তারিখ: রবি, ০৪/০২/২০১২ - ০৯:১৫ অপরাহ্ন (হালনাগাদকৃত)
বৈশাখ ১৪১৯ এর ই-বই এর জন্যে লেখা আহ্বানঃ
বিষয়ঃ জ্বীনওভূততত্ত্ব (মানে ভূত-পেত্নী, ভয়খাওয়া, ভয়দেখানো নিয়ে আপনার মাথায় যা কিছু গল্প-ছড়া-ফটো-আঁকাআঁকি আসে আরকি!)
লেখা পাঠাবার শেষ তারিখঃ ৩১ মার্চ, ২০১২ ৭ এপ্রিল, ২০১২
লেখা পাঠাবার ঠিকানাঃ
শব্দ সংখ্যা: সর্বোচ্চ দু'হাজার সচলদের দাবির মুখে শব্দসংখ্যার সীমানা ৫০০০-এ উন্নীত করা হইলো!
ছবি সংখ্যা: সর্বোচ্চ ৩টি (অবশ্যই লেখকের নিজের তোলা, বা অন্য কারও তোলা হলে তার অনুমতিক্রমে ব্যবহৃত আলোকচিত্র, বা লেখকের নিজের আঁকা ছবি হতে হবে। কমিক বা কার্টুন স্ট্রিপ হলে ছবিসংখ্যা বিবেচনাসাপেক্ষ)।
ফর্ম্যাট: ইউনিকোড (প্রেফারড)
লেখার সঙ্গে যা যা দিতে হবে:
১) নিজের সচলায়তন নিক (যে নামে আপনি সচলায়তনে নিবন্ধিত)
২) লেখার শিরোনাম
৩) নিজের যে ই-মেইল আইডি আপনি লেখার সাথে প্রকাশ করতে ইচ্ছুক, (ইমেইল আইডি প্রকাশনায় অনিচ্ছুক হলে তা উল্লেখ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে)
বি.দ্র. ই-বইতে লেখার আহ্বান বাই-ডিফল্ট শুধুমাত্র পূর্ণ সচল আর হাচলদের জন্যই বরাদ্দ। তবে আপনার যদি অন্তত দুই-তিনটা লেখা সচলায়তনে প্রকাশিত হয়ে থাকে, আপনিও নির্দ্বিধায় লেখা পাঠাতে পারেন (প্রকাশিত লেখার লিংক দিয়ে দেবেন সাথে সম্পাদনা পরিষদের সুবিধার্থে)।
লেখা নির্বাচনে সম্পাদনা পরিষদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
__________________________________________________________________________
(তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৮/২০১২ - ২:২৯অপরাহ্ন)
প্রতিবছর পহেলা বৈশাখে ই-বই বের করার একটি ঐতিহ্য আছে সচলায়তনের। ফাল্গুনের শেষের লু হাওয়ায় ধুলো-বালি খেতে খেতে প্রকৃতির রুক্ষতা দেখতে দেখতে মনে হলো ১৪১৯-এর ইবই নিয়ে এখনো আলাপ শুনছি না। অফলাইনে কয়েকজনের মতামতের প্রেক্ষিতে সচলদের সকলের হয়ে আমিই পোস্টটা দিচ্ছি এবার।
আরেকটি প্রস্তাব এসেছে শুধু আষাঢ়ে গল্পের সংকলনেরই। তবে এ প্রসঙ্গে আমাদের অনেকেরই আবার বুনোহাঁসের কথাটা মনে ধরেছে, আষাঢ়ে গল্পের সংকলন হোক আষাঢ়েই বরং, সেটার জন্যে সকলেই কি-বোর্ড শান দিয়ে রাখুন এখন থেকেই। গেল বর্ষায় বর্ষার ই-বুক হয়নি, এবার আষাঢ়ে কিছু যদি বেরুয়!
সাই-ফাই নিয়ে একটা সংকলন হচ্ছে-হবে করেও মনে হয় হলো না। একঘেঁয়ে আগের স্টাইলেরই না, নতুন ধরনের কিছু হলে কেমন হয়?
আরেকটা মজার আইডিয়া এসেছে নজরুল ভাইয়ের তরফ থেকে, 'আম'। "আম খাওয়া থেকে আমের আঁটি দিয়ে খেলা থেকে আম চুরি... " এমনটাই বলছিলেন নজরুল ভাই। এই নিয়ে খেকুদাদা আবার একটা পরমাণু গল্পও লিখে ফেলেছেন ইতিমধ্যেই তবে সেটা এখানে উল্লেখ করে আমি আর মাইরধোর না খাই!
এর মাঝ থেকেই হতে হবে এমন নয়, কারও কোন নতুন আইডিয়া এলে জানান। কিন্তু দ্রুত সিদ্ধান্তে আসা দরকার। সময় বেশি নেই আসলে। তবে সবাই মিলে সাহায্য করলে আমরা বৈশাখের শুরুতেই ই-বই পেয়ে যেতে পারি একটা, গ্রীষ্মের অলস দুপুরে জমাটি কিছু লেখায় হারিয়ে যাবার সুযোগ মিলবে।
ই-বইতে লেখা পাঠাবার তারিখ আর ই-মেইল ঠিকানা, এই পোস্টেই হালনাগাদ করে জানিয়ে দেয়া যাবে।
বিষয় নির্ধারণের পরে ই-বইয়ের নাম নির্ধারণেরও একটা ব্যাপার আছে, এ ব্যাপারেও পাঠক-লেখক সকলের মতামত আশা করছি।
তবে একই সাথে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি দু'টো বিষয়ের প্রতি -
* লেখার মান নির্ধারণ সম্পাদনা পরিষদের উপরেই ন্যস্ত থাকবে এবং সেটাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সেই আন্তরিকতায় কুণ্ঠা না বোধ করি আমরা।
* আর সচলায়তনের ইবইতে লেখার আহ্বান শুরু থেকেই শুধু সচল আর হাচলদের জন্যই বরাদ্দ থাকে যেহেতু, এবারও তাই।
তবে আপনার যদি অন্তত দুই-তিনটা লেখা সচলায়তনে প্রকাশিত হয়ে থাকে তাও, মানে আপনার নামের শেষে যদি এখনো 'অতিথি' লেজ (হাচলত্ত্ব অর্জন) নাও লেগে থাকে আপনিও নির্দ্বিধায় লেখা পাঠাতে পারেন (প্রকাশিত লেখার লিংক দিয়ে দেবেন সাথে সম্পাদনা পরিষদের সুবিধার্থে)।
তাহলে আর দেরি নয়! আসুন সবাই মিলে ঠিক করে ফেলি এবারের বৈশাখী ই-বই এর টুকিটাকি।
মন্তব্য
যাযাদি, বৈশাখ উপলক্ষে কিন্তু কালবৈশাখীও একটা বিষয় হতে পারে। অর্থাৎ কালবৈশাখী ঝড়ের ভিতরে পড়ার অভিজ্ঞতা নিয়ে কিংবা স্বচক্ষে দেখা কালবৈশাখীর তান্ডব নিয়ে
অতীত
এই আইডিয়াটা দারুণ!
