আগামী বছর ডিসেম্বরের দিকে মুক্তি পেতে যাচ্ছে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র 'দীপ নেভার আগে' । সত্য কাহিনী অবলম্বনে নির্মানাধীন এই মুভিটিতে উঠে আসবে একাত্তর এর যুদ্ধে রুমি সহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের শহুরে সেই গেরিলাযুদ্ধের দিনগুলি । একগুচ্ছ নতুন মুখ নিয়ে এই ৯৫ মিনিটের মুভিটা নির্মিত হচ্ছে হাই ডেফিনেশন সিনে টেকনোলজীতে যাতে কালার রেজোলিউশন থাকবে ৪:৪:৪ যা পরে ৩৫ মিমি-এ করা হবে । ছবিটি ধারণ করা হচ্ছে দুটি ক্যামেরায়, REDone আর HPx500 তে। ছবিটি পরিচালনা করছেন ইলাজার ইসলাম, সহ পরিচালনায় এমরান-উল শিফা, আর্ট ডিরেকশনে আছেন তানিন, বের হচ্ছে A dogs day film প্রোডাকশন হাউস থেকে ।
নিচে ছবিটার কিছু স্থিরচিত্র আর আপাতত ফেইসবুক থেকে ইন্ট্রো আর ছবির পিছের কাজের ভিডিও লিঙ্কদুটো দিয়ে দিলাম (ইন্টারনেটের সমস্যাটা দূর হলেই ইউটিউবে আপ করা হবে)।
মন্তব্য
অসামান্য। অপেক্ষায় দিন গুণতে শুরু করলাম।
প্রোমো খুবই ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল নির্মাতা সহ সকল কলাকুশলীদের জন্য।
দারুণ!
মেকিং অসাধারণ! অপেক্ষায় থাকলাম. . .
প্রোমো দেখে মনে হইতেসে অসাধারন কাজ হইসে। কবে রিলিজ হবে জানেন নাকি কিছু?
এক মনপুরা প্রোমো দেখাইয়া পাংখা করার পর পুরা চুপচাপ, আর আওয়াজ টাওয়াজ নাই। রিলিজ এতো পরে হইলে প্রোমো এত আগে ডিস্ট্রিবিউট করে কেন? মাঝখানের কয়দিন অপেক্ষা করতে করতে জান শেষ।
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
চোখে সামনে দেশের চলচ্চিত্রের দুর্দশার দিনগুলো ধীরে ধীরে পাল্টে যাচ্ছে। দেখতে খুব ভালো লাগছে। আশাকরি সামনে আরো সুন্দর সুন্দর চলচ্চিত্র উপহার পাবো তাদের কাছ থেকে। 'দীপ নেভার আগে'র ব্যবসায়িক সাফল্যও কামনা করছি।
দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
কচ্ছপ গতির ইন্টারনেটে প্রোমো দেখার সুযোগ হয়নি তাই সে সম্পর্কে কিছু বলতে পারছি না। তবে স্থিরচিত্র যা দেখলাম তাতে তরুনদের গেট-আপ, কস্টিউম, স্টাইল এই শতাব্দীর মত লাগছে, ৩৮ বৎসর আগের মত মনে হচ্ছে না। উদ্যোগ শুভ, এর সাফল্য কামনা করছি।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এই ব্যাপারে স্বয়ং ডিরেক্টর মশাইকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করছি, দেখি উনি কি বলেন
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ভালো ক্যামেরায় নতুনদেরকে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সিনেমা হচ্ছে এর চেয়ে বড় আর কী হতে পারে। সিনেমার সাথে জড়িত সবাইকে শুভেচ্ছা।
প্রোমো দেখে অবশ্য আমার তেমন ভালো লাগে নাই। বাংলাদেশের নতুন সিনেমাগুলোতে অ্যাঙ্গেল পরিবর্তন এতো ধীর কেনো বলেন তো? পাকি সেনাদের কথা অস্পষ্ট, পাকি অ্যাকসেন্ট অনুপস্থিত, তাও আবার উর্দু ডায়ালগের নিচে বাংলা সাবটাইটেল নাই। কেনো? পোষাকের কথা ষষ্ঠ পান্ডবই বলেছে।
ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল
এই ইন্ট্রোই কম্পলিট না । কাজ বাকি ।
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ডিটো অমিত।
পাণ্ডবদার সাথে একমত...
প্রথম ছবিতে অন্তু যে পোজ নিছে তাতে তো তারে হিরো মনে হয়... খাইছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নজুদা অন্তুই হিরো
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দারূণ। অপেক্ষায় রইলাম।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
সেটাই ...
গুলি করার পর ফ্ল্যাশব্যাকের দৃশ্যটা আর্মাগেডনে ব্রুস উইলিসের আত্মহত্যার দৃশ্যটার মত লাগলো ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
আমি রীতিমতো মুগ্ধ ইন্ট্রো দেখেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
খুঁজে যাই শেকড়ের সন্ধান...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাক্তিগত ব্লগ | আমার ছবিঘর
"তবে স্থিরচিত্র যা দেখলাম তাতে তরুনদের গেট-আপ, কস্টিউম, স্টাইল এই শতাব্দীর মত লাগছে, ৩৮ বৎসর আগের মত মনে হচ্ছে না। "
About the Costumes: we've been looking for as much detailed informations available out there possible with their wears/ designs/checks/colours of their clothings,possible.Like first thing came into our mind that 70's the age of large collar skimpy shirts and bell-bottom pants;it was actually Not.The couple of pictures of Azad and Rumi we end up ... Read Morewith;( ref :" muktir gaan" live doc also); They were in short collar and short lenghtenned shirts(slim fit) which you can easily wear in the late '90 s. their pants dint have bells at the bottom either .Rest of the guys used to hang out together as their background were somehow around similar;more or less.Iconic films like "ora egaro jon" and several other movies actually established the wears were bit bell-bottomish in our minds,now it's our turn to come before with a little more FACTS.
We are pretty comfortable watching 70's in black-n-white; then again who ever said we cannot watch them in full colour with loud sound!
Final Edit will take place next octber and the dubbing.
I think Director has more to say about the agnle n all.
Thanks for ur comments views. we will work more on those points.
__________________________________________
DNA team
art dir
- 'দীপ নেভার আগে'র সর্বাত্বক সফলতা চাইছি। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বীর বাঙালীর বীরত্বগাঁথা যতো সামনে আসবে ততোই কেটে যেতে থাকবে অন্ধকার।
ছবিটির পেছনের সকল কলাকূশলীর জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ভাই, কেউ দুঃখ নিয়েন না মনে... আমি কিন্তু প্রোমো দেইখা বড়ই হতাশ! মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে একেকজনের এক্সপ্রেশন, গুলির অভিনয়ের সময় হুদাই বন্দুক কাঁপানো, মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যাচ্ছে, কিন্তু তার গায়ে কোনো ব্লিডিং নেই, একজন মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যেতে যেতে তার স্বপ্নে যে শৈশব ভেসে উঠছে, সেটা ২০০৮ সালের শৈশব, এমন কি একটি কিন্ডারগার্টেনের খয়েরি রঙের পোশাক পরা বাচ্চারাও সেখানে আছে... লাস্টে আবার দেখা গেল এক মুক্তিযোদ্ধা মরে নাই, তার প্রাণ এখনো আছে, এক অফিসার গিয়া তার দিকে তাক কইরা গুলি করল... না কাঁপল তার পিস্তলধরা হাত, না বাইর হইল কোনো রক্ত, শুইয়া থাকা ছেলেটা একটা এমন ঝাকুনি দিয়া পাশ ফিইরা মইরা গেল, যেরকম মৃত্যু আমরা ঢালিউডি বাংলা ছবিতে নায়িকার বাপের ক্ষেত্রে দেখি, সুখে থাকিস মা... বইলা একটা ঝাকুনি দিয়া যেইভাবে সে মইরা যায়...
তার চেয়েও বড় কথা, আপাদমস্তক প্রোমোটার মধ্যে কোনো মুক্তিযুদ্ধের ঘ্রাণ নাই, সেই তাড়নাটা নাই, এইটা আগে থেকে না বললে হয়ত মনেও করতে পারতাম এলাকার কিছু পোলাপানরে ধইরা হুদা কামে পুলিশে ক্রসফায়ার কইরা মাইরা ফালাইসে... সেইটা নিয়াই ছবি...
আর মিউজিক তো পুরা ব্রেভহার্ট টাইপ... এইটা কি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবি না হলিউডের?
মুক্তিযুদ্ধের ছবি বানান, ভালো কথা, আমরা তো সেরকমটাই চাই... দেশ ইতিহাসরে মাথায় নিয়া রাখুক, মুক্তিযোদ্ধারা হোক এই প্রজন্মের পোলাপানের কাছে সত্যিকার হিরো...
কিন্তু এইরকম দৃষ্টিনন্দন ছবি কি মুক্তিযুদ্ধরে ভালোবাইসা বানাতে গেছেন? সত্যি সত্যি? নাকি হুদাই একটা সাড়া ফেলায়া দেয়ার জন্য? এক ছবিতে দান মাইরা জাতির কাছে পরিচিত হইয়া উঠার জন্য? আর এগুলা বানানোর আগে কি মিনিমাম বাংলাদেশে যে কয়টা ছবি তৈরি হইছে মুক্তিযুদ্ধের ওপর, সেগুলা একবার অন্তত দেখছেন? দায়িত্ব নিয়া যথাযথ পড়াশোনাটা করছেন ফিল্মের ওপরে? মুক্তিযুদ্ধের উপরে?
আর সবাই হাততালি দিক, আমি সেইটা পারলাম না... একটা হাততালি কম পড়লেও আপনাদের খুব বেশি ক্ষতি হবে না বোধহয়...
আমার কথা খারাপ লাগতে পারে, কিন্তু নিজের মনে ভাইবেন! দেখবেন, খুব ভুল কিছু বলি নাই! কথার সুরে কড়া ভাব থাকলে মাফ কইরা দিয়েন!
---------------------------------------------
রাজাকার আলবদর নিপাত যাক!
জয় বাংলা আমার থাক!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
মৃদুলদা আমিও মনে করছিলাম এইটা শৈশব এর দৃশ্য, পরে আমাকে ইলাজার ইসলাম বলছে যে এইটা ফ্ল্যাশব্যাক না এইটা আসলে ভবিষ্যতের স্বপ্ন । আর অন্যান্য যা কিছু নিয়া ঝাড়ি দিলেন তার উত্তর ডিরেক্টর মশাইয়ের থিকাই আশা করতাছি আমিও
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
জানি না আমার মন্তব্যটা মডারেশন পার হয়ে আসতে পারবে কিনা, তাও লিখছি...
মোদ্দা কথাঃ আপনার ভালো লাগেনি, ঠিক আছে, সমালোচনা করবেন, সেটাও ঠিক আছে, তবে ভাষাটা একটু নমনীয় হলে একটু ভালো লাগে, এই যা। দ্বিমত পোষন করা মানেই ঝাড়ি দেওয়া না...
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
ইন্ট্রোটা অসাধারন |বাংলা ছবির নতুন যুগের পদধ্বণি !
শ্রদ্ধা জানাই ডিরেক্টর এবং কলাকুশলীদের।
দেখার অপেক্ষায় থাকব . .
ভালো প্রোমো |
"ধুসর গোধূলি |
- 'দীপ নেভার আগে'র সর্বাত্বক সফলতা চাইছি। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বীর বাঙালীর বীরত্বগাঁথা যতো সামনে আসবে ততোই কেটে যেতে থাকবে অন্ধকার।
ছবিটির পেছনের সকল কলাকূশলীর জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।"
দেখার অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা রইলো। সাথে একটু ভয়, আবার না লাস্ট ঠাকুরের মতো হয়! প্রমোশন কম করে কাজটা আগে ভালো করা উচিত। অল দ্য বেস্ট
অসাধারণ!
কিছু আলোচনা পড়ে হতাশ। সাফল্য কামনা করছি।
অপেক্ষায় রইলাম।
প্রোমো দেখলাম মাত্র। যদিও আশা করিনি, তবে কিছুটা হতাশ হয়েছি। টেকনিক্যালিটির দিক দিয়ে নিঃসন্দেহে ছবিটার কাজ অনেক ভাল, কিন্তু এই প্রোমো দেখে, কেউ না বলে দিলে বিশ্বাস করতাম না এটা মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে বানানো- '৭১ খুঁজে পেলাম না, মনে হল যেন '০৮ দেখছি। যাই হোক, মৃদুল ভাই মনের অনেক কথাই গুছিয়ে বলে দিয়েছেন উপরে, তাই আর তার পুনরাবৃত্তি করলাম না।
শুভকামনা অবশ্যই থাকল, ধন্যবাদ ও অভিনন্দন এর সাথে জড়িত সবাইকে, সেই সাথে সিনেমাটির ব্যবসায়িক সাফল্যও কামনা করছি।
আমি মনে করি একেবারে যুদ্ধের আবহ এবং পরিবেশ ফুটিয়ে তোলা বাংলাদেশের কারও পক্ষে সম্ভব না। লো বাজেট সিনেমায় আমরা সেটা আশাও করতে পারি না। যে সিনেমাগুলোতে সরাসরি যুদ্ধের দৃশ্য এবং নৃশংসতা দেখানো হবে সেগুলোর বাজেট অনেক বেশী না হয়ে গত্যন্তর নেই। তবে কিছু বিষয় বোধহয় স্বল্প মূল্যেও করা যায়:
- চমৎকার চিত্রনাট্য
- যে কারও কাছ থেকে অভিনয় আদায় করে নেয়া (পরিচালকের উপর নির্ভর করছে)
- দৃশ্যে অসংলগ্ন কিছু না রাখা।
অনুরোধ করব: যেটা প্রকাশ করা যাচ্ছে না সেটা বাদ দিন।
বাংলাদেশে বোধহয় "ডি ফ্যালশার" ([url=http://en.wikipedia.org/wiki/The_Counterfeiters_(film)]দ্য কাউন্টারফীটার্স[/url]) এর মত মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা করা সম্ভব।
প্রোমো দেখিনি। সিনেমা দেখার আগে অভিমতই বা কি দেব। অপেক্ষায় রইলাম। জানানোর জন্য লেখককে অনেক ধন্যবাদ।
— বিদ্যাকল্পদ্রুম
আসলে খুব বড় প্রত্যাশা জন্মে যায় এমন উদ্যোগের কথা শুনলে। সেটা উচিত কি না, বুঝতে পারছি না। তবে ইন্ট্রো দেখে কিছুটা আশাহত হয়েছি। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি নাটকীয়তা চলে এসেছে দেখতে পাচ্ছি।
নির্মাতারা নিশ্চয়ই অনেক স্বপ্ন নিয়ে সিনেমাটি তৈরির কাজে হাত দিয়েছেন, নির্মম সমালোচনা তাঁদের ভালো লাগবে না। যতদূর সম্ভব কোমল করে বলি।
আমি সিনেমাটি আগ্রহ নিয়ে দেখবো। আশা করি তাতে পুরনো শহরের দৃশ্য ফুটিয়ে তোলার মতো দুরূহ কাজগুলি নির্মাতারা শক্ত হাতে সামাল দিতে পারবেন। মুক্তিযোদ্ধা তরুণদের মধ্যে যে তীব্র ক্রোধ, ভয়, ঘৃণা, তা অভিনেতাদের অভিব্যক্তিতে ফুটে উঠবে।
হাঁটুপানির জলদস্যু
আমার অনুভূতি মৃদুল ভাইয়ের মতই যা হিমু আরো বিস্তারিত লিখেছে।
সাফল্য কামনা করি। তবে সমালোচনা শুনতে হবে, সেজন্য প্রস্তুত থাকা ভালো।
ভালো লেগেছে, শুভকামনা রইল তবে শিশুদের পোশাক ১৯৭১ -২০(১৬) = ১৯৫১(১৯৫৫) সালে মোটেও সেরকম ছিলনা!
যেহেতু সম্পূর্ন সিনেমা এখনও দেখিনি সম্পূর্ন মতামত জানানও এই মুহুর্তে সম্ভব না।
তবে যেটা সবচেয়ে প্রয়োজন বলে মনে হল তা হল পারফর্মারদের গ্রুমিং। এই জিনিসটার দিকে বেশী নজর দিলে প্রোমোটা আরো বেশী কেচি হত। আশা করি কলাকুশলীরা এই গুরুত্বপূর্ন দিকটায় আরো অনেক বেশী নজর দেবে।আর আমি অপেক্ষায় আছি ফিনিশড প্রোমোটি দেখতে(যতদূর জানি এটা আনফিনিশড প্রোমো)। যেহেতু পুরো মুভিটা এখনও তৈরিই হয়নি চিত্রনাট্যের ব্যপারে আসলে কিছু বলার নেই। তবে অবশ্যই আশা করি অসাধারন কিছু একটাই বেরিয়ে আসবে শেষ পর্যন্তে।
এবার একটু ভাল লাগার দিকগুলো নিয়ে বলি। এক ঝাঁক নুতন মুখ নিয়ে একসাথে কাজ করার ব্যাপারটা আসলেই চ্যালেঞ্জিং। আমার প্রোমো দেখে অবশ্য বুঝতে কষ্ট হয়নি যে ঘটনা আসলে ৭১'এর সময়কার, আর রুমি'র নাম দেখে বুঝতে পারলাম যে এটা ৪’ঠা সেপ্টেম্বরকে বেইস করে বানান, কেউ বলে না দিলেও হয়তো ব্যাপারটা বুঝতে পারতাম। তরুন বয়সী একদল ছেলে মেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল দেশকে বাঁচাতে তাদের যথাসাধ্য ক্ষমতা নিয়ে নতুন প্রজন্মকে একটা নুতন স্বাধীন স্বপ্নের মত সুন্দর দেশ উপহার দেবার আশায় ব্যাপারটা নিজের মধ্যেই একটা অসাধারন ব্যাপার(হোক না তাদের স্বপ্ন থেকে বাস্তব সম্পূর্ন ভিন্ন)। আমার কিন্তু তাদের ক্লোথিং ঠিকঠাকই লাগল। সবসময় আমরা যেমনটা দেখে এসছি সিনেমাতে, তেমনটা যে সবক্ষেত্রে না তার বিশাল প্রমান আমার বাপ-চাচা'রা(ঠিক ঐ মুহুর্তে উপস্থিত না থাকলেও, তাদের কাছ থেকেই শোনা)। আর রুমি, আজাদ ছিল তখনকার সময়কার শহুরে-শিক্ষিত সর্বোপরি স্মার্ট প্রজন্ম। যারা এর পেছনে সময় শ্রম এবং নিজেদের গাটের পয়সা খরচ করে ছবিটির প্রোমো তৈরি করেছেন আমার মনে হয় না তারা একেবারেই কোন রিসার্চ না করে কাজ করতে নেমেছেন। টেকনিক্যাল ব্যাপার অতো বুঝি না, তবে এইটুকুন বুঝি যে দেখতে বেশ লাগল। ৭১'এও আকাশের রঙ নীল ছিল,পাতার রঙ সবুজ ছিল, মানুষ রঙ্গিন কাপড় পড়লে তা রঙ্গিনই দেখাত। একটা সময় ছিল টেকনিক্যাল সীমাবদ্ধতার কারনে আমরা সেসব সাদা-কালো দেখতাম। আজ আর সে সমস্যা নেই, যত খুঁটিনাটি সমস্যাই থাকুক না কেন, মুভির মেকিং দেখে আরাম লাগলো চোখে।
প্রোমোটি দেখে তাই মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হল। ভয়াবহরকম অসাধারন কিছু আশা না করলেও খুব একটা ভালো জিনিস তৈরি হবে এই কামনা রাখি আপনাদের থেকে। সীমাবদ্ধতা থাকবেই নানা কারনে, সেটা হোক ফিনেন্সিয়াল অথবা টেকনিক্যাল। তাও আশা করি সব কিছু পাশ কাটিয়ে, নিজেদের দুর্বলতাগুলো শুধরিয়ে 'দীপ নেভার আগে'র পরিচালক এবং কলাকুশলীরা আমাদেরকে আগামী বছর নাগাদ একটা মনে রাখার মত মুভি উপহার দেবেন।
------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।
দৃশা
মৃদুল ষষ্ঠ পান্ডব হিমু প্রয়োজনীয় যা বলার বলে দিয়েছেন।
বিশেষ করে মৃদুলের কথাগুলো খুবই জরুরী।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে ছবিটা দেখার খুব বেশী আগ্রহ ইন্ট্রো দেখে পাইনি।
খুব দুর্বল মনে হয়েছে।
তবু শুভকামনা
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
suru tei khom achaye nicchi bangla te type n akorte parar jonno, dress n getup niye kichu kotha "tani" bole che.
again its just the intro's 3 min of 7 mins intro of the film.
color grading, dubbing movie shes na hobar ag e amra korte parchina.
"একজন মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যেতে যেতে তার স্বপ্নে যে শৈশব ভেসে উঠছে, সেটা ২০০৮ সালের শৈশব, এমন কি একটি কিন্ডারগার্টেনের খয়েরি রঙের পোশাক পরা বাচ্চারাও সেখানে আছে... লাস্টে আবার দেখা গেল এক মুক্তিযোদ্ধা মরে নাই.. ."
"ভালো লেগেছে, শুভকামনা রইল তবে শিশুদের পোশাক ১৯৭১ -২০(১৬) = ১৯৫১(১৯৫৫) সালে মোটেও সেরকম ছিলনা!"
that wasn't flash back! a projected future, hope, and dream of a new born nation... na bujhar bertho ta ta Amader e. dhonnobad.
Just a "flag" shot can make audince believe like its not a flash back its a future nation!
we wanted to skkip the flag shot for few reasons and thought theWINDOW AND THE GIRL shot will establish that, its not his memory, its his dream
we wanted to replicate their DREAM wid our very limited resources.
"তার চেয়েও বড় কথা, আপাদমস্তক প্রোমোটার মধ্যে কোনো মুক্তিযুদ্ধের ঘ্রাণ নাই, সেই তাড়নাটা নাই, এইটা আগে থেকে না বললে হয়ত মনেও করতে পারতাম এলাকার কিছু পোলাপানরে ধইরা হুদা কামে পুলিশে ক্রসফায়ার কইরা মাইরা ফালাইসে... সেইটা নিয়াই ছবি..."
and about someone mentioning as if they looked more like a MOB than a group of rebels,well they rode in this city as Mobsters and fought with accurate equations, Mobsters fighting against the law!Yes,But for the people back in the 71', they were the hopes of FREEDOM.
The late coming order of the Captain' and his hesitations have a story and histroy behind it which'll be known to you when the full length movie comes out.Then again this is only the first 3 minutes of 7 minutes INTRO of the movie, not the ending.The movie starts with this sequence and then moves on to the whole story.
music ? yes its westren. and not sad but heroic.
" Fir- e Dekho Amader Chokhe Aj Osru nei ... "
we are trying to replicate a history wid limitations.
* chaile apnra onek valo Film banate paren ei bishwsh tuku acce bolei apnader riview ta amader proyojon chilo. amra jani apnara banacchen na shimaboddhotar jonno. protikkhaye thakbo.
shobai valo thakun, dhonnobad.
ফেসবুকে ভিউয়ারদের কমেন্ট আর নির্মাতাদের ফিডব্যাক দেখে নিজের একটা ভুল বুঝতে পারলাম ...
গুলি খাওয়া তরূণ মরার আগে তার চোখে যা দেখতে পায় সেটা ফ্ল্যাশব্যাক না, মুক্ত-স্বাধীন-বাংলাদেশের স্বপ্ন ...
কিন্তু এতগুলো মানুষ সবাই যেহেতু ভুল করলো কাজেই আমার মনে হয় নির্মাতারা এই দিকটায় একটু নজর দিতে পারেন ... আমার দুর্বল কল্পনাশক্তি বলে এ জায়গায় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা (ম্যাপওয়ালা) নিয়ে মানুষের বাধভাঙ্গা আনন্দ উল্লাস জাতীয় কিছু একটা দেখানো যেতে পারে ...
দৃশ্যটা কিন্তু যথেষ্টই টাচি, ফ্ল্যাশব্যাকের দৃশ্য অনেকেই দেখায় কিন্তু মুক্তিসেনার মৃত্যুর আগেও স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন, ঠিকমত ফুটিয়ে তুলতে পারলে খুবই চমতকার একটা দৃশ্য হতে পারে ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...
খোমাখাতায় ইন্ট্রো দেখেছি। কিছু দৃশ্য নাটুকে মনে হয়েছে। ভাল লাগছে এই ভেবে যে এখনো স্বপ্ন দেখার মানুষের অভাব হয়নি।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
suru tei bangla font bebohar na korte parar jonno dukkhi to. ag-e ekta post diyechilam , hoyto jantrik golojog er jonno publish hoye ni. face book kora purano ekta comment abar dicchi.
that wasn't flash back! a projected future, hope, and dream of a new born nation... na bujhar bertho ta ta Amader e.
Just a "flag" shot can make audince believe like its not a flash back its a future nation! though we have flag shot in our stock .we skkip it this time, for few reasons and thought the WINDOW n GIRL shot will establish that, its not his memory, its his dream:)
we wanted to replicate their DREAM wid our very limited resources.
and about someone mentioning as if they looked more like a MOB than a group of rebels,well they rode in this city as Mobsters and fought with accurate equations, Mobsters fighting against the law!Yes,But for the people back in the 71', they were the hopes of FREEDOM.
the content u see is a raw edit, wid out color correction, and dubbing. but the reviews will help us to
be more accurate.
onek simaboddhota o ovijog prerona shob mile e
shobaike antorik dhonnobad.
ilajar islam
যেমনি দাড়াঁক, ছবিটা দেখতে চাই। অপেক্ষায় থাকলাম......! এক ছবিতেই সব এছিভ করে ফেলবেন এমন আশাও করিনা। ছবিটা দেখে যদি দেখতে পাই, আপনারা আপনাদের বেষ্ট এফোর্টটা দিয়েছেন এতেই অনেক... অনেক খুশি হবো। স্যালুট দিয়ে বলবো, কমরেডস্ হবে আপনাদের দিয়ে। অভিবাদন জানিয়ে রাখলাম অগ্রিম।
আগে ভাগে না দেখে বিরুপ মন্তব্য করার একেবারে বিপক্ষে আমি (এমন কি অতি জগণ্য ছবি হলেও)। অল দ্য বেষ্ট, চিয়ারস্
খোমা-খাতায় অ্যাকাউন্ট নেই (খুলতে চাইও না) ইন্ট্রো বা বিহাইন্ড দ্য সীন্স - কিছুই দেখা হলো না। তবে প্রয়াসটির জন্য প্রাণঢালা অভিনন্দন।
শৈল্পিক দৃষ্টিতে অসফল একটি ছবি যদি মু্ক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রসারে সামান্যতম অবদানও রাখতে পারে, সেই উদ্যোগকে স্বাগত জানাবো না কেন?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
এই ধরণের ব্যাপারগুলোর জন্য ফেইসবুকে একটা টেম্পোরারি অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারেন। যেহেতু আপনি আগ্রহী নন, তাই সেটাতে কাউকে না হয় অ্যাড করবেন না বন্ধু হিসাবে, কেউ হয়ত জানবেও না।
তবে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আপনার শ্রদ্ধাবোধ, ভালবাসা ও প্রচেষ্টা দেখেই বলছি- অন্তত কোনো বন্ধুর অ্যাকাউন্ট থেকে হলেও ভিডিওটা দেখুন। আপনার গঠনমূলক মতামত থেকে হয়ত সিনেমার টীম কোনওভাবে প্রভাবিত হতেও পারে বা পরিবর্তন আনতে পারে, যেহেতু এখনো ফাইনাল হয়নি কিছুই। ইতিমধ্যেই তারা যেমন ফ্ল্যাশব্যাক/ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে কনফিউশনের বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।
ইন্ট্রু দেখলাম। প্রজেক্টেড ফিউচার ব্যাপারটা পরিষ্কার হবার পর ভালো লাগলো। অপেক্ষায় থাকলাম।
=============================
ভালো লাগলো । ফ্রেমিং অসাধারণ। এডিটিং আরও ভালো হোতে পারে।
গল্প ভালো হোলে অসাধারণ একটি ফিল্ম হতে পারে মুক্তিযুদ্ধের উপর।
অভিনন্দন।
অপেক্ষায় রইলাম।
pormo motamoti laglo. notunotto acce nisshondehe. tobe , sudhi jon der alochona jodi kono shomvabonar mrittu ghotay temon gothon mulok bitorke jorate chacchi na.
shuveccha "deep Nevar Ag-r" sobai k, shomalochana hobei . apnara kaz kore jacchen bolei amra shomalochona korar shujog pcchi.
chobi ti dekhar protasshay thakbo!
_____________________
lekhar agge bole dite chai je amar acadmic ba shikkha goto background english-a tai ami formal banglai lekha jani na....asha kori amar ei okkhomota khoma kore amar post ta porben...
During French revolution, there was massive change regarding film industry or film making , which still sustains today around the world ! The key word would be not French or film , but rather should be “change” or revolution that people or directors like or people like Sadik Ahmed or Ilajar Islam are trying to initiated based to their own accumulated skills.
I don’t want to reveal my identity but I can ensure that I have been very closely involved with the making of THE LAST THAKUR as much as I am working with“ Deep Nevar Ag-g” and hence as for my very minor and infant observations and knowledge is concern, it tells me that both the are visions of a very young and “technically” advanced or to be more appropriate , “directors of the digital era” unlike any other current directors working in Bangladeshi film society. In terms of both the cases, the Last thakur and Deep never agge, its been noticed that quite often they are encountered with comments that these are westernized or Holly-Bolly-woodish. But people to come up with such opinions completely overlook the fact that these were results of compilation of Art and technological advancement that is recently coming towards us by the help of these men. I even believe that people like Tarek Masud or Tanvir Mokammel (with all due respect), were part of this technical era, even their most authentic work would have somewhat differed for the touch of digital cine technology. Just because it’s coming from the west, it doesn’t validate any harsh criticism. And more over, one should watch a film as an individual creation with its own morality and vibe rather than conjuring it to something else. YES! There can be resembles of course. Even if we leave alone Holly-Bolly-wood, there are German, French, Russian, Hugairian, Algerian, Spanish, Dutch etc film industries that produces thousands of films over a year. So connection is not completely unavoidable. There fore no film maker can be responsible for such mishap. But the truth is, within so much of promotion of the art of film making, its truly a matter of mere coincidence or a rather mention it as an unfortunate era where it seems that originality has lived its life and is taken by improvisation that most artist of all form, tries to enhance today.
First let me just share my views on the Last Thakur. Not only because I was somewhat connected to its making but from an analytical perspective, I wont hesitate to say that its making was a “technological masterpiece” that Bangladesh has never witnessed before. People who have seen the movie, could have witnessed the making and picturization patterns, which can be sufficient, visually to get the glimpse of “revolution” I mentioned at my talk previously. The Last thakur did full justice to Sadik Ahmed’s previous highly acclaimed short film, “tanju mia” , around the European Film Society.
Statement that has been made regarding it having elements of Akira Kuro Sawa Yozimbo is just reprehensible, typical, and imminently a wrong methodology to comment on such work pieces. Perhaps a criticization on the story or any other aspect could have made more sense but by no means can it be cognate, directly with any other story. Sadik Ahmed is truly a glimpse of brilliance with gifted talents and theoretical skills who can indeed become a significant part, not only nation but world wide. Even if we put aside the huge success of the film, the standard and trade mark set by him is undeniable. He truly is an inspiration for any upcoming film maker of Bangladesh.
Coming now to Deep Neevar AGge, which is very unlike the Last Thakur and is hard to for me to understand any sort of comparisons? Apart from the fact that both are technically proper digital cine tech, there is nothing much for any sort of analogy. It would be completely ridiculous to compare both the films just only because it follows a modern trend in their making style. Last Thakur is more of a fiction, a story a vision of characters and their lives where as deep neevar agge is more emphasized on a historical real story with essence of fiction, freedom, harshships and could be regarded as nation based on a wide scale range. The director of Deep Neevar Agge, Illjar Islam, currently the most prominent for his styling and abstract picturization and visualization which has been evident in many of his short films and with the revolutionary thendency of “youth” base works, has set a name for himself. As for the publicity arrangements and public feed back, on a specific sequence, and to asses the communication of that certain sequence and the mass, regarding flash back and flash forward (projected future), an experiment of the director was carried out by a 3 minute, raw edited clip which was NOT even a promo or a trailor of the movie, seems to have raised a few question which, I personally thought was surprising and just wanted express my views on that which I have mentioned below.
| মৃদুল আহমেদ
“ভাই, কেউ দুঃখ নিয়েন না মনে... আমি কিন্তু প্রোমো দেইখা বড়ই হতাশ! মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে একেকজনের এক্সপ্রেশন, গুলির অভিনয়ের সময় হুদাই বন্দুক কাঁপানো, মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যাচ্ছে, কিন্তু তার গায়ে কোনো ব্লিডিং নেই, একজন মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যেতে যেতে তার স্বপ্নে যে শৈশব ভেসে উঠছে, সেটা ২০০৮ সালের শৈশব, এমন কি একটি কিন্ডারগার্টেনের খয়েরি রঙের পোশাক পরা বাচ্চারাও সেখানে আছে...
Lack of expression was due to the fact that the character was more spiritually motivated with his surroundings and patriotic love rather than showing pain for his own death while simutaneouly visualizing his future dreams. From a psychological perspective, it is POSSIBLE for a soldier to have such sort of thoughts on the point of dying compare to you and me who may be having family or after life base thoughts. And more over if you had seen the whole movie you would have been linked with the character itself and predicted what he could or would have done during what was shown.
And the flavor you are talking about is because may be its not black and white with tobla behala back ground music. It was made in a non orthodox way and with the idea of something new which you may be alienated with.
একটা এমন ঝাকুনি দিয়া পাশ ফিইরা মইরা গেল, যেরকম মৃত্যু আমরা ঢালিউডি বাংলা ছবিতে নায়িকার বাপের ক্ষেত্রে দেখি, সুখে থাকিস মা... বইলা একটা ঝাকুনি দিয়া যেইভাবে সে মইরা যায়...
“jahkuni” is needed. Wheather its bangla film or a Hollywood block buster, you can’t ignore the basic biological pattern. For real, when a bullet hits, it applies a certain force to the body which has to be absorbed at least creating a very minute vibration or shiver. Looking at the scene, I couldn’t find any of what you talked about of any over act.
মনেও করতে পারতাম এলাকার কিছু পোলাপানরে ধইরা হুদা কামে পুলিশে ক্রসফায়ার কইরা মাইরা ফালাইসে... সেইটা নিয়াই ছবি...
আর মিউজিক তো পুরা ব্রেভহার্ট টাইপ... এইটা কি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবি না হলিউডের? ”
Cross fire has never been different. The idea has been same wheather in mass or individual endcounter events. Cross fire is a basic pattern and was no different in those old ages. And Pakistani military attire and ambience should have been enough to get in any one’s common sense regarding what was happening. And an urban mukti juddha some of our great heroes was just like you and me. Extrinsically they were indistinguishable and hence you have to understand who no afford was made to indicate their identity, from a materialistic point of view
“কিন্তু এইরকম দৃষ্টিনন্দন ছবি কি মুক্তিযুদ্ধরে ভালোবাইসা বানাতে গেছেন? সত্যি সত্যি? নাকি হুদাই একটা সাড়া ফেলায়া দেয়ার জন্য? এক ছবিতে দান মাইরা জাতির কাছে পরিচিত হইয়া উঠার জন্য? আর এগুলা বানানোর আগে কি মিনিমাম বাংলাদেশে যে কয়টা ছবি তৈরি হইছে মুক্তিযুদ্ধের ওপর, সেগুলা একবার অন্তত দেখছেন? দায়িত্ব নিয়া যথাযথ পড়াশোনাটা করছেন ফিল্মের ওপরে? মুক্তিযুদ্ধের উপরে?”
First of all it’s a sensitive issue (the war and all). If weren’t serious and looking for quick fame we would have preferred a commercial, cheesy bangali telefilm, with so much finance behind it. We are making it just because you feel the love for our country and love what we do. If we weren’t sincere, we wouldn’t have taken such a plot. There are plenty of other ways to make name and fame, but it’s more valuable that we make a film that is modern, well made, but yet talks about the country, the people and their sacrifices. And since you questioned about our “skills” and “research” work, I don’t want to talk about it but I hope you will get the answer in the silver screen. And regarding previous films based on war, I would like to know that from the after math of mukti juddho movie from ora 11 jon theke till joy jatra chara, the real archieve footage based on Zohir Raihans “stop genocide”, Lynear Lavins footage (muktir gaan) and Russian reporter Riche Saskwatwan’s 16mm footage source and information from over books and interviews with real time freedom fighters, journalists and many other sources, if you have any other recommendation please suggest and we would except them whole heartedly. Just to be more specific, try to be more mild and accurate and sober while expressing your view or opinion rather than snapping out at any work. Before criticizing or saying something snobbish, think what you are and who you are to comment on such activity. Are you a writer?? Are you a journalist?? Are you from the media?? I guess you are out of the syllabus and hence try comment accordingly.
হিমু | মঙ্গল, ২০০৮-১২-২৩ ২২:১০
“পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সেনাসদস্যদের শরীরের ভাষা অভিনেতাদের মধ্যে একেবারেই অনুপস্থিত।..
….
