আজকালকার পিচ্চি পোলাপানদের কথা আর কী কমু। তেনারা গেছেন ভ্যাঙ্কুভার ঘুরতে আর মুরুব্বিদের বাড়িতে খাইদাই করতে, ফিরে এসে লেখাও দিয়েছেন (একজন হাইকুপ্রমাণ আরেকজনে নভেলপ্রমাণ), কিন্তু ছবি দেবার বেলায় কিপটেমি। এদিকে ভীমের গদা মার্কা ডিএসএলআরের মালিক সব। কী আর করি, আমার প্রিয় পাঠকেরা, আপনাদের খাতিরে আমার হার্ডডিস্ক খুঁজেপেতে ২০১০ সালের আমার ভ্যাঙ্কুভার সফরের কিছু ছবিই তুলে দিলাম। যদিও অবিশ্যি এগুলো ডিএসএলআরে তোলা নয় তাই ওনারা নাক সিঁটকাতে পারেন, তবুও ছবি তো।
ভ্যাঙ্কুভার শহরটা ছবির মত সুন্দর, একদিকে প্রশান্ত মহাসাগরের খাঁড়ি অন্যদিকে উত্তরেই পাহাড়। তায় আমি গেছিলাম সামারে, যখন গাছপালা থাকে সবুজ আর ঝলমলে। এনারা তো শীতকালে গেছেন, নেড়া নেড়া হাড্ডিসার গাছ বই আর কিছু পাবেন্না। ওইজন্যিই বোধহয় দুয়েকটা রাস্তাঘাটের/মুখোশের আর নিজেদের হাস্যমণ্ডিত বদনের ছবি ছাড়া আর কিছু দেয়নিকো।
ডানদিকে দেখা যায় স্ট্যানলি পার্ক। বিশাআআআল বড় এই পার্কখানা, আর তেমনই সুন্দর। উল্টোদিকের পাহাড়গুলোতেই গেছিলাম এই খাঁড়িটা বোটে করে পেরিয়ে, পাইনবনের মধ্যে পাহাড়ি নদীর উপর ঝুলন্ত ব্রিজওয়ালা ক্যাপিলানো পার্কে। সে ছবি পরে একদিন দেবোখন।
ওই যে সারি সারি তাঁবুর মত দেখছেন ওটা কানাডা প্লেস, ভ্যাঙ্কুভারের একটা প্রতীক বলা চলে। দোকানপাটে জমজমাট। এর পাশেই ওই ক্রুজশিপগুলো নোঙর করে, যেটা প্রথম ছবিতে দেখলেন।
ইয়ে, আমি কিন্তু ওইসব তামসিক লোভে পড়ে ভ্যাঙ্কুভার যাইনি। গেছিলাম বিদ্যাদেবীর আরাধনায় অর্থাৎ কিনা কনফারেন্সে।
এইটা কিন্তু আমাদের হোটেল না। আর আবহাওয়াও এমনটা ছিল না বেশিরভাগদিন, বেড়ানোর আর ছবি তোলার পক্ষে চমৎকার রোদই ছিল।
এইটা আমাদের হোটেল থেকে ডাউনটাউনের দৃশ্য। ওই দূরে দেখা যায় প্রশান্ত মহাসাগর।
একটু আঁতেলমার্কা অ্যাবস্ট্রাক্ট ছবি তুললুম। রাগ করলেন্নাতো?
