সহস্রমাল্যের কথা : প্রহরীপ্রধান মহারাজ পর্ব

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৬/২০০৯ - ২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সহস্রমাল্যের কথা : নর্তকী অশ্ববণিক পর্ব
সহস্রমাল্যের কথা : নরসুন্দর বস্ত্রবণিক পর্ব
---------------------------------------------

সেইদিন সন্ধ্যায় সহস্রমাল্য একজন সভ্য ভদ্র নাগরিকের বেশে নগরীর জুয়াখেলার স্থলে গিয়া উপস্থিত হইল। সে জানিয়া নিয়াছিল প্রহরীপ্রধান মহাশয় পাশার জুয়া খেলিতে পছন্দ করিত। কিয়ৎক্ষণ ঘুরিবার পরেই সে দেখিতে পাইল সেই প্রহরীপ্রধানকে। অনেকক্ষণ নিকটে দাঁড়াইয়া খেলা দেখিতেছিল সহস্রমাল্য। একসময় সে প্রহরীপ্রধানকে উদ্দেশ্য করিয়া বলিল, "সবাই বলে, আপনি নাকি বেশ পাশা খেলেন। তো একদান চলিবে নাকি?" প্রহরীপ্রধান আগুন্তুককে আগে দেখে নাই, কহিল, "নিশ্চয়ই খেলিব, কিন্তু একটা কথা.. আমার সহিত খেলিতে হইলে কিন্তু বেশ বড় রকমের পণ করিতে হইবে!" সহস্রমাল্য হাসিয়া কহিল, "বেশ তো.." এইখানে একটা কথা বলিয়া নিতে হয়, সহস্রমাল্য বেশ ভালই পাশা খেলিতে জানিত।

এক দুই চাল জিতিবার পর সহস্রমাল্য বুঝিল সবকিছু তার বুদ্ধি মতই চলিতেছে। এইভাবে যখন আস্তে আস্তে প্রহরী মহাশয় কপর্দকশূন্য হইল, যখন তাহার আর খেলিবার কিছু বাকী রহিল না, সে বলিয়া উঠিল, "আপনার ভাগ্য বেশ ভালই বলিতে হইবে। কিন্তু আমি এখনও আশা ছাড়ি নাই, আমার এই অঙ্গুরীয় পণ করিলাম, আরেক দান খেলা যাক!" সহস্রমাল্য বলিল, "যেমন আপনার ইচ্ছা।" মনে মনে ভাবিল, "ইহাই তো চাহিতেছিলাম!" প্রহরীপ্রধান সেই অঙ্গুরীয়খানিও হারিলেন। সবাই উঠিয়া যাইবেন, এমন সময় এক রাজদূত আসিয়া প্রহরীপ্রধানকে বলিল যে মহারাজা কিনা তাহাকে দেখা করিতে বলিয়াছেন। সহস্রমাল্যের চোখ আনন্দে নাচিয়া উঠিল। প্রহরী মশাই চলিয়া গেলে সে ভাবিল, ভাগ্য আমার বেশ ভালই বলিতে হইবে!

জুয়ার স্থল হইতে বাহির হইয়াই সহস্রমাল্য দ্রুত প্রধান মশাইয়ের বাটীতে গিয়া উপস্থিত হইল আর তার স্ত্রীর সহিত দেখা করিল, বলিল, "দেবী, এক ভয়ানক ব্যাপার ঘটিয়াছে, আপনাদের বড় বিপদ! আপনার স্বামীকে বন্দী করা হইয়াছে!" শুনিয়া তো প্রহরীপ্রধানের স্ত্রী চক্ষু কপালে তুলিল, বলিল, "কি বলিতেছেন? আমার স্বামী কি করিয়াছে? তিনি নিজেই তো প্রহরীপ্রধান! এইসব আপনি কি বলিতেছেন!" সহস্রমাল্য কহিল, "সবই ষড়যন্ত্র দেবী। কিন্তু এক্ষণে এইসব বলিবার সময় নাই। রাজার লোকেরা আসিতেছে, রাজা আপনাদিগের ধনসম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করিতে আদেশ দিয়াছেন। বন্দী হইবার পূর্বে আপনার স্বামী সব বুঝিতে পারিয়া আমাকে বলিয়াছিলেন আমি যেন আপনাদের মূল্যবান ধনসম্পদ সরাইয়া কোন নিরাপদ জায়গায় লুকাইয়া রাখি। মনে হয় তাহার এই অঙ্গুরীয় দেখিলে আপনি সব বিশ্বাস করিবেন.. " সহস্রমাল্য সেই অঙ্গুরীয়খানি দেখাইল। প্রহরীর স্ত্রী তখনও কিছু বিশ্বাস করিতে পারিতেছিল না, কিন্তু অঙ্গুরীয় দেখিবা মাত্র সে চমকিয়া কহিয়া উঠিল, "হায় ঈশ্বর একি হইল! শীঘ্র ভিতরে আসুন" তারপর দ্বার বন্ধ করিয়া বলিল, "কিভাবে কি করিব, আমি তো কিছুই বুঝিতেছি না!" সহস্রমাল্য কহিল, "এত অস্থির হইবেন না, শান্ত হউন। একখানি বড় থলে নিয়া আপনাদের মূল্যবান ধনরত্ন ভরিয়া আমাকে দিন।" প্রহরীর স্ত্রী তাহাই করিল, সব ভরা শেষ হইলে কহিল, "এই নিন, সাবধানে সব লইয়া যান! আপনাকে যে কি বলিয়া ধন্যবাদ দিব.." সহস্রমাল্য বলিল, "ও কিছু নয়" আর থলে কাঁধে নিয়া উধাও হইল।

