ডেইলি স্টার আয়োজিত “অদম্য চট্রগ্রাম” উৎসব গত বেশ কিছুদিন ধরে চট্রলা বাসীকে মাতিয়ে রেখেছে। এর মধ্যে নানা ধরনের প্রতিযোগীতা আয়োজন উৎসবের মধ্যে একটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। চট্রগ্রাম নিয়ে তোলা ছবি দিয়ে একটি ফটোগ্রাফী কম্পিটিশন আয়োজন করা হয় যার প্রদর্শনী চট্রগ্রামের থিয়েটার ইন্সটিটিউটে অনুষ্টিত হয় গত ৩০ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। প্রতিযোগীতায় প্রায় ছয়শ পঞ্চাশটি ছবি গৃহিত হয় যার মধ্যে হতে বাছাইকৃত ৮০টি ছবি নিয়ে প্রদর্শনী অনুষ্টিত হয়।
প্রদর্শনীটি বাংলাদেশের সকল জাতীয় পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার পায়।
প্রদর্শনীতে The Buddhist Monk Meditated শিরোনামের একটি ছবি বোদ্ধা মহলে ব্যাপক আগ্রহ ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। ছবিটি রাঙ্গামাটির একটি বৌদ্ধ ধর্মালয়ে প্রার্থনারত একজন বৌদ্ধ ভিক্ষুর বলে জানা যায়। ছবিটি তুলেছিলেন রাঙ্গামাটির আদ্রিয়ান পরান নামের একজন শৌখিন ফটোগ্রাফার। ৮০টি ছবি হতে চার সদস্য বিশিষ্ট আন্তঃর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিচারকগণ প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃত্বীয় স্থান নির্ধারণ করেন এবং ৭ টি ছবি কে অনারেবল ম্যানশন প্রদান করেন। পুরস্কারের প্রাইজ মানি বাবদ যথাক্রমে ৫০,০০০/- টাকা, ৩৫,০০০/- টাকা এবং ২০,০০০/-টাকা ঘোষনা দেয়া হয়।
প্রথম পুরস্কার লাভ করে The Buddhist Monk Meditated ছবিটি। গত ৬ এপ্রিল চট্রগ্রাম থিয়েটার ইন্সটিটিউট প্রাঙ্গণে বিজয়ীদের মধ্যে প্রাইজমানি চেক ও সার্টিফিকেট তুলে দেন ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম।
গত ৯ এপ্রিল ২০১২ চট্রগ্রামের অভিজিৎ বিশ্বাস নামের একজন ফটোগ্রাফার এই ছবির সত্যতা নিয়ে প্রথম প্রশ্ন তুলেন। তিনি জানান যে ছবিটা বহু আগে থেকে নানা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়ে আসছে- যা বিচারক মন্ডলীর চোখ এড়িয়ে যায়। ছবিটির বিভিন্ন লিঙ্ক সহ তিনি তার দাবীর স্বপক্ষে প্রমান উপস্থাপন করেন। ছবিটি মালয়েশিয়ায় তোলা, মালয়েশিয়ান একজন ফটোগ্রাফারের। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিচারক মন্ডলীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছবিটি বাতিল করেন। প্রথম স্থান অধিকারী আদ্রিয়ান পরানকে বিচারক প্যানেলের সামনে ডাকা হয় এবং তিনি তার অপরাধ স্বীকার করেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, যে তিনি অপরাধের গুরুত্ব বুঝতে পারেননি। তিনি তার এক বন্ধুর প্ররোচনায় শুধুমাত্র অংশগ্রহনের নিমিত্তে নেট থেকে বড় পিক্সেলের ছবি সিলেক্ট করে সাবমিট করেন। কিন্তু এই ছবি যে প্রথম স্থান পেয়ে যাবে তা তিনি ঘুর্নাক্ষরেও বুঝতে পারেননি। ছবিটি প্রথম স্থান অধিকার করায় তিনি লজ্জ্বায় কাউকে বলতে পারননি। ভবিশ্যতে তিনি এরকম ভুল আর করবেন না বলে মুচলেকা প্রদান করলে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
ছবি চোরঃ আদ্রিয়ান পরান।
আদ্রিয়ান পরান কর্তৃক প্রদানকৃত মুচলেকা।
মন্তব্য
নিজে চুরি করছে, সেটা একটা অন্যায়।
