[ আন্তন চেকভের দ্য বেট গল্পটা নেটে পড়লাম, আমার আগে পড়া ছিল না। চেকভের অনেকগুলো গল্পের অনুবাদ নিয়ে একটা বই আছে আমার কিন্তু ওটা এখনো পুরো শেষ করিনি। এই গল্পটা বেশ বিখ্যাত, হয়ত অনেকবার অনুবাদ করা হয়েছে। সে তুলনায় আমার এই সাহস করে ফের অনুবাদ করতে বসা সবাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।]
দ্য বেট
আন্তন চেকভ
শরতের এক অন্ধকার রাত। বুড়ো ব্যাঙ্কার হাঁটছিলেন তার পড়ার ঘরে আর মনে করছিলেন ঠিক পনের বছর আগের এক শরতের সন্ধ্যার কথা। সে সন্ধ্যায় পার্টি দিয়েছিলেন তিনি। অনেক জায়গার থেকে অনেক জ্ঞানী গুনী মানুষ ভিড় করেছিল সেদিন। অনেক মজার বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছিল আড্ডায়। একসময় কথা উঠে ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট নিয়ে। অতিথিদের বেশিরভাগই ছিলেন এর বিপক্ষে। এদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন সাংবাদিক আর বুদ্ধিজীবী ধরনের লোক। তারা সবাই বলেছিলেন এ ধরনের শাস্তি অনেক সেকেলে, অনৈতিক আর ক্রিশ্চান দেশের জন্য অনুপযুক্ত। তাদের মধ্যে অনেকেরই মত এমন ছিল যে সবখানেই মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদন্ডের প্রচলন করা উচিত।
“দেখুন আমি আপনাদের সাথে একমত হতে পারলাম না,” বলেছিলেন সেই নিমন্ত্রক ব্যাঙ্কার।
“মৃত্যুদণ্ড কিংবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কোনটাই আমি হয়ত চেষ্টা করে দেখিনি, কিন্তু যদি এই দুটির মধ্যে তুলনা করতে বলা হয় তাহলে আমি বলব, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থাকে মৃত্যুদণ্ড অনেক বেশী নৈতিক এবং মানবিক। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত কোন আসামী এক নিমিষেই মরে যায় কিন্তু যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আসামীর মৃত্যু হয় খুব ধীরে। কোন জল্লাদ আপনাদের কাছে বেশী মানবিক? যে আপনাকে কয়েক মিনিটের মধ্যেই মেরে ফেলবে, সে?.. নাকি যে তিলে তিলে বছরের পর বছর ধরে আপনার সবটুকু প্রাণশক্তি নিঃশেষ করে ফেলবে, সে?”
“দুটোই সমানভাবে অনৈতিক,” অনেকক্ষণ ধরে শুনছিলেন একজন অতিথি, বললেন তিনি।
“এই কারনে যে এদের দুটোর উদ্দেশ্য একটাই- মেরে ফেলা। দেশ কোন ঈশ্বর নয়। যে জিনিস সে চাইলেই গড়তে পারে না, সে জিনিস ধ্বংসে তার কোন অধিকার নেই।”
অভ্যাগতদের মধ্যে একজন তরুণ আইনজীবীও ছিলেন, বয়স পচিশের মত হবে। এই ব্যাপারে যখন তার মত চাওয়া হল, তিনি বললেন:
“মৃত্যুদন্ড আর যাবজ্জীবন কারাদন্ড উভয়েই অনৈতিক, কিন্তু আমাকে যদি এদের মধ্যে থেকে কোনটিকে বেছে নিতে বলা হয় তবে আমি দ্বিতীয়টিকেই বেছে নেব। একেবারে মরে যাবার চেয়ে কোনভাবে বেঁচে থাকা অনেক ভাল।”
তার কথায় আবারও আড্ডা সরব হয়ে উঠল। ব্যাঙ্কার, সে সময় তার বয়সও ছিল কম, তর্ক করতে করতে একসময় উত্তেজিত হয়ে গেলেন। তিনি টেবিলে ঘুসি মেরে চেঁচিয়ে সেই যুবককে বললেন:
“উহু! মানতে পারলাম না! দুই মিলিয়ন টাকা বাজি, আপনি এরকম কোন নিঃসঙ্গ কারাগারে পাঁচ বছর থাকতে পারবেন না!”
