কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর্গ এই পদবৃদ্ধি অর্জন করিয়াছেন। তবে জনগণের এহেন উষ্মার কারণ কী?
কারণ, সেই বহুপ্রচলিত নাগরিক রূপকথা অর্থাৎ আর্বান লেজেন্ড। পদোন্নতি হইলে, জনশ্রুত হয়, নবীন সচলেরা অচল হইয়া পড়েন। পদবৃদ্ধি হইলে সম্ভবত তাঁহাদের হস্তক্ষমতার কিছু হ্রাস ঘটে, যেহেতু যন্ত্রলেখনীর প্রতি ইঁহাদের আসক্তি লঘুত্ব প্রাপ্ত হয়। অতএব অভিযোগ, মডুগণ ইহার ফলে কয়েকজন সুলেখক-সুচিত্রগ্রাহককে দূরে গিয়া চিপিটক খাইবার সুযোগ করিয়া দিয়াছেন।
কিন্তু সচলত্ব কি বাস্তবেই এক ক্ষমতাহ্রাসকারী বটিকা? নাকি মধ্যপ্রাচ্যের স্বৈরশাসকদের ন্যায়, সাধারণকে সুযোগসুবিধা হইতে বঞ্চিত রাখিবার নিমিত্ত কূটকৌশলের অঙ্গ হিসাবে, তৈলকৃতঘ্ন মডুগণের এই প্রবাদরটনা? এ ধূম্রজাল ছিন্ন করতে চাহিলে, ভ্রাতৃভগিনীগণ, এই পরিসংখ্যানব্যবসায়ীর শরণাপন্ন হওয়া ভিন্ন গতি নাই। পূর্বে জনপ্রিয় ‘সচলত্বের গুহ্যতত্ত্ব’ পোস্টদ্বারা যে আপনাদের জ্ঞানচক্ষু উন্মিলিত করিয়াছিল, সেই জনহিতৈষী পরমকল্যাণবরেষু আপনাদের এই ভ্রাতা পুনরায় তাহার তীক্ষ্ণ তথ্যানুসন্ধানক্ষমতার দ্বারা আপনাদের চমৎকৃত করিতে উপস্থিত হইয়াছে। অধিক বাক্যব্যয় না করিয়া বলি, দুইটি গুচ্ছে, বিগত বৎসর এবং এ বৎসরে, সচলত্বপ্রাপ্ত ভাগ্যবানদের নিরীক্ষণ করিয়া নিম্নের চিত্রটি নির্মিত করিয়াছি:
ইহার ব্যুৎপত্তি অতিশয় সরল। কেন্দ্রের উলম্ব রেখাটি সচলত্বপ্রাপ্তিদিবস ইঙ্গিত করে। অতএব আনুভূমিক অক্ষের বামদিকে কতদিবস তাঁহারা হাচলরূপে যাপন করিয়াছেন ইহা বুঝায়, আর বিপরীতদিকে তাঁহাদের সচলজীবনের সময়কাল। দুইদিকের দুইটি অংশ মিলাইয়া তাই এক এক ব্যক্তির সমগ্র সচল-বাস। আর এই আয়তক্ষেত্রগুলির উচ্চতা তাঁহাদের মাসিক পোস্টহার ইঙ্গিত করে। (যাহার অর্থ, ইহাদের ক্ষেত্রফল তাঁহাদের মোট পোস্টসংখ্যার সমান।)
ফলে, দুইটি পাশাপাশি অংশের উচ্চতার তারতম্য হইতেই আমরা দেখিতে পাই, কাহারো পোস্টহার কমিয়াছে কি বাড়িয়াছে। বস্তুত, অধিকাংশের পোস্টহারেরই পতন ঘটিয়াছে, যাহা বলাই বাহুল্য, কারণ একটি চিত্র সহস্র শব্দের সমান। তবুও বুঝিবার সুবিধার্থে আলস্যদোষে লিপ্ত ব্যক্তিগণের অংশ লোহিতবর্ণে রঞ্জিত হইয়াছে। স্বভাবতই, দীনের প্রাণের আশঙ্কা এড়াইতে, ব্যক্তিগণের নাম চিত্রে প্রকাশ হয় নাই।
