কিছু একটি জানার প্রতি যদি আমার আগ্রহ সৃষ্টি হয়, তাহলে যতক্ষণ সেটি শিক্ষা না হবে ততক্ষণ আমার আর কিছুই করতে ইচ্ছে হয় না। মন যেন পড়ে থাকে তাতেই। ছাত্রজীবনেও এটি ছিলো। কিন্তু তা ছিলো স্কুল পাঠ্যের বাইরেই।
তেমনি আরেকটি অতি সাধনার কথা পাঠকের সঙ্গে শেয়ার করবো বলে এই পোস্টের অবতারণা। তখন আমি আমাদের পাশের গৌরীপুর থানার মুন্সি ফজলুর রহমান কলেজের ১১ক্লাসের ছাত্র। একদিন শোনা গেল কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। খুব উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেল ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে। গান, নাচ, যন্ত্রসংগীত, কৌতুক, অভিনয় যে যা পারে কিংবা সামান্যও পারে তাতেই নাম দিতে আরম্ভ করলো। কিন্তু আমার মাঝে কোনো আগ্রহ পরিলক্ষিত হতে না দেখে বন্ধুরা বললো, কিছু একটাতে নাম দিতেই হবে। কিন্তু আমি নাম দিতে পারি এমন কোনো বিষয় সেখানে ছিলো না। কারণ আমি কিছুই পারি না। তবে, সাহিত্য বিষয়ক কিছু না থাকাতে আমার আগ্রহ এমনিতেই লোপ পেয়েছিলো। কিন্তু বন্ধুরা চেপে ধরলো আর কিছু না হোক বাঁশি তো বাজাতে পারি। তাতেই ঠেলেমেরে আমার নাম ঢুকিয়ে দিলো বাঁশি বাদনে।
আড় বাঁশির উপর আমার দুর্বলতা ছিলো সেই ছোট বেলা থেকেই। কিন্তু কখনোই অন্যান্যদের মত পারতাম না। আসল কথা কোনো গানই জানতাম না। বাঁশিতে আমার পুতুর পুতুর শুনে মা মহা-বিরক্ত আর ত্যাক্ত হয়ে বললেন গান বাজাতে। কিন্তু আমি কি গান বাজাবো? মাকে বললাম, গান যে জানি না।
মা রান্না করতে করতে নিচুকন্ঠে গেয়ে শোনালেন- আমার সোনার ময়না পাখি।
মহা উৎসাহে কগজ-কলম নিয়ে গানটির ক’লাইন লিখে ফেলি। তারপর চলে আমার মহা উৎসাহে সংগীত সাধনা। কিন্তু মার কাছে ফের পরীক্ষা দেই। গান হচ্ছে কি না। কিছু কিছু হচ্ছে। এতেই আমি হয়ে গেলাম মহাপন্ডিত। কিন্তু একটি সমস্যা হতো বাঁশির ছটি গাইটে বাজাতে বাজাতে এক সময় মনে হতো আরো কটি ছিদ্র থাকলে মনে হয় তারা(উঁচু লয়)র সুরটা তুলতে পারতাম। কিন্তু ষষ্ট গাটে এসে পানিতে পড়া মানুষের মত খাবি খেতো আমার সুর। আশে পাশে এমন কোনো ভালো বাজিয়েও ছিলো না যে, আমাকে শেখাতে পারে। যৌবনে বাবা বাঁশি শিখতে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মা মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে নাকি বাবার বাঁশিগুলো চুলোয় দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতেন।
