সচলায়াতনে এত ভাল ভাল ফটোগ্রাফার আছেন যে ফটোব্লগ দিতে খুব ভয় লাগে। নিজেই লজ্জা পাই তাদের ছবির সাথে আমার ছবির তুলনা করে। আমি সেনাবাহিনীর কর্কশ (আমার বউয়ের ভাষ্য) জীবনে সকল স্বকীয়তা এবং সুকুমার বৃত্তি হারিয়ে ফেলেছি। কোন এক কালে আমি রবীন্দ্র সংগীত গাইতাম আর আজ আমার গলায় জলদি চল,ডানে ঘোর, বামে ঘোর, সশস্ত্র সালাম। লাইবেরিয়াতে থাকতে ব্লগ লেখা আরম্ভ করেছি। অফুরন্ত সময় ছিল সেখানে। আর এখন? একটা ব্লগ লেখা কত যে কষ্টের, তা শুধু আমার বউ জানে। শুক্র, শনি বারেও শান্তি নাই। বিয়ে করেছি ৫ মাস। থাকি চিটাগাং।হাতের কাছে রাঙামাটি, বান্দরবন, কক্সবাজার, কোথাও যেতে পারি নাই। বেচারী কক্সবাজার যাবার জন্য কত দিন ধরে বায়না করছে, সেটাও পারিনা। অবশেষে অনেক কষ্টে ৫ দিন এর একটি ছুটি ম্যানাজ করলাম।
আগে থেকে টিকেট না কাটার কারনে গ্রীণ লাইন বা সোহাগ, এস আলম কিছুই জুটলনা। ভাগে পড়ল নন-এসি হানিফ।সেই হানিফ আবার আসল হানিফ না। গাড়ীতে উঠেই বুঝলাম বেকুব বনে গেছি আজকে।১০ টার গাড়ী ছাড়ল ১১ টায়। প্রতি ২ মিনিটে এক বার থামে। এরকম করলে আমার সারাদিন মাটি। ব্রিজ ক্রস করে সামান্য গিয়ে নেমে পরলাম। আমার মুখ কালো। আমার বউ এর মুখে হাসি। তার সব কিছুতেই আনন্দ লাগছে।আমি খেয়াল করলাম, যা কিছু হচ্ছে তার প্রতিটাতেই সে ব্যাপক আনন্দ পাচ্ছে।এই যে আমি রেগে আছি নিজের উপরে এটাও তার ব্যাপক আনন্দ। সে আমাকে প্রস্তাব দিল চল আমরা রিকশায় করে কক্সবাজার যাই। খুব মজা হবে। আমি বললাম, এটা কী আম্বরখানা থেকে জিন্দাবাজার পেয়েছো যে রিকশায় যাই?
দুপুরের কড়া রোদে একটাও গাড়ী মাঝ রাস্তায় থামেনা। একটা সিএনজি ওলা বলল, ভাই এখানে থামবে না।চলেন সামনে কাউন্টার আছে নামিয়ে দেই। সেই কাউন্টার আবার ১ ঘন্টার রাস্তা। সেখানে গিয়ে বাসের অপেক্ষা। বাস আর আসেনা। কিছুক্ষন পর হঠাৎ দেখি, বিশাল এক মিলিটারী কনভয় আসছে, যাচ্ছে কক্সবাজারের দিকে। হাত তুলে থামালাম। ওমা, তাকিয়ে দেখি কনভয় এর কমান্ডার আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড।সে মোটামুটি হুলস্তুল বাঁধিয়ে ফেলল আমাদের ২ জন কে রাস্তায় দাঁড়ানো দেখে। আমার বউ প্রথমে হকচকিয়ে গেলেও পরে ঠিক হয়ে গেলো।কনভয় আমাদের নিয়ে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিল। আমাদের হানিমুন যাত্রা শেষ পর্যন্ত সামরিক যানে!