ইহাতে চিত্রিত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে, উপরের গুচ্ছ ২০১০ সনে পদোন্নত সচলদিগের, আর নিম্নাংশের সমষ্টি ২০১১ সনের নবীন সচল-সচলাদের। অতএব, আশার বিষয় এই যে, নতুন বর্ষে নিদ্রান্বিত সচলদের হার পূর্বের তুলনায় কিছু কম। এই প্রসঙ্গে তাই এই দাবি জানাইয়া শেষ করিব, যে ভবদীয় এই সেবক ও অন্যান্য প্রতিশ্রুতিমান কর্মঠ হাচলবর্গকে যথাসত্ত্বর সচলত্ব প্রদান করা হউক, যাহাতে আমরা দ্রুতবেগে পোস্ট করিয়া সচলকে অতি সুন্দর সব পোস্টে ছয়লাপ করিয়া ফেলিয়া উক্ত গুজবকে সচলায়তন হইতে নির্বাসন দিতে পারি। আসেন, কহেন, ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
মন্তব্য
হুই মিয়া পয়সা দেন, দাঁতের ডাক্তারের কাছে যামু...পোস্ট পইড়া দাঁত ভাঙছে জানি কয়টা
কচি-সংসদ পড়েছেন তো? এমন কারণে ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার এক ভল্যুম বঙ্কিম রচনাবলী নিয়ে তাড়া করবে...
উহহ...আপনি মানুষ না ভাই, খাঁটি পরিসংখ্যানব্যবসায়ী।
অ্যামন কইলেন? ভালো ইয়েতে কইলেন না খারাপ ইয়েতে?
ভাগ্য ভাল আমারে গ্রাফে ফালান নাই। তাহলে চিকন লাইন দেখার জন্য গ্রাফটারে10x জুম করা লাগত।
সেই তো, সচলের আদিযুগে আপনারা সোনার চামচ মুখে নিয়ে সচল হয়ে গেছেন, মাইক্রোস্কোপিক লাইনের বিলাসিতা তো আপনাদেরই শোভা পায়...
'সোনা'র চামচ!
এই সুবহে সাদিকের সময় পাকসাফ কথা বলেন মেম্বর। তেমন কিছু খুঁজে না পেলে কোক বানানোর রেসিপি মুখস্ত করেন।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
৫ ফোঁটা ধনের নির্যাস?
কৌস্তুভ ভাই,
You and statistics made for each other!
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
ক্যান ক্যান? আমার কি ঠিকঠাক দুষ্টুমিষ্টি একটা আদার হাফ পাইবার সম্ভাবনা নাই?
হাচল মানে কি 'হাপিত্যেশকারী অচল'? [অতিথি] তাঁদের লেজ? 'আদার হাফ' পাওয়ার আরেক অর্থ তো 'লেজ খসানো'। বুঝেছি, কী ধুরন্তর আপনি। এক ঢিলে দুই পাখির মারতে চান।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
উভয়ার্থে ন্যাজ খসাতে চান?
কেবলমাত্র উত্তর ও মন্তব্য প্রদানপূর্বক সচল হইবার প্রকৃয়া থাকিলে আমার অশেষ ঊপকার হইতো... কারন ডাক লিখিতে আমার চরম আলস্য, কিন্তু উত্তর প্রদানে কোন আলস্য নাই!
--- থাবা বাবা!
আহারে!
ওহহ, বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, পোস্টে
তাইলে ঠিকাছে
দাঁত তো আমারও ভাঙলো
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হুম, আপনার সেই সুন্দরী দন্তচিকিৎসকের হাতে তোলা দাঁত?
ডুপ্লি...
দুপুরের আহারান্তে খানিক দিবানিদ্রার খায়েশ করিয়াছিলাম। কিন্তু আপনার সহজপাচ্য(!) পোষ্ট পড়িবার পর নিদ্রাদেবী সাত আসমানের উপর উঠিয়া গিয়াছে।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
সেই তো ভালো, অসময়ের নিদ্রা দূর করে তেঁড়েফুঁড়ে পোস্ট দিতে থাকেন।
দারুণ! এটা কোন সফটওয়্যার দিয়ে করলেন?