কিন্তু আর কেউ কিছু বললো না দেখি... থাক, আপাতত ভূতই হোক, তেনারা গেলে পরে আমরা নাহয় বোশেখীরে নিয়ে ভাববোনি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বইয়ের উদ্যোগ খুব ভাল জদিও লেখা জমা দেয়ার মত কইলজা আমার নাই।
এই বই মেলায় সচল থেকে কোন বই বের হইনাই তাই সামাইন্য মন খারাপ ছিল
ই বুকের চেয়ে আমার কাগজের বইই ভাল লাগে! পারলে কাগজের বই বার করেন
গত বছর লাইন ধইরা দাঁড়াইয়া থেইকা আই প্যাড কিনছি। সর্ব সাকুল্যে ব্যবহার করছি ৪ দিন!! তবে আমার আই প্যাডের প্রথম বই তাসনিম ভাইয়ের ছেলেবেলা এটা আমি জনে জনে দেখাইয়া বেরাই
আপনি ও দেখেন
ভালো উদ্যোগ।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
চরম উদ্যোগ। বিষয়গুলিও ভালো।
আমি একটা বিষয় সাজেস্ট করে গেলাম- বসন্ত বিদায় নিচ্ছে, আসছে নতুন বৈশাখ। পাতাঝরার দিন শেষে রঙের আঙিনায় নতুন জোয়ার লেগেছে। রঙ কিংবা প্রকৃতিকে বিষয় করে কিছু করা যায় কি? বাঙলার চিরন্তন রঙের ছোঁয়ায়।
ডাকঘর | ছবিঘর
বাংলাদেশ থিমের সাই-ফাই হোক।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মার্চ এপ্রিল মে জুন হইল পরীক্ষার মৌসুম। পোলাপানের মেট্টিক, ইন্টার এইগুলির খবর দেখে নিজের আতেল বেলার কথা মনে পড়ে। কে কবে কেম্নে পরীক্ষায় সাফল্য/ অসাফল্যের সাথে নকল করেছিলেন তার একখান স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রকাশ করলে কেমন হয়। এইবার না হইলেও পরের কোন ই-বুকের জন্য তোলা থাকলো না হয়।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
বোঝাই যাচ্ছে তুমি নিজের জবানবন্দী দিতে ব্যাপক আগ্রহী! ঠিকাছে বৎস, মাথায় থাকলো! >:)
আপাতত তুমি তোমার বাসায় বেড়াতে আসা বেড়ালরূপী ডাইনিটাকে নিয়ে গল্পটা পাঠায়ে দাও দেখি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নকলের আইডিয়াটা মন্দ না। তবে নিশ্চিত না কতজন নকলের কাহিনী লিখবে খোলামেলা ভাবে।
আমি সাই-ফাই ই-বুকের পক্ষে। এক্ষেত্রে মূল লক্ষ্য থাকবে গতানুগতিকের বাইরে লেখা। কপোট্রন, নিনিষ স্কেল, হাইপার ডাইভ, বিদ্ঘুটে নাম, ইত্যাদি বিষয় থেকে একদম দূরে থাকতে হবে। বিদেশি গল্প বা তার অনুকরণে কিছু না লিখে আমরা "বাংলা" সাই-ফাই লেখার চেষ্টা করতে পারি। কে জানে, এ থেকে হয়তো আরেকজন প্রফেসর শঙ্কু বেরিয়ে আসতে পারে। সত্যজিতের মতো করে আর কেউ বাংলায় সাই-ফাই লেখেনি এখনও, আমরা একটু চেষ্টা করতে ক্ষতি কী?
এছাড়া এতে যোগ করা যায় আরও দু'টি মাত্রা। সাই-ফাই নিয়ে ভালো কিছু কার্টুন/কমিক তৈরি করা যায়। এগুলো নিউজ স্ট্রিপের মতো করে বিভিন্ন পৃষ্ঠার নিচে থাকতে পারে। বিদেশি গল্পের অনুকরণ বর্জনীয় হলেও ভালো সাই-ফাইয়ের অনুবাদ থাকতে পারে কিছু।
সব মিলিয়ে একটা পরিপূর্ণ, জমজমাট সাই-ফাই ই-বুক হোক। গল্প, বিজ্ঞান, এবং কল্পনার একটা মানসম্মত মিশেল পাঠকদের অনেক দিনের পাওনা।
সাই-ফাই ই-বুকের আমারও খুবই শখ। কিন্তু গেলবারের উদ্যোগটা মাঠে মারা গেল কেন যেন... কে নিয়েছিলেন ভুলে গেছি, তবে শুনেছি একদমই লেখা জমা পড়েছিলো না... কিন্তু পরে সচলায়তনেই একটা দারুণ লেখা পড়েছিলাম, যেটা নাকি ঐ ই-বইয়ের জন্যেই ঐ অতিথি লেখক লিখেছিলেন! গল্পটার লিংক খুঁজে পেলে দেব। আসলে অন্যরকমের সাই-ফাই আমরা লিখতে পারি চাইলেই!
