একদা কিছু চানাচুরই
চিবাইতেছিলাম গালভরি
দিলো মোরে গুষ্ঠি তুলিয়া গাল
বলিল 'হে নরাধম আবাল,
চিবাইতেছো যে বড় ?
বিবর্তিত হে বানর
দাঁতে দাঁত জাতাকলে মোগো নাশ কর ?
থালে নিয়া আলু ভাজা
আহ ! মধু ! কি যে মজা !
ছড়াইয়া বসিয়াছ পাতিয়া মাদুর ...
বুঝিলাম চলিবে আরো
এহেন অনাচারও অহেতুক হাউকাউ চদুরবদুর ।
থামাইয়া কহি, 'হে ভাজা চানা
তোরা দেখি অতি কানা
পাষাণ জল্লাদ ওরে পাজী !
সপ্তাহ শেষ কিনা
তাইতো এ খানাপিনা
নিয়া মদ চানা আলু ভাজি ।
পড়িলো কি পড়িলও না দু ঢোক
মিশাইনিও হায় স্প্রাইট কোক
আর তোরা তারঃস্বরে মাতো ?
যাও! গিলিবো গলা তরি !
চিবাইবো কুড়মুড়ি !
আপামর তোহাদেরই হে চুদির ভ্রাতঃ !
মন্তব্য
দুধের পোলাডা খরাব হই গেল। বেটা কিছু না খাইয়ায় পেটের বিষে মরছ আবার কিনা তরল গরল ঢুকাইয়া চানাচুর চিবাইবার কবতে থুক্কু ছড়া থুক্কু কি জানি কি লিখছ...বুরবেক...বেদ্দপ...আবার কি সব চ যুক্ত গালিও দেছ...বেতমিজ ফোলা...তমিজও তুমি চানাচুরের লগে চিবাইয়া খাইছ যা বুঝা যায়।
----------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
সর তুই নইলেউ
চিবায়া খামু তুরেউ !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
চোপ !!!থাবড়াইয়া মাথার মগজ পানি কইরা দিমু...সারাশি দিয়া টাইনা দাঁত সব ফালাইয়া দিমু...এরপর হালা তুমি পানিও চিবাইয়া খাইবা...খাড়াও।
-----------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
মগজ করিবি পানি ??
আয় দেখি মোর নানি
দেখি কার চুলকানি বেশী
ছিড়িবো তব বেনী
পিটাইবো দিয়া ছেনি
আয় তবে ফুলাইয়া পেশী !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
চুলকানি যদি হয় সর্বনাশী
বিঁচি-পাছরার মলম ঘষো বেশী বেশী
পিটাইবি মোরে তুই দিয়া ছেনি?
হাসালি মোরে ও মুখচোরা মেনী।
পরিবে খোকা পেটে যবে জুলাব
দৌড়াইবে টাট্টিতে বলিয়া বাপ বাপ।
তাই বলি বাবা সাবধান !
নচেৎ থাবড়াইয়া দাঁত ফালাইয়া
ঘুচাব মাড়িদের ব্যবধান।
-------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
তাহার চাইতে অধিক মিঠা মিঠা মিঠা ...
আহেম নরম হাতের চড় !
[ ]
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ছিঃনেমার মত এক কথা তিনবার বলিয়া কোন লাভ নাই
মুরুব্বীরা বলেন বেদ্দপের লাগি মাইরের উপর কোন ঔষধ নাই।
--------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
মুরখ্ ! তিনবার মিঠা, গানেরই লাইন
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এমন বেজাতের গান লিখিয়া মূর্খ
ভাব তরল গিলিয়া যাইবে স্বর্গ ?
----------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
শিয়াল ভাই পড়ে অনেক মজা লাগল কিন্তু কিছুইতো বুঝলাম না, বানর বাদাম স্প্রাইট কোক চানাচুর ছারা
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
না পড়িলে দুই ঢোক
বুঝিবে না এই জোক
আসো তবে ঠুকো তব গ্লাস
ঠুকিয়া গলায় মারো
কোত করি পেটে ছাড়ো
দেখিবে শুনিবে ফার্স্টক্লাস !
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
সবুজ বাঘের জ্বালাই বাচিনা আর এখন আবার শিয়ালও দেখি ক্ষ্যাপছে...
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
স্লামালিকুম নজমুল ভাই
রাগলে কিন্তু চেইত্তা যাই !!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমিও ভালই সামলাইলে জানি।
ওয়ালাইকুম।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
লাগছে রে লাগছে! দৃশা আর শিয়ালের ছর্রা ফাইট জব্বর হচ্ছে।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
মূল ছড়া না মন্তব্য ছড়া কোনটা যে বেশি ভালো হইলো সেইটা নিয়া চিন্তিত
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
সেরম হইছে!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
মামা তোমার "চ"-যুক্ত গালিগালাজ সমৃদ্ধ ছড়াখানি পড়িয়া ফারযিন অতিশয় চঞ্চল হইয়াছে । তাহার মতে ইহার মতো ছড়া বাংলা সাহিত্যে ইতিপূর্বে কেহ লিখে নাই । স্বয়ং সত্যেন্দ্রনাথও নমঃ নমঃ করিত "চ"-যুক্ত ছন্দের বাহাদুরি দেখিয়া, আর ফারযিন তো কোন ছাড় ! ফারযিন ইতিমধ্যে অর্ধ পাগলিনী হইয়াছে, নিবিড় রুপে তোমাকে না পাইলে পূর্ণ পাগলিনী হইবার হুমকি দিয়াছে ।
চেনা চেনা লাগে
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ভাই আপনে কে একটু কন? আপনারে তো চিনা চিনা লাগে। একটু আওয়াজ দেন ভাই।
---------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
আজকে তো সচলে দেখি খালি কুপাকুপি।
শিয়াল ভাই এই লন - আপনার চানাচুর আর পাগলা পানির সাথে এক ডজন কাঁকড়াও লন।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
চরম!
_________________________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
যেমন ছড়া তেমনি তার মন্তব্য। এতদিন পরও পড়ে হাসতে হাসতে অবস্থা কাহিল। একবারে কোপা সমসু অবস্থা । দোস্ত আশা করি এইরকম মাঝে মাঝেই দুই এক ঢোক মাইরা কবিতা লিক্কা লাইবি, পেটে একবার মালপানি পরলে শুধু চ-বর্গীয় না, আরো যা যা বাকি আসে সব বাইরয়্যা পড়ব।
___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা
নতুন মন্তব্য করুন