আমি ক্যামেরাহাতে একা একা পথেঘাটে ঘুরে বেড়াতুম, তাতে ঝাঁচকচকে বাড়িঘর, ফুলসাজানো কাফে, নীল পাহাড়ের পাশাপাশি শহরের বুকেই এসব দৃশ্যও চোখে পড়ত।
আরেট্টু আধা-অ্যাবস্ট্রাক্ট ছবি তুললুম।
তবে কি, ডাউনটাউনের মধ্যে ওইরকম পথঘাট দেখলে ভালই সম্ভাবনা যে আপনি চায়নাটাউনের কাছাকাছি এসে পড়েছেন। ভ্যাঙ্কুভারের চায়নাটাউন বেশ বড়সড়, কেননা চৈনিক পপুলেশন অনেক বেশি। আমাদের এক চায়নিজ নার্ডি বন্ধু কিছুতেই বান্ধবী জোটাতে না পেরে ঠিক করেছিল, পাশ করেই ভ্যাঙ্কুভার চলে আসবে, এখানেই তার কিছু গতিক হবার সম্ভাবনা সবচে' বেশি।
চায়নাটাউনের পাশেই একটা খাসা চাইনিজ গার্ডেন আছে। ওইসব দিক থেকে অনেক গাছটাছ নিয়ে এসে তৈরি।
আচ্ছা, আবার ডাউনটাউনে ফিরে আসি।
পোলাপান যে গ্যাসটাউনের কথা কইছিল, সেই গ্যাসি'র ছবি আম্মো তুলেছি।
আরেকদিন মূল ট্যুরিস্ট স্পটগুলো থেকে এট্টু দূরে, বন্দরের ধারের পার্কটার দিকে হাঁটতে হাঁটতে চলে গেলাম।
পার্কটায় বেশ রঙবেরঙের ফুলটুল ফুটে ছিল, একটা নমুনা দিলাম কেবল।
পার্কটা থেকে ডাউনটাউনের স্কাইলাইন। আমি জানি ফাহিমবাবু কাত করা ছবি পছন্দ করেন না, কিন্তু কী করা, পুরো স্কাইলাইনটা ফ্রেমে ধরছিল না যে।
ওখানে বাঁদিকে যে উড়ন্ত চাকতির মত মাথাওয়ালা টাওয়ারটা দেখছেন, ওটা হারবার সেন্টার টাওয়ার। সেটার মাথায় একটা ভিউইং গ্যালারি আছে, সেখান থেকে বেশ ভিউ পাওয়া যায়।
তবে কি, ওই গ্যালারি থেকে যে ছবিগুলো তুলেছিলাম সেগুলো এখন দেওয়া গেল না। স্ট্যানলি আইল্যান্ডের খাসা বাজারটায় যে বেড়াতে গেছিলাম, বা যে বোটট্রিপগুলো করেছিলাম, বীচে যে ঘোরাফেরা করেছিলাম, সেগুলোও সব আপাতত ফাঁকি রইল - কেননা, প্রসেসটসেস করা হয়নি, এগুলো সব ওই ২০১০-এই করা ছিল তাই ঝটপট দিয়ে দিলুম।
আমি যখন গেছলুম তখন মুস্তাফিজ ভাই ছিলেন্না (উনি একজন গেছোদাদা বিশেষ - আমি যখন ভ্যাঙ্কুভার যাই তখন উনি ঢাকায়, আর যখন ঢাকা যাই তখন উনি ভ্যাঙ্কুভারে - আর সব জায়গাতেই জমজমাট সচলাড্ডার আয়োজন করেন আমায় শুনিয়ে শুনিয়ে <ফোঁতফোঁত ইমো> ) এইসব পোলাপানেরাও তখন লাপাত্তা। তবে দুর্দান্তিস সুজন্দা ছিলেন, আমাকে তাঁর বাসায় নিয়ে গিয়ে অনেক আদরযত্ন গল্পসল্প করলেন। তয় দোলনভাবীর লেজেন্ডারি কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে দেননি, এই দুক্ষ কখনও যাবেনা - নেহাত আগেই এ নিয়ে লিখে ফেলেছি তাই কথা বাড়ালেম না।
মন্তব্য
দুর্দান্ত কৌস্তুভ। কয়েকটি ছবি দেখে তো টাশকি খেয়ে গেলাম পুরা! অসাধারণ!
-মনি শামিম
এডি কী কন। আপনার ক্যামেরার যা হাত তাতে এইসব ছবি দেখে আপনার একথা বলা নেহাতই বিনয়। তয় জায়গাটা সুন্দর আছে।
ছবিতো খাসা হইসে, হাছা কইরা কন কোন ডিসিলার দিয়া তুলছেন?
এই সচলাড্ডার ফোতফোতের ধাক্কায় আর থাকন যাইতেছে না, দুই দিন পর পর আড্ডা দ্যায় আর তার থেইকা বেশী খায়। এইসব আর মানা ন হইবেক!!! ক্যা পশ্চিম আর পূর্বেই ক্যান হইবে শুধু সচলাড্ডা, মাঝখানে থাইকা কি কোন পাপ কইরা ফালাইছি?
আপনে কুনখান আছেন? আশপাশে কোনো না কোনো সচলপ্রেমী মিলে যাবেই নির্ঘাত।
হিটলু নানার দ্যাশে
ঐখানে তো সচল গিজগিজ করছে। খালি একবার ঠ্যাং বাড়ায়ে দেখেন। কুন শহরে আছেন?