এরই মাঝে বাবা একদিন আমাকে বাঁশিতে সারগাম দেখিয়ে দিলেন। কিন্তু ফু দিয়ে কৌশলটা দেখিয়ে দিতে বললেও তিনি গুনাহ’র ভয়ে তা করলেন না। ফলে আমারও কিছু হলো না। কারণ যদি দেখতে পারতাম তাহলে আমার জন্য সহজ। যে কাজগুলো চোখে দেখা যায়, তা শিখতে আমার তেমন বেগ পেতে হয় না। শনি মঙ্গলবার বাজারে বাঁশিঅলা কৃষ্ণ আসতো। কিন্তু বাঁশি বাজানোর সময় তার আঙ্গুলের দিকে তাকিয়ে থাকতাম বলে সে ঘুরে ঘুরে নড়ে চড়ে বাজাতো। যে কারণে তার থেকেও কোনো সুবিধা অর্জন করতে পারলাম না। তো এভাবেই ছয় গাটেই আমার বাঁশি বাদন সীমাবদ্ধ ছিলো। আর বাবার নির্দেশিত কঠিন সারগাম বাজানোর ব্যর্থ চেষ্টা চলছিলো।
কিন্তু প্রত্যাশা থাকলে নাকি তা পূরণ হয়। তাই খুব সামনা সামনি পরিষ্কার ভাবে আমার দেখার সুযোগ হয়েছিলো সহপাঠি প্রদ্যুৎ বিশ্বাসের বাঁশি বাদন। সে কোনো এক অদ্ভূত উপায়ে ষষ্ঠ গাট থেকে সুরকে বাঁকিয়ে বা সামান্য চিকন করে ফের নিচ থেকে সুর তুলে আনছিলো। হিসেবে দেখা গেল প্রদ্যূতের বাদন হচ্ছে ১২গাটে। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলাম। আর তখনই বাবার দেখিয়ে দেওয়া ব্যাপারটি আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিলো। তার বাদন এতটাই মনোমুগ্ধকর মনে হলো যে, আমার অন্তর্গত লজ্জার কারণে এমন কি পরে স্টেজে উঠে আসন্ন লজ্জার ভয়ে বাঁশি বাদন থেকে আমার নাম প্রত্যাহার করে নিলাম।
সেদিনই কলেজ থেকে ফিরে আমাদের বাড়ির সামনে বিশাল মাঠের মত খাস জমিতে দাঁড়িয়ে থাকা একমাত্র তেঁতুল গাছের তলায় গিয়ে বাঁশি নিয়ে বসলাম। শুরু করলাম সারগাম। কিন্তু সুরটা নির্দিষ্ট স্কেলে পরিবর্তন হচ্ছিলো না। এভাবে চেষ্টা করতে করতে প্রায় চারঘন্টা পর হঠাৎ করেই সুরের চাতুরীটা ধরে ফেললাম। হয়ে গেল বাঁশির ১২গাট চেনা। কিন্তু পরে জেনেছি রহস্য আরো আছে। তা না হয় পরে কোনো এক সময় বলা যাবে। কিন্তু বাঁশিতে আমার পটু হওয়া আর হয়ে ওঠেনি। কারণ আমি তালকানা। ছন্দ-তাল-লয়-সুর বুঝি না। ওস্তাদের কথা।
এভাবে আমি শিখলাম। আমার আরেকজন সঙ্গী ছিলো তাকে রহস্যটা শেখালাম। তবে আমাদের দুজনকেই লোকে চিনতো মোটামুটি বাঁশি বাজানোর কারণেই। আর আমাদের সুরে পার্থক্য থাকার কারণে একই সুর বাজালেও লোকজন বুঝতে পারতো কে বাঁশি বাজায়। আমার ভাগ্য ভালো বলতে হবে যে, পরে কলেজের সেই অনুষ্ঠানটির তারিখ পেছালেও আর হয়নি। আমিও নিশ্চিত লজ্জার হাত থেকে বেঁচে গিয়েছিলাম।
মাঝে মাঝে দেশে কিংবা এখানেও (সৌদি আরবে) আমার প্রচন্ড আর পাগলকরা ইচ্ছে হয় জাগে বাঁশি বাজানোর। তখন হাতের কাছে বাঁশি না থাকলে নতুন একটা বানিয়ে বাজিয়ে তারপর শান্তি পাই। কিন্তু মিনিট দশেক পরেই ইচ্ছেটা চলে যায়। এর আগে কেমন যেন অস্থির অস্থির লাগে। কিছুই করতে পারি না। কিছুতেই মন প্রশান্ত হয় না। দেশে থাকতে এমন অবস্থায় মাছ ধরার ছিপ কেটে বাঁশি বানিয়ে নিতাম। না পেলে মুলিবাঁশের আগা কেটে। আর তাও যদি না পাওয়া যেতো কণক কাইচ বা বোনবাঁশ (ঝুড়ি, পাটি, খালই তৈরীর অর্থাৎ চিকন কাজের জন্য ব্যবহৃত)এর আগা কেটে বাঁশি বানিয়ে নিতাম। আর কয়লায় ফুদিয়ে দিয়ে লোহা গরম করাটাও ছিলো মহা যন্ত্রণাদায়ক।
