বেলা গড়িয়ে এসেছে । বুড়ো আশিটাকা বিড়বিড় করে উঠলো, ‘আহ ছায়া সব লম্বা হল যে! কই হে ওতোমো সেরে ফেলো তোমার হাতের কাজ !’ আষ্টেপৃষ্টে বাঁধা লোকটা কেঁপে উঠল হঠাৎ, ‘আ-আমাকে মাফ করুন, এ একেবারেই ঠিক হচ্ছে না .. একেবারেই না ! এ-এমন আর হবে না .. একবার সুযোগ দিন, আমি একটা রামগাধা ..একটা আস্ত গাধা ! আমার জন্যই সব হয়েছে, কিন্তু বিশ্বাস করুন আমি ইচ্ছা করে করিনি , দয়া করুন ! একবার দয়া করুন ’ বলে উঠল ও । পিছমোড়া বাঁধা হাতে একবার চেষ্টা করল পিঠে লেগে থাকা তীক্ষ্ণ পাথরটা সরাতে, বস্তা থেকে বের হয়ে ছিল । পানির বালতি আর পাথরে ভরা বস্তাগুলো দিয়ে ঠেসে রাখা হয়েছিল ওকে, নড়তে পারছিলো না এতটুকু ।
নাহ্ অনেক হয়েছে ! এগিয়ে এলেন সামুরাই ওতোমো । এক হাত রাখলেন কাতানার খাপে, আলগোছে । এবার খেপে গেল লোকটা, ‘দেখিস ! দেখিস আমি কি করি ! আমাকে মারবি ? মার ! ভাবছিস পার পেয়ে যাবি ? কক্ষনো না ! আমি ফিরে আসব ! দেখিস তোরা ! তখন বুঝবি মজা !’ বলে উঠল ও ফুঁসতে ফুঁসতে । ঘিরে থাকা লোকগুলো পিছিয়ে গেল একটু, ভয়ে ভয়ে দেখতে লাগল ওর চোখ, জ্বলছিল ওদুটো । ওতোমো একটু হাসলেন, শান্তস্বরে বললেন,
‘তুই ভুত হয়ে যতখুশি ভয় দেখাস আমাদের কোন আপত্তি নেই, কিন্তু সমস্যাটা কি জানিস তো ? তুই যে গাধা, তোর কথায় ঠিক বিশ্বাস করতে পারছি না ।’
‘দেখিস তুই ! আমি আসব, তোকে কাঁচা খাব, তুই দেখিস !’
‘ও তাই নাকি ! প্রমাণ দে তাহলে !’
‘কি..ক্কি প্রমাণ চাস ? এক্ষুনি দিচ্ছি !!’
‘ বে..শ ’ বলে উঠলেন ওতোমো, বের করে আনলেন দুধারী কাতানা, ‘আমি এখন এক কোপে তোর মাথা কেঁটে ফেলব । তাকিয়ে দেখ্, ওই যে ওখানে, .. দেখেছিস পাথরটা ? এখন শোন, তোর মাথা কাটার পরেও তুই যদি ঐ পাথরটায় কামড়ে ধরতে পারিস তবেই বুঝবো তোর ভুতের কেরামতি !’
‘আমি কামড়াব ! দেখিস !’ চিৎকার করে উঠল ও ‘দেখিস তুই ! আমি কামড়ে ... ’
..তীক্ষ্ণ শিসে ঝিলিক দিলো ওতোমোর কাতানা, ঘুরে যখন ওটা মাথার উপরে, দুহাত দূরে গড়াগড়ি খাচ্ছিল লোকটার মাথা । মুন্ডুবিহীন ধড়টা হেলে পড়েছিল বালতির উপর, ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরুচ্ছিল সেখান দিয়ে । মাথাটা নাক মুখ খিঁচে ছিল তখনো, মাটিতে পরে ঘুরছিল টালমাটাল হয়ে .. হঠাৎ গড়াতে শুরু করল ওটা .. আর তারপর, একবুক আতঙ্ক নিয়ে সবাই দেখল, কিভাবে কামড়ে ধরল ওটা পাথরটাকে !
কথা বলছিল না কেউ । ওতোমোর চাকরগুলো বড়বড় চোখে তাকিয়েছিল তাদের প্রভুর দিকে । কাতানা ধোবার সময় দেখছিল ওরা ওতোমোকে, ভয়ের চিহ্নমাত্র ছিল না শান্ত কঠিন মুখটিতে ।
কিন্তু আর সবাই ভয় পেল, বেশ ভালমতই পেল । একমাস ধরে ভয়ে সিটিয়ে রইল সব । রাত হলেই বড়বড় চোখে ঘুরত সবাই, যেন কাঁটা একটা মাথা দেখবে যেকোন মূহুর্তে । ওতোমোর চাকরগুলোর ভয় ছিল আরো বেশী । আস্তে আস্তে নানারকম কথা শোনা যেতে লাগল । কে বলে পুকুরের ধারে দেখেছে কাঁটা মাথা গড়িয়ে যেতে, আবার কে জানি বাঁশ বাগানে দেখেছে মুন্ডুহীন ধড় ! কিন্তু কে যে দেখেছে কেউ বলতে পারে না ঠিক করে । মুখে মুখেই ঘুরতে লাগল গল্পগুলো । তারপর একদিন, সবাই এসে হাজির হল ওতোমোর বাড়ি । সবার ফিসফাস থেমে গেলে ওতোমোর চাকরপ্রধান বলল, ‘প্রভু আমাদের একটা কথা ছিল’
‘বলে ফেল’
‘কাঁটা মাথার গল্পগুলো শুনেছেন ? অনেকেই নাকি দেখেছে .. ওর আত্মার শান্তি চেয়ে একটা শ্রাদ্ধ প্রায়শ্চিত্ত করে দিলে হত না ?’