জানিতো গিজগিজ করে, নতুন সচলাড্ডার খবর পাচ্ছিনা আসলে।
আমি ব্রেমেনে আছি।
বাহ হোমপেজে এক্কেরে টানা তিনটা ভ্যাঙ্কুভারের পোস্ট!
চায়নাটাউনের ছবিটা ভালু পাইছি (আমি এখনতক চায়নাটাউন যাই নাই, আমার ইউনিভার্সিটিটাই একটা চায়নাটাউন কিনা, পুরা ভ্যাঙ্কুভারকেই আমার চায়নাটাউন মনে হয় যদিও)
বেঁকে যাওয়া স্কাইলাইন আমিও পছন্দ করলাম না। গ্যাসি সাহেবের ছবি আর ট্রেনের ছবিটা ভাল লাগছে। সুজন্দার ওয়ার্কপ্লেসের ছবিটাও জব্বর। অ্যাবস্ট্রাক্ট ছবিটাও ভাল।
ছবির নাম্বার দিলে অঙ্গুলিসংকেত করতে সুবিধা হয়। আর উপরের দিকের কয়েকটা ছবি আসছে না
পরেরবার ভ্যাঙ্কুভার আসলে আওয়াজ দিয়েন।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
২৪টে ছবি, কটা আসছে? সবকটা তো একই জায়গায় হোস্টেড, ফটোবাকেট।
আপ্নি ইউবিসি? ওটার ক্যাম্পাস শুনেছি ভারি সুন্দর, একটা ভালো মিউজিয়ামও আছে নাকি। আর আমেরিকার সব ইউনিতেই চৈনিকদের রমরমা, কয়েছিলাম।
এখন পাচ্ছি।
হুম ইউবিসি। ক্যাম্পাস সোন্দর। মিউজিয়াম আছে, রেক বিচ (ক্লদিং অপশনাল) আছে, বেচারা ফাহিম দেখার সময় পায় নাই যদিও। আর চৈনিকদের রমরমা অবস্থা ভ্যাঙ্কুভার আর ইউবিসির সাথে তুলনা বোধহয় খুব একটা পাওয়া যাবে না। আমার প্রফেসর চৈনিক বাকি সাত গ্রুপমেট চৈনিক, আমার তিন রুমমেটই চৈনিক। তাইলে কন চায়নাটাউন যাওয়ার কোন খায়েশ কি আমার আর থাকা উচিৎ?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
আহা, চায়নাটাউন তো যাবেন ছবি তোলার খায়েশে। ওই অঞ্চলগুলো সবসময়েই ইন্টারেস্টিং হয়।
তাইলে ইউরোপে আইসা পড়েন। আমাদের গোটা ডিপার্টমেন্টেই চাইনিজ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
ডুপ্লি_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
তবে রে শয়তান, ফ্লাডিংয়ের দায়ে তোমার আইপিসহ ব্যান চাই
ছবিগুলো ভালো-মন্দ মিশিয়ে মনে হল, কয়েকটা বেশ ভালো এসেছে - আঁতেল মার্কা অ্যাবস্ট্র্যাক্ট, চায়নাটাউনের ছবি, গ্যাসির ছবি ইত্যাদি। তবে আগের পোস্টের ছবিগুলোর সাথে তুলনা না করে পারছি না - তোমার কম্পোজিশানের দারুণ উন্নতি হয়েছে। আমার ধারণা আবার ভ্যাংকুভার এলে আরো ভালো ছবি তুলতে পারবে।
তবে কথা হল এডমন্টনের মত সুন্দর, ঝকঝকে রোদেলা শহর ফেলে কে ঐ বিচ্ছিরি-বৃষ্টির ভ্যাংকুভারে যায়?
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এগুলো কিন্তু খুব স্ট্রিক্টলি বাছাই করা নয়। হয়ত একদিনের তিনশ ছবির থেকে এই তিরিশটা বাছা। দিনে তিনশ গড়ে মোট পাঁচদিনে যা তুলেছি, তার থেকে যদি তিরিশটা বাছতাম, তাহলে দেখতে আরেকটু ভাল হত।
তবে দু বছরে উন্নতি না হলেই বরং সেটা চিন্তার হত, তাই না
ছাতার ডেডমন্টনে আছেটা কী?