কিন্তু ধরা পড়ে সেই দায় তার বন্ধুর ঘাড়ে চাপিয়ে তাকেও 'মন্দ' বানানোর জন্য এই ইতর'টার প্রতি সীমাহীন ঘৃণা!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সহমত।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
ক্রিয়েটিভ চোর
ক্রেসিডা
ক্রিয়েটিভ- সন্দেহ নাই। এমন একটা ছবি সে বেছে নিয়েছে যে গত ৭ দিন প্রদর্শনীতে এত এত বোদ্ধা ছবি দেখে গেল- কেউ ধরতে পারলো না, এটা চোরাই মাল। এটা একই সাথে আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফী সমন্ধে আমাদের জ্ঞানের দৈন্যতাকেও প্রকট করে দেখিয়েছে।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
সবাই খালি শর্টকাটে বিখ্যাত হইতে চায়রে ভাই; অধিকাংশই বিষয়ভিত্তিক পড়াশুনাও করেনা, চারদিকে কী হচ্ছে সেটাও দেখতে চায় না।
সহমত।
সব দেখি চোর এ ভর্তি - বাঙ্গালীদের সাথে মিশে সহজ সরল লোকগুলা পর্যন্ত চুরি শিখে ফেলল ।
সব বাঙ্গালী চোর না, আবার সব পাহারী সাধু না- এটা বললে আরো সুন্দর হত।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
পাহাড়িরা কি বাঙ্গালী না?
এই চৌর্যবৃত্তির আরও কঠিন শাস্তি হওয়া দরকার। তবে মানুষ খুন করলেও শাস্তি হয় না যেখানে সেখানে হয়তো এই শাস্তি চাওয়াটাই বোকামি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার সাথে একমত। আরো কঠিন শাস্তি না হলে, এই ধরণের চৌর্্য বৃত্তি বাড়তেই থাকবে।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
১) বাকি ছবি গুলো পরীক্ষা করে দেখা হোক।
২) ছবির টেকনিক্যাল ইনফো দিতে বলা যেতে পারে। এবং ছবি তোলার হার্ডওয়্যার এবং টেকনিকাল নলেজ যাচাই করা যেতে পারে।
৩) ছবির গুগল ইমেজ সার্চ করে দেখা যেতে পারে।
৪) একই সাথে আয়োজকদের কাছ থেকে একটা মুচলেকা আদায় করতে হবে যেনো এরকম বেয়াক্কলের মতো কাজ না করে।
সেটাই, রিভার্স ইমেজ সার্চ এখন অনেক সহজ। আর জনপ্রিয় ছবি খুঁজে পাওয়া আরো সহজ হবে।
বাকীগুলো ঠিক ছিল তো !
চরম অপরাধ।
facebook
হিমু ভাইয়ের পোস্টে আপনার তোলা কিছু ছবি দেখেছিলাম। সেই মুগ্ধতাটুকু জানিয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ সাফী, আপনি মনে রেখেছেন আমাকে! কেমন আছেন? আমি প্রায় দুই বছর পর লিখলাম। হিমু ভাই, প্রায়ই আমাকে গুতায় এটা-সেটা নিয়ে লিখতে, কিন্তু আলসের চুড়ান্ত আমি। ধন্যবাদ আপনাকে।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে হবে। চুরি ধরা পড়লে প্রাইজ মানি'র সমপরিমান জরিমানা হবে এই ঘোষনা দিয়ে দিলে আপনাতেই কাজ হয়ে যাবে অনেকখানি।
আয়োজক আর বিচারকরা কোন ধরণের বাঙালি যে চট্টগ্রাম আর মালয়েশিয়ার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারেন না?
ছবিটা যদি বহু আগে থেকেই নানা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেয়ে থাকে তো বিচারকরাই বা কোন যোগ্যতায় বিচারকের আসনে বসে ছিলেন?
চট্টগ্রাম আর মালয়শিইয়ার মধ্যে পার্থক্য বোঝার জন্য বাংগালি হবার দরকার নেই তো। এটা পুরোপুরি কমন সেন্স থেকেই বোঝার কথা।
আয়োজক ডেইলি স্টার, দেশের প্রধান ইংরেজি দৈনিক, আর বিচারক আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত খ্যাতিমান ফটোগ্রাফার। আমি উত্তর আগেই দিয়েছি। এটা আমাদের জ্ঞানের দৈন্যতাকেই প্রকট করেছে।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
এই কর্ম-দ্বারা কি কারো কপিরাইট লংঘিত হয়েছে? আমার মনে হয় হয়েছে, অন্যেরা কী বলেন?
