কথা ছিলো বৈশাখের চিড়বিড়ে গরমে সচলেরা তাদের ছেলেবেলার হারিয়ে যাওয়া, বিলুপ্তপ্রায় জ্বীন-ভূতেদের পুনরুজ্জীবিত করবেন বৈশাখ ১৪১৯-এর সচলায়তন ই-বুকের জন্যে। তা সে কথা, কথাই রয়ে যাচ্ছিলো প্রায়, বাস্তবে আর রূপ মিলছিল না। বৈশাখের ১ তারিখ পেরুল, ৭ পেরুল, ১৪ পেরুল... বই তো দূরে থাক, লেখা কই?!!
ই-বই বাহিনীর কর্মীবৃন্দ প্রতিদিন ই-বই মেইল-বক্স চেক করেন, আর ইন-বক্সে জমা হওয়া গুটিকয় লেখা নিয়ে চক্ষু-চড়কগাছ করে বসে থাকেন। শুনলাম আধি-ভৌতিক ব্যস্ততায় সচল-হাচল-ইবই বাহিনী সব্বাই জর্জরিত!
মাঝে রাগ করে মনে হলো লেখা পাঠাবার ইমেইল অ্যাড্রেসটা ‘লেখকের মৃত্যু এট জিমেইল' টাইপ কিছু দিলে ভালো হতো!
যাই হোক, সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শেষতক বেরুলো আমাদের বৈশাখ ১৪১৯ এর সচলায়তন ‘জ্বীনওভূততত্ত্ব’ গল্প সংকলন – “ডরাইলেই ডর...”।
কর্ম আর ব্যক্তিজীবনের চরম ব্যস্ততার মাঝেও নিজেদের জ্বীন-ভূত-আধিভৌতিক অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করেছেন যে সচলেরা, তাদেরকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। যারা কথা দিয়েছিলেন লিখবেন, কিন্তু আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও তা রাখতে পারেননি ব্যক্তিগত/কর্মব্যস্ততার কারণে তাদেরকেও ধন্যবাদ উৎসাহ আর অনুপ্রেরণার জন্যে। ধন্যবাদ পাঠকদেরকে ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করবার জন্যে।
আর আমার তরফ থেকে সবথেকে বড় ধন্যবাদটা দেবো সচল বুনোহাঁস, আঁকাইন এবং অতন্দ্র প্রহরীকে। প্রচণ্ড কর্মব্যস্ততার মাঝেও বৈশাখ ১৪১৯-এর ই-বইয়ের জন্যে সময় বের করতে দ্বিধা করেনি কেউ। বুনোহাঁস বৈশাখের ইবইয়ের জন্যে করেছে চমৎকার প্রচ্ছদ। বুনো আর আঁকাইনের আঁকিবুকিতে মারাত্মক সব ভূতগুলো দেখে কখনো বা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেয়েছি, কখনো বা ভয়ে হাত-পা...! আর প্রহরী অতন্দ্র যত্নে বারবার এডিট-রিএডিট করে সাজিয়েছে পুরো বই।
শুনছি ভূতেরা আর আগের মতো নেই... শুনছি তাদের মনে অনেক দুঃখ, অনেক কষ্ট। মানুষেরা ভুলে যাচ্ছে তাদেরকে, বাচ্চারা জানছে না গ্রামের বাড়িতে হারিকেনের আলোতে দাদী-নানীর কোল ঘেঁষে গল্প শুনতে কেমন লাগে... গ্রাম-বাংলার ভূতেরা তাই মন খারাপ করে আছে, অনেকদিন হলো...। আশাকরি সচলায়তনের লেখক-পাঠকদের ভালো লাগবে তাদেরকের টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে আন্তরিকতা মেশানো এই প্রয়াস।
অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো সকলকে। আপনাদের সবার পাঠ-প্রতিক্রিয়া জানাতে ভুলবেন না যেন।
আবারও ধন্যবাদ সব্বাইকে!
এবার ভয়-ডর ফেলে ঝাঁপিয়ে পড়ুন বৈশাখ ১৪১৯-এর সচলায়তন ‘জ্বীনওভূততত্ত্ব’ গল্প সংকলন নিয়ে!
ডরাইলেই ডর...!
মন্তব্য
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
২
...........................
