(দিতীয় কিস্তী)
সৌদী আরবে যেতে হলে ভিসা লাগে।আমি যে ভিসায় যাব তাকে উমরাহ হাজ্জ ভিসা বলে।সমস্যা হল সাউদি এম্বেসি পাই কোথায়? লাইবেরিয়া এমন একটা দেশ যে দেশে আমেরিকান এম্বেসী ব্যতীত অন্য কোন দেশের এম্বেসী নাই।পাশের দেশ আইভরি কোস্ট বা সিয়েরালিয়নেও নাই।শুধু আছে ঘানায়, যা প্রায় ২০০০ কিমি. দুরে।আব্বাকে ফোন করে সমস্যা বললাম, আব্বা এক কথায় বললেন নিয়ত পাক্কা করো।আল্লাহর ঘর দেখতে যাবা,সহি নিয়ত কর।আমি সহি নিয়ত করলাম।যদি প্লেনে যেতে না পারি হেটেঁ যাব, হাটঁতে না পারলে আতলান্তিক পাড় ধরে সাতাঁর কেটে যাব, But নিয়ত আমার পাক্কা।আমি যাব।মদিনা যাব।
কপাল ভাল কফি আনানের দেশ ঘানার সাথে লাইবেরিয়ার সাপ্তাহিক একটি জাতিসংঘ ফ্লাইট আছে।আমি বেচেঁ গেলাম।সেই ফ্লাইটে উড়ে আমি ঘানা দেশ গেলাম সৌদি ভিসা করার জন্য।
সেই মহান দিনটি ছিল ১১ জুলাই রোজ শুক্রবার।
UN Flight (জাতিসংঘকে আমরা সংক্ষএপে UN বলি) সকাল ১০ ঘটিকায় Accra Airport (ঘানার রাজধানী)অবতরণ করল।UN এর ষ্টাফ হিসাবে সব জায়গায় আমরা একটু সুবিধা পাই। যেমন Accra Airport -এ আমার আইডি দেখে সসম্মানে সবার আগে বের হতে দিল।
বাহিরে কড়া রোদ।আমি ঘানার রাজধানী আক্ক্রায় পা দিলাম।ছোট্ট ছিমছাম শহর।কোন ধুলাবালি নেই।রাস্তায় ট্রাফিক জ্যাম নেই।বাড়ী-ঘর পুরো গুলশান –বনানীর লেক এর ধারের সুন্দর বাড়ি গুলোর মত। লাইবেরিইয়া থেকে এই দেশে এসে মনে হল আমি বোধহয় ইউরোপের কোন দেশে চলে এসেছি।ট্যাক্সীতে বসে এইসব হাজার চিন্তা করতে করতে সৌদি এম্বেসি,ঘানার সামনে এসে দাড়াঁলাম।
আমার ধারনা ছিল ভিসা করতে সব্বোর্চ্চ ৩ থেকে ৪ ঘন্টা লাগবে।যেহেতু আমার সব কাগজপত্র আপ-টূ-ডেট ছিল।আমি প্রয়োজনীয় সব কাগজ নিয়ে এসেছিলাম।ওরা শুধু কাগজ চেক করে ভিসা সিল মেরে দিবে।আমার মাথায় আরেক চিন্তাও ছিল,আমাকে UN ফিরতি Flight ধরতে হবে।
গেটে গিয়ে পরিচয় দিলাম,আসার কারন বাক্ত করলাম,আমাকে বাহিরে দাড়ঁ করিয়ে কাগজপত্র, পাসপোর্ট নিয়ে ভিতরে চলে গেল।আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম, বেলা ১১ টা বাজে।বিকেল ৪ টায় আমার ফ্লাইট।
আমি দূতাবাসের এবং আশেপাশের সৌ্নদরজ উপভোগ করতে লাগলাম।ভেবে নিলাম অতি দ্রুত তারা ভিসা দেবে বলে আমাকে আর ভিতরে নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেনি।
সময় গড়াতে লাগলো।গেটে জিজ্ঞেস করলাম কতক্ষন লাগবে।বলল হয়ে যাবে আর অল্প কিছুক্ষণ।এইদিকে জুম্মাবার।নামায এর সময়ই হয়ে এল।আমি সারা সপ্তাহ নামায না পড়লেও জুম্মা মিস দেই না।বুঝলাম দাড়োয়ানের সাথে কথা বলে লাভ নাই।দাড়োয়ানকে বললাম, ওর বস এর সাথে কথা বলব।অনিচ্ছা সত্তেও সে তার বস কে গেটের ভিতরে ডাক দিল।আমি গেটের ফাঁক দিয়ে তার বস এর সাথে কথা বল্লাম।এই প্রথম তার বস কে দেখলাম।একজন ৬ ফিট লম্বা,সাদা আলখেল্লা পড়া যুবক।ইনি ছোট বস।ভিতরে আরও বড়ো বস আছেন।তার সাথে আমার যে Conversation হলো তা হুবহু তুলে দিছিঃ
Me: Assalamu-Alaikum.