অবশ্যই হয়েছে, কোন সন্দেহ ছাড়া। যে আসল ফটোগ্রাফার, সে যদি জানত যে তার ছবি মেরে আরেকজন প্রায় সাতশত ইউএস ডলার কামাচ্ছে- সে এতক্ষনে বাংলাদেশে চলে আসত।
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
বিখ্যাত ছবি না হলে চুরিটা ধরা পড়তো না। এই চোর থেকে শিক্ষা পাবে আরো অনেক চোর। নেট থেকে সংগৃহিত অখ্যাত ছবি নিয়েও যে প্রতিযোগিতায় নামা যায় সেটা জেনে গেল অনেকে। তবে এসব প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীকে তার ছবির টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশানগুলো জমা দিতে বলা উচিত।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
চোরের আবার কঠিন একখান সাক্ষাতকার নিছে ডেইলি স্টারের ম্যাগাজিন। তার বড় বড় কথা শুনে হাসব, না কাদঁব বুঝতে পারছিনা। এই দেখুন লিঙ্কঃ
http://www.edailystar.com/index.php?opt=view&page=10&date=2012-04-09
হাতের কাছে ভরা কলস, তবু তৃষ্ণা মিটেনা।
----------------------------------------------------------------------------
দু:খজনক ঘটনা।
আসল চিত্রগ্রাহক কি এ বিষয়ে জানেন?
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
মুচলেকা নেয়া উচিত এই বিচারকদের থেকে। এই যোগ্যতা নিয়ে তারা আর কখনো বিচারকের আসনে বসবেন না এই মর্মে।
সহমত।
চোর ধরা পড়েছে শেষে এটাই স্বস্তি। ডেইলি স্টারের ক্ষমাপ্রকাশ করে সংবাদ ছাপানো উচিত।
বিচারকদের যোগ্যতা নিয়ে যারা লাফাচ্ছেন তারা আবার ভেবে দেখুন। বছরে কম করে হলেও কয়েকশো ছবি নানান প্রতিযোগীতায় পুরস্কার পায়। ছবি তোলায় দক্ষতা থাকলেই পুরস্কার পাওয়া সব ছবির খোঁজ রাখতে হবে এমন কথা নেই। ছবি দেখে এটা বাংলাদেশে তোলা নয় এটা বোঝারও কোনো নিশ্চিত উপায় নেই। ছবি যারা জমা নিয়েছেন তাদেরই যাচাই করে তবে প্রতিযোগীতায় যেতে দেয়া উচিত ছিলো। ডিজিটাল কপি থেকে সেটা বের করা সময়সাপেক্ষ হলেও কঠিন নয়। বিচারকরা যখন বিচার করতে যান, এসব যাচাই করা হয়েছে ভেবে নিয়েই যান। তবে ডেইলি স্টার নিজেরাই ছবি চুরি করে, অন্যদেরটা কী দেখবে? ওদের এমন কিছু আয়োজন করাটাই একটা হাস্যকর ব্যাপার।
ঠিক, আপনার কথাটাও ভাবার মত।
অমিত আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না।
চট্টগ্রাম নিয়ে তোলা ছবি দিয়ে একটি ফটোগ্রাফী কম্পিটিশনে এমন একটা ছবি এলো যার ব্যাকগ্রাউন্ড আর মূল বিষয়বস্তু দেখলে যে কেউ থমকে যাবেন। চার সদস্য বিশিষ্ট আন্তঃর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিচারকরা এটা যদি বুঝতে না পারেন তো ছবির ব্যাপারে আমার মতো 'রাম-শ্যাম-যদু-মধু'র সাথে তাঁদের পার্থক্য থাকল কোথায়?
লিংক ধরে গিয়ে মূল ছবিটা দেখে এসে আপনার বক্তব্য উপস্থাপন করছেন তো?
থমকে যাবার কী আছে? পার্বত্য চট্টগ্রামে কাছাকাছি দেখতে জায়গা ঢের আছে। মঠও কম নেই।
পার্বত্য চট্টগ্রামে আমিও গিয়েছি।
'কাছাকাছি' মনে হওয়াটাই বিচারকদের জ্ঞানের দৈন্য।
ছবিটা যদুমধু টাইপ ছবি না, মূল লেখায় বলা হয়েছে বেশকিছু পুরষ্কার প্রাপ্ত ছবি এটা। মহাজ্ঞানী বিচারকমন্ডলী অনেকগুলো আন্তর্জাতিক পুরষ্কার পাওয়া ছবি সম্পর্কেও জানেন না তো জানেন টা কী ? তাদের যোগ্যতা নিয়ে লাগানো নাজায়েজ হলো কীভাবে ?
শুধু আমেরিকাতেই প্রতিবছর গোটা পঞ্চাশেক আন্তর্জাতিক প্রতিযোগীতা হয়, কখনও আরো বেশি। প্রত্যেক প্রতিযোগীতায় নানান বিভাগে পুরস্কার দেয়া হয়। অন্যদেশের কথা বাদই দিলাম। বিশেষজ্ঞ মানেই সবকিছুর খোঁজ জানতে হবে এটা জোরের কথা। সবারই না জানা কিছু থাকে।
সাফি ভাই ভাল কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন।
আপনি কিছু ছবি ব্লগের পোষ্ট ছাড়ুন না।
দারুণ লেগেছিল আপনার তোলা ছবিগুলো।
লেখায়
আমি একটা পুঁটি ফটোগ্রাফার হয়েই এই ছবিটা প্রায় ২-৩ বছর আগে দেখেছি অবাক বিস্বয় নিয়ে। সেখানে এরাম ভূবন কাঁপানো, বাপিয়ে বেড়ানো মহান ফটোগ্রাফারের প্যানেলার কেউই এটা আগে দেখেনি এটা ভাবতেই কেমন যানি ভ্যাবলা ভ্যাবলা লাগছে। এটা কি করে সম্ভব?
এই একটা দেশ যেখানে ছবি না তোলেই ফার্স্ট প্রাইজ পাওয়া যায়, জ্ঞান আহরণ ছাড়াই 'বড় কেউ' হওয়া যায় !!! হায়রে করুণ ফটগ্রাফি !!!
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
সেই তো ভাবছি।
চোখের সামনে একখানা কামানের নল রাখলেই যে ফটোগ্রাফার হওয়া যায়না এটা বোঝানো গেলে তো ভালোই হতো। তবে এধরনের কর্মকান্ড বিরল নয়, দেশের অনেকগুলো আলোকচিত্র প্রদর্শনীতেই হয়েছে।
আপনার কিছু ছবি দেখেছিলাম একটা পোস্টে বেশ ভালো লেগেছিলো।
ভালো থাকুন|
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
ছবি চুরি নিয়ে আমাদের আরো সরব হওয়া প্রয়োজন। যারা ছবি চুরির শিকার, তারা মুখ খুলতে পারেন (অবশ্যই উপযুক্ত প্রমাণাদিসহ)।
ছবিচোর আবার আত্মহত্যা না করে বসে
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
তখন দেখবেন খোদ মাপুঝানামই তার স্মৃতিচারণ করে কলামের পর কলাম ওড়াচ্ছে।
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ছবি তুলি , আমাদের ছবি এক্সিবিশনেও আসে না । আর চোরাই ছবি প্রথম পুরুষ্কার পেয়ে যায় , খুবই দুঃখের বিষয় ।
যেই দেশে মেডিকেল কলেজে ভর্তির প্রশ্ন বিক্রি হয়
পরীক্ষায় দেখাদেখি করা অধিকারের পর্যায়ে পড়ে , সেই দেশে এই চুরি তো ছোট সাইজের অদম্য পর্যায়ের না
তারপরও ছেলেটা বিখ্যাত হলো বৈ কি ! তবে চোর হিসেবে !! এভাবে বিখ্যাত হবার বাসনা অন্যদের হবে না তা বলি কী করে !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বিখ্যাত না কুখ্যাত হবার বাসনা!
বিচারকদের অবশ্যই আরো সচেতন হওয়া উচিৎ ।
এ সবই কানার হাট বাজার
এই লেখার পরেও ডেইলি স্টার এর কোন রিপোর্ট চোখে পড়লোনা---- ধন্যবাদ যুবরাজ
খাইসে। তবু ধরাতো পড়সে
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
খুবই দুঃখজনক।
পুরস্কারের টাকাটা ফিরত দিছে তো ব্যাটা?
(অটঃ হিম্ভাইয়ের পুস্টে আপনার ছবিগুলা কেম্নে তুলছেন কন্ত?)
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
নতুন মন্তব্য করুন