আমার কাছে কক্সবাজার মনেহয় এখন পুরোপুরি একটা মাছের বাজার। এত মানুষ!এত ভীড়। সমুদ্র যে শুধু একটা দেখা না, উপলব্ধির বিষয় সেটা এখানে গৌণ। তাই আমার কাছে ইনানী বিচটা অনেক ভাল লাগে। কক্সবাজার থেকে মাত্র ৪০ মিনিট এর রাস্তা। মেরিন ড্রাইভ ধরে অপরিসীম সৌন্দর্য। ৬০০ টাকার সিএনজিতে সারাদিন পার। টমটম হলে আর ভালো। ইনানী বিচের কিছু ছবি।
ইনানী বিচ থেকে অনেক বেশী সুন্দর সেন্টমার্টিন। সেণ্টমার্টিনটা ছিল আমার তরফ থেকে সারপ্রাইজ তার জন্য। সেদিন ছিল তার জন্মদিন। আমি দেখলাম তার খুশির পরিমান। বড় হলেও মানুষ আসলে ছোটই থাকে। এটা মাঝে মাঝে ভেতর থেকে বের হয়ে আসে।
সমুদ্র পার হতে হলে সিন্দাবাদে চাপতে হয়। সেই সিন্দাবাদের জাহাজে উঠার আগে পুলসিরাতের একটা পুল পার হতে হয় তার ছবি নিচে।
আমরা কেয়ারী সিন্দাবাদে চললাম সেন্টমার্টিন দ্বীপে।
নাফ নদীর বাম পাড়ের দৃশ্যাবলী। দূর পাড়ে মায়ানমার।
নাফ নদীর ডান পাড়ের দৃশ্যাবলী। এ পাড়ে বাংলাদেশ।
হোটেল ব্লু ম্যারিনের উপর থেকে নেয়া ঘাটের পুরো ছবি।
আমরা সনাতন হোটেলে না থেকে এই সুন্দর কটেজ়ে উঠেছিলাম।
এটা দ্বীপের দক্ষিন অংশে সৈকতের পাড়েই পড়েছে।
পাথর দ্বীপ- ছেঁড়া দ্বীপে নৌকায় পর্যটকদের আগমন-
ছেঁড়া দ্বীপের পানি স্বচ্ছ টলটলে
জ়োয়ারের পানিতে ভেসে আসা সজারু মাছ
আমার সাধের ক্যাপ খানি বাতাসে উড়িয়ে নিয়ে সলিল সমাধী
বহু কষ্টে তোলা ১৫ সেকেন্ড শাটার স্পীড দিয়ে চাদের আলোয় দুখানি নৌকা।
বিঃদ্রঃ আমার ক্যামেরাখা্নি অতীব সাধারণ মাণের ( Model: Canon SX10IS) । DSLR ক্যামেরা কেনার সাধ আছে, সাধ্য নাই। যেদিন কিনব সেদিন আপনাদের মন ভরাণো ছবি উপহার দিব আশাকরি।
মন্তব্য
ডিএসএলআর ছাড়াও মন ভরানো ছবি তোলা যায়, আপনার ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে তো। পাখির ছবিগুলো বেশী লাইভ হয়েছে।
দারুন
চমৎকার ছবিগুলো
আমার সাদা চোখে দারুণ লাগলো ছবিগুলো।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
গাংচিলের ছবিগুলো অদ্ভুত জীবন্ত..
আগামী ভ্রমনগুলোও অনেক রঙিন হোক!!
--------------------------------------------------
"সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার কাছে কিন্তু খুবই ভালো লাগলো- সবগুলোই।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
ছবি তোলার সাধারণ ও শৈল্পিক বোধ থাকলে ক্যামেরার মান কোন ব্যাপার নয়। আপনার ছবিগুলো খুব উপভোগ করেছি। ইনানী বীচের সাম্পানগুলো জোস। বাংলাদেশের পতাকার ছবিটা বাধাই করে রাখার মত। স্বচ্ছ পানির ছবিগুলো চমৎকার। শেষ ছবিটা অপূর্ব। না বলত থাকলে বিশাল লিস্ট হবে।
সেন্টমার্টিনে আমি যে কালে গিয়েছিলাম সেকালে সিন্দাবাদের অস্তিত্ব ছিলনা। মাছ ধরার ট্রলারে গিয়েছিলাম। সেও এক অভিজ্ঞতা।
হানিমুনের (ও বিয়ের) অভিনন্দন রইল দুজনের জন্যে।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
আপনার ফ্লিকারে এগুলোর চাইতেও ভালো কিছু ছবি দেখলাম, ভালো লাগলো।
ইনানীর ওদিকে বীচ সুন্দর, লোকজন কম যায় বলে পরিবেশও অনেক ভালো, পানিও তুলনামূলক পরিষ্কার।
কটেজটা ব্লু মেরিনের মালিক জাফর সাহেবেরই। জায়গাটা ভালোই, নিরিবিলি।
সেন্ট মার্টিনে যেয়ে স্নরকেলিং না করলে কিছু একটা অপূর্ণ থেকে যায়, পরেরবার অবশ্যই চেষ্টা করবেন।
যদি ছবিতোলা নিয়ে খুঁতখুঁতানি থেকে থাকে তাহলে তা লেখা দিয়ে পুষিয়ে দেবেন বিস্তারিত লিখে।
ব্লুমেরিন থেকে নেয়া জেটির ছবিটা দেখে পুরোনো কথা মনে এলো
...........................