Saudian: Walaikum-as-Salam.
Me: Would you please tell me whr I can say my Jumma Prayer?
Saudian: I don’t know.
Me: Do u have any Mosque inside whr I can say my salat?
Saudian: I don’t know.
Me: Do u ve any Mosque inside?
Saudian: I don’t know.
Me: Don’t u say Salat/ prayer?
Saudian: No.
Me: Are u a Muslim?
Saudian : Yes, I am a Muslim.
Me: then, Why are you not saying prayer on Friday?
Saudian: We don’t say, do u ve any problem?
Me: No, I don’t ve.
Saudian: Are u a traveler?
Me: Yes, I am.
Saudian: then why r you so bothered about salat? Your r Mushafir.
Me: ok. I don’t need to say prayer, but how long it will take to process my Visa, Cause I have flight at 1600 hours?
Saudian: We are processing, after one hour.
Me: Ok,Thank you। বলে চলে আসলাম।
নামাজ পড়েনা, কিন্তু মাসালা জানে, হারামীর দল।অসহ্য গরমে বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকলাম। গেটের আসে পাশে কোন ছায়া নেই।ক্ষুধায় পেট চোঁ চোঁ করছে। হারামজাদারা অতিথীদের বসার জন্য একটা জায়গাও রাখে নাই, এক গ্লাস পানির ও ব্যবস্থা করেনি। অসভ্য জাতি। মনে মনে সৌদিদের চৌদ্দগুস্টি উদ্ধার করতে লাগলাম।সময় ঘনিয়ে এসেছে।বিকাল ৪ টায় আমার লাইবেরিয়ার ফ্লাইট। ফ্লাইট মিস করলে আমাকে সমুহ বিপদে পরতে হবে।
TO BE CONTINUED…….
মন্তব্য
-----------ব্যাপক মজা পাইছি।
ভালো লিখেছেন ।
-------------------------------------------------------
কারা যেন চলে গেছে দূরে...বহুদূরে..আর ফিরবে না জানি । কোন কারন ছাড়াই , কোন যুক্তি ছাড়াই চুপচাপ হয়ে গেছে সারিবদ্ধ প্রাণ গুলো । জানি , আমাকেও আসতে হবে এই বিষন্ন নগরীতে..একদিন.. কোনদিন --মলাগোফরুমা
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
অচেনা মানুষকে নামায পড়ে কি-না, কেনো পড়ে না এসব জানতে চাওয়াটা একটা অফেন্স বলে মনে করি। এসব যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। একই কথা খাটে মুসলিম কি-না জানতে চাওয়ায়।
যাই হোক, লেখা মন দিয়ে পড়ছি।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
আপনি তো মিয়া বহুত চাল্লু, অল্প অল্প করে গল্প ছাড়তেছেন।
"নামাজ পড়েনা, কিন্তু মাসালা জানে, হারামীর দল।অসহ্য "
এই বাক্যবন্ধ ও মনোভাবটি খুবই সাম্প্রদায়িক।
একমত।
সিরিজের এই পর্বটি প্রচন্ড ভাবে একপেশে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
অমিত এবং s-s এর সাথে একমত!