Every Picture Tells a Story
নামকরণে কপিরাইট ভঙ্গের যে অভিযোগ এসেছে সেই ব্যাপারে অনার্যমডুর দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আহা, উনি তো সচলায়তনের সম্পদ! ওনার বাণী তো সকলক্ষেত্রে আমাদের শিরোধার্য! এইখানে কপিরাইটের কোন ঘাপলা নেই। বরং এই নাম না দিলে বুনো-গ্রুপের নামে মামলা করা যেত!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
পাঠ প্রতিক্রিয়া পরে হবে, আগে বদনাম কৈরা লৈ। আমি ল্যাখা দিলাম সেই কবে, বই হইলো এই এতোদিনে। আমি তো ভাবছিলাম, আমার লেখা কটকটিওয়ালার কাছে বেইচা দিয়া এই বইয়ের সাথে সংশ্লিষ্টরা ভূতের মতো উধাও হৈয়া গ্যাছে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সকলের অবগতির জন্যে আমি একটা ধুগো-ডিসক্লেইমার দিবো কিনা ভাবছিলাম... এহেন মন্তব্যের পরে এইটা একদম আবশ্যিক হয়ে গেছে।
বই বের করার সব কাজ প্রায় গুছায়ে আনার পরেও কিছু লেখা হাতে পেয়েছি আমরা। সব্বার শেষে যে লেখাটা এসেছে সেটা মহামান্য রঙিল ভাইয়ের। এইটা ওনার চরম ভাগ্য যে লেখা সিলেক্টেড হয়ে বইতে ঢুকে পড়েছে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
'চরম ভাগ্য' উল্লেখ করে আপনে এখানে এই মন্তব্য থ্রেডের পরের মন্তব্যকারী অর্থাৎ জনাব চ.উ'দাকে শরম দেয়ার প্রয়াস করেছেন। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিটের আবেদন জানায়া গেলাম। [চউ'দা, তাত্তাড়ি হাইকোর্টের দিকে রওনা দ্যান]
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
নামটা অসাধারণ হইছে
নাম নিয়ে আমরা ঠাট্টা মশকরা করছিলাম, বুনোহাঁস মজা করে এইটা সাজেস্ট করে। কিন্তু আমাদের সবার এইটাই বেশি পছন্দ হয়। গল্পগুলোর থিম, জ্বীনভূতেদের মন খারাপ অবস্থা, সব বিবেচনা করে তাই শেষ পর্যন্ত এইটাই রাখা সাব্যস্ত হয়। আর নামটা সারপ্রাইজ হিসেবেই গোপনও রাখা হয় প্রকাশ না হওয়া তক।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নামের আইডিয়া কিন্তু আমার না, অপ্র ভাইয়ের। খুউপ খিয়াল কইরা!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
কেববলই খেয়াল করলাম! থ্যাংকস ফর কারেকটিং মি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ডরাইলেই ডর! হাহাহাহাহা, এই ইতিহাস শুনলাম তিন দিন আগে
নামটা সেরকম হয়েছে। এই রাইত বিরাতে একা একা পইড়া শেষে না আবার ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যাই । বেচে থাকলে আবার দেখা হবে। এখন পড়া শুরু করি গিয়ে।
এইটা একটা কাজ করলেন? আগামী সপ্তাহ জুড়ে ফাইনাল পরীক্ষা, আর এখন বই নিয়ে হা করে গিলতেছি।
আপডেট ঃ পুরোটা পড়া শেষ। তাসনীম ভাই, কলের টিপটিপ শব্দ আমিও প্রচুর শুনেছি। রাত জেগে পড়তাম যখন। সেই সাথে কল দিয়ে খল খল করে পানি পড়ার শব্দও। প্রতিবারেই পুরো বাড়ি ঘুরে সব কল চেক করে দেখেছি কোথাও কোন পানি পড়তে দেখিনি। আর বাথরুমে গেলে কখনওই সেই শব্দ পেতাম না।
বাপ্রে! আপনি তো দেখি সুপার-ফাস্ট!
যান, এবার গিয়ে শান্তিমতোন পড়ালেখা করতে বসেন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই ভূত সর্বত্রই বিরাজমান।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
প্রসঙ্গত, আমার লেখাটা মনোণীত হইল না! অ্যাতো বাজে লিখি আমি!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আমারটাও ঘ্যাচাং করে দিয়েছে এদের দিলে রহম নাইগোরে
বড় রকমের কারচুপি হইছে বলে মনয়! নইলে চরম উদাস, নির্জন স্বাক্ষরের মত লেখকের লেখা প্রকাশ পেল! আর আমার আপনার মত মহান লেখক বাদ পড়ল!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
নামের আগে জনাব ব্যবহার করেন । পোকামাকড়ের ঘরবসতি নামে পোকামাকড় ও জীবাণুদের প্রেম নিয়ে একটা ইবুক বের হচ্ছে, ওইখানে আপনার লেখা দেন।
ভাইরে গঠনা অন্য যায়গায়। আপনারা কেউ খিয়াল করেন্নাই কিন্তু বই এর শেষ কিন্তু ৫৭তে না। শেষ হইছে ১১৩তে। এই পৃষ্ঠাগুলা তেনাদের জন্যে ইস্পিশালি বরাদ্দ। যেই লেখাগুলা ঘ্যাচাং বলে মালুম করতেছেন সেগুলা সহ আমার একটা কলিজা ঠান্ডা করা সম্পূর্ণ সত্য কাহিনী ওই যায়গায় সগৌরবে বিরাজমান। বিশ্বাস না হইলে আর একবার উল্টায়া দেখেন।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
যাদের যাদের লেখা ছাপা হয় নাই, আস্তে কথা কন! 'তেনারা' কিন্তু সব আশেপাশেই আছেন! শুনতে পেলে...