Every Picture Tells a Story
নতুন করে ভালোলাগা রাখলাম।
শেখ নজরুল
শেখ নজরুল
ছবি গুলো আসলেই কি এত ভাল হয়েছে?? আমার চোখে অনেক খুঁত। যাইহোক, আমার একটা পরামর্শ দরকার। একটা ভাল ট্রাই-পড কিনতে চাই। কোথায় পাওয়া যায় অরিজিনাল গুলো? এখন একটা আছে, বসুন্ধরা থেকে কিনেছিলাম সস্তায়, ১৫০০ টাকায়। তিন অবস্থা হয়েছে। ভালো কিনতে চাই। জানেন কেউ?
---------------------------------------------------------------------------- হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
ছবিগুলো বিরাট ভালো হয়েছে বললে একটু অতিশয়োক্তি হবে, ঠিকই। কিন্তু ছবি মানুষ তোলে তো শুধু একটা কারণে না। আপনারগুলো প্রফেশনালদের মতো না-ই হলো, কিন্তু এই যে বেড়ানোর গল্পটা চোখের সামনে ভেসে উঠলো আমাদের, সে কাজটা কিন্তু ছবিরা খুব ভালোভাবেই করেছে। পাখির ঝাঁকের ছবিটা সুন্দর লাগলো আমার। কিন্তু আসল চমক লেখায়। এরপর আপনার নিজেকে নিরস ভাবার কোনো কারণই নেই। আপনাদের মৃদুমন্দ ভালোবাসার গল্প পড়ে খুব ভালো লাগলো।
আসলে সবগুলো ছবির কি মূল্যায়ন করা যায়? এতগুলো ছবিতে আপনার ভ্রমণটি উঠে এসেছে সেটাই মূখ্য। এর মধ্যে কয়েকটা ছবি বেশ ভালো লেগেছে। ছবিগুলো নিশ্চয়ই আনন্দ শেয়ার করার জন্য/স্মৃতি ধরে রাখার জন্য তোলা, প্রফেশনাল ফটোগ্রাফি নয়। সে অর্থে ছবিগুলো ভালো।
তবে হ্যাঁ, প্রতিযোগিতায় দেয়ার মত ভালো নয়। এখন খুশি?
আমি কয়েকদিন আগে ক্যামেরা জোন থেকে কিনলাম বলহেড ট্রাইপড ৩৫০০টাকা দিয়ে। ৫ফিটের মত সর্বোচ্চ সর্বনিম্ন ২ফিটের মত ফোল্ড করা যায়। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরী। অবশ্যও এখনও ভাল করে ব্যবহার করা শুরু করি নাই তবে ভালই মনে হচ্ছে। model: victory 3001B
---------------------
আমার ফ্লিকার
ছবিগুলো দারুণ। বিশেষ করে পাখির ছবিগুলো সবচেয়ে ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ, ছবিগুলো সুন্দর...ভালো লাগল। আমি নিজেও canon SX10IS ব্যবহার করি। Bright Light এ এটা ভাল ছবি তুলে, কিন্তু একটু আলো কমে গেলেই বিপত্তি। আপনার মত আমিও ভালো একটা DLSR camera কিনব সামর্থ হলে
একটা suggestion, যখন shutter speed কমিয়ে ছবি তুলবেন, তখন iso টা কমিয়ে দিবেন, নইলে ছবিতে grain আসে কিছু। আপনার গাংচিলের ছবিটা মনে রাখার মত...