শোন, তুমি লেখ একটা, অদ্রোহ লিখুক, আমরা লেখা জমা করি, তারপর তুমিই উদ্যোগ নিয়ে এই সংকলনটা বের করে ফেল। খামাখা কবে হবে, কে করবে সেই আশায় থাকার দরকার নেই। এইবার অনলাইনে-অফলাইনে ভূতের ব্যপারে মোটামুটি আগ্রহ দেখছি সবার, এবারের বৈশাখের টপিক তাই ভূতই থাকুক। (আশাকরি লেখা জমা দেবার ব্যাপারেও সবার সেই আগ্রহ থাকবে)! কিন্তু সাই-ফাই হোক সামনে, হওয়া দরকার! তুমি যেমন বললা,
এসো আমরাই চেষ্টাটা করি! শুরু হোক তোমার লেখা দিয়েই।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সাইফাইতে ভোট দিলাম। আর গল্পগুলোতে "সায়েন্স কম, ফিকশন বেশি" আবদারও রেখে গেলাম।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
সচলে এখনো একবছর পূর্ণ হয়নি, এই প্রথম জানলাম যে ঘোষণা দিয়ে ই-বুক বের করা হয়! বের হোক, তেনাদের কথাতেই কেন যেন বেশি মজা পাচ্ছি; ’তেনাদের’ বলতে আমরা যাদের বুঝাই তারা ছাড়া আর কাউকে আমরা এই নামে ডাকি কিনা তাই নিয়ে আমার ঘোরতর সন্দেহ আছে। ঠাকুমার ঝুলি ছাড়া আমাদের শৈশব অপূর্ণ, ঠাকুমার ঝুলি’র কথা ভুলে গেছে সবাই...
হুঁ! ই-বই সংকলনগুলো (নীড়পাতার বাম প্যানেলে যেগুলো), সবই তো এইভাবেই তৈরি! গতবছরের বৈশাখের ই-বই 'ভ্রমণীয়' অবশ্যই পড়বার আমন্ত্রণ রইলো। (আমারো লেখা আছে কিনা! )
আর আপনার লেখা 'তেনাদের' কথা পাঠিয়ে দিতে ভুলেন না কিন্তু! ছেলেবেলার গল্পগুলোরই বেশি খোঁজ আমাদের!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লেকপো না! বুক হবে আশার কথা শুনিয়ে জানুয়ারি ২০১২ এ লেখা লেখালো নতুন বছর নিয়ে। এখনো কোন বুক পেটের খবর নাই কেন সেটা কত্তিপক্ষ , ওবামা এবং জাফর ইকবালের কাছে জবাব চাই আগে।
উদা ভাই আপনে মিয়া চোখের ডাক্তর দেহান
ইডা কিতা, এক্কেরে নীচে যাইয়া দেহেন এই লিঙ্কটার http://www.sachalayatan.com/book
বুঝছি। আপনার জন্য আরেকটা ওষুধ মাথায় আইছে। হুঁহুঁ।
ডাকঘর | ছবিঘর
এডা কবে বাইর হইলো! থিন্কু। এবার লেখকের সম্মানী দেন।
আপনার নজর তো চিপাচুপায় থাকে হেইল্লাইগা দেখতে পাইছেন না
ইস্টে টিউন্ড। আপনার জন্য একটা গরম সম্মানী আসিতেছে। যদিও আইডিয়া আপনিই দিছেন এক ফাঁকে, হে হে কমুনা
ডাকঘর | ছবিঘর
আমিও দেখিনাই, বাহ কি মজা!!! লেখা দেখি ছাপা হইছে, নাচতে মন করে
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আহাহাহ উদাস'দা! ঐটা মনে হয় ই-বই না, ব-e (সচলায়তনের অন্যধরনের একটা ফিচার, একটার সাথে লিংকড আরও অন্যান্য পোস্ট, বইয়ের পাতার মতন অনেকটা) হবার কথা ছিল। এইযে, এখানে দেখুন, হয়েছে তো!
