সর্ষে ইলিশের ঝোলটা বাটিতে ঢালতে ঢালতে সোমা ভাবে এবার শুধু সালাদটা করে ফেললেই ডিনার রেডি হয়ে যায়। পিয়াসের ইলিশ মাছ খুব পছন্দ, ভাজা হোক আর দোপেয়াজা, অন্যদিন হলে ছেলেটা খেলার মাঠ থেকে ছুটতে ছুটতে ঢুকতো এ সময়ে ময়লা জামা ঘামে ভেজা মাথা-মুখ ধোবার আগেই মা’কে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে বলতো খেতে দিতে... আপন মনে হাসে সোমা। মাস খানেক আগে কলেজে চলে গিয়েছে। কিচেন টাওয়েলে হাত মুছতে মুছতে খেয়াল হয় কাজ থেকে ফেরার পথে রাস্তার মোড়ের গ্রোসারি স্টোরের কিম ওকে দেখে হাত নেড়ে বলেছিলো ফ্রেশ টমেটো দিয়ে গেছে গ্রাম থেকে তার ছেলে একটু আগেই, আলাদা করে রাখা আছে সোমার জন্যে, যেন নিয়ে নেয়। সোমা ড্রাইভিং সিট থেকে হাত তুলে ধন্যবাদ দিয়ে চলে এসেছিলো। ঘড়ির দিকে তাকায় চট করে, ৮টা বাজতে পাঁচ মিনিট এখনো, সন্ধ্যা হবে একটু পরেই... এখনো হাতে বেশ খানিকটা সময় আছে, বেরুলে হয়।
পার্থ ফিরেছে ওর পরপরই, টিভির আওয়াজ আসছে লিভিং রুম থেকে। কালকে থেকে তিনদিনের লং উইকেন্ড পড়েছে এ মাসে, শুক্রবারটা ছুটি পাচ্ছে ওরা। ছেলেমেয়ে দু’টো বাড়িতে থাকলে ভালো হতো... অজান্তেই একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস বেড়িয়ে যায়। গলা থেকে ঝোলানো লম্বা চেইনটার মাথার লকেটটা ডান হাতে মুঠো করে ধরে..লকেটের মাঝে ছেলেমেয়ে দু’টোর ছেলেবেলার দু’টো ছবি আছে।
পিয়াসের বছরখানেক আগে প্রজ্ঞা যখন দূরে পড়তে যেতে চাইলো, বাধা দেয়নি সোমা মেয়েকে, ওর যা ইচ্ছা হয় সেটাই করুক তাই চেয়েছে। পার্থ হয়তো চেয়েছিলো মেয়েটা কাছেই থাকুক, ভেবেছিলো মেয়েকে বোঝাবে সে, কিন্তু তাকে নিজের থেকে কিছুই বলতে বলেনি, আবার মেয়েকে নিজেও বাধা দেয়নি। ওরাও তো অনেক অল্প বয়সেই ঘর ছেড়েছিলো... বাবা-মা হিসেবে সঠিক আর ভুলটা শেখাবার পরে ছেলেমেয়েদের নিজের উপর নির্ভর হতে শেখাটা জরুরি মনে করেছে দুইজনেই। শুধু মাঝে মাঝে এমন অজান্তেই একটা ছোট্ট শ্বাসের সাথে ছোট্ট একটা ফুটফুটে মুখকে মিস করে সোমা, যে মুখটা ওদের জীবনকে আনন্দে কানায় কানায় পূর্ণ রেখেছে সেই ১৯ বছর আগের এক ভোর থেকে...
আর পার্থ হয়তো আর একটু উদাস হয়, নিজের অজান্তেই তা বউয়ের সামনে প্রকাশ পেয়ে যায় সাজিয়ে রাখা পিয়াসের ছোটবেলার কোন খেলনায় বা অডিও সিডির কালেকশনে বা স্টাডিতে প্রজ্ঞার ছোট্ট কর্নারে সাজিয়ে রাখা বইয়ের শেলফের টোলকিয়েনের কোন প্রিয় বইতে হাতের স্পর্শে...
মেয়েটাকে বেশি মিস করে, জানে সোমা...
