম।
... নাহ, বড্ড বেশিই আবদার করে ফেলছি মনে হচ্ছে। আসলে অনুবাদ খুব কঠিন, নিজে পারি না ঠিকই- কিন্তু অনুবাদ পড়ার মজাটা হারাতে চাই না একদমই। রাগ করবেন না যেন
পরের অধিকতর চমৎকার অনুবাদের জন্যে দিয়ে গেলাম।
এই তো একটা দারুণ সমালোচনামূলক মন্তব্য এসছে! রাগ করার কী আছে! এই রকম মন্তব্যগুলোই তো কাজে দেয় বেশি...! প্রথমেই তোমাকে!
তোমার মন্তব্যটা পড়বার আগে দিয়েই আমি আর একবার নিজেই পড়ছিলাম লেখাটা, আর ঐ ঠিক 'পত্র-পল্লব' আর টুকটাক কয় জায়াগায় আমিও একটু হোঁচট খেলাম। 'পাতা-টাতা'টা ঠিক্করে দিয়েছি দেখ। পরে আরো টুকিটাকি এদিকসেদিক করবো মনে হয়...
আসলে অনুবাদ যেন পড়তে গিয়ে যেন ন্যাচারাল একটা ফ্লো থাকে পাঠকের মাঝে সেটার দিকে খেয়াল রাখাটা খুব জরুরি। এইটাই যত ভালো হয়, তত পড়ে আরাম হয়। আর এইটা করাই সবচেয়ে কঠিন, ঠিকই বলেছ।
লোকালাইজেশনের ব্যাপারটা তোমার মন্তব্য পড়ার পরে খেয়াল হলো যে এইখানে এটা করা যেত আসলেই। তাসনীম ভাইও আলাদাভাবে বলেছেন এইটা। আমিই আসলে অনুবাদের সময়ে খেয়াল করিনি।
তবে সব বিদেশী গল্পকেই দেশী বানিয়ে ফেলাতে আমার একটু আপত্তি আছে। আমার একটা ব্যক্তিগত মতামত হলো অরিজিনাল লেখকের স্টাইলের প্রতি সম্মান দেখানো গেলে, সেই স্টাইলটা অনুবাদেও ধরে রাখতে পারলে ব্যাপারটা দারুণ হয়। ঠিক লেখক যেই চরিত্রগুলোকে মাথায় রেখেছিলেন তারাই তাহলে সরাসরি পাঠকের কাছে পৌঁছায়। আর এখানে নাম, কাজ এসব চরিত্র গঠনের খুব জরুরি উপাদান নিঃসন্দেহে। মানে আমি বলতে চাইছি একটা ব্যাপার হলো যে অনুবাদ করতে গিয়ে, পাঠকের বোঝার ফ্লো রাখতে গিয়ে, আমি যেন গল্পটা এতটাই পরিবর্তন করে না ফেলি যে তা পড়ে মনে হয় মূল লেখকের আইডিয়াটুকু খালি নিয়ে আমি নিজেই আবার নতুন করে লিখেছি কিছু। এটা নিজের ভালো লাগে না আরকি।
একেকজন লেখকের লেখার স্টাইল আবার একেক রকম যেহেতু, অরিজিনাল লেখকের নিজের স্বকীয়তার ফেল্ভারটা যদি অনুবাদেও রাখা যায় সেই রকম অনুবাদ আমার নিজের খুব ভালো লাগে। আর এই জিনিসটাই মনে হয় আমি যখনই অনুবাদ করছি/করি তখন কাজ করে অবচেতন মনে। যে কারণে এর আগে দালের সেই গল্পটাতেও আমি অনেক কিছুকেই আরো সহজভাবে লিখতে পারলেও লিখতে চাইনি। কারণ দালের ঐ একটু খটোমটো স্টাইলটাই পাঠক হিসেবে আমার নিজের দারুণ লাগে। তবে চেখভ তো অরিজিনালগুলো পড়তে পারছি না, আরও অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই ভাষাগত একটা সমস্যা এসে পড়ছে। তাই যতদিন না নিজে ঐসব ভাষা শিখছি (শেখার ইচ্ছা আছে কিন্তু! ) ততদিন ইংরেজিগুলোর সরণাপন্ন হতেই হচ্ছে।
এখন কথা হলো, লেখকের স্টাইল ধরে রাখতে ভালো লাগে বলেই সেভাবে অনুবাদ করতে চেষ্টা করতে থাকলেই চলবে না, পারতেও হবে সেটা, নাহলে পাঠকের বুঝতে/পড়তে ভালো লাগছে কোন্টা সেটাকেই গুরুত্ব দিতে হবে। আবার সব গল্পকেই ঠিক লোকালাইজেশন করে আমাদের আঞ্চলিক করে ফেললে মানায় না। তবে এই গল্পটাকে করা যেত সেরকম... ইচ্ছা আছে সামনে দালের আরেকটা ছোট গল্প অনুবাদের, সেটা লোকালাইজেশন করলে কেন জানি মনে হচ্ছে ঠিক যুইতেবল হবে না... আবার বলা যায় না সেটাই গল্পের চমকটার জন্যে বেশি ভালো হবে... একটু এক্সপেরিমেন্ট চালানো যেতে পারে মনে হচ্ছে তোমার কথায়... আসলে কিছু ঘটনার, কিছু চরিত্রের ঐরকম ব্যাকগ্রাউন্ড দরকার আছে যেমনটা লেখক মূল গল্পে লিখেছেন, গল্পের প্রয়োজনেই... ঠিক কিনা দেখ...