‘কোন দরকার নেই’ চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে বলে উঠলেন ওতোমো, ..‘আমি জানি ব্যাটা মরার আগে যেভাবে বলছিল কথাগুলো, ভয় পাবারই কথা । কিন্তু তোমরা বিশ্বাস করো তোমাদের ভয়ের কিছু নেই ।’
‘কিভাবে প্রভু ?’
‘ব্যাপারটা আসলে খুবই সহজ । ’ কাপটা নামিয়ে রাখলেন ওতোমো, .. ‘ লোকটা কিন্তু আমাদের ভয়ের যথেষ্ঠ কারন হতে পারত । তোমরা যেসব আজগুবি গল্প ফেঁদেছো তার হয়ত কিছু সত্যিই হয়ে যেতে পারত । কারন আমি দেখেছি, আমি জানি । তোমরা কল্পনাও করতে পারবে না মানুষের অন্তিম ইচ্ছা কতটা ভয়ঙ্কর একটা ব্যাপার হতে পারে । ওইদিন ওর চোখে তীব্র ঘৃণা দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, বুঝতে দেইনি কাউকে। আমাকে ঠান্ডা মাথায় শুধু একটাই চালাকি করতে হয়েছে । ওকে ওর প্রতিশোধ ভুলিয়ে দিয়ে পাথরে কামড়ের বাজে গল্প ফাঁদতে হয়েছে । মরার আগ মূহুর্ত পর্যন্ত ও শুধু পাথরের কথাই চিন্তা করছিল । ওটাতে কামড় দেয়াই হয়ে উঠে ওর একমাত্র উদ্দেশ্য । তাই মরে গিয়ে যখন ওর প্রেত পাথরে কামড়ে ধরল, তখনই শেষ হয়ে গিয়েছিল সবকিছু । কামড় ছাড়া বাকিসব ও ভুলে গিয়েছিল মরার সাথে সাথেই । তোমরা সব নিশ্চিন্ত মনে বাড়ি যেতে পারো । আমার মনে হয় এ নিয়ে সামনে আর কিছুই হবে না ।’
সত্যিই, এরপরে আর হল না কিছুই ।
Lafcadio Hearn এর Diplomacy কাইদান অবলম্বনে
মন্তব্য
আপনার কয়াইদান সিরিজের পরম ভক্ত আমি।
কি মাঝি? ডরাইলা?
আর আপনার এই মন্তব্য আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
সর্বনাশ! আমি কী করলাম আবার??
কি মাঝি? ডরাইলা?
এই যে ডর দ্যাহান...। বস ছবিটা বদল করা যায়না?
কী কইলেন??? ছবি বদলামু?
খাড়ান!!!!!!!!!!!!
এব্বার হইছে...
এটা অন্যরকম।
যথারীতি ভাল অনুবাদ।
সিরিজ দূর্দান্ত হচ্ছে। আপনি কী জাপানি ভাষা থেকে সরাসরি অনুবাদ করেন। খুব সুন্দর অনুবাদ।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
দারুন গল্প!! পাথড়ে কামড় দেবার কথা শুনে আমারো এই কথাটাই মনে হচ্ছিল। এত কিছু রেখে পাথড়ে কামড় দেবে কি করে! ওতোমো আসলেই বস পাবলিক।
অনুবাদ যথারীতি প্রানবন্ত! তবে এত কম কম কেন?? বেশি ফাকি দিলে খবর আছে কইলাম।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
অনুবাদ যে বোঝাই যায় না? এধরনের চকিত চমকের গল্প ভাল লাগে।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
অদ্ভুত ! দারুণ তরজমা করেছেন ভাই ! হিংসে হচ্ছে।
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
হাহা লজ্জা পেলাম
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খুব ভালো লাগলো, খেকশিয়াল।
দুর্দান্ত একটা সিরিজ। ভালো লাগাটা জানিয়ে যাই আমিও...
---------------------------------
আমি আমার অনুভূতি প্রকাশ করতে পারলাম না........শুধু বল্তে পারি আমি shattered,really u make feel proud.......could u pl give me those stories in print.
অনেক ধন্যবাদ দাদা, সময় করে দেখি একদিন প্রিন্ট করে দেবো ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বাহ !
দারুণ লাগলো তো !