চোখে পড়ে গেলে আস্তে করে সরে এসে মেয়েকে একটা sms করে সোমা, লিখে – “বাবাকে একটা ফোন দে তো!”
আচমকা মেয়ের ফোন পেয়ে এত উদ্ভাসিত হয়ে যায় লোকটা, ঐ সারপ্রাইজড একান্ত হাসিটা দেখে সোমারও মন ভালো হয়ে যায়। খানিক পরে ওকে ফোন ধরিয়ে দিয়ে খুব ভাব নিয়ে বলে, “এই যে, মেয়ের ফোন ধরো, দেখ কেমন ক্লাসের ফাঁকেও বেরিয়ে এসে ফোন দিয়েছে বাপকে।“
সোমা আর প্রজ্ঞা ফোনের দুই প্রান্তে হাসি চাপে।
বাইশ বছর আগে যেদিন ওদের আলাপ হয়েছিলো তার মাত্র এক মাসের মাঝেই সোমা জানতো এই মানুষটাই তার পার্টনার ইন ক্রাইম হবার উপযুক্ত। দুইজনের ছোট ছোট ইচ্ছেগুলোতে এত বেশি মিল ছিলো যে ব্যাপারটা বেশ অদ্ভুতও ছিলো। ওদের বিয়ের শুরুর কয়েক বছর প্রচুর স্ট্রাগল করেছে দুইজনে.. কিন্তু হাসিমুখে। পার্থকে নিয়ে সুখী কিনা এই কথাটা কখনো ভেবে দেখেনি সোমা, পার্থর সাথে পরিচয়ের পর থেকে ওর কাছে শুধু মনে হয়েছে জীবনে পরিপূর্ণতা আছে।
পার্থ'র ছোটখাটো অস্থিরতা বা খুশি অনেক বেশি অনুভব করে সোমা... পিয়াসও এমন হয়েছে, বাবার মতোই, চাপা, কিন্তু সহজে পড়ে ফেলা যায়। গত কয়দিন ধরে পার্থ’র আত্মমগ্নতা এই জন্যেই চোখ এড়ায় না ওর... জানে নিজের থেকে চাপাচাপি করলে এড়িয়ে যাবে। অনেক আগে, যখন আরও চাপা স্বভাবের ছিলো, হয়তো ভয় পেতো ওর জাজমেন্টের। পরে ধীরেধীরে নির্ভরতার স্থানটা অর্জন করেছে সোমা। পার্থ জানে, সমাধান করে দেয়ার সামর্থ্য না থাকলেও তাকে কী ভাবাচ্ছে সেটা মন দিয়ে শুনতে, কোন পরামর্শ দিতে, অথবা প্রয়োজনে তাকে সাপোর্ট দিতে, কার্পণ্য করে না সোমা। কাজেই বলবার মতো কিছু হলে ঠিকই জানাবে সময়মত ধরে নিয়ে চুপ করে আছে এইবার সে।
অসময়ে বেলের আওয়াজে খানিকটা চমকে নিজের ভাবনার জগত থেকে ফেরে সোমা। কে হবে এখন?! বাইরের পোশাকের উপরেই এপ্রন চাপিয়ে রান্না করছিলো এতক্ষণ, সেটা খুলে রেখে কিচেন টাওয়েল দিয়ে হাত মুছতে মুছতে রান্নাঘর থেকে সদর দরজা পর্যন্ত হাঁটতে হাঁটতে ভাবে ফেরিওয়ালা হবে কোন কিছুর, বিদায় করে দিয়ে চট করে কিমের দোকান থেকে ঘুরে আসতে হবে...
