পাড় থেকে উলটো লাফ ঝুপুস জলে
রোদ দুপুরে তোলপাড় পুকুর
কাঠ গুড়ি ঘাট ফেলে
ডুব দিলে ঘোলা চোখ, শ্যাওলা সবুজ
তুলে আনা কাদামাটি
লাল চোখ সর্দি হাঁচি
বাঁশবনে অদ্ভুত আকাশ
ফালি ফালি নীল
কাঠাল কোয়ার মধু মন্থনে জড়াই বাঁশপাতা
তারপর বিকেলে ফসলকাঁটা কোন মাঠে
ডাঙ্গুলির ঠোকাঠুকি
কিংবা বুড়ো শোয়া বটগাছের তলে দাড়িয়াবান্ধা
তারপর রাত
উঠান পেরুলেই নিঝুম বাগান
ভয় করে !
তবু যাই সব ঐ চাঁদের নিচে
রূপা আলোর তলে, চলে গোল্লাছুট !
তারপর শুধু ছুট
ছুট ছুট ছুট .. দৌড় দৌড়
পালাই পালাই
বুক ভারী করে চলে আসি
এক দৌড়ে
এই শহরে
মন্তব্য
উদ্ধৃতি:
(...)
ইচ্ছে ছিলো পুরো কবিতাটিই তুলে দেই। পরে ভাবলাম, থাক! কী দরকার! লেখা তো আছেই!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ঠিক, একদম ঠিক
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
ছড়া আর কবিতায় স্মৃতিচারণ মানে কিছুটা ফাঁকি দেয়া আর কিছুটা পাশ কাটিয়ে যাওয়া
স্মৃতিটা নির্জলা গদ্যেই ভালো মানায়
পাশ কাটাই
পালাই পালাই
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
শহরে আর গোল্লাছুট খেলার উপায় নাই!
নতুন মন্তব্য করুন