“আপনি যদি সত্যিই বাজি ধরতে চান তাহলে আমিও রাজি,” বললেন সেই আইনজীবী, “কিন্তু আমি তাহলে শুধু পাঁচ বছর নয় পনের বছরের জন্য বন্দী থাকবো।”
“পনের? বেশ!” চেঁচিয়ে বললেন ব্যাঙ্কার, “সুধীবৃন্দ, আপনাদের সবার সামনে আমি আমার দুই মিলিয়ন টাকা বাজি রাখলাম।”
“আমি রাজি। আপনি বাজি ধরলেন আপনার দুই মিলিয়ন টাকা আর আমি আমার স্বাধীনতা।” বললেন তরুণ আইনজীবী।
এর এভাবেই এই অর্থহীন বাজির শুরু হয়েছিল। সেই ব্যাঙ্কার, যিনি তার কামানো অঢেল টাকার দাপটে কোনকিছুতেই তেমন গুরুত্ব দিতেন না, খুশি হয়েছিলেন বাজির ব্যাপারটায়। রাতে খাবারের সময় তিনি রসিকতা করছিলেন তরুণকে নিয়ে, বলেছিলেন :
“এখনো ভেবে দেখুন তরুণ বন্ধু, এখন সময় আছে। আমার কাছে এই দুই মিলিয়ন কিছুই না, কিন্তু আপনি হারাতে চলছেন আপনার জীবনের সেরা তিন কিংবা চারটি বছর। খেয়াল করবেন আমি তিন বা চার বছর বলেছি, কারন আমি মনে করি না এর বেশী সময় আপনি টিকতে পারবেন। ভুলে যাবেন না যে আইনত কারাদণ্ডের চাইতে স্বেচ্ছায় কারাবাস মেনে নেয়া আপনার কাছে অনেক কষ্টকর হবে। অন্যান্য সাধারণ মানুষের মত স্বাধীনভাবে জীবনযাপনের অধিকার যে আপনারও আছে, সে চিন্তাই আপনার কারাবাসের দিনগুলোতে আপনাকে কুড়ে কুড়ে খাবে। আপনার জন্য আমি সত্যিই অনেক দুঃখিত বোধ করছি...”
আর আজ এখন হাঁটতে হাঁটতে, সেইসব কথা মনে করতে গিয়ে ব্যাঙ্কার প্রশ্ন করলেন নিজেকে: “আচ্ছা সেই বাজির উদ্দেশ্য আসলে কি ছিল? সেই তরুণের পনেরটি বছর নষ্ট করা আর আমার দুই মিলিয়ন টাকা ছুড়ে ফেলে দেয়া থেকে ভাল কিছু কি-ই বা হতে পারত? এটা কি আদৌ প্রমাণ হতো যে মৃত্যুদণ্ড আসলে কারাদণ্ডের থেকে ভাল বা খারাপ? কখনোই না! আসলে সম্পূর্ণ ব্যাপারটাই ছিল এক অর্থহীন পাগলামী। আমার পক্ষ থেকে ছিল টাকার গরমে বখে যাওয়া এক ধনীর সাময়িক খেয়াল আর তার কাছে ছিল শুধুই টাকার লোভ...”
তিনি মনে করতে লাগলেন সেই সন্ধ্যার পরবর্তী ঘটনাগুলি। ঠিক হয়েছিল সেই যুবক সেই ব্যাঙ্কারেরই বাগানের এক বাড়িতে অত্যন্ত কঠোর পর্যবেক্ষণে পার করবেন তার নির্জন বছরগুলো। নিয়ম করা হয়েছিল এই পনের বছরের মধ্যে তিনি কখনো সেই বাড়ির চৌকাঠ পেরুতে পারবেন না, কারও সাথে দেখা করতে পারবেন না, কারো কন্ঠস্বর শুনতে পারবেন না, কোন চিঠি এমনকি খবরের কাগজও পড়তে পাবেন না। তিনি চাইলে তাকে যেকোন বই বা বাদ্যযন্ত্র দেয়া হবে। তিনি চিঠি লেখতে পারবেন, মদ্যপান আর ধূমপানও করতে পারবেন। শর্ত মোতাবেক বাইরের জগতের সঙ্গে তার সংযোগ হবে শুধুমাত্র একটি জানালা, যা দিয়ে তার চাহিদা মোতাবেক বই, মদ সবই তাকে পৌছে দেয়া হবে। এইভাবে সব শর্ত আর নিয়ম দিয়ে তার কারাবাসের ব্যাপারটা একদম নিখুত করে ঠিক করা হল যে পনের বছরের জন্য, ১৮৭০ এর ১৪ই নভেম্বরের রাত বারোটা থেকে শুরু করে ১৮৮৫’র ১৪ই নভেম্বর রাত বারোটা পর্যন্ত তাকে বন্দী করে রাখা হবে। তিনি যদি এর মধ্যে কোন শর্ত ভাঙ্গার চেষ্টা করেন এমনকি শেষ সময়ের হয়ত দুই মিনিট আগেও.. তিনি হেরে যাবেন। আর ব্যাঙ্কারের দুই মিলিয়ন টাকাও আর পাবেন না।