'অদৃশ্য' লেখা সব 'তেনারা' খায়ালাইছেন কিনা!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তেনারা এখন গুম করাও শুরু করে দিলেন??
আপনি কী নিয়ে লিখছিলেন? ব্যাকটেরিয়া ভুত না ভাইরাস ভুত?
প্রিন্ট নিয়ে নিলাম, একা বাসায় ভয় পেতে পেতে পড়বো।
আমার কম্পুটারে খুলতেছে না। পিডিএফে প্রবলেম? নাকি কম্পুটারে? নাকি ভৌতিক?
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
অন্য ব্রাউজার দিয়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। অথবা লিঙ্কে রাইট ক্লিক করে আগে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
নাম এবং প্রচ্ছদ দেখেই চমৎকৃত। ডাউনলোড এবং পড়ার পর পরবর্তী মন্তব্য।
ডাউনলোড করছি
পড়া শুরু করুম
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আহা দারুন !!!! ডাউনলোড করলাম ধীরে সুস্থে পড়ব এবার
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
১
আহারে কি নামের বাহার, 'ডরাইলেই ডর'
২
প্রচ্ছদে ও অলংকরণে জবাব ছাড়া।
৩
অবশ্যই পড়বো।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ইচ্ছা থাকা সত্বেও সময়ের অভাবে লিখতে পারিনি। দুঃক্ষ থেকে গেল। এখন পড়ার সময়ও হচ্ছে না। এই দুঃক্ষ রাখি কোথায়? শুধু চোখ বুলালাম। অলংকরণ অসাধারণ হয়েছে। আর নাম নিয়ে দুইটা কথা। ডরাইলেই ডর মানে কী? না ডরালে ডরের কিছু নাই! তাহলে এত লেখা আসলো কোত্থেকে? আপনারা জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন।
শেষ কথা, অভিনন্দন জানাই সুন্দর কাজের জন্য।
মানে দেখুন এখানে।
প্রচ্ছদ ভয়াবহ রকমের সৌন্দর্য হইছে, কিন্তু,,,,,,,,,,,,ভৌতিক হয় নাই,,,,,,,,হইছে লোড শেডিং
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
লেখাগুলোও ভৌতিক হয় নাই। সবাই তেনাদের নিয়ে, তেনাদের অস্তিত্ব নিয়ে হাসি মশকরা করছে! এখন তেনারা যদি তেনাদের নামে এইসব মিথ্যা হাদুমপাদুমের ফলে হাইকোর্টে রিট মেরে বসে, তাইলে লেখক-প্রকাশকের কী হাল হবে তাই ভাবছি।
ভুলে গেলে চলবে না, তেনারা বাস্তব! তেনারা সবখানেই আছেন! তেনারা সবখানেই থাকেন!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আগে নাহয় গ্রামে-গঞ্জে কারেন্ ছিলো না, হারিকেন, কুপিবাত্তি আর চান্দের আলোয় দাদী-নানীরে ঘিরে বসে গল্প শোনা হতো, কিন্তু এখন? এই শহরে, লোড-শেডিং ছাড়া 'তেনাদের' গল্প জমে, বলেন? আপনিই বলেন?! ইম্প্রোভাইজ করতে হবে না!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আমার কম্পিউটারেও খোলে না
বাজুবন্দ খুলে খুলে যা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
দলছুটরে অমর করে দিলেন
ভুত টিমের জন্য তিন উল্লাস
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
যাদের ই-বই-এর লিংকে ক্লিক করলে পিডিএফ খুলছে না, তারা একটু অন্য ব্রাউজারে চেষ্টা করে দেখেন। সম্ভবত ব্রাউজারে অ্যাক্রোব্যাট বা অন্য পিডিএফ রিডারের অ্যাড-অনের সমস্যা।
আর তা না হলে, 'ডাউনলোড লিংক' লেখাটার উপরে মাউস 'রাইট ক্লিক' করুন, তারপর 'save link as' (ফায়ারফক্সে) অথবা 'save target as' (ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে) ক্লিক করে পিডিএফ ফাইলটা সেইভ করে নিন নিজের পিসিতে। এবার আলাদা করে পিডিএফ খুলে পড়ুন।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
একটা মজার ছবি দেখলাম ।
http://www.youtube.com/watch?v=V5Brmjobvcg&feature=player_embedded।
মজা পেলাম।
ভূতের ভবিষ্যত দারুন ছবি।
আগের মন্তব্যের অতিথিও কি আপনিই? ধন্যবাদ তাহলে এবার 'অতিথি'র বদলে নাম ব্যবহার করায়।
সিনেমা তো বুঝলাম, কিন্তু আমাদের ই-বই নিয়ে মন্তব্য করবেন না?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
স্রেফ কৌতুহল থেকে জানতে চাইছি। বইয়ের প্রচ্ছদটি উপরের লিংকে যে বাংলা ছায়াছবিকে রেফার করে তার ৩:০৩ মিনিটের সময়কালকে মাথায় রেখে করা?
