১
সিগারেটে শেষ টান দিয়ে ফিল্টারটা তর্জনি আর বুড়ো আঙ্গুলের কসরতে ট্রিগারের মত টেনে ছেড়ে দেয় রাজু। বেশ দূরে রাস্তার উপর গিয়ে পড়ে সিগারেটটা; বেশ খানিকটা স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে। বাম হাতে গাল চুলকোতে চুলকোতে ডান হাতে আরেকবার স্পর্শ করে সে পিছ-কোমরে গোঁজা পিস্তলে, আর তখনি দেখে লোকটাকে। রাস্তার ওপাশ থেকে হেঁটে আসছিলো লোকটা। পূর্ণিমার আলোয় হালকা ছায়া পড়ে সবকিছুর। রাজু এগিয়ে যায়।
আজকে কোনো শিকার পায়নি রাজু। মেজাজ তার এমনিতেই খারাপ। লোকটাকে এটিএম বুথে ঢুকতে দেখেই দাঁড়িয়ে পড়েছিলো সে। ওকেই ধরবে রাজু! যা পায় তাই নেবে ব্যাটার থেকে। একশো টাকা হলে তা-ই সই! আর কিছু না পেলে মোবাইল, চশমা তো আছেই। হ্যাঁ, লোকটা চশমা পড়ে। দূর থেকেই দেখেছিলো রাজু। এই লাইনে সবকিছু ভালোমত দেখতে হয়।
রাস্তা বেশ ফাঁকা। এই রাতে লোকটা টাকা তুলতে গেলো কেনো? খুব দরকার হবে হয়তোবা। তারপরও এরকম একটা রাস্তায়.. রাজু ভাবে। এদের বুদ্ধি শুদ্ধি কখনোই হবে না। রাজু ভাবে আর এগিয়ে যায়। লোকটা উলটো দিক থেকে এগিয়ে আসছিলো। রাজুর সবকিছু ঠিক করা। সামনের কলিমের বন্ধ হয়ে যাওয়া পানবিড়ির দোকানের সামনেই ধরবে ও লোকটাকে। হাঁটার গতি বাড়িয়ে দেয় রাজু। আর একটু.. অন্যমনস্ক হবার ভান করে সে..
"হই মিয়া! দেইখা চলতে পারেন না?" রাজু গলা চড়ায়। ধাক্কার তাল সামলাতে পারেনি লোকটা, পড়ে গেছে। এদিক ওদিক তাকায় রাজু। ব্যাটাকে পড়ে যেতে দেখে একটু চিন্তিত হয়। এমন কোন জোরে ধাক্কা মারেনি সে যে লোকটা পড়ে যাবে। কিছু খাওয়া টাওয়া নাকি? মনে মনে খুশি হয়ে ওঠে সে। কিন্তু লোকটা নড়ছিলো না একটুও। হাত বাড়িয়ে তুলতে যায় রাজু.. অন্য হাতটা পিছনে চলে যায় আস্তে আস্তে..
২
দোতালার বারান্দা থেকে ছেলেটাকে দেখে প্রথমেই তার মদের কথা মনে আসে। এই রাতগুলোতে করিম সাহেবের মদ খেতে হয়। প্রচুর মদ। খুঁজে পেতে একটা বোতল খুঁজে পান তিনি। দুই পেগের মত হবে। মুখে লাগিয়ে চালান করে দেন সব এক ঢোকে। মদ লাগবে আরো। পকেটে টাকা নেই।
চাঁদটা জ্বালাচ্ছিলো তাকে তখন থেকে। দরদর করে ঘামছিলেন তিনি।
করিম সাহেব শুয়ে থেকেই দেখছিলেন ছেলেটাকে। দেখছিলেন বলা যায় না। চাঁদটাকে ঢেকে অন্ধকার হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো ছেলেটা। এদিক ওদিক তাকিয়ে ধরলেন ছেলেটার বাড়ানো হাত। উঠতে উঠতেই তার এক হাত চলে যায় পকেটে। তড়িৎ গতিতে অন্য হাতে চেপে ধরেন ছেলেটার মুখ। পকেটের হাত ক্ষিপ্রগতিতে ধারালো ছুরি টেনে আনে বাম থেকে ডানে, সুন্দর সহজ সরলরেখায়। ফিনকি দিয়ে রক্ত ছুটতে থাকে ছেলেটার গলা থেকে। ছেড়ে সরে যান তিনি, রক্ত গায়ে লাগানো যাবে না। তার বুক হাঁপরের মত ওঠানামা করে।
মাথা ঘুরিয়ে জায়গাটা ভালো করে দেখেন করিম সাহেব। কেউ নেই। ছেলেটাকে দেখেন একবার। বিস্ফোরিত চোখে গলায় এক হাত চাপা দিয়ে তখনো দেখছে তাকে। হাতে বেশ শক্ত করে ধরা একটা পিস্তল। এটিএম বুথে ঢোকার আগে থেকেই দেখছিলেন ছেলেটা শুধু পিছনে হাত দিচ্ছিলো। করিম সাহেবের মুখে মৃদু হাসি ফুঁটে ওঠে। ছেলেটা নিস্তেজ হয়ে পড়েছে এখন। তবু হাতটা কেঁপে ওঠে থেকে থেকে, পিস্তলটা রাস্তার সাথে ধাতব শব্দ করে তখন.. গম্ভীর হয়ে যান করিম সাহেব। অবশ চোখে চাঁদটাকে একবার দেখেন তিনি। .. রক্ত হলো, এখন মদ খেতে হবে.. প্রচুর মদ..