তার বন্দীজীবনের প্রথম বছর, তার লেখা ছোট ছোট নোটগুলো থেকে যতটুকু বোঝা যায়, তিনি ভুগছিলেন একাকীত্ব আর হতাশায়। তার বাড়ি থেকে দিন রাত পিয়ানোর সুর শুনতে পাওয়া যেত। তিনি মদ কিংবা ধুমপানে বিরত ছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, মদ মনের বাসনা বাড়িয়ে দেয়, আর বাসনা একজন বন্দীর সবচাইতে বড় শত্রু। তাছাড়াও কাউকে না দেখে, নিঃসঙ্গ মদ পান করার চাইতে দুঃখজনক আর কিছু হতে পারে না। আর তামাক তো আরো নয়, কারন এর ধূঁয়া ঘরের বাতাস দূষিত করে। প্রথম বছরে তিনি যে বইগুলো চেয়ে পাঠালেন তা ছিল মোটামুটি কিছু হালকা গোছের বই। বেশীরভাগই ছিল প্রেমের জটিলতা নির্ভর কিছু উপন্যাস, উত্তেজক এবং মজার মজার গল্পের কিছু বই।
দ্বিতীয় বছর তার ঘর থেকে আর পিয়ানো শোনা গেল না। আর এবার তিনি চাইলেন শুধুই ক্লাসিক যত বই। পঞ্চম বছরে তার ঘর থেকে আবারো সুর শোনা যেতে লাগলো আর এইবার তিনি মদ চেয়ে পাঠালেন। সেইসময় যারা তাকে জানালা দিয়ে তার অগোচরে তাকে দেখত, বলেছিল যে বছরজুড়ে তিনি খাওয়া, মদ্যপান করা, বিছানায় শুয়ে থাকা, মাঝে মাঝে সশব্দে হাই তোলা আর রাগী গলায় নিজের সাথে কথা বলা ছাড়া তিনি আর কিছুই করতেন না। তিনি বই পড়তেন না। কখনো হয়ত রাতে লেখতে বসতেন। ঘন্টার পর ঘন্টা লিখে যেতেন। আর সকাল হলেই নিজেই ছিড়ে টুকরো টুকরো করতেন সেইসব কাগজ। এইসময় কয়েকবার তাকে কাঁদতেও শোনা যায়।
তার ষষ্ঠ বছরের দ্বিতীয়ভাগে তিনি অনেক আগ্রহভরে ভাষা, দর্শন, ইতিহাস নিয়ে পড়তে শুরু করলেন। তিনি তার পড়াশুনায় এতটাই ডুবে গেলেন যে তার এইসব বইয়ের চাহিদার যোগান দিতে ব্যাঙ্কারকেও বেশ কষ্ট করতে হল। তিনি চার বছরের মধ্যে ছয়শ ভল্যুমের মত বই পড়লেন। সেই সময় ব্যাঙ্কার তার কাছ থেকে একটা চিঠি পেয়েছিলেন, যাতে লেখা ছিল:
“ প্রিয় জেলার, আমি আপনাকে এই লেখাটা ছয়টা ভাষায় লিখছি। দয়া করে যারা এই ভাষাগুলো জানে তাদের এই চিঠিটা দেখাবেন, তাদের পড়তে বলবেন। যদি তারা এর মধ্যে কোন ভুল না পেয়ে থাকেন, আমার অনুরোধ থাকবে আপনি যেন তখন বাগানে এসে বন্দুকের একটা গুলি ছুড়েন। সেই গুলির শব্দ শুনলে আমি বুঝতে পারব যে আমার এতদিনের কষ্ট বিফলে যায়নি। সকল যুগের আর বিভিন্ন স্থানের তুলনাহীন প্রতিভাধর ব্যক্তিরা বিভিন্ন ভাষায় কথা বললেও তাদের সবার ভিতর জ্বলত একই আগুন। ওহ! আপনি যদি জানতেন তাদের বুঝতে পেরে আমার কি যে এক অপার্থিব আনন্দ হচ্ছে!” তার সেই ইচ্ছা পূরণ করা হয়েছিল। ব্যাঙ্কার বাগানে গুলি করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
দশম বছর শেষে বন্দী অনড় হয়ে বসে টেবিলের উপর শুধু ধর্মীয় গসপেল রেখে পড়তে লাগলেন। ব্যাঙ্কারের কাছে অবাক লাগলো এই ভেবে যে লোক চার বছরে ছয়শ ভল্যুম বই শেষ করে একজন পারদর্শী হয়ে উঠেছিলেন তিনি কিনা একবছর এইসব ধর্মীয় সহজ সরল বই পড়ে কাটিয়ে দিলেন। গসপেল শেষ হলে তিনি ধর্মীয় দৈবত্ব আর ইতিহাস নিয়ে পড়লেন।