দরজায় হাত রেখেই অবাক হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে কয়েকটা মুহূর্ত... ভদ্রমহিলা স্মার্ট, তার থেকে বড় কথা অপূর্ব সুন্দরী, দাঁড়াবার ভঙ্গীতে আভিজাত্য আছে, আছে পোশাকের রুচি। সিল্কের একটা সাধারণ ঢোলা সাদা টপসের সাথে কালো অফিশিয়াল ট্রাউজার পরে আছেন, ডান হাতে একটা মোটা কিন্তু খুব সিম্পল প্লাটিনাম চেইনের সাথে ঘড়ি, বাঁ হাতে শানেলের সবথেকে দামী কিন্তু সবথেকে সাধারণ ডিজাইনের কালো ক্লাচ। বড় কাচের হালকা গোলাপি শেডের সানগ্লাসটা চুলের উপরে ঠেলে দিলে শেষ বিকেলের রোদে বোঝা যায় বয়সটা ওর থেকে একটু বেশিই হবে, কিন্তু ত্বক থেকে শুরু করে হাতের নখ পর্যন্ত একটা ঝকঝকে ভাব, অথচ কোন উগ্রতা নেই। বোঝাই যাচ্ছে বড় রাস্তা থেকে স্রেফ হাঁটতে হাঁটতে এসেছেন মহিলা, কিন্তু কাঁধ পর্যন্ত লম্বা ছেড়ে রাখা লেয়ারড স্ট্রেইট চুলের একটা চুলও স্থানচ্যুত হয়নি। পার্ফেক্ট হেয়ারের এই ভদ্রমহিলার সামনে নিজের এলোমেলো চুল আর হাতের হলুদ মাখা কিচেন টাওয়েলটা নিয়ে অনেকদিন পরে হঠাৎ করে খুব বিব্রত বোধ করে সোমা। হাতের উল্টো পিঠ দিয়ে কপাল থেকে নিজের এলো চুল সরিয়ে চোখে বিস্ময় নিয়ে তাকায়।
নীরবতাটা অস্বস্তিকর হয়ে ওঠার ঠিক আগে মুহূর্তে সুকেশীই কথা বলে ওঠেন ইংরেজিতে, “আপনাকে অসময়ে বিরক্ত করায় দুঃখিত... আমি বাংলাদেশ থেকে আসছি, অনেক আগে এ শহরে থাকতাম, অনেকদিন পরে আসা হলো... আমার এক বন্ধু ছিলেন এ শহরে... পার্থ..”
একটু বিরতি নিয়ে আবার বলেন, “আসলে দুঃখিত, আমার ফোন টোন করে খোঁজখবর নিয়ে আসা উচিত ছিলো, কিন্তু অফিশিয়াল কাজে এত ব্যস্ত ছিলাম, আজকে বিকালের আগে ফ্রি হতে পারিনি, একটু সময় পেতেই জাস্ট গুগলের ভরসায় বেরিয়ে পড়েছি পুরানো বন্ধুদেরকে খুঁজতে...”
ভদ্রমহিলার শান্ত নম্র আওয়াজের জবাবে সোমা মৃদু হেসে বাংলায় জবাব দেয়, “সম্ভবত ঠিক জায়গাতেই এসেছেন... আমিও এক পার্থকে চিনি, যার পুরানো বন্ধুরা মাঝেমাঝেই হুট-হাট আমাদের বাড়িতে হানা দেন, ভেতরে আসুন প্লিজ, আমি পার্থকে ডাকছি...।”
সরে ভদ্রমহিলাকে ঢুকবার জায়গা করে দিতে দিতে জিজ্ঞেস করে, “আপনার নামটা...?”
“পারমিতা”, অসম্ভব মিষ্টি একটা হাসির সাথে জবাব দেন আগন্তুক।
ঝাঁ করে বাইশ বছর আগের একটা বিকালে ফিরে যায় সোমা... তীব্র কষ্টটা বাইশ বছর পরে আর একবার ফিরে আসে... খুব অজান্তেই সোমার ঠোঁটের কিনারায় একটা হাসির রেখা দেখা দেয়, কষ্টটার তীব্রতাটা এখনো এক চুল আলাদা নয় দেখে। যেদিন বিকেলে পার্থকে বলেছিলো সেদিনই পার্থ’র মুখে এই নামটাই শুনেছিলো... তারপরে অবশ্য আর কখনোই নয়... প্রথমবার কাওকে নিজের কথা বলতে গিয়ে তার মুখে অন্য একটা নাম শোনার কষ্টটা অদ্ভুত, চিনচিনে আবার কেমন যেন ভোঁতা...
ভদ্রমহিলার পেছনে দেখতে পায় অসময়ের বেল শুনে বসবার ঘরের দরজায় এসে দাঁড়িয়েছে পার্থ, ফ্যাকাসে দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ভদ্রমহিলার দিকে।
নামটা শোনার সাথে সাথে সোমার দিকে দৃষ্টি চলে যায় পার্থ’র, একটা পা সামনে আগায় অজান্তেই, যেন সোমার চোখে কিছু একটা দেখতে পেলেই এসে হাত ধরবে ওর...যেমনটা করে এসেছে বাইশটা বছর... কিন্তু আর আগায় না পার্থ... স্থির হয়ে থাকে পাথরের মতো...
কষ্টটা বুকে নিয়ে হাসে সোমা, পার্থ’র চোখ থেকে দৃষ্টি না সরিয়েই, নিজেকেই অবাক করে দিয়ে শান্তস্বরে ভদ্রমহিলাকে বলে, “এই যে আপনার বন্ধু..., পার্থ, দেখ কে এসেছে...!”
ওর সহজ আচরণে যেন হাঁফ ছাড়ে পার্থ... বাইশ বছর পরে নিজের প্রথম প্রেমের দিকে আবার তাকায়, অনেকটা যেন জোর করেই হাসি ফোটায় মুখে...
“হাই পার্থ!” অপরিচিতার অস্ফুট কিন্তু গভীর ডাকটা সোমার কানে বাজে।
পার্থ এগিয়ে আসে, “হ্যালো পারমিতা... অনেকদিন পরে...”
“সোমা, ইনি আমার পুরনো বন্ধু...” খেই হারিয়ে ফেলে কথার...
সহজ হতে পারছে না কেন লোকটা? মনে মনে ভাবে সোমা...
হাসে সোমা... বলে, “হুম... তোমরা আলাপ করো, আমি একটু আসছি।“
হাসিটা জায়গা মতো ধরে রেখেই দরজায় হাত রাখে সোমা আরেকবার।
পার্থকে অতিথির সাথে কুশল বিনিময় করে বসতে দিতে দেখে সোমা... দেখে পার্থ’র ঘাড়ের মাসল রিল্যাক্স হতে, হাসিটা প্রাণবন্ত হতে, গত কয়দিনের চাপা অস্থিরতা কমে শান্ত, গম্ভীর হতে দেখে চোখের দৃষ্টি...
সদর দরজার পাশের টেবিলের উপর যেখানে ওরা গাড়ি-বাসার চাবির থোকাগুলো রাখে, তার থেকে বাঁ হাতে নিজের সেটটা তুলে নেয় পার্থ’র থোকার পাশ থেকে... বেরুতে গিয়েও ভ্রু-টা সামান্য কুঁচকে ডান মুঠোতে বুকের কাছে পড়ে থাকা লকেটটা ধরে... ফিরে তাকায় একবার... দুইজন পুরনো বন্ধুকে হাসতে দেখে খোলা মনে...
বন্ধুত্ব... যে কোন সম্পর্কের মূলটাই ওখানে... পার্থ আর ও যেমন আজকে বাইশ বছরের সবথেকে বড় বন্ধু দুইজনের... আর ভালো বন্ধুদের সাথে যে কোন খান থেকেই পিক করা যায়, আবার, আগের মতোই... দ্বিধাহীন ভাবে...
কিন্তু তাহলে মানুষটা বললো না কেন...?
ভয় পাচ্ছিলো যে সোমা সহজভাবে নিতে পারবেনা একজন পুরানো বন্ধুর আকস্মিক ভিজিট...
ওকে জানালেই তো পারতো পার্থ... লুকোচুরি কেন...
ওরই বা বাইশ বছর আগে শোনা একটা নাম শুনে সেই কবেকার এক সন্ধ্যার মতো কষ্ট হবে কেন এখনো?
ঠোঁটের হাসিটা আর একটু বাঁকা হয় ওর..
পকেট থেকে নিজের ফোনটা বের করে আস্তে করে চাবির থোকাটার সাথে নামিয়ে রাখে...
দরজাটা পেছনে আলতো হাতে লাগিয়ে দিয়ে বেরিয়ে পড়ে সোমা...
ওভারকোটটা গায়ে না থাকায় সন্ধ্যার উত্তুরে বাতাস শরতের বিকেলের রোদকে বাই বাই জানিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ওর উপরে...
কিন্তু কিমের দোকানের দিকে না গিয়ে উল্টো বুনো পথে হাঁটা ধরে ও...
