নিরালোকে পৌঁছে গেছি কখন যে, চেতনায় অন্তহীন ভাসানের গানে
গাত্রদাহ বাড়ে শুধু। অচেনা আঁধারে সূর্যালোকের মানুষ কেন চতুষ্পদী?
রঙচটা নোংরামুখো শুয়োরের দল বিষ্ঠায় কাদায় মাখামাখি করে
সুনিপূণ ছলনায় কৃষকের নিকোনো উঠোনে যায় গড়াগড়ি
লজ্জাহীন। প্রজাপতি আর ঘাসফড়িঙের মৃতহেদ আজ যত্রতত্র
তারা খসা রাতে চির চেনা দুর্বৃত্তের পায়ে নিষ্পেষিত সাধের বাগান।
নাম না জানা গানের পাখি সব কেঁদে কেঁদে আজ শ্রান্ত; নির্ঘুম কাটায়
মধ্যরাত বিশুষ্ক কৃষ্ণচূড়ার ডালে। তস্কর যে পুনরায় বাড়িয়েছে তাহার পিছল হাত;
লিলুয়া বাতাস টুপ করে ফেলে যায় দীর্ঘশ্বাস; অতি চেনা সেই বেদনায়-
নতমুখ মানবের বুকে বাজে আজো পুরাতন সেই অবিশ্বাস।
আমরা তবুও কী যে ব্যাকুলতা নিয়ে চেয়ে আছি সমুখের পানে, সতৃষ্ণ নয়নে;
পুষ্প হীন প্রিয় বাগান সহসা আবার উঠবে হেসে বর্ণময় রঙের মিছিলে।
মন্তব্য
ভালো লেগেছে ...
সৌন্দর্য্যে কাতর হয়ে পরার পরপরই হতাশ হয়ে পরি, তাঁর নশ্বরতায় ...
নতুন মন্তব্য করুন