গল্পটা মার মুখে শোনা। মা শুনেছেন তাঁর মায়ের মুখে, আমার দিদিমার কাছে।
তাঁর নাম জিতেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী। পেশায় উকিল ভদ্রলোক আমার দাদুকে নিজের ছেলের মতই জানতেন, তাঁর কাকার মত ছিলেন। দাদুর দুঃসময়ে তিনি তাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। আমার দাদু হেমচন্দ্র দে তখন সদ্য বিবাহিত। দিদিমা সুচিত্রা রানী দে'কে নিয়ে উঠেছিলেন তাঁর বাড়িতে। বাড়িটা বেশ বড় ছিলো। একটা আম কাঠালের বাগান ছিলো। একপাশে লাগোয়া একটা পুকুর ছিলো। জিতেনবাবু বাড়িতে সস্ত্রীক থাকতেন। এখানেই ওকালতি করতেন। ছেলে মেয়েরা থাকতো ভারতে। মাঝে মাঝে যাওয়া আসা হতো এপার ওপার।
বাড়ির বাস্তু সাপটার সাথে জিতেনবাবুর ছিলো বড়ই ভাব। রাত করে বাড়ি ফিরতেন আর আদুরে গলায় সাপটাকে বকতেন, "আহ! পথের মধ্যে পইড়া থাকোস কেন, পাড়া-পুড়া খাবি তো!"। সাপটা আস্তে আস্তে সরে পড়তো।
জিতেনবাবুকে নিয়ে অনেক অদ্ভুত গল্প ছিলো। তাঁর আশে পাশে নাকি এক সন্ন্যাসী প্রতিম অদ্ভুত পুরুষকে দেখ যেতো। কিছু জিজ্ঞেস করলে তিনি হেসে এড়িয়ে যেতেন। একবার দিদিমা নাকি দেখেছিলেন। এক রাতে ঠাকুর ঘরের পাশ দিয়ে যাচ্ছেন, হঠাৎ ধূপ-ধুনোর গন্ধ। তিনি ভাবলেন এত রাতে আবার কে পূজা দিতে যাবে। যাওয়ার সময় তাঁর মনে হলো বিশালদেহী কে যেন দাঁড়িয়ে আছেন পূজার ঘরে। দিদিমা ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন, আর গিয়ে দেখার সাহস করেন নি। পরদিন সকালে উঠে জিতেনবাবুকে বললেন রাতের কথা। জিতেনবাবু নাকি হা হা করে উঠেছিলেন! বলেছিলেন, "আরে পাগলী! গিয়া ধরলি না ক্যান পা প্যাচাইয়া! ডরায়া আইসা পড়লি? করলি কী!"
দেশভাগের পর জিতেনবাবুকে তার ছেলেমেয়ে নিয়ে চলে যায় ভারতে। তাঁর যাবার কোন ইচ্ছা ছিলো না। তাঁর বাড়িটায় থেকে গিয়েছিলেন দাদু। জিতেনবাবু এদেশে আসতে চাইতেন, তাঁর ছেলেরা ছাড়তে চাইতো না। ততদিনে তিনি বেশ বৃদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। একদিন দিদিমা একটা স্বপ্ন দেখলেন।
দেখেন তিনি পুকুরপাড়ে বসে আছেন আর পুকুরে বাড়ির বাস্তু সাপটা খালি অস্থির হয়ে খালি এ ঘাট ওঘাট করছে, কোথাও যেন ঠাঁই পাচ্ছে না। দিদিমা সাপটাকে শুধালেন, "কাকাবাবু, আপনি এরকম করতাসেন ক্যান?"
সাপটা বললো, "দ্যাখ তো সুচিত্রা! ওরা আমারে এইখানে আইতে দেয় না! আরে এইটাও তো আমার দেশ! আমারে আটকাইয়া ফালাইছে ওরা, আমার ভালো লাগে নারে.."
জিতেনবাবু চলে যাবার পর বাস্তু সাপটাকে আর দেখা যেত না।
এর বেশ কবছর পর জিতেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী তার ভারতের বাড়িতে মারা যান। মারা যাবার আগে তিনি আর ঘুরে যেতে পারেননি তাঁর বাংলাদেশের বাড়িতে। আর একদিন দিদিমা ঘরের কাঠের আলমারিটা খুলে দেখেন সেখানে আটকে মরে আছে বাড়ির বাস্তু সাপটা।
মন্তব্য
অটঃ জাপানি ভূতের গল্পের কদ্দুর কি?
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
হিহি লিখুম, অনেকদিন ধরা হয় নাই
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আহারে...
আজকে আদিবাসীদের নিয়া একটা গল্প সংকলন শেষ করসিলাম, ওইটাতেও দুইটা এইরাম গপ আছিলো... পড়লেই খারাপ লাগে...
যাজ্ঞা, জমজমাট হরর মুভির তালিকা দিয়া একটা পোস্ট দেন...
_________________________________________
সেরিওজা
হই মিয়া! আমারে দেখলেই কি তোমার ভূতের কথা মনে পড়ে?