(গল্পটা যখন শেষের দিকে তখন মনে পড়লো প্রায় এরকমই একটা গল্প লিখেছিলাম অনেক আগে, সচলত্বপ্রাপ্তিরও আগে। মেজাজটা একটু খারাপ হয়ে গেল। যদিও সেখানে খুনাখুনির উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল, থিম আলাদা ছিল। ভেবেছিলাম মুছে দেই। কিন্তু মুছতে ইচ্ছা করলো না। থাক।)
মন্তব্য
হই মিয়া! খালি খুন খারাবির গফ লেখ ক্যা?
এবারের সচল সঙ্কলনে না একটা গেছিল? আমার শুরুটা ঐটার মতো লাগল। তবে
যাই হোক, একটা ভালো করে পদ্য দাও দেখি, অনেকদিন গা ঝাড়া দিয়ে চলতে ইন্সপায়ার করা পদ্য দাও না। আর কাইদানো দিতে পারো, তবে সেটাও কিনা একটু খুন খারাপি ঘেঁষাই হয়ে যায়... আর এমনিতেই মেজাজ বিলা থাকছে, এখন খুন-খারাপিতে ইন্সাপায়ার হওয়া ঠিক হবে না!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পদ্য গদ্য কিছুই বাইর হইতাছে না, লেহুম নি মাথা ঠান্ডা কইরা, যাও একটা লেখলাম তাও দেখলাম অবচেতন মন থিকা জাবর কাইটা বাইর হইলো। লেহুম লেহুম।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ডেক্সটার!
-----------------------------------------------------------------------------------
...সময়ের ধাওয়া করা ফেরারীর হাত থিকা যেহেতু রক্ষা পামুনা, তাইলে চলো ধাওয়া কইরা উল্টা তারেই দৌড়ের উপরে রাখি...
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
আরেকটু জমজমাট চাই।
ধইনাপাতা
হ ঠিক জমলো না
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
...........................
Every Picture Tells a Story
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দুর্ধর্ষ প্লট!!!!!!!!!!!
করিম সাহেবের চরিত্রটা অসম্পূর্ণ মনে হল। তার সম্পর্কে অনেকটা ধারণা করে নিতে হল। যদিও গল্পের শেষে এসে মানুষটি সম্পর্কে খানিকটা ধারণা করতে পেরেছি।
কাকস্য পরিবেদনা
করিম সাহেবের বাই আছে, চাঁন দেখলে খুন চাপে
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দারুন লাগলো। না মুইছা ভালোই করছেন।
ধন্যবাদ
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
না মুছে ভালই করছেন কারণ আগের গল্পটা পড়া হয় নায়
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
কইলা?
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আরেকটা পার্ট লেখেন ভাই .. এই গল্পটা কেন জানি মনে হইল আরো কিছুদূর যাইতে পারতো.. ভাল্লাগছে...
-ইকথিয়ান্ডার
এইটার আর পার্ট হবে নারে ভাই, দি এন্ড। ভাল্লাগছে জাইনা ভাল্লাগ্লো
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
মনামী লিখছেন চন্দ্রাহুত, আপ্নে লিখছেন চন্দ্রাহত। এদিকে চাঁদ্মামার উত্তাপ বাইড়া গেছে শুনলাম বাঘার কাছ থিকা।
--
প্লট মারাত্মক।
-----------------------------------------------------------
অভ্র আমার ওংকার
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
থিমটা বেশ ভালো। এই প্লট আর থিমে হাজারটা গল্প লেখলেও সেইগুলা পুরোনো হয় না।
... গল্পের যেটা দূর্বলতা, সেটা আমার মনে হলো- দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরুতেই মূল টুইস্টটা ধরে ফেলা গেছে।
... এইবার ভূতের গল্প দিতে হয় যে
_________________________________________
সেরিওজা
আসলে টুইস্টটা আঁতকা দিতে চাই নাই। যেটুকু বোঝার ব্যাপার আছিলো সেটুকু চন্দ্র সংক্রান্ত।
হায় ভূত.. লম্বা লম্বা ঠ্যাংওয়ালা ভূত.. হবে হবে
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কিন্তু কব না। তুমি ধীরেই লেখ, নিজের জন্যেই লেখ , খালি লেখা হলে আমাদেরকে মনে করে দিও পড়তে...