হেঁহেঁ, ম্যাটল্যাবে (পিপিদা পেটাবেন), তারপর এট্টু শ্যাডো দিয়েছি কেবল। নইলে কেমন শুকনো শুকনো লাগছিল।
কে কোন গ্রাফে ফেলে দিবে এই ভয়েই আমি অতিথি সচল হই নাই।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
খাইসে!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
হ, এরা সব খাইছেই তো, সেই ক্ষমতাহ্রাসকারী বটিকা...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ওইরম হলেই হবে? শীতনিদ্রা থেকে ওঠেন, উঠে আপনার সর্পদেবীর মত্ন ভাল ভাল পোস্ট রোজরোজ দিতে থাকেন...
হ। সর্পদেবীও একখান ইস্যু, আর ওইটাও একখান পোস্ট। ভাবতেই ঘুম পেয়ে গ্লো!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
বোঝো! অমন আড্ডা কয়খানা পোস্টে হয়?
হ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
এর মধ্যে আমি কোন লাঠিটা? নির্ভয়ে প্রকাশ করুন।
আর আপনাকে জাগিয়ে রাখার জন্য আজীবন হাচল বানিয়ে রাখা হোক, এই প্রস্তাব করছি। কারণ দেখা যাচ্ছে সচল হলেই ক্ষেত্রফল হ্রাস পাচ্ছে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
আপ্নে কমিউনিস্ট অর্থাৎ
লালালালপন্থী এইটুক কইতে পারি। আর কিছু কমু না।লিলো! [কপিরাইট যাযাবরদি]
কী নির্দয়! বলি আমার কি ঘুম পেতে পারে না?
তিনজন ছাড়া বাকি সবাই দেখি বামপন্থী। যাক তাহলে আমি সংখ্যাগুরুর দলে!
সচল হলে আরাম করে ঘুম দিবেন, আপাতত লিখতে থাকুন। ভালো লাগে আপনার লেখা।
বাই দ্য ওয়ে ভোটাধিকার কাজ করছে আবার -এই পোস্টে পাঁচতারা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
[কপিপেস্ট বুনোহাঁস ইমো]
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
কপিপেস্ট নিয়া থাকলে হবে না মিয়া, নিচে দেখেন মামু ডান্ডা লয়ে আসতেছেন!
এই সচলদের নাম গুলান খালি দেন। এই কে আছিস নীতিমালার ডান্ডা নিয়ে আয় তো!
(ভালো অ্যানালাইসিস)
ভেবেছিলাম রেস্ট্রিক্ট করে নামগুলান লিইখ্যা দিমু। কিন্তু নিচে সে ট্যাগের মিশেলফুকো বাইরইছে দেখে চাইপ্যা গেনু...
পচা পোস্ট। সম্মানিত সচলদের হেনস্তা করার উদ্দেশ্যে এই পোস্ট লেখা হইসে। এই পোস্ট ব্যক্তি আক্রমণে পরিপূর্ণ, গুইনা গুইনা ১৬ জন সচলকে আক্রমণ করা হইসে। ১৬ সংখ্যাটা আবার আশরাফুলের অ্যাভারেজও। তার মানে এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের একজন ক্রিকেটারকেও অপমান করা হইসে। একজন হাচলের কাছ থেকে এরকম আচরন আশা করা যায় না। এটা সম্পুর্ণরূপে হাচলায়তনের নীতিমালার পরিপন্থী। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদ জানাই।
এবং কৌস্তুভের ব্যাঞ্চাই।
চিপিটক মানে কি মুড়ি?
না, চিপিটক মানে চিঁড়ে। মুড়ির শুদ্ধ বাংলা জানিনে।
আমি কোনটা ??
[আক্ষেপ, পিসির কাছে আপনার মতন স্যার থাকতে স্ট্যাটে ডাব্বা প্লাম। ]
কইতারিনা। বুইললেই তো বুইলবেন যে বুইলছে।
[রেস্ট্রিক্টেড: মডু] সচল হওয়ার জন্য আমার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করেন। বালিকাদের অগ্রাধিকার! [রেস্ট্রিক্টেড: মডু]
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ইয়ে মানে রেস্ট্রিক্টেডের মিশেলফুকো বের হয়ে গেল যে
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
আমি এই মন্তব্য দেক্তে পাচ্চি!