এখানে আসার পর প্রথম নেশা জাগে ২০০৭এর মার্চ-এপ্রিলের দিকে। (আমার বর্তমান বয়স ৪০ ছাড়িয়ে গেছে। তবু ও কী মুশকিল! নেশা থেকে মুক্তি পাই না।) এখানে তো মুলিবাঁশ নেই। কিন্তু আছে কোম্পানির পরিত্যাক্ত জায়গায় এক,দেড়, পৌণে দুই আর দুই ইঞ্চি ব্যাসের প্লাস্টিকের পাইপ। সেখান থেকে পাইপ কুড়িয়ে এনে গ্যাসেরচুলার আগুনে লোহা গরম করে বাঁশি বানিয়ে প্রথম বাজাই। ভালো না হলেও মরু এলাকায় বাঁশির সুর যেমনই হোক দূর থেকে খুবই মোহনীয় শোনায়। চলতি পথে আরবরা থেমে যায় তাদের গাড়ি নিয়ে। কেউ তাদের মোবাইল ফোনে রেকর্ড করে নিয়ে যায়। পরদিন ফের আসে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে। বাঁশি সঙ্গে থাকলেও আমি জানাই যে, বাঁশিটা হারিয়ে গেছে। কেউ হয়তো নিয়ে গেছে।
গতপরশু দিন আমার এমনি বাঁশি বাজানোর পাগল করা ইচ্ছেটি ফের জেগে উঠলো। স্টোর থেকে পরিত্যাক্ত প্লাস্টিকের পাইপ নিয়ে বাঁশি বানাই। প্রাণ ভরে বাজাই। মনে পড়ে সচলদের কথা। ইচ্ছে হয় আপনাদেরও কিছুটা জ্বালাই না কেন? তাই জেনেবুঝেই পাঠকদের উত্যক্ত করার জন্য এখানে একটি লুপ আপলোড করে দিলাম।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এটি পোস্ট করার সময় হঠাৎ খেয়াল করলাম আমার নামের পেছনে অতিথি লেখাটা নেই।
মন্তব্য
এমপিথ্রি ফরম্যাটে সেভ করে তারপর দিন। যা অ্যাটাচ করেছেন তা শোনা যাচ্ছে না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
ফরম্যাট চেঞ্জ করে দিলাম।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
অভিনন্দন।
_______________
বোকা মানুষ
শুক্রিয়া!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
আপনার নামের সাথে অতিথি কবে ছিল?
খেয়াল তো করিনি
০২
বংশি শুনিতে পাইতেছি না
একখান ননটেকি সহজ ফর্মেট দিবার জন্য আকুল আবেদন
অতিথি লেখাটা দেখেন নাই? কী জানি, হয়তো আমি একলাই দেখতাম।
০২. এবার বংশী শুনতে পারেন কিনা দয়া কইরা আবার ট্রাই করেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এইবার শুনতে পারলাম
আমি গান গাইতে পারি না কিছু বাজাইতেও পারি না কিন্তু শিষ দিতে পারি দুর্ধষভাবে
(ইহা নিজের প্রসংশা নহে। মার্কেটিং)
এই গানটা শিষ দিয়ে বাজিয়েছি বহুদিন
কোন এক বিদেশি শিল্পী এভাবে শিস দিয়ে তার গান ইনস্ট্রুমেন্ট সহ ক্যাসেটবন্দি করেছিলো। আপনেও তাহলে ছাড়েন না কেন? শুনি!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
শুনতে পারলাম না... তবে আপনাকে অভিনন্দন
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সচল হবার জন্য অভিনন্দন ।
নিবিড়
ধন্যবাদ নিবিড়।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
@ নজরুল ভাই!