এমনও তো হতে পারে ওই পরিস্থিতিতে লেখকের অসহ্য লাগছিলো। এমনিতে মনোভাব হয়তো ওরকম নয়।
ওপরের কথাগুলো থেকে কিন্তু বোঝা যাচ্ছে যে লেখক ধরে নিচ্ছেন/আশা করছেন যে কেউ মুসলিম হলে তাকে জুম্মার নামাজ পড়তেই হবে বা তার পড়া উচিত! এই কথাটা এভাবে বলাটাই, আমি মনে করি, আপত্তিকর।
লেখকের লেখায় তার সেই সময়ের বক্তব্য ফুটে উঠেছে, যেটা অনেকের কাছেই আপত্তিকর মনে হয়েছে।
লেখকের লেখার সাথে যে কেউই আপত্তি জানাতে পারে, কোন সময় আমিও আপত্তি জানাতে পারি। তার জন্য লেখকের লেখনী যেন ব্যহত না হয় সে আশা করছি।
একটু ইন্টারফেয়ার করছি ।
পরিস্থিতি বিবেচনায় মনে হচ্ছে, আমাদের যুবরাজ মহাশয় ঐ সৌদি হুজুরের প্রতি ত্যাক্ত হয়েই তাকে খ্যাপানোর জন্য এরকম আক্রমনাত্নক মন্তব্য করেছেন ।
আমরা ভরসা করতে পারি, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে তিনি এরকম করবেন না ।
জীবন যাপনের এইসব টুকিটাকি'র সরল স্বীকারোক্তি ভালোই লাগলো ।
প্রায় অচেনা দেশ লাইবেরিয়া'র আরো গল্প হোক ।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
আমি এতে সাম্প্রদায়িক খুব কিছু মনে করলাম না, উনি যে মুডে ছিলেন সেই মুডটাই একই ভাবে লেখায় তুলে ধরেছেন। লেখার গতি চমৎকার ... পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।
পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।
আমার ও মনে হয় নাই যুবরাজ সাম্প্রদায়িক।
সে তো নিজেও নামায পরে না প্রতিদিন(খালি জুম্মা পরে,অন্য লোকের নামায নিয়ে তার মাথাব্যাথা থাকার কথা না)
রোদের মধ্যে,ক্ষিদায় ,সৌদির উপর রাগের চোটে এইসব জিজ্ঞেস করছে।
যুবরাজ ভাই, সাম্প্রদায়িক, নাকি অসাম্প্রদায়িক - সেটা দিয়ে আমাদের কাজ কী? উনি যা লিখছেন, সেটা ঠিক হলেই তো হয়। এমনকি, উনি তো ধর্ম নিয়েও লিখছেন না।
কিছু যদি বলতেই হয়, তবে বলবো উনি এবার (আগেরটিও) কিপ্টেমী করে ছাড়ছেন... ভাই, আপনি যদি ব্যস্ত থাকেন, তাহলে সময় নিয়ে লিখুন না; নাহয়, একটু দেরীতে পাবলিশ করেন।
হাসান মোরশেদএর সাথে সহমত!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
এখানে সাম্প্রদায়িক হইছে যে এইডা তো কমেন্ট না পড়লে বুঝতেই পারতাম না, তয় আমার খালি হাসি লাগছে।
হুমায়ুন আহমেদের নাটকের ডায়ালগের মতন লাগছে।
- যে কোন দায়িকতা নিয়ে ভাবার আগে লেখকের অবস্থাটা উপলব্ধি করা বাঞ্ছনীয়। ১৬ টায় ফিরতি ফ্লাইট। সৌদী আরবের মতো এম্ব্যাসী আগন্তুকদের জন্য সাধরণ সালাতের জন্য কোনো ব্যবস্থা রাখে নাই, অথচ ঐ দেশেই উমরাহ্ করতে যাইতে হচ্ছে আগন্তুকের। প্রখর রৌদ্রে অনুমিত সময়ের চাইতে অধিক সময় ঠাঁয় দাড়িয়ে থাকা। এখন ডাকবে- তখন ডাকবে এই দোটানায় কোথায় যাওয়ারও অবকাশ নেই। এই অবস্থায় উমরাহ্ হাজ্জের ছাড়পত্র দেওয়া তথাকথিত 'বস'টিকে কোনো আগন্তুক জিজ্ঞেস করতেই পারে তুমি যদি আগন্তুকের হুকুম আহকাম পালন করার কোনো তথ্য দিতে না পারো তাইলে এখানে বসে কি বালটা ফেলতেছো?
দূর দেশে মাথায় ফিরতি যাত্রার টেনশন নিয়ে ভিসা সংক্রান্ত এরকম অবস্থায় যে পড়েছে সেই কেবল বুঝতে পারবে যুবরাজ কোন অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছে।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হাসান মোরশেদ ও ধূ. গো. ঠিক ঠিক ধরতে পেরেছেন বলেই আমার অভিমত।
@ যুবরাজ।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ঠিক।
- ভালো কথা, অন্যান্য পর্বের মতোই ভালো লেগেছে। মুগ্ধ হয়ে পড়েছি।
ইয়া হাবিবি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার মনে হয় লেখক খালি তার মনের অবস্থা বুঝিয়েছেন তাই লেখাটি কে "সাম্প্রদায়িক" এরকম বলা ঠিক হবে না । হাসান মোরশেদ ভাইয়ের সাথে একমত ।
নিবিড়
যুবরাজের লেখাটা পড়ে যতটা না মজা পেয়েছি তার চেয়ে অনেক বেশি হাসি পেল ধূসর গোধূলি ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে। আপনাকে স্যালুট।
এরই মধ্যে প্রত্যেকদিন "লেটার ফ্রম লাইবেরিয়া"র অপেক্ষায় থাকা আমার একটা রুটিন হয়ে গেছে। চালায়ে যান যুবরাজ।
লেখা দিন দিন আরো বেশি আকর্ষনীয় হয়ে উঠছে। চলুক...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ইয়া হাবিবি!
---
মক্কা-মদিনা পর্ব শেষ হলে আবার লাইবেরিয়ার চিঠি চাই...জানতে চাই কালো মানুষ! প্লিজ।।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ধুসর গোধূলির সাথে সহমত।
তয় লেখাটা এমন জায়গায় শেষ করলেন ভাই যেন আমিই ভিসার লাইগা অনির্দিষ্টকাল দাঁড়াইয়া আছি। এবং আরো অনির্দিষ্টকাল ধরে দাঁড়িয়ে থাকতেই হবে !
লেখা দুরন্ত হচ্ছে। এবং লেখায় সততা রক্ষিত হচ্ছে দেখে অভিনন্দন জানাচ্ছি আপনাকে।
লিখুন, নির্দ্বিধায়। যারা যে মন্তব্যই করুন, সবাই কিন্তু আপনার শুভাকাঙ্খী, এটা নিশ্চিৎ জানবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাহাহা, সৌদিরা এমনই হয় শুনেছি।
লেখা খুব ভাল লাগছে, পরের পর্বের অপেক্ষায় .........
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
মজার লেখা। চালিয়ে যান।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
যুবরাজের নামাজ বিষয়ক কথোপকথন ভালো লাগেনি।
তবে শুধুমাত্র একারণে কাউকে সাম্প্রদায়িক' এর মতো
কঠিন বাজে বিশেষন দেয়া যায়না
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
আপনি লিখেন কোথা থেকে? দেশে চলে এসছেন কি?
নতুন মন্তব্য করুন