অনেক আগেও এক সন্ধ্যায় এভাবে উদ্দেশ্যহীন হেঁটে গিয়েছিলো...
শুধু সেদিন জানতো ফিরতে হবে... কেউ আছে অপেক্ষায়...
মন্তব্য
অদ্ভুত সুন্দর।
মায়া কাড়া; বিষণ্ন করা।
দুনিয়া ভরা গিয়ানজামে!
পার্টনার ইন ক্রাইম কথাটা পছন্দ লাগসে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ফিনিশিং পুরাই বাউলা!
এইটা কি ছোট গল্প, নাকি ব্লগর!
facebook
থ্যাঙ্কস অণু ভাই, ছোটগল্প লেখার মতো বড়মাপের সাহিত্যিক কোনদিন হতে পারলে 'ব্লগরব্লগর' ট্যাগ থেকে বেরুবোনি!
গল্পের প্লট মাথায় থাকলে তার শুরু আর শেষের প্রতি আমি মনে হয় প্রচুর সময় দেই... বিশেষ করে শেষটা কীভাবে এক্সিকিউট করবো এইটা সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে মাঝেমাঝে প্লটটাই হারিয়ে যায়! এই গল্পটা মনে হয় তাও আজকে বছর তিনেকের হবে, মাথার পেছনে ছিলো কোথাও... কালকে সন্ধ্যায় শেষটা টুক করে মনে হলো তাই টাইপ করে ফেললাম হারাবার আগেই। এফোর্টটা পাঠকের নজরে এলে লেখক হিসেবে সার্থক মনে হয়। আবারও ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এই সব বিনয় / কনফিউশন / কুতর্ক বাদ দিয়ে 'গল্প'কে 'গল্প'ই বলো। আজ অনেকদিন পর নীড়পাতাতে পরপর কয়েকজন প্রিয় লেখকের পোস্ট দেখে খুব ভালো লাগলো।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
নীড়পাতার প্রিয় লেখকদের তালিকায় যদি আমাকে ফেলে থাকেন পাণ্ডব'দা, লজ্জাই পাবো...
যাদের ফিডব্যাক পাওয়া যাবে আশায় গল্প লিখি দুই-একটা আপনি তাদের একজন, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দিলাম 'গল্প' ট্যাগ লাগায়ে!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
গল্প লিখে যাও, পোস্ট করে যাও। আমার তরফ থেকে ফিডব্যাক-মাইলস-ইন্দ্রাণীভোগ সবই পাবে।
জোক থাক। গল্পের ভাষাতে অনুবাদ গল্পের মতো একটু আড়ষ্টতা বোধ করলাম। আমি তো প্রথমে ভেবেছিলাম অনুবাদই বুঝি, পরে দেখলাম - ঠিক আছে। গল্প লিখতে গিয়ে ক্যানভাস যদি বড় হতে থাকে তাহলে তাকে আপন গতিতে বাড়তে দাও। শেষটা কী হবে তা নিয়ে আগেভাগে ভেবে গল্পের স্বাভাবিক প্রবাহ নষ্ট করবে না। ব্যাপারটা অনেকটা প্রেমের মতো। তাকে স্বাধীনভাবে বাড়তে দিলে শেষ পর্যন্ত যদি সে তোমার কাছে ফিরে আসে (গল্পের ক্ষেত্রে তোমার মন মতো পরিণতি পায়), তাহলে সে তোমার। আর যদি সে ভেগে যায় (গল্পের ক্ষেত্রে পরিণতি আর খুঁজে না পায়), তাহলে তাকে খুদাপেজ। জিজ্ঞেস করতে পারো ব্যাপারটা রিস্কি কিনা। হ্যাঁ, ব্যাপারটা অবশ্যই রিস্কি। প্রচুর গল্প দেখবে অল্প বয়সের প্রেমগুলোর মতো কোন পরিণতিই পায়নি। তাতে কষ্ট পাবার কিছু নেই। ওগুলো হোমওয়ার্ক, প্রাকটিস ম্যাচ ইত্যাদি। ভালো হোমওয়ার্ক দিনশেষে অবশ্যই ভালো ফলাফল দেবে।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
প্রথম প্রশ্নঃ ক্লাচ কী?