বাটিতে ফিরিয়া সহস্রমাল্য তাহার মাতাকে থলে খুলিয়া রত্নাদি দিতে দিতে কহিল, "মাতঃ! প্রহরীপ্রধানের পক্ষ হইতে আপনার জন্য উপহার.. " জননী কহিল, "করিয়াছ কি! কিভাবে করিলে!" সহস্রমাল্য সব খুলিয়া কহিলে, বৃদ্ধা কহিল, "তোমার বুদ্ধি দেখিয়া চমৎকৃত হইলাম বৎস, কিন্তু এই পর্যন্তই থাক, বেশী ঝুঁকি লইয়ো না।" ওইদিকে রাজার সহিত দেখা করিয়া রাত্রিবেলায় প্রহরীপ্রধান বাটীতে আসিলে তাহার স্ত্রী দৌড়াইয়া আসিল, কহিল, "আপনি ছাড়া পাইয়াছেন? কি করিয়া পাইলেন? কেন আপনাকে বন্দী করিয়াছিল?" স্ত্রীর এহেন প্রশ্নে প্রহরী বেশ অবাক হইল, কহিল, "বন্দী করিবে? কাকে? কি বলিতছ এইসব?" স্ত্রী কহিল, "আপনার বন্ধু আসিয়াছিল, সব ধনরত্নাদি লইয়া গেল.." প্রহরী কহিল, "বন্ধু? ধন রত্ন? কি কহিতেছ, সব খুলিয়া বল।" তারপর তাহার স্ত্রী যখন তাহাকে সব খুলিয়া বলিল.. তার মুখ মৃতবৎ বর্ণহীন হইল। সে প্রথমে কিছুই কহিতে পারিল না। তাহার স্ত্রীর বারংবার প্রশ্নে সে কপালে হাত রাখিয়া বলিল, "আমরা প্রতারিত হইয়াছি.. এই ব্যক্তিই সেই কুখ্যাত তস্কর, যাহাকে ধরিতে আমি সঙ্কল্প করিয়াছিলাম।"

পরদিন প্রাতে রাজসভায় উপস্থিত হইয়া অধোবদনে প্রহরী কহিল, "মহারাজ.. সেই তস্কর আমাকেও ঠকাইয়াছে!" রাজা শুনিয়া নিজের কানকে বিশ্বাস করিতে পারিলেন না। তারপরই ভয়ানক ক্রুদ্ধ হইয়া বলিলেন, "এক্ষণে আমার চক্ষের সম্মুখ হইতে দূর হও! আমি তোমাকে চোর ধরিতে দিলাম আর তুমি কিনা তারই শিকার হইয়া ফিরিলে! যতসব মূর্খের দল! এখন তো দেখিতেছি, ব্যাপারটা আমাকেই দেখিতে হইবে! .. এই কে আছ! যাও আমার মন্ত্রীদের বার্তা পাঠাও!" চারিদিকে দ্রুত খবর ছড়াইয়া পড়িল, মহারাজা এইবার নিজেই সেই তস্করকে ধরিতে সঙ্কল্প করিয়াছেন।
সহস্রমাল্যে জননী সব শুনিয়া বেশ ভয় পাইলেন, গৃহে ফিরিয়া পুত্রকে কহিলেন, "খুবই সাবধান বৎস! খুবই সাবধান! আমাদের রাজা কিন্তু মূর্খ নহেন।" সহস্রমাল্য কহিল, "পরীক্ষা করিয়া দেখিতে দোষ কি.."