আইচ্ছা লেখুম নে পরে আবার।
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমি পূর্ব-পশ্চিম পড়ছি (অন্য অনেক কিছুর ফাঁকে), সাধারণত কিন্তু একটা বই একবারেই পড়ি, কিন্তু এইবার বেশ বিক্ষিপ্ত অবস্থা কাজকর্ম, বইটই সব কিছুরই।
আমার দাদা বাড়িটা পুরনো আর তার মেরামতি লেগেই থাকে। শেষবার বছর চারেক আগে বড়সর মেরামতি যখন চলছিল তখন পুরনো হাউসের (এটা কূয়োর মতো, তবে অনেকদিন আগেই মূল বাড়ির সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিল পাইপ-টাইপ ধ্বসে গিয়ে) ভেতর বিশাল সাপটাকে দেখলাম, বেশ গভীরে হওয়ায় ভাল বুঝলাম না, তবে মনে হল ডিম ছিল বেশ কিছু সাথে, তাও ৬ফুট হবে মনে হল কুণ্ডলী পাকান দেখে। মারা হয়নি তাকে, অমনি ছিল বেশ কিছুদিন, কিন্তু বেরও হয় না, পালায়ও না (অবশ্য ডিম থাকলে কি পালাবে?), বেশ পরে নতুন হাউস তৈরি হলে ঐটা বুজিয়ে দেয়া হয়, সাপটাকে বের করে ফেলে দেয়া হয় না কী মনে করতে পারছি না এখন। কিন্তু আমার মনে হয়েছিল ডিম থাকুক না থাকুক মরে গিয়েছিল হয়ত আগেই। পুকুরে আগে অনেক সাপ দেখতাম, রঙীন, দোতলার বারান্দা থেকে দেখা যেত, ইদানীং কম দেখি, বা আমারই সময় হয়না তাকাবার!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
তোমার দাদাবাড়ি কই
আমাদের ঢাকার বাড়িটাও বেশ পুরোনো। আমাদেরও একটা কূয়ো ছিলো, বুজিয়ে ফেলা হয় পরে।
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
এইখানেই।
এইটা ঠিক কুয়ো ছিল না, কুয়োর মতো, ব্যবহারের নয়। তখন আসলে মেজর মেরামতি চলছিল। হঠাৎ একদিন যেয়ে সাপটাকে দেখলাম। পরে আর খোঁজ রাখা হয় নাই। কিন্তু এটা বিষাক্ত সাপ ছিল না। যদিও দীর্ঘদিন মাটির গভীরে থেকে তার রঙ বেশ ফ্যাকাশে ছিল, কিন্তু এককালে যে বেশ রঙচঙে ছিল সে, তা বেশ বোঝা যাচ্ছিল।
এই সময়ের ধারে কাছেই অন্য একটা সর্প অভিজ্ঞতা আছে। আর সেটা প্রায় মরতে মরতে বাঁচার! তখন ইউনিভার্সিটিতে সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি, বিকালে রিলেটেড ক্লাস থাকে, আসলে সকাল-সন্ধ্যা ক্লাস-ল্যাব থাকে। কী কাজে আমি বাড়ি এসেছিলাম দুপুরে, ৩টায় ম্যাথ ক্লাস, দৌড়ে রাবি থার্ড সায়েন্সে ছুটছি, ওদিকে কোন রিকশা নেই, জানা কথা কাজের সময় যানবাহন মেলে না। ভরদুপুরে রাস্তায় আর জনমানিষ্যিও নেই! তো ক্যাম্পাসে আমারই এক প্রফেসরের বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে দ্রুত হাঁটতে গিয়ে কালো পিচের রাস্তার উপর কালো মতই দেড় ফুটের কী একটা চকচক করে উঠল আমার গজ খানেক দূরেই! আমি এতই ব্যস্ত ক্লাস না মিস হয় সেই চিন্তায়, আমার সামনে দিয়ে লম্বা, সরু, কালো ফিতেটা রাস্তার এপাশের ঘাস থেকে রাস্তা পেরিয়ে ওপাশের ঘাসে ঢুকে পড়ে মিলিয়ে গেল। কোত্থেকে যে সে বেরুলো, কোথায় ঢুকল কিছুই বুঝলাম না, খালি একটু কালো পিচ, কালো চকচকে একটা ফিতে, আর সূর্যের প্রখরতা। আমার একটু অবাক হওয়া, ফিতেটাকে পরিচিত কিছু হিসেবে ব্রেইনে রেজিস্টার হওয়া, আর যাহ! পনের সেকেন্ড বেরিয়ে গেল এটা কী ভাবতে গিয়ে ভেবে আরো জোর কদমে প্রায় দৌড় ক্লাসের উদ্দেশ্যে!
ম্যাথ ক্লাসে পাঁচ মিনিট দেরিতে ঢুকে, পেছনে সিট দখল করে বসে স্থিতু হয়ে অংক করতে শুরু করবার প্রায় আধা ঘন্টা পরে মনে হল, ঐটা ছিল কালো! মিশমিশে একেবারে! আর আমাদের রাবি ক্যাম্পাস এই জিনিসের জন্যে বেশ ভালই বিখ্যাত! আরেকটু স্পিডে এগুলেই ফিতেটার উপরি পাড়া পড়ছিল আমার! ভাগ্যিস পনের সেকেন্ড ডিলেতে রান করছিলাম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
ওরে খাইসে! আরেকটু হইলেই তো হইছিলো! রাবিতে সাপ নাকি বেশি?
