লেটার ফ্রম লাইবেরিয়া-৮

যুবরাজ এর ছবি
লিখেছেন যুবরাজ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৭/১০/২০০৮ - ১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ একটু বাংলাদেশের গল্প বলি।

আমি যখন লেফটেন্যান্ট, ঢাকা সেনানিবাসে পোস্টিং হল।অফিসার্স মেসে কয়েকজন সিনিয়র ধরলেন আমাকে, মুরগী বানাবেন আমাকে। আমি আগেই ভাব বুঝে বেকুব সাজার চেষ্টা করলাম। সিনিয়ারের সামনে স্মার্ট হওয়ার চেষ্টা করা আর ঘোড়ার পিছনে যাওয়া সমান কথা, দুটোতেই লাথি খাওয়ার Chance থাকে।সিনিয়ার আমাকে ধরলেন মুরগী বানানোর জন্য, আমি একদম ভেড়া হয়ে গেলাম।কিন্তু আমার সিনিয়ররা ভেড়া পছন্দ করলেন। আমার জীবন কয়লা হয়ে গেল।আমি সকাল বিকাল সিনিয়ারের সামনে পড়তে থাকলাম, এবং লাথি খেতে থাকলাম।সারাদিন মুখ তিতা থাকে।ঘুমের মধ্যে সিনিয়ার এবং ঘোড়া দুটোই দেখতে থাকলাম।

আমি সব সহ্য করতে পারি, দুটো জিনিস ছাড়া। এক আমার দেশ নিয়ে বিদেশীরা কেউ কথা বললে, আরেকটা সিলেট নিয়ে কেউ কিছু বললে। আমার বাড়ী সিলেটে। আমার সিনিয়াররা সবাই সিলেটের উপর চরম বিরক্ত। সিলেটী মেয়েরা নাকি চরম সুন্দর, ভিডিও ভাল, কিন্তু অডিও খারাপ।এসব শুনে আমার মেজাজ আরো খারাপ।আর্মিতে সিনিয়ারের উপর মেজাজ খারাপ হলেও কিছু করার নাই।অফিসে ঝারি খেয়ে বাড়ীর কর্তা,কর্ত্রীর উপর ঝাল ঝারেন, আমি তেমনি আমার ব্যাটম্যানের উপর ঝাল ঝারি।নতুন উৎপাৎ হলো নোয়াখালির একজন সিনিয়ার যিনি পৃথিবীর সকল জোকস্ জানেন।আমি তার কুনজরে পড়লাম।তিনি খাওয়ার টেবিলে সবার সামনে প্রতিদিন সিলেট নিয়ে একটা জোকস্ বলেন, সবাই ঠা ঠা জাতিয় শব্দ করে হাসেন।আমিও তাদের সাথে হাসি কিন্তু আমার গলা দিয়ে আওয়াজ বের হয়না, আমার মুখ আরো তিতা হয়।জোকস্ এর নমুনা দেই।একটা কাক ঢাকা থেকে রওনা দিল সিলেটের উদ্দেশ্যে,পথে যেতে যেতে সে কা কা ডাকতে থাকলো।হঠাৎ সিলেট সীমানায় এসে সে কা কা বাদ দিয়ে খা খা করতে লাগল। এটা কী কোন জোকস্ হলো?? এটা শুনে একেকজন হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি দেয়ার অবস্থা।আমি বিড়বিড় করে ঢাকায় আমার পোস্টিং যে দিয়েছে, তাকে অভিশাপ দিতে থাকলাম।।ঢাকায় জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠলো।

এরমধ্যে একদিন নীলক্ষেত গেলাম কি একটা কাজে।নিউ মার্কেটের সামনে হঠাৎ চোখে পড়ল জোকসে্র বই। আহসান হাবীবের “৯৯৯ টা জোকস্ একটা ফাও” মনে ধরলো। কিনে ফে্ললাম। বাসে আসতে আসতেই বেশ কয়েকটা পড়া হয়ে গেলো।রুমে এসে আমি জোকস্ মুখস্ত করা শুরু করলাম।

এবার আমার পালা।
খাওয়ার টেবিলে সিলেটী জোকস্ পর্ব শেষ হলে আমার জোকস্ শুরু হল।আমি বইয়ে পাওয়া আমেরিকান, রাশিয়ান,বরিশাল, চট্রগ্রাম সকল জোকসকে নোয়াখালীতে কনভার্ট করলাম।প্রথমদিন জোকস হিট। দিতীয় দিন সুপার হিট।তৃ্তীয় দিন অন্য মেস থেকে অতিথি অফিসাররা আসা শুরু করলো আমার জোকস শুনার জন্য।বক্স অফিস ভেঙ্গে পড়ার অবস্থা!আমার সিনিয়ার বেগতিক দেখে একটি সমঝোতায় আসলেন। আমি সমঝোতা মেনে নিলাম। আমি সেনাবাহিনীতে জোকস স্পেশালিষ্ট হিসাবে খ্যাতি অর্জন করলাম।আমাকে নিয়ে বলা হতে থাকলো, যে ঘোড়ার পিছনে যাওয়া আর আমার সামনে সিলেট নিয়ে জোকস্ বলা সমান কথা।

