আজকের চিঠি লাইবেরিয়াতে তোলা আমার কিছু ছবি দিয়ে সাজানো। ফটোগ্রাফীতে আমার ভীষন আগ্রহ। যখন যেখানে যাই সাথে ক্যামেরা নিয়ে যাই। যে কারনে অনেক দুর্লভ মুহুর্ত আমি ক্যামেরা বন্দি করেছি। আপনাদের সামনে তাই আজ লাইবেরিয়া তুলে ধরার চেষ্টা করছি আমার ছবিতে।
কাসাভা লাইবেরিয়ানদের প্রধান খাদ্য। কাসাভা নিয়ে একজন মহিলা।
আমাদের খুব প্রিয় একটি জায়গা সিসি বিচ। এটা লাইবেরিয়ার রাজধানী মনরোভিয়ার একটি বিখ্যাত বিচ, আটলান্তিক মহাসাগরের পাড়ে অবস্থিত।লাইবেরিয়ান বালকের দল বিচ পাড়ে আনন্দরত।
আমাদের ক্যাম্প থেকে দেখা প্রতিদিনের দৃশ্য। লাইবেরিয়ান বালিকা "রজেলিন" কাঠ মাথায় নিয়ে বাড়ী যাচ্ছে।
লাইবেরিয়ান নাম না জানা পাখি আমার ক্যামেরায়।
এই বিড়াল ছানাটির জন্ম আমার Pre-Fab আর নিচে। Pre-Fab মানে Pre Fabricated Module, সোজা কথায় কন্টেইনার টাইপ বাসা, যার ভিতরে আমরা থাকতাম।সারাদিন সে খেলা করত, আর ক্যামেরা তাক করলেই এভাবে পোজ দিত।
নাম জানিনা। বন্য একটা ফুল, রাস্তার পাশে ছিল।
আমার ধারনা এটা আমার তোলা সেরা ছবি। ছবিটা “টুবমান প্রেসিডেন্ট হাউসে” গত অকটোবর ২০০৮ এ তোলা। এটার ও নাম জানিনা।
লাইবেরিয়ান কুমিড় বাবাজী। এটা Wikki Farm,Monrovia তে তোলা ছবি।
লাইবেরিয়ান বালক।এরা সারাদিন আমাদের কাম্পের বাহিরে কাজ করত।
সিসি বিচে তোলা আমার আরেকটি প্রিয় ছবি। ইনি জাতিসংঘে কর্মরত লেবাননি একজন কর্মকর্তা।
লাইবেরিয়াতে আমাদের সেনাদল। মাদক চাষ সন্ধানে আমাদের নিয়মিত পায়ে হেঁটে মাইলের পর মাইল পেট্রলিং করতে হত।
মনরোভিয়ার সাথে গান্তার মহাসড়ক।বৃষ্টির দিনে রাস্তার পার ধরে চলা একাকি একজন মানুষ।
রাজধানী মনরোভিয়াতে বৃষ্টিতে ফুটবল খেলা।
হেলিকপ্টার থেকে কাপড় শুকানো দেখা।
পোকা লাইবেরিয়ানদের প্রিয় একটি খাদ্য। সন্ধার পর এরা গোল হয়ে বসে মুড়ি-মুড়কির মত পোকা ভাজা খায়।
এই ব্রীজটি রাজধানী মনরোভিয়ায় অবস্থিত।যুদ্ধের সৃতি বহন করছে এই ব্রীজ।দুই বন্ধু ভাঙ্গা ব্রীজের সামনে।
লাইবেরিয়ান শিশুদের স্কুলে আনার জন্য জাতিসংঘ খাদ্যের বিনিময়ে লেখা পড়া কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এই শিশুটা ৩ বেলা খাবার পাবে স্কুলে আসার জন্য। এটা নিশ্চিত করা ও লাইবেরিয়াতে আমাদের একটি কাজ।
পৃথিবীর সম্ভবত একমাত্র দেশ যেখানে কোন বিদ্যূৎ উৎপন্ন হয়না।যুদ্ধের আগে এইদেশ বিদ্যূৎ এ স্বয়ং সম্পুর্ণ ছিল।রাজধানীর অল্প কিছু জায়গায় ইদানিং বিদ্যূৎ দেয়া হচ্ছে।১০ মেগাওয়াট বিদ্যূৎ দিয়ে আর কতই বা চলে? তাই ল্যাম্প পোস্টের আলোয় পড়ালেখা চলছে।
হেলিকপ্টার পেট্রোলিং এর সময় উপর থেকে তোলা একটি লাইবেরিয়ান গ্রাম। একেই আবার তারা City বলে। প্রত্যেকটা গ্রাম কে বলে City.