দ্বিতীয় প্রশ্নঃ সেদিন জানতো ফিরতে হবে, কেউ আছে অপেক্ষায়, কিন্তু এদিনের ব্যাপারটা কী? শেষের লাইনে নাইকাকে লাইনে আনুন। তাঁকে অভিশাপ বানাবেন না। আবেগজড়িত ঘটনার মাধ্যমে ঘরে ফিরিয়ে আনুন। আমনে নাইকাত্তে বেশি বুজেন?
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রথম উত্তরঃ 'ক্লাচ' টার্মটা আমিও নতুন শিখেছি রঙিন ভাই, তাই তো এপ্লাই করার সুযোগ হাত ছাড়া করতে চাইনি!
ক্লাচ হলো সুন্দর-সুন্দর খুব স্মার্ট একধরনের পার্স, এগুলোতে ঘাড়ে ঝোলাবার চেইন থাকতে পারে, তবে নিয়ম হলো হাতে ধরে রাখা। আমারও আছে এরকম ব্যাগ, স্টাইলিশ খুব, কিন্তু ভেতরে জায়গা স্বল্পতা লাগে আমার, টাকা-পয়সা, মোবাইল, ক্যামেরা, সবকিছু জরুরি জিনিস আঁটাতে পারি না! আর এক হাত ব্লক হয়ে যাওয়ায় এফিশিয়েন্ট লাগে না ঠিক। তবে যারা স্মার্টলি ব্যবহার করতে পারেন তারা পারেন। এই যে শ্যানেলের ক্লাচ এখানে -
দ্বিতীয় উত্তরঃ সেদিন মনে হয় পার্থ-সাহেব আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন নায়িকার জন্যে, জিজ্ঞেস করতে হবে! তবে লেখক আসলে পাঠকের কল্পনার উপরে ছেড়ে দিয়েছেন ব্যাপারটা। নায়িকাকে লাইনে আনার জন্যে গল্পটা বরং আপনি লিখে ফেলেন, অনেকদিন আপনার কোন গল্প পড়ি না, যেখানে নায়কের কোন দ্বিধা থাকবে না, আবেগজড়িত একটা দৃশ্যে দরজাটা বন্ধ হবার আগেই বাইশ বছর পরেও বাংলা সিনেমার মতো দৌড়ে যাবে নায়িকার পিছে, তাকে ফিরিয়ে আনতে.. হয়তো নায়িকা সেই জন্যেই অপেক্ষা করছে? কল্পনার তো কোন সীমারেখা নেই, তাই না?
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ভালো লাগলো।এমনটা খুব চেনা,এমন খুবই হয় তবু গল্পই বলুন আর বাস্তবতাই বলুন -সব পাখি ঘরে ফেরে-----
মায়া জিনিসটা অদ্ভুত অনেক, মায়া কাটাতে পারে না বলেই হয়তো নীড়ে ফিরে... আবার মায়ার কারণেই ঘর ছাড়ে... কে জানে!
ধন্যবাদ আপনাকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সুন্দর। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে সেদিন ফিরেছিল, আজকে ফিরবে না কেন? 'সেদিন' মানে কি বাইশ বছর আগের কথা?
-রু
হুম... সেই বাইশ বছর আগের কথাই ভাবছিলাম...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
খুব ভালো লাগ্লো যাযাদি।
ধন্যবাদ বন্দনা'দি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তোমার গল্পের এই দিকটা খুব ভাল লাগে---চরিত্রগুলো সোজা সাপ্টা নয় মোটেও।
আধুনিক এই সময়ের আধুনিক এই গল্প।
জীবনের বহুমাত্রিকতার মাঝে দম নিতে নিতে হঠাৎ করে এক ঝলক দেখে ফেলা মানুষের অন্তঃস্থ আকুতিটুকু---
চমৎকার কাজ!
শুভেচ্ছা নিরন্তর
ধন্যবাদ অনিকেত'দা।
আধুনিক জীবনের, আধুনিক মানুষদের ভিড়ে, আধুনিক জীবনে, আধুনিক আমরা তবু এখনো সেইসব পুরনো অনুভূতি নিয়েই বেঁচে থাকি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
আরেকবার পড়লাম কিন্তু গল্পের শেষে সোমাকে ঠিক বুঝলাম না ; এইজন্য আবার কমেন
সোমাকে মনে হয় পার্থ বা সোমা নিজেও ঠিক বুঝে উঠেনি... কে জানে!