এবার দুটো জোকস শুনিয়ে বিদায় নিচ্ছি।

প্রথম জোকস্ টি নোয়াখালী নিয়ে।সচলায়াতনে কেউ নোয়াখালীর থাকলে ক্ষমা করে দিবেন আশাকরি।ক্ষমা সুন্দর দৃস্টিতে দেখবেন। দিতীয়টি একটু মধ্যরাত টাইপ। ১৮ বছরের নিচের জন্য নিষিদ্ধ।

নোয়াখালীর একজন লোক টেলিভিশন কেনার জন্য ইলেকট্রনিক্স দোকানে গেল।
দোকানিকে সে একটি টেলিভিশন দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলো দাম কত?
দোকানী উত্তরে বলল সে নোয়াখালীর লোকজনের কাছে টেলিভিশন বিক্রি করেনা।লোকটি কারন জিজ্ঞেস করল কিন্তু দোকানী কোন উত্তর দিলোনা।নোয়াখালীর লোকটি টিভি কিনতে না পেরে মন খারাপ করে চলে আসল।কিন্তু প্রতিজ্ঞা করলো সে টিভিটা কিনবেই।
কিছুদিন পরে সে আবার ঐ দোকানে হাজির হলো। এবার সে চট্রগ্রামের ভাষায় টিভি কিনতে চাইল।দোকানীর সেই একই কথা।সে টিভি বিক্রি করবেনা নোয়াখালীর কারো কাছে।বিফল মনরথে সে বাড়ীতে গিয়ে ভালভাবে সিলেটী ভাষা শিখল।এবার যদি কাজ হয়। এবার সে ছদ্ধবেশ ধারন করল যাতে দোকানী তাকে চিনতে না পারে।
বিধিবাম। দোকানীর একই কথা।নোয়াখালীর লোকের কাছে সে কোন অবস্থাতেই টেলিভিশন বিক্রি করবেনা।
এবার নোয়াখালীর লোকটা খুব চটে গেল। দোকানীকে বলল, তুমি কিভাবে প্রতিবার আমাকে নোয়াখালীর লোক বলে চিনতে পারো, আর টিভি দিতে কি সমস্যা?
উত্তরে দোকানী বলল, বাংলাদেশের মধ্যে একমাত্র নোয়াখালীর লোকজনই মাইক্রোওয়েভ ওভেন কে টিভি বলে ভুল করে।

(আহসান হাবীবের বই থেকে সংগৃহিত)

এবার সেনাবাহিনী নিয়ে একটা জোকস্ঃ

এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।
"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।
"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।
"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"
"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"
নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।"
সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"

নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।"
(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত- হাটুঁপানির জলদস্যু কর্তৃক সংকলিত)


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

হাঁটুপানির জলদস্যুও আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে কৌতুকের উৎসের কৃতজ্ঞতা স্বীকারের জন্যে, তবে সে-ও কৌতুকটা চোথা মেরেই পেয়েছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

হা হা .. পড়বি তো পর মালির ঘাড়ে।

যুবরাজ এর ছবি

হায় হায় হিমু ভাই, আমি তো জানতামই না, আপনি যে হাঁটু পানির জলদস্যু । মারহাবা, মারহাবা!!আপনার নতুন পরিচয় জানলাম আজকে।।।এই লাইনে আপনি গুরু আমার। পেন্নাম জানবেন।

হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

কাকেরটাও ভাল্লাগছে ।

জোক্সের ঝুলি থেকে খাইস্ট্যা সমগ্র বাইর করার অনুরোধ করছি।

যুবরাজ এর ছবি

প্রবাদ আছে- আর্মির লোকজন একটু খাইস্টা বেশী। আমার মুখ খুলাইয়েন না, দুর্গন্ধে টিকতে পারবেন না কইয়া দিলাম।

হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------

পরিবর্তনশীল এর ছবি

কৌতুকখানা দারুণ! দেঁতো হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ।
হাটুপানির জলদস্যুর এইসব খাইষ্টা জোকসেরই সাপ্লাই। কতো কইরা বলি, আয় বাছা তাবলিগে নিয়া দিয়া আসি। শোনে না। খালি পঁচা কথা কয়!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