তার বন্দী জীবনের শেষ দুই বছর তিনি কোনরকম বাছবিচার ছাড়াই অজস্র পরিমাণ বই পড়ে গেলেন। কোন সময় হয়ত তাকে দেখা গেল বিজ্ঞান নিয়ে পড়ে থাকতে আবার তার পরেই হয়ত তিনি চেয়ে বসলেন বায়রন অথবা শেকসপিয়ার। তার লেখা কোন একটা নোট ছিল এমন, যেখানে তিনি একইসঙ্গে চেয়েছিলেন কিছু রসায়নের আর ঔষধ বানাবার বই, একটি উপন্যাস, আর দর্শন আর দৈবত্ব নিয়ে বিশ্লেষণমূলক কিছু বই। তার বইপড়া দেখে মনে হচ্ছিল সমুদ্রে ভাঙ্গা জাহাজের এটা ওটা ধরে ভেসে সাঁতার কেটে নিজেকে জিইয়ে রাখার চেষ্টা করছে যেন কোন নাবিক।
(চলবে)
মন্তব্য
tarpor ?
How to write Bangla in Sachalayatan?
You can use install Avro to write Bangla in Sachalayatan. However, it is also possible to write Bangla anywhere in Sachalayatan without installing any software in your computer. Just go to any text field of Sachalayatan any follow the instructions below.
To write in English press Ctl + Alt + E or press Esc.
To write Bangla in Unijoy keyboard, press Ctl + Alt + U.
To write Bangla in Bijoy, press Ctl + Alt + B
To write in Bangla in Somewherein Phonetic, press Ctl+ Alt + P.
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
দু:খিত, বাংলায় দিলাম আবার
বাংলা লিখব কীভাবে?
সচলায়তনে যে কোন টেকস্ট বক্সে সহজেই বাংলা লেখা সম্ভব। যে কোন টেক্সট ফিল্ডে গিয়ে শর্টকাট KEY চাপুন।
ইংরেজি টাইপ করতে Ctl+Alt+E বা Escape চাপুন
ইউনিজয় পদ্ধতিতে বাংলা টাইপ করতে Ctl+Alt+U চাপুন
বিজয় পদ্ধতিতে বাংলা টাইপ করতে Ctl+Alt+B চাপুন
ফোনেটিক পদ্ধতিতে বাংলা টাইপ করতে Ctl+Alt+P চাপুন
প্রভাত পদ্ধতিতে বাংলা টাইপ করতে Ctl+Alt+V চাপুন
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
দারুণ একটা গল্প, আর আপনার অনুবাদও চমৎকার হচ্ছে।
পরের পর্বের জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি।
এই গল্পটা আর দ্যা গোল্ডেন নেকলেস পাঠ্য ছিল .... (বুয়েটে)।
দারুন ... চলুক।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।
অনুবাদ ভালো হচ্ছে
চলুক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
গল্পটা চেনা চেনা লাগছে খুব। কিন্তু শেষটা মনে করতে পারছি না। গোল্ডফিশ মেমোরি...
শেষটার জন্য অপেক্ষায়...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
সুন্দর অনুবাদ।
পরেরটুকুর অপেক্ষায় আছি।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
গল্পটা পড়া আছে। তারপরও সুন্দর অনুবাদের কারণে আরো একবার তরতরিয়ে পড়ে নিচ্ছি। বাকী অংশের প্রতীক্ষায়....
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
পরের পর্ব কই?
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
হিহি লেখতাসি পরের পর্ব
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নতুন মন্তব্য করুন