ম্মাহ! আমি মডু হয়ে গেচি!
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
মোটেই না! এই কমেন্ট কেবল মডুরা দেক্তে পাচ্চে না! বাকি সবার জন্য উন্মুক্ত!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
অসাধারণ একটা পোস্ট! সত্যি চমৎকৃত হলাম। -রু
ভাগ্যিস অতিথি-হাচল-সচল পথে আসতে হয়নি। সেই জন্যই এই ধরনের সব প্লটিং-গ্রাফিং থেকে ভয়ের কিছু নাই। মুহা-হা-হা-হা!!
দারুণ বিপ্লবী পোষ্ট! আপনার নেতৃত্বে বাকিসব হাচলদের শৃঙ্খলমুক্তি ঘটুক তবে, 'আমার হবেনা আমি বুঝে গেছি,
আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ(কারন, কোনো রকমের পোষ্ট লেখবার ক্ষমতা আমার নাই ) তবুও বলি, ইনকিলাব জিন্দাবাদ( এইটা আবার জামাতী পত্রিকাটি নয় তো! তাহলে কিন্তু ওয়াক থু....)
আপনার নিক দিলেন না তো!
আন্দোলনে যোগদানের জন্য ধন্যবাদ। এটা অবশ্যই কোনো জালি পত্রিকা নয়, আসল খাঁটি টাটকা জিনিস।
এই দেখেন আমিও কিন্তু আন্দোলনে আছিঃ
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/35766
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
এই চান্সে কইয়া যাই, 'বারোয়ারি গল্প'টার টেন্ডার লইয়া কোন সচল জানি ভাগছে, তারে দিক্কার! আরো যারা-যারা ধারাবাহিক লেখা ইস্টপ কইরা ঘুমায় তাগরেও দিক্কার। ফর এক্সামপল - হারনেট ফ্লাইট, ইস্কুলবেলার গল্প, মুর্শেদ ভাইও একটা ইনটারেস্টিং জিনিস অর্ধেক দিয়া আর দিতাছে না।
- দিগন্ত বাহার
সব সচলগুলারে ধরে হাচল বানায়ে দিবার কাম!
এগুলো ব্যক্তিয়াক্রমণ! ব্যাঞ্চাই!!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
সচলদের নিদ্রাকুসুম তেল মেখে অসময়ে অস্থানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত স্বেচ্ছাচারমূলক শীতনিদ্রার তীব্র নিন্দা জানাই...
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
সহমত সহমত!
ভালো, খুব ভালো শুনলেই কেমন জানি লাগে আজকাল! যত জালি, সেখানেই পাজীমুর তালিবালি। ভবিষ্যতে আপনি আবার কিরূপ দেখান সেটা তো জানিনা বাবা( মানে পূর্ণসচল প্রাপ্তি ঘটলে, আমাদের মত 'বেইল নাইদের' 'ডিজিএম' বলবেন না, সে গ্যারান্টি কে দেবে!) ভালো কথা, ৫৬ নং মন্তব্য আমিই করেছিলাম। সচল এখন নানা ফন্দি ফিকিরে আছে আমাদের মত জানকুরবান অতিথিদের কিভাবে হ্যাপায় ফেলা যায় সেসব নিয়ে। আগে সুন্দর নামের ঘরে নাম লিখেই মন্তব্য করা যেত। এখন লগইন করো রে, নীচে নাম লিখো রে! এমন শতেক হ্যাপায় প্রায়ই নাম উল্লেখ করতেই ভুলে যাই.....আপনার চৈনিক বালিকাদের নিয়ে পোষ্ট পড়বার আগ্রহটা কিন্তু চোখ পিটপিট করে তাকিয়েই আছে-কবে নাগাদ লেখছেন ওটা? নাকি ইতিমধ্যে ঝেড়ে দিয়েছেন? আমি বেশ কিছুদিন অনিয়মিত ছিলাম জানিনা অনেক কিছু। শুভকামনা থাকলো।
- আয়নামতি
এইগুলান আপনি পড়েছেন কিনা জানিনা... চৈনিক বালিকা এইখানে, আর ইত্তালিয় বালিকা হেথায়।
এত কঠিন বাক্যবাণ দেখিয়া-
----------------------
সবুজ পাহাড়ের রাজা
ভাই, ভাগতে থাকলে তো হাচল হওয়াই মুশকিল হবে, সচল তো দূরস্থান। ওসব বাদ্দিয়ে জোরেশোরে পোস্টাতে লাগেন!