যাই হোক, তুমি নিজে কিন্তু বেশ চমৎকার অনুবাদ করো মনে হয় আমার। (যতই মন্তব্যে খোঁচাখুঁচি করি না কেন... ), আর পরীক্ষা টরীক্ষার চাপ একটু কমলে আরো কিছু অনুবাদ নামিয়ে ফেল।
আর আবারো অনেস্ট মতামতেরর জন্যে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এব্বাবা, পত্রপল্লব বদলে দিলে! আমার তো ওইধরনের শব্দ পড়তে খুব ভালো লাগে, পত্রপল্লব-কে আমার ত্যাঁদড় এরকম শব্দের চেয়ে মোটেই কঠিন বা অপ্রিয় মনে হয় না...
(এখানে বর্ণনার সময় অলংকরণ-সমৃদ্ধ ভাষায় পত্রপল্লব অনুপযুক্তও লাগে না)
রাশান নাম অনুবাদ করার আইডিয়াটায় আমারও সমর্থন নেই। সিভ্কা-বুর্কা অনুবাদে পালটে গেলে কি সেই চার্ম থাকত?
অনুবাদ অত্ত্যুতম!
খুব সাবলিল আর সহজ হয়েছে।
জংলিখেঁচড় ও সান্টা কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা!
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
জংলিখেচর!
কেমন জানি একটা 'বেঙ্গুর'* টাইপ ভাব আছে শব্দটায়!
*ছিন্নমস্তার অভিশাপ এ লালমোহনবাবুর রেফারেন্স
আর পিএসঃ খেচর এ মোস্ট প্রবাবলি চন্দ্রবিন্দু নাই
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
জংলিখেচর !!!
বলি ডাকু (এই নামটা সদ্য দেখে এলুম ওয়ালে) কি জানে এহেন খেতাবের কথা?!
ওডিনদা বেঙ্গুর বলায় আমার আবার আমার ছোট ভাইয়ের কথা মনে পড়ে গেল, তার আবার কাছাকাছি একটা নাম ছিল কিনা!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
খেচর-এ চন্দ্রবিন্দু তো নাই-ই, খেঁচড় কিন্তু একটা গালি!
চমৎকার অনুবাদ.....
দুর্দান্ত অনুবাদ হইছে ব্যাকপ্যাকার ভাই!!
আর আনিসভাই প্লাস বুনোহাঁস দুইজনকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা! বুনোহাঁসের বানানাক্রমন জারি থাকুক!
আর আনিসভাইকে বলতে চাই, ওনার মত দাড়ি আমারো আছে, দেখা যায়না অবশ্য। আসলে বাইরের ভিজিবল দাড়ি না, অন্তরের দাড়িই হইলো আসল। মনেপ্রানে ওঁনার মতো আমিও একজন দাড়িয়াল!
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
-আমিও
ধইন্যা ধইন্যা... কিন্তু তুমি কি কৌ-এর অবিরাম দিদি-দিদিকে কাউন্টার্যাক্ট করতেই আমাকে ভাই-ভাই করছো? আর বুনোকে জ্বালাতেই কি ইচ্ছা করে আজকে ণ-ত্ব বিধানে অনীহা?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দিদি... দিদি... বড়দি... বড়দি...
অনুবাদ ভালো হয়েছে, তবে কিছু বাক্যের গঠনে "অনুবাদ" বলে বুঝা গেছে ["আমি শুধু সেটুকুই করেছি..."]
দু'জনকেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
চমৎকার অনুবাদ!
সচলে অনেকেরই তো দেখছি একইসাথে জন্মদিন! আনিস ভাই আর বুনোহাঁসকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ বইখাতা'দি।
কিন্তু আপনার কী খবর? সচলত্বের পরে যেন গল্প সব হারিয়ে গেল... আর দেখি না নিয়মিত...!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আনিস ভাই আর বুনোহাঁসকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল।
লেখা দুর্দান্ত হয়েছে।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ঠেঙ্কু... ঠেঙ্কু...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সেরাম.....................
ওরে জট্টিল---হা হা হা !!
জব্বর গল্প! অনুবাদটাও 'সেরাম' হয়েছে যাযাবর প্যাকপ্যাক!
আর
শুভ জন্মদিন আনিস ভাই আর বুনো হাঁস!!
হাঁস তো ঐদিকে, আমাকে কেন প্যাকপ্যাক করে ডাকেন?
'জব্বর' কথাটা কিন্তু রাজশাহীর। তবে গল্পটা আসলেই জোশ, না? চেকভ ভালু পাই, কিন্তু এইটা প্রথমবার পড়ার পরে আমি অনেকক্ষণ ধরে একা একা হাসছিলাম মনে আছে...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জব্বর তো আমরাও বলি!
মন্তব্য খালি লাফ-ঝাঁপ করে আর সময় নেয় তাই, কুমার, সজল, অরূপ, গেরিলাকে পড়বার আর মন্তব্যের জন্যে এইখানে একবারে
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হাঁসাপু কি আমার জন্মদিনে ভাগ বসালেন নাকি?
নাকি আপনি হাঁসাপুরটায়...?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নতুন মন্তব্য করুন