ছাতার এডমন্টন মানে? খালি একবার এসে দ্যাখ - এমন শহর কোথাও খুঁজে পাবে না'ক তুমি। এডমন্টনের মশাগুলো পর্যন্ত ভদ্র, পারমিশান ছাড়া কামড়ায় না।
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এডমন্টন নিয়া বাজে কথা কইছে কে? ফাহিম, খালি নামডা কও
হোই মিয়া, আপনারে ডরাই না, বড়জোর একতারাই তো দিবেন
কইতেচাও মশা দেখতে এডমন্টন যামু? ছ্যা ছ্যা...
তা মশাকে পারমিশান দেয় কে কামড়ানোর?
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
তুইও শুরু করলি? এত্ত ঘুরে কী হবে বল? বরং সেটল হয়ে যা।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
জ্বি না, হামি বিয়েশাদি করলেও ঘুরুন্তি দেখেই করবে। আর আপনেদের গা থেকে তো এখনও বাহামাসের ট্যান ওঠেনি মনে লয়, এর মধ্যিই এগুলা কী কন?
আমাকে ট্যান বললে কয়লাও ফিক করে হেসে দেবে যে।
ঘুরুন্তি, না? আরেকটা ইনফো পাওয়া গেল রহস্যাবৃতা অধিকারিনী সম্পর্কে।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
এগিলি কি কন!
পাকা রুইটাকে রেখে এলেন? ইশ!
আরে ছিছি, আমরা নন-ডেস্ট্রাক্টিভ উপভোগে বিশ্বাসী
প্রথম প্যারা এবং ছবিগুলো -- সব মিলিয়ে দারুণ লাগলো।
মাছটা, আহ মাছটা!!!
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
দেশে গিয়ে এবার ইলিশ খেয়ে এসেছি, হুঁ!
একদিন আমিও ভ্যাঙ্কু যামু। হ।
..................................................................
#Banshibir.
আপনে তো কানাডাতেই থাকেন (কোনখানে জানি?), যখন ইচ্ছা চলে যাইয়েন!
এইমাত্র ভেঙ্কুবারের উপর তিনটি লেখাই পড়লাম। ছবিগুলো দারুন তুলেছ।নাহ, প্লেনে চড়তে ভয় পেলেও যেতে হবে দেখছি।
হ্যাঁ হ্যাঁ যান, শুধু আমি যে সময়টা নিউইয়র্ক যাব ওই সময়টায় যায়েননা
সুজন্দা আপনার একটা ক্যারিক্যাচার করেছিল না? ভারী সুন্দর হাতের কাজ ছিল ওটা।
বেশির ভাগ ছবি ভালো লেগেছে। লেখা তো অতি চমত্কার।
এই যে, কাট্টুনটা এইখানে...
এইটাত মেটাব্লগিং হয়ে গেল।
সাংঘাতিক সাংঘাতিক ছবিসব ! ভ্যাঙ্কুভারও যাইতে মুঞ্চায়!!
_____________________
Give Her Freedom!
দুনিয়ায় কত আছে দেখবার...
দারুণ সব ছবি।
দারুন সব ছবি।
ভাঙ্কুভার, এডমন্টন এইসব যাইয়া আর কি হবে? ফিনল্যান্ডে চলে আসেন এইবেলা, অনুদা কিন্তু এখনও এখানে আসে নাই।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
এইতো, আসছে সামারেই স্ক্যান্ডিনেভিয়া সফর প্ল্যান করা আছে। ফিনল্যান্ডে কই কই যাওনের আছে হেইডা আগে কন।
ভ্যাঙ্কুভারে যাওয়ার ইচ্ছেটাকে জাগিয়ে দিলেন...
লেখা ও ছবিতে পাঁচ তারকা...যদিও লেখাটায় অনেক ফাঁকি আছে । আরো অনেক গল্প ছিল, যা বলা হয়নি বলেই সন্দেহ হচ্ছে...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আহহা, আমি ছোট ছেলে, আমি কি আর আপনার মত লম্বা লম্বা লেখা লিখতে পারি?
হা হা হা, আমি যে বেশ বুড়ো ঠিক ধরে ফেলেছেন । কিন্তু বড় বড় লেখা দেয়ার জন্য কিন্তু বুড়ো হতে হয় না । ছূডুরাও অনেক বড় বড় লেখা লিখেন
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আহা, একটা বাড়তি উ কেন বসান। এখেনে বুড়ি মানুষ একমাত্তর আমাদের ঠাম্মি।
এই ঠাম্মিটি কে, কৌস্তভ ?
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ওরে...... নারে...