কিছুদিন পরে এক রাত্রে সহস্রমাল্য সাধারণ বেশভুষায় রাজপ্রাসাদের দ্বারে উপস্থিত হইল। রাজপ্রাসাদের রক্ষী তাহার পথ রোধ করিয়া দাঁড়াইলে সে কহিল, "আমি বেশ উত্তমরূপে গাত্র মর্দন করিতে পারি। শুনিয়াছি মহারাজা বেশ দয়ালু, যদি তাহাকে খুশি করিতে পারিতাম.." রক্ষীরা গোবেচারা সহস্রমাল্য আর তাহার পুটুলি-পাটুলি দেখিয়া সন্দেহ করিল না। রাজার কাছে খবর যাইতেই, রাজা সহস্রমাল্যকে ডাকিয়া পাঠাইলেন। অনেক পথ ঘুরিয়া সহস্রমাল্য যখন প্রাসাদের ছাদে রাজার নিকট আসিল, রাজা তখন চিন্তিত মুখে পায়চারি করিতেছিলেন। সহস্রমাল্যকে দেখিয়া তিনি বলিলেন, "তুমি যথার্থ সময়ে আসিয়াছ! এ কয়দিন সেই দুষ্ট তস্করকে খুঁজিবার নিমিত্তে নানাদিক ঘুরিয়া খবরাখবর লইতে লইতে বেশ পরিশ্রান্ত হইয়া গিয়াছি.. গাত্রের নানাস্থানে প্রদাহ অনুভব করিতেছি.." সহস্রমাল্য কহিল, "চিন্তা করিবেন না মহারাজ, আপনি শুইয়া পড়ুন, নিমিষেই আপনার সব ব্যথা দূর করিব।" রাজা তাহার মুকুট খুলিয়া, অলঙ্কারাদি খুলিয়া শুইয়া পড়িলেন। সহস্রমাল্য তার মর্দন শুরু করিল, কহিল, "..রাজা, আপনি আস্তে আস্তে চক্ষু বন্ধ করুন, শরীর ছাড়িয়া দিন .."। রাজা তাই করিলেন আর আস্তে আস্তে বেশ আরাম অনুভব করিতে লাগিলেন, এইভাবে একসময় তিনি ঘুমাইয়া পড়িলেন। বলিয়া রাখি, সহস্রমাল্য গাত্রমর্দনেও বেশ পটু ছিল।

রাজা যখন বেশ গাঢ়নিদ্রায়, সহস্রমাল্য স্মিত হাসিয়া কহিল, শুভনিদ্রা রাজন, এক্ষণ আমাকে যাইতে হইবে.. আপনি নিশ্চয়ই আমাকে ক্ষমা করিবেন যদি আমি আপনার মুকুট হইতে এই পাথর আর আপনার অলংকারাদি আমার জননীর জন্য লইয়া যাই..। সবকিছু নিয়া সহস্রমাল্য অতি সন্তর্পণে প্রাসাদ বাহিয়া পলাইয়া গেল। অনেকক্ষণ পরে রাজা উঠিলেন। গাত্রমর্দনের পর এরকম ঘুম দিয়া তিনি এমনিতেই বেশ সতেজ একটা ভাব অনুভব করিতেছিলেন, ভাবিতেছিলেন যে, নাহ লোকটার হাতে যাদু আছে বলিতে হইবে! তখনই তিনি খেয়াল করিলেন তাহার মুকুট হইতে পাথর, অলংকার কিছুই আর নাই! যখন বুঝিলেন, চিৎকার করিয়া উঠিলেন, "রক্ষী! রক্ষী!" রক্ষীরা ছুটিয়া আসিল। তিনি কহিলেন, "মূর্খ, তোমরা কি ঘুমাইতেছিলে? শীঘ্র তাহাকে খুঁজিয়া বাহির কর, এই সেই তস্কর! এই মর্দনকারীই সেই তস্কর!" রক্ষীরা শুনিয়া দলে দলে প্রাসাদে ছড়াইয়া পড়িল। কিন্তু তা করিলে কি হইবে, সহস্রমাল্য ততক্ষণে তাহার হাতের যাদু দেখাইয়া চলিয়া গিয়াছিল।

( আরো একটু চলিবে, ইচ্ছা থাকিলেও শেষ করিতে পারিলাম না, পাঠক-পাঠিকারা মার্জনা করিবেন )


মন্তব্য

মূলত পাঠক এর ছবি

দারুণ হচ্ছে! চালিয়ে যান!

