অগ্রন্থিত শব্দেরা মিছিল করে-
ধূলি-ধূসর রাজপথে, অলিতে গলিতে।
দিনশেষে ঘরে ফেরা ঘর্মাক্ত মানুষের মুখে মুখে
ফেরী হয় তারা, মাঝে মাঝে কুঁড়ে ঘরের স্যাঁতস্যাঁতে আঙ্গিনা ছেড়ে
আদিম আক্রোশে মাথা ঠুকে দুর্গম প্রাসাদের প্রাচীরে প্রাচীরে।
শব্দগুলি শানিত ফলার মতো ঝলসে ওঠে দুপুরের তপ্ত রোদে,
রক্তবীজের ঝাড়ের মতো তারা পালে পালে উঠে আসে
মহাকালের অতল গহ্বর থেকে, অজানা ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায়
বুকে চেপে ধরে। হাজার ভ্রূকূটিতেও তারা থমকে দাঁড়ায় না,
সব কাঁটাতার আর ব্যারিকেড ডিঙ্গিয়ে, গোলা আর বারুদের মহড়াকে
অগ্রাহ্য করে তারা ঠিক একদিন-
ঠাঁই নেয় ইতিহাস জঠরে।
×× বুঝতে পারছি না এইটাকে কবিতা বলা যায় কিনা !!
মন্তব্য
কবিতাই তো
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
যাবে, বেশ যাবে। বললেই হয়।
"এতদিন কোথায় ছিলেন?"
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
জ্বী ভালোমতই যায়।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...
বলা যায়, পাঁচ দিলাম তাই
জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা
ভালো লাগলো...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
ধন্যবাদ হে পাঠক ঈশ্বরগন। অপরিসীম কৃতজ্ঞতা।
নিজের ফুলদানীতে যারা পৃথিবীর সব ফুলকে আঁটাতে চায় তারা মুদি; কবি নয়। কবির কাজ ফুল ফুটিয়ে যাওয়া তার চলার পথে পথে। সে ফুল কাকে গন্ধ দিলো, কার খোঁপায় বা ফুলদানীতে উঠলো তা দেখা তার কাজ নয়।
___________________________ [বুদ্ধদেব গুহ]
বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।
নতুন মন্তব্য করুন