সুফিয়া কামালের জন্মদিন ছিল কাল। তাকে নিয়ে লেখা অনেক লেখার মধ্যে এই তথ্যটি পাইনি। সেটা হলো ১৯২৯ সালে সুফিয়া কামালের বয়স যখন মাত্র ১৮, তখন তিনি ইংরেজ বৈমানিক ওয়ার্নারের সাথে একা একটি বিমানে চড়ে আকাশে ওড়েন।
এই কাজটির জন্য তাকে সামাজিক অনেক গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।
আমি বিস্মিত হয়ে যাই, ১৯২৯ সালে বরিশালের এক বাঙালি মুসলিম নারী কী করে আকাশে ওড়ার সাহস পেলো? একদম একা এক বিদেশি অমুসলিম (বলা যেতে পারে, নাসারা উপনিবেশিক) বৈমানিকের সাথে ব্যাপারটাও সেই যুগের বিবেচনায় ভয়ঙ্কর! তার আকাশ ছোয়ার স্বপ্ন ভাবলে আমি মুগ্ধ হয়ে যাই।
মন্তব্য
ইন্টারেস্টিং!
জাফর তুমি শশাঙ্করে জানাইছিলা সচলায়তনের ব্যাপারে?
বরফখচিত দেশ ক্যান এতোদূরে থাকো!
স্বপ্নের মতোন মিলেছি সংশয়ে...সংশয় কাটলেই যেনো মৃত্যু আলিঙ্গন...
জানিয়েছি। উনি একটু ব্যস্ত আছেন আজকাল, দিদির শরীর খারাপ ছিল, হাসপাতালে ছিলেন, ফিরোজ ভাইয়ের বাবা মারা গেলেন, শশাঙ্কদাকে যশোর যেতে হলো, আর অফিস তো আছেই।
______________________________________________
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
চোখের সামনে পুড়ছে যখন মনসুন্দর গ্রাম...
আমি যাই নাইরে, আমি যেতে পারি না, আমি যাই না...
আমি আগে জন্মদিনের ব্যাপারটা জেনেছি পরে। আগে জানলে ব্যানার বদলানো যেত.. ধূর!
-------------------------------------
রামছাগলের সামনে, খচ্চরের পেছনে আর নিবোর্ধের ধারেকাছে না থাকাই শ্রেয়!
তখন কি পাথর মারা কিংবা দোররা সিস্টেম ছিলো না?
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
নতুন মন্তব্য করুন