খেকশিয়াল এর ছবি

হ আর আরেক পর্বেই শেষ

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

হিমু এর ছবি

তিন পর্ব পড়ে যা বুঝতে পারলাম,

  • সহস্রমাল্য কাউকে পরোয়া করে না।
  • রাজ্যের কেউ তার টিকিটিও স্পর্শ করতে পারে না।
  • সহস্রমাল্যের চুরিদারিতে তার মায়ের সমর্থন ও সহযোগিতা রয়েছে।

অতএব, আগামী পর্বে আমরা সহস্রমাল্যকে খাম্বার ব্যবসা করে কয়েক হাজার কোটি মুদ্রা মেরে দিতে দেখবো। পরবর্তীতে সেনাপতি রাজাকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করবে এবং সহস্রমাল্যকে আগাপাস্তলা পেঁদানোর অভিনয় করে দূর লণ্ডায়ন নগরীতে লুটের মালসহ নির্বাসন তথা প্রমোদযাত্রায় পাঠাবে।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

খেকশিয়াল এর ছবি

হাহাহাহাহা, যা কইসেন তাই হইতে পারত, কিন্তু কাহিনী মে টুইস্ট আছে...

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

রেনেট এর ছবি

চমেতকার, আগের পর্বগুলোর মতই।
কিন্তু এই পর্ব পড়ে একটু খটকা লাগলো।
রাজার নিজস্ব গাত্রমর্দনকারী থাকবে না, এটা কেমন কথা? পোটলা নিয়ে গেল, আর দলাই মালাই করার অনুমতি পেয়ে গেল? কেমুন রাজা?
---------------------------------------------------------------------------
No one can save me
The damage is done

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

হিমু এর ছবি

কেনু? বাংলাদেশ ব্যাঙ্কে আইএমএফ-বিশ্বব্যাঙ্কের লুকজন কামরা নিয়া বসতে পারলে সহস্রমাল্যের দোষটা কী?



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মাহফুজ [অতিথি] এর ছবি

"লুকজন" নয়, আবাসিক প্রতিনিধি। টাকশালের রক্ষকেরা তাঁর গাত্রমর্দন করে বলেও শুনেছি।

খেকশিয়াল এর ছবি

হেহে কেমুন রাজা? ভুদাই রাজা , ভুদাই!

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

মাহফুজ [অতিথি] এর ছবি

আপাতত সহস্রমাল্যের রাজা হবার সম্ভাবনা প্রবল মনে হচ্ছে।

খেকশিয়াল এর ছবি

সবুর সবুর..

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

মাহবুব লীলেন এর ছবি

হইতাছে

খেকশিয়াল এর ছবি

দেঁতো হাসি

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

দ্রোহী এর ছবি

সহস্রমাল্যের কি শালি আছে? থাকলে নিশ্চয়ই বুদ্ধিমতি হবে! ধু.গো.রে অনেকদিন ঘুরাইলাম। এখন একটা শালি জোগাড় করা জরুরী হয়ে পড়েছে। দেঁতো হাসি

খেকশিয়াল এর ছবি

কন কি বস! সসস্রমাল্যের শালী কেন? এই ফ্যামিলির কাছে ধারে যাওয়া কি উচিত হইব? ফকির মিস্কিন বানায়া রাস্তায় বসায়া দিব ধুগো ভাইরে!

------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

স্পর্শ এর ছবি

ভালো লাগছে ধারাবাহিক রূপকথা।


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

অপেক্ষায় থাকিলাম।

কীর্তিনাশা এর ছবি

চলতাছে চলুক.............. চলুক

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

সবজান্তা এর ছবি
সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

সুপার্ব ! দেঁতো হাসি

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

সাইফ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি
শেয়াল মামা আবারও চ্রম লেখা দিয়াছো, হাসিতে হাসিতে আমার পেটে খিল ধরিবার জোগাড়, আরেক পর্ব আসিতেছে জানিয়া যার পর নাই প্রীত হইলাম।

মামুন হক এর ছবি

গল্পে মজে আছি।
হাউ মাউ খাউ...টুইস্টের গন্ধ পাউ!

অবনীল এর ছবি

চ্রম হইতাসে...এইবার নেক্সট ওয়ান! দেঁতো হাসি
___________________________________
স্বপ্ন নয়, - শান্তি নয়, - কোন এক বোধ কাজ করে মাথার ভিতরে!

___________________________________
অন্তর্জালিক ঠিকানা

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।