শুক্রিয়া! দয়া কইরা আবার শুনতে চেষ্টা করেন।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
অভিনন্দন জুলিয়ান ভাই !
ধন্যবাদ আকতার আহমেদ। লেখা কই?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
অভিনন্দন।
এই প্রথম সচলে কারো মিউজিক কোন বাধা বিঘ্ন ছাড়াই শুনতে পেলাম।
আরে আপনি তো দারুণ বাজান!
এখন থেকে নিয়মিত বাজাবেন, আর আমাদের জন্য এখানে জুড়ে দেবেন।
উদ্ধৃতি:
এই প্রথম সচলে কারো মিউজিক কোন বাধা বিঘ্ন ছাড়াই শুনতে পেলাম।
-ধন্যবাদ। তবে নিয়মিত করতে গেলে আমার বাকি দাঁতগুলা হারাইতে হবে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
বিশাল অভিনন্দন জুলিয়ান ভাই! বংশী বাদ্য শুনলাম। চমতকার।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
আপনাকেও বিশাল ধন্যবাদ রেনেট!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
জুলিয়ান ভাই সচল অভিনন্দন।
তবে সোনা বন্দে আমারে পাগল করিতে পারে নাই। এটা কি সেই প্লাস্টিকের বাঁশি ? তাহলে বলতেই হবে, বাঁশের বাঁশির উতলা সুর এই বাংলায়ই সম্ভব ! অন্য কোথাও নয়।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
নাচতে না জানলে উঠানের দোষ। আমি বাঁশির দোষ দিতে চাই না। মরুভূমির দোষও দিতে চাই না। সব দোষ আসলে জুলিয়ান সিদ্দিকীর।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
সদ্যসচল জুলিয়ান সিদ্দিকীকে অভিনন্দন।
লেখাটা পড়ে আপনার বংশীবাদক পরিচয়টা জানলাম, কিন্তু বংশী এখন শোনা গেল না। পরে শুনতে পারব হয়ত।
.......................................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
ধন্যবাদ মুজিব ভাই!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
সোনা বন্ধে আমারে দিওয়ানা বানাইলো...
দারুণ তো !
আপনাকে অতিথি মনে হয়নি কখনো, জুলিয়ান ভাই।
তবুও আবারো অভিনন্দন সচল হওয়ায়।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
উদ্ধৃতি:
আপনাকে অতিথি মনে হয়নি কখনো, জুলিয়ান ভাই।
-শুক্রিয়া বইন! অনেকদিন পরে আইলেন!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
বাঁশি শুনলাম জুলিয়ান ভাই ! দারুণ !
আর আপ্নে অতিথি আছিলেন নাকি ? হাহা .. কবে ? যাউকগা .. নতুন কইরা অভিনন্দন
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনেক ধন্যবাদ পন্ডিত ভাই!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ক্যামনে জানি মিস কইরা ফালাইসিলাম এই পোস্ট!
দেরিতে হলেও সচলাভিনন্দন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
Life is what happens to you
While you're busy making other plans...
- JOHN LENNON
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
শুক্রিয়া!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
জুলিয়ান ভাই
আমি অভিনন্দন জানিয়ে কমেন্ট করছিলাম কই গেলো সেটা!
যাক, আবার অভিনন্দন।
সচলায়তন আপডেট এর কারণে এর ক্ষুধা বাড়সে মনে হয়। কোনো কোনো পোস্ট আর কমেন্ট মাঝেমধ্যে খাইয়া ফালায়।
শুক্রিয়া!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নতুন মন্তব্য করুন