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কলকাতায় বেড়াতে গিয়ে এমন অভিজ্ঞতা হয়েছিল।
আমরা ট্যাক্সি করে শহরের এমাথা ওমাথা চক্কর দিচ্ছিলাম, ড্রাইভার কিছুক্ষণ পর একদম ঢাকার আশেপাশের আঞ্চলিক টানে কথা বলা শুরু করলো। পাল পদবী, বলে, আমার বাপ-ঠাকুরদা কুমার আছিল। মরার আগে একবার যামু, ছোটবেলার ভিটা দেইখা আসুম।
............................................................................................
স্বপ্ন আমার জোনাকি
দীপ্ত প্রাণের মণিকা,
স্তব্ধ আঁধার নিশীথে
উড়িছে আলোর কণিকা।।
............................................................................................
এক পথে যারা চলিবে তাহারা
সকলেরে নিক্ চিনে।
নিজভূমে পরবাসী
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
শুরুর অনুভূতিটা ছিল ভয়ের, শেষে এসে মন খ্রাপ হয়ে গেল।
--------------------------------------------
আজি দুঃখের রাতে, সুখের স্রোতে ভাসাও তরণী
তোমার অভয় বাজে হৃদয় মাঝে হৃদয় হরণী।
--------------------------------------------
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি-বাড়ি যায়
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখকের নাম দেখে ঢুকলাম... ভুলে গেছিলাম
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মজা লন?! আপনের লেখা কই?
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ভাল পাইলাম...
অনন্ত
ধন্যবাদ
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখা ভালো লাগছে ভাই।
ধন্যবাদ
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখকের নাম দেখে ঢুকলাম... ভুলে গেছিলাম (কপিপেস্ট ফ্রম নজরুল)
মজা লন?! আপনের লেখা কই?
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
পড়তে পড়তে ভালো লাগলো...
আর ভালো লাগতে লাগতেই লেখাটুকু শেষ হয়ে এল....
---------------------------------------------------------------
নির্জলা নৈবেদ্য
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অতীব চমৎকার, একটানে পড়া শেষ।
অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর@জিমেইল ডট কম
ধন্যবাদ
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
জিতেন্দ্রনাথের চেয়ে বেশি কষ্ট লাগলো তোমার দিদিমার জন্যেই। মাঝে মাঝে কষ্ট যে পায়, তার চেয়ে বেশি কষ্ট ভোগ করে সেই কষ্টের সাক্ষী-দর্শকেরা।
তারাপদ রায়ের একটা স্মৃতিচারণমূলক লেখা আছে, একটা পাথরকে নিয়ে। কী যে টানটান অথচ আর্দ্র লেখা। একটা পাথরকে লোকে ঠাকুর ভেবে পূজা করতো টাঙ্গাইলে তাঁদের বাড়িতে, সেটাকে ঘিরে এক কালভ্রমণ। কোথাকার তারাপদ রায়, তাঁকে কখনও চোখেও দেখিনি, কিন্তু তার কষ্টটুকু সেই গল্প বেয়ে আহত করেছিলো আমাকেও। এই লেখাটা পড়ে সেই লেখাটার কথা মনে পড়ে গেলো।
খুবই সত্যি
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দারুন লেখা। অনেকদিন পর পর পাই.....
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
ধন্যবাদ, কাজে কামে মাইরা ফেললো রে ভাই
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখা খুব ভালো লাগলো, বরাবরেই মতোই
বহু বছর আগে ভারতে বেড়াতে গিয়ে কলকাতায় আর দিল্লীর চিত্তরঞ্জন পার্কে এরকম বেশ অনেকজনের সাথে দেখা হয়েছিলো। না, পূর্বপরিচিত কেউ নন, আমরা বাংলাদেশের বুঝতে পেরে তাঁদের ছেড়ে আসা দেশ, জেলা/দেশের বাড়ি নিয়ে অনেক অনেক প্রশ্ন করেছিলেন।
কয়েকটা ভালো মুভির নাম দ্যান তো একটু ...
ধন্যবাদ। আপনি কি এখন দেশে?
ghost town, arlington road, time traveler's wife, definitely maybe
এগুলি না দেখলে দেখতে পারেন
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
চমৎকার লাগল শিয়াল'দা!
এত দেরী করে করে লেখা দেন কেন???
ধন্যবাদ
কাজে কামে মাইরা ফেললো অনিকেতদা
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
গল্পটা অদ্ভুত রকমের মানবিক।
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
খগম...
হাহা
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখেনই তো না।
আর time traveler's wife দেখে ফালতু লাগছে।
---------------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
লেখি তো!
হাহাহাহা সব মুভি সবার কাছে ভাল লাগবো এমন কথা নাই
------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
নতুন মন্তব্য করুন