ডাকঘর | ছবিঘর
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
এই যে ঠাম্মি আইছেন
বুটিফুল ঠাম্মিটিকে ভালু পাইলাম...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ব্যাপক বিনোদিত হইলাম। পর পর তিন তিনটা পোস্টে একেকজনের জটিল সব ছবিতে আম্মো ভ্যাঙ্কুভার দেখছি!
আরে, ওই দুই পোলাপানের কিপটেমি দেখেই তো ভাবলুম, ঝটপট একটা পোস্ট মেরে দিই!
সুন্দর ছবি। লেখাও ভালো লাগলো।
দেড় বছর থাকার পরেও এখোনো চায়নাটাউন যাওয়া হয়নি মূলত চাইনিজ বন্ধুদেরই "ডেঞ্জারাস" বিশেষণ শুনে। কারণটা বের করার চেষ্টা করছি। মূলত ড্রাগের সহজলভ্যতা কারণ হবে হয়তো।
আমি তো জান-মাল বহাল তবিয়তেই নিয়ে ফিরেছি। এক রোদ-ঝলমলে দিনে গিয়েই দেখুন না।
সচলাড্ডার জয় হোক, নইলে কৌ এর ঝুলি থেকে এই মারাত্মক সব ছবি ক্যাম্নে বেরুত?
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
হুঁ, ভালো একটা খাইদাইওয়ালা সচলাড্ডা অনেকদিন পাওয়া হয়নিকো...
হুম! কৌস্তুভ্ এসেছিল বটে ভ্যান্কুভারে !!
খুব ভালো লেগেছিলো, অনেক বিষয় আলোচনা হয়েছিল যেগুলো সচরাচর আলোচনার মানুষ পাওয়া যায় না। আর ১টা প্রায় মৃতলোককে ও আমার কাছে জীবিত করে দিয়ে গিয়েছিল!! শুধু তাই না, সেই প্রায় মৃতলোককে ১টা শ্রদ্ধাঞ্জলী জানাবার সুযোগও করে দিয়েছিলো! আমার কৈশোরে খুবি প্রভাবিত ছিলাম সেই প্রায় মৃতলোকের দ্বারা !!
ধন্যবাদ কৌস্তুভ্!! আবার আসো... এবার কাচ্চি নিশ্চিত!
লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ
হুম। ভ্রমণ ভালো লাগছে। তার উপর লিংঙ্ক পেয়ে পুরোনো একটা লেখাও পড়া গেলো
একটা ছবিই আমার কাছে দুরন্ত লেগেছে, তা হল সুজন দার ছবিটা
০২
একটা ব্যক্তিগত অব্জারবেশন - আমার মনে হয় তুমি গাছেবনেজলেশহরেবিল্ডিংপোকায় ছবি না তুলে হিউম্যান ইমোশান এন্ড কালারস এবং হিউম্যান এক্সপ্রেশান এর উপর ছবি তোলাটাকে গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে শুরু করতে পার। তোমার এ যাবত অনেক ছবি দেখার পর আমার এটাই ধারণা হয়েছে যে তুমি ঐ জঁন-রা'য় খুব ফোকাসড
০৩
হুমকির কথায় আসি - ব্যাটা বদ, যাবার আগের দিন আধ মিনিট কথা কইয়া কয় - ব্যাগ গুছামু, তাও আমি জোর না করলে তো টিকিটাও ধরতে পারতাম না। ঐ ব্যাটা খোকা, মন দিয়া শোন আগামী ডিসেম্বরে দ্যাশে আইয়া যদি একটা আড্ডার আয়োজন না কর তাইলে 'মেশিন চলবে' কইয়া রাখলাম হুহ
ডাকঘর | ছবিঘর
কিন্তু আমি যে পোকিতি তুলতে ভালবাসি!
আচ্ছা ! আম্মো ভ্যাঙ্কুভার যাব।
ছবি ও বর্ণন ভাল লেগেছে।
থ্যাঙ্কু
আমি কিন্তু এখন ভ্যাঙ্কুউভারেই আছি। ছবি দিয়ে ভাসিয়ে দিবো?
...........................
Every Picture Tells a Story
দ্যান না দ্যান না...
ভ্যাঙ্কুউভারের ছবির বন্যায়
ভেসে যাক অন্যায়...
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
হুম!!!!!তা ভালই লাগলো ।।।।।।।।।।।
হুম, বলছেন?
এই পোস্ট মিস করলাম কেমনে!
---------------------
আমার ফ্লিকার
কপালের ফেরে হৈয়া যায়...
নতুন মন্তব্য করুন