তাবলিগে অথবা কওমি বিদ্যালয়ে।

যুবরাজ এর ছবি

আসেন আমরা সবাই জামাতের সাথে খাইস্টা জোকস নিয়ে কিছু লিখি। আখেরে বহুত ফায়দা হবে তাতে।।।আপনারা সবাই কি বলেন? জায়গায় বসে আওয়াজ দেন।।।।

হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------

সায়েদ এর ছবি

যুবরাজ,
এইটা একটা কাম করলেন?
আমি আপনের জোকসের ধামাকায় চেয়ার থাইকা পইড়া গেছি আর মাঞ্জায় ব্যথা পাইছি (তয় হাসি এখনও থামে নাই)।
আপনের কি এইরকম সাপ্লাই দেয়ার ইচ্ছা আরও আছে নাকি?
তাইলে আমি আজই চেয়ারের সাথে সীটবেল্ট লাগামু।

++++++++++

জোক্স জোস হইছে।
চালায়া যান।

তানভীর এর ছবি

জোকস ভালো হইছে।
আরো দুটো আর্মি জোকস-
১।
অফিসারঃ সোলজার, তোমার কাছে কি দশ টাকা ভাংতি আছে?
সেনাঃ অবশ্যই বন্ধু।
অফিসারঃ একজন অফিসারকে এইটা কি ধরণের সম্বোধন হোল!
আচ্ছা, ভুলে যাও, আমি আবার জিজ্ঞেস করছি-
সোলজার, তোমার কাছে কি দশ টাকা ভাংতি আছে?
সেনাঃ নো, স্যার।

২।
এক জেনারেল আর তার ক্যাপ্টেন সেলুনে শেভ করতে গেছে। দু’জনেরই শেভ প্রায় হয়ে গেছে। এখন নাপিত আফটার শেভ লোশন মাখাতে যাচ্ছে-
জেনারেলঃ থামো, তোমার ওই উৎকট গন্ধমার্কা জিনিষ আমার মুখে লাগিও না। গন্ধ শুঁকে আমার বউ ভাবতে পারে আমি বেশ্যাবাড়ি গিয়েছি।
ক্যাপ্টেনঃ লাগাও আমার মুখে। (জেনারেলের দিকে তাকিয়ে) আমার বউ বেশ্যাবাড়ির ভেতরের গন্ধ কেমন, জানে না।

= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

দ্বিতীয়টা দুর্দান্ত!!

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

প্রথমটা পড়ে হাসছি, দ্বিতীয়টা বুঝতে কয়েক সেকেন্ড বেশি সময় লাগছে।

তানভীর এর ছবি

আমি তো জানতাম এটা ব্লন্ডদের নিয়ে-
A blonde walks into a shop and asks to buy a TV.

"Sorry, we don't serve blondes", the shop assistant replies.

The blonde goes home, dyes her hair brunette, goes back to the shop and asks to buy the TV.

"Sorry, we don't serve blondes", the shop assistant replies again.

"How did you know I'm a blonde?" asks the blonde.

"Because this isn't a TV, it's a microwave oven." The shop assistant answers.

এগি ভার্শনটা কি? আফটার অল, এগিল্যান্ড থেকে ব্লগাচ্ছি হাসি

= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।

মনিটর এর ছবি

এই জুক্স অন্য ব্লগে দিয়ে ৩দিন ব্যানে ছিলাম।
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

তখন গোলামাজম জামাতের আমীর।আমিনবাজার মাঠে জামাতের সভা হইল।সন্ধ্যার দিকে সভা শেষ।
সভা শেষে গোলামাজম ডাক দিল নিজামীরে। ডাইক্যা কয় আলাপ আছে,একটু ওদিকে চলো।
গোলামাজম নিজামী স্টেজের পেছনে গেল।দেয়ালের আড়ালে সামান্য আলো আছে এরকম জায়গা।
আশেপাশে কেউরে দেখা যায় না।
হঠাৎ গোলামাজম কয়, পায়জামা খুল।
নিজামি কয়- এইটা কি কন হুজুর?
গোলামাজম পাঞ্জাবির পকেট থেকে পিস্তল বের করে বলে, যা বলি কর - নাইলে গুলি করমু।
নিজামি ভয়ে ভয়ে পাজামা খুলছে।
গোলামাজম কয় - এইবার গিটার বাজা। (গীটার বাজানো না বুঝলে নুড়ে য়ালাম ভাইর কাছ থেকে জেনে নিয়েন)।
নিজামি কয় - হুজুর ক্যাম্নে কি?
গোলামাজম কয় - 'কর ব্যাটা, নাইলে চালাইলাম গুলি'।
নিজামী একবার গীটার বাজাইছে। গোলামাজম কয়, আবার কর।
নিজামি আবার করে। গোলামাজম কয় - আরো একবার কর।
এমনভাবে ৬ বার করাইছে।
৭ বারের সময় নিজামি আর পারে না।
সে কয় - 'হুজুর গুলি মারেন, মইরা যাই। তবুও আরেকবার গিটার বাজাইতে পারুম না'।
গোলামাজম পিস্তল তাক কইরা কয় - ঠিক তো? আর পারবি না?
নিজামী কয় - না আর পারুম না।
এরপরে গোলামাজম দেয়ালের ঐ পাশ থেকে একটা ১৪/১৫ বছরের পুলারে নিয়া আসছে।
তারপরে সে নিজামীরে কয় - 'এইটা আমার ছোট ভাই, যা এরে আমার মগবাজারের বাসায় পৌছায়ে দিয়ে আয়।'