আর এইটা হবে একটা পিডিএফ ই-বই (e-book)। এইরকম দেখেন নীড়পাতার বাম প্যানেলে আরও যেগুলো হয়েছে আজতক তার লিংক দেয়া আছে। এখন আর কান্নাকাটি না করে তাড়াতাড়ি আপনার লেখাটা পাঠান! দেরি কইরেন না! একটা উদাসীয় ভূতের কাহিনি লিখে দেন, যে খালি জগাখিচুড়ি খাইতে পছন্দ করে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তেনাদের গল্প সংকলনে বেশি আগ্রহ পাচ্ছি, যদিও এটাও ঠিক যে তেনাদের সকল কর্মকান্ড একই জাতীয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সাইফাইয়ের আইডিয়াটাও খুব মনে ধরেছে। আরেকটা জিনিষ করা যায় যে বিচিত্র ধরণের রান্না। ভারতীয় মশলা ছাড়া রান্না সম্ভব নয় বলে যে ধোঁয়া উঠেছে, তার একটা বিকল্প চিত্র তুলে ধরা যায়।
তেনাদেরকে নিয়েই লিখে পাঠান আপাতত, আর ধরেন গিয়ে খানা-খাইদ্য আমার বিশেষ প্রিয় বিষয়। আপনি ঐটার ইনিশিয়েটিভ হাতে নেন, আমি চেখে দেখবোনে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সাইফাইয়ে মাইনাস! যারা সাইফাই লিখতে পারেনা তারা কী লিখবে?
--------------------------------------------------------------------------------
সেটাই মেহবুবা'পা! এখন আপনার ছোটবেলায় দেখা শাকচুন্নীর কাহিনিটা ই-মেইল করে দেন তো তাড়াতাড়ি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সিরিকাস ব্যস্ততা যাচ্ছে... এই দিকে আসতেই পারি নাই দিন দুই!
কিন্তু এ কী অবস্থা!! সচল-হাচল-অতিথি-পাঠক কারোই তো মনে হচ্ছে ই-বইয়ের প্রতি আগ্রহ নাই!! আয়হায়!!!
এদিকে আর তো দেরি করা যায় না!
আমার কাছে 'কালবৈশাখীর' আইডিয়াটা ভালো লেগেছে, কিন্তু আর তো কেউ কিছু বললেন না। অনলাইনে না হলেও, অফলাইনে ভূতের পক্ষে অনেক বেশি ভোট পাওয়া গেছে মনে হলো অবশ্য। কাজেই সেটাকেই এবারের মতন বিষয় নির্ধারণ করা হচ্ছে। সাই-ফাইটাও আশাকরি আমরা শিগ্গিরই করতে পারবো!
নতুন পোস্ট না দিয়ে এই পোস্টেই হালনাগাদ করে দিলাম। মডুরা যদি একটু বিবেচনা করেন লেখা আহ্বানের পোস্ট হিসেবে এটাকে ২-১ দিন স্টিকি করে রাখতে তাহলে দ্বিতীয় পেইজে চলে যাবার আগে মোটামুটি সকলের নজরে আসবে আশা করা যায়।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। এবার আপনাদের দুর্দান্ত সব লেখা পাঠিয়ে দিন সাথের ই-মেইল ঠিকানায় ঝটপট!! <উত্তেজনায় হাত কচলানো ইমো হবে>
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ইয়ে, কি-বোর্ডের টেকনিকাল গোলযোগের কারণে চৌদ্দশ ঊনিশ, আঠারশ' হয়ে গিয়েছিল... ফাহিমকে ধন্যবাদ লক্ষ্য করবার জন্যে, ঠিক করে দিলাম।
অথবা,
এইটাও... মানে... তেনাদের কাজ...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ভূতের গল্প ভালু পাই।
লিখতেও ভালো পান আশা করছি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দারুণ!
আরে! আপনাকেই না খুঁজছিলাম পিপি'দা! আপনার সেই প্রকৃতিপ্রেমিক মামদোভূতের গল্পটা ই-মেইল করে দিতে ভুলেন না কিন্তুউউউউ ইবইবাহিনীকে!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
কোন গল্পটা?
ওই যে, যে গল্পে মামদোভূতটা প্রকৃতির ডাকগুলো সব গাছ থেকেই সমাধা করতো!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সব মামদোকেই আপনি নিজের কাতারে ফেলতে চান জনাব! মামদোরা এই অপমান মেনে নেবে না!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দেখি, মজিদ ভাইকে নিয়ে কিছু লেখা যায় কি না
আরে, হ!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তেনাদের সাথে একটা এপয়েন্টমেন্ট করা যায় কীনা ভাবছি।
...........................
Every Picture Tells a Story
আমি আপনাকে মেইল করতে যাচ্ছিলাম, যে সোঁদরবনের তেনাদের কোন খোঁজখবর আছে কিনা...!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
একবার হয়েছিলো কী, আমরা মরাকাঁগার ভেতরে নোঙর করেছি। বাইরে হু হু বাতাস আর ঝড়। ঝড়ের তোড় সামলাতে আরো ভেতর দিকে খালের মাঝে যাওয়ার সময় হঠাৎ পাড় থেকে আওয়াজ এলো “ওঁ ভাই কেঁ যান? আঁমাকে নিয়ে যান, ঝঁড়ে আর টিঁকতে পাঁরছিনা। আবদুল ওয়াহাব হাল সেদিকে ঘোরাতেই ট্রলারের মূল মাঝি আতিয়ার শোয়া থেকে ঝটকা মেরে উঠে আবদুল ওয়াহাবের হাত ধরে ফেলে বলে ‘খবরদার নৌকা ঘুরাবিনা, ঐটা মানুষ না”।
এই গল্পটা শুনিয়েছিলাম না একবার?
...........................
Every Picture Tells a Story
লিখেন নাই তো! <খুবই ইনোশেন্ট ইশমাইল>
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এইবার একটা লেখা দেয়ার ইরাদা করি।।।
তোমার জন্য সহজ হবে। নিজেরে নিয়ে লিখে ফেলবা।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ধুর বাউল ভাই! কোনমতে শিমুল ভাই কেবল বলেছে যে লেখা দিলেও দিতে পারে! আর আপনে কিনা হেরে ভাগায়ে দেয়ার তাল করেন!
আর আপনারটাও আসতে হবে তো! তালগাছের একনরে-র কাব্য!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
একটা ছোট্ট ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি -
লেখার সাথে ছবি পাঠাতে চাইলে বলা হয়েছে,
এখানে অবশ্যই আপনার নিজের তোলা ফটো বা স্বহস্তে অঙ্কিত ভূতের খোমার কথা বলা হয়েছে আরকি!
তেনাদের কপিরাইট আইন সম্পর্কে আমরা এখনো ওয়াকিফহাল নই কিনা, তাদের প্রতি তাই আমরা যথাযথ সম্মান প্রদর্শনে যেন কোন ত্রুটি না রাখি, এইটা আমাদের কর্তব্য।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অনুবাদ অ্যালাউড?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
এটা একটা প্রস্তাবনা ছিলো, দেখা যাচ্ছে এখনো কেউ আপত্তি জানাননি।
তবে অন্যের গল্প-অভিজ্ঞতার অনুবাদের থেকে নিজের স্বকীয় বর্ণনার লেখা বেশি সমাদৃত হবে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ডেডলাইন কি আরও দুই-একদিন বাড়বে নাকি? একটা গল্প লেখায় হাত দিছিলাম।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
সময় তো বাড়াতেই হচ্ছে। সবাইই লেখা দিতে দেরি করছে! ঝটপট পাঠায়ে দেন আর দেরি না করে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
কিন্তু বই কোথায়???
নতুন মন্তব্য করুন