না, এটা নিছক কাকতালমাত্র। অন্ধকারে ভুতুড়ে চোখ খুব কমন কনসেপ্ট। সেজন্যই মিলে গেছে হয়ত। তবে সিনেমার শুরুর ওই টাইপোগ্রাফি আমার থেকে অনেক ভালো হয়েছে।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আমি নতুন।বই ত খুব ভালো। কিনতু বাংলা লিখতে ত খবর । টাইপ করা টা জানতে হবে কি বড এ।
ডাউনলোড শেষোইছে, যাই পড়ি, তাপ্পর আবার আস্তেছি।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
বাহ্ সুন্দর প্রচ্ছদ!
পড়তে হবে ভূতগুলোকে। ভূত আমার খুব প্রিয় বিষয়।
যাযাকারসহ এই বইয়ের ই-ভূতগুলোকে আমার অভিনন্দন।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
প্রাণপ্রিয় রিটম্ভাই, আপনার সম্পাদনায় "এই বইটা ভূতের"-এর কথা আমার খুব মনে আছে। ২০১০-এর একুশে বইমেলায় এই বই হাতে আপনাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিলাম অটোগ্রা্ফের জন্য।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আরে ২০১০-এর বইমেলায় আমি ছিলাম তো!
তোমার এই কমেন্টে 'ভূত যে আমার খুব প্রিয় বিষয়' সেটা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হলো।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ছিলেন তো! কিন্তু যখন দেখা হয়েছে তখন সাথে বই ছিলো না, আর যখন বই নিয়ে গেছি তখন আপনাকে পাই নাই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মন্তব্যের জন্যে অ-নে-ক ধন্যবাদ রিটন ভাই।
আপনার একটা ছড়া অনেক মিস করলাম। আশা ছিলো সচলায়তনের ছড়াকারদের কিছু আকর্ষণীয় ছড়া আমরা পাবো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবাই এত ব্যস্ত ছিলেন...
আশাকরি এর পরের সংকলনে আপনার ছড়া অবশ্যই থাকবে।
অট: প্রোফাইল পিকচারে তালা ঝুলিয়েছেন কেন?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ই-ভূত বইয়ের ই-সম্পাদকভূতের ভয়ে। যদি ভূতের ছড়া চাইতে আসে!
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
ওরে কত ভূত! নামাইছি একটু আগে, পড়ুম পড়ুম!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এত করে অনুরোধ করলাম খেকু'দা, কিন্তু কাইদান লেখকের ভূতের গল্প গেল না! মনে থাকবে... স-অ-অ-ব মনে থাকবে! <কোলন হুমকি>
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নামাইয়া প্রথমে উদাস ভূতকে ধরছি। এবং এইমাত্র মদনা ভূতের ঘাড় মটকাইয়া এই কমেন্ট লিখতেছি।
ডাকঘর | ছবিঘর
দলছুট ভাইজান , বইঞ্জান আন্নে কই ???????
আন্নের মেদাসত্ত ছুরি হয়িছে !!!
নাম পড়ে হাসিয়া জান বাহির হবার উপক্রম ।
আল্লাহ্ জানে ভিতরে ভুতরে গল্পের নামে কি লিখছে ।
সবগুলো লেখাই আসলে খুব সুন্দর। কোনোটাকেই খারাপ বলা যাবে না।
শিমুল ভাইয়ের গল্পটা বিশেষ ভালো লাগলো। মূল কারণ উনি গল্পে চেনাপরিচিত জায়গাগুলো এমনভাবে উল্লেখ করেন যে গল্পের সাথে নিজেকে রিলেট করতে খুব সুবিধা হয়। মনে হয় একদম বাস্তব!
তাসনীম ভাইয়ের লেখাটা বরাবরের মতোই মায়াভরা। চমৎকার।
চরম উদাসের লেখা চরম মজার। ভূতের হলেও।
শিমুল আপার লেখাটা দারুণ হয়েছে। নামটাও। শেষ অংশের বর্ণনাটা খুব ভালো। উল্লেখ করার মতো। ভয় ধরে যায়, গভীরভাবে পড়তে গেলে।
যাযাবরের এক গল্পে তো ছোটখাটো বেশ কিছু গল্প উঠে এসেছে। অতি পরিচিত সব গল্প, যেগুলো শুনে বড় হয়েছি। অনেকদিন পর সেগুলো মনে পড়ল আবার। গল্পে একটা মেসেজও আছে।
সত্যপীরের লেখাটায় কিছু লঘুত্ব আছে, যেটা ইচ্ছাকৃত, আন্দাজ করা যায়। সব মিলায়ে পড়তে ভালো লেগেছে। মনে হচ্ছিল যেন ঠাকুরমার ঝুলির কোনো গল্প পড়ছি।
নজরুল ভাই আর অণু ভাই সংক্ষেপে একেবারে ভূতের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছেন। হা হা হা। উনাদের সাথে একাত্ম না হয়ে উপায় নেই কোনো।
প্রকৃতিপ্রেমিক আর নীড় সন্ধানীর লেখা দুটো, গ্রামবাংলার ভূত বলতে যা বুঝি আমরা, সেটারই প্রতিফলন। ভালো লেগেছে।
ওডিনের লেখায় ভয় না ঠিক, খুব কৌতূহল হচ্ছিল। দারুণ টানটান লেখা। বারবার মনে হচ্ছিল, এরপর?
নির্জন স্বাক্ষরের লেখায় নিজের স্মৃতিই যেন উঠে আসছিল বারবার। বেশ কিছু জায়গায়। আর ছবিটা আগের দেখা হলেও, পেছনের গল্প জানতে ভালো লাগলো।
আশালতা আপার লেখাটা অনেক গোছানো মনে হয়েছে। ভালো লেগেছে পড়তে।
শেষ হইয়াও হইল না শেষ, ধুগোদার লেখা। লেখার কয়েক প্যারা পরেই/পড়েই কী হতে পারে, আন্দাজ করা গেলেও পড়তে ভালো লেগেছে পুরোপুরিই।
যেহেতু "এই ভূত ভূত না, আরও ভূত আছে", আশা করি এই ভূতেরে সেই ভূতের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। আগাম অভিনন্দন। এবং এবারের লেখকদের ধন্যবাদ, ব্যস্ততার মধ্যেও লিখে ফেলার জন্য, আমাদের পড়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
আপানর রিভিউটা পড়ে মজার কিছু লিখতে গিয়ে দেখি অজান্তে চোখের কোনা ভিজে উঠেছে। বিভিন্ন লেখকদের অণুগল্প নিয়ে সচলের প্রথম ইবুক ছিল বোধহয় দিয়াশলাই। সেটার একটা চমৎকার রিভিউ করেছিলেন জুবায়ের ভাই। মানুষের স্মৃতিশক্তি দুর্বল হলেই মনে হয় ভালো।
আমারও মনে আছে রে ভাই। সেই সংকলনে আমার একটা লেখা গিয়েছিল। প্রথম অণুগল্প। রিভিউয়ে সেটা সম্পর্কে মতামত পড়ে খুব ভালো লেগেছিল। লেখালেখির শুরুর দিক তো তখন, খুব অনুপ্রেরণা পেয়েছিলাম। ঠিকই বলেছেন, স্মৃতিশক্তি দুর্বল হলেই ভালো।
আমার লেখা নাহয় ছাপা হয়নাই। অন্তত একটা রিভিউ তো লিখতে পারতেন! আপ্নে তো ইবুক সম্পাদকদের মতই পাষাণ! উই হেইট শামাভাই!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
(অনা)সঙ্গীত ভাই, নজরুল ভাইয়ের মতো করেই নাহয় বলি, ছেলেদের ভালোবাসা আমি চাই না।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
'সম্পাদক' ছিলো একটা গেছোভূত, একটা 'মেছোভূত', একটা 'জ্বীন-ভূত' আর একটা জাল-ভূত! এদেরকে যদি ধরতে পারেন আমারে খবর দিয়েন! ব্যাটারা আমার গল্পের মেলা জায়গায় কেরদানি করেছে নাকি! পুরা গল্পটাকে গলা টিবি দিয়ে হত্যা করেছে প্রায়, তাদের নামে 'আজে-বাজে' কথা বলার অভিযোগে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তাসনীম ভাইয়ের গল্পটা আমার খুব বেশি ভালো লেগেছে... শেষ লাইনটা... রেশ থেকে যায়।
নীড় সন্ধানী'দার লেখাটায় সবকিছু এসেছে, একদম ছোটবেলার সেই গ্রামের ভূতের আসর, আর ভয় পাওয়া আর ওঝা টু ভূত নিয়ে ফাইজলামি, আর একটা সত্যিকারের ভৌতিক অভিজ্ঞতা।
পিপি'দার লেখাটায় একদম গ্রাম-বাংলার জ্বীনেরদের চিরায়ত কাহিনিগুলো এসেছে।
আশালতা আপার লেখাটা পড়ার সময়ে কোন একটা কারণে আমি বিশেষ টানটান উত্তেজনা অনুভব করেছি, হতে পারে তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি, মানে দেখেছি, গল্প করেছি তার সাথে বসে এই জন্যে; হতে পারে তাদের বড়, পুরাতন বাড়িটার গল্পও শুনেছি সেই জন্যে; অথবা হতে পারে নিজেরও অন্ধকারে পুরাতন বাড়িতে এমন অভিজ্ঞতা হয়েছে বলেই!
সুপাশিপুর লেখাটার নামটা আমার দারুণ লেগেছে! নামকরণে চরম সার্থকতা গল্পটার... আর এই গল্পটা পড়তে গিয়ে আমি আসলেই বেশ একটু গা ছমছমে অনুভূতি টের পেয়েছি কয়েকবার।
নির্জন স্বাক্ষরের লেখাটা একদম ভিন্নস্বাদের হয়েছে, এই ছেলেটা খুব সুন্দর করে সাধারণ দৈনন্দিন ঘটনার গল্প বলতে পারে। সেটাই আবার ফুটে উঠেছে ওর লেখাটায়। ছবি তোলার গল্প বলতে গিয়ে এসেছে ছোটবেলার গল্পের ভূতেরা।
শিমুল ভাইয়ের গল্পটা নিয়ে একদম তোমার অনুভুতিটাই আমারও হয়েছে, খুব পরিচিত প্রতিদিনের রাস্তা-ঘাট আর এলাকা, আর খুব পরিচিত একটা ঝড়-বৃষ্টির রাত।
ঐ দিকে গোপন সূত্রে খবর পেয়েছি, ধুগো'দার কাহিনিতে নাকি নিজেরেই ভূত বানায়ে দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু শেষ মুহূর্তে ভয় খাওয়ায় ছাড় দিয়েছেন!
সত্যপীরের ব্রহ্মদত্যিদের সাথে সাথে অনেকদিন পরে ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমীর কথা মনে পড়িয়ে দিয়েছে।
অণু ভাই, নজরুল ভাই আর ওডিন'দার উচিত এখন থেকে সাবধান হয়ে চলাফেরা করা, মনে রাখতে হবে এই যে 'তেনাদেরকে' নিয়ে মশকারি, এইগুলান ঠিক্না! একদমই ঠিক্না!
এডিটঃ
চউ'দাকে মিস করে গিয়েছিলাম! ছি! ছি! ধিক্কার আমাকে! আমি বলতে চাই যে আমি ছড়াগুলো বিশেষ পছন্দ করেছি। আমার ধারণা আগামি বইমেলায় আমার যেই ছড়ার বই আসবে, তা 'চরম' হিট হবে। আপনারা সবাই দোয়া করবেন। (কোবতে লেখার এই মহান কায়দা কানুন শেখানোর জন্যে রয়ালিটির ৫% চউ'দারে দিয়ে দিবো, প্রমিজ!)
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সবার কথা জানি না, তবে আমি নিজে বারবার বইটা খুলে খুলে দেখছি। খোলাই আছে আসলে আমার পিসিতে। লেখাগুলোতো বটেই, এত ভালো লাগছে প্রচ্ছদ, অলঙ্করণ আর অঙ্গসজ্জা দিয়ে! ই-বইটার এই চমৎকার গেটাপের পেছনে বুনোহাঁস, আঁকাইন আর অতন্দ্র প্রহরীই মূল কৃতিত্বের দাবিদার।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ইয়ে মানে, আমি সাকুল্যে পাঁচ বেলা সময় দিতে পেরেছি (১ বেলা প্রচ্ছদ, ২ বেলা ভূত আঁকা, ২ বেলা বানান দেখা)। সিংহভাগ কাজ করেছ তুমি আর অপ্র ভাই। তোমরা লেগে না থাকলে এই ইবুক নিশ্চিত আলোর মুখ দেখত না। আর প্রচণ্ড চাপের মধ্যেও সময় করে ভূত এঁকে দেওয়ার জন্য আঁকাইন হাততালি ও কুর্নিশের দাবিদার।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আহা, একজন বলে আপনি মহান, আবার আরেকজন বলে না না আপনি মহান । আসল মহান যে দলছুট এইটা কেউ বুঝলনা
ছি ছি! উনাকে নিয়ে কিছু বলার যোগ্যতা কি আর আমাদের আছে!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
পুরো টিমকে অভিনন্দন!
আজকের এই দিনে
দলছুটকে পড়ে মনে!
পরেরটাতে কিছু ছড়া দিয়েন আকতার ভাই... এবারেরটা কেমন ছড়া ছাড়া - ছন্নছাড়া...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ইবইবাহিনীর ভূতগ্রস্ত-মস্তিষ্কপ্রসূত টিশার্টের নমুনা:
এই টিশার্ট পরে রাতভর ভূতাড্ডার আইডিয়াটা কেমন?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
হাত্তুলাম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
লাইনে আছি
হাত তুইলা খাড়াইলাম, আওয়াজ দিয়েন
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
চিন্তা ছিল পাইন্যা ভূত নিয়ে কিছু একটা লেখুম, কিন্তা হেইডা আর হয় নাই
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
>মেঘ বলেছে যাবো যাবো, কিন্তু তাহারা যেতে চায়না, তাহারা ফুসকা ও চটপটি খেতে চায়।।।
>ভূত বলেছে যাবো যাবো, কিন্তু তাহারাও যেতে চায়না, তাহারা ই-বইয়ে বন্দী থাকতে চায়, সবাইকে ভুই দেখাইতে চায়।।
>ভূতেরা মাঝেমধ্যে ব্যাকপ্যাকারের বই পড়তেও চায়।।।।।অভিনন্দনস!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
ফেসবুক -.-.-.-.-.- ব্যক্তিগত ব্লগ
মুজতবা আলীর খাটের পায়া ভেঙে গেলে পরে তিনি কয়টা থান ইট সাইজ বই দিয়ে ঠেকা দিয়েছিলেন, আর ঐ বইয়ের লিখকরা যাতে দুঃখ না পান সেজন্যে নিজেরও একটা বই ঢুকিয়ে দেন।
এইবার একখান বইয়ে আমার লিখা ছাপসে, খাটের পায়া ভাঙলে কোন চিন্তা নাই (সত্যি বলতে কি বই ছাপানোর মতলবে খাটের চারটা পায়াই ভাঙতে মন চাইতেসে )
প্রকাশকবৃন্দ ও সকল পাঠক যারা চমৎকার বইটির পাতা উলটিয়ে অন্যান্য অসাধারন গল্প পড়ার ফাঁকে আমার অনুবাদে চোখ রেখেছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ! বইটা আসলেই দারুন হয়েছে!
..................................................................
#Banshibir.
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দারুন বই, খতম দিসি কালকেই
ভয় পাইনাই কারণ বেশিরভাগ গল্পেই ভূত তেমন পাত্তা পায়নাই।
দারুণ উদ্যোগ। বিশাল অভিনন্দন সবার প্রতি। ভূত ভালো পাই না, তবু পড়বো নে। তবে নাম, প্রচ্ছদ, অলংকরণ দুর্দান্ত। এই মন্দার বাজারে ইবুক বের করা চাট্টিখানি কথা না।
১
নামকরণ, প্রচ্ছদ, অলঙ্করণ, সাজসজ্জা সবকিছু মিলিয়ে অনবদ্য। হাড়ভাঙা খাটুনি দিয়ে প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠা ব্যাপারটাকে সম্ভব করে তোলার জন্য বইবাহিনীকে প্রাণখোলা অভিনন্দন।
২
একটা লেখা পড়তে গিয়ে একটু ভুরু কুঁচকেছে। এছাড়া নিজেরটা বাদে বাকিগুলো দারুণ।
৩
রাত দুটোর দিকে প্রায় খসড়া লেখাটা পোস্ট করে দিয়ে নিজেই কতক্ষন ভ্যাব্দা খেয়ে বসেছিলাম। পারিবারিক ব্যাক্তিগত শতেক ঝামেলা ব্যস্ততা পরীক্ষার ডেডলাইন এবং বেদম মনখারাপ নিয়েও কেবল প্রিয় কারো হুড়ো খেয়েই আমি যে একটা লেখা লিখে ফেলতে পারি এটা আমার জানা ছিলোনা। নিজের গুণে আমি নিজেই বিমোহিত। কাজেই এই লেখার সুনাম আমার আর বদনাম যাযাবর ব্যাকপ্যাকারের পাওনা।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
জানার কৌতূহল হচ্ছে, কোন লেখায় গিয়ে ভ্রুকুঞ্চন হলো?
দেন, দিয়ে দেন যত দোষ, অসুবিধা নাই।
কিন্তু আমিও তো অপ্র'র মতো কৌতূহলী হলাম, কোন্ লেখা, সেটা ভেবে...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আর আমার এই লেখা বের করার কৃতিত্ব যায় অপ্র-র ঘাড়ে। সে নিজে লিখুক না লিখুক। আরেকজনের থেকে লেখা ঠিকই টেনে হিঁচড়ে বের করে ফেলতে পারে।
আমিও জানতে লাইনে দাঁড়ালাম, কোন লেখা?
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
এইবার আশাদি পইচ্চে বিপদে। সবাই এসে ক্যাঁক করে ধরেছে, কার লেখা পড়ে ভুরু উল্টালেন গো বলে ।
আপনেরা কেউ ধর্তারেননাই, আমি জানি কোন লিখা দেখে আশা আপু ভুরু উল্টাইসে। সুকুমার রায় এর কবিতা। সুকুমার রায় তো সচল না উনার লিখা ছাপাইল কোন বিবেচনায়??
..................................................................
#Banshibir.
সুকুমার রায়কে হাচল করা হোক, দাবী জানায়ে গেলাম।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
শুকনা ধন্যবাদে আর কী হবে, একদিন খাওয়ায়েন নাহয়। রাজি থাকলে দাঁতে শান দেয়া শুরু করতে পারি। হা হা হা। যাই হোক, আবারও বলি, ইবইয়ে আপনার লেখাটা খুব ভালো হয়েছে। শিরোনামটাও।
ধন্যবাদটাকে দুই ঘন্টা পানিতে ডুবিয়ে তারপর না আপনাকে দিলাম। তাও বলে শুকনা ধন্যবাদ!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আরে পাগল নি ? নাম বলি আর অম্নি সচলেরা সব্বাই মিলে কিলিয়ে আমায় কাঁঠালপাকা করে দিক ! এহ অত্ত বোকা আমি না।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
নাম না কৈলেও কিল আপনেরে খাইতেই হবে, আমার লেখা নিয়ে ডিপ্লোম্যাটিক বদনাম করার কারণে! কিলাইয়া আপনেরে ভূত বানায়া ফেলুম। ইরি মুতাব্বির, মোহাম্মদ আলীরে খবর দে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সবকিছু মিলিয়ে দৃষ্টিনন্দন আর দুর্দান্ত.............জমিয়ে পড়বো............
_____________________
Give Her Freedom!
facebook
আমি জ্বীনভূত নয়, খালি দৈনিক কবির দল আর দলছুটরে ডরাই।
সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন আর অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
প্রচ্ছদ আর অলংকরণে মুগ্ধ!
আমার গল্পটা অন্তর্ভূক্ত হয়নি দেখে হালকা দুঃখ পেয়েছি।
হ, বললাম তো! ই-বুকের মেইলে জমা হওয়া সব 'অদৃশ্য' গল্প, সম্পাদক ভূতেরা খায়ালাইছে। সাবধানে থাইকেন বড় ভাই!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
জ্বীন-ভূত হইলো গিয়া আমার আত্মার আত্মীয়, তাহাদের নিয়া লেখার জন্য লেখকদিগকে এবং ই-বই এর কলা-কুশলিদের সবিশেষ ধন্যবাদ।
ডাউনলোডাইতাছি অক্ষনই !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
ভাই দৈনিক মতিকণ্ঠ তে আলু র এই ভুতুরে লিনক টা দেন।
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-05-10/news/256436
""কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সর্বশেষ সোভিয়েত নেতা বরিস ইয়েলৎসিন।
প্রবীণ ব্যক্তিদের উদ্দেশে পুতিন বলেন, ‘আপনাদের কৃতিত্ব ও প্রজ্ঞার প্রতি আমরা সব সময় সত্যনিষ্ঠ থাকব। নিজেদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সামর্থ্য অনুযায়ী আমরা সবই করব।’সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলৎসিনের মৃত্যু হয় ২০০৭ এর ২৩ এপ্রিল।
যাযাবর ব্যাকপ্যাকার , বরিস ইয়েলৎসিনের ভুত নিয়ে লেখা দেন না ভাই।
ভূত টীমকে অভিনন্দন!
ভূতের্যূপ্সজ্জ্যার্জন্য শাহরিয়ার মামুনকে বিশেষ ধন্যবাদ
ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে রেখেছিলাম আগেই, এখন আচার খাওয়ার মত একটু একটু করে পড়ছি। নীড়দার তা পড়ে ভয় লাগে নাই, শিমূল ভাই আর ধুগোর তা জব্বর হইসে। নজলুল ভাইয়ের টাতে এসেই ভুরু দুইটা এমন কুঁচকে গেল, ওগুলোকে সোজা করতে রুস্তম আর হামযা দিয়ে টানা দিতে হবে। টাইটেলে বানান ভুল কেন? জবাব চাই !!!
নতুন মন্তব্য করুন