কিছু কিছু ছবি দেখে মাঝে মাঝে স্তম্ভিত হয়ে যেতে হয়। এরকম একটা ছবি দেখলাম আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে। এক মোটর বাইক ওয়ালা তার বাইকের পিছনে গরু বেঁধে নিয়ে ছুটছে। একটা মোটর সাইকেল এর পিছনে একটা আস্ত গরু বেঁধে নিয়ে যাওয়া যায়, এই তথ্যটা কখনো কল্পনাও করিনি। আর ব্যাপারটা যে কতটূকু অমানবিক সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। আমরা মানুষ থেকে ধীরে ধীরে পশু তে পরিনত হচ্ছি, এটা তার একটা প্রমান।
মন্তব্য
এখানেই শেষ নারে ভাই, এই ছবিটা দেখলাম খোমাখাতায় একজন ঝুলিয়ে সেখানে নানা রকম রসিকতা করছেন। আসলে এই বাইক চালক এবং এবং ঐ খোমাখাতা ওয়ালিকে এভাবে ঘাঁড় বেধে ঝুলাতে পারলে খুব ভালো লাগত।
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
ছবিটা কোথাকার? নাম্বার প্লেট দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের নয়।
ছবিটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। এত বড় একটা গরু নিয়ে ভারসাম্য রক্ষা করে মোটারবাইক চালানো কি সম্ভব?
লিঙ্ক
লিঙ্ক
----------------------------------------------------------------------------
zahidripon এট gmail ডট কম
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আশ্চর্য!
এমনটাও হয়!!!আমি সত্যিই কিছু বলার ভাষা খুজে পাচ্ছি না।
এ কেমন মানুষিকতা!!
লোকটাকেই ঠিক ওভাবে বেধে এক পাক ঘুরিয়ে আনতে পারলে বোধহয় ও বুঝতে পারতো এর নির্মমতা কতখানি!!
নাহ্ এমনটা মেনে নিতে পারছি না একদমই!!
আমরা যে আর কবে মানুষ হব হায়রে!!
ত্রেয়া।।
আমার একটা প্রশ্ন জাগলো ছবিগুলা দেখে-
গরুগুলা কি মরা নাকি জ্যাতা!?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমিও ছবি গুলা দেইখ্যা, এমন একটা পোস্ট দিমু ভাবসিলাম। কিন্তু পড়ে মনে হইলো, গরু গুলা, জ্যান্ত না মনে হয়। কারণ যেভাবেই বাধা হোক, তারা তো ছুটে যাওয়ার চেষ্টা করবেই, আর সেই অবস্থায় বাইক চালানো সম্ভব না মনে হয়।
নীল ভূত।
কেমন যেন এক্রোবেটিক কায়দার মতো
বাইক চলে কেমনে পশু নিয়া, আল্লাহ মালুম?
মানুষের বসবাস খাদ্য-ত্রিভুজের চূড়াতে। তাই খাদ্য চাহিদা মেটাতে প্রানীহত্যা আমাদের দ্বারা হবেই। তবে সেই প্রানী হত্যার সাথে প্রানী নির্যাতন গুলিয়ে ফেলার অবকাশ নেই। ছবিটা দেখে তাই চমকে উঠলাম। এশিয়াতে... বিশেষ করে চীন, কোরিয়া, ভিয়েতনামে কোন পর্যায়ে প্রানী নির্যাতন হয় তা নানান পশ্চিমা প্রতিবেদনে পড়েছি। এশিয়া কিংবা ভারতবর্ষ নিয়ে পশ্চিমা প্রতিবেদন পড়লেই বিশ্বাস করে ফেলতে পারি না। তবে যতটুকু বলা হয় তার সিকিভাগ সত্য হলেও অবস্থা শিউরে ওঠার মতোই।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফ্লিকার | ইমেইল
ছবিটা ফ্লিকারে যে লিংকে দেওয়া, ওখানে ছবিটার কোনো ক্যাপশান নাই। অন্য ছবিগুলোর অবশ্য ক্যাপশান আছে। ছবির উৎস বা স্থান উল্লেখ থাকলে ভালো হতো।
পশু হয়ে গেছি সেই কবেই! এসব দেখে কোন অনুভুতি হয় না আর।
ছবিটা মনে হয় ভিয়েতনামের হবে। ওখানে মোটর বাইকে করে একঠেলাগাড়ী মালামাল নিয়ে আসাযাওয়া করে ওরা। তবে গরুটা মরাই হবে। জ্যান্ত গরু এভাবে নিতে পারে না।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-
সেই সুদুরের সীমানাটা যদি উল্টে দেখা যেত!
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধর্মের বর্ম পরা ক্ষুধার্ত আশরাফুল মাখলুকাত।
বুনোহাঁস
এখানে ধর্ম আসে কিভাবে? বিস্তারিত জানালে আমিও উপকৃত হতে পারি।
কিসের ধর্ম কিসের কি? আপনি কি ভাবতেছেন কুরবানির গরু এমনে নিতাসে? আর দেইখা তো মনে হয় এইটা গরু না, মনে হইতেসে মহিষ!!! আর যদি এইটা জীবিত না হইয়া মরা হয়, তাইলে পশুত্ব/মানুষিকতা এইসব নিয়ে আলোচনা অপলাপ মাত্র! তবে, কথা সত্য, আমাদের মানুষিকতা/মানবিকতা এইগুলা আসলেই কমে গেছে। আমাদের দেশে তো ভাই মানুষই ঠিকমত মানুষিকতা পায় না!!
ভিয়েতনামে দেখেছি, বড় চিংড়ী মাছ আকুরিয়াম থেকে উঠিয়ে তার মূত্রত্যাগের ছিদ্র দিয়ে একটা লম্বা নল ঢুকিয়ে দেয়, তারপর নলের অন্যপ্রান্ত দিয়ে পাম্প করে মূত্র একটা বীয়ারের বোতলে ঢুকিয়ে পরিবেশন করে।
আরেক জায়গায় দেখলাম আস্ত জ্যান্ত সাপটাকে সিদ্ধ করে ফেলল। পুরা ১৩ দিন আমি শুধু সবুজ আপেল খেয়ে দিন কাটিয়ে ছিলাম কারন কোন এক্সপেরিমেন্টাল খাবার আমার সহ্য হয়নি।
শফকত মোর্শেদ। < >
নতুন মন্তব্য করুন