বিখ্যাত আয়রন হিল। লাইবেরিয়া যে কারনে বিখ্যাত। লোহা এবং রাবারের দেশ। এটি লাইবেরিয়ার উচ্চতম পাহাড়ের চুড়া থেকে তোলা। এই ছোট পুকুরটা মাত্র ৩ কিমি লম্বা।
বং প্রদেশের ভাংগা এলাকায় আমাদের এপিসি পেট্রলিং চলছে।
আমাদের ক্যাম্প হতে ২০ কিমি দূরে অবস্থিত ফীবী ওয়াটার ফল্।শুক্রবারে আমাদের ঘুরতে যাওয়ার জায়গা।
মঙ্গোলিয়ান মহিলা সেনাদল ২০০৮, মনরোভিয়া।
জাতিসংঘ পদক পাওয়া উপলক্ষে “বাংলাদেশ মেডেল প্যারেড-২০০৯”
লাইবেরিয়ান মহাসড়কে রোড সাইন। যেখানে ঢাকার দুরত্ব দেখান হচ্ছে।
আমাদের ক্যাম্পের সামনে বাংলাদেশ, লাইবেরিয়া এবং জাতিসংঘের পতাকা।
মন্তব্য
প্রত্যেকটা ছবিই অসাধারান! একাকী মানুষের ছবিটা বেস্টেস্টেস্ট...
=======================
ছায়ার সাথে কুস্তি করে গাত্রে হলো ব্যাথা!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
দারুন সব ছবি।
পেট্রোলিং এর ছবিতে বাংলাদেশের দুটো পতাকার রঙ দু রকম কেনো? ছবি'র জন্য এরকম লাগছে নাকি?
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
বাপরে!! আপনার চোখ তো শকুন্তলা (শকুন) এর চোখ।
ধরেছেন ঠিক, তবে বুঝেছেন ভুল।
ঐটা জাতিসংঘের নীল পতাকা। প্রতিটি APC তে লাল-সবুজ (নিজ দেশের) এবং জাতিসংঘের পতাকা উড়ানো নিয়ম।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
উঁহু। জাতিসংঘ না, বাংলাদেশের পতাকার কথাই বলছি। দ্বিতীয় যানের পতাকা আর প্রথম যানের পতাকা- লাল রং ঠিকাছে, কিন্তু সবুজে পার্থক্য দেখা যাচ্ছে। তাইনা?
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
এবার আপনাকে কীসের চোখ বলব? আপনি প্রথম বার যখন জানতে চেয়েছিলেন তখন ভেবেছিলাম জাতিসংঘ পতাকাকে ভুল করছেন।
এই ছবিটা কারী কম্পলেক্স এ জানুয়ারী ২০০৯ এ তোলা। ১০ ফেব্রুয়ারী '০৯ এ মেডেল প্যারেড ছিল। মেডেল প্যারেড উপলক্ষে যে ভাল ভাল পতাকা ছিল, তা প্যরেড এর জন্য রিজার্ভ রাখা ছিল। এ কারনে বাকী গুলোতে পুরানো পতাকা। মনে করিয়ে দিলেন অনেক কিছু একটা প্রশ্ন তে।
এই ছবিটা আমি একটা উঁচু পাহাড়ের উপর থেকে তুলেছিলাম।
আপনার চোখে বিশেষ কিছু ফিট করা আছে।
আমার তরফ থেকে স্যালুট আপনাকে মোরশেদ ভাই।
----------------------------------------------------------------------------হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
উফ্ফ,, এ-তো সুন্দর সব ছবি!! কোনটা রেখে কোনটা দেখি...? *তিথীডোর
ধন্যবাদ। ১ বছর পর আবার সচলায়াতনে এসে, আপনার লেখা গুলোই প্রথমে পড়েছিলাম। এই সুযোগে সাধুবাদ জানাই আপনাকে, আমার তরফ থেকে।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
ঢাকা ১১,০০০ কি.মি.-হা হা । দুর্দান্ত লাগল ছবিগুলো
লাইবেরিয়া থেকে বাংলাদেশ চলে আসবে ২০১১সালে। আজ থেকে ২০/২২ বছর পরে, বাংলাদেশি কোন এক পরিব্রাজক যখন এই রোড সাইন দেখবেন, নিশ্চয়ই পুলকিত হবেন!!
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
খুব সুন্দর ছবি গুলো বেশ ভালো লাগলো।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।
খুবই সুন্দর! পাঁচ তারা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
সত্যি বলতে, এদ্দিনে আপনার লেটারস ফ্রম লাইবেরিয়া আমার কাছে পূর্ণতা পেল! ছবিগুলো খুবই সুন্দর!
বলা হয়ে থাকে 'ফুড ফর এডুকেশন' বাংলাদেশে খুব ভালো কাজ করেছে, লাইবেরিয়াতে কী অবস্থা?
আর, পোকা ভাজা'র কথা পড়ে আমার চিংড়ি ভাজা'র কথা মনে হলো। খেয়ে দেখেছেন কখনো?
লাইবেরিয়ানরা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি গরিব। আমাদের দেশে তো গরিব মানুষ রিকশা নাইলে ঠেলাগাড়ী ঠেলে, গার্মেন্টস আসে, বাসাবাড়িতেও কাজ পাওয়া গেলে খাদ্য মিলে- এদের কষ্ট বর্ণণাতীত। কোন কাজ নাই।
প্রথম প্রথম তো গলা দিয়ে খাবার নামতো না। ছোট ছোট শিশুরা সারাদিন ক্যাম্পের বাহিরে অপেক্ষায় থাকত কখন একটু খাবার পাবে, কোরবানীর ঈদে মাংস বাটার সময় যেমন লাইনে দাঁড়ায় মানুষ তেমনি।
স্কুলে খাবার দেওয়া হয় বলেই এরা স্কুলে যায়।
জ্বী হ্যাঁ, পোকা খাওয়ার এক মজলিশে থাকার সৌভাগ্য হয়েছিল।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
মন ভরে গেলো ছবিগুলো দেখে।
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আপনার প্রসংশা পেয়ে আমার ও মনটা ভাই ভরে গেল একেবারে...।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
খুব ভালো লাগলো, ভ্রাতঃ। আমার কাছেও সিরিজটা পূর্ণতা পেলো এই পোস্টে। খুবই প্রাণপূর্ণ এই সিরিজটা মনে থাকবে অনেক দিন। ধন্যবাদ আবারও।
মন্তব্য লেখকের অনুপ্রেরনা। এই সিরিজ জুড়ে আপনার মন্তব্য, সমালোচনা আমাকে অনেক আনন্দ দিয়েছে।আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
আহা ! কী চমৎকার সব ছবি !
সেনাবাহিনীতে ছবি তোলার ট্রেনিংও দেয়া হয় ? না হলে তো রীতিমতো ঈর্ষা করবো !
আর এখান থেকে আপনি বেশি দূরে তো নন ! মাত্র ১১০০০ কি.মি ! আয়রন হিলের মাত্র ৩ কি.মি দৈর্ঘ্যের ছোট্ট পুকুরটাতে সাঁতার দিয়েছেন ? ওটার পানি ঠাণ্ডা না গরম এই তথ্য কিন্তু জানান নি। হা হা হা !
খুব ভালো লাগলো। এরকম সুন্দর ও মন কেমন করা ছবি আরো চাই।
ভালো থাকবেন।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সেনাবাহিনীতে ছবি তোলার জন্য মোটেও কোন ট্রেনিং দেওয়া হয়না।
ব্লগ লেখালেখি এবং ছবি তোলাতুলি সম্পুর্ণ মনের আনন্দে।
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি রনদীপ দা।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
ছবিগুলো অসাধারণ।
খুবই সুন্দর
দুর্দান্ত লাগলো ছবি। অবশ্য তার মানে কিন্তু এই না যে আপনি লেখা থামাবেন। লাইবেরিয়া নিয়ে আরো লেখা চাই।
কিছু ছবি দারুণ লাগলো। বৃষ্টির মধ্যে ফুটবল, ল্যাম্পপোস্টের আলোয় পড়া, ঢাকা লেখা রোড সাইন ... ।
দুর্দান্ত ছবি
একেকটা ছবি নিয়ে কমেন্ট করতে গেলে একেকটা আস্ত পোস্ট হয়ে যাবে। তীব্র ভালোলাগা জানিয়েই তাই ক্ষ্যান্ত দিলাম।
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ছবিগুলো সত্যি অসাধারণ। সচলে ইদানীং এতো ভালো ছবি দেখা হচ্ছে, মনে হয় যেন দৃকের কোন প্রদর্শনীতে ঘুরে বেড়াচ্ছি।
শুভাশীষ দাশ
"প্রথম প্রথম তো গলা দিয়ে খাবার নামতো না। ছোট ছোট শিশুরা সারাদিন ক্যাম্পের বাহিরে অপেক্ষায় থাকত কখন একটু খাবার পাবে, কোরবানীর ঈদে মাংস বাটার সময় যেমন লাইনে দাঁড়ায় মানুষ তেমনি।"
এটুকু পড়লে আর গলা দিয়ে খাবার নামতে চায় না, আমাদের দেশেও ফাস্টফুডের দোকানগুলোর সামনে মাঝে মাঝে এমন দৃশ্য দেখা যায়, যদিও তাতে আমাদের মনে হয় খুব একটা অসুবিধা হয় না।
ছবিগুলো অসাধারণ।
ছবি দেখে খুব ভালো লাগলো। গর্বে বুকটা ভরে গেলো।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
