কলেজে থাকার সময় বেশির ভাগ ছেলেদেরই ব্যান্ড গড়ার প্রচেষ্টা থাকে। সেই প্রচেষ্টায় অনেক দল গড়ে আর ভাঙ্গে, তার মাঝেই আবার কিছু দাঁড়িয়ে যায়। তখনকার সময়ে লেখা একটা গান, যেটা গাওয়া হয়নি কখনো।
একদিন-
এই ধূলিমাখা শহরে
কাক ডাকা এক ভোরে
একটি কিশোর ছেলে
সব পিছুটান পিছু ফেলে
কিছু অভিমান সঙ্গী করে
যেতে চায় আজ বহু বহু দূরে।
স্মৃতির শহর তাকে পিছু ডাকে,
পথিক সময়ও যেন থমকে থাকে।
যেও না যেও না অভিমানী কিশোর,
ডাকছে তোমায় দেখ পুরনো শহর।
তবুও তবুও আজ সবই ছেড়ে,
কেন যাচ্ছে চলে সে বহু দূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
স্কুলে,ক্যান্টিনে, খেলার মাঠে,
থাকবে না সে আর কবিতা পাঠে।
বক্তৃতা - বিতর্ক আয়োজনে,
মারামারি, খুনসুঁটি প্রয়োজনে।
মায়ের স্নেহ আর বাবার শাসন,
ভুলে গিয়ে সব মায়ার বাধঁন,
কিছু অভিমান সঙ্গী করে
যেতে চায় আজ বহু বহু দূরে।
স্মৃতির শহর তাকে পিছু ডাকে,
পথিক সময়ও যেন থমকে থাকে।
যেও না যেও না অভিমানী কিশোর,
ডাকছে তোমায় দেখ পুরনো শহর।
তবুও তবুও আজ সবই ছেড়ে,
কেন যাচ্ছে চলে সে বহু দূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
প্রিয় মুখগুলো তার মনে পড়ে,
হঠাৎ হোঁচট খাওয়া করিডোরে,
কি ছিলো জানেনা সেই হরিণী চোখে,
চেয়েছিলো কিছুক্ষণ অপলকে,
বলতে পারেনি আজো, ওগো কৃষ্ণকলি,
বাকিটা পথ মোরা একই সাথে চলি।
কিছু অভিমান সঙ্গী করে
যেতে চায় আজ বহু বহু দূরে।
স্মৃতির শহর তাকে পিছু ডাকে,
পথিক সময়ও যেন থমকে থাকে।
যেও না যেও না অভিমানী কিশোর,
ডাকছে তোমায় দেখো পুরনো শহর।
তবুও তবুও আজ সবই ছেড়ে,
কেন যাচ্ছে চলে সে বহু দূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
কেন যাচ্ছে চলে সে বহুদূরে?
[ সেই অভিমানী কিশোর অনেক অনেক পথ পাড়ি দিয়ে পৌঁছায় এক চিরসবুজ গ্রামে, সেদিন আকাশে ছিলো পূর্ণিমা চাঁদ, সেই চাঁদের আলো তাকে সাথী করে নেয় দূরদেশে, তাই রাতের শেষ প্রহরে চাঁদ ডুবে যাওয়ার সাথে সাথে সে আত্মহত্যা করে। কিন্তু কেন, কেউ জানে না। ]
মন্তব্য
হুম...
---------------------------------
চোখের পাতায় হাত রেখে ওরা আমাকে স্বপ্ন দেখার যন্ত্রণা দেয়।
ওকে, মাহবুব মুর্শেদ নেক্সট! সচলে এইটার সুরময় অডিও চাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
এইটার সুরময় অডিও চাই।
নতুন মন্তব্য করুন