পোস্ট পইড়া যাগো দাঁত ভাঙছে তাগোর লাইগা একখান ছোট্ট উপদেশ, এই টারে মোটেও পরিসংখ্যান সংক্রান্ত পোস্ট মনে না করে উপরে সন্নিবেশিত ফটুক গুলারে একেকটা ক্রিকেট ব্যাট হিসাবে কল্পনা করতে পারেন। তবে ব্যাটগুলার ডান্ডি কিঞ্চিৎ লম্বা। অর্থাৎ ব্যাটের চাইতে ডান্ডি বড়, মানে কিছু একটা ঘাপলা আছে।
এই ঘাপলার কথাই আলোচ্য পোস্টে কোবি বলতে চেয়েছেন। বাকিসব ভেজিটেবল দিয়ে ফিশ লুকানোর কারবার!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গ্রাফটা কাঠি আইসক্রিমের মত লাগছে। সমস্যা হলো বেশীরভাগ আইসক্রিমের চেয়ে সেগুলোর কাঠি লম্বা।
এক্কেবারে ঠিকঠিক শাহনাজ। আমিও এইটাই লিখতে নিছিলাম যে উপরের গুলা ক্রিকেট ব্যাটের মতো লাগে আর নিচের গুলা লাগে আইসক্রিমের লাহান। নব্বই দশকে ইগলু আইসক্রিমের মতোন, ছোট ছোট ডান্ডি। আপনেও দেখি আমার মতো আইসক্রিমখোর আছিলেন এক্কালে।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
টীকা পড়ে আমি তো
টেস্ট
ভাইয়া ওয়ানডে বিশ্বকাপের মাঝে আপনি সব পোস্টে টেস্টের জয়গান গাইছেন কেন?
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
নোটিফিকেশন সিস্টেমটা টেস্টের চেষ্টা করছিলাম।
অ। আমার পুস্টের উপ্রেই মডুদের এইসব পরীক্ষানিরীক্ষা... ক্যামন জানি সন্দ লাগে!
এই পরিশ্রমী হাচলটিকে অচিরেই সচল বানিয়ে দেয়া হোক!!
নিবেদনে--
একজন (প্রায়) নিদ্রাকাতর নব্য সচল।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আহা আপ্নার মুখে ফুলচন্দন (নাকি চক্লেট-লজেন্স) পড়ুক!
যাক্, বেঁচে গেলাম ! আমার দাঁতগুলা আগেই ভাঙা ছিলো.... হা হা হা !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
বাকিসব ভেজিটেবল দিয়ে ফিশ লুকানোর কারবার! ধুগো রে , পাও কই এই সব কথা? খুব ভালো বলছো। হাসতেই আছি, থামতে পারতেছিনা। মডুগো কই, কৌস্তুভরে যেন সচল বানানো না হয়। বুইড়া সচল গুলা তো ( সচলপ্রাপ্তি অর্থে) একটাও লিখে না। কচি গুলোও আবদুল হাই উঠাইতেছে। এখন সম্বল এই হাচল আর অচল গুলাই, এগুলার দিকে নজর দিয়েন না, আপনাদের প্লিজ লাগে।
--------------------------------------------------------------------------------
ভাবী, আপ্নেও! তাসনীম ভাইয়ের সঙ্গে সুর মিলিয়ে আমাগো পদোন্নতির বিরুদ্ধে ভেটো দিচ্ছেন?
এই যে, দেরিতে হলেও আর নাম না দেখতে পেলেও ঠিকই টের পাচ্ছি, নিচের আইস্ক্রিমগুলার একটা আমি! আমার নিদ্রার মৌলিক অধিকারের উপ্রে এইরকম চোরাগুপ্ত হামলার তীব্র নিন্দা ও পেতিবাদ এবং কৌদাকে আজীবন হাচল করে রাখার দাবি জানায়ে গেলাম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
নতুন মন্তব্য করুন