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
করিম সাহেবের হাত কয়টা?
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
হাহাহাহাহাহা তিনটা
মনে হয় ব্যাপারটা বেশি বর্ণনা করলে জাফরুল্লা শারাফাতের মত ধারাভাষ্য হইয়া যাইবো, তাই ব্যাপারটা আর বলি নাই যে "ততক্ষনে তিনি অন্য হাত ছাড়িয়ে নিয়েছেন আর ওই হাতে চেপে ধরলেন মুখ"
বুঝতে হবে..
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
বিজ্ঞাপন পর্বঃ যারা এই ভদ্রলোকের গল্প আগে পড়েননি বা খেয়াল করেননি তারা উনার ব্লগে গিয়ে গত বছরে লেখা গল্পগুলো পড়ুন। পড়লে বুঝবেন কী মিস্ করেছিলেন!
জিজ্ঞাস্য পর্বঃ শ্রীমান মাইকেল কে ফক্স, সারাদিনতো গর্তে গর্তেই কাটান। সপ্তাহে না হোক মাসে একটা করে গল্পতো নামানো যায় নাকি? আর অনুবাদগুলোর কী হলো? জাপানী বা উপমহাদেশীয় উপকথাগুলোরই বা কী হলো?
প্রতিক্রিয়া পর্বঃ গল্পটার সাথে জেমস্ হ্যাডলী চেজের একটা উপন্যাসের কিঞ্চিত মিল পাচ্ছি। জেমস্ সাহেবের সাথে আমার সম্পর্কচ্ছেদ হয়েছে আঠারো বছর আগে, তাই উপন্যাসটার নাম বলতে পারছিনা। এই গল্পটাকে তাড়াহুড়া করে শেষ করা হয়েছে। গল্পটাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে বাড়তে দেয়া দরকার ছিলো। খেঁকশিয়ালের আগের গল্পগুলোর তুলনায় এটা জোরালো নয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
বিজ্ঞাপনে লজ্জ্বা পাইলাম।
অনুবাদে দোয়া করে, শেষ করতে চাই সব।
আপনার সাথে সহমত। ঠিক জমে নাই। জেমস্ হ্যাডলী চেজের কিছু পড়ি নাই তো, পড়তে হবে।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমি বিজ্ঞাপনে দিলুম!
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
পড়লাম ...... দাঁড়ান, কঠিন সমালোচনা নিয়ে আসতেসি ... ইক্টু খালি অপেক্ষা করেন ...
(ঢোঁক গিলে) আম্মুউউ বুই পাই
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
চাঁদ একটা অদ্ভুত জিনিস। মানুষও একটা অদ্ভুত জিনিস। মজা পাইলাম
মজা পাইলেই হইলো
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
লেখার ধাঁচে একটা পুরান গল্প মনে পড়ল। সেবা থেকে বেরিয়েছিল। এক পোট্টেট আঁকিয়ে, রাস্তা থেকে বাচ্চা অপহরণ করে তাদের কষ্ট দিয়ে সেই অভিব্যাক্তিগুলো আঁকত। চালিয়ে যান।
অমিত্রাক্ষর
অমিত্রাক্ষর@জিমেইল ডট কম
মুহম্মদ জাফর ইকবালের "প্রেত"।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
গল্পটা ভালো লেগেছে। ছিনতাইকারি পিটানোর মজাটাই আলাদা। চোর পিটাতে মায়া লাগে।
রাতঃস্মরণীয়
প্রথমে বুঝি নাই, মন্তব্য পড়ে বুঝলাম... ভালো লাগছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
দুর্দান্ত!!!! চাঁদ জিনিসটা আসলেই ভয়াবহ। মাথার ভিতরে তালগোল পাকায় দ্যায়। কুয়াশাও। আর কুয়াশা আর চাঁদের আলো একসাথে হইলে তো এ ম্যাচ মেড ইন সাইকোপ্যথিক হেভেন।
তবে পাণ্ডবদার সাথে গলা মিলাইলাম- তাড়াহুড়া করে শ্যাষ না করলেও পারতা মিয়া।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
তাড়াহুড়া ঠিক করি নাই, কিন্তু গল্প আরেকটু জমতো মনে হয়।
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তারাহুরা করে শেষ করে দিলেন মনে হয়?
ভালো লেগেছে, আগামীতে আরো ভালো আসা করি।
গল্পটা পইড়া পয়লা ভাবছিলাম, লোকটা কী ড্রাকুলা নাকি?
ধৈবত
থিমটা বেশ ভালো। গল্প ভালো লাগল।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
নতুন মন্তব্য করুন