নির্বাচিত নেতা-মন্ত্রী-পাতিমন্ত্রী সবাই সংসদ ছেড়ে বাইরে খোলা সবুজ ঘাসের চত্বরে এসে জমায়েত হলেন। এমন সময় প্রধাণমন্ত্রী রিকশা থেকে নেমে জমায়েতের দিকে এগিয়ে গেলেন।
- ব্যাপার কি? আপনারা সবাই বাইরে কেন?
সবাই সমস্বরে বলে উঠলেন - দেশে যে হারে লোডশেডিং হচ্ছে। তাই আমরা সংসদ ভবনের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
তারপর স্পিকার বললেন- মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী এক ঘন্টায় আমরা যতটা বিদ্যুৎ খরচ করবো, তাতে ঢাকা শহরের অর্ধেক বিদ্যুৎই আমাদের পেছনে ব্যয় হয়ে যায়। তাই জনগণকে লোডশেডিঙের হাত থেকে রক্ষা করতে আমরা মুক্ত হাওয়ায় প্রকৃতির কাছে চলে এসেছি।
তারপরই তিনি কিছুটা আমতা আমতা করে বললেন - মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী, আপনি এত গাড়ির লটবহর ছেড়ে রিকশায় কেন এলেন?
প্রধাণমন্ত্রী মুচকি হেসে বললেন - যে হারে তেলের দাম বাড়ছে। আমি ঠিক করেছি এখন থেকে সবাই সরকারি পরিবহন ছেড়ে বাসে রিকশায় চলাফেরা করবেন। এতে অনেক খরচ বেঁচে যাবে। পরবর্তী বাজেটের সময় আমাদের নির্ভর করতে হবে না কারো খয়রাতের উপর।
উপস্থিত সকল সাংসদ হাত তালি দিয়ে প্রধাণমন্ত্রীর মতামতকে স্বাগত জানালেন। বললেন -আপনি প্রস্তাব উত্থাপন করুন মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী। আমরা সবাই মিলে পাশ করিয়ে দেই।
মন্তব্য
এখনো এইসব ছাইপাশ স্বপ্ন দ্যাখেন! একবার পত্রিকায় সংসদ বিবরণীতে পড়েছিলাম এক মাননীয় সাংসদ-কাম-মন্ত্রী বলছেন- বাংলাদেশের উন্নতি হয় না, কারণ ইংল্যান্ডের একজন সাংসদ যে বেতন পায় বাংলাদেশের একজন সাংসদের বেতন সে তুলনায় 'কিছুই না'। বাংলাদেশকে ইংল্যান্ডের মত উন্নত করতে হলে নাকি সাংসদদের ইংল্যান্ডের মতন বেতন দিতে হবে। বাংলাদেশের সাংসদ খালি বেতন বুঝে, শুল্ক মুক্ত গাড়ী বুঝে, ন্যামের ফ্ল্যাট বুঝে। জাতীয় কোন ইস্যুতে দুই পার্টি কখনো একমত হয় না, কিন্তু বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বেলায় এরা মানিকজোড়। সংসদে এসে এরা খালি ওয়াক-আউট করে, কিন্তু মাসের শেষে বেতন ঠিকই তোলে, আবার নির্লজ্জের মত পদ বহাল রাখার জন্য শেষ দিনে এসে হাজিরা দিয়ে যায়। এদের নিয়ে এখনো স্বপ্ন দেখেন??
= = = = = = = = = = =
ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
আমরা ঘুচাব তিমির রাত
বাধার বিন্ধ্যাচল।
কী তা করতাম? বাস্তবতার কাছে যে হেরে যায় তার তো স্বপ্নই ভরসা!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ঠিকাছে.........স্বপ্ন পুরা ঠিকাছে। নির্বাচন হয়ে যাক। তারপর টের পাইবেন.........
কী ব্লগার? ডরাইলা?
কাউরে নির্বাচন করে না জলপাই গাছের গোড়ায় পানি ঢালে- আগে কি কইরা বুঝি?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এমন ভাবনা যদি তাহাদের মনে উদয় হইতো তাহলে কতই না ভাল হইতো। পাওয়ার আশা যেখানে নাই সেখানে আশাই ভরসা।
কোনো একদিন- সুদূর ভবিষ্যতে হলেও এমন ভাবনাটি আমাদের মন্ত্রীরা ভাবতে বাধ্য হবেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
- চুল বিউটিফাই করার কথা কিছু বললেন না জনাব? শ্যাম্পু না করা উকুন অলা চুল নিয়াই কি তাইলে রিক্সায় কইরা আইসা পড়বো পৃথিবীর অন্যতম ধনী রাস্ট্র বাংলাদেশের পরধানমন্ত্রী?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রধানমন্ত্রী যে মহিলা কী করে ধারণা করলেন? সে তো কোনো টুপি-দাড়িঅলা নপুংসক কেউও হতে পারে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
দেশের যা অবস্থা, তাতে ঐ স্বপ্নটুকু দেখা ছাড়া আর কিই বা করার আছে আমাদের?
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।
সামনে আসছে শুভদিন। এমন স্বপ্ন দেখতেও আগাম পারমিশান লাগতে পারে। খুব শীঘ্রই হয়তো আমরা স্বপ্নহীন হতে যাচ্ছি।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
স্বপ্ন ছাড়া বাঙ্গালীর কিছুই নাই- আমারো ঐ একই কথা।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
এরপর ইটাও থাকপে না।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আহা ... তারপর কি ফুটপাতের পাশে জরিনার মার ভাপাপিঠা দিয়ে সাংসদ দের আপ্যায়ন করা হলো?
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
এমন হইলে তো আজ্রাইলরে কইতাম দূরে থাক!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
তাই স্বপ্ন দেখবো বলে...
=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!
...তাই নতমুখে করি কালাতিপাত। কেউ একজন কোনো একদিন সত্যি করে দেবে আমাদের স্বপ্নটিকে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এরকম কিছুই হবে না। সব দিবা স্বপ্ন।
সুবল দাশ
স্বপ্নই তো সত্যি হয়। সেইটা দিবা হোক আর নিদ্রা...
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এমন সময় প্রধাণমন্ত্রী রিকশা থেকে নেমে জমায়েতের দিকে এগিয়ে গেলেন।
এমন কিন্তু হয়, নেদারল্যান্ডস টিভিতে আকছার দেখা যায় সাংবাদিকরা টিভি ক্যাম নিয়ে বসে আছেন, সাইকেলে করে মন্ত্রী এসে নামছেন, সাইকেলের পেছন থেকে এ্যাটাচী নামাচ্ছেন।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
তাইলে আমরা স্বপ্ন দেখতে পারি। সম্ভাবনা আছে। তবে গ্যারান্টি নাই!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
কিছু কিছু স্বপ্ন আসলে স্বপ্নে দেখাও বিশাল এক স্বপ্নের ব্যাপার!
_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নতুন মন্তব্য করুন