ধন্যবাদ দুই-দুইবার পড়বার জন্যে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ভাল লাগল
কিন্তু ট্যাগ "গল্প" হওয়ার কথা ছিল তো।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
দারুণ লাগল ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পড়া শেষে এখনও ভাবছি।
ভাবাতে পারাটাকে এচিভমেন্ট হিসেবে নিচ্ছি...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ফেরিওয়ালা?
দুঃখ দুঃখ গফ ভাল্লাগেনা আর! হাসিখুশি কিছু নাই ঝোলায়?
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
সেলসম্যান।
হাসিখুশি ছোটদের কিছু গল্পের প্লট আছে মাথায়, ভৌতিক আর রহস্যেরও... কিন্তু সেগুলো লিখতে বেশি সময় লাগে... কষ্টের কথা লিখে ফেলা সহজ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হুম- আজকেও ফিরবে, একটু হাঁটাহাঁটি করুক । তারপর পার্থই গিয়ে নিয়ে আসবে ক্ষণ...
গুড!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
খুব ভাল লাগল
শেষটা জানি কেমন, শেষ হইয়াও হইল না শেষ টাইপের মনে হয়
---- ঠুটা বাইগা
আপনাকে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বিষণ্ন সুন্দর। এবং চমৎকার একটা 'গল্প'।
পার্টনার ইন ক্রাইম -- শব্দটা মনে থাকবে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ তিথীডোর। অন্যজনের সবররকমের আজগুবি আইডিয়া হাসিমুখে সাদরে গ্রহণ না করলে আবার পার্টনারশিপ কেমন!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
হ্---
ঠিক বলেছেন--
কী সুন্দর একটা লেখা ! আবিষ্ট হয়ে পড়লাম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সবেচেয়ে ভাল লাগলো বাবাকে ফোন করার জন্য প্রজ্ঞাকে এসএমএস; আবার সেই ফোন পেয়ে 'অবাক' হয়ে হাঁক ডাক-
ছোট ছোট এইরকম দৃশ্যগুলোই আমাদের বাঁচিয়ে রাখে আসলে।
আর হ্যাঁ, সচলে 'ছোটদের গল্প' পড়ি না অনেকদিন হল। লিখে ফেলুন, পড়ি।
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
ছোটদের কয়েকটা গল্পের প্লট আছে মাথায়, অর্ধেক লেখাও আছে, কিন্তু শেষ করা হচ্ছে না... আশাকরি দ্রুত দিতে পারবো। ধন্যবাদ।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বাহ! ...
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
ধন্যবাদ তীরু'দা, আমার কোন পোস্টে এটাই মনে হয় আপনার প্রথম মন্তব্য। অনেকদিন পরে আপনাকে নিয়মিত হতে দেখে ভাল লাগছে। অনুবাদ ছাড়াও আগের মতো ভ্রমণ-কাহিনীর অপেক্ষায় থাকলাম।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপু
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
ধন্যবাদ রানা'পু... কয়েক জায়গায় ভাষা আর গল্পের এক্সসিকিউশন নিয়ে সামান্য ওলট-পালটের ভাবনা আছে, পরে কখনো এটাকে ঘষামাজা করলে এক্সপেরিমেন্ট করবো হয়তো। আপনি এবার একটু লেখালেখির সময় বের করেন দেখি!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সোমাকে বিষম পছন্দ হয়েছে, গল্পটাও। এতটাই যে লগাতেই হল।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ধন্যবাদ আশা'পা! সোমাকে অনেকেরই পছন্দ হয় নাই আবার, আর যাদের পছন্দ হয়েছে তারা হয়তো কিছুটা সোমার মতোই...!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
গল্পটা ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো, যাযাবর।
গল্প শেষে কি যেন একটা কষ্ট দলার মতো আটকে থাকলো। এইটা দারুণ একটা ব্যাপার!