সোজা মাথায় গিয়ে বুদ্ধির ঘরে টোকা দিলো।
আগের দুটো পড়া হয়নি আমার।
কয়াইদান কি, না কে?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সবাইকে কি বলে যে ধন্যবাদ দেব বুঝতে পারছি না, শুধু একটা কথাই বলি আপনারাই আমার অনুপ্রেরণা ।
এই গল্পটা ঠিক অনুবাদ নয়, ভাবানুবাদ বলা যেতে পারে । হার্ন মশাই গল্পগুলো ইংরেজীতেই লিখে গেছেন, ওখান থেকেই রূপান্তর করছি গল্পগুলো । মূল গল্পে সামুরাইয়ের কোন নাম ছিল না, মাথায় আসলো বিখ্যাত এনিমেটর কাতসুরো ওতোমোর নাম, বুড়ো আশিটাকাও ( আশিটাকা হল মিয়াজাকির এনিমেশন 'প্রিন্সেস মোনোনকি'র নায়ক ) আমার সৃষ্টি, গল্পের খাতিরে একটু ধৃষ্টতা করলাম। আশা করি সবাই মাফ করবেন । তবে হার্নের গল্পের বাইরেও গল্প আছে, ওগুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি । আসলে খুব বাজে একটা সময়ে আছি , অফিসের চাপে কিছুই করতে পারছি না, সচলে কত দারুন লেখা আসছে, পড়তে পারছি না ।
পরিবর্তনশীল, নারে ভাই জাপানী টুকটাক শব্দ জানি মাত্র । শিমুল, কয়াইদান মানেই ভুতের গল্প, কয়াই = ভুত, দান = গল্প ।
সবাইকে আবারো অনেক ধন্যবাদ ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এত কাজের ভীড়ে যে মাঝে মাঝে হইলেও যোগান দিতেছেন... সেজন্য ধন্যবাদ... ভালো হইতেছে... চলুক
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
সাবলীল, ঝরঝরে, চমৎকার !
আবারও বলি চমৎকার!
আক্ষরিক অনুবাদের চাইতে এইই ঢের ভালো। কিছুটা প্রাণ, কিছুটা রসও তো চাই। তা না হলে শুষ্কং কাষ্ঠং টাইপের হলে কি আর মজা পাবো? ধন্যবাদ।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
দেরীতে হলেও তিনটা গল্পই একসাথে পড়লাম।
সিরিজটা অসাধারণ হচ্ছে!
নিয়মিত চাই কিন্তু!
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
অন্যরকম কয়াইদান। যথারীতি এটাও দারুন।
থ্যাংক ইউ ভেরি মাচ মি. জি এইচ হাবীব !!
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সবাইকে আবারও অনেক ধন্যবাদ ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তালি দেওয়ার কোন ইমোটিকন আছে?
নিশ্চয় আছে...আমারে একটু শিখা... একটু তালি দিতাম মন চায়।
দৃশা
এটা পছন্দ হয়?
এটা কীভাবে দিলাম?
প্রথমে http://www.clipartof.com এ গিয়ে উপরে ডান কোনায় search box এ emoticon সিলেক্ট করলাম। তারপর applause লিখে সার্চ করলাম।
উপরোক্ত ইমোটিকনটি এল। ইমোটিকনের উপর রাইট ক্লিক করে copy image location [firefox] সিলেক্ট করলাম। তারপর মন্তব্য বক্সের উপরে "ছবি" তে ক্লিক করে লিংকটি পেস্ট করলাম।
কি মাঝি? ডরাইলা?
তোর তালি দিতে মন চাইছে হুইনাই আমার দিল খুশ হইয়া গেসে, ইমো লাগত না
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
শুকরিয়া জনাব...। প্রকিয়াটিতে কিঞ্চিত খাটনি আছে... মাগার শকরিয়া টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি...
আপনারেও আমি এর বদলে কিছু দিমু... একখান রেগজিনের স্যান্ডো গেঞ্জি আর একখান বিবি রাসেল লুঙ্গি... এখন বানান শেষ হয় না... হইলে পাঠামু... আর কতকাল আর ইমুন গরীবি হালাতে চলবেন... আমরা আছি না? ছিন্তা নঠ...
দৃশা
দারুণ হয়েছে! পড়েছি আগেই, মন্তব্যটা জমিয়ে রেখেছিলাম ভালো করে করব বলে! আপনি ভাবানুবাদই করুন, পৃথিবীর সমস্ত ব্যর্থ অনুবাদগুলো হচ্ছে, আক্ষরিক অনুবাদ!
আপনি যেটা করছেন, সেটা খুব ভালো একটা সিরিজ। এটা বাংলা রহস্য রোমাঞ্চ সিরিজের একটি দারুণ পার্ট হবে! বইয়ের কথা কি ভাবছেন?
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
ধন্যবাদ মৃদুলদা, বইয়ের কথা ভাবছি, কিন্তু কেম্নে কি বুঝে উঠছি না, বুদ্ধি দিন ।
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনুবাদে ।
এই সিরিজটা পড়া হয়নি, খুঁজে খুঁজে শুরু করতে হবে।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন