লেঙ্গুর থাকিলে মানুষ কি করিতো? ইহা কবে উবিয়া গেল? আর কেনই বা উবিয়া গেল? আহা থাকিলে কি মজাটাই না হইতো! প্রথমদিকে হয়ত ল্যাজ প্রদর্শন অসভ্যতা বলিয়া গণ্য হইত। হয়ত দেখা যাইত সকলেই 'ল্যাজ-জামা' পরিধান করিয়া ঘুরিতেছে! এরকম মনে কর দুই তিন যুগ চলিয়া যাইবার পরে ছেলেরা গায়ের জোরে ল্যাজ খুলিয়াই ঘুরিত। দেখাদেখি কোন মেয়ে আবার ল্যাজ বাহির করিলে পুরুষ সমাজ আবার রে রে করিয়া উঠিতো। কিন্তু মেয়েরা থামিবে কেন? আস্তে আস্তে তা হয়ত অধিকারের আন্দোলন রূপে ছড়াইয়া পড়িত। পাড়ার মা মাসিরা চক্ষু উল্টাইত, 'অমুক মেয়ের কান্ড দেখিয়াছিস? কেমন ল্যাজ দাপাইয়া চলে?'। দেখিতে দেখিতে ছেলে মেয়ে সবার জন্যই অনাবৃত ল্যাজ প্রদর্শনের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত হইত। মেয়েরা ল্যাজের আলাদা যত্ন নিত, রঙ করিতো। তাহাতে তারা হয়ত ফুল বালা ঝুনঝুনি বাঁধিয়া একাকার করিত। দর্জিরা ছেলেদের প্যান্টুলুনের মাপ নিবার সময় লেঙ্গুরের জন্য গর্ত কোথায় করিবেন তা মাপিয়া নিতেন। ছেলেরা হয়ত লেজের লোমে নিত্য নতুন ছাট দিত। নানারকম হাল ফ্যাশনের জামা কাপড় আসিতো। প্যারিসে মাতামাতি হইত।
ল্যাজ থাকিলে কত কাজ করা যাইত .. যেমন প্রেমের কথাই ধর। প্রেমিক প্রেমিকা দুটিতে ল্যাজে ল্যাজ পাকাইয়া বসিয়া থাকা যাইত, হাঁটাহাঁটি করা যাইত, সুড়সুড়ি দেয়া যাইত! মান অভিমানে লোমশ ল্যাজ দিয়া চক্ষু মুছিতে আরো সুবিধা হইত। কথায় কথায় ল্যাজের কিরা খাওয়া যাইত.. আহা!
..কত কাজ কমিয়া যাইত। পাঁচু দুই হাত আর লেঙ্গুরে তিন ব্যাগ ঝুলাইয়া বাজার নিয়া আসিতো। স্কুলের খোকা খুকি ল্যাজাল্যাজি করিত। দেখিতে পাইলে মাস্টারমশাই আবার ল্যাজ মলিয়া দিতেন অথবা একে ওরটা, ওকে এরটা মলিয়া দিতে কহিতেন। মাস্টারমশাই আবার দেখিতেন উহারা ভান করিতেছে নাকি সত্যই জোরে মলিতেছে।
লেঙ্গুর থাকিলে বাসে হয়ত কোন কষ্টই হইত না। ভিড়ে নানাভাবে ল্যাজা দিয়া সিটের হাতল ধরা যাইত। রিকশায় হয়ত নতুন একখানা 'ল্যাজ ধরুনি' কিছু থাকিতো 'পা ঠ্যাকানি'র পাশাপাশি। যেকোন সিটই ল্যাজ রাখিবার জন্য একটু জায়গা রাখিয়া বানানো হইত। আর কত বলিব!..
রাত্তিরে মশা জ্বালাইতেছে? ..ল্যাজ দিয়া বাড়ি মারো!
চোখে বাড়ি খাইয়া সর্ষে ফুল দেখিতেছো? ..ল্যাজ ফুয়াইয়া চোখে চাপিয়া ধর!
দুষ্টুমি করিতে মন চাইতেছে? ..কারো নাকে ল্যাজ দিয়া সুড়সুড়ি দাও!
তবে হয়ত কিছু সাবধানও থাকিতে হইত। যেমন ছোটঘর বড়ঘর আসা যাওয়ায় যাতে 'লেজে-ইয়ে' না হইয়া যায় সেদিকে খেয়াল রাখা হইত। খেলাধুলায় লেঙ্গুর নিয়া নতুন নিয়ম থাকিত। মানুষ ল্যাজের বীমা করিত। ল্যাজ ছিড়িয়া গেলে তাহা হয়ত অনেক অপমানের ব্যাপার হইত, তাই সর্বক্ষেত্রে সর্বাত্বক সাবধানতা নেয়া হইত..
ওহ .. আর ভাবিতে পারিতেছি না, তোমরাও সাহায্য কর না কেন!
মন্তব্য
আপনার আর সাহায্যের দরকার নাই দাদা, এখন লেঙ্গুরখানা দিয়ে মাথায় ঠান্ডা পানির ঝাপটা দ্যান, শিগগীর শিগগীর করে .........
শিয়ালী লেঙ্গুর দ্বারা?
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেঙ্গুর থাকিলে মানুষ কী করিত তাহা নিয়া শিয়ালের এতো ভাবনা কেনু? লেঙ্গুর না থাকিলে শিয়াল কী করিত তাহা কী আমরা কোনদিন ভাবিয়াছি?
এইটে ভালো বলেছেন, শিয়াল শিয়ালের মতো থাক না, আমাদের লেজ নিয়ে টানাটানি কেন?
হ
শৃগালের উক্ত পর্যালোচনা জনসমক্ষে আনিয়া মনুষ্যসমাজের স্বাভাবিক জীবনযাত্রার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের কারনে তীব্র নিন্দা জানাই।
হে হে ল্যাঞ্জামিটা ভালই হইছে
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
পাকমন পিয়ারুদেরকে ল্যাজে বাইন্ধা উলটা করিয়া গাছ থেকে ঝুলাইয়া দেওয়া যাইত ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এই বেটায় লেজ নিয়া এতো চিন্তায় ক্যা? তার কি লেজ কাটা পড়ছে?
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
নিজেরটাও কেটে ফেলুন। মানুষ হয়ে উঠুন।
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
"মানুষ হয়ে উঠুন।"
হা হা হা
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
এই লোক কী করে? সারাদিন লেঙ্গুরচর্চা?
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে
ইকি!! মনুষ্য জাতি দেখি খেপিয়া উঠিল !!!
------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
এই মাত্র বছর তিনেক আগে আমাদের বন্ধুদের মধ্যে প্রবল বিতর্ক হয়েছিল, "ল্যাজ ভালো না শুঁড় ভালো' তাই নিয়ে৷
আমি যদি আদৌ ল্যাজের পক্ষে থাকি তাহলে :
১৷ বেয়াড়া বেয়াদপ লোকেদের সপাটে ল্যাজের বাড়ি মেরে শিক্ষে দেওয়া যাবে৷
২৷ ল্যাজে বিভিন্ন ধরণের আংটি থেকে শুরু করে ঘুঙুর পর্যন্ত নানারকম গয়না পরা যাবে৷
৩৷ গাছে চড়ে পেয়ারা বা আম পাড়তে খুবই সুবিধে হবে৷
৪৷ লাইনে দাঁড়িয়ে পা ব্যথা হয়ে গেলে পা বদলানোর সাথে একটা তৃতীয় অপশান পাওয়া যাবে ল্যাজে ভর দেবার৷
৫৷ "ইয়ে ল্যাজে ঘুঙরু' নামে হিট গান সৃষ্টি হবে
৬৷ অহঙ্কারী ব্যক্তিদের কথায় কথায় ল্যাজ মোটা হবে৷
৭৷ বিয়ের সময় বরকনের ল্যাজে ল্যাজে বেঁধে দেওয়া যাবে৷
৮৷ সমস্ত ট্রাউজার, পাজামা, সালোয়ারে ল্যাজের জন্য ফুটো থাকবে, যা অন্য প্রয়োজনেও ব্যবহার করা যাবে৷
৯৷ আনুগত্য বা ভালবাসা প্রকাশ করতে ল্যাজ নাড়ার কোন তুলনা হয় না৷
১০৷ কিন্তু শাড়ী বা লুঙ্গি পরাটা খুব টাফ হয়ে যাবে ল্যাজ থাকলে৷
গানের দিক থেকে ল্যাজ ও শুঁড় দুইই অনন্ত সম্ভাবনাময়৷ যেমন
ক) ল্যাজে রাঙা হল কনেবউগো
খ) শুঁড়ের মাঝে অসীম তুমি নাচাও আপন শুঁড়
গ) ল্যাজবতী নুপুরের রিনি ঝিনি ঝিনি
ঘ) আমি শুঁড়ে তোমায় ভোলাবো না, ডিবেঞ্চারে ভোলাবো
পোষাকের দিক থেকেও ল্যাষাক ও শুঁষাক দুইই ভালো৷ ডিজাইনারদের করার জন্য অনেক কাজ হবে৷
তবে ল্যাজ ও শুঁড়ের মধ্যে আমি চিরকালই শুঁড়ের পক্ষে ছিলাম আছি থাকবো৷ শুঁড়ে একটি সুন্দর দেখে নথ পরবো৷ লোকে আমার শুঁড়ুচির প্রশংসা করবে৷ দুষ্টলোকে আমার শুঁড়ের বাড়ি খেয়ে বলবে "তোমার শুঁড়ে শুঁড়ে দন্ডবত্' ৷ বাসে ওঠার সময় শুঁড় দিয়ে ঠেলে ও টেনে পাদানীতে জায়গা বের করে নেওয়া যাবে৷ মামলা মোকদ্দমা হলে অনেক মাতাল আমার সাক্ষী হবে (সেটা ভালো না খারাপ ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না অবশ্য)
শুধু একটা ছো ও ট্ট অসুবিধে আছে শুঁড়ে৷ সর্দি হয়ে সর্দি যখন সেমি সলিড স্টেটে আসে, তখন শুঁড় নিয়ে একটু মুশকিল হবে৷ অবশ্য মাল্টিন্যাশনালেরা হরেক রকম শুঁড়খোটা বানাতে পারবে৷ ধাতব/ অধাতব/ সুগন্ধি/ রঙীন / বায়োদিগ্রেডেবল ইত্যাদি৷
শেষ কথা হল: শুঁড়ের পক্ষে দিকে দিকে জনমত গড়ে তুলুন৷
--------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
হা হা চমৎকার!
আমার মনে হয়... শুড়ের চেয়ে লেজ বেটার... এই ব্যাপারে আশা করি আমাদের হাসিনা-খালেদা আপার অনুসারীরা অবশ্যই আমার সাথে একমত হবেন...
লেজের প্রয়োজনীয়তা আমিও আবিষ্কার করেছিলাম একবার (শুধু মেয়েদের লেজের প্রয়োজনীয়তা
কাহিনীটা হলো
একবার একটা মেয়েকে ডাকি শোনে না। তারপর তাকে ঠেলা দিয়ে বললাম- একই শোন
সে চোখ কটমট করে বলল- মেয়েদের গায়ে হাত দিয়ে ডাকা অসভ্যতা
তারপর একদিন ডাকলাম ওড়না ধরে। বলল- ওটা নোংরামি
তারপর একদিন দিলাম চুলের বেণী ধরে টান- বলল মেয়েদের চুলে ধরা ইতরামি
তারপর একদিন ওর কানে ধরে ডাকতে চাইলে আমাকে ভয় দেখালো নারী নির্যাতন মামলার
তখনই মনে হয়েছে মেয়েদের লেজ থাকলে লেজ ধরে ডাকাটা সবচেয়ে নিরাপদ হতো...
০২
সম্পূরক আবিষ্কার
মেয়েদের লেজ থাকলে বাংলা সিনেমায় নায়ক নায়িকার আঁচল না ধরে লেজ ধরে গাইতো- যেও না সাথী... ও ও ও...
০৩
মানুষের লেজ থাকলে লেজুড়বৃত্তি (লেজুড় কেন্দ্রিক জীবিকা নির্বাহকারী) কথাটা লেজের ডাক্তারদের (+ফ্যাশন ডিজাইনার) পেশা হিসেবে গণ্য হতো
লীলেন ভাই এত বিস্ফোরক মন্তব্য কোথায় পান!
---------------------------------------------------------------------------
If your father is a poor man, it's not your fault ; but If your father-in-Law is a poor man, it's definitely your fault.
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
হা হা হা। লীলেন ভাই কীভাবে যে এইসব মন্তব্য লেখেন!
আচ্ছা, মেয়েটা কি কানে শুনতো না? ডাকতে হলে এতো টানাটানি করতে হতো কেন?
সবাইকে হকারের মতো গলা দিয়ে ডাকতে নেই
কাউকে কাউকে ডাকতে হয় স্পর্শ দিয়ে
অতদিন চারুকলায় ঘুরেও যদি প্রহরী এইটা না বোঝে তাইলে তো মুশকিল
হাহাহাহাহা দারুন ইন্টারেসটিং তো। আসলেই একটা লেজ হলে সপিং এর সময় আরো কয়েকটা ব্যাগ ক্যারি করা যেত, শাড়ি পরার সময় কুচি ধরায় কাজে লাগত, পায়ে এঙ্কলেট এর মত লেজে ল্যাংলেট পড়া যেত, রান্নার সময় নারানারিতে কাজে লাগতো ..... আরো কতো কিছু
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
লেজ থাকলে মুমুসহ সব গানের শিল্পীরা হারমোনিয়াম বাজানোর সময় দুই হাতেই বোতাম টিপতে পারতো আর বাতাস দেয়ার কাজটা করতে পারতো লেজ দিয়ে
আরেহ তাইতো, একদম ঠিক কথা।
আর লীলেন ভাইয়ের মত কবিরা এক হাতে লেখার বই আর অন্য হাতে কলম দিয়ে কবিতা উপন্যাস লিখতেন, আর লেজ দিয়ে চায়ের কাপ ধরতে পারতেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
আর মোবাইল ?
ইসপিশাল লোকজনের ক্ষেত্রে আমার মনে হয় লেজ, শুঁড় দুইটাই থাকা আবশ্যক।
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
মুমু,
লেজ না লেজ না, শুঁড় ৷ পেছন থেকে ঘুরিয়ে এনে ল্যাজ দিয়ে শাড়ীর কুচি ধরা খুব অসুবিধেজনক৷ কিন্তু দেখুন শুঁড় থাকলে অল্প নীচু হয়েই কুচি ধরার একটা জিনিষ হত৷ কাজেই ল্যাজের চাইতে শুঁড় বেটার ৷
-----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
হা হা হা
তাহলে কি মেয়েদের জন্য শুঁড় আর ছেলেদের জন্য লেজ, দময়ন্তী?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ঠিক ৷ সেই ভাল ৷
-----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
দময়ন্তী আপু আর শিমুল আপুর কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে পরে গেলাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
লেজ পেছনে থাকলে অবশ্যই পেছনে দেখার ব্যাবস্থা-র প্রয়োজন হত।
মানুষের লেজ অপসৃত হয়েছে অনেক আগেই, তবে লেজ নাড়ানোর অভ্যেস অনেকের রয়েই গেছে
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যৌনদুর্বলতায় ভুগছি দীর্ঘকাল। দুর্বল হয়ে পড়ি রূপময়ী নারী দেখলেই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
লেজের মাথায় যদি আরেকটা-দুইটা চোখ থাকতো, তাইলে তো আরো ভালো হৈতো! কল্পনাই যখন করুম, আরো বড় কইরা করি।
ভালো বিষয় ফাঁদিয়াছেন খেকশিয়াল। ইমাজিনেটিভ বলিতে হৈবে।
০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০-০
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
আর সবাই কয় লেজ নিয়া নাকি শুধু আমিই ভাবি ..
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নতুন মন্তব্য করুন