যে দূরত্ব থেকে মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের গুলি করা হয়েছে বলে সিনেমাতে মনে হয়েছে, তা অচর্চিত। যতদূর জানি, বন্দীদের হত্যার সময় বেশ কাছ থেকে গুলি করা হতো সবসময়।
I personally didn’t think so since firing squad according to our research shoots from at least 30 yards from the subject to avoid particles that bounces back during the time of shooting….
In total the clip was a raw version as an experiment of the director for communication purposes. I hope no one is conclusive just by watching the mere footage and hope when it comes out on the silver screen, the people its fate decides by them. I started by talk with French revolution and will end with the simple concept that people should encourage rather than discriminating such film makers (at least before watching the film) which wont do any good to the potential of film makers that we have today.
During French revolution, there was massive change regarding film industry or film making , which still sustains today around the world ! The key word would be not French or film , but rather should be “change” or revolution that people or directors like or people like Sadik Ahmed or Ilajar Islam are trying to initiated based to their own accumulated skills.
I don’t want to reveal my identity but I can ensure that I have been very closely involved with the making of THE LAST THAKUR as much as I am working with“ Deep Nevar Ag-g” and hence as for my very minor and infant observations and knowledge is concern, it tells me that both the are visions of a very young and “technically” advanced or to be more appropriate , “directors of the digital era” unlike any other current directors working in Bangladeshi film society. In terms of both the cases, the Last thakur and Deep never agge, its been noticed that quite often they are encountered with comments that these are westernized or Holly-Bolly-woodish. But people to come up with such opinions completely overlook the fact that these were results of compilation of Art and technological advancement that is recently coming towards us by the help of these men. I even believe that people like Tarek Masud or Tanvir Mokammel (with all due respect), were part of this technical era, even their most authentic work would have somewhat differed for the touch of digital cine technology. Just because it’s coming from the west, it doesn’t validate any harsh criticism. And more over, one should watch a film as an individual creation with its own morality and vibe rather than conjuring it to something else. YES! There can be resembles of course. Even if we leave alone Holly-Bolly-wood, there are German, French, Russian, Hugairian, Algerian, Spanish, Dutch etc film industries that produces thousands of films over a year. So connection is not completely unavoidable. There fore no film maker can be responsible for such mishap. But the truth is, within so much of promotion of the art of film making, its truly a matter of mere coincidence or a rather mention it as an unfortunate era where it seems that originality has lived its life and is taken by improvisation that most artist of all form, tries to enhance today.
First let me just share my views on the Last Thakur. Not only because I was somewhat connected to its making but from an analytical perspective, I wont hesitate to say that its making was a “technological masterpiece” that Bangladesh has never witnessed before. People who have seen the movie, could have witnessed the making and picturization patterns, which can be sufficient, visually to get the glimpse of “revolution” I mentioned at my talk previously. The Last thakur did full justice to Sadik Ahmed’s previous highly acclaimed short film, “tanju mia” , around the European Film Society.
Statement that has been made regarding it having elements of Akira Kuro Sawa Yozimbo is just reprehensible, typical, and imminently a wrong methodology to comment on such work pieces. Perhaps a criticization on the story or any other aspect could have made more sense but by no means can it be cognate, directly with any other story. Sadik Ahmed is truly a glimpse of brilliance with gifted talents and theoretical skills who can indeed become a significant part, not only nation but world wide. Even if we put aside the huge success of the film, the standard and trade mark set by him is undeniable. He truly is an inspiration for any upcoming film maker of Bangladesh.
Coming now to Deep Neevar AGge, which is very unlike the Last Thakur and is hard to for me to understand any sort of comparisons? Apart from the fact that both are technically proper digital cine tech, there is nothing much for any sort of analogy. It would be completely ridiculous to compare both the films just only because it follows a modern trend in their making style. Last Thakur is more of a fiction, a story a vision of characters and their lives where as deep neevar agge is more emphasized on a historical real story with essence of fiction, freedom, harshships and could be regarded as nation based on a wide scale range. The director of Deep Neevar Agge, Illjar Islam, currently the most prominent for his styling and abstract picturization and visualization which has been evident in many of his short films and with the revolutionary thendency of “youth” base works, has set a name for himself. As for the publicity arrangements and public feed back, on a specific sequence, and to asses the communication of that certain sequence and the mass, regarding flash back and flash forward (projected future), an experiment of the director was carried out by a 3 minute, raw edited clip which was NOT even a promo or a trailor of the movie, seems to have raised a few question which, I personally thought was surprising and just wanted express my views on that which I have mentioned below.
| মৃদুল আহমেদ
“ভাই, কেউ দুঃখ নিয়েন না মনে... আমি কিন্তু প্রোমো দেইখা বড়ই হতাশ! মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে একেকজনের এক্সপ্রেশন, গুলির অভিনয়ের সময় হুদাই বন্দুক কাঁপানো, মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যাচ্ছে, কিন্তু তার গায়ে কোনো ব্লিডিং নেই, একজন মুক্তিযোদ্ধা গুলি খেয়ে পড়ে যেতে যেতে তার স্বপ্নে যে শৈশব ভেসে উঠছে, সেটা ২০০৮ সালের শৈশব, এমন কি একটি কিন্ডারগার্টেনের খয়েরি রঙের পোশাক পরা বাচ্চারাও সেখানে আছে...
Lack of expression was due to the fact that the character was more spiritually motivated with his surroundings and patriotic love rather than showing pain for his own death while simutaneouly visualizing his future dreams. From a psychological perspective, it is POSSIBLE for a soldier to have such sort of thoughts on the point of dying compare to you and me who may be having family or after life base thoughts. And more over if you had seen the whole movie you would have been linked with the character itself and predicted what he could or would have done during what was shown.
And the flavor you are talking about is because may be its not black and white with tobla behala back ground music. It was made in a non orthodox way and with the idea of something new which you may be alienated with.
একটা এমন ঝাকুনি দিয়া পাশ ফিইরা মইরা গেল, যেরকম মৃত্যু আমরা ঢালিউডি বাংলা ছবিতে নায়িকার বাপের ক্ষেত্রে দেখি, সুখে থাকিস মা... বইলা একটা ঝাকুনি দিয়া যেইভাবে সে মইরা যায়...
“jahkuni” is needed. Wheather its bangla film or a Hollywood block buster, you can’t ignore the basic biological pattern. For real, when a bullet hits, it applies a certain force to the body which has to be absorbed at least creating a very minute vibration or shiver. Looking at the scene, I couldn’t find any of what you talked about of any over act.