অসাধারণ- সবগুলো ছবিই অসাধারণ।
---------------------------------------------
ফুল ফোটে? তাই বল! আমি ভাবি পটকা।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
অসাধারণ সব ছবি, বিশেষ করে আকাশ থেকে তোলা কাপড় শুকানোর ছবি, বৃষ্টিতে ফুটবল আর একাকী লোক খুবই চমৎকার লাগলো
ছবিগুলো দেখে সিয়েরা লিওনের কথা মনে পড়ে গেল।
কাপড় শুকানোর ছবিটা আমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ। খুব সুন্দর ছবি তুলেন আপনি।
কখনো কাসাভা খেয়ে দেখেছেন? খুবই মজা।
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
________________________________________________
হইয়া আমি দেশান্তরী, দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী রে
ভালো লাগলো ছবিগুলি
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
খুব ভাল্লাগলো ছবিগুলি ... আপনি দুর্দান্ত ছবি তোলেন ... এর আগে আফ্রিকার কোন দেশ এত কাছ থেকে দেখি নাই ...
মানুষের ছবিগুলি সবচে বেশি ভালো লাগলো ... কাপড় শুকানোর ছবিটাও দারূণ ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
প্রায় সবক'টা ছবিই দারুণ লাগলো। আপনাকে অভিনন্দন।
আপনার লেখাগুলোর বেশ ক'টা পড়লাম। লাইবেরিয়ার পাশের দেশ আইভরি কোস্টে আছি, তাও আবার আবিদজানে, যেখানে এমন বিচিত্র অভিজ্ঞতা হবার সম্ভাবনা অনেক কম।
আপনি কি আইভরি কোস্টে শান্তি মিশনে এসেছেন? আবিদ জান আমার দেখা অন্যতম শ্রেষ্ট শহর।
----------------------------------------------------------------------------
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
হ্যাঁ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দোভাষী হিসেবে।
দারুন সব সাবজেক্ট, আর দারুন সব ছবি!
খুব ভালো লাগলো।
অবিশেষণসম্ভব সব ছবি। ছবির মান নিয়ে কথা বলছিনা, ওটা আমার জানার সীমায় পড়ে না, বলছি ছবির কনটেন্ট নিয়ে। হাজার লাইন লিখে যে কথাগুলো ঠিকভাবে বোঝানো যেত না, আপনার এক একটা ছবি সেই কথাগুলো বলে দিয়েছে। সত্যি, আপনার সিরিজ আজ পূর্ণতা পেল। হ্যাটস্ অফ টু ইউ, যুবরাজ!
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
রজেলিনের ছবিটার আবেদন সাংঘাতিক
.........................................
I think what I think because that's how I am. You think what you think because that's how you are.
...........................
Every Picture Tells a Story
ছবিগুলো সুন্দর।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অসাধারন!! কিভাবে যে পারেন
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
মন্তব্যগুলি পড়ে দেখলাম, স্নিগ্ধাপা আর প্রবাসিনীই শুধু ছবি দেখে খাবারদাবারের দিকে মনোযোগ দিয়েছে ...
সিম্পলি অসাধারন!
অপূর্ব!
আচ্ছা, হেলিকপ্টার পেট্রোলের সময় তোলা ছবিগুলো, বিশেষ করে কাপড় শুকানোর ছবিটাতো মনে হয় একদম ঠিক নব্বই ডিগ্রী ওপর থেকে তোলা। কিভাবে তুললেন? হেলিকপ্টার থেকে বাইরের দিকে ঝুঁকে এগিয়ে গিয়ে?
অসাধারণ সব ছবি। অত্যন্ত সুন্দর কম্পোজিশন, মনোহর দৃশ্য আর দিনযাপনে ছবি। নি:সন্দেহে আপনার সুন্দর একটা শিল্পী মন আছে
ভালো থাকুন আর নিয়মিত আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
যুবরাজ
ছবিগুলোর জন্য আমার কূর্ণিশ গ্রহন করুন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
৩ কিমি!
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
নতুন মন্তব্য করুন