সম্প্রতি আমাদের মিশরিয় হিসাবরক্ষক হোসাম আনোয়ারের সঙ্গে হঠাৎ করেই বাকযুদ্ধে জড়িয়ে গিয়েছিলাম। কথা হচ্ছিলো আমাদের মত যারা যারা এখানে কাজ করছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা কারা ভোগ করছে? কারা সবচেয়ে বেশি বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। হিসেবে দেখা যায় যে, মিশরিয়রাই যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে। আমরা বাঙালীরা হচ্ছি উপেক্ষিত। কেন এই উপেক্ষা?
০১. মিশরিয়রা যেমন কাজ করতে এসেছে, আমরাও তো তেমনি কাজ করতে এসেছি। তাহলে কেন দু’রকম ব্যবস্থা হবে? মিশরিয়দের থাকার জন্য ভাড়া করা হচ্ছে ভালো বাড়ি। আর বাঙালীদের থাকার জন্য দেয়া হচ্ছে কোনোরকমের মাথাগোঁজার ঠাঁই। কেন?
হোসাম জানালো যে, বাঙালীদের জন্য যেমন তেমন থাকার জায়গাও অনেক ভালো। কারণ, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই রাস্তার উপর চট কিংবা প্লাস্টিকের ছাউনী তুলে কিংবা একই জায়গায় ছোটছোট অনেকগুলো ঘর তুলে গাদাগাদি করে বাস করে। এখানে তারা (বাঙালী) যেমন অবস্থায় বাস করছে তা তাদের স্বদেশের চাইতে অনেক উন্নত।
প্রোজেক্ট ম্যানেজারের সঙ্গে একবার রিয়াদ গিয়েও এমন ধরনের কথা আমাকে শুনতে হয়েছিলো। সে রিয়াদের উঁচু উঁচু ভবনগুলো দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো যে, বাংলাদেশে এমন ধরনের স্থাপনা আছে কি না। আমি বলেছিলাম, হ্যাঁ, বরং এর চেয়ে অনেক ভালো ভালো স্থাপনা আছে।
কিন্তু সে অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললো, ‘কিন্তু আমি তো টিভিতে দেখেছি বাংলাদেশের মানুষ রাস্তার উপর ঘর বানিয়ে থাকে। কখনো নৌকার উপর বা পানির উপরও ছোট্ট ছোট্ট ঘর বানিয়ে থাকে। তুমি মিথ্যে বলছো!’
০২. কাজের চাপ বেশি থাকায় সিরিয় ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ার ওয়ালিদের সঙ্গে দুপুরের খাওয়ার জন্য খানিকটা দূরে একটি রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম। সে ব্রোস্ট আর রুটির অর্ডার দিয়েছিলো। খেতে খেতে হাঠাৎ সে আমাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘বাংলাদেশে এসব খাবার পাওয়া যায়? এমন ধরনের রেস্টুরেন্ট (মাতআম) আছে?’
মনে মনে ভাবি এ কোন জঙ্গল থেকে এসেছে? কী প্রশ্ন করছে আমাকে? বলি, ‘বাংলাদেশে এরচেয়ে অনেক ভালো ভালো খাবার পাওয়া যায়। আধুনিক যা কিছু আছে তার সবই আমাদের দেশে আছে!’
সে কেমন অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে।
তারপর বলে, ‘সত্যি? আমরা তো টিভিতে দেখি বাংলাদেশের মানুষ খেতে পায় না। বিভিন্ন সাহায্যকর্মী খাবার তৈরী করে নিয়ে হাতে হাতে খাবার তুলে দেয়। তাহলে এ ধরনের ভালো খাবার কারা খায়?’
তখনই আমার মাথায় ভাবনা আসে, এরা বাঙালীদের এমনি এমনিই মিসকিন ভাবে না। আজ সারাদিন ভেবেছি, তাহলে কি সরকার কিংবা বিভিন্ন এনজিও বাংলাদেশের দুর্দশাগ্রস্থ অবস্থা দেখিয়ে দেখিয়ে বিদেশিদের অনুকম্পা লাভের যে চেষ্টা করে তাই আজ বিদেশিরা বিশ্বাস করতে শুরু করেছে? যে কারণে তারা সাহস পাচ্ছে নানা ভাবে আমাদের হেনস্থা করতে?
মন্তব্য
এসব জানতে পেরে নিজের অজান্তেই মুখটা কুঁকড়ে যায়, ভুরুটা কুঁচকে যায়, মুখে থুথু এসে যায়, কি জানি কেন ? এই মিডল ইস্ট দেশটাতেই শুধু দেখি বাংলাদেশকে মিস্কিন টিস্কিন এইসব বলে । শুয়োরের বাচ্চাদের তেলের কূপ বেশী হইসে মনে হয় । এইসব তেল্লাচোরা হুজুর গুলার পাছায় যদি আমার বাবার এককালের তিন নম্বুরী বেত টা দিয়া কয়টা বাড়ি দিতে পারতাম... মনের জ্বালা কমতো ।
--------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
এদেরে আর বাড়ি মারার সময় নাই। বিশ্বের অর্থনীতির চাবি এখন এদের হাতে।
তবে, মানুষ যত উপরেই উঠুক শরীরে তার পূর্বপুরুষের রক্ত বহন করার কারণে পুরোপুরি সভ্য হয়ে উঠতেও অনেক সময় লাগে। এরা তো সভ্যতার আলোতে (আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত) আসা শুরু করেছে মাত্র।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এই আরব গুলা নিজেদের কি মনে করে ?
নিবিড়
এরা এখনও নিজেদের বাদশা ভাবে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
অন্যকে শুয়েরর বাচ্ছা বলে গালি দিয়ে লাভ নাই, কারন এই ইমেজের জন্য আমরাই দায়ী.....
আর আরব বিশ্বের মানুষের অনেক সময় লাগবে সভ্য হতে....আমি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন তথ্য পাই যা শুনে মনে হয় এরা কি ধড়ের উপর খড়ের বানানো মাথা নিয়ে ঘুরে বেড়ায় না আল্লাহর দেয়া মাথা নিয়ে হাটে। সো তাদের কথা কানে না তুলে মাথার উপর দিয়ে পাঠিয়ে দেয়া উচিত।
এই ছোটন কি সেই ছোটন যে কিছু না মানলেও ইন্নালিল্লা বলে?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
বাংলাদেশ নাম শুনলেই অনুকম্পা্র চোখে তাকায়, আরেকটা ভুল ধারণা হলঃ বাংলাদেশে সারা বছর ঝড় বণ্যা হয়। এর প্রধাণ কারন হল বিশ্ববাসীর কাছে আমরা এইসব কারনে "সংবাদে" আসি।
এসব ভুল ধারণা একদিনে আসেনি এভাবে একদিনেই এসব দূর করা যাবে না। আমাদের তথাকথিত ভাবমূর্তি এর পরিবির্তন আমাদেরকেই করতে হবে।
উদ্ধৃতি:
বাংলাদেশ নাম শুনলেই অনুকম্পা্র চোখে তাকায়, আরেকটা ভুল ধারণা হলঃ বাংলাদেশে সারা বছর ঝড় বণ্যা হয়। এর প্রধাণ কারন হল বিশ্ববাসীর কাছে আমরা এইসব কারনে "সংবাদে" আসি।
- এই কারণেই এরা আমাদের মিসকিন ভাবে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
শুধু আরব নয়। অনেক জায়গাতেই অবস্থা খারাপ।
একবার কাজের ব্রেকে চিঠি লিখছিলাম।
শুনি আমার বৃটিশ কলিগ অন্য কলিগকে
ব্যঙ্গ নয় সহানুভূতি জানিয়ে বলছে
আহারে! রানার কত কষ্ট। ওদের দেশে ইমেইল নেই বলে
চিঠি লিখতে হয়।
পরে অবশ্য ক্ষমা চেয়েছিল এরকম স্টুপিডিটির জন্য।
এসবের জন্য আরকিছু নয় আমাদের নতমূখী পররাষ্ট্রনীতি দায়ী
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
এ থেকে উত্তোরণের পথ অবশ্যই আমাদের খুঁজে নিতে হবে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
.................................................