"আর ভালো বন্ধুদের সাথে যে কোন খান থেকেই পিক করা যায়, আবার, আগের মতোই... দ্বিধাহীন ভাবে..." - কথাটা ভীষণ সত্যি।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ সুপাশি'পু...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
"পার্টনার ইন ক্রাইম" দেখেই ঝট করে মে মাসের ৩ তারিখ ফিরে গেলাম। ওইদিন একজনের সাথে ফান করে একটু 'পান' করেছিলাম তো, তখন ছবি তুলে একটা এমএমএসও করেছিলাম। তার ক্যাপশন ছিল এইটা।
গল্পটা পরে আরেকবার পড়তে হবে। তারপর ভালোমতো মতামত জানাব।
আপাতত এই মুহূর্তে শেষটায় সোমাকে বেশি-নাটকীয় মনে হলো। এটাই জানার ইচ্ছা, এই সিদ্ধান্ত পরে বদলায়, নাকি একই থাকে।
মিয়া! তুমি দৌড়ে এসে এক নিঃশ্বাসে পড়ে আরও দৌড়ের উপরে কমেন্ট করে বেরিয়ে যাচ্ছো, কাজেই নাটকীয় বলার দাম নাই, বুঝলা?!
কার সাথে কী করেছিলা পান না ফান সেটা নিয়ে বরং একটা পোস্ট-টোস্ট দাও, ছোটগল্প লেখ, পড়ে দেখি এবং মতামত দেই সেখান থেকে বড়গল্প হয় কিনা কোন...
সোমার সিদ্ধান্ত বদলাবে কিনা এইটাই তো পাঠকের কল্পনার উপরে ছেড়ে দিয়েছি।
একটা মানুষ দীর্ঘদিনের একটা সংসারে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছে... তার কাছে তার জীবনে আর কোন আলাদা অংশ নেই, কাজ বা ঘর সবকিছুর সাথে জড়িয়েই তার এই জীবনটা। আর একজন যার সেই অংশটার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হবার কথা, বা বাই ডিফল্ট ধরে নিয়েছিলো যে তাই, সে যদি খুব সহজেই অনেক বেশিদিনের, অনেক বেশি আপন একটা জীবনকে, একটা মানুষকে অনেক বেশি সহজে অবহেলা করে কখনো, তাহলে এই মানুষটা ঠিক অতটা সহজেই এই এখনকার জীবনটা ছেড়ে যেতে পারে কিনা এটাই তো পাঠকের যার যার নিজের ভাবনার। এখন প্রশ্ন আসতে পারে গল্পের চরিত্র কি অবহেলা করেছে অতখানি? হয়তো সোমার সবথেকে কাছের মানুষের তার হাসির অন্তরালের কষ্ট বুঝতে না পারাটাই তার কাছে সবথেকে বড় অবহেলা? আমার ভাবনায় একটা চাবির থোকা ছিলো, বহুদিনের অনেকগুলো ঘরের, দরজার, ধীরে ধীরে জমা হওয়া স্মৃতির চাবি বলতে পারো, খুব সহজেই সেটা নিজের কাছে রাখা যায়, আবার অতটা সহজেই কেউ সেটা স্বেচ্ছায় ফেলেও যেতে পারে... এটুকুই মূল ফোকাসের বিষয় ছিল... যতবার এই গল্পটা নিয়ে নাড়াচাড়া করেছি, কারও নিজের চাবির রিং-এর উপরে তার অনিশ্চিত হাতটা কল্পনায় ভেসেছে... এটাই গল্পটার উৎস ছিল... এই ছবিটা। কতটা ভালো এক্সিকিউট করতে পেরেছি, সেটা পাঠকদের মতামত থেকে বুঝতে চেষ্টা করছি।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এটা সিরিজ হবে নাকি?
খাইছে! তাইলে আপনাদের কাওকেই সেই দায়িত্ব নিতে হবে!
তবে... মন্দ হয়না কিন্তু, গল্প কেউ এগিয়ে নিতে চেলে নেয়া যায়...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
মাঝে মাঝে কোন ছোট্ট ১টা ঘটনাতেই সমগ্র অস্তিত্ত ভয়ংকর রকম নাড়া খায়!
গল্পটা পড়ে মন ভরে গেলো।
নতুন মন্তব্য করুন