মনেও করতে পারতাম এলাকার কিছু পোলাপানরে ধইরা হুদা কামে পুলিশে ক্রসফায়ার কইরা মাইরা ফালাইসে... সেইটা নিয়াই ছবি...
আর মিউজিক তো পুরা ব্রেভহার্ট টাইপ... এইটা কি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ছবি না হলিউডের? ”
Cross fire has never been different. The idea has been same wheather in mass or individual endcounter events. Cross fire is a basic pattern and was no different in those old ages. And Pakistani military attire and ambience should have been enough to get in any one’s common sense regarding what was happening. And an urban mukti juddha some of our great heroes was just like you and me. Extrinsically they were indistinguishable and hence you have to understand who no afford was made to indicate their identity, from a materialistic point of view
“কিন্তু এইরকম দৃষ্টিনন্দন ছবি কি মুক্তিযুদ্ধরে ভালোবাইসা বানাতে গেছেন? সত্যি সত্যি? নাকি হুদাই একটা সাড়া ফেলায়া দেয়ার জন্য? এক ছবিতে দান মাইরা জাতির কাছে পরিচিত হইয়া উঠার জন্য? আর এগুলা বানানোর আগে কি মিনিমাম বাংলাদেশে যে কয়টা ছবি তৈরি হইছে মুক্তিযুদ্ধের ওপর, সেগুলা একবার অন্তত দেখছেন? দায়িত্ব নিয়া যথাযথ পড়াশোনাটা করছেন ফিল্মের ওপরে? মুক্তিযুদ্ধের উপরে?”
First of all it’s a sensitive issue (the war and all). If weren’t serious and looking for quick fame we would have preferred a commercial, cheesy bangali telefilm, with so much finance behind it. We are making it just because you feel the love for our country and love what we do. If we weren’t sincere, we wouldn’t have taken such a plot. There are plenty of other ways to make name and fame, but it’s more valuable that we make a film that is modern, well made, but yet talks about the country, the people and their sacrifices. And since you questioned about our “skills” and “research” work, I don’t want to talk about it but I hope you will get the answer in the silver screen. And regarding previous films based on war, I would like to know that from the after math of mukti juddho movie from ora 11 jon theke till joy jatra chara, the real archieve footage based on Zohir Raihans “stop genocide”, Lynear Lavins footage (muktir gaan) and Russian reporter Riche Saskwatwan’s 16mm footage source and information from over books and interviews with real time freedom fighters, journalists and many other sources, if you have any other recommendation please suggest and we would except them whole heartedly. Just to be more specific, try to be more mild and accurate and sober while expressing your view or opinion rather than snapping out at any work. Before criticizing or saying something snobbish, think what you are and who you are to comment on such activity. Are you a writer?? Are you a journalist?? Are you from the media?? I guess you are out of the syllabus and hence try comment accordingly.
হিমু | মঙ্গল, ২০০৮-১২-২৩ ২২:১০
“পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সেনাসদস্যদের শরীরের ভাষা অভিনেতাদের মধ্যে একেবারেই অনুপস্থিত।..
….
যে দূরত্ব থেকে মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের গুলি করা হয়েছে বলে সিনেমাতে মনে হয়েছে, তা অচর্চিত। যতদূর জানি, বন্দীদের হত্যার সময় বেশ কাছ থেকে গুলি করা হতো সবসময়।
I personally didn’t think so since firing squad according to our research shoots from at least 30 yards from the subject to avoid particles that bounces back during the time of shooting….
In total the clip was a raw version as an experiment of the director for communication purposes. I hope no one is conclusive just by watching the mere footage and hope when it comes out on the silver screen, the people its fate decides by them. I started by talk with French revolution and will end with the simple concept that people should encourage rather than discriminating such film makers (at least before watching the film) which wont do any good to the potential of film makers that we have today.
আমি তো জানতাম স্ট্যান্ডার্ড দূরত্ব কুড়ি ফিট, অন্তত ফায়ারিং স্কোয়াডে যা অনুসৃত হয়। যুদ্ধকালীন সময়ে আরো কাছ থেকে গুলি করা হয়েছে। এমনকি এর গোপনে ধারণ করা ভিডিও-ও আছে।
কাছ থেকে গুলি করার ব্যাপারটি সম্পর্কে আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের সাথেও আলাপ করে নিঃসন্দেহ হতে পারেন।
হাঁটুপানির জলদস্যু
Well thats what we actually was expecting previously. Suggestions in forms of feed back. Well since it was an important sequel, we did talk to specific army personels regarding it. And they came up with the points that it can vary from 0 point to 30 meter depending on the ammunation and range of fire. We prefered the maximum distance due to the framing and wide screening factor. and moreover 30 instead of 20 isnt a big deal if it looked good visually. Have a look at these links
http://en.wikipedia.org/wiki/File:Same_Soviet_Infiltrator_facing_firing_squad.jpeg
http://en.wikipedia.org/wiki/File:The_Bochnia_massacre_German-occupied_Poland_1939.jpg\
http://neveryetmelted.com/wp-images/FiringSquad2.jpg
and the most strangest that we came across is no wall behind the target for which they are shooting at a close range of not more than 10 feet
http://img.photobucket.com/albums/v174/rednecktexan/firing_squad.jpg
As you will go through the picture, i hope your confusions will be cleared out as far as the range factor is concerned. and Yes you didnt have the real 1971's Chinese modelled riffle that Pak Military used those days but we do have replica which could simulate the same feel and function. The team did research on it as again i mentioned an important scene.
And if you have any access or links to such visual as u mentioned regarding encounters ,you are always welcome to share it with us. Your support may bring new ideas and add more to the body. And yes we do appreciate well made, relevant criticizm...it brings aasense of success in one way or the other. thank you
হিমু | মঙ্গল, ২০০৯-০১-২০ ০৩:৪৯
আমি তো জানতাম স্ট্যান্ডার্ড দূরত্ব কুড়ি ফিট, অন্তত ফায়ারিং স্কোয়াডে যা অনুসৃত হয়। যুদ্ধকালীন সময়ে আরো কাছ থেকে গুলি করা হয়েছে। এমনকি এর গোপনে ধারণ করা ভিডিও-ও আছে।
ei vdo ki youtube e up kora jaye ? egulo gopon na rekhe amader prokash kora uchit.
নতুন মন্তব্য করুন