এমনই তো। নয় তো কেন আমরা সবখানেই এমন অবহেলার শিকার হচ্ছি?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
এই ধরনের লেখা পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
লিখবার সময় আরো বেশি মন খারাপ ছিলো।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
"নতজানু পররাষ্ট্রনীতি" কথাটা সত্য
এ নিয়ে আমাদের সকলের অগ্রণী ভূমিকার প্রয়োজন.............
কিন্তু যে পথ দেখাবে, সে-ই তো করজোরে দাঁড়িয়ে থাকে!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
দুনিয়ার অনেক দেশেই আমাদের সর্ম্পকে এ জাতীয় ধারনা চালু আছে।
ব্রেখটের নাটক দেখতে গিয়েছিম। জার্মান এক ভদ্রলোক কালোচামড়া দেখেই জিজ্ঞেস করলেন বোধ হয়, বাড়ী কই।
বাংলাদেশ নাম শুনে বলে, ওদেশে মানুষ খেতে পায় না, নাটক ফাটক দেখে কখন!
**********************
কাঁশ বনের বাঘ
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
সিডরের সময় লন্ডনভিত্তিক একটি টিভিচ্যানেলে কয়েকজন বাঙালী অনলাইনে সাহায্য তুলছিলো। কে কত দিবেন দেন! এমন টাইপের। সঙ্গে এক বিলাতিও ছিলো। কাজেই এভাবেই মনে হয় আমাদের সম্পর্কে ভিনদেশিদের ধারণা পাল্টাচ্ছে।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
তারা তো বেঠিক বলে না !
এই মিসকিনগিরি কইরা টাকা আইন্যাই তো এইসব স্থাপনাগুলা উঠায় আর ব্যাংকের টাকা মাইরা দেয়। মিসকিনি বন্ধ হইয়া গেলে এতো টাকা পাইবো কই ? বরং এইটাই তো লাভের !
অন্যান্য দেশের সাথে সম্ভবত আমাদের দেশের এইটাই তফাৎ যে, এই দেশে যার যতো সম্পদ দখলে সে ততো বড়ো ফকির।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
উদ্ধৃতি:
অন্যান্য দেশের সাথে সম্ভবত আমাদের দেশের এইটাই তফাৎ যে, এই দেশে যার যতো সম্পদ দখলে সে ততো বড়ো ফকির।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
জুলিয়ান সিদ্দিকীর ধারণা ঠিক আছে। সরকার এনজিও দুপক্ষই দেশের গরিষ্ঠসংখ্যক মানুষকেই সম্ভাব্য দাতাশ্রেণির কাছে দুস্থ হিসেবে উপস্থাপন করে। এর মাধ্যমে ওরা আমাদের মিসকিন হিসেবেই চিনতে পারে। ড. মুহম্মদ ইউনূস-এর নোবেল পাওয়া পৃথিবীবাসীর এই ধারণাকে আরো হয়ত খানিকটা পোক্ত করেছে।
কিন্তু পাশাপাশি এদেশের মানুষও যে কবিতা-গল্প-উপন্যাস পড়ে, নাটক দেখে, ছবি আঁকে, ওয়েবসাইট ব্যবহার করে, নানারকম বিলাস করে-- এসব ধারণাও তাদের না থাকবার কী কারণ থাকতে পারে তাই তো বুঝে পাই না।
এর একটা কারণ কি এও যে, আমরা ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে পৃথিবীর অন্য জাতি সম্পর্কে জানতে যত আগ্রহী, ওরা ততটা না?
................................................................
তোমার হাতে রয়েছি যেটুকু আমি, আমার পকেটে আমি আছি যতটা, একদিন মনে হবে এটুকুই আমি, বাকি কিছু আমি নই আমার করুণ ছায়া
... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী
আমাদের ভালো দিকটা অন্যান্য দেশের মানুষরা জানবে এমন কোনো প্রচেষ্টা আমাদের সরকারের নেই। যে কারণে আমাদের খারাপ দিকটাই বারবার বিদেশীদের দৃষ্টিতে চকমকি ঠোকে। তারা যে কারণে ঢালাওভাবে বলতে পারে "বাঙালি আলিবাবা।"
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
নতুন মন্তব্য করুন