যুবরাজ এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ। মাইরা ফালাইছেন ভাই, আপনারেও পেন্নাম।গুরু, গুরু, নমঃ নমঃ!

হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এই ভোর রাতে ফাটায়া হাসলাম... আপনাকে জাঝা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি হাসতেই আছি...

শামীম এর ছবি

গুল্লি
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

নিঝুম এর ছবি

আপনি সিলেটীদের নিয়ে যেমন জোক্স পছন্দ করেননা, তেমনি আপ্নারো বোঝা উচিত নোয়াখালীর লোক দের নিয়েও জোক্স অনেকে পছন্দ করবেন না । যে ফানে আপনি কষ্ট পেতেন , সে ফানে অনেক মানুষো কষ্ট পেতে পারে । আপনার সিনিয়র এর মতই আপনি করলেন । বোঝা উচিত । যদিও সচলায়াতনে কেউ নোয়াখালীর থাকলে ক্ষমা করে দিবেন আশাকরি।ক্ষমা সুন্দর দৃস্টিতে দেখবেন। বলে ডিফেন্স করে নিলেন , তবুও মাইন্ড করলাম । সরি ।

--------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

আমি একজনা এর ছবি

হতাশ হলাম!
ভালইত চলছিল লাইবেরিয়া সমাচার------
ঢাকা ও মন্দ না, তবে জোকস আপনাকে মানায়নি।
আরো লিখুন লাইবেরিয়া নিয়ে, জোকস শুনব অন্য বন্ধুদের থেকে।
আপাতত আপনি হাসুন পরে নাহয় আমাদের হাসাবেন ।
শুনেছি লাইবেরিয়াতে বিষধর সাপের সহয আনাগোনা, এ ব্যপারে
কিছু লিখবেন কি ?

s-s এর ছবি

আপনার বক্তব্য , মাঝে মাঝে এত সাম্প্রদায়িক (ধর্মীয় অথবা আঞ্চলিক দুই ক্ষেত্রেই) কেন কে জানে! এর আগে আরবদের নামাজ এবার নোয়াখালীদের! লেখাটা পড়ে একটু ধাক্কা খেলাম, যেই রসিকতা নিজেই নিতে পারেননি সেটি অন্যকে করা কতটুকু সঙ্গত? নিঝুমের সাথে একমত।

জীবন জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা

কুরুবক [অতিথি] এর ছবি

নিঝুমের সাথে একমত।

আপনি ও কি সিনিয়রের মত একই দোষে দুষ্ট হয়ে গেলেন না?

মুজিব মেহদী এর ছবি

আট নম্বরে এসেই আপনি বদলে গেলেন? আপনার পত্র সব লাইবেরিয়া থেকেই আসুক না!
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

ঘ্যান-ঘ্যান এর ছবি

যুবরাজ ভাই,

আপনার মাইক্রো ওভেন এর জোক টা আমি রসিয়ে রসিয়ে কোন আড্ডায় বলি। সবাই হা হা করে হাসে। in response, তারাও নোয়াখালী নিয়ে কিছু কঠিন comments করে। তারপর সাধারনত যে কেউ জিজ্ঞাসা করে- তোমার গ্রামের বাড়ি যেন কই??

আমি খুব গম্ভীর মুখে বলি- নোয়াখালী।

তখন সবার চেহারা ও দেখার মতো হয়।। হা হা হা হা । ওটা ও একটা বিগ জোক।

আপনার লেখা অনেক অনেক ভাল। দোয়া করি আপনার কলমে আল্লাহ আরও বরকত দান করুন।

ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।