###তাসনীম###
যাক, আমার পছন্দ তাহলে একেবারে খারাপ না। গাঙচিলেরটা অনেকেরই মনে ধরেছে
সাটার স্পীড কমানোর সাথে আইএসও কমালে তো রিস্কি হয়ে যাবে। ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার না থাকলে (এমনকি থাকলেও) ছবি কেঁপে যেতে পারে। অটোমেটিক মোডে সাটারস্পীড আর আইএসও ব্যস্তানুপাতে সম্পর্কিত।
shutter speed কমিয়ে ছবি তুললে সেটা tripod এ তোলাই ভালো। তাহলে আর কাঁপার সমস্যা থাকবে না। তবে iso কমালে ছবি একটু অন্ধকার হয়ে যায়, সেজন্য shutter speed আরো কমাতে হয়...তবে grain গুলো আর আসে না।
### তাসনীম ###
আমি আগের মন্তব্যে আসলে ভুল বলেছি। এ্যাপারচারের কথা চিন্তা করেছি অথচ লিখেছি সাটার স্পীডের কথা। এ্যাপারচার আর আইএসও ব্যস্তানুপাতে সম্পর্কিত। আইএসও এবং সাটার স্পীড সরলরৈখিকভাবে সম্পর্কিত।
আপনি ঠিকই বলেছেন।
সবার সাথে আমিও একমত...গাংচিলের ছবিগুলো বেশি সুন্দর এসেছে।
আর ছেড়া দ্বীপের ছবিগুলা...আসলে ছেড়া দ্বীপটাই অনেক সুন্দর।
আচ্ছা, নৌবাহিনীর জাহাজটা কি বারো মাসই ওখানে পড়ে থাকে? যেই যখন যায় তখনই এই জাহাজ না দেখে ফেরে না।
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
__________________________________
যাক না জীবন...যাচ্ছে যখন...নির্ভাবনার(!) নাটাই হাতে...
ছবিগুলো সুন্দর। গাঙচিল, নদী-নৌকা এগুলো একটু বেশি রকমের।
----------------------------------------
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
----------------------------------------
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ছবি গুলো খুব ভাল্লাগলো। বিশেষ করে শেষের ৪ টা।
আমার হিংসার লিস্ট দিন দিন বড় হচ্ছে। এই লিস্টে আপনিও যুক্ত হলেন শেষ পর্যন্ত!
কপাল! সবাই কী সুন্দর সুন্দর ছবি তোলে- আর আমার দেখতে দেখতে দিন যায়!
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ
এরকম ছবি দেখা ঠিক না। তাইলে দুই-মেগাপিক্সেলটা কি পানিতে ফেলে দেয়ার ইচ্ছা হয় না !!!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
সব ওস্তাদরাই বলে কিছুই পারিনা, বাজ়িমাত কইরা দিলেন, প্রফেশনাল ফটোগ্রাফাররাও ফেল।
আশীবাদ করি, দামী একটা ক্যমেরা যেন লটারীতে জিতুন।
শূভ কামনা রইল সুখী যুগলের প্রতি।
নীলআমার
আপনি একজন গুণী মানুষ।
সীমানা পেরিয়ে -কটেজটাতে আমরাও ছিলাম। ২০০৪ সালে। বিরাট দল গিয়েছিলাম। মাছের বারবিকিউ-টাও খুব মজার একটা স্মৃতি এখনও।
আপনার ছবিগুলো খুব ভালো হয়েছে।
বিশেষত: দৃশ্য দেখার একটা চোখ আপনার তৈরি হয়েছে। আর কম্পোজিশনের সেন্স ও জ্ঞান আপনার প্রথম শ্রেণীর।
দারুণ ব্লগিং-এর জন্য শুভেচ্ছা।
নতুন দম্পতিকে অভিনন্দন।
-----------------------------------------------
[i] মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না [i]
-----------------------------------------------
মানুষ যদি উভলিঙ্গ প্রাণী হতো, তবে তার কবিতা লেখবার দরকার হতো না
ছবি একটার থেকে আরেকটা ভালো।
বিশেষ করে পতাকার ছবিটাতো অসাধারণ
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
cobi gula onek sundor,................
ভাইয়া,
নুতন পোস্ট চাই,দিতে হবে।।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন